শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৬ জুলাই, ২০২৫

লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’

ভারতের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আগে লাল বাহাদুর শাস্ত্রী ছিলেন দেশটির রেলমন্ত্রী। ঘটনাটি সে সময়ের। শাস্ত্রীর মা দিল্লিতে যাবেন পুত্রের কাছে। তিনি বসে আছেন রেলস্টেশনের প্ল্যাটফর্মে। রাত হয়ে গেছে, স্টেশন জনশূন্য। পরের ট্রেন আসবে পরদিন সকালে। বৃদ্ধার সেটা জানার কথা নয়। এক কুলি তাঁর কাছে এসে জিজ্ঞেস করলেন, ‘মাইজি তুমি কোথায় যাবে?’ বৃদ্ধা বললেন, ‘আমি দিল্লিতে যাব বাবা, আমার ছেলের কাছে।’ কুলি বললেন, ‘মাইজি আজ তো আর ট্রেন নেই, চল তোমাকে ওয়েটিং রুমে রেখে আসি।’ বৃদ্ধাকে সাহায্য করা যায় কি না, ভেবে কুলি তাঁকে জিজ্ঞেস করলেন, ‘মা, দিল্লিতে তোমার ছেলে কী কাজ করে? দেখি যোগাযোগ করা যায় কি না।’ বৃদ্ধা জবাব দিলেন, ‘শুনেছি রেলে কী একটা কাজ করে।’ কুলি ছেলের নাম জিজ্ঞেস করলে বৃদ্ধা বললেন, “ও তো আমার লাল। সবাই ওকে ‘লাল বাহাদুর শাস্ত্রী’ বলে ডাকে যে!” পুরো রেলস্টেশনে তোলপাড় শুরু হয়ে গেল। স্বয়ং রেলমন্ত্রীর মা অসহায় অবস্থায় রেলস্টেশনে পড়ে আছেন, চাকরি বুঝি আর কারও থাকে না! সবাই তৎপর হয়ে উঠল। কিছুক্ষণের মধ্যে চলে এলো একটি সেলুন কার। বৃদ্ধা তো অবাক! তাঁর ছেলের এত ক্ষমতা! দিল্লিতে পৌঁছে ছেলেকে জিজ্ঞেস করলেন-‘ব্যাটা, তু রেলমে ক্যায়া কাম করতা হো? উস্ লোগ পুছা তো ম্যায়নে কুছ নেহি বোলপায়া!’ মুচকি হেসে লাল বাহাদুর শাস্ত্রী জবাব দিলেন, ‘ছোটি সি কাম মা।’

ঘটনাটির দুটি অসাধারণ দিক হলো, ভারতের প্রভাবশালী রাজনীতিবিদ লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর মা জানতেন না তাঁর ছেলে সে দেশের রেলমন্ত্রী। আর শাস্ত্রী তাঁর মন্ত্রিত্বকে বিবেচনা করেছেন, ‘ছোট্ট কাজ’ হিসেবে। বিষয়টি আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে একটু চিন্তা করে দেখা যাক। আমাদের দেশের রেলমন্ত্রীর কোনো স্বজন যদি ট্রেনে চড়ে কোথাও যেতে চান, তাহলে সপ্তাহখানেক আগেই তার জন্য ভিভিআইপি কেবিন রিজার্ভ হয়ে যায়। পতিত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলের রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজনের স্ত্রী ও শ্যালক-শ্যালিকাদের টিকিট চেক এবং বিনা ভাড়ায় রেল ভ্রমণে বাধা দেওয়ায় টিকিট চেকার থেকে শুরু করে স্টেশন মাস্টার পর্যন্ত রেলওয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কী ভোগান্তি পোহাতে হয়েছিল, সে কাহিনি আমরা পত্রিকায় পড়েছি। পার্থক্যটা এখানেই। যেসব রাজনীতিবিদ নিজেদের দেশ ও জনগণের খেদমতগার মনে করেন, তাদের স্বজনরাও থাকেন সংযত। ক্ষমতাশালী স্বজনের প্রভাব-প্রতিপত্তির অপব্যবহার করে ফায়দা লোটার রোগ তাদের আক্রান্ত করতে পারে না। সেজন্যই তারা বড় কাজের দায়িত্বে থাকলেও নিজেকে ‘সামান্য কর্মী’ হিসেবেই বিবেচনা করেন। কিন্তু যারা নিজের কিংবা স্বজনের ক্ষমতা ব্যবহার করে আত্মস্বার্থসিদ্ধির চিন্তা করেন, তারা ছোটখাটো কোনো দায়িত্ব পেলেই নিজেকে পৃথিবীর সবচেয়ে ক্ষমতাধর ব্যক্তি ভাবতে থাকেন।

বাংলা ভাষায় একটি বহুল প্রচলিত প্রবাদ, ‘বাঁশের চেয়ে কঞ্চি দড়’। ‘দড়’ শব্দটির আভিধানিক অর্থ ‘শক্ত’। এ প্রবচনের দ্বারা মূল গাছের চেয়ে শাখা-প্রশাখার শক্ত হওয়াকে বোঝানো হয়েছে। এটি একটি নেতিবাচক প্রবচন। কেননা মূল গাছের চেয়ে শাখা-প্রশাখা কখনোই শক্ত হতে পারে না। সাধারণত মূল ব্যক্তির চেয়ে তার সঙ্গী-সাংগাত বা আত্মীয়-পরিজন যখন নিজেদের অধিকতর ক্ষমতাবান হিসেবে জাহির ও ফায়দা ওঠানোর চেষ্টা করে, প্রবচনটি তখনই ব্যবহার হয়। আমাদের দেশের রাজনৈতিক ক্ষেত্রে এ প্রবচনটির উদাহরণ রয়েছে বিস্তর।

স্বজনদের অপকর্মের কারণে দেশের অনেক বড় বড় নেতার জনপ্রিয়তায় ধস নামার নজিরের অভাব নেই। অনেক নেতার পতন ঘটেছে কিংবা ত্বরান্বিত হয়েছে সে কারণে। স্বাধীনতার স্থপতি শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন জনপ্রিয়তায় হিমালয়। তার ভাবমূর্তি ছিল আকাশচুম্বী। কিউবার প্রেসিডেন্ট ফিদেল ক্যাস্ট্রো তাই বলেছিলেন, ‘আমি হিমালয় দেখিনি, কিন্তু শেখ মুজিবকে দেখেছি।’ দুঃখজনক হলো, স্বাধীন বাংলাদেশে শেখ মুজিবুর রহমানের জনপ্রিয়তায় ধস নেমেছিল তাঁর স্বজন-সুহৃদদের কারণেই। সে সময় তাঁর স্বজন-পরিজনের মধ্যে ভাগনে শেখ ফজলুল হক মণির দাপট ছিল কোনো কোনো ক্ষেত্রে বঙ্গবন্ধুর চেয়ে বেশি। স্নেহান্ধত্বের কারণেই হোক কিংবা প্রশাসনিক দুর্বলতার কারণে, তিনি তাঁর এ ভাগনেকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারেননি। বরং বলা যায়, নিজেই ভাগনের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত ও পরিচালিত হয়েছেন অনেক সময়। আমাদের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধচলাকালীন প্রবাসী বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদের বিরুদ্ধে নানা রকম চক্রান্তে লিপ্ত হয়েছিলেন শেখ ফজলুল হক মণি। আর সেটা তিনি করেছিলেন ‘আমি শেখ মুজিবের ভাগনে’-এ পরিচয় ব্যবহার করেই। সেসব ঘটনার বিশদ বিবরণ রয়েছে তাজউদ্দীন আহমদের মুক্তিযুদ্ধকালীন বিশেষ সহকারী মঈদুল হাসানের ‘মূলধারা-৭১’ গ্রন্থে। দেশ স্বাধীন হলো, বঙ্গবন্ধু স্বদেশে প্রত্যাবর্তন করলেন। কিন্তু তাজউদ্দীন আহমদকে নাস্তানাবুদ করতে শেখ মণি প্রতিনিয়ত কান ভারী করতে থাকেন মামা প্রধানধান্ত্রী শেখ মুজিবুর রহমানের। যার ফলে মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম মহানায়ক তাজউদ্দীন আহমদকে দুই বছরের মাথায় মন্ত্রিত্ব হারাতে হয়।

স্বজনদের কানকথা কানে তোলার প্রবণতা দেশের রাজনীতিকদের অনেকের রয়েছে। এ কুপ্রবণতার কারণে তাঁরা যেমন বিপাকে পড়েন, তেমনি নির্দোষ কোনো কোনো ব্যক্তি অপরাধ না করেও শস্তি পান। তবে এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম ছিলেন শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান। তিনি যত দিন বেঁচেছিলেন, তত দিন কে তাঁর ভাই, কে তাঁর শ্যালক, কেউ জানতে পারেনি। এমনকি তখন তাঁর পত্নীর নামটিও অনেকেরই জানা ছিল না। ‘ফার্স্ট লেডি’ হিসেবে বেগম খালেদা জিয়া দেশে কিংবা বিদেশে প্রেসিডেন্ট জিয়ার সফরসঙ্গী হলে রেডিও-টিভি-সংবাদপত্রের খবরে বলা হতো ‘রাষ্ট্রপতির পত্নী বেগম জিয়া সফরসঙ্গী ছিলেন।’ জাতীয়তাবাদী সামাজিক সাংস্কৃতিক সংস্থা (জাসাস)-এর প্রথম সাধারণ সম্পাদক ও পরে সভাপতি রেজাবুদ্দৌলা চৌধুরী আমাকে বলেছেন, প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ছোট ভাই আহমদ কামালের সঙ্গে তাঁর প্রগাঢ় বন্ধুত্ব ছিল। আহমদ কামাল বাসাবোর একটি মেসে থাকতেন। কিন্তু মেসের কেউ জানতেও পারেনি আহমদ কামাল প্রেসিডেন্টের ভাই। একসময় ভাই জিয়াউর রহমানের বাসায়ই থাকতেন তিনি। কিন্তু ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বরের পর জিয়াউর রহমান ছোট ভাইকে বলে দিয়েছিলেন, ‘আমি এখন রাষ্ট্রক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দুতে। এখন থেকে তুমি অন্যত্র থাকবে। আমি চাই না আমার পরিচয় ব্যবহার করে তোমরা সুবিধা আদায় কর।’ পরে নিজের যোগ্যতায় আহমদ কামাল পর্যটন করপোরেশনে চাকরি পেয়েছিলেন। চাকরি পেতে বা প্রমোশনের জন্য বড় ভাইয়ের প্রভাব-প্রতিপত্তি ব্যবহারের চিন্তাও করেননি। করলে হয়তো চাকরিটাই থাকত না।  

প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের একটি বড় গুণ ছিল, তিনি নিজেকে দেশের খাদেম ভাবতেন। যার ফলে তাঁর আত্মীয়স্বজনরা কোথাও ক্ষমতা প্রদর্শনের চিন্তাও করেনি। একটি ঘটনা শুনেছিলাম তাঁর জ্যেষ্ঠপুত্র, বর্তমানে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের মুখে। জিয়াউর রহমান যখন রাষ্ট্রপতি, নেপালের রাজা বীরেন্দ্র বীরবিক্রম শাহদেব ও রানি ঐশ্বর্যলক্ষ্মী দেবী এসেছিলেন বাংলাদেশ সফরে। সঙ্গে ছিল তাঁদের দুটি ছেলেমেয়ে। এরপর ফিরতি সফরে প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান সস্ত্রীক যাবেন নেপালে। প্রস্তুতি চলছে। তারেক সাহেব ছোট ভাই আরাফাত রহমান কোকোর সঙ্গে সলাপরামর্শ করে এক সকালে গিয়ে মা খালেদা জিয়াকে বললেন, ‘আম্মু, নেপালের রাজা-রানি তো তাঁদের ছেলেমেয়েদের নিয়ে আমাদের দেশে এসেছিলেন, তাহলে তোমরা আমাদের নিয়ে যাচ্ছ না কেন?’ বেগম খালেদা জিয়া পুত্রকে ‘প্রশ্নটা ঐখানে কর’ বলে দরজার দিকে অঙ্গুলি নির্দেশ করলেন। তারেক রহমান তাকিয়ে দেখলেন পিতা জিয়াউর রহমান দরজায় দাঁড়িয়ে, তিনি অফিসে যাচ্ছেন। পুত্রের প্রশ্নের উত্তরে পিতার জবাব ছিল, ‘তোমরা তো রাজার ছেলে নও। রাষ্ট্র তোমাদের খরচ বহন করবে কেন?’ ঘটনাটি এখানে উল্লেখ করলাম, কারণ পৃথিবীতে কিছু ব্যতিক্রমী মানুষ জন্মান, যাঁরা নিজেদের রাজা-বাদশাহ মনে করেন না। প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ইচ্ছা করলে তাঁর পুত্রদ্বয়কে নিয়ে যেতে পারতেন। কিন্তু নেননি। লাল বাহাদুর শাস্ত্রী তাঁর মায়ের কাছে যেমন মন্ত্রিত্বকে ‘ছোটি সি কাম’ বলেছিলেন, প্রেসিডেন্ট জিয়াও তারেক রহমানকে বুঝিয়ে দিয়েছিলেন তাঁর পিতা রাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট; দেশের রাজা অর্থাৎ মালিক নন।

অথচ আজকাল নেতাদের দেখি তাঁরা কেউ এমপি কিংবা মন্ত্রী হলে নিজেকে গোটা তল্লাটের জমিদার মনে করেন। তখন তাঁর স্বজন-সুহৃদরা হয়ে ওঠেন একেকজন মহাপরাক্রমশালী। উপমহাদেশের প্রখ্যাত কৌতুক অভিনেতা ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়ের একটি কৌতুক নকশায় ঘটক গিয়েছে একজনের মেয়ের বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে। মেয়ের মা জিজ্ঞেস করলেন, পাত্র কী করে? ঘটক জবাব দিল, ছেলে হইল ‘নেতার হাতা’। বিস্মিত মেয়ের মা বলল, নেতার হাতা মানে? ঘটক দাঁত বের করে বলল, ‘নেতাদের অনেক চামচা থাকে তো! এই ছেলে চামচাদের চেয়ে একটু বড়, তাই সে হাতা। তার হাত ছাড়া নেতা কোনো কাজই করে না!’ নেতাদের এসব হাতার দেখা সর্বত্রই পাওয়া যায়। এদের দাপট ‘সূর্যের চেয়ে বালু গরম’ প্রবাদের সঙ্গে তুল্য। হয়তো কোনো একজন কোনো একটি বড় দলের থানা পর্যায়ের একটি মাঝারি পদ পেয়েছে। অমনি তার স্বজনদের দাপটে কাঁপতে থাকে সে এলাকার মাটি। শুধু কি মাটি? সেই সঙ্গে কাঁপে সাধারণ মানুষের অন্তরাত্মাও। কারণ নেতাদের এসব হাতার হাত অনেক লম্বা হয়। তারা তাদের দীর্ঘ ও শক্তিশালী হাত দিয়ে যে কারও যা কিছু ইচ্ছা ছিনিয়ে নিতে পারে। প্রতিবাদ করলে সেই হাত দিয়েই প্রতিবাদীর গলা টিপে ধরতে পারে। নেতাদের হাতার হাত কতটা লম্বা হতে পারে তার একটি ছোট্ট উদাহরণ সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বাসার চাকর জাহাঙ্গীর। শেখ হাসিনা নিজেই সংবাদ সম্মেলনে প্রকাশ করেছিলেন, তাঁর বাসার কাজের লোক ৪০০ কোটি টাকার মালিক। সে হেলিকপ্টার ছাড়া চলাফেরা করে না। লোকজন অবশ্য তখন আড়ালে-আবডালে এই বলে টিপ্পনী কেটেছিল, চাকর যদি ৪০০ কোটি টাকার মালিক হয়, তাহলে মনিবের সম্পদের পরিমাণ কত? তবে সংগত কারণেই সে সময় তা অনুসন্ধান বা প্রকাশ করা সম্ভব ছিল না। এখন অবশ্য থলের বিড়াল ঠিকই বেরিয়ে আসছে।

ভারতের সাবেক রেলমন্ত্রী লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর মা জানতেন না তাঁর ছেলে দেশের মন্ত্রী। কেন জানতেন না? কারণ শাস্ত্রী তা জানানোর প্রয়োজন বোধ করেননি। আর আমাদের দেশে কেউ সরকার বা কোনো দলের একটি পদ পেলে তাঁর স্বজন-সুহৃদরা রীতিমতো পত্রিকা কিংবা ফেসবুকে বিজ্ঞাপন দিয়ে গোটা দেশের মানুষকে জানিয়ে দেন। সঙ্গে নিজেও হয়ে যান ক্ষমতায়িত। দুর্ভাগ্যের বিষয় লাল বাহাদুর শাস্ত্রী কিংবা জিয়াউর রহমানের মতো নেতা যে কোনো দেশেই খুব কমই আসে।

                লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
জলাবদ্ধতা
জলাবদ্ধতা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
প্রত্যেকেই তার দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে
প্রত্যেকেই তার দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে
ইসলাম সহজ সরল এক জীবন বিধান
ইসলাম সহজ সরল এক জীবন বিধান
বিজয়াদশমী
বিজয়াদশমী
আমাদের দুর্গোৎসব
আমাদের দুর্গোৎসব
রোহিঙ্গা সমস্যা
রোহিঙ্গা সমস্যা
বিপ্লবীদের সর্বশেষ সুযোগ ও দুর্গাপূজার সম্প্রীতি
বিপ্লবীদের সর্বশেষ সুযোগ ও দুর্গাপূজার সম্প্রীতি
ধূর্ত হওয়ার চেয়ে বোকা থাকাই ভালো
ধূর্ত হওয়ার চেয়ে বোকা থাকাই ভালো
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
ট্রাম্পের শান্তি প্রস্তাব
ট্রাম্পের শান্তি প্রস্তাব
সর্বশেষ খবর
সেই ফারিয়ার পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমান
সেই ফারিয়ার পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমান

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সুমুদ ফ্লোটিলায় ইসরায়েলের বাধায় বিশ্বব্যাপী ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া
সুমুদ ফ্লোটিলায় ইসরায়েলের বাধায় বিশ্বব্যাপী ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি সম্পর্কে এদেশের মানুষের ধারণা নাই: সেলিমুজ্জামান
পিআর পদ্ধতি সম্পর্কে এদেশের মানুষের ধারণা নাই: সেলিমুজ্জামান

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্লোটিলার নৌবহরে বাধা দেয়ায় বার্সেলোনায় হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ফ্লোটিলার নৌবহরে বাধা দেয়ায় বার্সেলোনায় হাজারো মানুষের বিক্ষোভ

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাভাবিক জনজীবনে ফিরছে খাগড়াছড়ি
স্বাভাবিক জনজীবনে ফিরছে খাগড়াছড়ি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ হাটহাজারীতে দিনব্যাপী হেফাজতে ইসলামের আন্তর্জাতিক শানে রেসালত সম্মেলন
আজ হাটহাজারীতে দিনব্যাপী হেফাজতে ইসলামের আন্তর্জাতিক শানে রেসালত সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
মিরপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপের অফিসিয়াল বল উন্মোচন
২০২৬ বিশ্বকাপের অফিসিয়াল বল উন্মোচন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হংকংয়ে মার্কিন কূটনীতিককে কঠোর সতর্কবার্তা চীনের
হংকংয়ে মার্কিন কূটনীতিককে কঠোর সতর্কবার্তা চীনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন সরকারে দ্বিতীয় দিনে গড়িয়েছে শাটডাউন
মার্কিন সরকারে দ্বিতীয় দিনে গড়িয়েছে শাটডাউন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের আক্রমণ ক্ষমতা ১০ গুণ বেড়েছে : জেনারেল নেজাত
ইরানের আক্রমণ ক্ষমতা ১০ গুণ বেড়েছে : জেনারেল নেজাত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হ্যাকারদের কবলে ইসলামী ব্যাংকের ফেসবুক পেজ
হ্যাকারদের কবলে ইসলামী ব্যাংকের ফেসবুক পেজ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রত্যেকেই তার দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে
প্রত্যেকেই তার দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জার্মান সেনাবাহিনী শক্তিশালী করার ঘোষণায় কড়া মন্তব্য পুতিনের
জার্মান সেনাবাহিনী শক্তিশালী করার ঘোষণায় কড়া মন্তব্য পুতিনের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতালের মেঝেতে ৪৪ লাখ রোগী
হাসপাতালের মেঝেতে ৪৪ লাখ রোগী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ন্যাটো দেশই এখন রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ করছে : পুতিন
সব ন্যাটো দেশই এখন রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ করছে : পুতিন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা
ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ
নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের টিকিটের লড়াইয়ে কঠিন পরীক্ষায় জার্মানি
বিশ্বকাপের টিকিটের লড়াইয়ে কঠিন পরীক্ষায় জার্মানি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজনীতি চলেছে কোন পথে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভেনেজুয়েলার উপকূলের কাছে ৫ মার্কিন যুদ্ধবিমানের উপস্থিতি
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভেনেজুয়েলার উপকূলের কাছে ৫ মার্কিন যুদ্ধবিমানের উপস্থিতি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেটলাইফের বীমা সেবা গ্রহণ করবে আত্মবিশ্বাস
মেটলাইফের বীমা সেবা গ্রহণ করবে আত্মবিশ্বাস

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

পানি সংকটে রাজধানী সরাচ্ছে ইরান
পানি সংকটে রাজধানী সরাচ্ছে ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুড়িচংয়ে মাদক কারবারি গ্রেফতার
বুড়িচংয়ে মাদক কারবারি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প
মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বৃষ্টি নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
ঢাকার বৃষ্টি নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৭ দেশের ৪৪৩ স্বেচ্ছাসেবী অপহরণের অভিযোগ ইসরায়েলের বিরুদ্ধে
৪৭ দেশের ৪৪৩ স্বেচ্ছাসেবী অপহরণের অভিযোগ ইসরায়েলের বিরুদ্ধে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলম্বিয়ায় ইসরায়েলি কূটনীতিকদের বহিষ্কার
কলম্বিয়ায় ইসরায়েলি কূটনীতিকদের বহিষ্কার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেনিয়াকে কাঁদিয়ে বিশ্বকাপে ফিরল জিম্বাবুয়ে
কেনিয়াকে কাঁদিয়ে বিশ্বকাপে ফিরল জিম্বাবুয়ে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল মাদাগাস্কার
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল মাদাগাস্কার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ঘূর্ণিঝড় নিয়ে বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
ঘূর্ণিঝড় নিয়ে বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপিকে তবলা-হাঁসসহ ৫০ প্রতীকের অপশন দিল ইসি
এনসিপিকে তবলা-হাঁসসহ ৫০ প্রতীকের অপশন দিল ইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রফি বিতর্কে ভারতকে ধুয়ে দিলেন এবি ডি ভিলিয়ার্স
ট্রফি বিতর্কে ভারতকে ধুয়ে দিলেন এবি ডি ভিলিয়ার্স

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছিনতাই হওয়া মোবাইল যায় কোথায়
ছিনতাই হওয়া মোবাইল যায় কোথায়

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো বিলিয়নিয়ার ক্লাবে শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো বিলিয়নিয়ার ক্লাবে শাহরুখ খান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফ্লোটিলা থেকে আটক ২২৩ জনকে ইউরোপে পাঠাবে ইসরায়েল, জাহাজগুলোর ভাগ্যে কী আছে?
ফ্লোটিলা থেকে আটক ২২৩ জনকে ইউরোপে পাঠাবে ইসরায়েল, জাহাজগুলোর ভাগ্যে কী আছে?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজামুখী এখন মাত্র চারটি নৌযান, বাকিগুলো আটক : ফ্লোটিলা ট্র্যাকার
গাজামুখী এখন মাত্র চারটি নৌযান, বাকিগুলো আটক : ফ্লোটিলা ট্র্যাকার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জয় দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
জয় দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের
পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ তেল ক্রয়কারী দেশকে টার্গেট করে কাজের প্রতিশ্রুতি জি-৭ মন্ত্রীদের
রুশ তেল ক্রয়কারী দেশকে টার্গেট করে কাজের প্রতিশ্রুতি জি-৭ মন্ত্রীদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজামুখী কোনো নৌযান অবরোধ ভাঙতে পারেনি, দাবি ইসরায়েলের
গাজামুখী কোনো নৌযান অবরোধ ভাঙতে পারেনি, দাবি ইসরায়েলের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্ব্যবহারের অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের, এনসিপির দুঃখ প্রকাশ
দুর্ব্যবহারের অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের, এনসিপির দুঃখ প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা কী?
গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা কী?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প
মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে রাষ্ট্রপতির শুভেচ্ছা বিনিময়
হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে রাষ্ট্রপতির শুভেচ্ছা বিনিময়

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের নতুন কমিটি ঘোষণা
তিন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের নতুন কমিটি ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফ্লোটিলায় আক্রমণের জেরে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের বহিষ্কার করলো কলম্বিয়া
ফ্লোটিলায় আক্রমণের জেরে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের বহিষ্কার করলো কলম্বিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ অস্থিতিশীল করতে চেষ্টা চালাচ্ছে আওয়ামী লীগ ও ভারত : ফারুক
দেশ অস্থিতিশীল করতে চেষ্টা চালাচ্ছে আওয়ামী লীগ ও ভারত : ফারুক

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বোনের অপকর্ম দেখে ফেলায় ভাই খুন
বোনের অপকর্ম দেখে ফেলায় ভাই খুন

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজাগামী ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি বাধা, যুক্তরাজ্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া
গাজাগামী ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি বাধা, যুক্তরাজ্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত লাখ ফেডারেল কর্মীকে ছাঁটাইয়ের শঙ্কা, শাটডাউন এড়ানোর উপায় দেখছে না যুক্তরাষ্ট্র
সাত লাখ ফেডারেল কর্মীকে ছাঁটাইয়ের শঙ্কা, শাটডাউন এড়ানোর উপায় দেখছে না যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোকানের ওপর উল্টে পড়লো নিয়ন্ত্রণহীন বাস, তিনজন নিহত
দোকানের ওপর উল্টে পড়লো নিয়ন্ত্রণহীন বাস, তিনজন নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেনিয়াকে কাঁদিয়ে বিশ্বকাপে ফিরল জিম্বাবুয়ে
কেনিয়াকে কাঁদিয়ে বিশ্বকাপে ফিরল জিম্বাবুয়ে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৯ রানে ৬ উইকেট হারানো নিয়ে জাকের বললেন, ‘এমন হতেই পারে’
৯ রানে ৬ উইকেট হারানো নিয়ে জাকের বললেন, ‘এমন হতেই পারে’

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ
নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ শুরু টাইগার-আফগান লড়াই, শক্তিতে কারা এগিয়ে?
আজ শুরু টাইগার-আফগান লড়াই, শক্তিতে কারা এগিয়ে?

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘যারা ইমামদের মাইনাসের চেষ্টা করেছে, আল্লাহ তাদের মাইনাস করেছেন’
‘যারা ইমামদের মাইনাসের চেষ্টা করেছে, আল্লাহ তাদের মাইনাস করেছেন’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দশমীতে সিঁদুর খেলায় মাতলেন অভিনেত্রী শুভশ্রী, কোয়েল, কাজল, ঋতুপর্ণা
দশমীতে সিঁদুর খেলায় মাতলেন অভিনেত্রী শুভশ্রী, কোয়েল, কাজল, ঋতুপর্ণা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
১০ মিনিটেই হবে ক্যানসার শনাক্ত
১০ মিনিটেই হবে ক্যানসার শনাক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি অর্জন করেই নির্বাচন
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি অর্জন করেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা
ফের রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে গেল মানবতার বহর
আটকে গেল মানবতার বহর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে রেকর্ড শুধুই নিয়াজ মোরশেদের
যে রেকর্ড শুধুই নিয়াজ মোরশেদের

মাঠে ময়দানে

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসমান জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে ফারহান-কেয়া
ভাসমান জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে ফারহান-কেয়া

শোবিজ

মনোনয়ন পেতে বিএনপির ছয় নেতা ময়দানে : অন্য দলে একক
মনোনয়ন পেতে বিএনপির ছয় নেতা ময়দানে : অন্য দলে একক

নগর জীবন

এক পর্দা, দশ প্রজন্ম
এক পর্দা, দশ প্রজন্ম

শোবিজ

মরিচের কেজি ৩০০ ছাড়াল
মরিচের কেজি ৩০০ ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় চিকিৎসা কেন্দ্রে কম অভিজ্ঞ চিকিৎসক
বড় চিকিৎসা কেন্দ্রে কম অভিজ্ঞ চিকিৎসক

নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন
বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ
নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢামেক হাসপাতালে হাজতির মৃত্যু
ঢামেক হাসপাতালে হাজতির মৃত্যু

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও দুই মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৬
ডেঙ্গুতে আরও দুই মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৬

নগর জীবন

সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে
বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে

নগর জীবন

ট্রেনের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত
ট্রেনের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত

দেশগ্রাম

জলাবদ্ধতা
জলাবদ্ধতা

সম্পাদকীয়

ঝিলিকে বাংলাদেশের ঝলক
ঝিলিকে বাংলাদেশের ঝলক

মাঠে ময়দানে

গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা
গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজ-বুমরাহর দুরন্ত বোলিং
সিরাজ-বুমরাহর দুরন্ত বোলিং

মাঠে ময়দানে

রাজনীতি চলেছে কোন পথে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে

সম্পাদকীয়

সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন

সম্পাদকীয়

এনসিপিকে শাপলা দিলে আপত্তি নেই
এনসিপিকে শাপলা দিলে আপত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা