শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ অক্টোবর, ২০২৫

রাজনীতি চলেছে কোন পথে

ফাইজুস সালেহীন
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতি চলেছে কোন পথে

বাংলাদেশের রাজনীতি এখন এক জটিল আবর্তের মধ্যে ঘুরপাক খাচ্ছে বলেই মনে হয়। তারপরও আশা করি পথ হারাবে না। নির্ধারিত সময়ে সাধারণ নির্বাচনটা ভালোয় ভালোয় হয়ে গেলে সব পথ এক জায়গায় এসে মিলে যাবে হয়তো। অন্তত দেশের শান্তিকামী মানুষ এমনটাই আশা করে। গত মঙ্গলবার নিউইয়র্কের একটি হোটেলে রবার্ট এফ কেনেডি মানবাধিকার সংস্থার সভাপতির সঙ্গে বৈঠককালে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, কোনো কোনো আন্তর্জাতিক মহল বাংলাদেশে নির্বাচন প্রক্রিয়া ব্যাহত করতে চাইছে। তারা কার জন্য কাজ করছে, আমরা জানি না। তবে তারা ভালোভাবে নেমেছে। প্রচুর টাকা ঢালা হচ্ছে। এর সুবিধাভোগীরা দেশের ভিতরেও আছে, বাইরেও আছে। এটাই বিপজ্জনক। সামনে কয়েকটি মাস খুবই গুরুত্বপূর্ণ। পাশাপাশি তিনি আরও দুটি প্রসঙ্গ এনেছেন। তার একটি হলো, আগামী ফেব্রুয়ারিতে তারা খুব ভালো একটি নির্বাচন করতে চান। সেই নির্বাচন এতটাই ভালো হবে, অতীতে বাংলাদেশে এমন ভালো নির্বাচন আর হয়নি। অতি ভালো নির্বাচন অনুষ্ঠানের সংকল্পের কথা এর আগেও তিনি একাধিকবার বলেছেন। নিউইয়র্কে তা পুনর্ব্যক্ত করলেন মাত্র। ফ্যাসিবাদের পনেরো বছরে অনুষ্ঠিত নির্বাচনগুলোতে ভোট দিতে না পারা মানুষের জন্য প্রধান উপদেষ্টার এই সংকল্প উৎসাহব্যঞ্জক নিঃসন্দেহে।

দ্বিতীয় কথা যেটা বলেছেন, সেটা হলো ফ্যাসিবাদের আমলে চুরি হওয়া এবং বাইরে পাচার করে দেওয়া বিপুল পরিমাণ অর্থ। সেই টাকাই ঢালা হচ্ছে নির্বাচন হতে না দেওয়ার চক্রান্ত পাকানোর কাজে-এরকম ইঙ্গিতও করেছেন। এতে বোঝা যায়, পতিত ফ্যাসিস্ট শক্তির দিকেই তিনি অঙ্গুলি নির্দেশ করতে চাইছেন। এর চেয়ে বেশি খোলাসা করার প্রয়োজন পড়ে না। অন্য এক সাক্ষাৎকারে ড. ইউনূস বলেছেন, আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা হয়নি। দলটির নিবন্ধনও বাতিল করা হয়নি। সাময়িকভাবে দলটির কর্মকাণ্ডের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। এ নিষেধাজ্ঞা যে কোনো সময় তুলে নেওয়া যেতে পারে। একই সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ তো কোনো রাজনৈতিক দলই নয়। রাজনৈতিক দলের কোনো চরিত্র এই দলের নেই। আওয়ামী লীগ আগামী নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করতে পারবে কি না, এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সেটা বলবে নির্বাচন কমিশন। সে এখতিয়ার নির্বাচন কমিশনের। ভালো নির্বাচন, ষড়যন্ত্র তত্ত্ব, আওয়ামী লীগের সমালোচনা ও কার্যক্রমের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার- নিউইয়র্কে বসে এসব বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টা যা যা বলেছেন তার সরল সমীকরণ মোটেও সহজ নয়। তা না হলেও প্রফেসর ইউনূসের এ ধরনের কথাবার্তায় অনেকেই ক্ষুব্ধ। কেউ কেউ বিচলিত। কেউ কেউ সামাজিক মাধ্যমে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়াও প্রকাশ করেছেন।

রাজনীতি চলেছে কোন পথেআগামী তিন-চার মাসের মধ্যে দেশে আসলে কী কী ঘটতে যাচ্ছে তা এ মুহূর্তে নিশ্চিত করে বলা মুশকিল। তবে তথ্য বিশ্লেষণ করে পলিটিক্যাল ফোরকাস্ট করাই যেতে পারে।

প্রথমেই আসা যাক ষড়যন্ত্র তত্ত্ব প্রসঙ্গে। ড. ইউনূস নিজেই নির্বাচনবিরোধী চক্রান্তের কথা বলেছেন। এর পেছনে যে টাকা ঢালা হচ্ছে তার সুবিধাভোগীরা দেশ ও দেশের বাইরে আছে। নির্বাচন বিলম্বিত বা বাধাগ্রস্ত হচ্ছে-এমন দাবি বিএনপিও করছে। দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানও একাধিকবার এ ধরনের কথা বলেছেন। অন্যদিকে জামায়াতে ইসলামী ও তার মিত্রদলগুলো জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন, পিআরসহ বেশ কিছু দাবি আদায়ের লক্ষ্যে আন্দোলন করছে। জামায়াত ও মিত্ররা আওয়ামী লীগ এবং চৌদ্দদলীয় জোটভুক্ত দলগুলো নিষিদ্ধ করার দাবিও করছে। এনসিপিও বলছে, গণপরিষদ নির্বাচন করতে হবে সবার আগে। গণপরিষদ জুলাই সনদের ভিত্তিতে নতুন শাসনতন্ত্র প্রণয়ন করবে, তারপর সেই শাসনতন্ত্রের অধীনে সংসদ নির্বাচন।

জাতীয় নির্বাচনের ঘোষিত টাইমফ্রেম অনুযায়ী ফেব্রুয়ারিতে ভোট হলে সামনে সময় আছে সাড়ে চার মাসেরও কম। এই সময়ের মধ্যে এতগুলো দাবি নিষ্পত্তি করা আদৌ কি সম্ভব হবে? তা-ও যদি জুলাই সনদ এরই মধ্যে স্বাক্ষরিত হয়ে যেত! সমঝোতা না হলে নির্বাচন বিলম্বিত হবে। আর এনসিপির দাবি অনুযায়ী গণপরিষদের নির্বাচন আগে হলে জাতীয় সংসদ নির্বাচন শিগগিরই হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম। তাহলে ড. ইউনূস কি এসব দাবিদাওয়ার দিকে ইঙ্গিত করেছেন? এমনটি ভাবার সুযোগ সংকীর্ণ। কেননা জামায়াতে ইসলামী ও এনসিপির সঙ্গে অন্তর্বর্তী সরকারের সম্পর্ক খুবই ভালো বলেই লোকবিশ্বাস। এমতাবস্থায় প্রধান উপদেষ্টা কি আওয়ামী লীগ ও তার মিত্র বাইরের শক্তির দিকে আঙুল তুলছেন। পতিত আওয়ামী লীগ নির্বাচনবিরোধী অবস্থান গ্রহণ করতেই পারে। কার্যক্রম নিষিদ্ধ দলটি জানে, জাতীয় নির্বাচন হয়ে গেলে দেশের রাজনীতিতে পুনরায় সক্রিয় হতে তুলনামূলকভাবে তাদের বেশি সময় অপেক্ষা করতে হবে। পক্ষান্তরে নির্বাচন যত বিলম্বিত হবে তত রাজনৈতিক জটিলতা বাড়বে। অন্তর্বর্তী সরকার দুর্বল হবে। ভিতরে ভিতরে আওয়ামী লীগ তার যোগাযোগবিচ্ছিন্ন কর্মী-সমর্থকদের একতাবদ্ধ করার জন্য লম্বা সময় পাবে। ঝটিকা মিছিলগুলোকে বিক্ষোভ মিছিলে রূপান্তরিত করার সুযোগ আসবে। কাজেই কৌশল হিসেবে দলটি নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করার পরিকল্পনা করে থাকতে পার বৈকি। পরস্পরবিরোধী দুই বা ততোধিক রাজনৈতিক শক্তির কর্মকাণ্ডের ফল যদি অভিন্ন হয়, তাহলে সেই অবস্থাটিকে আমরা কীভাবে ব্যাখ্যা করব!

তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোর রাজনৈতিক দলগুলোর বড় সমস্যা হলো বাইরের শক্তির প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ প্রভাব। কে কখন কার পারপাস সার্ভ করতে নেমে পড়ে তা বলা শক্ত। আমাদের রাজনীতিতে কমবেশি সব সময় তিনটি জুজুর ভয় কাজ করে। জজু নম্বর ওয়ান ইন্ডিয়া। জুজু নম্বর টু পাকিস্তান। সবার ওপরে জুজু নম্বর থ্রি আমেরিকা সাম্রাজ্যবাদ। এসব জুজুর ভয় দেখিয়ে এখানে রাজনীতি জোরদার হয়। এই দল সেই দলকে অমুক জুজু তমুক জুজুর দালাল বলে তিরস্কার করে। আর এ-ও অসত্য নয়, বাংলাদেশের রাজনীতিতে এসব দেশের গোয়েন্দা সংস্থার প্রভাব রয়েছে কমবেশি। আওয়ামী লীগ পূর্বাপর প্রো-ইন্ডিয়া। এটা কোনো লুকোছাপা কথা নয়। জামায়াতে ইসলামী প্রো-পাকিস্তান। বিএনপির দাবি তারা নিতান্তই বাংলাদেশপন্থি। দিল্লি, পিন্ডি বা অন্য কোনো দেশের রাজনৈতিক শাগরেদ তারা নয়। ইদানীং বিএনপিকেও ভারতের দালাল বলে চিহ্নিত করার চেষ্টা করছে একটি মহল। এমতাবস্থায় কে কার হয়ে কাজ করে, তা নির্ণয় করা সহজ নয়।  এ নিয়ে আর কথা না বাড়াই।

আওয়ামী লীগের কর্মকাণ্ডের ওপর থেকে সাময়িক নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার প্রসঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা যে কথা বলেছেন, তা নিয়ে কেউ কেউ বিচলিত, অনেকে ক্ষুব্ধ। হয়তো কেউ কেউ আশাবাদী। অনেকে বিভ্রান্ত। আওয়ামী লীগ ও এই দলের কার্যক্রমের ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞা প্রসঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা যা-ই বলে থাকুন না কেন, বাস্তবতার নিরিখে আলোচনা হতে বাধা নেই। শেখ হাসিনার ১৫ বছরের শাসনামলে দলটির নেতৃত্বের স্বেচ্ছাচারিতা সীমা ছাড়িয়ে গিয়েছিল। তার মূল্যও দিতে হয়েছে। দলীয়প্রধানসহ প্রমিনেন্টদের প্রায় সবাই পালিয়েছেন। যারা পালাতে পারেননি তারা জেলের ঘানি টানছেন। ছোট নেতারাও আছেন দৌড়ের ওপর। তারপরও প্রাচীন দল হিসেবে আওয়ামী লীগের একটি বড় সমর্থক শ্রেণি রয়েছে। এরা মিছিল-স্লোগানে নেই। ভোটের সময় আছে। চোখে পড়ার মতো নয়, এমন নেতাও আছেন এই দলের অনেক। কাজেই এই দলটিকে আদর্শিক ও রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা না করে নিষেধের বেড়াজালে চিরকাল আটকে রাখা সম্ভব নয়। বাংলাদেশের ইতিহাসেও তার অজস্র দৃষ্টান্ত রয়েছে। স্বাধীনতার অব্যবহিত পর ধর্মভিত্তিক সব রাজনীতি নিষিদ্ধ ছিল। পঁচাত্তরের পর পরিস্থিতি বদলে যায়। আর এখন ধর্মভিত্তিক দলগুলোকে বাদ দিয়ে বাংলাদেশে রাজনীতির কথা চিন্তা করা যায় না। শেখ হাসিনার শাসনামলে জামায়াতে ইসলামী ও ছাত্রশিবিরের প্রকাশ্যে আসার সুযোগ ছিল না। কিন্তু এখন ডাকসু-জাকসুতে ছাত্রশিবির। জামায়াতে ইসলামী দেশের অন্যতম প্রধান রাজনৈতিক দল। আওয়ামী লীগের নিষেধাজ্ঞার বেড়াজালে কত দিন আটকে রাখা যাবে, সেটা ভাবতে হবে ইতিহাসের শিক্ষা মাথায় রেখে। তবে আদালত যদি কোনো দলকে নিষিদ্ধ করে, সে ভিন্ন কথা। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর জার্মানির নুরেমবার্গ ট্রাইব্যুনালে হিটলারের নাৎসি দলকে দোষী সাব্যস্ত করে ক্রিমিনাল অরগানাইজেশন আখ্যায়িত করে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছিল। একই সঙ্গে গেস্টাপোসহ আরও কয়েকটি সংস্থাকে ক্রিমিনাল তালিকাভুক্ত করা হয়েছিল। বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে কোনো মামলা হয়নি। মামলা না হলে দলটির ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞা দীর্ঘস্থায়ী না-ও হতে পারে।

সাধারণ নির্বাচন সামনে রেখে সব দলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে সরকারের ওপর গণতান্ত্রিক বিশ্বের চাপ থাকতে পারে। সেই চাপ উপেক্ষা করা একটি অস্থায়ী সরকারের পক্ষে কতখানি সম্ভব, সে এক বড় প্রশ্ন। সে ক্ষেত্রে কৌশলগতভাবে আওয়ামী লীগকে মোকাবিলা করার চিন্তা করা হতে পারে। কী ঘটতে পারে সেই সম্ভাবনা নিয়ে কিঞ্চিৎ আলোকপাত করা যাক। আওয়ামী লীগ নামটি দৃশ্যত বৈধভাবে বেহাত হয়ে যেতে পারে। মূল নেতৃত্বের হাত থেকে আওয়ামী লীগকে ছিনিয়ে নেওয়ার উদাহরণ অতীতের ইতিহাসেও আছে। আওয়ামী লীগের সভাপতি মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর কাছ থেকে দলটি ছিনিয়ে নেওয়া হয়েছিল ১৯৫৭ সালে।

আওয়ামী লীগের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার পর হয়তো একটি বিশেষ কাউন্সিল অধিবেশন আহ্বান করবেন দলের কম পরিচিত কোনো নেতা। কমিটি হবে। মূল নেতৃত্ব বাদ। সেই আওয়ামী লীগ নৌকা প্রতীক নিয়ে যদি নির্বাচনে আসে তাহলেও বিস্ময়ের কিছু থাকবে না। নির্বাচনে অংশ নেওয়া আওয়ামী লীগ শেখ হাসিনা ও তার সরকারের কৃতকর্মের দায় নেবে না।

সব আসনে নিউবর্ন আওয়ামী লীগের পক্ষে মনোনয়ন দেওয়াও হয়তো সম্ভব হবে না। এ ধরনের কৌশল গ্রহণ করা হলে সেটা হবে লাঠি না ভেঙে সাপ মারা। বলছি না যে এমনই ঘটবে বা ঘটতে যাচ্ছে। কিন্তু ঘটলে বিস্ময়ের কিছু থাকবে না। রাজনীতি হচ্ছে এক আজব ফ্যাকাল্টি। এখানে কী ঘটতে পারে না পারে তার কোনো ঠিকঠিকানা নেই।

এবার এনসিপি প্রসঙ্গে সামান্য আলোকপাত। নবীন এই দলের কোনো কোনো নেতা অনেক লম্বা কথা বললেও ভিতরে ভিতরে মুষড়ে পড়েছে বলেই মনে হয়। সরকারে থাকা ছাত্র উপদেষ্টারাও ভালো অবস্থায় নেই। সেটা বোঝা গেল তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের কথায়। তিনি বলেছেন, কত দিন এই পদে থাকব তা নিয়ে অনিশ্চয়তার মধ্যে আছি। তিনি এক সেমিনারে বক্তৃতা দেওয়ার সময় সম্প্রতি জানান, দুই ছাত্র উপদেষ্টার দপ্তরের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা কাজে সহযোগিতা করছেন না। অন্যদিকে দলীয় প্রধান নাহিদ ইসলাম বলেন, যদি নতুন সংবিধান না করা যায়, তাহলে আমাদের তো অস্তিত্ব থাকে না। সেজন্য তারা আগে চাইছেন গণপরিষদ নির্বাচন। কিন্তু গণপরিষদের দাবি আদায় করার মতো পরিবেশ দেশে বর্তমান আছে বলে মনে হয় না। গণপরিষদের দাবি আদায় না হলে এনসিপি হয়তো নির্বাচনে যাবে না। এতে দলটির অস্তিত্বের সংকট আরও প্রকট হওয়ার আশঙ্কা। যে ছাত্রদের এবং ছাত্রনেতাদের মানুষ পরম স্নেহ ও ভালোবাসায় আপন করে নিয়েছিল, বছর ঘুরতে না ঘুরতেই তাদের অস্তিত্ব আজ কেন সংকটাপন্ন? আত্মসমালোচনা দরকার। বাস্তবতার নিরিখে আয়নায় নিজেদের মুখ দেখা উচিত। যদি তারা ক্ষমতার ভাগ না চাইতেন, যদি পড়ার টেবিলে ফিরে যেতেন, যদি তাদের কারও কারও বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার ও আঙুল ফুলে কলাগাছ হয়ে যাওয়ার অভিযোগ না উঠত, তাহলে পরিস্থিতি কী দাঁড়াত! যে কোনো সময় যে কোনো অনিয়মের বিপক্ষে তারা ভয়েস রেইজ করতে পারতেন। তারাই হতে পারতেন গণতন্ত্র ও সুশাসনের ভ্যানগার্ড। আর আজ তারা নিজেরাই অস্তিত্বের সংকটে নিপতিত। এমন তো কথা ছিল না।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে
ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত
সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঙ্কানদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে
লঙ্কানদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি
রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ
বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ

২৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে