শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৮ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ০০:৪৬, বুধবার, ০৮ অক্টোবর, ২০২৫

শিক্ষক মহাসমাবেশে তারেক রহমান

বিএনপি ক্ষমতায় এলে শিক্ষকদের জাতীয়করণে হবে উচ্চ কমিশন

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপি ক্ষমতায় এলে শিক্ষকদের জাতীয়করণে হবে উচ্চ কমিশন

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, রাষ্ট্র ও সমাজে শিক্ষকদের সম্মান এবং মর্যাদার সঙ্গে রাষ্ট্রের মর্যাদা ও ভাবমূর্তি জড়িত। দুর্নীতিবাজরা বিত্তবান হলে রাষ্ট্রের ও সমাজের ভাবমূর্তি কমে আর সমাজে শিক্ষকের মর্যাদা অক্ষুণ্ন থাকলে ভাবমূর্তি বাড়ে। তিনি বলেন, বিএনপি আবারও রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে শিক্ষকদের আর্থিক নিরাপত্তা বেষ্টনী বাড়ানো কিংবা চাকরি স্থায়ীকরণ কিংবা জাতীয়করণে উচ্চপর্যায়ের কমিশন গঠন করবে।

গতকাল রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিশ্ব শিক্ষক দিবস উপলক্ষে ‘শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোটের’ মহাসমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন। সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন শিক্ষক-কর্মচারী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ মো. সেলিম ভূঁইয়া। প্রধান বক্তার বক্তব্য রাখেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। শিক্ষক-কর্মচারী ঐক্যজোটের অতিরিক্ত মহাসচিব জাকির হোসেনের সঞ্চালনায় সমাবেশে বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, অধ্যাপক এজেডএম জাহিদ হোসেন, সাবেক শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী আ ন ম এহছানুল হক মিলন, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক এ এস এম আমানুল্লাহ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপ-উপাচার্য আ ফ ম ইউসুফ হায়দার, শিক্ষক-কর্মচারী ঐক্যজোটের মহাসচিব মুগিসউদ্দিন চৌধুরীসহ বিভিন্ন জেলার আগত শিক্ষকরা বক্তব্য রাখেন। স্বীকৃতিপ্রাপ্ত বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারীদের চাকরি জাতীয়করণ, কিন্ডারগার্টেন শিক্ষাব্যবস্থায় পক্ষপাতিত্ব বাতিল ও শর্তবিহীন নিবন্ধনের দাবিতে শিক্ষক মহাসমাবেশের আয়োজন করা হয়।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, অতীতের ভালো দৃষ্টান্তগুলো থেকে অভিজ্ঞতা অর্জন আর খারাপ দৃষ্টান্তগুলো বর্জনের মধ্য দিয়ে একটি সমৃদ্ধ সুন্দর নিরাপদ মানবিক বাংলাদেশ গড়ার কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়নই হোক আমাদের এই সময়ের অঙ্গীকার। তিনি বলেন, বিশ্ব এখন আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সের যুগে প্রবেশ করেছে। জ্ঞানে-বিজ্ঞানে বিশ্ব এগিয়ে যাচ্ছে। প্রতিযোগিতামূলক এই বিশ্বে সমান এবং মর্যাদার সঙ্গে একটি প্রভাবশালী জাতি রাষ্ট্র হিসেবে টিকে থাকাই আমাদের সামনে এই মুহূর্তের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় আমাদের অর্থ-বিত্তে, মেধা-মননে, জ্ঞানে-বিজ্ঞানে সমৃদ্ধ হতেই হবে। প্রতিষ্ঠা করতে হবে জ্ঞানভিত্তিক রাষ্ট্র ও সমাজ। দেশের শিক্ষকগণই হচ্ছেন জ্ঞানভিত্তিক রাষ্ট্র-সমাজ গড়ার অন্যতম প্রধান হাতিয়ার। সুতরাং এই হাতিয়ার যদি দুর্বল হয় তাহলে রাষ্ট্রকে শক্তিশালী ভিত্তির ওপর দাঁড় করানো সম্ভব নয়

তারেক রহমান বলেন, শিক্ষক-শিক্ষিকারা যাতে নিজেকে একজন রোল মডেল হিসেবে শিক্ষার্থীদের সামনে আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে উপস্থাপন করতে পারেন সে ধরনের শিক্ষাব্যবস্থাপনা প্রণয়নে বিএনপি বাস্তবধর্মী পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করছে। বিএনপির কর্মপরিকল্পনায় শিক্ষকদের আর্থিক এবং সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিতের ব্যাপারেও সুনির্দিষ্ট ও বাস্তবমুখী পদক্ষেপ নিয়ে কাজ করছি। দেশের শিক্ষক সমাজের বিশেষ করে স্কুল-মাদরাসার প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ে শিক্ষকদের আর্থিক নিরাপত্তার নিশ্চয়তা এবং সামাজিক সম্মান সমুন্নত করে শিক্ষকতা পেশাকে সুযোগ এবং সম্মানের দিক থেকে প্রতিযোগিতামূলক করে গড়ে তোলা প্রয়োজন। তিনি বলেন, শিক্ষকতা পেশা কখনোই ‘উপায়হীন বিকল্প’ কিংবা একটি সাধারণ চাকরির মতো হতে পারে না। বরং, শিক্ষা-দীক্ষায় সবচেয়ে মেধাবী মানুষটি যাতে কর্মজীবনে প্রথম অগ্রাধিকার হিসেবে শিক্ষকতা পেশাকে বেছে নিতে আগ্রহী হয়ে ওঠেন। বিএনপি শিক্ষক নিয়োগ এবং শিক্ষাব্যবস্থাকে সেভাবেই ঢেলে সাজানোর পরিকল্পনা এবং উপায় নিয়ে কাজ করছে। তিনি বলেন, শিক্ষকদের নিয়ে আমি আমার একটি পরিকল্পনার কথা আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করতে চাই। বাংলাদেশের স্বাধীনতা কিংবা বিজয় দিবসসহ প্রতিবছর বিভিন্ন জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ দিবসে রাষ্ট্রীয় উদ্যোগে সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষকে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রীয় ভবনে আমন্ত্রণ জানিয়ে থাকেন। শুভেচ্ছা বিনিময় করে থাকেন।

আমি মনে করি, এ ধরনের জাতীয় দিবসগুলোতে আমন্ত্রিতদের তালিকায় বাধ্যতামূলকভাবে অবশ্যই প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্কুলের কমপক্ষে একজন করে শিক্ষককে আমন্ত্রণ জানানো জরুরি। তারেক রহমান বলেন, এটি নিশ্চিত করার জন্য প্রয়োজনে ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স বা রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম পুনর্মূল্যায়ন করে রাষ্ট্র ও সমাজে শিক্ষা ও শিক্ষকের মর্যাদা সমুন্নত রাখার বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে। কারণ, শিক্ষার্থীরা রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পর্যায়ে তাদের ‘রোল মডেল’ শিক্ষকদের সম্মানজনক অবস্থান এবং বিচরণ দেখতে পেলে সেটি অবশ্যই কোমলমতি শিক্ষার্থীদের মনোজগতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে বলে আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি। এই সমাবেশে আপনাদের অনেকের বক্তব্যে শিক্ষকদের চাকরি জাতীয়করণের প্রসঙ্গ এসেছে।

কেউ কেউ আরও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তি করার কথা বলেছেন। এ ছাড়াও আপনাদের এ সংগঠনের বাইরেও বেসরকারি শিক্ষকদের বিভিন্ন দাবি রয়েছে। দেশের একটি দায়িত্বশীল রাজনৈতিক দল হিসেবে বিএনপি শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির সঙ্গে নীতিগতভাবে অবশ্যই একমত। তারেক রহমান বলেন, ‘রাষ্ট্র-রাজনীতি এবং সরকারের উন্নয়নে বিএনপির গৃহীত সব পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য প্রয়োজন জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত সমর্থন। প্রয়োজন দেশের সবচেয়ে সচেতন অংশ শিক্ষকদের সমর্থন। একটি জ্ঞান ও মেধাভিত্তিক রাষ্ট্র এবং সরকার গঠনে আসন্ন নির্বাচনে বিএনপি আপনাদের সমর্থন ও সহায়তা চায়।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
সংস্কার হয়েছে বৈষম্য আরও বেড়েছে
সংস্কার হয়েছে বৈষম্য আরও বেড়েছে
পারস্পরিক সহযোগিতার সমঝোতা সই
পারস্পরিক সহযোগিতার সমঝোতা সই
নতুন দুই টিভি চ্যানেল অনুমোদন
নতুন দুই টিভি চ্যানেল অনুমোদন
বিএনপি জুলাই সনদ বাস্তবায়নে দ্রুত সমাধান চায়
বিএনপি জুলাই সনদ বাস্তবায়নে দ্রুত সমাধান চায়
বেসরকারি খাত শক্তিশালী করবে সৌদি বিনিয়োগ
বেসরকারি খাত শক্তিশালী করবে সৌদি বিনিয়োগ
প্রাইভেট কারে এলোপাতাড়ি গুলি যুবদল কর্মী নিহত
প্রাইভেট কারে এলোপাতাড়ি গুলি যুবদল কর্মী নিহত
অন্তর্বর্তী সরকার সফল হোক
অন্তর্বর্তী সরকার সফল হোক
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারে তদন্ত শুরু
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারে তদন্ত শুরু
আনুষ্ঠানিক অভিযোগে নাম থাকলেই নির্বাচনে অযোগ্য
আনুষ্ঠানিক অভিযোগে নাম থাকলেই নির্বাচনে অযোগ্য
কিছু উপদেষ্টার মৃত্যু ছাড়া সেফ এক্সিট নেই
কিছু উপদেষ্টার মৃত্যু ছাড়া সেফ এক্সিট নেই
লোম বাছতে কম্বল উজাড় অবস্থা
লোম বাছতে কম্বল উজাড় অবস্থা
প্রধান উপদেষ্টার নিউইয়র্ক সফর অত্যন্ত সফল
প্রধান উপদেষ্টার নিউইয়র্ক সফর অত্যন্ত সফল
সর্বশেষ খবর
জাপানে সুপারমার্কেটে ভাল্লুকের আক্রণ, আহত ২
জাপানে সুপারমার্কেটে ভাল্লুকের আক্রণ, আহত ২

৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মাদ্রাসা শিক্ষার্থীকে পিটিয়ে জখম, শিক্ষক পলাতক
মাদ্রাসা শিক্ষার্থীকে পিটিয়ে জখম, শিক্ষক পলাতক

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুর্দিদের সাথে ‘যুদ্ধবিরতি ঘোষণা’ করলো সিরিয়া
কুর্দিদের সাথে ‘যুদ্ধবিরতি ঘোষণা’ করলো সিরিয়া

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা ইলিশ রক্ষায় কোস্ট গার্ডের কঠোর নজরদারি
মা ইলিশ রক্ষায় কোস্ট গার্ডের কঠোর নজরদারি

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় আগাম শীতকালীন সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষকরা
বগুড়ায় আগাম শীতকালীন সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষকরা

২৩ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

র‍্যাঙ্কিংয়ে নাসুমের ৮৭ ধাপ উন্নতি, এগোলেন তানজিম-শরিফুল
র‍্যাঙ্কিংয়ে নাসুমের ৮৭ ধাপ উন্নতি, এগোলেন তানজিম-শরিফুল

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নারীরা কেন ‘জীনগক বিষন্নতা’র উচ্চ ঝুঁকিতে?
নারীরা কেন ‘জীনগক বিষন্নতা’র উচ্চ ঝুঁকিতে?

৩২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

‘কন্যাশিশুদের অন্ধকারে রেখে দেশকে আলোকিত করা সম্ভব নয়’
‘কন্যাশিশুদের অন্ধকারে রেখে দেশকে আলোকিত করা সম্ভব নয়’

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ৪৫ হাজার জেলেকে খাদ্য সহায়তা প্রদান
চাঁদপুরে ৪৫ হাজার জেলেকে খাদ্য সহায়তা প্রদান

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইতালি প্রধানমন্ত্রী মেলোনির বিরুদ্ধে গাজায় গণহত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগ
ইতালি প্রধানমন্ত্রী মেলোনির বিরুদ্ধে গাজায় গণহত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগ

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিতাস নদীতে ঐতিহ্যবাহী নৌকাবাইচে মানুষের ঢল
তিতাস নদীতে ঐতিহ্যবাহী নৌকাবাইচে মানুষের ঢল

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালী বিভাগের দাবিতে ফের উত্তাল, চৌরাস্তা ব্লকেড
নোয়াখালী বিভাগের দাবিতে ফের উত্তাল, চৌরাস্তা ব্লকেড

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আফগানদের বিপক্ষে প্রথম ওয়ানডেতে যেমন হতে পারে একাদশ, সাইফের অভিষেক?
আফগানদের বিপক্ষে প্রথম ওয়ানডেতে যেমন হতে পারে একাদশ, সাইফের অভিষেক?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য নতুন নির্দেশনা এনটিআরসিএ’র
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য নতুন নির্দেশনা এনটিআরসিএ’র

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন উপলক্ষ্যে কর্মশালা
গোপালগঞ্জে টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন উপলক্ষ্যে কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রসায়নবিজ্ঞানে নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী
রসায়নবিজ্ঞানে নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ তকমা, ভোটের আগে আতঙ্কে বিহারের মুসলিমরা
‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ তকমা, ভোটের আগে আতঙ্কে বিহারের মুসলিমরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী-ছেলেসহ সাবেক মন্ত্রী রুহুল হকের ৫৬ ব্যাংক হিসাব জব্দ
স্ত্রী-ছেলেসহ সাবেক মন্ত্রী রুহুল হকের ৫৬ ব্যাংক হিসাব জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বদলে যাচ্ছে ইইউভুক্ত দেশে প্রবেশ পদ্ধতি, রবিবার থেকে কার্যকর
বদলে যাচ্ছে ইইউভুক্ত দেশে প্রবেশ পদ্ধতি, রবিবার থেকে কার্যকর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের আলোচনা শুরু
দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের আলোচনা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রেন উদ্ধার শেষে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন প্রকৌশলী
ট্রেন উদ্ধার শেষে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন প্রকৌশলী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইফয়েড টিকাদান কার্যক্রম বাস্তবায়নে সমন্বয় কমিটি
টাইফয়েড টিকাদান কার্যক্রম বাস্তবায়নে সমন্বয় কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসচাপায় শিক্ষকের মৃত্যু, প্রতিবাদে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ
বাসচাপায় শিক্ষকের মৃত্যু, প্রতিবাদে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশ কমিশনের জরুরি সভা কাল
পুলিশ কমিশনের জরুরি সভা কাল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে মেঘনায় মাছ ধরায় ১৭ জেলে আটক
নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে মেঘনায় মাছ ধরায় ১৭ জেলে আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালদ্বীপে বাংলাদেশিদের মিছিল-সমাবেশে যোগ না দেওয়ার আহ্বান
মালদ্বীপে বাংলাদেশিদের মিছিল-সমাবেশে যোগ না দেওয়ার আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গাজা শান্তি আলোচনায় যোগ দিচ্ছেন ট্রাম্প জামাতা কুশনার
গাজা শান্তি আলোচনায় যোগ দিচ্ছেন ট্রাম্প জামাতা কুশনার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের জন্য ভিসানীতি শিথিল না করার ঘোষণা ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর
ভারতের জন্য ভিসানীতি শিথিল না করার ঘোষণা ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের হুমকি মোকাবিলায় নতুন প্রজন্মের যুদ্ধবিমান তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র
চীনের হুমকি মোকাবিলায় নতুন প্রজন্মের যুদ্ধবিমান তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিটি আইন সংশোধন : অভিযোগ দায়ের হলে এমপি হওয়া যাবে না
আইসিটি আইন সংশোধন : অভিযোগ দায়ের হলে এমপি হওয়া যাবে না

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সাবের হোসেন চৌধুরীর বাসায় তিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক, যা বললেন পিনাকী
সাবের হোসেন চৌধুরীর বাসায় তিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক, যা বললেন পিনাকী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনপ্রশাসনে সচিবের চেয়ারে বসতে চান না কেউ!
জনপ্রশাসনে সচিবের চেয়ারে বসতে চান না কেউ!

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার আকাশে অপ্রতিরোধ্য সক্ষমতা অর্জনে আরও এক ধাপ এগোল পাকিস্তান
এবার আকাশে অপ্রতিরোধ্য সক্ষমতা অর্জনে আরও এক ধাপ এগোল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির জন্য যেসব প্রধান শর্ত দিল হামাস
যুদ্ধবিরতির জন্য যেসব প্রধান শর্ত দিল হামাস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী চিৎকারে জানলেন নোবেল জয়, প্রথমে ভেবেছিলেন ভালুক দেখেছেন
স্ত্রী চিৎকারে জানলেন নোবেল জয়, প্রথমে ভেবেছিলেন ভালুক দেখেছেন

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মিয়ানমারে বৌদ্ধদের উৎসবে জান্তার বোমা হামলায় নিহত ৪০
মিয়ানমারে বৌদ্ধদের উৎসবে জান্তার বোমা হামলায় নিহত ৪০

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেকে নোবেলের যোগ্য বলছেন ট্রাম্প, বিশেষজ্ঞরা বলছেন উল্টোটা
নিজেকে নোবেলের যোগ্য বলছেন ট্রাম্প, বিশেষজ্ঞরা বলছেন উল্টোটা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার রূপার দামেও ইতিহাস
এবার রূপার দামেও ইতিহাস

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুমকি ইসরায়েলের
গাজায় হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুমকি ইসরায়েলের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা যুদ্ধবিমান-ক্ষেপণাস্ত্র কতোটা কার্যকর জানাল পাকিস্তান
চীনা যুদ্ধবিমান-ক্ষেপণাস্ত্র কতোটা কার্যকর জানাল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংল্যান্ডের বিপক্ষে লড়াই করে হারলো টাইগ্রেসরা
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে লড়াই করে হারলো টাইগ্রেসরা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও চীনা অস্ত্রের কার্যকারিতা নিয়ে পাকিস্তানের প্রশংসা
আবারও চীনা অস্ত্রের কার্যকারিতা নিয়ে পাকিস্তানের প্রশংসা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে গ্রেনেড হামলায় বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর দুই সদস্য নিহত
ইরানে গ্রেনেড হামলায় বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর দুই সদস্য নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদ্রাসা ক্রিকেট চালু করতে যাচ্ছে বিসিবি
মাদ্রাসা ক্রিকেট চালু করতে যাচ্ছে বিসিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চোরাই মোবাইল উদ্ধারে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ
চোরাই মোবাইল উদ্ধারে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

লাখ ডলারের স্কলারশিপ পেয়েও মার্কিন ভিসা বাতিল
লাখ ডলারের স্কলারশিপ পেয়েও মার্কিন ভিসা বাতিল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লিনিক্যালি ডেড তবুও তিনি দেখলেন সবকিছু-কথা বললেন মৃত স্বজনদের সাথেও!
ক্লিনিক্যালি ডেড তবুও তিনি দেখলেন সবকিছু-কথা বললেন মৃত স্বজনদের সাথেও!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি ও পদায়নে নতুন নির্দেশনা মন্ত্রণালয়ের
বদলি ও পদায়নে নতুন নির্দেশনা মন্ত্রণালয়ের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ অক্টোবর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রক্তে প্লাটিলেট বাড়ায় যেসব ফল
রক্তে প্লাটিলেট বাড়ায় যেসব ফল

১০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচিতে পরিবর্তন
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচিতে পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসপাতালে নবজাতক ফেলে পালালেন মা
হাসপাতালে নবজাতক ফেলে পালালেন মা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের সম্পর্ক ভাঙনের গুঞ্জনে সৃজিত-মিথিলা
ফের সম্পর্ক ভাঙনের গুঞ্জনে সৃজিত-মিথিলা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিমানে গলায় খাবার আটকে যাত্রীর মৃত্যু, কাতার এয়ারওয়েজের বিরুদ্ধে মামলা
বিমানে গলায় খাবার আটকে যাত্রীর মৃত্যু, কাতার এয়ারওয়েজের বিরুদ্ধে মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কেমন আয় করছে বরুণ-জাহ্নবীর সিনেমা?
কেমন আয় করছে বরুণ-জাহ্নবীর সিনেমা?

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কেউ যদি বাহুবলে কথা বলে তার পরিণতি হাসিনার মতোই হবে : সালাহউদ্দিন
কেউ যদি বাহুবলে কথা বলে তার পরিণতি হাসিনার মতোই হবে : সালাহউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিফার কমিটিতে বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল
ফিফার কমিটিতে বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ বাহিনীর দখলে ইউক্রেনের আরও ৫ হাজার বর্গকিলোমিটার জমি
রুশ বাহিনীর দখলে ইউক্রেনের আরও ৫ হাজার বর্গকিলোমিটার জমি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন নিয়ে ‘গভীর ষড়যন্ত্র’ চলছে, সতর্ক থাকুন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচন নিয়ে ‘গভীর ষড়যন্ত্র’ চলছে, সতর্ক থাকুন : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
হঠাৎ আলোচনায় সেফ এক্সিট
হঠাৎ আলোচনায় সেফ এক্সিট

প্রথম পৃষ্ঠা

হেলিকপ্টারে এসে প্রার্থিতা ঘোষণা করলেন প্রবাসী
হেলিকপ্টারে এসে প্রার্থিতা ঘোষণা করলেন প্রবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা আসার খবরে তোড়জোড় সড়ক মেরামতে
উপদেষ্টা আসার খবরে তোড়জোড় সড়ক মেরামতে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু উপদেষ্টার মৃত্যু ছাড়া সেফ এক্সিট নেই
কিছু উপদেষ্টার মৃত্যু ছাড়া সেফ এক্সিট নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ওরা এখনো কারাগারে
ওরা এখনো কারাগারে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে বাড়ছে সেবার পরিধি
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে বাড়ছে সেবার পরিধি

পেছনের পৃষ্ঠা

কানাডার সরকারি সংস্থার তালিকায় সন্দেহভাজন বাংলাদেশি কতজন?
কানাডার সরকারি সংস্থার তালিকায় সন্দেহভাজন বাংলাদেশি কতজন?

প্রথম পৃষ্ঠা

আগ্রহের কেন্দ্রে বসুন্ধরার প্লট
আগ্রহের কেন্দ্রে বসুন্ধরার প্লট

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র রুখতে হবে
সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র রুখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিষেক হচ্ছে সাইফ হাসানের
অভিষেক হচ্ছে সাইফ হাসানের

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াত ও গণঅধিকার পরিষদের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপি জামায়াত ও গণঅধিকার পরিষদের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

জাহাজভাঙা শিল্পে কালো মেঘ
জাহাজভাঙা শিল্পে কালো মেঘ

নগর জীবন

লোম বাছতে কম্বল উজাড় অবস্থা
লোম বাছতে কম্বল উজাড় অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলকে ৩০ বিলিয়ন ডলার দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ৩০ বিলিয়ন ডলার দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

হামাস কি ইসরায়েলের মদতে সৃষ্টি!
হামাস কি ইসরায়েলের মদতে সৃষ্টি!

সম্পাদকীয়

বিবিসি সাক্ষাৎকারে অন্য রকম তারেক রহমান
বিবিসি সাক্ষাৎকারে অন্য রকম তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

নতুন দুই টিভি চ্যানেল অনুমোদন
নতুন দুই টিভি চ্যানেল অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে চার দলের চার প্রার্থী প্রচারে
ভোটের মাঠে চার দলের চার প্রার্থী প্রচারে

নগর জীবন

তিনটি শক্তি এ অঞ্চলে আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা করছে
তিনটি শক্তি এ অঞ্চলে আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা করছে

নগর জীবন

শেখ হাসিনা দেশকে ভারতের কাছে বিক্রি করে দিয়ে ছিলেন
শেখ হাসিনা দেশকে ভারতের কাছে বিক্রি করে দিয়ে ছিলেন

খবর

বেনাপোলে ঘুষের টাকাসহ আটক নারী কর্মকর্তা কারাগারে
বেনাপোলে ঘুষের টাকাসহ আটক নারী কর্মকর্তা কারাগারে

নগর জীবন

দ্রুত আবরার হত্যার বিচার দাবি আধিপত্য প্রতিরোধ আন্দোলনের
দ্রুত আবরার হত্যার বিচার দাবি আধিপত্য প্রতিরোধ আন্দোলনের

নগর জীবন

‘মাস্টারমাইন্ড জনগণ’
‘মাস্টারমাইন্ড জনগণ’

সম্পাদকীয়

সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে
সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে

সম্পাদকীয়

ইসরায়েলি দস্যুপনা
ইসরায়েলি দস্যুপনা

সম্পাদকীয়

হামজায় উজ্জীবিত বাংলাদেশ
হামজায় উজ্জীবিত বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

বিএনপি ক্ষমতায় এলে শিক্ষকদের জাতীয়করণে হবে উচ্চ কমিশন
বিএনপি ক্ষমতায় এলে শিক্ষকদের জাতীয়করণে হবে উচ্চ কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

তানজিন তিপিয়া - রন্ধনশিল্পী
তানজিন তিপিয়া - রন্ধনশিল্পী

রকমারি লাইফ স্টাইল

পঞ্চম দফায়ও বিল পাসে ব্যর্থ সিনেট
পঞ্চম দফায়ও বিল পাসে ব্যর্থ সিনেট

পূর্ব-পশ্চিম