শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০১ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ০১:২৭, বুধবার, ০১ অক্টোবর, ২০২৫

৭৬ বছরের প্রয়াস, ৫০ বছরের অংশীদারি

চীন ও বাংলাদেশের জন্য উন্নত এবং অভিন্ন ভবিষ্যৎ গড়ে তুলতে একসঙ্গে এগিয়ে যাওয়া ...
প্রিন্ট ভার্সন
৭৬ বছরের প্রয়াস, ৫০ বছরের অংশীদারি

এই অক্টোবরে গণপ্রজাতন্ত্রী চীনের ৭৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী এবং চীন-বাংলাদেশ কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের ৫০তম বার্ষিকী উদ্যাপিত হচ্ছে। ২০২৫ সাল চীনের জন্য অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ একটি বছর, যা সুদূরপ্রসারী প্রভাব ফেলবে। বিগত পাঁচ বছরে কমরেড শি জিনপিং-এর দিকনির্দেশনায় চীনা কমিউনিস্ট পার্টির সফল নেতৃত্বে সমগ্র জাতি ঐক্যবদ্ধ হয়ে নিজেদের কাজের ওপর মনোনিবেশ করেছে। বিভিন্ন প্রতিকূলতা পেরিয়ে ও কঠিন পরীক্ষা মোকাবিলা করে অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নে চীন গুরুত্বপূর্ণ সাফল্য অর্জন করেছে। চতুর্দশ পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা (২০২১-২০২৫) চলাকালে চীনের মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) গড়ে বার্ষিক ৫.৫ শতাংশ হারে বৃদ্ধি পেয়ে প্রায় ১৯ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারে দাঁড়িয়েছে। পাশাপাশি বৈশ্বিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে ধারাবাহিকভাবে প্রায় ৩০ শতাংশ অবদান রেখেছে চীন। বৈশ্বিক উন্নয়নে চীন আজ সবচেয়ে স্থিতিশীল, নির্ভরযোগ্য ও ইতিবাচক পরিবর্তনের অনন্য উদাহরণ।

এ বছর একই সঙ্গে চীনা জনগণের জাপানি আগ্রাসনবিরোধী প্রতিরোধযুদ্ধ ও বিশ্ব ফ্যাসিবাদবিরোধী যুদ্ধের বিজয়ের ৮০তম বার্ষিকী। চীনের মহামান্য প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং তাঁর ভাষণে দৃঢ় কণ্ঠে পুনর্ব্যক্ত করেছেন, ‘চীনের জনগণ সবসময় ইতিহাসের সঠিক পথে এবং মানব সভ্যতার অগ্রগতির পক্ষে অবস্থান করেছে। আমরা শান্তিপূর্ণ উন্নয়নের পথে অবিচল থাকব এবং সারা বিশ্বের মানুষের সঙ্গে কাঁধে-কাঁধ মিলিয়ে মানবজাতির অভিন্ন কল্যাণের সমাজ গড়ে তুলব।’ ৮০ বছর আগে বিপুল জাতীয় ত্যাগ স্বীকার করে চীনের জনগণ মানব সভ্যতাকে রক্ষা ও বিশ্ব শান্তি বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছে। বর্তমানে বিশ্বের প্রধান রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে শান্তি ও নিরাপত্তার ক্ষেত্রে চীনের অর্জন সবচেয়ে উজ্জ্বল। চীন চরম দারিদ্র্যদূরীকরণে বিস্ময়কর সাফল্য অর্জন করেছে এবং বিশ্বশান্তি, স্থিতিশীলতা ও অগ্রগতির জন্য একটি চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ করে এসেছে। ২০২৫ সাল আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের জন্যও একটি গুরুত্বপূর্ণ বছর। এ বছরই জাতিসংঘ প্রতিষ্ঠার ৮০তম বার্ষিকী। বর্তমানে বিশ্ব শতাব্দীর মধ্যে দ্রুত পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। আঞ্চলিক অস্থিরতা ও অর্থনৈতিক উন্নয়নে বাধা, আইন ও নীতিমালার ঘাটতি এবং ক্রমবর্ধমান শাসন ব্যবস্থাপনার ঘাটতি বিদ্যমান। মানবজাতি আবারও শান্তি না যুদ্ধ, সংলাপ না সংঘাত, উইন-উইন কো-অপারেশন না জিরো-সাম গেম, এ ধরনের প্রশ্নের মুখোমুখি। শান্তি ও উন্নয়ন সমুন্নত রাখা, জাতিসংঘ সনদ সংরক্ষণ এবং আন্তর্জাতিক ন্যায্যতা ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করা কেবল আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের জরুরি প্রত্যাশাই নয়, এটি আমাদের সম্মিলিত দায়িত্বও বটে।

৭৬ বছরের প্রয়াস, ৫০ বছরের অংশীদারিসাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনের তিয়ানজিন সম্মেলনে মহামান্য রাষ্ট্রপতি শি জিনপিং গ্লোবাল গভর্ন্যান্স ইনিশিয়েটিভ (জিজিআই) প্রস্তাব করেন। জিজিআই-এর পাঁচটি মূল ধারণা হচ্ছে- সার্বভৌম সমতা বজায় রাখতে হবে, আন্তর্জাতিক আইনের শাসন মেনে চলতে হবে, বহুপাক্ষিকতা অনুশীলন করতে হবে, জনকেন্দ্রিকতার পক্ষে কথা বলতে হবে এবং কর্মমুখীকরণের ওপর মনোনিবেশ করতে হবে। জিজিআই (এএও), গ্লোবাল ডেভেলপমেন্ট ইনিশিয়েটিভ, গ্লোবাল সিকিউরিটি ইনিশিয়েটিভ এবং গ্লোবাল সিভিলাইজেশন ইনিশিয়েটিভের সঙ্গেও সামঞ্জস্যপূর্ণ এবং উদ্যোগটি অশান্ত বিশ্বে স্থিতিশীলতা ও নিশ্চয়তা বজায়ে এবং বৈশ্বিক সুশাসন ব্যবস্থার উন্নয়নে চীনের প্রজ্ঞা ও সমাধানকে আরও বেশি অর্থবহ করে তুলতে ভূমিকা রাখে। চীন সম্প্রতি বিশ্বকে স্পষ্টভাবে জানিয়েছে যে, একটি দায়িত্বশীল প্রধান উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে, বর্তমান ও ভবিষ্যতের বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা (ডব্লিওটিও)-এর আলোচনায় চীন আর বিশেষ ও ভিন্নধর্মী সুবিধা চাইবে না। চীনের এই অবস্থান বহুপাক্ষিক বাণিজ্য ব্যবস্থা সুরক্ষিত রাখার অঙ্গীকার এবং সংশ্লিষ্ট বৈশ্বিক উদ্যোগগুলোকে এগিয়ে নিতে সহায়ক হবে। পাশাপাশি এ পদক্ষেপ বৈশ্বিক অর্থনৈতিক শাসনব্যবস্থার উন্নয়নে নতুন গতি সঞ্চার করবে বলে আশা করা হচ্ছে।

চীন-বাংলাদেশ সম্পর্কের ক্ষেত্রে ২০২৫ সালের বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে। এ বছর এই দুই দেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার ৫০তম বার্ষিকী এবং একই সঙ্গে চীন-বাংলাদেশ জনগণের বিনিময় বর্ষ। পঞ্চাশ বছরের যাত্রাপথে ফিরে তাকালে দেখা যায়, চীন ও বাংলাদেশ সবসময়ই ভালো প্রতিবেশী, আন্তরিক বন্ধু ও নির্ভরযোগ্য অংশীদার হিসেবে একে অন্যের পাশে থেকেছে। গত মার্চ মাসে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস তাঁর প্রথম দ্বিপক্ষীয় সফরের গন্তব্য হিসেবে চীনকে বেছে নেন। বেইজিংয়ে মহামান্য রাষ্ট্রপতি শি জিনপিং-এর সঙ্গে অধ্যাপক ইউনূসের সাক্ষাৎ হয়। দুই নেতা দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়নের জন্য কৌশলগত দিকনির্দেশনা নিয়ে আলোচনা করেন। বেশ কয়েকটি প্রধান রাজনৈতিক দলের উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধি দলও দারুণ সফলতার সঙ্গে চীন সফর করেছে। চীন ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সহযোগিতা এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ঐকমত্য হয়।

উভয় দেশই ‘দুই পক্ষের জন্য লাভজনক’- এ নীতিতে অবিচল থেকেছে এবং একসঙ্গে উচ্চমানসম্পন্ন বেল্ট অ্যান্ড রোড কো-অপারেশন এগিয়ে নিয়ে যেতে কাজ করেছে। টানা ১৫ বছর ধরে চীন বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বাণিজ্যিক অংশীদার। গত আগস্ট থেকে ২০টিরও বেশি চীনা প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশি অংশীদারদের সঙ্গে ৮০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারেরও (সম্ভাব্য) বেশি বিনিয়োগ চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে বাংলাদেশে প্রত্যক্ষ বৈদেশিক বিনিয়োগের সবচেয়ে বড় উৎসে পরিণত হয়েছে চীন। উভয় দেশ পারস্পরিক সহযোগিতার নীতিতেও অবিচল রয়েছে। আমরা একসঙ্গে জুলাই আন্দোলনে আহতদের জন্য চিকিৎসাসেবা দিয়েছি এবং মর্মান্তিক বিমান দুর্ঘটনায় আহত শিশুদের জন্য জরুরি সহায়তা পৌঁছে দিয়েছি। রাজনীতি, অর্থনীতি, প্রতিরক্ষা, সংস্কৃতি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, ক্রীড়া, গণমাধ্যম ও তারুণ্যের বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিনিময় ও সহযোগিতা ক্রমশ বৃদ্ধি পেয়েছে। সেপ্টেম্বরের শেষ নাগাদ দুই দেশের মধ্যে জনসম্পৃক্ততা ও সফরের সংখ্যা এ বছর ২ লাখ ছাড়িয়েছে, যা আমাদের জনগণের বন্ধুত্ব ও পারস্পরিক বোঝাপড়া আরও গভীর করেছে। সুখে-দুঃখে একে অন্যের পাশে থাকার নীতিই সর্বদা চীন-বাংলাদেশ সম্পর্কের মূল বৈশিষ্ট্য। বাংলাদেশে অন্তর্বর্তী সরকারের শাসনব্যবস্থা সমর্থন করে চীন এবং সুষ্ঠু ও সফলভাবে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠান করার পাশাপাশি এর জাতীয় অবস্থার জন্য উপযোগী উন্নয়ন পথ অনুসরণের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের প্রচেষ্টাকে সমর্থন করে। চীন ও বাংলাদেশ এখন নতুন এক ঐতিহাসিক সূচনাবিন্দুতে দাঁড়িয়ে আছে। আমাদের আধুনিকায়নের প্রয়াসে চীন বাংলাদেশকে সঙ্গে নিয়ে কাজ করতে প্রস্তুত এবং অভিন্ন ভবিষ্যৎ গড়ে তুলতে চীন-বাংলাদেশ নতুন অধ্যায় রচনায় বদ্ধপরিকর।

চীন-বাংলাদেশের বন্ধুত্ব আরও সুদৃঢ় হোক। দুই দেশ কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে সমৃদ্ধ হোক। দুই দেশের জনগণের জীবনে শান্তি ও কল্যাণ বজায় থাকুক।

 

৭৬ বছরের প্রয়াস, ৫০ বছরের অংশীদারি

বেইজিংয়ের তিয়েনআনমেন স্কয়ারে মাও সেতুং গণপ্রজাতন্ত্রী চীন প্রতিষ্ঠার ঘোষণা করেছিলেন

চীনের গর্ব আর উৎসবের দিন

১৯৪৯ সালের ১ অক্টোবর। দিনটিতে চীনের ইতিহাসে গৌরবময় অধ্যায়ের সূচনা হয়। ঐতিহাসিক এ দিনে বেইজিংয়ের তিয়েনআনমেন স্কয়ারে মাও সেতুং গণপ্রজাতন্ত্রী চীনের প্রতিষ্ঠার ঘোষণা করেছিলেন। দীর্ঘ সংগ্রাম, বিপ্লব ও আত্মত্যাগের পর জন্ম নেয় একটি রাষ্ট্র।

চীনের জনগণের কাছে দিনটি ‘জাতীয় দিবস’ হিসেবে পালন হয় পূর্ণ মর্যাদায়।

এ উপলক্ষে পুরো চীন সাজে উৎসবের বর্ণিল রঙে। রাজধানী বেইজিংয়ের তিয়েনআনমেন স্কয়ারে অনুষ্ঠিত হয় সবচেয়ে আকর্ষণীয় আয়োজন। সেখানে জাতীয় পতাকা উত্তোলন, সামরিক কুচকাওয়াজ, আতশবাজির ঝলকানি এবং সাংস্কৃতিক প্রদর্শনী পুরো বিশ্বে সাড়া ফেলে। বিশেষ করে সামরিক প্রদর্শনীতে চীনের আধুনিক প্রযুক্তি ও সামরিক সক্ষমতার পরিচয় তুলে ধরা হয়, যা বিশ্ববাসীর দৃষ্টি আকর্ষণ করে। এ ছাড়া দেশজুড়ে সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগে আয়োজিত হয় নানা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, প্রদর্শনী এবং জনসম্পৃক্ত কার্যক্রম। এ দিনটি চীনের অগ্রগতির প্রতীক। গত কয়েক দশকে দেশটি প্রযুক্তি, শিল্প, শিক্ষা ও অবকাঠামো খাতে যে উন্নতি করেছে, তা এ দিবসের অনুষ্ঠানগুলোতে প্রতিফলিত হয়। জাতীয় দিবসকে কেন্দ্র করে চীনে ঘোষণা করা হয় টানা সাত দিনের ছুটি। যা ‘গোল্ডেন উইক’ নামে পরিচিত। এ সময়ে কোটি কোটি মানুষ ভ্রমণে বের হন। পর্যটন কেন্দ্র, ঐতিহাসিক স্থান, বিনোদন পার্ক এবং শপিং মলগুলো হয়ে ওঠে জনসমুদ্র। চীনের জাতীয় দিবস রাষ্ট্রীয় আনুষ্ঠানিকতার মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে না; সাধারণ মানুষও এ দিনকে নিজেদের মতো করে পালন করে। কেউ পরিবার নিয়ে ভ্রমণে যায়, কেউ অংশ নেয় স্থানীয় সাংস্কৃতিক উৎসবে।

এই বিভাগের আরও খবর
হুয়াওয়ে আমাকে শিক্ষকতা পেশার জন্য তৈরি করেছে
হুয়াওয়ে আমাকে শিক্ষকতা পেশার জন্য তৈরি করেছে
সৌরবিদ্যুৎ খাতে যুগান্তকারী পরিবর্তনের অগ্রদূত
সৌরবিদ্যুৎ খাতে যুগান্তকারী পরিবর্তনের অগ্রদূত
বাংলাদেশের অগ্রগতিতে বিশ্বস্ত সহযোগী হুয়াওয়ে
বাংলাদেশের অগ্রগতিতে বিশ্বস্ত সহযোগী হুয়াওয়ে
চীনের প্রতি আগ্রহ বাড়ছে বাংলাদেশিদের
চীনের প্রতি আগ্রহ বাড়ছে বাংলাদেশিদের
হৃদরোগ প্রতিরোধে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধন জরুরি
হৃদরোগ প্রতিরোধে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধন জরুরি
হার্ট মানবদেহের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ
হার্ট মানবদেহের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ
হৃদরোগ প্রতিরোধের কার্যকর উপায়
হৃদরোগ প্রতিরোধের কার্যকর উপায়
ঢাকাকেন্দ্রিক হৃদরোগ চিকিৎসায় বিপাকে রোগী
ঢাকাকেন্দ্রিক হৃদরোগ চিকিৎসায় বিপাকে রোগী
স্বপ্ন ও সাধনার জীবন
স্বপ্ন ও সাধনার জীবন
এক ধাপ এগিয়ে সিটি ব্যাংক
এক ধাপ এগিয়ে সিটি ব্যাংক
মোবাইল অ্যাপভিত্তিক ব্যাংকিং সেবায় নতুন দিগন্ত
মোবাইল অ্যাপভিত্তিক ব্যাংকিং সেবায় নতুন দিগন্ত
নগদ লেনদেনের ঝুঁকি কমাবে এসবিএসি ব্যাংকের ‘বাংলাপে’
নগদ লেনদেনের ঝুঁকি কমাবে এসবিএসি ব্যাংকের ‘বাংলাপে’
সর্বশেষ খবর
গণমাধ্যমের সঙ্গে নির্বাচন কমিশনের সংলাপ ৬ অক্টোবর
গণমাধ্যমের সঙ্গে নির্বাচন কমিশনের সংলাপ ৬ অক্টোবর

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

আজ থেকে টানা ৪ দিনের ছুটি শুরু
আজ থেকে টানা ৪ দিনের ছুটি শুরু

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

রাতের আকাশে দেখা মিলবে শরৎতারা ও পূর্ণিমা চাঁদের মিলন
রাতের আকাশে দেখা মিলবে শরৎতারা ও পূর্ণিমা চাঁদের মিলন

১৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

এমবাপ্পের দুর্দান্ত হ্যাটট্রিকে কাইরাতকে উড়িয়ে দিল রিয়াল মাদ্রিদ
এমবাপ্পের দুর্দান্ত হ্যাটট্রিকে কাইরাতকে উড়িয়ে দিল রিয়াল মাদ্রিদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুবিন গর্গের মৃত্যু: সিঙ্গাপুরে যাচ্ছেন আসামের বিশেষ তদন্তকারী দল
জুবিন গর্গের মৃত্যু: সিঙ্গাপুরে যাচ্ছেন আসামের বিশেষ তদন্তকারী দল

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সোনারগাঁয়ে অভিযান, ৫২৬ কেজি নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ
সোনারগাঁয়ে অভিযান, ৫২৬ কেজি নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে স্থায়ীভাবে বসবাসের যোগ্যতাগুলো বলে দিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
ব্রিটেনে স্থায়ীভাবে বসবাসের যোগ্যতাগুলো বলে দিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গোৎসবকে কেন্দ্র করে ফ্যাসিবাদের দোসররা ষড়যন্ত্র করতে পারে : শামা ওবায়েদ
দুর্গোৎসবকে কেন্দ্র করে ফ্যাসিবাদের দোসররা ষড়যন্ত্র করতে পারে : শামা ওবায়েদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোহিঙ্গা গ্রাম ধ্বংস করে সামরিক ঘাঁটি বানাল মিয়ানমার সেনারা
রোহিঙ্গা গ্রাম ধ্বংস করে সামরিক ঘাঁটি বানাল মিয়ানমার সেনারা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ অক্টোবর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে নদীতে মিলল দুর্নীতি নিয়ে প্রতিবেদন করা সাংবাদিকের লাশ
ভারতে নদীতে মিলল দুর্নীতি নিয়ে প্রতিবেদন করা সাংবাদিকের লাশ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চরফ্যাশন জামায়াতের ৪৫ নেতাকর্মী যোগ দিলেন বিএনপিতে
চরফ্যাশন জামায়াতের ৪৫ নেতাকর্মী যোগ দিলেন বিএনপিতে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিক কল্যাণ তহবিলে প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের অনুদান
শ্রমিক কল্যাণ তহবিলে প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের অনুদান

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আফগানিস্তানে ইন্টারনেট বন্ধে ফ্লাইট, হাসপাতাল, অফিস অচল
আফগানিস্তানে ইন্টারনেট বন্ধে ফ্লাইট, হাসপাতাল, অফিস অচল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফাঁসির আসামিদের কক্ষে’ ইমরান খান: পরিবার-সমর্থকদের শঙ্কা
‘ফাঁসির আসামিদের কক্ষে’ ইমরান খান: পরিবার-সমর্থকদের শঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে ফের জেলে অপহরণ, ১৪ জনকে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি
বঙ্গোপসাগরে ফের জেলে অপহরণ, ১৪ জনকে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রোহিঙ্গা সংকটের স্থায়ী সমাধানে ড. ইউনূসের ৭ দফা সুপারিশ
রোহিঙ্গা সংকটের স্থায়ী সমাধানে ড. ইউনূসের ৭ দফা সুপারিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হত্যার পর বেবি টেক্সি ছিনতাই: ১৯ বছর পর তিন আসামির যাবজ্জীবন
হত্যার পর বেবি টেক্সি ছিনতাই: ১৯ বছর পর তিন আসামির যাবজ্জীবন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআইভিত্তিক ও আরও উন্নত শিংহে ইন্টেলিজেন্ট নেটওয়ার্ক উন্মোচন করল হুয়াওয়ে
এআইভিত্তিক ও আরও উন্নত শিংহে ইন্টেলিজেন্ট নেটওয়ার্ক উন্মোচন করল হুয়াওয়ে

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

চট্টগ্রামে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
চট্টগ্রামে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পূজামণ্ডপ পরিদর্শনে মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা
চট্টগ্রামে পূজামণ্ডপ পরিদর্শনে মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রেকর্ড জয়ে হোয়াইটওয়াশ এড়াল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
রেকর্ড জয়ে হোয়াইটওয়াশ এড়াল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিপাইনে শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামির শঙ্কা
ফিলিপাইনে শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামির শঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুরে দুর্গাপূজায় তারেক রহমানের পক্ষে উপহার বিতরণ
শ্রীপুরে দুর্গাপূজায় তারেক রহমানের পক্ষে উপহার বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দলে ফিরলেন ৪২ বছর বয়সি স্কটিশ গোলকিপার
দলে ফিরলেন ৪২ বছর বয়সি স্কটিশ গোলকিপার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের পরিকল্পনার প্রেক্ষিতে গাজায় সহায়তা বাড়াতে প্রস্তুত জাতিসংঘ
ট্রাম্পের পরিকল্পনার প্রেক্ষিতে গাজায় সহায়তা বাড়াতে প্রস্তুত জাতিসংঘ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আপনার আশপাশ থেকে আওয়ামী লীগের লোক সরান, সারজিসকে যুবদল নেতা
আপনার আশপাশ থেকে আওয়ামী লীগের লোক সরান, সারজিসকে যুবদল নেতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ফ্রিজ মিস্ত্রির মৃত্যু
নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ফ্রিজ মিস্ত্রির মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরুণ ধাওয়ানের গাড়ি ধাক্কায় পথচারী আহত
বরুণ ধাওয়ানের গাড়ি ধাক্কায় পথচারী আহত

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
খালেদা জিয়ার সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
কাতারের প্রধানমন্ত্রীর কাছে ক্ষমা চাইলেন নেতানিয়াহু
কাতারের প্রধানমন্ত্রীর কাছে ক্ষমা চাইলেন নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেলিযোগাযোগ বন্ধ করে দিয়েছে আফগানিস্তান
টেলিযোগাযোগ বন্ধ করে দিয়েছে আফগানিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হতে চাইছেন ট্রাম্প!
গাজার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হতে চাইছেন ট্রাম্প!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশের জার্সিতে আর নয়’—সাকিবকে নিয়ে কড়া অবস্থান ক্রীড়া উপদেষ্টার
‘বাংলাদেশের জার্সিতে আর নয়’—সাকিবকে নিয়ে কড়া অবস্থান ক্রীড়া উপদেষ্টার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেন-জি বিক্ষোভের মুখে আরেক দেশের সরকার পতন
জেন-জি বিক্ষোভের মুখে আরেক দেশের সরকার পতন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে দেওয়া হবে না, ঘোষণা নেতানিয়াহুর
ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে দেওয়া হবে না, ঘোষণা নেতানিয়াহুর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশীয় প্রযুক্তির ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান
দেশীয় প্রযুক্তির ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাসপোর্ট ফেরত পাচ্ছেন না মেঘনা আলম
পাসপোর্ট ফেরত পাচ্ছেন না মেঘনা আলম

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান ও সহকারী প্রধান শিক্ষক পদেও নিয়োগের ক্ষমতা হারাচ্ছে ম্যানেজিং কমিটি
প্রধান ও সহকারী প্রধান শিক্ষক পদেও নিয়োগের ক্ষমতা হারাচ্ছে ম্যানেজিং কমিটি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবিবার আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
রবিবার আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাগরে লঘুচাপের আভাস, দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
সাগরে লঘুচাপের আভাস, দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেধাভিত্তিক সমাজ চাইলে মতিউর ও বেনজীরদের সংখ্যা বাড়বে : জাবি উপাচার্য
মেধাভিত্তিক সমাজ চাইলে মতিউর ও বেনজীরদের সংখ্যা বাড়বে : জাবি উপাচার্য

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মার্কিন হামলা হলে জরুরি অবস্থা জারি করতে প্রস্তুত মাদুরো : ভেনেজুয়েলা
মার্কিন হামলা হলে জরুরি অবস্থা জারি করতে প্রস্তুত মাদুরো : ভেনেজুয়েলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইন্ডিজকে গুঁড়িয়ে নেপালের ঐতিহাসিক সিরিজ জয়
উইন্ডিজকে গুঁড়িয়ে নেপালের ঐতিহাসিক সিরিজ জয়

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আপনার আশপাশ থেকে আওয়ামী লীগের লোক সরান, সারজিসকে যুবদল নেতা
আপনার আশপাশ থেকে আওয়ামী লীগের লোক সরান, সারজিসকে যুবদল নেতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্ষমা চেয়ে বিপদে নেতানিয়াহু
ক্ষমা চেয়ে বিপদে নেতানিয়াহু

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অত্যাধুনিক রুশ ‘অ্যাটাক হেলিকপ্টার’ ভূপাতিত করার দাবি ইউক্রেনের
অত্যাধুনিক রুশ ‘অ্যাটাক হেলিকপ্টার’ ভূপাতিত করার দাবি ইউক্রেনের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংকের একীভূত ‘ইউনাইটেড ইসলামী’ ব্যাংকের অফিসের অনুমোদন
পাঁচ ব্যাংকের একীভূত ‘ইউনাইটেড ইসলামী’ ব্যাংকের অফিসের অনুমোদন

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধর্মের ভিত্তিতে রাজনীতিতে বিভাজন চায় না বিএনপি : সালাহউদ্দিন
ধর্মের ভিত্তিতে রাজনীতিতে বিভাজন চায় না বিএনপি : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেসব কারণে ভেস্তে যেতে পারে ট্রাম্পের ‘গাজা শান্তি প্রস্তাব’
যেসব কারণে ভেস্তে যেতে পারে ট্রাম্পের ‘গাজা শান্তি প্রস্তাব’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় হজ প্যাকেজ ঘোষণা
বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় হজ প্যাকেজ ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জামায়াতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
জামায়াতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বুধবার থেকে চারদিনের ছুটিতে ব্যাংক ও পুঁজিবাজার
বুধবার থেকে চারদিনের ছুটিতে ব্যাংক ও পুঁজিবাজার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মালয়েশিয়ায় ভয়াবহ মানবপাচার
মালয়েশিয়ায় ভয়াবহ মানবপাচার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির বিরুদ্ধে অদৃশ্য ফ্যাসিবাদ চক্র ষড়যন্ত্র করছে : টুকু
বিএনপির বিরুদ্ধে অদৃশ্য ফ্যাসিবাদ চক্র ষড়যন্ত্র করছে : টুকু

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মার্কিন ‘আগ্রাসনের’ হুমকি, জরুরি অবস্থা জারি করতে প্রস্তুত ভেনেজুয়েলা
মার্কিন ‘আগ্রাসনের’ হুমকি, জরুরি অবস্থা জারি করতে প্রস্তুত ভেনেজুয়েলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্প ঘোষিত ২০ দফা পরিকল্পনায় যা আছে
গাজা যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্প ঘোষিত ২০ দফা পরিকল্পনায় যা আছে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি বন্দিদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে চায় ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি বন্দিদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে চায় ইসরায়েল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের প্রস্তুতিতে জামায়াত ৫ পার্সেন্ট এগিয়ে : দুদু
নির্বাচনের প্রস্তুতিতে জামায়াত ৫ পার্সেন্ট এগিয়ে : দুদু

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধ শেষ হওয়ার এক বছরের মধ্যে গাজায় নির্বাচন: মাহমুদ আব্বাস
যুদ্ধ শেষ হওয়ার এক বছরের মধ্যে গাজায় নির্বাচন: মাহমুদ আব্বাস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঘটনা এক স্থানে মামলা আরেক স্থানে
ঘটনা এক স্থানে মামলা আরেক স্থানে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশের দাম কেন লাগামহীন
ইলিশের দাম কেন লাগামহীন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় শ বছরের সম্প্রীতির বন্ধন ফেনীতে
দেড় শ বছরের সম্প্রীতির বন্ধন ফেনীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কাউনিয়ার তেজপাতা যাচ্ছে ২১ দেশে
কাউনিয়ার তেজপাতা যাচ্ছে ২১ দেশে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

জিটুজির আওতায় চাল আমদানি করবে সরকার
জিটুজির আওতায় চাল আমদানি করবে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রলারের নিচে ঝুলে শট দেন
ট্রলারের নিচে ঝুলে শট দেন

শোবিজ

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী

নগর জীবন

শেষ দিনগুলো কাটছে আতঙ্ক-অবহেলায়
শেষ দিনগুলো কাটছে আতঙ্ক-অবহেলায়

পেছনের পৃষ্ঠা

পাকিস্তান শ্রীলঙ্কাকে হারানোর স্বপ্ন নিগারদের
পাকিস্তান শ্রীলঙ্কাকে হারানোর স্বপ্ন নিগারদের

মাঠে ময়দানে

ভিন্ন লুকে নোরা...
ভিন্ন লুকে নোরা...

শোবিজ

জয়ে শুরু ভারতের
জয়ে শুরু ভারতের

মাঠে ময়দানে

নেপালের সিরিজ জয়ের ইতিহাস
নেপালের সিরিজ জয়ের ইতিহাস

মাঠে ময়দানে

ঢালাওভাবে ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ করা ঠিক হবে না
ঢালাওভাবে ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ করা ঠিক হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির আরও অবনতি
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির আরও অবনতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাসানী মুজিব জিয়ার চোখে চীন
ভাসানী মুজিব জিয়ার চোখে চীন

সম্পাদকীয়

বেঁচে থাকাই জিন্দাবাদ
বেঁচে থাকাই জিন্দাবাদ

সম্পাদকীয়

কিছু আন্তর্জাতিক মহল নির্বাচন চায় না : প্রধান উপদেষ্টা
কিছু আন্তর্জাতিক মহল নির্বাচন চায় না : প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতসহ পাঁচ দলের নতুন কর্মসূচি
জামায়াতসহ পাঁচ দলের নতুন কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপিসহ দুই দল নিবন্ধন পাচ্ছে
এনসিপিসহ দুই দল নিবন্ধন পাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর নিয়ে দেশ অস্থিতিশীল
পিআর নিয়ে দেশ অস্থিতিশীল

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় শান্তি ফেরাতে ট্রাম্পের রূপরেখা
গাজায় শান্তি ফেরাতে ট্রাম্পের রূপরেখা

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যাকাণ্ড ৪১ জেলার ৪৩৮ স্থানে
হত্যাকাণ্ড ৪১ জেলার ৪৩৮ স্থানে

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমির-আর্জেন্টিনা রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
জামায়াত আমির-আর্জেন্টিনা রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনই থামাতে পারে ইউক্রেন যুদ্ধ
চীনই থামাতে পারে ইউক্রেন যুদ্ধ

পূর্ব-পশ্চিম

স্বাভাবিক হচ্ছে খাগড়াছড়ি, তদন্ত কমিটি গঠন
স্বাভাবিক হচ্ছে খাগড়াছড়ি, তদন্ত কমিটি গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাসংকট নিয়ে সাত প্রস্তাব ড. ইউনূসের
রোহিঙ্গাসংকট নিয়ে সাত প্রস্তাব ড. ইউনূসের

প্রথম পৃষ্ঠা

মিথ্যা তথ্য দিয়ে পূর্বাচলে প্লট নেন হাসিনা পুতুল জয়
মিথ্যা তথ্য দিয়ে পূর্বাচলে প্লট নেন হাসিনা পুতুল জয়

পেছনের পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে আত্মঘাতী হামলায় নিহত ১০
পাকিস্তানে আত্মঘাতী হামলায় নিহত ১০

পূর্ব-পশ্চিম