শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৮ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০১:১২, সোমবার, ১৮ আগস্ট, ২০২৫

বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী

গত শনিবার ১৬ আগস্ট ছিল জন্মাষ্টমী। এ উপলক্ষে পলাশীর মোড়ে জন্মাষ্টমী উৎসব এবং আনন্দ মিছিলে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশের তিন বাহিনীর প্রধানরা। তারা প্রদীপ প্রজ্বালন করে এ উৎসবের উদ্বোধন করেন। সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান, বিমানবাহিনীর প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁন এবং নৌবাহিনীর প্রধান অ্যাডমিরাল এম নাজমুল হাসান সম্মিলিতভাবে যে প্রদীপ প্রজ্বালন করেন, এটি যেন সারা বাংলাদেশের এক প্রতীক। ঝঞ্ঝাবিক্ষুব্ধ সময় সশস্ত্র বাহিনী যেন আশার প্রদীপ হয়ে বাংলাদেশকে পথ দেখাচ্ছে। তারা যেন বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষের হৃদয়ের সাহস এবং স্বস্তির প্রতীক হয়ে আছেন। তাদের কারণেই যেন বাংলাদেশ এখনো পথ হারায়নি। ৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থানের মাধ্যমে দীর্ঘ সাড়ে ১৫ বছরের স্বৈরশাসনের পতন ঘটে। স্বৈরশাসনের পতনের পর বাংলাদেশকে একটি অনিবার্য গৃহযুদ্ধ থেকে রক্ষা করে দেশের স্থিতিশীলতা রক্ষায় কাজ করছে সশস্ত্র বাহিনী। একটি গণতান্ত্রিক পথে রূপান্তরে বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনী এক গুরুত্বপূর্ণ এবং গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা পালন করছে নিরলসভাবে। বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনী সব সময় জনগণের পক্ষে, জনগণের মঙ্গলে নিবেদিতপ্রাণ এবং জনগণের আশা-আকাক্সক্ষার প্রতীক। গত এক বছরে এটি প্রমাণিত হয়েছে।

আমরা যদি ২০২৪-এর জুলাইয়ের ছাত্র-জনতার আন্দোলনের দিকে ফিরে যাই তাহলে দেখব এ সময় আন্দোলনকারীদের ওপর যে পাশবিক বর্বরতা এবং পৈশাচিকতা চালানো হয়েছিল, সেটি প্রতিরোধে প্রথম এগিয়ে আসে সশস্ত্র বাহিনী। সশস্ত্র বাহিনীর সর্বস্তরের অফিসার এবং সৈনিকরা আন্দোলনের পক্ষে অবস্থান নেন। সশস্ত্র বাহিনী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে আন্দোলনকারীদের ওপর পাশবিক নির্যাতন করা হবে না, গুলি করা হবে না। তাদের এ সিদ্ধান্তের কারণে আন্দোলনের মোড় ঘুরে যায়। স্বৈরাচার পতনে ছাত্র-জনতার আন্দোলন পায় গতি। এ আন্দোলনের ধারায় শেষ পর্যন্ত সাড়ে ১৫ বছরের স্বৈরশাসনের পতন হয়। কাজেই চব্বিশের গণ অভ্যুত্থানে সশস্ত্র বাহিনী অন্যতম অংশীদার। শুধু অংশীদার নয়, সশস্ত্র বাহিনী এ আন্দোলনের বিজয়ের ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল। ৫ আগস্ট যখন শেখ হাসিনা দেশ থেকে পালিয়ে যান, তখন দেশে একটি সরকারহীন পরিস্থিতি তৈরি হয়। কী ধরনের সরকার হবে- এ নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে দেখা দেয় মতবিরোধ। কেউ জাতীয় সরকারের পক্ষে, কেউ বিপ্লবী সরকারের পক্ষে এরকম নানা মত, নানা পথে বাংলাদেশে সৃষ্টি হয়েছিল একটি সাংবিধানিক শূন্যতা এবং অচলাবস্থা। এ সময়ও ত্রাতার ভূমিকায় অবতীর্ণ হয় বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনী। সেনাপ্রধান ওয়াকার-উজ-জামান ক্যান্টনমেন্টে আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী সব রাজনৈতিক দল, ছাত্র নেতৃবৃন্দ এবং শিক্ষক প্রতিনিধিদের আমন্ত্রণ জানান। দীর্ঘ বৈঠক করেন এবং একটি শান্তিপূর্ণ ক্ষমতা হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চূড়ান্ত করতে সক্ষম হন। সব পক্ষ তার নেতৃত্ব মেনে রাষ্ট্রপতির কাছে যান। রাষ্ট্রপতি জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের জনগণ আশ্বস্ত হয়। দেশ একটি অনিবার্য সাংবিধানিক শূন্যতা থেকে মুক্তি পায়। মূলত সশস্ত্র বাহিনীর প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধান, পৃষ্ঠপোষকতা এবং দায়িত্বশীল দেশপ্রেমিক মনোভাবের কারণে শেষ পর্যন্ত কোনোরকম সংঘাত ছাড়াই সাংবিধানিকভাবে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে একটি সরকার গঠনে সক্ষম হয় বাংলাদেশ। এ সরকারের নেতৃত্বে এক বছর পার হয়েছে, যেখানে সশস্ত্র বাহিনী পেছনে থেকে নিরলসভাবে সরকারকে সমর্থন দিচ্ছে। বাঙালি জাতিকে ঐক্যবদ্ধ রাখছে এবং বাংলাদেশে যেন শান্তি, স্থিতিশীলতা থাকে সেজন্য অতন্দ্র প্রহরীর মতো সজাগ থাকছে। নতুন সরকার একটি কঠিন পরিস্থিতির মধ্যে তাদের যাত্রা শুরু করে। বিশেষ করে সেই সময় পুলিশ বাহিনী ছাত্র-জনতার আক্রমণের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়। জুলাই আন্দোলনে কিছু কিছু পুলিশ সদস্যের ভূমিকার কারণে তাদের ওপর জনরোষ একটি ভয়ংকর পর্যায়ে পৌঁছে গিয়েছিল। আর সে কারণেই পুলিশ হয়ে পড়েছিল নিষ্ক্রিয়। এ সময় যদি সশস্ত্র বাহিনী না থাকত, দেশে একটি অরাজক বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি হতো। এ বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি থেকে দেশকে উদ্ধার করা, জনগণের জানমাল হেফাজতের দায়িত্ব তুলে নেয় সশস্ত্র বাহিনী। সশস্ত্র বাহিনীর মাঠের সদস্যরা দিনরাত একাকার করে কঠোর পরিশ্রম করে জনগণের জানমালের হেফাজত করেছেন। এরকমও দেখা যাচ্ছে যে দিনের পর দিন সশস্ত্র বাহিনীর মাঠে কর্মরত সদস্যরা নিদ্রাহীন অবস্থায় থেকে মানুষের জানমালের হেফাজত করেছেন। মানুষ যেন শান্তিতে ঘুমাতে পারে সেজন্য তারা রাতের পর রাত কাজ করে গেছেন। এভাবেই সশস্ত্র বাহিনী বাংলাদেশের মানুষকে আগলে রেখেছে। দেশের পরিস্থিতি যেন স্বাভাবিক হয় সেজন্য কঠোর পরিশ্রম করে গেছে।

নতুন সরকার গঠিত হওয়ার পর নিয়ন্ত্রণহীন আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির পাশাপাশি তৈরি হয় আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়ার প্রবণতা। যে যার মতো করে আইন হাতে তুলে নিতে শুরু করে। কেউ বাড়িঘর জ্বালিয়েছে, কেউ মব জাস্টিসের নামে প্রতিপক্ষকে আক্রমণ করার চেষ্টা করেছে। এসব ভয়াবহ প্রবণতা কখনোই বিপ্লবের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়, বরং এ ধরনের ঘটনা বিপ্লবের মূল আকাক্সক্ষা এবং চেতনাকেই নষ্ট করে দেয়। আর এজন্যই সশস্ত্র বাহিনী তার সর্বশক্তি প্রয়োগ করে এ ধরনের বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য চেষ্টা করেছে। কিন্তু মজার ব্যাপার হলো- কোথাও সশস্ত্র বাহিনী এ ক্ষেত্রে বলপ্রয়োগের নীতি অনুসরণ করেনি। তারা জনগণের পাশে থেকে, জনগণকে বুঝিয়ে, জনগণের সত্যিকারের আপনজন হয়ে তাদের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্য সহায়তা করেছে। এটি বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীর একটি অনন্য দৃষ্টান্ত। শুধু বাংলাদেশ নয়, সারা বিশ্বে শান্তিরক্ষার ক্ষেত্রে চব্বিশে গণ অভ্যুত্থান-পরবর্তী বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীর ভূমিকা একটি মডেল হয়ে থাকবে।

আমরা লক্ষ্য করেছি, ৫ আগস্টের পর ব্যবসায়ী, শিল্পপতি, ক্ষুদ্র-মাঝারি শিল্পোদ্যোক্তারা ভয়ে ছিলেন, আতঙ্কে ছিলেন। অনেক কলকারখানায় আগুন দেওয়া হয়েছে। অনেকে দেশের পরিস্থিতি বোঝার জন্য তাদের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান, শিল্পকারখানা বন্ধ রেখেছেন। এর ফলে দেশের অর্থনীতি মুখ থুবড়ে পড়ার শঙ্কার সৃষ্টি হয়। এজন্যই সশস্ত্র বাহিনী চুপচাপ বসে থাকেনি, বরং তারা নিরলসভাবে পরিশ্রম করেছেন। ব্যবসায়ীদের দিয়েছেন নির্ভরতা। তারা যেন ব্যবসাবাণিজ্যে সাহায্য করতে পারে সেজন্য তাদের একদিকে যেমন নিরাপত্তা দিয়েছেন, অন্যদিকে দিয়েছেন সহায়তা। মূলত বাংলাদেশের অর্থনীতির চাকা যে আবার সচল হয়েছে, ব্যবসায়ীরা যে কিছুটা হলেও ভয়ভীতি উপেক্ষা করে তাদের স্বাভাবিক ব্যবসায়িক কর্মকাণ্ডে অংশ নিতে পারছেন তার অন্যতম প্রধান কারণ হলো সশস্ত্র বাহিনীর নিরলস পরিশ্রম, অতন্দ্র প্রহরীর মতো তাদের নিরাপত্তা বিধান এবং ব্যবসায়ী শিল্পপতিদের পাশে দাঁড়ানো।

আমরা জানি যে কোনো দেশে বিপ্লবের পর একটা প্রতিবিপ্লব সংঘটিত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। বিভিন্ন স্বার্থান্বেষী মহল নানারকম নাশকতা এবং অপতৎপরতার মাধ্যমে দেশের স্থিতিশীলতা, শান্তি বিঘ্নিত করার চেষ্টা করে। ৫ আগস্টের পর এ ধরনের বহু ঘটনা আমরা প্রত্যক্ষ করেছি। কথায় কথায় আন্দোলন, সচিবালয় ঘেরাও বা প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় ঘেরাওয়ের মতো কর্মসূচি দিয়ে দেশের স্থিতিশীলতাকে ধ্বংসে নষ্ট করার একটি প্রচেষ্টা সব সময় ছিল। এটির ফলে একদিকে যেমন জনজীবনে সৃষ্টি হয় আতঙ্ক, অন্যদিকে তেমনি সরকার দুর্বল হয়ে পড়ে। এ পরিস্থিতি মোকাবিলার ক্ষেত্রেও সশস্ত্র বাহিনী ছিল মানুষের আশা-ভরসার আশ্রয়স্থল। সশস্ত্র বাহিনী দৃঢ়ভাবে এ ধরনের ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করেছে। আনসার বিদ্রোহ কিংবা বিভিন্ন স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠীর বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা, হানাহানি দমনের ক্ষেত্রে সশস্ত্র বাহিনী শান্তিপূর্ণ পথ অবলম্বন করে ধৈর্য এবং সাহসের সঙ্গে পরিস্থিতি মোকাবিলা করেছে। যার কারণে ৫ আগস্টে বিপ্লবের পর কোনো ষড়যন্ত্রই শেষ পর্যন্ত সফল হয়নি। বাংলাদেশ তার গন্তব্যের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। একটা দেশে যখন একটি বিপ্লব হয়, তারপর দেশের সার্বভৌমত্ব নানা কারণে ঝুঁকিতে পড়ে। বাংলাদেশ এ সময় এক ঝুঁকিপূর্ণ পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। বিশেষ করে মিয়ানমারে আরাকান আর্মির তৎপরতা এবং আরাকান আর্মিকে ঘিরে পার্বত্য অঞ্চলে উত্তেজনাকর পরিস্থিতি বাংলাদেশকে উদ্বিগ্ন করেছিল। এ সময় সশস্ত্র বাহিনী সাহসের সঙ্গে পরিস্থিতি মোকাবিলা করেছে। বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীর দেশের সার্বভৌমত্ব এবং অখণ্ডতা রক্ষার জন্য দৃঢ় অবস্থান নেয়। তারা মিয়ানমারকে করিডর দেওয়ার প্রস্তাবে তাদের সুস্পষ্ট অবস্থান জানিয়ে দেয়। এভাবে গত এক বছর বাংলাদেশের বিপ্লবোত্তর পরিস্থিতি পর্যালোচনা করলে দেখা যাবে যে, সশস্ত্র বাহিনী যেন পুরো দেশটাকে আগলে রেখেছে। সশস্ত্র বাহিনী যেন এই দুর্যোগপূর্ণ সময় সত্যিকারের কান্ডারি। তারা যেন আলোকবর্তিকা হয়ে আছে, মানুষকে পথ দেখাচ্ছে। আর সে কারণেই সশস্ত্র বাহিনী মানুষের আশা-ভরসার কেন্দ্র হিসেবে আছে। সামনে নির্বাচন এবং সেখানেও এই সশস্ত্র বাহিনীর কারণেই এ দেশের মানুষ মনে করছে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে দেশ একটি গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতার পথে নতুন যাত্রা শুরু করবে।

এই বিভাগের আরও খবর
পাচারের উদ্দেশ্যে বন্দি আট নারী-শিশু টেকনাফে উদ্ধার
পাচারের উদ্দেশ্যে বন্দি আট নারী-শিশু টেকনাফে উদ্ধার
জুলাই বিপ্লবের আসামি বানিয়ে মামলাবাণিজ্য
জুলাই বিপ্লবের আসামি বানিয়ে মামলাবাণিজ্য
মানব পাচারে অপরিবর্তিত বাংলাদেশ
মানব পাচারে অপরিবর্তিত বাংলাদেশ
কয়েদিরাও ভোট দিতে পারবেন পোস্টাল ব্যালটে
কয়েদিরাও ভোট দিতে পারবেন পোস্টাল ব্যালটে
নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ব্যাখ্যা তামিমের
নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ব্যাখ্যা তামিমের
রাষ্ট্রপতির চিঠি পররাষ্ট্র উপদেষ্টাকে
রাষ্ট্রপতির চিঠি পররাষ্ট্র উপদেষ্টাকে
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সাক্ষাৎ দুই রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সাক্ষাৎ দুই রাষ্ট্রদূতের
মিয়ানমারের ভিতরেই রোহিঙ্গা সংকটের সমাধান
মিয়ানমারের ভিতরেই রোহিঙ্গা সংকটের সমাধান
আজ দেশে ফিরছেন প্রধান উপদেষ্টা
আজ দেশে ফিরছেন প্রধান উপদেষ্টা
জামায়াতকে অনেকে ছায়া সরকার বলছে
জামায়াতকে অনেকে ছায়া সরকার বলছে
যত বাধাই আসুক, ফেব্রুয়ারিতে ভোট
যত বাধাই আসুক, ফেব্রুয়ারিতে ভোট
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার হচ্ছে না
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার হচ্ছে না
সর্বশেষ খবর
গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি হস্তক্ষেপের নিন্দা মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর
গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি হস্তক্ষেপের নিন্দা মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ভয় উপেক্ষা করে গাজার দিকে ছুটছে ত্রাণবাহী ৩০ নৌযান
ইসরায়েলের ভয় উপেক্ষা করে গাজার দিকে ছুটছে ত্রাণবাহী ৩০ নৌযান

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাগামী ফ্লোটিলা থেকে গ্রেটা থুনবার্গসহ কয়েকজন অধিকারকর্মী আটক
গাজাগামী ফ্লোটিলা থেকে গ্রেটা থুনবার্গসহ কয়েকজন অধিকারকর্মী আটক

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে ডাকাত দলের ১৩ সদস্য গ্রেপ্তার
ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে ডাকাত দলের ১৩ সদস্য গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে বজ্রপাতে বিএনপি নেতাসহ নিহত ২
যশোরে বজ্রপাতে বিএনপি নেতাসহ নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে ৫০০ রোগী পেলেন বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা
শরীয়তপুরে ৫০০ রোগী পেলেন বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে মাসব্যাপী ব্রেস্ট ক্যান্সার সচেতনতা কর্মসূচি শুরু
চট্টগ্রামে মাসব্যাপী ব্রেস্ট ক্যান্সার সচেতনতা কর্মসূচি শুরু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচ জয়ে রাঙাতে চান নিগার
বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচ জয়ে রাঙাতে চান নিগার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৯৯ অক্সিজেন প্লান্টের ২০টির বেশি অকেজো
৯৯ অক্সিজেন প্লান্টের ২০টির বেশি অকেজো

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামে অমুসলিমদের সঙ্গে আচরণ ও ধর্ম পালনের স্বাধীনতা
ইসলামে অমুসলিমদের সঙ্গে আচরণ ও ধর্ম পালনের স্বাধীনতা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গ্রেটা থুনবার্গদের জাহাজে ইসরায়েলি সেনা, যা জানা গেল
গ্রেটা থুনবার্গদের জাহাজে ইসরায়েলি সেনা, যা জানা গেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই বিপ্লবের আসামি বানিয়ে মামলাবাণিজ্য
জুলাই বিপ্লবের আসামি বানিয়ে মামলাবাণিজ্য

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেউলিয়াত্ব ঠেকাতে ২ হাজার কোটি
দেউলিয়াত্ব ঠেকাতে ২ হাজার কোটি

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ অক্টোবর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিন কেন সোশ্যাল মিডিয়ায় নেই, জানাল ক্রেমলিন
পুতিন কেন সোশ্যাল মিডিয়ায় নেই, জানাল ক্রেমলিন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠিত হবে: টুকু
৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠিত হবে: টুকু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইএলটি–টোয়েন্টিতে দল পেলেন সাকিব-তাসকিন
আইএলটি–টোয়েন্টিতে দল পেলেন সাকিব-তাসকিন

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মরক্কোতে তরুণদের সঙ্গে নিরাপত্তা বাহিনীর ব্যাপক সংঘর্ষ
মরক্কোতে তরুণদের সঙ্গে নিরাপত্তা বাহিনীর ব্যাপক সংঘর্ষ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনে কুমিরের আক্রমণে জেলের মৃত্যু, ৭ ঘণ্টা পর লাশ উদ্ধার
সুন্দরবনে কুমিরের আক্রমণে জেলের মৃত্যু, ৭ ঘণ্টা পর লাশ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাপ্তাই হ্রদে নৌকা ডুবে তিনজনের মৃত্যু
কাপ্তাই হ্রদে নৌকা ডুবে তিনজনের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে আগুনে পুড়ল পাঁচ দোকান
গাজীপুরে আগুনে পুড়ল পাঁচ দোকান

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় ফাঁদ পেতে মেছো বিড়াল হত্যা
কুষ্টিয়ায় ফাঁদ পেতে মেছো বিড়াল হত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৬ ঘণ্টা পর জট কেটেছে মেঘনা টোলপ্লাজার, মদনপুরে ১২ কি.মি তীব্র যানজট
১৬ ঘণ্টা পর জট কেটেছে মেঘনা টোলপ্লাজার, মদনপুরে ১২ কি.মি তীব্র যানজট

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে অটোরিকশা চালককে হত্যায় আটক ২
চট্টগ্রামে অটোরিকশা চালককে হত্যায় আটক ২

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চুয়াডাঙ্গায় পানিতে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
চুয়াডাঙ্গায় পানিতে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু
পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহাসড়কে বিশেষ অভিযান: বগুড়ায় ১৮ হাজার মামলায় সোয়া ৬ কোটি টাকা জরিমানা আদায়
মহাসড়কে বিশেষ অভিযান: বগুড়ায় ১৮ হাজার মামলায় সোয়া ৬ কোটি টাকা জরিমানা আদায়

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আমরা সবাই বাংলাদেশি, সংখ্যালঘু বলতে কিছু নেই’
‘আমরা সবাই বাংলাদেশি, সংখ্যালঘু বলতে কিছু নেই’

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফরিদপুরে জুয়া খেলার অভিযোগে গ্রেফতার ৬
ফরিদপুরে জুয়া খেলার অভিযোগে গ্রেফতার ৬

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৮ মাসে ১ কোটি মানুষের কর্মসংস্থানের সিদ্ধান্ত নিয়েছি : আমীর খসরু
১৮ মাসে ১ কোটি মানুষের কর্মসংস্থানের সিদ্ধান্ত নিয়েছি : আমীর খসরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজাগামী ফ্লোটিলার দুই জাহাজকে ঘিরে ফেলেছে ইসরায়েল
গাজাগামী ফ্লোটিলার দুই জাহাজকে ঘিরে ফেলেছে ইসরায়েল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবি নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন তামিম
বিসিবি নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন তামিম

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাপলার পরিবর্তে থালাবাটি, এনসিপি নেতারা বললেন ‘খুবই হাস্যকর’
শাপলার পরিবর্তে থালাবাটি, এনসিপি নেতারা বললেন ‘খুবই হাস্যকর’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬-এর শুরু থেকেই নতুন পে স্কেলে বেতন পাবেন সরকারি চাকরিজীবীরা
২০২৬-এর শুরু থেকেই নতুন পে স্কেলে বেতন পাবেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের সম্ভাবনা নেই : আসিফ নজরুল
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের সম্ভাবনা নেই : আসিফ নজরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে বিরল দুই প্রজাতির গেছো সাপের সন্ধান
বাংলাদেশে বিরল দুই প্রজাতির গেছো সাপের সন্ধান

২০ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

কাতারে আক্রমণ হলে প্রতিশোধ নেবে যুক্তরাষ্ট্র, ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশ
কাতারে আক্রমণ হলে প্রতিশোধ নেবে যুক্তরাষ্ট্র, ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রেন টিউমারে আক্রান্ত ইলিয়াস কাঞ্চন, লন্ডনে চলছে চিকিৎসা
ব্রেন টিউমারে আক্রান্ত ইলিয়াস কাঞ্চন, লন্ডনে চলছে চিকিৎসা

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাজেট পাসে ব্যর্থ সিনেট, যুক্তরাষ্ট্রে সরকারি কার্যক্রমে শাটডাউন
বাজেট পাসে ব্যর্থ সিনেট, যুক্তরাষ্ট্রে সরকারি কার্যক্রমে শাটডাউন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে শক্তিশালী নিম্নচাপ, ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা
বঙ্গোপসাগরে শক্তিশালী নিম্নচাপ, ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় জানালার ফাঁক দিয়ে ঘুমন্ত যুবককে গুলি করে হত্যা
খুলনায় জানালার ফাঁক দিয়ে ঘুমন্ত যুবককে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক শিল্পমন্ত্রীর সেই ছবি নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্রসচিব
সাবেক শিল্পমন্ত্রীর সেই ছবি নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্রসচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি নোবেল না পেলে সেটা হবে যুক্তরাষ্ট্রের জন্য অপমান: ট্রাম্প
আমি নোবেল না পেলে সেটা হবে যুক্তরাষ্ট্রের জন্য অপমান: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ২০ কিলোমিটার যানজট
সোনারগাঁয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ২০ কিলোমিটার যানজট

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার অপরিশোধিত তেল আমদানিতে শীর্ষে তাইওয়ান, ভারত দ্বিতীয়
রাশিয়ার অপরিশোধিত তেল আমদানিতে শীর্ষে তাইওয়ান, ভারত দ্বিতীয়

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের ১৩ কোম্পানির ওপর হুতি বিদ্রোহীদের নিষেধাজ্ঞা
যুক্তরাষ্ট্রের ১৩ কোম্পানির ওপর হুতি বিদ্রোহীদের নিষেধাজ্ঞা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রেইন ড্রেইনের কবলে যুক্তরাষ্ট্র : চাকরি ছাড়ছেন দেড় লক্ষাধিক সরকারি কর্মী
ব্রেইন ড্রেইনের কবলে যুক্তরাষ্ট্র : চাকরি ছাড়ছেন দেড় লক্ষাধিক সরকারি কর্মী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ ঘণ্টা পর জট কেটেছে মেঘনা টোলপ্লাজার, মদনপুরে ১২ কি.মি তীব্র যানজট
১৬ ঘণ্টা পর জট কেটেছে মেঘনা টোলপ্লাজার, মদনপুরে ১২ কি.মি তীব্র যানজট

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৮ মাসে ১ কোটি মানুষের কর্মসংস্থানের সিদ্ধান্ত নিয়েছি : আমীর খসরু
১৮ মাসে ১ কোটি মানুষের কর্মসংস্থানের সিদ্ধান্ত নিয়েছি : আমীর খসরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সংকটে বেসামাল পোশাক খাত
সংকটে বেসামাল পোশাক খাত

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নেদারল্যান্ডসের ভিসা আবেদন নেবে না ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস
নেদারল্যান্ডসের ভিসা আবেদন নেবে না ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে কুমিরের আক্রমণে নিহত জেলের পরিবার পাবে সরকারি অনুদান
সুন্দরবনে কুমিরের আক্রমণে নিহত জেলের পরিবার পাবে সরকারি অনুদান

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইএলটি–টোয়েন্টিতে দল পেলেন সাকিব-তাসকিন
আইএলটি–টোয়েন্টিতে দল পেলেন সাকিব-তাসকিন

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যে মাদুরোর সম্মানসূচক ডিগ্রি গ্রহণ
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যে মাদুরোর সম্মানসূচক ডিগ্রি গ্রহণ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টির অলরাউন্ডার র‍্যাংকিংয়ে শীর্ষে সাইম আইয়ুব
টি-টোয়েন্টির অলরাউন্ডার র‍্যাংকিংয়ে শীর্ষে সাইম আইয়ুব

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আদালত থেকে পালিয়ে যাওয়া জিসান হত্যা মামলার আসামি কারাগারে
আদালত থেকে পালিয়ে যাওয়া জিসান হত্যা মামলার আসামি কারাগারে

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরের তিন উপজেলায় মানবদেহে ছড়িয়ে পড়েছে অ্যানথ্রাক্স
রংপুরের তিন উপজেলায় মানবদেহে ছড়িয়ে পড়েছে অ্যানথ্রাক্স

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সন্ধ্যার মধ্যে দেশের ১০ জেলায় ৬০ কি.মি. বেগে ঝড়ের আভাস
সন্ধ্যার মধ্যে দেশের ১০ জেলায় ৬০ কি.মি. বেগে ঝড়ের আভাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ছুটিতে চালু হয়েছে বিশেষ ট্রেন, চলবে ৪ অক্টোবর পর্যন্ত
টানা ছুটিতে চালু হয়েছে বিশেষ ট্রেন, চলবে ৪ অক্টোবর পর্যন্ত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আশার পর হতাশা
আশার পর হতাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজিবি-বিএসএফের মানবিকতায় বাবা মেয়ের শেষ দেখা
বিজিবি-বিএসএফের মানবিকতায় বাবা মেয়ের শেষ দেখা

পেছনের পৃষ্ঠা

খুচরা বাজারে দাপট সুপারশপের
খুচরা বাজারে দাপট সুপারশপের

পেছনের পৃষ্ঠা

অবহেলিত মিষ্টি আলুর কেজি ২০০ টাকা
অবহেলিত মিষ্টি আলুর কেজি ২০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইসির সামনে অনেক চ্যালেঞ্জ
ইসির সামনে অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

‘এলডিপির ঘাঁটি’তে বিএনপি থেকে মনোনয়ন প্রার্থী পাঁচ
‘এলডিপির ঘাঁটি’তে বিএনপি থেকে মনোনয়ন প্রার্থী পাঁচ

নগর জীবন

নিগারদের মিশন শুরু আজ
নিগারদের মিশন শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

উৎসবমুখর কক্সবাজার সৈকত
উৎসবমুখর কক্সবাজার সৈকত

নগর জীবন

রাষ্ট্রপতির চিঠি পররাষ্ট্র উপদেষ্টাকে
রাষ্ট্রপতির চিঠি পররাষ্ট্র উপদেষ্টাকে

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রিন নয়, সবাই রেড সিগন্যালে আছেন
গ্রিন নয়, সবাই রেড সিগন্যালে আছেন

নগর জীবন

বেশি দিন অনির্বাচিত সরকার থাকলে শাসন ব্যবস্থা ভেঙে পড়ে
বেশি দিন অনির্বাচিত সরকার থাকলে শাসন ব্যবস্থা ভেঙে পড়ে

খবর

শাপলা চত্বরের হত্যাযজ্ঞ ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা হয়েছিল
শাপলা চত্বরের হত্যাযজ্ঞ ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা হয়েছিল

নগর জীবন

মিয়ানমারের ভিতরেই রোহিঙ্গা সংকটের সমাধান
মিয়ানমারের ভিতরেই রোহিঙ্গা সংকটের সমাধান

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই বিপ্লবের আসামি বানিয়ে মামলাবাণিজ্য
জুলাই বিপ্লবের আসামি বানিয়ে মামলাবাণিজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

সাগরে নৌকা থেকে পড়ে জেলে নিখোঁজ
সাগরে নৌকা থেকে পড়ে জেলে নিখোঁজ

দেশগ্রাম

আমরা রাষ্ট্রদ্রোহী নই, ভারতবিরোধী
আমরা রাষ্ট্রদ্রোহী নই, ভারতবিরোধী

নগর জীবন

১৮ মাসের মধ্যে ১ কোটি কর্মসংস্থান
১৮ মাসের মধ্যে ১ কোটি কর্মসংস্থান

নগর জীবন

আজ দেশে ফিরছেন প্রধান উপদেষ্টা
আজ দেশে ফিরছেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

মানব পাচারে অপরিবর্তিত বাংলাদেশ
মানব পাচারে অপরিবর্তিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারের আগে আওয়ামী লীগের রাজনীতি করার অধিকার নেই
বিচারের আগে আওয়ামী লীগের রাজনীতি করার অধিকার নেই

নগর জীবন

কুমিরের আক্রমণে জেলের মৃত্যু
কুমিরের আক্রমণে জেলের মৃত্যু

দেশগ্রাম

ছুটিতে ঢাকা ছাড়ছে মানুষ, মহাসড়কে ভোগান্তি
ছুটিতে ঢাকা ছাড়ছে মানুষ, মহাসড়কে ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

রিটায়ার্ড অ্যাসোসিয়েশনের পাঁচ দফা
রিটায়ার্ড অ্যাসোসিয়েশনের পাঁচ দফা

নগর জীবন

দুর্গাপূজা সুন্দর সৌহার্দপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত হচ্ছে
দুর্গাপূজা সুন্দর সৌহার্দপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত হচ্ছে

নগর জীবন

নিহত শিশুদের পরিবারকে সম্মাননা দেওয়া হবে
নিহত শিশুদের পরিবারকে সম্মাননা দেওয়া হবে

নগর জীবন

আগুনে পুড়ল ব্যবসা প্রতিষ্ঠান
আগুনে পুড়ল ব্যবসা প্রতিষ্ঠান

দেশগ্রাম

শেয়ারবাজারের অর্থ পাচার রোধে আইন প্রয়োগ জরুরি
শেয়ারবাজারের অর্থ পাচার রোধে আইন প্রয়োগ জরুরি

নগর জীবন

রাবার বাগানে যুবকের লাশ
রাবার বাগানে যুবকের লাশ

দেশগ্রাম

নদীতে শিশুর লাশ
নদীতে শিশুর লাশ

দেশগ্রাম