শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২২ আগস্ট, ২০২৫

পিটু ভূতের পরামর্শ

মুহিব্বুল্লাহ কাফি
প্রিন্ট ভার্সন
পিটু ভূতের পরামর্শ

গভীর রাত। ঘড়ির কাঁটা শব্দ করছে টিক টিক টিক। নেহাল বসে তার পড়ার টেবিলে। ঘুম আসছে না। কুপির মিটিমিটি আলো জ্বলছে। বিদ্যুৎ নেই। গ্রামে এই একটা সমস্যা। বিদ্যুৎ একবার চলে গেলে লাপাত্তা। কোথায় হারিয়ে যায় কে জানে? ঘুমিয়ে পড়ে কি না? বিদ্যুতেরও ঘুমাতে হয়! ধ্যাত, কি যা-তা ভাবছি, বলে দক্ষিণের জানালাটা খুলে দিল নেহাল। ধীরে ধীরে বাতাস বইতে লাগল তার কামরায়। নেহাল প্রায় রাতেই জানালা খুলে ঘুমায়। সাহসী ছেলে ও। কোনো কিছুর ভয় তার নেই। তার শুধু একটাই বিশ্বাস আল্লাহ ছাড়া আমি কাউকে ভয় পাই না।

নেহাল এবার খাতা কলম নিয়ে বসল। আগামীকালই একটা গল্প জমা দিতে হবে। স্কুলে গল্প প্রতিযোগিতা চলছে। কাল শেষ সময়। নেহালও ভেবেছে এবার সে একটা গল্প জমা দেবে। যদিও কোনো দিন গল্প লিখেনি ও। কিন্তু নেহালের পড়ার প্রতি ঝোঁক আছে। অনেক গল্পের বই তার সংগ্রহে আছে। আছে কিছু ম্যাগাজিনও। গল্প পড়তে ভীষণ ভালো লাগে নেহালের। তাও আবার ভূতপ্রেতের গল্প। এই জানালা খোলা রেখে কত ভয়ংকর ভয়ংকর ভূতের গল্প পড়েছে নেহাল তার কোনো ইয়ত্তা নেই। তার বন্ধুরা জানে, নেহাল প্রচুর গল্পের বই পড়ে। তাও আবার ভূতপ্রেতের গল্প। তাই সহপাঠীদের জোর আবদার, এবার গল্প প্রতিযোগিতার পুরস্কারটা যেন ক্লাস ফোরেই আসে।

নেহাল লেখা শুরু করে দিল। কুপির মিটিমিটি আলোয় কলম চলছে। গল্প এগোচ্ছে ধীরে ধীরে। খোলা জানালায় মৃদু বাতাসে কুপির আলো নিভুনিভু করছে। বাতাস কমলে ফের জ্বলছে। নেহাল কুপির নিভু নিভু আগুনকে উপভোগ করছে। ভূতের গল্প সামনে এগোচ্ছে আর ভয়ংকর হয়ে উঠছে। কখনো কখনো নেহালের চিবুকে সরু লম্বা হয়ে পশমের গোড়ায় ঘাম জমছে। নেহাল হারিয়ে গেছে ভূত গল্পে।

যখন গল্প লেখা শেষ তখন ঘড়ির কাঁটা ৩টার ঘরে। নেহাল মুখে হাই উঠিয়ে খাতাকলম গোছাতে লাগল। এমন সময় খোলা জানালা দিয়ে মৃদু বাতাসের সঙ্গে কেমন যেন বিচ্ছিরি গন্ধ আসতে লাগল। বাতাসটা ভারী ভারী হয়ে উঠল। নেহাল যেই না জানালা বন্ধ করতে যাবে ওমনি আওয়াজ আসল, ‘জানালা বন্ধ করো না। তোমার সঙ্গে কথা আছে।’

কে তুমি, কি-ই বা এমন কথা- এত রাতে বলতে হবে। সাহসী নেহাল প্রশ্ন করে।

আমি পিটু? ছানা ভূত। ওই যে একটা বট গাছ দেখতে পাচ্ছ? ওই গাছেই আমরা থাকি। যদিও আর বেশি দিন থাকা হবে না ওই গাছে।

কেন, বাসা পাল্টাবে নাকি? নেহাল একটু খোঁচা মারল।

পিটু মনটা খারাপ করে বলল, শুনছি ওইদিক দিয়ে রাস্তা যাবে। মানুষও নাকি ওই গাছের নিচে আসতে ভয় পায়। সব মিলিয়ে গাছটা কাটা পড়বে।

যাইহোক, ওই গাছ থেকে তোমার জানালাটা দেখা যায়। আসব আসব করেও আসা হয় না। এই এলাকা ছেড়ে চলেই যেহেতু যাব ভাবলাম তোমার সঙ্গে দেখা করে যাই। তাই আজ চলে এলাম।

কেন এলে? বিরক্তি দেখিয়ে বলল নেহাল।

গল্প করতে এসেছি। বলল ছানা ভূত পিটু। তা ছাড়া তুমি তো অনেক ভূতের গল্প পড়। ভাবলাম তোমার সঙ্গে জমবে, জমপেশ আড্ডা হবে।

কেন, তুমি আর কারোর কাছে গিয়েছিলে নাকি? নেহালেরও গল্প করতে মন চাইল।

পিটু ভূত বলল, আর বলো না। সেদিন ওই বাড়ির মন্টুর সঙ্গে গল্প করতে গিয়েছিলাম। আমার কথা শুনে বেচারা চিৎকার করতে করতে প্যান্ট নষ্ট করে দিল।

তারপর তারপর। নেহাল কৌতূহলী হয়ে উঠল।

তারপর আর কী, চলে এলাম সেখান থেকে। তুমি ভূতের গল্প পড়। তোমার সাহস আছে। তাই তোমার কাছে এলাম।

আমি ভূতের গল্প পড়ি তুমি কীভাবে জানলে। অবাক নেহালের প্রশ্ন।

পিটু বলল, তোমার নাম নেহাল, তুমি চতুর্থ, শ্রেণিতে পড়; সে আমি অনেক কিছুই জানি। আচ্ছা আমি লক্ষ করেছি তুমি অনেকক্ষণ ধরে কলম দিয়ে কী যেন লিখছ। তুমি এত রাতে কী লিখছ?

সে আর বলো না। আমাদের স্কুলে গল্প প্রতিযোগিতা চলছে। আগামীকালই লাস্ট ড্যাট। বন্ধুরা ধরেছে গল্প লিখতে হবে। তাও আবার ভূতের গল্প। মানে তোমাদের গল্প। শুধু লিখলেই চলবে না পুরস্কারও জিততে হবে। তাই একটা ভূতের গল্প লিখে শেষ করলাম মাত্র। ওমনি তুমি হাজির।

পিটু ভূত বলল, তা ভূতের গল্প লিখবে, রাত্রে কেন? তাও আবার এই নিশি রাতে। কুপি জ্বালিয়ে। দিনের আলোতে লিখলেই তো হয়।

নেহাল বলল, ভূতের গল্প লিখব তাও আবার দিনে- এমনটা কি হয়! জানত ভূতের গল্পে ভয় ভয় একটা বিষয় আছে, গা ছমছমের একটা ভাব আছে; রাতে না লিখলে এমটা কি অনুভব হয়!

তাই নাকি, আচ্ছা আমাদের নিয়ে গল্প লিখেছ? দেখি দেখি বলেও চুপসে গেল পিটু।

এই নাও। খাতাটা এগিয়ে দিল নেহাল।

পিটু বলল, আরে না না। দেখতে হবে না। বরং তুমিই পড়ে শুনাও।

পড়তে পার না বুঝি? কীভাবে পড়বে, লেখাপড়াই তো শেখনি।

লজ্জা-সংকোচে এতটু হয়ে পিটু বলল, তুমি কীভাবে জানলে! ছানা ভূত পিটু নিজেকে অবাক মানল। নেহালের সাহসের সঙ্গে বুদ্ধি আছে ঢের বেশি।

নেহাল পিটুর পেছনের কথার জবাব করল। বলল, মানুষদের অহেতুক কষ্ট দাও। ভয় দেখাও। ঝগড়া বাধাও। রাতদুপুরে খালবিল থেকে কাঁচা মাছ খাও। তাই তো তোমাদের শরীর থেকে আঁইশ আঁইশ গন্ধ আসে। সে আরও অনেক কিছুই জানি।

পিটু ফের অবাক হলো। ভাবল, নেহাল দেখি সবই জানে। সর্বনাশ মানুষ আমাদের সম্পর্কে এতকিছু কীভাবে জানে? এসব ভাবনা একপেশে রেখে মুহূর্তে পিটু কর্কশ গলায় বলে উঠল, দেখ নেহাল, আমাদের সবাই কিন্তু খারাপ না। তোমাদের মধ্যে যেমন ভালো-খারাপ দুটাই আছে তেমনি আমাদের মাঝেও। তবে, এটা জেনে খুশি হবে আমি আজ অবধি কাউকে ভয় এবং কষ্ট কোনোটাই দেয়নি।

নেহাল গা ছাড়া ভাব নিয়ে বলল, হয়েছে হয়েছে, আর সাধুগিরি সাজতে হবে না। আমিই পড়ে শুনাচ্ছি আমার লেখা ভূতের গল্পটা। তোমাকে আর পড়তে হবে না।

তাই বলো। ছানা ভূত পিটু যেন হাঁফ ছেড়ে বাঁচল।

নেহাল সদ্য লেখা ভূতের গল্পটা ছানা ভূত পিটুকে পড়ে শুনাল।

এবার বলো কেমন হলো। নেহাল পিটুর মতামত জানতে চাইল।

পিটু ভূত বলল, বেশ। তোমার গল্প লেখার হাত দারুণ। গল্পে আমাদের সম্পর্কে যা যা বলেছ তা সব সঠিক না হলেও অধিকাংশই মিলে যায়। আর হ্যাঁ, কী ভয়ংকর গল্পটা। আমি ভূত নিজেই তোমার গল্প শুনে ভীতু হয়ে গেলাম। কী সাংঘাতিক রে বাবা! আমার ধারণা এই গল্প দিয়ে তুমি ফার্স্ট হবে। এবং পুরস্কার জিতবে।

নেহাল বোধহয় বেশ খুশি হলো পিটুর প্রশংসা পেয়ে। সেই বোধহয় প্রথম লেখক যে ভূতের গল্প লিখে ভূতের প্রশংসা কুড়িয়েছে। কিন্তু নেহাল তা প্রকাশ করল না। নিজেকে সামলিয়ে ভূতদের সম্পর্কে কোন কোন ইনফরমেশন ভুল হয়েছে তা পিটু ভূত থেকে ঠিক করিয়ে নিতে লাগল। কারণ, ভূতের সম্পর্কে ভূতরাই তো ভালো জানবে, এটাই স্বাভাবিক। পিটুও এক এক করে বলতে লাগল কোথায় কোন বিষয়টা বসবে। কোনটা বসবে না।

নেহাল দেখল পিটুর পরামর্শ নিয়ে গল্প আরও ভয়ংকর হয়ে উঠছে। ওদের তথ্যগুলোও সঠিক সঠিক বসছে। এভাবে লিখতে লিখতে কখন যে নেহালের চোখ লেগে যায়। ফরজের আজানে ঘুম ভাঙল তার। কিন্তু এটা কি স্বপ্ন না বাস্তব কিছুই বুঝে উঠতে পারছে না নেহাল। টেবিলে বসেই কাটিয়ে দিল সারারাত। গল্পও লেখা আছে খাতাতে। জানালাও খোলা। তাহলে কি সত্যি সত্যি পিটু এসেছিল?

নেহাল গল্প জমা দিল। কেটে গেল এক সপ্তাহ। দু-তিন রাতে জানালা খোলা রেখে নেহাল অপেক্ষা করেছিল ছানা ভূত পিটুর। কিন্তু না, পিটু আর এলো না। তাই ও ভেবেই নিল সেদিন গল্প লেখা শেষ করে ঘুমিয়ে গিয়েছিল ও। স্বপ্নেই বোধহয় এসেছিল ভূত ছানা পিটু।

এদিক দিয়ে স্কুলে প্রতিযোগিতার ফলাফল ঘোষণা হলো। গল্প বিভাগে ফার্স্ট হলো নেহালের শিশুতোষ ভূতের গল্প ‘পিটু ভূতের পরামর্শ’। নেহাল ও তার বন্ধুবান্ধব বেজায় খুশি। পুরস্কার হাতে পেয়ে ফের পিটু ভূতের কথা মনে পড়ল। তাই নেহাল তার বন্ধুবান্ধবসহ গেল ওই বট গাছ দেখতে। যদিও এদিকে খুব একটা আসা হয় না ওদের। গিয়ে দেখল সত্যি সত্যি বট গাছটা কেটে ফেলা হয়েছে। রাস্তারও কাজ চলছে। তাহলে কি সেদিন রাতে ছানা ভূত পিটু সত্যি সত্যি এসেছিল। নেহাল আবারও মন খারাপ করে নিল।

 

এই বিভাগের আরও খবর
লিখতে পার তুমিও
লিখতে পার তুমিও
আঁকি বুকি
আঁকি বুকি
শিশিরকণা
শিশিরকণা
দুই ছানা
দুই ছানা
খুকির বাবা
খুকির বাবা
হেমন্তের রূপ
হেমন্তের রূপ
প্রজাপতি
প্রজাপতি
সিংহের রাগ
সিংহের রাগ
আমার ছোট্ট গাঁ
আমার ছোট্ট গাঁ
চলো যাই স্কুলে
চলো যাই স্কুলে
বনের রাজা
বনের রাজা
কলমি ফুল
কলমি ফুল
সর্বশেষ খবর
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান
উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান

৭ সেকেন্ড আগে | পরবাস

দুই লাখ ২০ হাজার টন সার কিনবে সরকার
দুই লাখ ২০ হাজার টন সার কিনবে সরকার

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

তারেক রহমান মানবতার দূত হিসাবে কাজ করছেন : রিজভী
তারেক রহমান মানবতার দূত হিসাবে কাজ করছেন : রিজভী

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

স্মারক স্বর্ণ-রৌপ্য মুদ্রার মূল্য পুনর্নির্ধারণ
স্মারক স্বর্ণ-রৌপ্য মুদ্রার মূল্য পুনর্নির্ধারণ

৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

তরুণ প্রজন্ম দেশকে উদ্যোক্তা বান্ধব রাষ্ট্রে পরিণত করবে : প্রাথমিক উপদেষ্টা
তরুণ প্রজন্ম দেশকে উদ্যোক্তা বান্ধব রাষ্ট্রে পরিণত করবে : প্রাথমিক উপদেষ্টা

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা, স্বামীর যাবজ্জীবন
কুমিল্লায় অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা, স্বামীর যাবজ্জীবন

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির কর্মশালা
কুড়িগ্রামে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির কর্মশালা

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দলীয় প্রার্থীর বিরুদ্ধাচারণ, যুবদলের দুই নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
দলীয় প্রার্থীর বিরুদ্ধাচারণ, যুবদলের দুই নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে চার জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯২০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে চার জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯২০

২০ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় কৃষকদের মাঝে বীজ বিতরণ শুরু
কুমিল্লায় কৃষকদের মাঝে বীজ বিতরণ শুরু

২৬ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

কান্নার শব্দে ধান ক্ষেত থেকে উদ্ধার হলো ২ দিনের নবজাতক
কান্নার শব্দে ধান ক্ষেত থেকে উদ্ধার হলো ২ দিনের নবজাতক

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোটরযানের ফিটনেস পরীক্ষায় মেরামত কারাখানা নির্বাচনের উদ্যোগ
মোটরযানের ফিটনেস পরীক্ষায় মেরামত কারাখানা নির্বাচনের উদ্যোগ

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জের ঢেঁকিছাঁটা চাল যাচ্ছে সারাদেশে
মানিকগঞ্জের ঢেঁকিছাঁটা চাল যাচ্ছে সারাদেশে

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্তের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট
৫ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্তের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কান্নার শব্দে ধানক্ষেতে মিলল নবজাতক
কান্নার শব্দে ধানক্ষেতে মিলল নবজাতক

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাদ্যে অননুমোদিত ‘গোলাপ ও কেওড়া জল’ ব্যবহারে সতর্কবার্তা
খাদ্যে অননুমোদিত ‘গোলাপ ও কেওড়া জল’ ব্যবহারে সতর্কবার্তা

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

লিগ্যাল এইড হেল্পলাইনের টোল ফ্রি নতুন নম্বর ‘১৬৬৯৯’
লিগ্যাল এইড হেল্পলাইনের টোল ফ্রি নতুন নম্বর ‘১৬৬৯৯’

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে যোগদান করলেন নতুন ডিসি নাজমুল ইসলাম
চাঁদপুরে যোগদান করলেন নতুন ডিসি নাজমুল ইসলাম

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিশনের প্রেস উইংয়ের প্রথম সচিব পদে প্রশাসন ক্যাডারের পদায়নে তথ্য ক্যাডারের প্রতিবাদ
মিশনের প্রেস উইংয়ের প্রথম সচিব পদে প্রশাসন ক্যাডারের পদায়নে তথ্য ক্যাডারের প্রতিবাদ

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকায় কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের আরও ৫ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার
ঢাকায় কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের আরও ৫ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্যার সলিমুল্লাহ ও রাজশাহী মেডিকেল কলেজে নতুন পরিচালক নিয়োগ
স্যার সলিমুল্লাহ ও রাজশাহী মেডিকেল কলেজে নতুন পরিচালক নিয়োগ

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নাইজেরিয়ার ব্রিগেডিয়ার জেনারেলকে হত্যার দাবি জিহাদিদের
নাইজেরিয়ার ব্রিগেডিয়ার জেনারেলকে হত্যার দাবি জিহাদিদের

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টের মাইলফলকে মুশফিক
শততম টেস্টের মাইলফলকে মুশফিক

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তাইওয়ান বিতর্ক: চীনে জাপানি চলচ্চিত্রের মুক্তি স্থগিত
তাইওয়ান বিতর্ক: চীনে জাপানি চলচ্চিত্রের মুক্তি স্থগিত

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১৮ জনের মৃত্যু
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১৮ জনের মৃত্যু

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ২০
মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ২০

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের অপেক্ষার অবসান চান জামাল
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের অপেক্ষার অবসান চান জামাল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে