শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৫ জুন, ২০২৫ আপডেট: ১০:৪০, বৃহস্পতিবার, ০৫ জুন, ২০২৫

ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়

শায়খ আহমাদুল্লাহ
প্রিন্ট ভার্সন
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়

কোরবানিতে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার প্রতিও আমাদের বিশেষ যত্ন নিতে হবে। কোরবানি আমার, এর রক্ত ও বর্জ্য পরিষ্কারের দায়িত্বও আমার- এই মনোভাব আমাদের  লালন করতে হবে। জবাইয়ের পর আমরা রক্ত মাটিতে পুঁতে ফেলব। নাড়িভুঁড়ির বর্জ্য আমরা সুনির্দিষ্ট স্থানে ফেলব

 

‘কোরবানি’ শব্দটি এসেছে কোরব মৌলধাতু থেকে। যার অর্থ নৈকট্য। যেহেতু প্রিয় পশু কোরবানির মাধ্যমে আমরা মহান আল্লাহর নিকটবর্তী হই, এজন্য একে কোরবানি বলা হয়। মূলত কোরবানির বিধানের নেপথ্যে রয়েছে আত্মত্যাগের এক বিস্ময়কর আখ্যান। মহান আল্লাহর প্রিয় নবী হজরত ইবরাহিম (আ.) জীবনে অনেক বড় বড় পরীক্ষার মুখোমুখি হয়েছিলেন। নিজ পুত্রকে কোরবানি করা ছিল সেই পরীক্ষাগুলোর অন্যতম। ইবরাহিম (আ.) দীর্ঘজীবন নিঃসন্তান ছিলেন। শেষ বয়সে তাঁর ঔরসে জন্ম নেন হজরত ইসমাইল (আ.)। স্বপ্নে আল্লাহর পক্ষ থেকে তাঁর সন্তানকে কোরবানি করার নির্দেশপ্রাপ্ত হন ইবরাহিম (আ.)। এত বড় পরীক্ষা, তবু দ্বিধা করেননি তিনি। আল্লাহর নির্দেশে সন্তানকে কোরবানি করতে প্রস্তুত হন তিনি। কিন্তু চূড়ান্ত মুহূর্তে ইসমাইলের (আ.) পরিবর্তে জান্নাত থেকে আসা একটি প্রাণী দুম্বা জবাই হয়ে যায়।

মূলত ইসমাইল (আ.) কে কোরবানি করা আল্লাহর উদ্দেশ্য ছিল না। আল্লাহর উদ্দেশ্য ছিল হজরত ইবরাহিমকে (আ.) কে পরীক্ষা করা। সেই পরীক্ষায় তিনি সফলভাবে উত্তীর্ণ হয়েছেন। ইবরাহিম (আ.)-এর সেই অমূল্য স্মৃতি আজও বেঁচে আছে আমাদের পশু কোরবানির ভিতরে।  

কোরবানির উপর্যুক্ত ঘটনা আমরা কমবেশি সবাই জানি। কিন্তু এর পেছনে ত্যাগের যে অনন্য শিক্ষা সুপ্ত রয়েছে, তা আমরা উপলব্ধি করি না। এ ঘটনা আমাদের শেখায়, ইবরাহিম (আ.) যে একনিষ্ঠতা নিয়ে সন্তানের গলায় ছুরি ধরেছিলেন, সেই একই নিষ্ঠা ও নিয়ত আমাদের কোরবানির ভিতর থাকতে হবে। কোরবানির মূল লক্ষ্য ত্যাগ; কিন্তু আমাদের কোরবানি ভোগসর্বস্ব হয়ে উঠছে। কোরবানিতে আল্লাহ আমাদের তাকওয়া দেখতে চান। কিন্তু আমরা কোরবানি দিই লৌকিকতা, মাংস খাওয়া, প্রভাব জাহির ইত্যাদি উদ্দেশ্যে। অথচ তাকওয়াটাই কোরবানি। আল্লাহ বলেছেন- আল্লাহর কাছে এগুলোর রক্ত-মাংস পৌঁছে না; বরং তাঁর কাছে পৌঁছে তোমাদের তাকওয়া [হজ-৩৭]। মহান আল্লাহ হাবিল-কাবিলের কোরবানি প্রসঙ্গে সুরা মায়িদার ২৭ নম্বর আয়াতে বলেছেন, আল্লাহ তো মুত্তাকিদের কাছ থেকেই (কোরবানি) কবুল করেন। পরিমাণে কম হলেও অন্যান্য ইবাদতে নিষ্ঠা ও ইখলাস বিদ্যমান থাকে কিন্তু অধিকাংশের কোরবানিতে সেটুকুও থাকে না। প্রধান কারণ, কোরবানি এমন এক ইবাদত, যার পার্থিব লাভ তৎক্ষণাৎ পাওয়া যায়। সেই লাভ হলো মাংস; পাশাপাশি নাম-যশ-প্রভাব প্রদর্শনের সুযোগ থাকেই। এ কারণে কোরবানির তাকওয়া ধরে রাখা খুব কঠিন হয়ে যায়।

অনেক কারণে আমাদের কোরবানি অর্থহীন হয়ে যেতে পারে। তার একটি হলো পশুর সঙ্গে অমানবিক আচরণ। অল্প সময়ে অধিক লাভে বিক্রির জন্য পশুর গায়ে মাংস বর্ধিতকরণ ইনজেকশন দেওয়া হয়। বিক্রির সময় বলপূর্বক পানি খাইয়ে পেট ফোলানো হয়। আবার পরিবহনের সময়ও তাদের ওপর জুলুম করা হয়। ট্রাকের অল্প জায়গায় গাদাগাদি করে অসংখ্য গরু দাঁড় করিয়ে রাখা হয়। কখনো গরুর চোখে মরিচ দেওয়া হয়, যেন ঘুমে-ক্লান্তিতে শুয়ে পড়তে না পারে। আবার জবাইয়ের সময়ও অনেক ক্ষেত্রে ভোঁতা ছুরি ব্যবহার করা হয়, গলার রগের ভিতর খোঁচানো হয়। এসবই অমানবিক আচরণ। রসুল (সা.) বলেছেন, নিশ্চয়ই আল্লাহ প্রত্যেক জিনিসের প্রতি দয়া করাকে আবশ্যক করেছেন। অতএব, যখন তোমরা হত্যা কর (শরিয়তসম্মত), তখন উত্তমভাবে হত্যা কর। আর যখন তোমরা জবাই কর, তখন উত্তমভাবে জবাই কর। তোমাদের প্রত্যেকে যেন তার ছুরিটি ধার করে নেয় এবং যেন সে তার জবাইকৃত প্রাণীকে কষ্ট না দেয় (মুসলিম)।

অনেকে কসাইকে বিনিময় হিসেবে কোরবানির মাংস প্রদান করেন। এটা ঠিক নয়। কোরবানির পশুর প্রতিটি অংশই আল্লাহর জন্য উৎসর্গিত। এর কোনো অংশই বিক্রয়যোগ্য নয়। আপনি যখন পারিশ্রমিক হিসেবে কসাইকে মাংস দেন, যেন সেটা আপনি কসাইয়ের পাওনা টাকার বিনিময়ে বিক্রি করলেন। আলি (রা.)-এর প্রতি রসুল (সা.) নির্দেশ দিয়েছিলেন, তিনি যেন কোরবানির মাংস কসাইকে না দেন (বোখারি)। এই কাজ থেকে আমাদের বিরত থাকতে হবে। আমরা কসাইকে তার পূর্ণ পারিশ্রমিক অর্থের মাধ্যমে দেব, কোরবানির মাংসের মাধ্যমে নয়। নতুবা আমাদের কোরবানি অর্থহীন হয়ে যেতে পারে।

কোরবানিতে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার প্রতিও আমাদের বিশেষ যত্ন নিতে হবে। কোরবানি আমার, এর রক্ত ও বর্জ্য পরিষ্কারের দায়িত্বও আমার- এই মনোভাব আমাদের লালন করতে হবে। জবাইয়ের পর আমরা রক্ত মাটিতে পুঁতে ফেলব। নাড়িভুঁড়ির বর্জ্য আমরা সুনির্দিষ্ট স্থানে ফেলব। আমাদের কোরবানির বর্জ্যে যেন পথচারী, প্রতিবেশী কারও কোনো কষ্ট না হয়, খেয়াল রাখব।  ইমাম সাহেবরা এ বিষয়ে জোরালো ভূমিকা রাখতে পারেন। ঈদের খুতবায় জনসাধারণকে সজাগ করার পাশাপাশি মসজিদের লোকবল ব্যবহার করে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতায় তাঁরা বিশেষ উদ্যোগ নিতে পারেন। ফলে ইমামদের প্রতি জনসাধারণের আস্থা, ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা আরও বাড়বে। পাশাপাশি মসজিদগুলো হয়ে উঠবে কল্যাণকর সামাজিক কাজের কেন্দ্রবিন্দু।

পশুত্বকে দমন করে ইবরাহিমি চেতনায় কোরবানি করার তাওফিক আল্লাহ আমাদের দান করুন।

 

                অনুলিখন : সাব্বির জাদিদ 

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে দেশে কোরবানি
দেশে দেশে কোরবানি
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
হারিয়ে গেল ক্যাপ্টেন সিতারা
হারিয়ে গেল ক্যাপ্টেন সিতারা
আশিরের বিমান থেকে ড্রোন
আশিরের বিমান থেকে ড্রোন
দাপিয়ে চলছে মন্টু মিয়ার আজব ভ্যান
দাপিয়ে চলছে মন্টু মিয়ার আজব ভ্যান
বাংলার মাটি থেকে রকেট যাবে মহাকাশে
বাংলার মাটি থেকে রকেট যাবে মহাকাশে
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি
ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি
বিয়ে করতে সিলেটে উড়ে এলেন ব্রাজিলিয়ান তরুণী
বিয়ে করতে সিলেটে উড়ে এলেন ব্রাজিলিয়ান তরুণী
সর্বশেষ খবর
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে নতুনদের নিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকার টেস্ট দল ঘোষণা
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে নতুনদের নিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকার টেস্ট দল ঘোষণা

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুষ্টিয়ায় শীর্ষ সন্ত্রাসী লিপটন আটক
কুষ্টিয়ায় শীর্ষ সন্ত্রাসী লিপটন আটক

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো ফুটবল বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান
প্রথমবারের মতো ফুটবল বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের নিয়ে দলকে সতর্ক করলেন সিঙ্গাপুর কোচ
হামজাদের নিয়ে দলকে সতর্ক করলেন সিঙ্গাপুর কোচ

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নিউজিল্যান্ডের নতুন কোচ রব ওয়াল্টার
নিউজিল্যান্ডের নতুন কোচ রব ওয়াল্টার

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এপ্রিলের প্রথমার্ধে নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা
এপ্রিলের প্রথমার্ধে নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

করোনা বাড়ছে, জনাকীর্ণ স্থানে ফের মাস্ক পরার অনুরোধ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের
করোনা বাড়ছে, জনাকীর্ণ স্থানে ফের মাস্ক পরার অনুরোধ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের

৩৪ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

দেশবাসীকে প্রধান উপদেষ্টার ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা
দেশবাসীকে প্রধান উপদেষ্টার ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

তীব্র রুশ হামলায় ইউক্রেনে নিহত ৩, আহত ৪৯
তীব্র রুশ হামলায় ইউক্রেনে নিহত ৩, আহত ৪৯

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বেঙ্গালুরুতে ১১ জনের প্রাণহানির ঘটনায় আরসিবি কর্মকর্তাসহ গ্রেফতার ৩
বেঙ্গালুরুতে ১১ জনের প্রাণহানির ঘটনায় আরসিবি কর্মকর্তাসহ গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জমে থাকা বৃষ্টির পানিতে ডুবে মারা গেলো শিশু দুটি
জমে থাকা বৃষ্টির পানিতে ডুবে মারা গেলো শিশু দুটি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাঝ নদীতে ইঞ্জিন বিকল, ৬২ জনকে উদ্ধার করল কোস্টগার্ড
মাঝ নদীতে ইঞ্জিন বিকল, ৬২ জনকে উদ্ধার করল কোস্টগার্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীন থেকে শত শত ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির উপাদান আনছে ইরান
চীন থেকে শত শত ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির উপাদান আনছে ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় বাসচাপায় অটোরিকশা চালকসহ নিহত ৩
গাইবান্ধায় বাসচাপায় অটোরিকশা চালকসহ নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বই বিভাগে কর্মী ছাঁটাই করলো অ্যামাজন
বই বিভাগে কর্মী ছাঁটাই করলো অ্যামাজন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আরিচা-পাটুরিয়ায় দিনভর ভোগান্তি, বেড়েছে যানবাহনের চাপ
আরিচা-পাটুরিয়ায় দিনভর ভোগান্তি, বেড়েছে যানবাহনের চাপ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় নিরাপত্তা জোরদার, ঈদের নামাজে যেসব জিনিস সঙ্গে আনা যাবে না
ঢাকায় নিরাপত্তা জোরদার, ঈদের নামাজে যেসব জিনিস সঙ্গে আনা যাবে না

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুলাউড়ায় আশ্রয়কেন্দ্রে ঠাঁই নেওয়া ৩০ পরিবার পেল সহায়তা
কুলাউড়ায় আশ্রয়কেন্দ্রে ঠাঁই নেওয়া ৩০ পরিবার পেল সহায়তা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দীর্ঘ ২২ বছর পর ধুনট সরকারি ডিগ্রী কলেজ ছাত্রদলের কমিটি গঠন
দীর্ঘ ২২ বছর পর ধুনট সরকারি ডিগ্রী কলেজ ছাত্রদলের কমিটি গঠন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মা নদী থেকে অবৈধ বালু উত্তোলন, যুবকের ১৫ দিনের কারাদণ্ড
পদ্মা নদী থেকে অবৈধ বালু উত্তোলন, যুবকের ১৫ দিনের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫ বছর পর শেরপুর কলেজ ছাত্রদলে নতুন নেতৃত্ব
১৫ বছর পর শেরপুর কলেজ ছাত্রদলে নতুন নেতৃত্ব

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ক্ষোভ প্রকাশ করে ফেসবুকে যা লিখলেন তামিম
ক্ষোভ প্রকাশ করে ফেসবুকে যা লিখলেন তামিম

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদে যান চলাচলে ডিএমপির নির্দেশনা
ঈদে যান চলাচলে ডিএমপির নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যেসব এলাকার ব্যাংক থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত তোলা যাবে টাকা
যেসব এলাকার ব্যাংক থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত তোলা যাবে টাকা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মোটরসাইকেল-ইজিবাইকের মুখোমুখি সংঘর্ষে প্রাণ গেল কিশোরের
মোটরসাইকেল-ইজিবাইকের মুখোমুখি সংঘর্ষে প্রাণ গেল কিশোরের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবের সাথে মিল রেখে দিনাজপুরের কিছু এলাকায় ঈদ উদযাপন
সৌদি আরবের সাথে মিল রেখে দিনাজপুরের কিছু এলাকায় ঈদ উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোরবানিকে ঘিরে খাটিয়া বাজার জমজমাট
কোরবানিকে ঘিরে খাটিয়া বাজার জমজমাট

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোহলিদের বিজয় উদযাপনে ১১ জনের মৃত্যু: যা বললেন গম্ভীর
কোহলিদের বিজয় উদযাপনে ১১ জনের মৃত্যু: যা বললেন গম্ভীর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
‘আন্তরিকভাবে’ কালো মানিককে গ্রহণ করেছেন খালেদা জিয়া, চেয়েছেন দোয়া
‘আন্তরিকভাবে’ কালো মানিককে গ্রহণ করেছেন খালেদা জিয়া, চেয়েছেন দোয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাস গড়লো জর্ডান, প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত
ইতিহাস গড়লো জর্ডান, প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিষেধাজ্ঞার পাল্টা জবাব, যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের ভিসা দেওয়া স্থগিত করল চাদ
নিষেধাজ্ঞার পাল্টা জবাব, যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের ভিসা দেওয়া স্থগিত করল চাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নগর ভবনে কোনো প্রশাসক বা উপদেষ্টা বসতে পারবেন না: ইশরাক হোসেন
নগর ভবনে কোনো প্রশাসক বা উপদেষ্টা বসতে পারবেন না: ইশরাক হোসেন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে যাওয়ার ইঙ্গিত ফ্রান্সের
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে যাওয়ার ইঙ্গিত ফ্রান্সের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে ভারতে যাওয়ার সময় আওয়ামী লীগ নেতা আটক
বেনাপোল দিয়ে ভারতে যাওয়ার সময় আওয়ামী লীগ নেতা আটক

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রকাশ্য বিবাদে জড়ালেন মাস্ক ও ট্রাম্প
প্রকাশ্য বিবাদে জড়ালেন মাস্ক ও ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাকে ছাড়া ট্রাম্প জিততেই পারতেন না: মাস্ক
আমাকে ছাড়া ট্রাম্প জিততেই পারতেন না: মাস্ক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯ গোলের থ্রিলারে ফ্রান্সকে হারিয়ে নেশন্স লিগের ফাইনালে স্পেন
৯ গোলের থ্রিলারে ফ্রান্সকে হারিয়ে নেশন্স লিগের ফাইনালে স্পেন

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারের ঈদুল আজহা উদযাপন
রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারের ঈদুল আজহা উদযাপন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে দুর্ঘটনা: নিয়ম না মেনে কালুরঘাট সেতুতে উঠেছিল ট্রেন, নিহত ৩
চট্টগ্রামে দুর্ঘটনা: নিয়ম না মেনে কালুরঘাট সেতুতে উঠেছিল ট্রেন, নিহত ৩

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিরাপত্তা পরিষদে গাজা চুক্তিতে মার্কিন ভেটো নিয়ে হামাসের প্রতিক্রিয়া
নিরাপত্তা পরিষদে গাজা চুক্তিতে মার্কিন ভেটো নিয়ে হামাসের প্রতিক্রিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারুণ্যনির্ভর আর্জেন্টিনার দুর্দান্ত জয়
তারুণ্যনির্ভর আর্জেন্টিনার দুর্দান্ত জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদে কারাবন্দিদের জন্য তিন দিনের বিশেষ আয়োজন
ঈদে কারাবন্দিদের জন্য তিন দিনের বিশেষ আয়োজন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাভারে ছাত্রলীগ নেতা সাদ্দাম গ্রেফতার
সাভারে ছাত্রলীগ নেতা সাদ্দাম গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পদ্মা সেতুতে একদিনে সর্বোচ্চ টোল আদায়
পদ্মা সেতুতে একদিনে সর্বোচ্চ টোল আদায়

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ বাছাইয়ে ভোরে মাঠে নামছে ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনা
বিশ্বকাপ বাছাইয়ে ভোরে মাঠে নামছে ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ সফরে টি-২০ দলে ফিরছেন শাহিন শাহ আফ্রিদি
বাংলাদেশ সফরে টি-২০ দলে ফিরছেন শাহিন শাহ আফ্রিদি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বয়স বাড়লে কেন বাড়ে ভুলে যাওয়া?
বয়স বাড়লে কেন বাড়ে ভুলে যাওয়া?

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ঈদের দিন যেমন থাকবে আবহাওয়া
ঈদের দিন যেমন থাকবে আবহাওয়া

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের আগে ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম
ঈদের আগে ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুন্দরবনে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল
সুন্দরবনে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইকুয়েডরের বিপক্ষে কেমন খেলল আনচেলত্তির ব্রাজিল?
ইকুয়েডরের বিপক্ষে কেমন খেলল আনচেলত্তির ব্রাজিল?

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর হাটগুলোতে ছোট ও মাঝারি গরুর সংকট
রাজধানীর হাটগুলোতে ছোট ও মাঝারি গরুর সংকট

৫ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

মাস্কের সমালোচনায় ‘খুবই হতাশ’ ট্রাম্প
মাস্কের সমালোচনায় ‘খুবই হতাশ’ ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ যানজট
ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ যানজট

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যমুনা সেতুতে টোল আদায়ের রেকর্ড
যমুনা সেতুতে টোল আদায়ের রেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা জানালেন তারেক রহমান
দেশবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা জানালেন তারেক রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কালুরঘাট সেতুতে ট্রেনের ধাক্কায় দুমড়েমুচড়ে গেল অটোরিকশা, হতাহতের শঙ্কা
কালুরঘাট সেতুতে ট্রেনের ধাক্কায় দুমড়েমুচড়ে গেল অটোরিকশা, হতাহতের শঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পুলিশের অনুরোধ শোনেনি আরসিবি! প্রাণ গেল ১১ জনের
পুলিশের অনুরোধ শোনেনি আরসিবি! প্রাণ গেল ১১ জনের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক