শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৪ আগস্ট, ২০২৫

ঐতিহাসিক যত দিঘি

লোকমুখে দিবর দিঘির কল্পকথা

বাবুল আখতার রানা, নওগাঁ
প্রিন্ট ভার্সন
লোকমুখে দিবর দিঘির কল্পকথা

প্রাচীন নিদর্শনসমৃদ্ধ ও নানা ঐতিহাসিক দর্শনীয় স্থানের উত্তরের জেলা নওগাঁ। এ জেলার উত্তরে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, দক্ষিণে নাটোর ও রাজশাহী জেলা, পূর্বে জয়পুরহাট ও বগুড়া জেলা এবং পশ্চিমে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা। আর আত্রাই, ছোট যমুনা, নাগর, তুলসীগঙ্গা, পুনর্ভবা এ জেলার প্রধান নদী। বরেন্দ্রের উঁচু-ঢালু পথ ধরে চলতে চলতে দেখা মিলবে মৌর্য, গুপ্ত ও পাল থেকে শুরু করে মোগল আমলের প্রত্নস্থানগুলো। তাদের মধ্যে বরেন্দ্র অঞ্চলের একটি ঐতিহাসিক দিবর দিঘি। যা জেলার পত্নীতলায় অবস্থিত। স্যার আলেকজান্ডার কানিংহাম ও স্যার বুকানন হ্যামিলটনের পরিদর্শন করা এ ঐতিহাসিক দিবর দিঘিটি এক রাতে খনন করা হয়েছিল বলে কথিত আছে। তবে প্রাচীন স্থাপত্য পুরাকীর্তির অনুপম নিদর্শন এবং হাজার বছরের বাংলা ও বাঙালির শৌর্যবীর্যের প্রতীক হিসেবে আজও দণ্ডায়মান এ দিঘির বিজয় স্তম্ভটি। দিঘিটিকে ঘিরে লোকমুখে অনেক গল্পকাহিনি বা কাল্পনিক গল্পকথা প্রচলিত রয়েছে। প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের ইতিহাস ও জনশ্রুতি আছে, জনৈক বিষু কর্মা নামক এক বীর জিনের বাদশাহের হুকুমে এক রাতে বিশাল আকৃতির এ দিঘি খনন করেন। দিবর নামে পরিচিত এই বৃহৎ জলাশয় ও জলাশয়ের মাঝখানে অবস্থিত স্তম্ভটি একাদশ শতাব্দীর কৈবর্ত রাজা দিব্যক তার ভ্রাতা রুদকের ছেলে প্রখ্যাত নৃপতি ভীমের কীর্তি হিসেবে পরিচিত। পাল রাজা দ্বিতীয় মহিপালের (১০৭০-১০৭১ খ্রি.) অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে বরেন্দ্রভূমির অধিকাংশ পদচ্যুত সেনাপতি বরেন্দ্রভূমির ধীবর বংশোদ্ভূত কৃতী সন্তান দিব্যকের নেতৃত্বে পাল শাসকের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করেন এবং পরবর্তীতে দ্বিতীয় মহিপালকে হত্যা করেন। পরে সর্বসম্মতিক্রমে দিব্যককে বরেন্দ্রভূমির অধিপতি নির্বাচন করা হয়। কিছুদিন পর দিব্যক মারা গেলে প্রথমে রুদকের ছেলে ভীম সিংহাসন আরোহণ করেন। তিনিই একমাত্র কৈবর্ত বংশীয় রাজা। যিনি প্রায় ২৮ থেকে ৩০ বছর বরেন্দ্রভূমি শাসন করেন। পরে দ্বিতীয় মহিপালের ভ্রাতা রামপাল ভীমকে পরাজিত ও নিহত করে রাজ্য পুনরুদ্ধার করেন। তবে কোন কৃতী কৈবর্ত রাজা বিজয় স্তম্ভটি নির্মাণ করেছিলেন তা আজ অবধি সঠিকভাবে জানা যায়নি। তবে স্যার আলেকজান্ডার কনিংহামের মতে, শৌর্যদের পরে এ ধরনের কোনো পাথরের কাজ বাংলার অঞ্চলে আর হয়নি। সেই ভিত্তিতে প্রত্নতত্ত্ববিদ আবুল কালাম জাকারিয়ার মতে, বিজয় স্তম্ভটি খ্রিস্টপূর্ব তৃতীয় শতকে নির্মিত হওয়া সম্ভব। প্রায় ৩০ ফুট লম্বা একটি অখণ্ড পাথর কেটে তৈরি এই স্তম্ভের ৯টি কোণ রয়েছে। এর এক কোণ থেকে অপর কোণের দূরত্ব ১২ ইঞ্চি। স্তম্ভের উপরিভাগে পরপর তিনটি বলয়াকারে স্মিত রেখা রয়েছে। যা সৌন্দর্য বৃদ্ধি করেছে। এর শীর্ষ দেশ নান্দনিক কারুকার্য খচিত মুকুট আকারে নির্মিত। পানির উপরিভাগে স্তম্ভের উচ্চতা ১০ ফুট, পানির ভিতর ১০ ফুট এবং মাটির নিচে ১০ ফুট। স্যার বুকানন হ্যামিলটনের মতে, স্তম্ভের দৈর্ঘ্য ৩০.৩৪ ফুট। অপরদিকে স্যার আলেকজান্ডার কানিংহামের মতে দৈর্ঘ্য ৩০ ফুট। স্যার আলেকজান্ডার কানিংহাম ১৮৭৯ সালে যখন এই দিঘি পরিদর্শনে আসেন তখন এর গভীরতা ছিল ১২ ফুট এবং এর প্রত্যেক বাহুর দৈর্ঘ্য ছিল ১ হাজার ২০০ ফুট। বর্তমানে দিবর দিঘির জলাশয়ের পরিমাণ প্রায় ২০ একর। বর্তমানে ঐতিহাসিক এই দিবর দিঘিতে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে প্রতিদিন বনভোজন ও ভ্রমণের উদ্দেশে শত শত মানুষের সমাগম ঘটে। প্রকৃতির অপরূপ নয়নাভিরাম এই দিঘির চতুর্দিকে রাজশাহী সামাজিক বনবিভাগ কর্তৃক বিস্তীর্ণ এলাকাজুড়ে রয়েছে বন। যা দিঘির সৌন্দর্য বৃদ্ধির পাশাপাশি ছায়া সুশীতল মনোরম পরিবেশ সৃষ্টি করেছে। নওগাঁর বিশিষ্ট কবি ও গবেষক আতাউল হক সিদ্দিকী বলেন, দিবর দিঘির দিব্যক জয়স্তম্ভ বাঙালির শৌর্যবীর্যের প্রতীক। ঐতিহাসিক গুরুত্ব ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্য বিবেচনায় দিঘিটিকে আরও পরিকল্পিতভাবে সংরক্ষণ করা উচিত। এতে জেলার ভাবমূর্তি আরও সুন্দর হবে। নওগাঁর জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আবদুল আউয়াল বলেন, সরকারি মালিকানায় ঐতিহাসিক এই দিঘিটির দেখভাল করে থাকে জেলা প্রশাসন। দিঘিটি ঘিরে পর্যটকদের আকৃষ্ট করতে বেশ কিছু উন্নয়ন কাজ করা হয়েছে। দিঘির পশ্চিম ও পূর্ব অংশে পাড় থেকে দূরে সামাজিক বনায়ন করা হয়েছে। দিঘির পশ্চিম ও পূর্ব পাড়ে রয়েছে শান বাঁধানো ঘাট। পাড়ে ইট বিছিয়ে হাঁটার পথ করা হয়েছে। দিঘির স্বচ্ছ জলরাশির সৌর্ন্দয উপভোগ এবং কাছ থেকে স্তম্ভটি দেখার সুযোগ করে দিতে আছে ইঞ্জিনচালিত নৌকার ব্যবস্থা। আর এই ঐতিহাসিক দিঘিটি দেখতে প্রতিদিন শত শত দর্শনার্থী ভিড় করে থাকেন। আরও নতুন নতুন পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে এই ঐতিহাসিক দিবর দিঘিটিকে ঘিরে।

এই বিভাগের আরও খবর
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
সর্বশেষ খবর
গাকৃবিতে সামুদ্রিক মাছ নিয়ে কর্মশালা
গাকৃবিতে সামুদ্রিক মাছ নিয়ে কর্মশালা

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের নির্দেশে ইলিনয় পৌঁছেছে ২০০ সৈন্য
ট্রাম্পের নির্দেশে ইলিনয় পৌঁছেছে ২০০ সৈন্য

২৫ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে বিপুল পরিমাণ চোলাই মদ জব্দ
গাজীপুরে বিপুল পরিমাণ চোলাই মদ জব্দ

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি বাস্কেটবল দলকে অনুশীলন করতে দেয়নি বার্সেলোনা
ইসরায়েলি বাস্কেটবল দলকে অনুশীলন করতে দেয়নি বার্সেলোনা

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পদ্মা নদীর পানি বাড়ছে
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পদ্মা নদীর পানি বাড়ছে

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহে প্রবাসী আয় এলো ৬৯ কোটি ডলার
অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহে প্রবাসী আয় এলো ৬৯ কোটি ডলার

৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে যুবকের মৃত্যু
কিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে যুবকের মৃত্যু

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাকসু নির্বাচনে ইশতেহারে শিবির প্যানেল ৩৩ সংস্কার, ছাত্রদল ৬৯
চাকসু নির্বাচনে ইশতেহারে শিবির প্যানেল ৩৩ সংস্কার, ছাত্রদল ৬৯

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
গাজীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

কান্তারা ১: মুক্তির প্রথম ছয়দিনে আয় কতো?
কান্তারা ১: মুক্তির প্রথম ছয়দিনে আয় কতো?

২৬ মিনিট আগে | শোবিজ

ফ্যাকড-ক্যাবের পিআর অ্যান্ড কমিউনিকেশন কমিটির গ্র্যান্ড রিসেপশন অনুষ্ঠিত
ফ্যাকড-ক্যাবের পিআর অ্যান্ড কমিউনিকেশন কমিটির গ্র্যান্ড রিসেপশন অনুষ্ঠিত

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

আফগানিস্তানে বিদেশি সেনা, বিপক্ষে দাঁড়াল ভারত-পাকিস্তান
আফগানিস্তানে বিদেশি সেনা, বিপক্ষে দাঁড়াল ভারত-পাকিস্তান

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণভোট কবে হবে এই সিদ্ধান্ত সরকার জানিয়ে দিক: মঞ্জু
গণভোট কবে হবে এই সিদ্ধান্ত সরকার জানিয়ে দিক: মঞ্জু

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

ব্যাটিং বিপর্যয়ের মুখে হৃদয়-মিরাজের ফিফটি
ব্যাটিং বিপর্যয়ের মুখে হৃদয়-মিরাজের ফিফটি

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ডিআরইউ বর্ষসেরা রিপোর্টারদের পুরস্কার দেবে 'নগদ'
ডিআরইউ বর্ষসেরা রিপোর্টারদের পুরস্কার দেবে 'নগদ'

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নদের স্রোতে ভেসে এলে মৃত গন্ডার, হাড়গোড় যাবে জাদুঘরে
নদের স্রোতে ভেসে এলে মৃত গন্ডার, হাড়গোড় যাবে জাদুঘরে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী নির্বাচনে পোস্টাল ব্যালটে গোপনীয়তা অটুট থাকবে: ফয়েজ আহমদ
আগামী নির্বাচনে পোস্টাল ব্যালটে গোপনীয়তা অটুট থাকবে: ফয়েজ আহমদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ গড়তে চাই, অবহেলা মানা হবে না: এনবিআর চেয়ারম্যান
ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ গড়তে চাই, অবহেলা মানা হবে না: এনবিআর চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরো ৫ মামলায় অব্যাহতি পেলেন মির্জা ফখরুল
আরো ৫ মামলায় অব্যাহতি পেলেন মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের প্রথম বিলিয়নিয়ার ফুটবলার রোনালদো
বিশ্বের প্রথম বিলিয়নিয়ার ফুটবলার রোনালদো

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
গাইবান্ধায় গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৩৭টি ভারতীয় গরু ও ৪২টি মহিষ আটক করেছে বিজিবির সিলেট ব্যাটালিয়ন
২৩৭টি ভারতীয় গরু ও ৪২টি মহিষ আটক করেছে বিজিবির সিলেট ব্যাটালিয়ন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

‘বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে বিক্রম মিশ্রির মন্তব্য অপ্রত্যাশিত’
‘বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে বিক্রম মিশ্রির মন্তব্য অপ্রত্যাশিত’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহী রেলভবনে দুদকের হানা
রাজশাহী রেলভবনে দুদকের হানা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সার ডিলার নিয়োগ নীতিমালা পেছানোর দাবি ডিলারদের
সার ডিলার নিয়োগ নীতিমালা পেছানোর দাবি ডিলারদের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি উগ্রপন্থী মন্ত্রীর নেতৃত্বে আল-আকসায় ১৩০০ বসতি স্থাপনকারী
ইসরায়েলি উগ্রপন্থী মন্ত্রীর নেতৃত্বে আল-আকসায় ১৩০০ বসতি স্থাপনকারী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রীয় উন্নয়নে বড় বাধা দুর্নীতি : এঙ্গারম্যান
রাষ্ট্রীয় উন্নয়নে বড় বাধা দুর্নীতি : এঙ্গারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মেলবোর্নে আইইউটির মিলনমেলা অনুষ্ঠিত
মেলবোর্নে আইইউটির মিলনমেলা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে বুরকিনা ফাসোতে আট এনজিও কর্মী গ্রেফতার
গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে বুরকিনা ফাসোতে আট এনজিও কর্মী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনগণ নির্বাচনমুখী হলে কেউ আটকাতে পারবে না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জনগণ নির্বাচনমুখী হলে কেউ আটকাতে পারবে না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
জনপ্রশাসনে সচিবের চেয়ারে বসতে চান না কেউ!
জনপ্রশাসনে সচিবের চেয়ারে বসতে চান না কেউ!

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাখ ডলারের স্কলারশিপ পেয়েও মার্কিন ভিসা বাতিল
লাখ ডলারের স্কলারশিপ পেয়েও মার্কিন ভিসা বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালি প্রধানমন্ত্রী মেলোনির বিরুদ্ধে গাজায় গণহত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগ
ইতালি প্রধানমন্ত্রী মেলোনির বিরুদ্ধে গাজায় গণহত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলে যাচ্ছে ইইউভুক্ত দেশে প্রবেশ পদ্ধতি, রবিবার থেকে কার্যকর
বদলে যাচ্ছে ইইউভুক্ত দেশে প্রবেশ পদ্ধতি, রবিবার থেকে কার্যকর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে বৌদ্ধদের উৎসবে জান্তার বোমা হামলায় নিহত ৪০
মিয়ানমারে বৌদ্ধদের উৎসবে জান্তার বোমা হামলায় নিহত ৪০

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেকে নোবেলের যোগ্য বলছেন ট্রাম্প, বিশেষজ্ঞরা বলছেন উল্টোটা
নিজেকে নোবেলের যোগ্য বলছেন ট্রাম্প, বিশেষজ্ঞরা বলছেন উল্টোটা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার রূপার দামেও ইতিহাস
এবার রূপার দামেও ইতিহাস

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুমকি ইসরায়েলের
গাজায় হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুমকি ইসরায়েলের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংল্যান্ডের বিপক্ষে লড়াই করে হারলো টাইগ্রেসরা
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে লড়াই করে হারলো টাইগ্রেসরা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাদ্রাসা ক্রিকেট চালু করতে যাচ্ছে বিসিবি
মাদ্রাসা ক্রিকেট চালু করতে যাচ্ছে বিসিবি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রসায়নে নোবেল বিজয়ী কে এই ফিলিস্তিনি বংশোদ্ভূত ওমর?
রসায়নে নোবেল বিজয়ী কে এই ফিলিস্তিনি বংশোদ্ভূত ওমর?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানে গলায় খাবার আটকে যাত্রীর মৃত্যু, কাতার এয়ারওয়েজের বিরুদ্ধে মামলা
বিমানে গলায় খাবার আটকে যাত্রীর মৃত্যু, কাতার এয়ারওয়েজের বিরুদ্ধে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চোরাই মোবাইল উদ্ধারে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ
চোরাই মোবাইল উদ্ধারে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রক্তে প্লাটিলেট বাড়ায় যেসব ফল
রক্তে প্লাটিলেট বাড়ায় যেসব ফল

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

কারা সেফ এক্সিট চায়- নাহিদকে স্পষ্ট করার আহ্বান উপদেষ্টা রিজওয়ানার
কারা সেফ এক্সিট চায়- নাহিদকে স্পষ্ট করার আহ্বান উপদেষ্টা রিজওয়ানার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিফার কমিটিতে বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল
ফিফার কমিটিতে বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ অক্টোবর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেমন আয় করছে বরুণ-জাহ্নবীর সিনেমা?
কেমন আয় করছে বরুণ-জাহ্নবীর সিনেমা?

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুড়িগ্রামে ‘লাল চন্দন’ ভেবে বিক্রি হচ্ছে নদীতে ভেসে আসা গাছের গুঁড়ি
কুড়িগ্রামে ‘লাল চন্দন’ ভেবে বিক্রি হচ্ছে নদীতে ভেসে আসা গাছের গুঁড়ি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাউজানে গুলিতে নিহত ব্যক্তি বিএনপির কেউ নয়: রিজভী
রাউজানে গুলিতে নিহত ব্যক্তি বিএনপির কেউ নয়: রিজভী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রুশ বাহিনীর দখলে ইউক্রেনের আরও ৫ হাজার বর্গকিলোমিটার জমি
রুশ বাহিনীর দখলে ইউক্রেনের আরও ৫ হাজার বর্গকিলোমিটার জমি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতালে নবজাতক ফেলে পালালেন মা
হাসপাতালে নবজাতক ফেলে পালালেন মা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সবাই গ্রহণযোগ্য ও সুষ্ঠু নির্বাচন চায় : আমীর খসরু
সবাই গ্রহণযোগ্য ও সুষ্ঠু নির্বাচন চায় : আমীর খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আলপির জোড়া গোলে সিরিয়াকে হারালো বাংলাদেশ
আলপির জোড়া গোলে সিরিয়াকে হারালো বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হংকং ম্যাচ খেলতে ঢাকায় শামিত সোম
হংকং ম্যাচ খেলতে ঢাকায় শামিত সোম

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পদত্যাগে বাধ্য করানো এমপিও শিক্ষকদের বেতন ভাতা চালুর নির্দেশ
পদত্যাগে বাধ্য করানো এমপিও শিক্ষকদের বেতন ভাতা চালুর নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ভাসতে থাকা ট্রলারসহ ২৬ জেলে জীবিত উদ্ধার
বঙ্গোপসাগরে ভাসতে থাকা ট্রলারসহ ২৬ জেলে জীবিত উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারী বৃষ্টি, দিল্লি বিমানবন্দরে নামতে পারল না ১৫ ফ্লাইট
ভারী বৃষ্টি, দিল্লি বিমানবন্দরে নামতে পারল না ১৫ ফ্লাইট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার থেকে গাজায় ২৩০ বার বিমান হামলা, নিহত ১১৮
শনিবার থেকে গাজায় ২৩০ বার বিমান হামলা, নিহত ১১৮

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
হঠাৎ আলোচনায় সেফ এক্সিট
হঠাৎ আলোচনায় সেফ এক্সিট

প্রথম পৃষ্ঠা

হেলিকপ্টারে এসে প্রার্থিতা ঘোষণা করলেন প্রবাসী
হেলিকপ্টারে এসে প্রার্থিতা ঘোষণা করলেন প্রবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু উপদেষ্টার মৃত্যু ছাড়া সেফ এক্সিট নেই
কিছু উপদেষ্টার মৃত্যু ছাড়া সেফ এক্সিট নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা আসার খবরে তোড়জোড় সড়ক মেরামতে
উপদেষ্টা আসার খবরে তোড়জোড় সড়ক মেরামতে

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা এখনো কারাগারে
ওরা এখনো কারাগারে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কানাডার সরকারি সংস্থার তালিকায় সন্দেহভাজন বাংলাদেশি কতজন?
কানাডার সরকারি সংস্থার তালিকায় সন্দেহভাজন বাংলাদেশি কতজন?

প্রথম পৃষ্ঠা

নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে বাড়ছে সেবার পরিধি
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে বাড়ছে সেবার পরিধি

পেছনের পৃষ্ঠা

আগ্রহের কেন্দ্রে বসুন্ধরার প্লট
আগ্রহের কেন্দ্রে বসুন্ধরার প্লট

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র রুখতে হবে
সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র রুখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাহাজভাঙা শিল্পে কালো মেঘ
জাহাজভাঙা শিল্পে কালো মেঘ

নগর জীবন

বিএনপি জামায়াত ও গণঅধিকার পরিষদের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপি জামায়াত ও গণঅধিকার পরিষদের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

অভিষেক হচ্ছে সাইফ হাসানের
অভিষেক হচ্ছে সাইফ হাসানের

মাঠে ময়দানে

লোম বাছতে কম্বল উজাড় অবস্থা
লোম বাছতে কম্বল উজাড় অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলকে ৩০ বিলিয়ন ডলার দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ৩০ বিলিয়ন ডলার দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

হামাস কি ইসরায়েলের মদতে সৃষ্টি!
হামাস কি ইসরায়েলের মদতে সৃষ্টি!

সম্পাদকীয়

নতুন দুই টিভি চ্যানেল অনুমোদন
নতুন দুই টিভি চ্যানেল অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিবিসি সাক্ষাৎকারে অন্য রকম তারেক রহমান
বিবিসি সাক্ষাৎকারে অন্য রকম তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

ভোটের মাঠে চার দলের চার প্রার্থী প্রচারে
ভোটের মাঠে চার দলের চার প্রার্থী প্রচারে

নগর জীবন

তিনটি শক্তি এ অঞ্চলে আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা করছে
তিনটি শক্তি এ অঞ্চলে আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা করছে

নগর জীবন

শেখ হাসিনা দেশকে ভারতের কাছে বিক্রি করে দিয়ে ছিলেন
শেখ হাসিনা দেশকে ভারতের কাছে বিক্রি করে দিয়ে ছিলেন

খবর

বেনাপোলে ঘুষের টাকাসহ আটক নারী কর্মকর্তা কারাগারে
বেনাপোলে ঘুষের টাকাসহ আটক নারী কর্মকর্তা কারাগারে

নগর জীবন

বিএনপি ক্ষমতায় এলে শিক্ষকদের জাতীয়করণে হবে উচ্চ কমিশন
বিএনপি ক্ষমতায় এলে শিক্ষকদের জাতীয়করণে হবে উচ্চ কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত আবরার হত্যার বিচার দাবি আধিপত্য প্রতিরোধ আন্দোলনের
দ্রুত আবরার হত্যার বিচার দাবি আধিপত্য প্রতিরোধ আন্দোলনের

নগর জীবন

সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে
সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে

সম্পাদকীয়

ইসরায়েলি দস্যুপনা
ইসরায়েলি দস্যুপনা

সম্পাদকীয়

‘মাস্টারমাইন্ড জনগণ’
‘মাস্টারমাইন্ড জনগণ’

সম্পাদকীয়

হামজায় উজ্জীবিত বাংলাদেশ
হামজায় উজ্জীবিত বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

তানজিন তিপিয়া - রন্ধনশিল্পী
তানজিন তিপিয়া - রন্ধনশিল্পী

রকমারি লাইফ স্টাইল

পঞ্চম দফায়ও বিল পাসে ব্যর্থ সিনেট
পঞ্চম দফায়ও বিল পাসে ব্যর্থ সিনেট

পূর্ব-পশ্চিম