শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৯ মার্চ, ২০২৫

কেন পারমাণবিক বর্জ্য এত বিপজ্জনক?

প্রিন্ট ভার্সন
কেন পারমাণবিক বর্জ্য এত বিপজ্জনক?

সাম্প্রতিক বছরগুলোয় পারমাণবিক শক্তির ভবিষ্যৎ নিয়ে নানা তর্ক-বিতর্কের মধ্য দিয়ে একটি বিষয় সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব পাওয়ার কথা ছিল, কিন্তু এটি প্রায় সম্পূর্ণরূপে উপেক্ষিত হয়ে আসছে। তা হলো পারমাণবিক কার্যক্রমের ফলে সৃষ্ট বর্জ্য এবং দূষণের সমস্যা...

 

পারমাণবিক বর্জ্য কী?

অন্যান্য পন্থায় বিদ্যুৎ উৎপাদনের মতোই, পারমাণবিক জ্বালানি বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য ব্যবহৃত হয় এবং এর উপজাত হিসেবে এক ধরনের বর্জ্য নির্গত হয়। যদিও সামান্য পারমাণবিক জ্বালানি প্রচুর পরিমাণে বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্যই যথেষ্ট। এই বিদ্যুৎ উৎপাদন প্রক্রিয়ায় পারমাণবিক বর্জ্য উৎপন্ন হয়ে থাকে। যেহেতু ব্যবহৃত জ্বালানির পরিমাণ কম, তাই পারমাণবিক বর্জ্যও একইভাবে কম হয়ে থাকে। তবে সেই সামান্য পরিমাণও যদি কোনো প্রকার পরিশোধন ছাড়াই সরাসরি পরিবেশে নির্গত করা হয়, তবে তা খুবই ক্ষতিকর।

 

পারমাণবিক বর্জ্য কত প্রকার?

পারমাণবিক সুবিধা থেকে তিন ধরনের পারমাণবিক বর্জ্য উৎপন্ন হয় এবং এর তেজস্ক্রিয়তা অনুযায়ী শ্রেণিবদ্ধ করা হয় :

নিম্ন স্তরের বর্জ্য (মোট বর্জ্যরে ৯০%) :

নিম্ন স্তরের বর্জ্যরে মধ্যে নানাবিধ সরঞ্জাম এবং প্রতিরক্ষামূলক পোশাক অন্তর্ভুক্ত। এতে মোট তেজস্ক্রিয়তার পরিমাণ মাত্র ১% থাকে অর্থাৎ বিটা-গামা কার্যকলাপের হিসেবে ১২ জিবি কিউ/টন এর নিচে।

মধ্যবর্তী স্তরের বর্জ্য (মোট বর্জ্যরে ৭%) :

মধ্যবর্তী স্তরের বর্জ্যরে মধ্যে রয়েছে চুল্লির ভিতরের ইস্পাতের যন্ত্রপাতি, ফিল্টার এবং পারমাণবিক পুনঃপ্রক্রিয়াকরণে ব্যবহৃত কিছু উপজাত উপাদান। এতে তেজস্ক্রিয়তার পরিমাণ মাত্র ৪%। এটি নিষ্পত্তির পর মধ্যবর্তী স্তরের বর্জ্যরে জন্য শিল্ডিং প্রয়োজন।

উচ্চ-স্তরের বর্জ্য (মোট বর্জ্যরে ৩%) :

উচ্চ স্তরের বর্জ্যে ব্যবহৃত হয় পারমাণবিক জ্বালানি। যদিও এর বর্জ্য মোট পারমাণবিক বর্জ্যরে মাত্র ৩%। তবে এর তেজস্ক্রিয়তার ক্ষমতা মারাত্মক (৯৫%)। তাই, নিষ্পত্তি করার পরে পারমাণবিক বর্জ্যরে শীতলীকরণ এবং শিল্ডিং উভয়ই প্রয়োজন।

...

যেভাবে এটি মানুষকে প্রভাবিত করে?

পারমাণবিক বর্জ্য প্রাণিকুলের জন্য খুবই বিপজ্জনক। কারণ এটি মানব শরীরের কোষগুলোকে প্রভাবিত করে। সাধারণত এর তেজস্ক্রিয়তা শরীরের কোষের স্তরে স্তরে মিউটেশন ঘটায়। ক্যান্সার এবং স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে ফেলে। প্রাথমিকভাবে, কোনো ব্যক্তি পারমাণবিক বর্জ্যরে কারণে সৃষ্ট উপসর্গ বুঝতে পারেন না। তবে যদি কোনো ব্যক্তি বারবার উচ্চমাত্রার বিকিরণের সংস্পর্শে আসেন, অর্থাৎ পারমাণবিক চুল্লির আশপাশে পাওয়া যায়, তবে তা শরীরের অনেক কোষের অপরিবর্তনীয় ধ্বংসের দিকে নিয়ে যাবে। ফলে ওই ব্যক্তির বাঁচার সম্ভাবনা নাও থাকতে পারে। যদিও ভালো খবর হলো- এর তেজস্ক্রিয়তা ক্ষতিকর রূপ নিতে সময় নেয়। যা কখনো কখনো হাজার বছরও ছাড়িয়ে যেতে পারে।

কেন পারমাণবিক বর্জ্য এত বিপজ্জনক?

১. পারমাণবিক জ্বালানির উপজাতের জন্য দীর্ঘমেয়াদি স্টোরেজের অভাব। বর্তমানে ৪৪৯টি চালু পারমাণবিক কেন্দ্রের মাধ্যমে বিশ্বের প্রায় ১১% বিদ্যুৎ সরবরাহ হয়। বর্তমানে একে কোথাও সংরক্ষণ করা এবং পরে এর কী করা হবে এবং কীভাবে এটি থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে তা খুঁজে বের করে তেজস্ক্রিয় বর্জ্য মোকাবিলা করা হচ্ছে। তবে এর জন্য কোনো নিরাপদ দীর্ঘমেয়াদি বাস্তব বর্জ্য স্টোরেজ রিপোজিটরি নেই। তবে এখন সাধারণত মহাসাগর ও সমুদ্রকে স্টোরেজ রিপোজিটরি স্থান হিসেবে ব্যবহার করা হয়, কারণ এদের বিকিরণ পাতলা করার বিশাল ক্ষমতা রয়েছে। যদিও এই প্রক্রিয়ায় নির্দিষ্ট পরিমাণ স্টোরেজ সম্ভব।

২. মানব সভ্যতার ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত। কারণ এই বর্জ্য সংরক্ষণের সবচেয়ে নিরাপদ উপায় হলো গভীর ভূতাত্ত্বিক রিপোজিটরি, পারমাণবিক কার্যকলাপ কমে যাওয়ার জন্য বর্জ্যকে খুব দীর্ঘ সময়ের জন্য দূরে রাখা উচিত। এ ধারণার অনেক সমস্যা রয়েছে:

► এই স্টোরেজ রিপোজিটরিগুলো কতদিন টিকবে তা অনুমান করা যায় না।

► ক্ষয়ক্ষতি প্রতিরোধের জন্য সর্বোত্তম পন্থা হিসেবে সাধারণত কী উপায়ে পারমাণবিক বর্জ্য নিষ্পত্তি স্থান তৈরি করা যায়?

► কীভাবে নিশ্চিত করা যায় যে, এই স্টোরেজ রিপোজিটরিগুলো আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের মাধ্যমে আরও সুরক্ষিত থাকবে?

► এলাকার কাছাকাছি বসবাসকারী সম্প্রদায়গুলোর নিরাপত্তার বিষয়ে ১০০ শতাংশ নিশ্চয়তা দেওয়া যায় না।

৩. পারমাণবিক বর্জ্য পরিবেশের ব্যাপক ক্ষতি করে। বাড়ায় মাত্রাতিরিক্ত দূষণ। যদি এই বর্জ্যগুলোকে সঠিকভাবে সিল করা না যায়, তবে তেজস্ক্রিয়তার মাত্রা বা দূষণ দাবানলের মতো পরিবেশে ছড়িয়ে পড়তে পারে। যা অনেক গুরুত্বপূর্ণ বাস্তুতন্ত্রেও প্রবেশ করতে পারে। বাতাস, পানি এবং জমি; পারমাণবিক বর্জ্য দ্বারা দূষিত হলে অসংখ্য মানুষ এবং পশুপাখি এমনকি জীবজন্তুও ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। বিপজ্জনক তেজস্ক্রিয় নিঃসরণ বহু বছর ধরে অলক্ষিত থাকতে পারে। এদিকে, রাজনৈতিক পার্থক্য ও অর্থনৈতিক অগ্রাধিকার বিবেচনায়, অনেক সরকার পরিবেশ সুরক্ষা নীতি বাস্তবায়ন করবে না কিংবা নাগরিকদের জন্য নিরাপত্তা উদ্বেগ জনসম্মুখে আনবে না।

৪. এর তেজস্ক্রিতায় স্থায়ী স্বাস্থ্যগত প্রভাবও রয়েছে। সাধারণত মানুষের শরীরে বিকিরণের প্রভাব পরিমাপ করা খুব কঠিন, কারণ পারমাণবিক তেজস্ক্রিয়তা শরীরের ওপর গোপনীয়ভাবে প্রভাব ফেলে। যদিও একটি বিষয় খুব স্পষ্ট যে, এই বিকিরণগুলো তীব্র বিকিরণের লক্ষণগুলোর সঙ্গে গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যা সৃষ্টি করে, যার মধ্যে খিঁচুনি এবং চুল পড়া অন্তর্ভুক্ত। এই সমস্যাগুলো এমন প্রকৃতির যে, ডাক্তারদের পক্ষে পরীক্ষা করা খুব কঠিন।

বিকিরণে সৃষ্ট স্বাস্থ্য সমস্যাগুলো হলো-

► হৃদরোগ

► স্নায়ুতন্ত্রের রোগ

► গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল রোগ

► ডায়াবেটিস

► ক্যান্সার

যার সর্বশেষ উদাহরণ হলো- চেরনোবিল বিপর্যয়। এই দুর্ঘটনার পর, বিজ্ঞানীরা ইউক্রেন এবং রাশিয়া থেকে বিকিরণের সংস্পর্শে আসা জনগোষ্ঠীর ওপর বিকিরণের প্রভাব পর্যবেক্ষণ করেছেন। ১৯৯০-২০০০ সাল পর্যন্ত (১০ বছর)  লিউকোমিয়ায় আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা ৫০% এবং বিভিন্ন ধরনের ক্যান্সার আক্রান্তদের সংখ্যা ৪০% বেড়েছে। চেরনোবিল বিকিরণের সংস্পর্শে আসা ব্যক্তিদের মধ্যে সবচেয়ে সাধারণ ধরনের ক্যান্সার নির্ণয় করা হয়েছিল থাইরয়েড ক্যান্সার। অতএব, দেখা যায়, আমাদের ওপর সম্ভাব্য স্বাস্থ্যগত প্রভাব অত্যন্ত ক্ষতিকর এবং যা বরাবর অপ্রত্যাশিত।

৫. অন্তর্নিহিত বিপজ্জনক পারমাণবিক বর্জ্য পরিষ্কার করা অত্যন্ত ব্যয়বহুল। শুধু তাই নয়, এর পরিষ্কারের কাজে জড়িত কর্মীদের স্বাস্থ্যে নেতিবাচক প্রভাবও ফেলবে। উদাহরণস্বরূপ, উত্তর জার্মানির বনের নিচে একটি পারমাণবিক বর্জ্য ফুটো হয়েছিল, যেখানে পারমাণবিক বর্জ্যরে স্টোরেজ লকার হিসেবে ব্যবহৃত একটি লবণ খনি (১,২৬,০০০ ধারক তেজস্ক্রিয় বর্জ্য) ধসের লক্ষণ দেখিয়েছিল। পারমাণবিক বর্জ্য পরিবহনের সঙ্গেও অনেক ঝুঁকি জড়িত। স্টোরেজ পরিবহনের সময় যদি কোনো দুর্ঘটনা ঘটে, তবে পরিবেশের ওপর এর ফলাফলও বিধ্বংসী হতে পারে।

৬. পারমাণবিক বর্জ্যরে পুনঃপ্রক্রিয়াকরণ খুবই দূষণকারী এবং বিশ্বের মানবসৃষ্ট তেজস্ক্রিয়তার অন্যতম বৃহত্তম উৎস। এ সময়, ইউরেনিয়াম জ্বালানি থেকে রাসায়নিক বিক্রিয়ার একটি সিরিজের মাধ্যমে প্লুটোনিয়াম আলাদা করা হয়। প্লুটোনিয়াম তারপর পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে বা বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য নতুন  জ্বালানির মতো ব্যবহার করা হয়। জনশ্রুতি আছে, পারমাণবিক জ্বালানি   পুনঃপ্রক্রিয়াকরণের ক্ষমতা সবচেয়ে বড় অর্জন, তবে এর বিরুদ্ধে কারণও আছে-Ÿ প্লুটোনিয়াম সবচেয়ে বিষাক্ত পদার্থগুলোর একটি। যা লিভার এবং হাড়ে জমা হওয়ার কারণে এর প্রভাব অনুমান করা কঠিন।

► পারমাণবিক পুনরুৎপাদন পারমাণবিক বর্জ্য সমস্যার সর্বকালের স্থায়ী সমাধান নয়।

► প্লুটোনিয়াম নিষ্কাশনের মাধ্যমে পারমাণবিক বিস্তার হুমকির বৃদ্ধি পায়। পারমাণবিক শক্তিতে ব্যবহৃত প্রধান রাসায়নিক যৌগগুলোর মধ্যে একটি হলো প্লুটোনিয়াম।

► পারমাণবিক শক্তির পুনঃপ্রক্রিয়াকরণ একটি অত্যন্ত নোংরা এবং বিপজ্জনক প্রক্রিয়া।

পারমাণবিক বর্জ্যরে সবচেয়ে সাধারণ উৎস :

আগেই বলা হয়েছে, পারমাণবিক বিভাজন এবং সংযোজন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে পারমাণবিক বর্জ্য উৎপন্ন হয়। এমনকি এর অন্যান্য পর্যায়েও কিছু বর্জ্য উৎপন্ন হয়, যার মধ্যে ইউরেনিয়াম খনির কাজ এবং প্রক্রিয়াকরণ অন্তর্ভুক্ত। যা পারমাণবিক চুল্লিতে ব্যবহারের উপযুক্ত।

তথ্যসূত্র : ওয়াস্ট্রিজ নিউক্লিয়ার

 

 

‘কে জানে মাটির নিচে কত

আপনি কি জানেন?

১৯৮৬ সালে চেরনোবিল পারমাণবিক চুল্লি বিস্ফোরিত হলে সোভিয়েত কর্তৃপক্ষ সম্পূর্ণ নীরব ছিল। এ কারণে পারমাণবিক তেজস্ক্রিয়তা ইউরোপে ছড়িয়ে পড়ে। উচ্চমাত্রার বিকিরণের সংস্পর্শে আসে অসংখ্য মানুষ। ২০ শতকের দ্বিতীয়ার্ধ থেকে আমরা আমাদের মহাসাগরে যা ফেলেছি তার একটি তালিকা এখানে দেওয়া হলো :

► ১৪টি পারমাণবিক চুল্লি

► ২ লাখেরও বেশি তেজস্ক্রিয় বর্জ্যরে ধারক।

► ১৯টি জাহাজ যার ওপর পারমাণবিক বর্জ্য রয়েছে।

► ৬টি পারমাণবিক সাবমেরিন।

পারমাণবিক দূষণের একটি বৈশ্বিক প্রভাব রয়েছে, যা বিশ্বের সবচেয়ে অপ্রত্যাশিত স্থানে দৃশ্যমান। জীববিজ্ঞানীরা পারমাণবিক বিকিরণের কারণে আলাস্কার সিল এবং ওয়ালরাসগুলোয় আলসারের পরিমাণ বৃদ্ধির মাত্রা খুঁজে পেয়েছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
এআর চশমা আনতে পারে অ্যাপল
এআর চশমা আনতে পারে অ্যাপল
বিজ্ঞানীদের নতুন রং আবিষ্কার!
বিজ্ঞানীদের নতুন রং আবিষ্কার!
হিমালয়ে সর্বনিম্ন তুষারপাত রেকর্ড
হিমালয়ে সর্বনিম্ন তুষারপাত রেকর্ড
ভবিষ্যৎ স্টার্টআপে এআই যেভাবে বিপ্লব ঘটাচ্ছে
ভবিষ্যৎ স্টার্টআপে এআই যেভাবে বিপ্লব ঘটাচ্ছে
জেমস ওয়েব টেলিস্কোপে খুলতে পারে ‘এক্সোপ্ল্যানেট-এর রহস্য!
জেমস ওয়েব টেলিস্কোপে খুলতে পারে ‘এক্সোপ্ল্যানেট-এর রহস্য!
ব্যবহারকারীর আলাপ ‘মনে রাখবে’ চ্যাটজিপিটি!
ব্যবহারকারীর আলাপ ‘মনে রাখবে’ চ্যাটজিপিটি!
হোয়াটসঅ্যাপের নতুন প্রাইভেসি ফিচার
হোয়াটসঅ্যাপের নতুন প্রাইভেসি ফিচার
গুগলের বিটা আপডেট এখন অন্যান্য ফোনেও
গুগলের বিটা আপডেট এখন অন্যান্য ফোনেও
কালো চোখের ছায়াপথ-‘ M64’
কালো চোখের ছায়াপথ-‘ M64’
গত বছর ১,২০০-এর বেশি বস্তু পৃথিবীতে এসে পড়েছে, যা নিরাপত্তা উদ্বেগ বাড়িয়েছে
গত বছর ১,২০০-এর বেশি বস্তু পৃথিবীতে এসে পড়েছে, যা নিরাপত্তা উদ্বেগ বাড়িয়েছে
ঘরের কাজ করবে স্যামসাংয়ের এআই চালিত রোবট!
ঘরের কাজ করবে স্যামসাংয়ের এআই চালিত রোবট!
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার বিশ্বে কে নেতৃত্ব দিচ্ছে
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার বিশ্বে কে নেতৃত্ব দিচ্ছে
সর্বশেষ খবর
ঢাকাসহ ৮ বিভাগে বৃষ্টির আভাস
ঢাকাসহ ৮ বিভাগে বৃষ্টির আভাস

এই মাত্র | জাতীয়

ভ্যান চালকের চোখ উপড়িয়ে হত্যা, প্রধান আসামি গ্রেফতার
ভ্যান চালকের চোখ উপড়িয়ে হত্যা, প্রধান আসামি গ্রেফতার

২০ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ভোটের সুস্পষ্ট টাইমলাইন না থাকায় অস্থিরতা দেখা দিচ্ছে : ডা. তাহের
ভোটের সুস্পষ্ট টাইমলাইন না থাকায় অস্থিরতা দেখা দিচ্ছে : ডা. তাহের

১ মিনিট আগে | জাতীয়

তুরস্ক-আজারবাইজানের ২৩টি বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করল ভারত
তুরস্ক-আজারবাইজানের ২৩টি বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করল ভারত

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে পর্যটকদের ভিসার আবেদনে দিতে হবে আর্থিক প্রমাণ
থাইল্যান্ডে পর্যটকদের ভিসার আবেদনে দিতে হবে আর্থিক প্রমাণ

৩ মিনিট আগে | পর্যটন

৬০ দিনের যুদ্ধবিরতির শর্তে ৯ জিম্মি মুক্তির প্রস্তাব হামাসের
৬০ দিনের যুদ্ধবিরতির শর্তে ৯ জিম্মি মুক্তির প্রস্তাব হামাসের

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠা কমিশনের একার দায়িত্ব নয় : আলী রীয়াজ
জাতীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠা কমিশনের একার দায়িত্ব নয় : আলী রীয়াজ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

নগর ভবনে টানা চতুর্থ দিন ইশরাক সমর্থকদের বিক্ষোভ
নগর ভবনে টানা চতুর্থ দিন ইশরাক সমর্থকদের বিক্ষোভ

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

সূচকের উত্থান-পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের উত্থান-পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১৯ মিনিট আগে | বাণিজ্য

জাপানে দীর্ঘ কর্মঘণ্টা ও মানসিক চাপে কমে যাচ্ছে জন্মহার
জাপানে দীর্ঘ কর্মঘণ্টা ও মানসিক চাপে কমে যাচ্ছে জন্মহার

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওজন কমাতে অভ্যাস গড়ুন গ্রিন টি পান করার
ওজন কমাতে অভ্যাস গড়ুন গ্রিন টি পান করার

২২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

মঞ্চে দাঁড়িয়েই কাঁদলেন রোহিত শর্মার স্ত্রী, কিন্তু কেন?
মঞ্চে দাঁড়িয়েই কাঁদলেন রোহিত শর্মার স্ত্রী, কিন্তু কেন?

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গুজরাটে দুর্নীতির দায়ে মন্ত্রীর ছেলে গ্রেফতার
গুজরাটে দুর্নীতির দায়ে মন্ত্রীর ছেলে গ্রেফতার

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফ অনূর্ধ্ব-১৯: ফাইনালে আজ মুখোমুখি বাংলাদেশ-ভারত
সাফ অনূর্ধ্ব-১৯: ফাইনালে আজ মুখোমুখি বাংলাদেশ-ভারত

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্টারনেট স্লো? যেসব স্থানে রাখা উচিত নয় রাউটার
ইন্টারনেট স্লো? যেসব স্থানে রাখা উচিত নয় রাউটার

৩৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফিনল্যান্ডে দুটি হেলিকপ্টারের সংঘর্ষে নিহত ৫
ফিনল্যান্ডে দুটি হেলিকপ্টারের সংঘর্ষে নিহত ৫

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বলিউডে কাজ করতে চান টম ক্রুজ
বলিউডে কাজ করতে চান টম ক্রুজ

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

ফরিদপুরে বজ্রপাতে তুলার গোডাউন পুড়ে ছাই
ফরিদপুরে বজ্রপাতে তুলার গোডাউন পুড়ে ছাই

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা
৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুদান থেকে জেদ্দায় পৌঁছালো হজের প্রথম জাহাজ
সুদান থেকে জেদ্দায় পৌঁছালো হজের প্রথম জাহাজ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আইপিএলে টিকে আছে যারা
আইপিএলে টিকে আছে যারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জলবায়ু নীতিতে উপকূলীয় ঐতিহ্য সংরক্ষণের দাবি
জলবায়ু নীতিতে উপকূলীয় ঐতিহ্য সংরক্ষণের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ম্যাচ জিতলেও শেষের ব্যাটিং নিয়ে দুর্ভাবনায় লিটন
ম্যাচ জিতলেও শেষের ব্যাটিং নিয়ে দুর্ভাবনায় লিটন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘেরের কর্মচারীকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে ধর্ষণ
ঘেরের কর্মচারীকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে ধর্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’
‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আট বছর পর নেমেসিসের অ্যালবাম
আট বছর পর নেমেসিসের অ্যালবাম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইএমএফের ঋণের ফাঁদে পড়া যাবে না
আইএমএফের ঋণের ফাঁদে পড়া যাবে না

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি
‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্রে ভয়াবহ টর্নেডো: ২১ জনের মৃত্যু, হাজার হাজার ঘর ক্ষতিগ্রস্ত
যুক্তরাষ্ট্রে ভয়াবহ টর্নেডো: ২১ জনের মৃত্যু, হাজার হাজার ঘর ক্ষতিগ্রস্ত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ এড়িয়ে সেভেন সিস্টার্সকে যুক্ত করতে নতুন প্রকল্প হাতে নিল ভারত
বাংলাদেশ এড়িয়ে সেভেন সিস্টার্সকে যুক্ত করতে নতুন প্রকল্প হাতে নিল ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ৩ মাস জেল খেটে ফিরেই বিমানবন্দরে আটক যুবলীগ নেতা
যুক্তরাষ্ট্রে ৩ মাস জেল খেটে ফিরেই বিমানবন্দরে আটক যুবলীগ নেতা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আত্মসমর্পণের পর স্ত্রীসহ কারাগারে মিল্টন সমাদ্দার
আত্মসমর্পণের পর স্ত্রীসহ কারাগারে মিল্টন সমাদ্দার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ফারাক্কা বাঁধ প্রকল্পের ওপর সামরিক মহড়া দিল ভারত
এবার ফারাক্কা বাঁধ প্রকল্পের ওপর সামরিক মহড়া দিল ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে হামলা নিয়ে বিভক্ত ভারতের রাজনীতি
পাকিস্তানে হামলা নিয়ে বিভক্ত ভারতের রাজনীতি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পোশাকসহ বিভিন্ন পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পোশাকসহ বিভিন্ন পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সাবেক এমপি জেবুন্নেসা আফরোজ গ্রেফতার
সাবেক এমপি জেবুন্নেসা আফরোজ গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাগত জানাতে মেলোনিকে দেখে হাঁটু গেড়ে বসলেন আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
স্বাগত জানাতে মেলোনিকে দেখে হাঁটু গেড়ে বসলেন আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথ ইস্যুতে যা বললেন ইশরাক
শপথ ইস্যুতে যা বললেন ইশরাক

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় হ্যাকারের বাড়িতে অভিযান, বিপুল পরিমাণ সরঞ্জাম জব্দ
গাইবান্ধায় হ্যাকারের বাড়িতে অভিযান, বিপুল পরিমাণ সরঞ্জাম জব্দ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার
পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের পরও একাধিক নারীর সঙ্গে অনলাইন ডেট করতেন অভিজিৎ
বিয়ের পরও একাধিক নারীর সঙ্গে অনলাইন ডেট করতেন অভিজিৎ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আট দিনের মাথায় স্বামীকে হত্যার অভিযোগ স্ত্রীর বিরুদ্ধে
বিয়ের আট দিনের মাথায় স্বামীকে হত্যার অভিযোগ স্ত্রীর বিরুদ্ধে

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রেসিডেন্ট পদে লড়বে বাংলাদেশ
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রেসিডেন্ট পদে লড়বে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত
দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিকায় বন্ধু খুঁজছে মধ্যপ্রাচ্যে ‘নিঃসঙ্গ’ ইরান
আফ্রিকায় বন্ধু খুঁজছে মধ্যপ্রাচ্যে ‘নিঃসঙ্গ’ ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জরুরি নির্দেশনা মাউশির
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জরুরি নির্দেশনা মাউশির

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের কাছে স্পর্শকাতর তথ্যপাচারের অভিযোগে ভারতে শিক্ষার্থী গ্রেফতার
পাকিস্তানের কাছে স্পর্শকাতর তথ্যপাচারের অভিযোগে ভারতে শিক্ষার্থী গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের রাতে স্বামীর টাকা-স্বর্ণালংকার নিয়ে পালালেন নববধূ
বিয়ের রাতে স্বামীর টাকা-স্বর্ণালংকার নিয়ে পালালেন নববধূ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারা বিএনপির সদস্য হতে পারবেন, জানালেন আমীর খসরু
কারা বিএনপির সদস্য হতে পারবেন, জানালেন আমীর খসরু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ক্যালিফোর্নিয়ার শহর
বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ক্যালিফোর্নিয়ার শহর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোরবানির হাট কাঁপাবে ৪০ মণ ওজনের সম্রাট
কোরবানির হাট কাঁপাবে ৪০ মণ ওজনের সম্রাট

১০ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস
ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কলম বিরতি কর্মসূচি আরও একদিন বাড়ল
এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কলম বিরতি কর্মসূচি আরও একদিন বাড়ল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব‌কেয়া বেতনের দাবি‌তে টঙ্গী‌তে মহাসড়ক অ‌বরোধ
ব‌কেয়া বেতনের দাবি‌তে টঙ্গী‌তে মহাসড়ক অ‌বরোধ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’
‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ধ্যায় জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছেন ইশরাক
সন্ধ্যায় জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছেন ইশরাক

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রবিবারের মধ্যে প্রজ্ঞাপন না হলে সোমবার থেকে আন্দোলনে যাবে সাত কলেজ
রবিবারের মধ্যে প্রজ্ঞাপন না হলে সোমবার থেকে আন্দোলনে যাবে সাত কলেজ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিমান্ড শেষে কারাগারে মমতাজ
রিমান্ড শেষে কারাগারে মমতাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তলানিতে শেয়ারবাজার
তলানিতে শেয়ারবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাসের পাতায় আলফাজ
ইতিহাসের পাতায় আলফাজ

মাঠে ময়দানে

নগর ভবনে তালা, অবাঞ্ছিত ঘোষণা উপদেষ্টাকে
নগর ভবনে তালা, অবাঞ্ছিত ঘোষণা উপদেষ্টাকে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অসময়ে তিস্তার রুদ্রমূর্তি
অসময়ে তিস্তার রুদ্রমূর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় সমাবেশে তারুণ্যের ঢল
খুলনায় সমাবেশে তারুণ্যের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

সবার এত প্রশংসা পুরো ক্যারিয়ারে পাইনি
সবার এত প্রশংসা পুরো ক্যারিয়ারে পাইনি

শোবিজ

বিএনপির টার্গেট তরুণরা
বিএনপির টার্গেট তরুণরা

নগর জীবন

বিএনপিতে যোগ দিতে পারবেন যারা
বিএনপিতে যোগ দিতে পারবেন যারা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিনদিন বাড়ছে অসন্তোষ
দিনদিন বাড়ছে অসন্তোষ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিএসএলে আজ মাঠে ফিরবেন সাকিব
পিএসএলে আজ মাঠে ফিরবেন সাকিব

মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য প্রস্তুত জাতীয় স্টেডিয়াম
হামজাদের জন্য প্রস্তুত জাতীয় স্টেডিয়াম

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ভারত ফাইনাল আজ
বাংলাদেশ-ভারত ফাইনাল আজ

মাঠে ময়দানে

ক্ষুদ্রঋণ ব্যাংক স্থাপনে গুরুত্বারোপ
ক্ষুদ্রঋণ ব্যাংক স্থাপনে গুরুত্বারোপ

পেছনের পৃষ্ঠা

রুলিংয়ে ক্ষুব্ধ ডোনাল্ড ট্রাম্প
রুলিংয়ে ক্ষুব্ধ ডোনাল্ড ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমা কেন মার খায়
সিনেমা কেন মার খায়

শোবিজ

হেরেই গেল ‘এ’ দল
হেরেই গেল ‘এ’ দল

মাঠে ময়দানে

কান কথা
কান কথা

শোবিজ

ক্রিকেটারদের ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেবে বিসিবি
ক্রিকেটারদের ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেবে বিসিবি

মাঠে ময়দানে

শিরোপা উৎসবে মাতোয়ারা মোহামেডান
শিরোপা উৎসবে মাতোয়ারা মোহামেডান

মাঠে ময়দানে

একঝাঁক তারকার ‘কিং’
একঝাঁক তারকার ‘কিং’

শোবিজ

শারাপোভা প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম জয় করেন ২০০৪ সালে
শারাপোভা প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম জয় করেন ২০০৪ সালে

মাঠে ময়দানে

প্রধান আসামির ফাঁসি, তিনজন খালাস
প্রধান আসামির ফাঁসি, তিনজন খালাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদে আসছে ‘নাদান’
ঈদে আসছে ‘নাদান’

শোবিজ

পাসপোর্ট এনডোর্সমেন্ট ফি ৩০০ টাকা
পাসপোর্ট এনডোর্সমেন্ট ফি ৩০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লি বা ওয়াশিংটনের গোলামি নয়
দিল্লি বা ওয়াশিংটনের গোলামি নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্নাতকোত্তর প্রতিবন্ধীর খামারে গরুর সমাহার
স্নাতকোত্তর প্রতিবন্ধীর খামারে গরুর সমাহার

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনানিবাসসংলগ্ন এলাকায় সমাবেশ মিছিল নিষিদ্ধ
সেনানিবাসসংলগ্ন এলাকায় সমাবেশ মিছিল নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’
ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’

সম্পাদকীয়

পুশইনে বড় আশঙ্কা
পুশইনে বড় আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা