শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৪ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ২৩:৫৯, রবিবার, ০৩ আগস্ট, ২০২৫

রহস্যময় গোপন স্থান

মুনশি মুহাম্মদ উবাইদুল্লাহ
প্রিন্ট ভার্সন
রহস্যময় গোপন স্থান

পৃথিবীতে এমন অনেক স্থান আছে, যেখানে চাইলেও কখনো যাওয়া যায় না; এমনকি জানা যায় না- কী হচ্ছে সেখানে আর কেনই বা এত গোপনীয়তা! সেসব সাধারণ মানুষের কাছে সব সময় অধরাই থেকে গেছে। এমন কিছু রহস্যময় জায়গা নিয়ে আজকের আয়োজন -

BP

ফোর্ট নক্স

লুইভিলের দক্ষিণে ও এলিজাবেথ টাউনের উত্তরে কেন্টাকিতে রয়েছে আমেরিকার সেনাবাহিনীর এ দপ্তর। ১৯১৮ সালে আমেরিকার অস্থায়ী সেনাঘাঁটি হিসেবে কেন্টাকিতে ক্যাম্প নক্স তৈরি করা হয়েছিল। ওই ঘাঁটির নামকরণ করা হয়েছিল আমেরিকার সেনাবাহিনীর মেজর জেনারেল হেনরি নক্সের নামে। পরে ১৯৩২ সালে ক্যাম্প নক্সকে একটি স্থায়ী সামরিক ঘাঁটিতে পরিণত করা হয়। বাইরে থেকে দেখলে সাধারণ সামরিক ঘাঁটি মনে হলেও এর বুকে লুকিয়ে রয়েছে আমেরিকার বহু রহস্য। ধারণা করা হয়, এর মধ্যে রয়েছে দেশটির সোনার ভান্ডার। যদিও সেই বিশাল সোনার ভান্ডারে কত সোনা রয়েছে, তা নিয়ে আমেরিকা কোনো টুঁ শব্দ করেনি। ফোর্ট নক্স যে অনেক কিছু গোপন রেখেছে, তা মনে হতে পারে সেই সামরিক ঘাঁটির আঁটোসাঁটো নিরাপত্তা দেখে। নক্স দুর্গের পুরো চত্বর স্টিলের বেড়া দিয়ে ঘেরা। পদে পদে রয়েছে বৈদ্যুতিক অ্যালার্ম। প্রতিটি গ্রানাইটের দেয়াল ইস্পাতের পাত দিয়ে মোড়া ও বোমাপ্রতিরোধী। বিশ্বযুদ্ধের আবহে আমেরিকার সোনা রক্ষার জন্য ১৯৩৫ সালে ফোর্ট নক্সের ভিতরে কোষাগারটি তৈরি করা হয়েছিল। তৎকালীন সময়ে বেশির ভাগ দেশের কাছেই ফোর্ট নক্স নিয়ে বিশেষ কোনো তথ্য ছিল না। এর চারপাশে অনেক পাহাড় রয়েছে। সেজন্য জায়গাটি নিরাপদ বলে মনে করেছিলেন তৎকালীন শাসকরা। ১৯৩৭ সালে টন টন সোনা কড়া নিরাপত্তার চাদরে মুড়ে ট্রেনে ফোর্ট নক্সে পাঠানো হয়। তবে অনেক কন্সপিরেসি থিওরিস্টের মতে, ফোর্ট নক্সের সোনার বারগুলো আসলে সোনার মতো দেখতে টাংস্টেনের ইট ছিল। টাকার প্রয়োজনে আসল সোনা সরকার গোপনে বিক্রি করে দিয়েছিল। ‘গোল্ড অ্যান্টি-ট্রাস্ট অ্যাকশন কমিটি’ নামে পরিচিত একটি কন্সপিরেসি থিওরি গোষ্ঠীর দাবি, ওই সোনা দিয়েই অনেক বিদেশি ব্যাংকের সঙ্গে চুক্তি করেছিল আমেরিকা। ফোর্ট নক্স নিয়ে আরও অনেক রহস্য ও জল্পনা রয়েছে। মনে করা হয়, ফোর্ট নক্সের কোষাগার শুধু সোনা সঞ্চয়ের জন্য তৈরি হয়নি; আরও অনেক মূল্যবান নথি ও জিনিস লুকানো রয়েছে সেখানে। ফোর্ট নক্সের অন্যান্য অমূল্য সম্পত্তির মধ্যে এক সময় ছিল আমেরিকার স্বাধীনতা ঘোষণার নথি, অধিকারের বিল ও সংবিধানের মূল খসড়া। পার্ল হারবারে জাপানি বায়ুসেনার হামলার দুই সপ্তাহ পর ওয়াশিংটনে হামলা চালানো হতে পারে ভেবে সেই নথিগুলো ফোর্ট নক্সের কোষাগারে স্থানান্তরিত করা হয়।

BP

আয়রন মাউন্টেন

এটি পেনসিলভেনিয়ার পাহাড়ে অবস্থিত। বিভিন্ন দেশের অনেক মূল্যবান জিনিস বা সম্পত্তি এখানে মজুত রাখা হয়েছে। এটি ২২০ ফুট মাটির নিচে অবস্থিত। এখানে কাগজপত্র, ফিল্ম, মাইক্রোফিল্ম, ডিজিটাল ডেটা, এমনকি ঐতিহাসিক দলিল ও ব্যাংক রেকর্ড রাখা হয়েছে। এটি ১৭ লাখ স্কয়ার ফুট আয়তন নিয়ে তৈরি। যার মধ্যে আইনস্টাইনের আসল ছবিসহ লাখ লাখ মূল্যবান জিনিসপত্র মজুত রয়েছে। এখানে সরকারের গোপনীয় নথিপত্র, বিখ্যাত চলচ্চিত্র কোম্পানির মূল নেগেটিভ এবং বিভিন্ন ব্যক্তিগত সংস্থার গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সংরক্ষিত রয়েছে। ব্যাংকটি বর্তমানে বিল গেটসের একটি কোম্পানি কিনে নিয়েছে। ঠান্ডা রাখার জন্য এসি নয় বরং লিকুইড কুলিং সিস্টেম রাখা হয়েছে এখানে। তাদের দাবি এই ব্যাংকটি প্রকৃতির যে কোনো ধরনের দুর্যোগ সহ্য করার ক্ষমতা রয়েছে এবং বড় বড় দক্ষ পারদর্শী সিকিউরিটি এখানেই নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। জায়গাটি উচ্চ নিরাপত্তা-বেষ্টিত ও প্রাকৃতিক দুর্যোগ প্রতিরোধী। এটি এতটাই সুরক্ষিত যে সেখানে প্রবেশের জন্য বিশেষ অনুমতি প্রয়োজন। নাসা, মার্কিন সামরিক বাহিনী ও বিভিন্ন সরকারি সংস্থার গুরুত্বপূর্ণ ডেটা রয়েছে এখানে।

BP

এরিয়া ৫১

যুক্তরাষ্ট্রের নেভাদা অঙ্গরাজ্যের দক্ষিণাঞ্চলে ও লাস ভেগাস থেকে ১৩৫ কিলোমিটার উত্তরে গ্রুম হ্রদের কাছে অবস্থিত এরিয়া ৫১। প্রায় ৩০ লাখ একর জায়গা নিয়ে গড়ে ওঠা এলাকাটি মূলত যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবাহিনীর ঘাঁটি হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এর ভিতরে কী কাজ হয়, তা খুবই সতর্কতার সঙ্গে গোপন রাখা হয়। এলাকাটির বাইরে সব সময় সতর্কতাসূচক সাইনবোর্ড, সিসি ক্যামেরা ও সশস্ত্র পাহারাদার থাকে। আশপাশে যাওয়া তো দূরের কথা, এরিয়া ৫১-এর ওপর দিয়ে উড়োজাহাজ চালানোও নিষিদ্ধ। তবে এখন স্যাটেলাইট দিয়ে মহাকাশ থেকে এর কিছু ছবি সংগ্রহ করা যায়। যুক্তরাষ্ট্র ও সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের মধ্যকার স্নায়ুযুদ্ধের সময় ‘এরিয়া ৫১’ নির্মাণ করা হয়। ১৯৫৫ সালে এটি প্রতিষ্ঠা করা হলেও যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা ২০১৩ সালের আগস্ট মাসে প্রথমবারের মতো এর অস্তিত্বের কথা আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকার করে। এর ভিতরে কী কাজ হয়, সে ব্যাপারে কখনই আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানানো হয়নি। ধারণা করা হয়, শুরু থেকেই অত্যাধুনিক সব যুদ্ধবিমান বানানোর জন্য মার্কিন

সেনাবাহিনী এটিকে ব্যবহার করে আসছে। দেড় হাজার লোক এর ভিতরে কাজ করেন। এরিয়া ৫১-এর ইতিহাস নিয়ে লেখালেখি করা অ্যানি জ্যাকবসেন গণমাধ্যমকে বলেছেন, ‘এটি পরীক্ষা চালানো ও অনুশীলনের জায়গা। পঞ্চাশ দশকে ইউ-টু স্পাই প্লেন দিয়ে এর গবেষণাকর্ম শুরু হয়। এখন নিত্যনতুন ড্রোন বানানোর পরীক্ষাও চলে এর ভিতর।’ চূড়ান্ত গোপনীয়তার কারণে একে ঘিরে বেশ কিছু গুজবও রটেছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বিখ্যাত গুজব হলো, এর ভিতরে একটি এলিয়েন সুপারক্রাফট ও এর চালকের দেহ রয়েছে। ১৯৪৭ সালে নিউ মেক্সিকোর রোজওয়েলে সুপারক্রাফটটি বিধ্বস্ত হওয়ার পর এখানে এনে রাখা হয়। ১৯৮৯ সালে রবার্ট লাজার দাবি করেন, তিনি এরিয়া ৫১-এর ভিতরে এলিয়েন প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করেছেন। তবে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের দাবি, এর ভিতরে কোনো এলিয়েন বা এলিয়েনের সুপারক্রাফট নেই।

BP

বোল্ড লেন কার পার্ক

ইংল্যান্ডের ডার্বিতে একটি বহুতল গাড়ি পার্ক রয়েছে। এটিকে বিশ্বের সবচেয়ে গোপন স্থানগুলোর একটি ধরা হয়। এ পার্কটি ২৪ ঘণ্টা খোলা থাকে। এতে ৪৪০টি পার্কিং বে রয়েছে। নব্বই দশকে যখন গাড়ি পার্কটি অপরাধের জন্য জনপ্রিয় স্থান হয়ে ওঠে, তখন উচ্চ নিরাপত্তা ব্যবস্থা চালু করা হয়। বে-গুলো পৃথক বারকোড, সেন্সর ও অন্যান্য উচ্চ প্রযুক্তির সুরক্ষা সরঞ্জাম দিয়ে সুরক্ষিত। টেম্পারেন্স ইউনিয়নের কর্মী মেরি শাটলওয়ার্থ শহরটি দান করেছিলেন। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর জমিটি পিচ করা হয়। সত্তর দশকের গোড়ার দিকে পুনর্র্নির্মাণ করা হয়। গাড়ি পার্কটি মূলত ১৯৭৪ সালে খোলা হয়। ভবনের পাশে এখনো সজ্জিত পেটা লোহার গেট রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বোডেনের ক্রেস্ট ও হেনরি বোডেনের নামে উৎসর্গীকৃত ফলক। ১৯৯৭ সালে বিভিন্ন অসামাজিক আচরণের স্থান হিসেবে খ্যাতি অর্জন করেছিল জায়গাটি। মাদক সেবন ও ছিনতাইসহ অপরাধমূলক কার্যকলাপের ১৬১টি ঘটনা রিপোর্ট করা হয়। ১৯৯৭ সালে ডার্বি সিটি কাউন্সিল ক্রমবর্ধমান সমস্যাগুলো ঘুরিয়ে দেওয়ার প্রয়াসে অংশীদারির ভিত্তিতে গাড়ি পার্কটি পরিচালনার জন্য পার্কসেফ সিস্টেমের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়। পার্কসেফ সিস্টেমের নিরাপত্তা ব্যবস্থার উদ্ভাবক ও স্বত্বাধিকারী কেন উইগলি গাড়ি পার্কের আয়ের একটি শতাংশের বিনিময়ে ইনস্টলেশন খরচের বেশির ভাগ দিতে সম্মত হন। কিছু সময়ের জন্য আপগ্রেড করার পর ১৯৯৮ সালে সুবিধাটি পুনরায় চালু করা হয়। তখন থেকে কোনো অপরাধমূলক কার্যকলাপের খবর আর পাওয়া যায়নি।

BP

ভ্যাটিকান সিক্রেট আর্কাইভস

ইতালির ভ্যাটিকানে ধর্মীয় ইতিহাসের বিরল কিছু নথি রয়েছে। ৩৫ হাজার খণ্ডের তথ্য সংরক্ষণাগারভুক্ত রয়েছে একটি পৃথক গোপন ভবনে। তথ্যগুলো পোপ থেকে পোপের কাছে স্থানান্তরিত হয়। কেবল একজন গবেষণা কর্মকর্তা বিশেষ অনুমতি নিয়ে আর্কাইভে প্রবেশ করতে পারেন। বিগত শতাব্দীগুলোতে বিভিন্ন সময়ে পোপদের আদান-প্রদানকৃত নানা চিঠিপত্র, অধ্যাদেশ ও অনেক ঐতিহাসিক জিনিস নিয়ে গড়ে উঠেছে ভ্যাটিকানের এ আর্কাইভটি। সপ্তদশ শতকে পোপ পঞ্চম পলের হাত ধরে শুরু হয়েছিল এর যাত্রা। ১৮৮১ সালে পোপ ত্রয়োদশ লিওর অনুমোদনের আগ পর্যন্ত ভ্যাটিকানের এ সিক্রেট আর্কাইভে গবেষকদের প্রবেশাধিকার ছিল না। তিনিই প্রথম সেই ব্যবস্থা চালু করেন। সাধারণত ৭৫ বছর পরপর ভ্যাটিকানের এ গোপন সংগ্রহশালার বিভিন্ন ডকুমেন্ট জনসাধারণের দেখার জন্য উন্মুক্ত করা হয়। ২০১২ সালে আর্কাইভটির ৪০০ বছর পূর্তি উপলক্ষে অষ্টম থেকে বিংশ শতাব্দী পর্যন্ত ১০০টি ডকুমেন্ট নিয়ে রোমের ক্যাপিটোলিন জাদুঘরে এক প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়। আর্কাইভে পাওয়া ডকুমেন্টগুলোর মাঝে সবচেয়ে পুরোনোটি ৮০৯ খ্রিস্টাব্দের। এ সিক্রেট আর্কাইভে রয়েছে তৎকালীন পর্তুগিজ উপনিবেশ ব্রাজিলের এক পুরোহিতের ডিজাইন করা ফ্লায়িং মেশিন, ১১৯৮ সালে জেরুজালেম পুনরুদ্ধারের জন্য চতুর্থ ক্রুসেড আয়োজনের জন্য পোপ তৃতীয় ইনোসেন্টের অধ্যাদেশ, ১৮৬৩ সালে পোপ নবম পায়াসকে ইউনিয়ন কিংবা কনফেডারেসির দিকে টানতে আব্রাহাম লিঙ্কন ও জেফারসন ডেভিসের লেখা দুটি চিঠি, প্রাণদণ্ডের ব্যাপারে একটা বিহিত করতে তৎকালীন পোপ পঞ্চম সিক্সটাসের কাছে স্কটল্যান্ডের রানী মেরির সাহায্য চেয়ে চিঠিসহ অনেক কিছু। আর্কাইভটি নিয়ে গড়ে উঠেছে

বিভিন্ন কন্সপিরেসি থিওরি। অনেক কন্সপিরেসি থিওরিস্টদের মতে, আর্কাইভে সেইন্ট পল ও সম্রাট নিরোর মাঝে যিশুখ্রিস্টের অস্তিত্ব ও বংশধরদের নিয়ে আদান-প্রদানকৃত চিঠিপত্র রাখা আছে। কারও কারও মতে, সেখানে এলিয়েনদের অস্তিত্বের প্রমাণ লুকানো রয়েছে। আর্কাইভটি আসলে চালায় গুপ্ত সংঘ ইলুমিনাতির সদস্যরা। রয়েছে ক্রোনোভাইজর নামক কাল্পনিক মেশিন; যার সাহায্যে অতীত ও বর্তমান দেখা সম্ভব। যদিও এমন কোনো মেশিনের অস্তিত্ব পৃথিবীবাসী আজ পর্যন্ত জানতে পারেনি। তবে কন্সপিরেসি থিওরিস্টদের মতে, ইতালীয় পুরোহিত ও বিজ্ঞানী ফাদার পেল্লেগ্রিনো মারিও আর্নেত্তি (১৯২৫-১৯৯৪) এমন একটি মেশিন অনেক আগেই তৈরি করেছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
সর্বশেষ খবর
আস্থার সংকটে পুঁজিবাজারে নিষ্ক্রিয় ৬২ হাজার বিনিয়োগকারী
আস্থার সংকটে পুঁজিবাজারে নিষ্ক্রিয় ৬২ হাজার বিনিয়োগকারী

১ সেকেন্ড আগে | অর্থনীতি

মানবপাচারের ‘রহস্য পাহাড়’ কচ্ছপিয়া
মানবপাচারের ‘রহস্য পাহাড়’ কচ্ছপিয়া

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

৯ মাসে ছয়শ'র বেশি ধর্ষণ
৯ মাসে ছয়শ'র বেশি ধর্ষণ

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

উন্নয়ন-স্থিতিশীলতার জন্য গ্রহণযোগ্য নির্বাচন ছাড়া অন্য উপায় নেই
উন্নয়ন-স্থিতিশীলতার জন্য গ্রহণযোগ্য নির্বাচন ছাড়া অন্য উপায় নেই

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভাষাসৈনিক আহমদ রফিকের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
ভাষাসৈনিক আহমদ রফিকের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় বন্দী বাংলাদেশির পরিচয় জানতে হাইকমিশনের বিজ্ঞপ্তি
মালয়েশিয়ায় বন্দী বাংলাদেশির পরিচয় জানতে হাইকমিশনের বিজ্ঞপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছিনতাই হওয়া মোবাইল যায় কোথায়
ছিনতাই হওয়া মোবাইল যায় কোথায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল জলদস্যুতা করেছে : এরদোয়ান
ইসরায়েল জলদস্যুতা করেছে : এরদোয়ান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাষাসৈনিক আহমদ রফিক আর নেই
ভাষাসৈনিক আহমদ রফিক আর নেই

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয় দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
জয় দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ১০ হাজারের বেশি শিশু চিরস্থায়ী শারীরিক ক্ষতির শিকার
গাজায় ১০ হাজারের বেশি শিশু চিরস্থায়ী শারীরিক ক্ষতির শিকার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড্ডা থানায় নতুন ওসি
বাড্ডা থানায় নতুন ওসি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেয়ার বিক্রিতে ওপেনএআই-এর মূল্য দাঁড়াল ৫০০ বিলিয়ন ডলার
শেয়ার বিক্রিতে ওপেনএআই-এর মূল্য দাঁড়াল ৫০০ বিলিয়ন ডলার

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শুক্র গ্রহের কাছে লুকানো গ্রহাণু, ভবিষ্যতে পৃথিবীর জন্য ঝুঁকি
শুক্র গ্রহের কাছে লুকানো গ্রহাণু, ভবিষ্যতে পৃথিবীর জন্য ঝুঁকি

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাউথইস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হলো 'বাংলার ম্যাথ টিম চ্যাম্পিয়নশিপ ২০২৫'
সাউথইস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হলো 'বাংলার ম্যাথ টিম চ্যাম্পিয়নশিপ ২০২৫'

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পর্যটকে ভরপুর কক্সবাজার
পর্যটকে ভরপুর কক্সবাজার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলন্ত ট্রেন থেকে পড়ে গেল কিশোর
চলন্ত ট্রেন থেকে পড়ে গেল কিশোর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের নতুন কমিটি ঘোষণা
তিন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের নতুন কমিটি ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তুরাগ নদে নৌকাডুবি, দুই শিশু নিখোঁজ
তুরাগ নদে নৌকাডুবি, দুই শিশু নিখোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নৌকা থেকে নদীতে পড়ে কিশোর নিখোঁজ
নৌকা থেকে নদীতে পড়ে কিশোর নিখোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের
পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুবা ডাইভিংয়ে নয়, মৃত্যুসনদে জুবিন গার্গের মৃত্যুর কারণ ভিন্ন
স্কুবা ডাইভিংয়ে নয়, মৃত্যুসনদে জুবিন গার্গের মৃত্যুর কারণ ভিন্ন

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সব সম্প্রদায়ের জন্য নিরাপদ চট্টগ্রাম গড়তে চাই: মেয়র শাহাদাত
সব সম্প্রদায়ের জন্য নিরাপদ চট্টগ্রাম গড়তে চাই: মেয়র শাহাদাত

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জালে আটকা গন্ধগোকুল উদ্ধার, পরে অবমুক্ত
জালে আটকা গন্ধগোকুল উদ্ধার, পরে অবমুক্ত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৯তম বিসিএস পরীক্ষা ১০ অক্টোবর, কেন্দ্র শুধু ঢাকায়
৪৯তম বিসিএস পরীক্ষা ১০ অক্টোবর, কেন্দ্র শুধু ঢাকায়

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বজ্রপাতে স্বামী নিহত, স্ত্রী আহত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বজ্রপাতে স্বামী নিহত, স্ত্রী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যারা ইমামদের মাইনাসের চেষ্টা করেছে, আল্লাহ তাদের মাইনাস করেছেন’
‘যারা ইমামদের মাইনাসের চেষ্টা করেছে, আল্লাহ তাদের মাইনাস করেছেন’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বন্দুকসহ গ্রেফতার ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বন্দুকসহ গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঘূর্ণিঝড় নিয়ে বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
ঘূর্ণিঝড় নিয়ে বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন সেনাদের যুদ্ধ প্রস্তুতির নির্দেশ, যা বললো রাশিয়া
মার্কিন সেনাদের যুদ্ধ প্রস্তুতির নির্দেশ, যা বললো রাশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপিকে তবলা-হাঁসসহ ৫০ প্রতীকের অপশন দিল ইসি
এনসিপিকে তবলা-হাঁসসহ ৫০ প্রতীকের অপশন দিল ইসি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রফি বিতর্কে ভারতকে ধুয়ে দিলেন এবি ডি ভিলিয়ার্স
ট্রফি বিতর্কে ভারতকে ধুয়ে দিলেন এবি ডি ভিলিয়ার্স

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় বিশ্বজুড়ে নিন্দার ঝড়
গাজা ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় বিশ্বজুড়ে নিন্দার ঝড়

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাগামী ফ্লোটিলা থেকে গ্রেটা থুনবার্গসহ কয়েকজন অধিকারকর্মী আটক
গাজাগামী ফ্লোটিলা থেকে গ্রেটা থুনবার্গসহ কয়েকজন অধিকারকর্মী আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্লোটিলা থেকে আটক ২২৩ জনকে ইউরোপে পাঠাবে ইসরায়েল, জাহাজগুলোর ভাগ্যে কী আছে?
ফ্লোটিলা থেকে আটক ২২৩ জনকে ইউরোপে পাঠাবে ইসরায়েল, জাহাজগুলোর ভাগ্যে কী আছে?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো বিলিয়নিয়ার ক্লাবে শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো বিলিয়নিয়ার ক্লাবে শাহরুখ খান

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি বাতিল করলেন কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট
ইসরায়েলের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি বাতিল করলেন কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজামুখী এখন মাত্র চারটি নৌযান, বাকিগুলো আটক : ফ্লোটিলা ট্র্যাকার
গাজামুখী এখন মাত্র চারটি নৌযান, বাকিগুলো আটক : ফ্লোটিলা ট্র্যাকার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুমুদ ফ্লোটিলা আটকানোর প্রতিবাদে ইতালিতে সাধারণ ধর্মঘটের ডাক
সুমুদ ফ্লোটিলা আটকানোর প্রতিবাদে ইতালিতে সাধারণ ধর্মঘটের ডাক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস, সাত জেলায় বন্যার শঙ্কা
ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস, সাত জেলায় বন্যার শঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরে বজ্রপাতে বিএনপি নেতাসহ নিহত ২
যশোরে বজ্রপাতে বিএনপি নেতাসহ নিহত ২

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজামুখী কোনো নৌযান অবরোধ ভাঙতে পারেনি, দাবি ইসরায়েলের
গাজামুখী কোনো নৌযান অবরোধ ভাঙতে পারেনি, দাবি ইসরায়েলের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি হস্তক্ষেপের নিন্দা মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর
গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি হস্তক্ষেপের নিন্দা মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা কী?
গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা কী?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্ব্যবহারের অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের, এনসিপির দুঃখ প্রকাশ
দুর্ব্যবহারের অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের, এনসিপির দুঃখ প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজাগামী ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি বাধা, যুক্তরাজ্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া
গাজাগামী ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি বাধা, যুক্তরাজ্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে রাষ্ট্রপতির শুভেচ্ছা বিনিময়
হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে রাষ্ট্রপতির শুভেচ্ছা বিনিময়

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের নেতৃত্বে নির্বাচনে অংশ নেবে বিএনপি : হুমায়ুন কবীর
তারেক রহমানের নেতৃত্বে নির্বাচনে অংশ নেবে বিএনপি : হুমায়ুন কবীর

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাত লাখ ফেডারেল কর্মীকে ছাঁটাইয়ের শঙ্কা, শাটডাউন এড়ানোর উপায় দেখছে না যুক্তরাষ্ট্র
সাত লাখ ফেডারেল কর্মীকে ছাঁটাইয়ের শঙ্কা, শাটডাউন এড়ানোর উপায় দেখছে না যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুশ তেল ক্রয়কারী দেশকে টার্গেট করে কাজের প্রতিশ্রুতি জি-৭ মন্ত্রীদের
রুশ তেল ক্রয়কারী দেশকে টার্গেট করে কাজের প্রতিশ্রুতি জি-৭ মন্ত্রীদের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের
পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দোকানের ওপর উল্টে পড়লো নিয়ন্ত্রণহীন বাস, তিনজন নিহত
দোকানের ওপর উল্টে পড়লো নিয়ন্ত্রণহীন বাস, তিনজন নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোনের অপকর্ম দেখে ফেলায় ভাই খুন
বোনের অপকর্ম দেখে ফেলায় ভাই খুন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্লোটিলায় আক্রমণের জেরে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের বহিষ্কার করলো কলম্বিয়া
ফ্লোটিলায় আক্রমণের জেরে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের বহিষ্কার করলো কলম্বিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ শুরু টাইগার-আফগান লড়াই, শক্তিতে কারা এগিয়ে?
আজ শুরু টাইগার-আফগান লড়াই, শক্তিতে কারা এগিয়ে?

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশ অস্থিতিশীল করতে চেষ্টা চালাচ্ছে আওয়ামী লীগ ও ভারত : ফারুক
দেশ অস্থিতিশীল করতে চেষ্টা চালাচ্ছে আওয়ামী লীগ ও ভারত : ফারুক

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
১০ মিনিটেই হবে ক্যানসার শনাক্ত
১০ মিনিটেই হবে ক্যানসার শনাক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে গেল মানবতার বহর
আটকে গেল মানবতার বহর

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি অর্জন করেই নির্বাচন
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি অর্জন করেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফের রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা
ফের রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

এক পর্দা, দশ প্রজন্ম
এক পর্দা, দশ প্রজন্ম

শোবিজ

যে রেকর্ড শুধুই নিয়াজ মোরশেদের
যে রেকর্ড শুধুই নিয়াজ মোরশেদের

মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা

নগর জীবন

সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে আরও দুই মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৬
ডেঙ্গুতে আরও দুই মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৬

নগর জীবন

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন
বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন পেতে বিএনপির ছয় নেতা ময়দানে : অন্য দলে একক
মনোনয়ন পেতে বিএনপির ছয় নেতা ময়দানে : অন্য দলে একক

নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা
গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ
নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রেনের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত
ট্রেনের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত

দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন

সম্পাদকীয়

বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে
বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে

নগর জীবন

ঢামেক হাসপাতালে হাজতির মৃত্যু
ঢামেক হাসপাতালে হাজতির মৃত্যু

নগর জীবন

সিরাজ-বুমরাহর দুরন্ত বোলিং
সিরাজ-বুমরাহর দুরন্ত বোলিং

মাঠে ময়দানে

জলাবদ্ধতা
জলাবদ্ধতা

সম্পাদকীয়

এনসিপিকে শাপলা দিলে আপত্তি নেই
এনসিপিকে শাপলা দিলে আপত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতি চলেছে কোন পথে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে

সম্পাদকীয়

খাগড়াছড়িতে তিন মামলা, ১৪৪ ধারা বহাল
খাগড়াছড়িতে তিন মামলা, ১৪৪ ধারা বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাঙের নাও
ব্যাঙের নাও

ডাংগুলি

ফুল ও পাখি
ফুল ও পাখি

ডাংগুলি

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা