শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৮ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ১১:৫১, সোমবার, ১৮ আগস্ট, ২০২৫

বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার

নির্বাচনের আগে বন্ধই থাকছে নির্মাণকাজ
মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার

এক যুগের বেশি সময় আগে ২০১২ সালে নির্মাণ পরিকল্পনা করা হলেও আজও শেষ হয়নি বাস র‌্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) প্রকল্পের কাজ। এত দিন থেমে থেমে কাজ চললেও গত বছরের ৫ আগস্ট স্বৈরাচার শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর সম্পূর্ণ বন্ধ রয়েছে নির্মাণকাজ। তবে এ প্রকল্পের আওতাধীন বিমানবন্দর থেকে গাজীপুরমুখী সড়কে নির্মিত কয়েকটি ওভারপাস দিয়ে যানচলাচল করছে। যদি এসব ওভারপাস (লেন) দিয়ে বিশেষায়িত বাস চলার কথা। কিন্তু প্রকল্প নির্মাণ শেষ করতে না পারায় এই লেনে চলার জন্য বাসও ক্রয় করা সম্ভব হয়নি। এদিকে এই মুুহূর্তে জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে এই প্রকল্পের কাজ পুনরায় শুরু করাকে ঝুঁকিপূর্ণ বলে মনে করছে অন্তর্বর্তী সরকার। এজন্য আপাতত কাজ      বন্ধই থাকছে। যদিও অন্তর্বর্তী সরকার এ প্রকল্পটি দ্রুত সমাপ্ত করার উদ্যোগ নিয়েছিল কিন্তু প্রকল্পের অতিরিক্ত প্রায় ৪ হাজার কোটি টাকার প্রস্তাব একনেক উপদেষ্টা পরিষদের সভায় উপস্থাপন করা হলেও তা আর অনুমোদন পায়নি।

জানা যায়, বিমানবন্দর থেকে গাজীপুর পর্যন্ত ২০ কিলোমিটারের বেশি সড়কপথে বাসের জন্য বিশেষ লেন নির্মাণ বা বিআরটি প্রকল্পের অনুমোদন দেওয়া হয় ২০১২ সালে। যা শেষ হওয়ার কথা ছিল ২০১৬ সালে। তবে মাঠপর্যায়ে সেই নির্মাণকাজ শুরু হয় ২০১৭ সালে। এরপরও এ প্রকল্পের নির্মাণকাজের ধীরগতি পিছু ছাড়েনি। একাধিক দুর্ঘটনার কারণে বারবার কাজ পিছিয়েছে। ব্যয় সংশোধনও করা হয়েছে তিনবার। ২০২৫ এর জুনে প্রকল্পটি পুরোদমে চালুর কথা থাকলেও তা সম্ভব হয়নি। ২০২৪ সালে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে পতন ঘটে শেখ হাসিনা সরকারের। এতে করে বন্ধ হয়ে যায় প্রকল্পের কাজ। তবে ৮ আগস্ট দায়িত্ব নেওয়ার পর অন্তর্বর্তী সরকার এই প্রকল্পটি চালুর উদ্যোগ নিয়েছিল। সাবেক সরকারের ডিজেলচালিত এসি বাসের পাশাপাশি অন্তর্বর্তী সরকার বিদ্যুৎচালিত বাস কেনার সিদ্ধান্তও হয়। সে  অনুসারে, ১৩৭টি ডিজেলচালিত এসি বাস ও ৫০টি বিদ্যুৎচালিত বাস কেনার প্রস্তাব করা হয়। যেসব বাসের সঙ্গে থাকবে ইন্টেলিজেন্ট ট্রান্সপোর্টেশন সিস্টেম বা আইটিএস। এর মাধ্যমে বাসের ভিতর স্বয়ংক্রিয় ভাড়া পরিশোধ ব্যবস্থা, এক বাসের সঙ্গে অন্য বাসের ও কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণকক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করা যাবে। এ ছাড়া থাকবে বাসের অবস্থান শনাক্ত করার ‘রিয়েল টাইম’ ব্যবস্থা। এ ছাড়া বিদ্যুৎচালিত বাসের জন্য চার্জিং স্টেশনও বসানো এবং ফাইবার অপটিক লাইন বসানোর জন্যও ব্যয় যুক্ত হয়। কিন্তু চতুর্থবারের মতো ব্যয় সংশোধনের প্রস্তাবে নানা অসঙ্গতির কারণে ফেরত পাঠায় সরকার। ফলে এ প্রকল্পের নির্মাণ বন্ধ হয়ে যায়। জানা যায়, চতুর্থ দফায় সংশোধিত ব্যয় প্রস্তাব করা হয় ৬ হাজার ২৪০ কোটি টাকা। শুরুতে যা ধরা হয়েছিল ২ হাজার ৪০ কোটি টাকা। অর্থাৎ মোট ব্যয় বাড়ছে ৪ হাজার ২০০ কোটি টাকা। এ ছাড়া প্রকল্পের মেয়াদ ২০২৯ সাল পর্যন্ত বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছিল। এ প্রস্তাব অধিক যাচাইবাছাইয়ের জন্য ফেরত পাঠানো হয়।

এ প্রসঙ্গে ২৭ জুলাই একনেক সভা শেষে অর্থ ও পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদ উদ্দিন মাহমুদ বলেন, এটি দানবীয় ও অপরিকল্পিত প্রকল্প। এ ধরনের অপরিকল্পিত ও দানবীয় মেগা প্রকল্পে ভুল নকশা চিন্তারও বাইরে। এ ধরনের প্রকল্প কীভাবে নকশা করা হয়েছে, কারা সম্ভাব্যতা যাচাই করেছে- এগুলো আমরা তদন্ত করে দেখবো। এজন্য প্রস্তাবটি ফেরত পাঠানো হয়েছে। অধিক যাচাইবাছাই করে তারপর আমরা এ প্রকল্পের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেব। এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক সামছুল হক বলেন, বিশ্বের অনেক দেশেই এ প্রকল্প রয়েছে। সেগুলো বেশ সফল ও সাশ্রয়ী। কিন্তু আমাদের এখানে অভিজ্ঞতার অভাবে সেটার চরিত্রই বদলে ফেলা হয়েছে। এতে করে প্রকল্প এখন জটিল আকার ধারণ করেছে। এ প্রকল্পে অর্থায়ন করছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি), ফরাসি উন্নয়ন সংস্থা এএফডি, গ্লোবাল এনভায়রনমেন্ট ফ্যাসিলিটি নামের একটি সংস্থা ও বাংলাদেশ সরকার।

সম্প্রতি প্রকল্প এলাকা সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, বিমানবন্দর, উত্তরা, আবদুল্লাহপুর ও টঙ্গী এলাকায় কয়েকটি স্টেশনের কাজ অসমাপ্ত অবস্থায় পড়ে রয়েছে। অনেক জায়গায় পদচারী সেতুর কাজ অসমাপ্ত রয়েছে। কোনো কোনো স্টেশনে এস্কেলেটর ও লিফট লাগানো হয়নি। সড়কের মাঝখানে বিআরটির জন্য নির্ধারিত লেন আলাদা করার জন্য কিছু জায়গায় লোহার রেলিং লাগানো হয়েছে। সেসব রেলিংয়ে কোথাও কোথাও মরিচা পড়ে গেছে। এস্কেলেটর বসানোর সিড়ি প্রস্তুত করে পলিথিন দিয়ে ঢেকে রাখা হয়েছে বছরের পর বছর। এতে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে অনেক মূল্যবান জিনিসপত্রও। যেসব স্থানে লিফট স্থাপনের কথা সেসব জায়গায় প্রকল্পের বিভিন্ন নির্মাণসামগ্রী রাখা হয়েছে। সেগুলোও চুরি হয়ে যাচ্ছে। আবার এই লেনের নির্মাণাধীন বাসস্যান্ড এবং যাত্রী ছাউনিগুলো রাস্তার মাঝের লেনে স্থাপন করা হচ্ছে। এসব বাসস্যান্ড, সিঁড়ি, লিফট ও যাত্রী ছাউনি নির্মাণকাজও শেষ হয়নি। অন্যদিকে রাস্তার একটি বড় জায়গা বছরের পর বছর অব্যবহৃত থাকার ফলে এই মহাসড়কের লেগে থাকছে যানজট। এ ছাড়া এই সড়কে পথচারী পারাপারের জন্য যেসব ফুটওভার ব্রিজ ছিল সেগুলোর বেশির ভাগই অপসারণ করা হয়েছে। এতে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে মানুষ রাস্তা পারাপার হচ্ছে। ফলে হরহামেশাই ঘটছে দুর্ঘটনা।

জানা গেছে, এই প্রকল্প নেওয়ার সময় এই লেনে চলাচলের জন্য প্রথমে বলা হয়েছিল একসঙ্গে বেশি যাত্রী পরিবহনের জন্য কেনা হবে জোড়া লাগানো (আর্টিকুলেটেড) বাস। এরপর সিদ্ধান্ত হয় বৈদ্যুতিক বাস কেনার। পরে ডিজেলচালিত শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত (এসি) বাস কেনার সিদ্ধান্ত হয়। অন্তর্বর্তী সরকার এসে সিদ্ধান্ত নিয়েছিল ডিজেলচালিত এসি বাসের সঙ্গে কিছু বিদ্যুৎচালিত বাসও কেনা হবে। কিন্তু একনেক সভায় অতিরিক্ত প্রায় ৪ হাজার কোটি টাকার প্রকল্প ব্যয় অনুমোদন না পাওয়ায় এখন সে সিদ্ধান্তও ঝুলে গেছে। এ প্রকল্পে অর্থায়ন করছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি), ফরাসি উন্নয়ন সংস্থা এএফডি, গ্লোবাল এনভায়রনমেন্ট ফ্যাসিলিটি নামের একটি সংস্থা ও বাংলাদেশ সরকার।

এই বিভাগের আরও খবর
ভাষাসৈনিক আহমদ রফিক আর নেই
ভাষাসৈনিক আহমদ রফিক আর নেই
তিতা করলায় কৃষকের মিষ্টি হাসি
তিতা করলায় কৃষকের মিষ্টি হাসি
মুহুরী নদীর পানি কমলেও কাটেনি আতঙ্ক
মুহুরী নদীর পানি কমলেও কাটেনি আতঙ্ক
পদ্মা-মেঘনায় মাছ ধরায় ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা
পদ্মা-মেঘনায় মাছ ধরায় ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা
লন্ডনে বিমানের ক্রুকে মারধর
লন্ডনে বিমানের ক্রুকে মারধর
৫০ হাজার কোটি ডলারের মালিক ইলন মাস্ক
৫০ হাজার কোটি ডলারের মালিক ইলন মাস্ক
চট্টগ্রাম বন্দরে আগুন পণ্যবোঝাই কনটেইনারে
চট্টগ্রাম বন্দরে আগুন পণ্যবোঝাই কনটেইনারে
পাহাড়ে পাচার চক্রের আস্তানা থেকে নারী শিশুসহ উদ্ধার ২১
পাহাড়ে পাচার চক্রের আস্তানা থেকে নারী শিশুসহ উদ্ধার ২১
নৌবহরে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা ও ক্ষোভ
নৌবহরে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা ও ক্ষোভ
ইসলামি ব্যাংকিংয়ে ঝুঁকছে প্রচলিত ব্যাংকগুলো
ইসলামি ব্যাংকিংয়ে ঝুঁকছে প্রচলিত ব্যাংকগুলো
মিথ্যা ব্যয় দেখিয়ে ৩৭ লাখ টাকা আত্মসাৎ
মিথ্যা ব্যয় দেখিয়ে ৩৭ লাখ টাকা আত্মসাৎ
ছিনতাই হওয়া মোবাইল ফোন যায় কোথায়
ছিনতাই হওয়া মোবাইল ফোন যায় কোথায়
সর্বশেষ খবর
‘বিএনপি সরকার গঠন করলে স্কুলের কারিকুলামে ক্রীড়া অন্তর্ভুক্ত হবে’
‘বিএনপি সরকার গঠন করলে স্কুলের কারিকুলামে ক্রীড়া অন্তর্ভুক্ত হবে’

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও ব্যাপক গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর
ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও ব্যাপক গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর

১৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিদেশে পালানোর সময় বিমানবন্দর থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
বিদেশে পালানোর সময় বিমানবন্দর থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

যুক্তরাজ্যের শহর থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো সেই রাজহাঁস
যুক্তরাজ্যের শহর থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো সেই রাজহাঁস

১৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বাগেরহাটে সন্ত্রাসীদের হামলায় সাংবাদিক নিহত
বাগেরহাটে সন্ত্রাসীদের হামলায় সাংবাদিক নিহত

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক মাস পর খুলেছে বাকৃবির হল, ক্লাস শুরু রবিবার
এক মাস পর খুলেছে বাকৃবির হল, ক্লাস শুরু রবিবার

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আশুলিয়ায় ৯ লক্ষাধিক টাকাসহ ২৮ জুয়াড়ি আটক
আশুলিয়ায় ৯ লক্ষাধিক টাকাসহ ২৮ জুয়াড়ি আটক

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

মধ্যরাত থেকে শুরু নিষেধাজ্ঞা, তীরে ফিরেছেন জেলেরা
মধ্যরাত থেকে শুরু নিষেধাজ্ঞা, তীরে ফিরেছেন জেলেরা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ইসলামকে ক্ষমতায় আনতে নারী সমাজকে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে’
‘ইসলামকে ক্ষমতায় আনতে নারী সমাজকে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে’

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

তুরস্কে মোসাদের দুই গুপ্তচর গ্রেপ্তার
তুরস্কে মোসাদের দুই গুপ্তচর গ্রেপ্তার

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে অপহরণ-হত্যাচেষ্টা মামলার আসামি গ্রেফতার
রংপুরে অপহরণ-হত্যাচেষ্টা মামলার আসামি গ্রেফতার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনগণকে ধোঁকা দেওয়ার দিন শেষ : মির্জা আব্বাস
জনগণকে ধোঁকা দেওয়ার দিন শেষ : মির্জা আব্বাস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শনিবার বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
শনিবার বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পারিবারিক বিরোধে ভাইকে গাছে বেঁধে নির্যাতনের অভিযোগ
পারিবারিক বিরোধে ভাইকে গাছে বেঁধে নির্যাতনের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুহত্যার অভিযোগে পরকীয়া প্রেমিকসহ মাকে গ্রেপ্তারের দাবি
শিশুহত্যার অভিযোগে পরকীয়া প্রেমিকসহ মাকে গ্রেপ্তারের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় বাংলাদেশ কংগ্রেসের প্রস্তাবিত কমিটির পরিচিতি সভা
মাগুরায় বাংলাদেশ কংগ্রেসের প্রস্তাবিত কমিটির পরিচিতি সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথম ১৮ মাসে এক কোটি বেকারের কর্মসংস্থান করা হবে : প্রিন্স
প্রথম ১৮ মাসে এক কোটি বেকারের কর্মসংস্থান করা হবে : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের জন্য একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন জরুরি : দুদু
গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের জন্য একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন জরুরি : দুদু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়
ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সাগর ও নদীতে ইলিশ ধরায় নিষেধাজ্ঞা
সাগর ও নদীতে ইলিশ ধরায় নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাষাসৈনিক আহমদ রফিকের মৃত্যুতে ঢাবি সাদা দলের শোক
ভাষাসৈনিক আহমদ রফিকের মৃত্যুতে ঢাবি সাদা দলের শোক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিদেশে পালানোর সময় বিমানবন্দর থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
বিদেশে পালানোর সময় বিমানবন্দর থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদকমুক্ত সমাজ গঠনে মতবিনিময়
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদকমুক্ত সমাজ গঠনে মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিজ জয়ের লক্ষ্যে টসে জিতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ
সিরিজ জয়ের লক্ষ্যে টসে জিতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সার আক্রান্ত ছরোয়ারের পাশে থাকার আশ্বাস উপজেলা প্রশাসনের
ক্যান্সার আক্রান্ত ছরোয়ারের পাশে থাকার আশ্বাস উপজেলা প্রশাসনের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানসিক স্বাস্থ্যসেবা পাবেন ২২ বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০ হাজার শিক্ষার্থী
মানসিক স্বাস্থ্যসেবা পাবেন ২২ বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০ হাজার শিক্ষার্থী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিমা বিসর্জনের সময় নদীতে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
প্রতিমা বিসর্জনের সময় নদীতে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে সহিংসতার ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তদের আর্থিক ও ত্রাণ সহায়তা
খাগড়াছড়িতে সহিংসতার ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তদের আর্থিক ও ত্রাণ সহায়তা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুনামগঞ্জে ৩১ দফা প্রচারে নৌযাত্রা
সুনামগঞ্জে ৩১ দফা প্রচারে নৌযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে ওসি নাজমুল আলম পুনর্বহাল
কুড়িগ্রামে ওসি নাজমুল আলম পুনর্বহাল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছিনতাই হওয়া মোবাইল যায় কোথায়
ছিনতাই হওয়া মোবাইল যায় কোথায়

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই ফারিয়ার পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমান
সেই ফারিয়ার পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ
নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা
ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প
মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমঝোতা হলে ১০০ আসন ছাড়তে পারে জামায়াত: গোলাম পরওয়ার
সমঝোতা হলে ১০০ আসন ছাড়তে পারে জামায়াত: গোলাম পরওয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতালি থেকে গাজায় রওনা হয়েছে ১০০ ত্রাণকর্মীর নতুন নৌবহর
ইতালি থেকে গাজায় রওনা হয়েছে ১০০ ত্রাণকর্মীর নতুন নৌবহর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জয় দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
জয় দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেনিয়াকে কাঁদিয়ে বিশ্বকাপে ফিরল জিম্বাবুয়ে
কেনিয়াকে কাঁদিয়ে বিশ্বকাপে ফিরল জিম্বাবুয়ে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানি সংকটে রাজধানী সরাচ্ছে ইরান
পানি সংকটে রাজধানী সরাচ্ছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের টিকিটের লড়াইয়ে কঠিন পরীক্ষায় জার্মানি
বিশ্বকাপের টিকিটের লড়াইয়ে কঠিন পরীক্ষায় জার্মানি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৯ রানে ৬ উইকেট হারানো নিয়ে জাকের বললেন, ‘এমন হতেই পারে’
৯ রানে ৬ উইকেট হারানো নিয়ে জাকের বললেন, ‘এমন হতেই পারে’

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিরপুরে যাত্রী নামিয়ে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
মিরপুরে যাত্রী নামিয়ে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শিগগিরই আসনভিত্তিক একক প্রার্থীকে ‘গ্রিন সিগন্যাল’ দেবে বিএনপি’
‘শিগগিরই আসনভিত্তিক একক প্রার্থীকে ‘গ্রিন সিগন্যাল’ দেবে বিএনপি’

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কবে থেকে কমবে বৃষ্টি, যা জানালো আবহাওয়া অফিস
কবে থেকে কমবে বৃষ্টি, যা জানালো আবহাওয়া অফিস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘ সভাপতির পদ থেকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারে বাংলাদেশকে কৃতজ্ঞতা ফিলিস্তিনের
জাতিসংঘ সভাপতির পদ থেকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারে বাংলাদেশকে কৃতজ্ঞতা ফিলিস্তিনের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মসজিদে যেসব কাজ করা নিষেধ
মসজিদে যেসব কাজ করা নিষেধ

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইরানের আক্রমণ ক্ষমতা ১০ গুণ বেড়েছে : জেনারেল নেজাত
ইরানের আক্রমণ ক্ষমতা ১০ গুণ বেড়েছে : জেনারেল নেজাত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব ন্যাটো দেশই এখন রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ করছে : পুতিন
সব ন্যাটো দেশই এখন রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ করছে : পুতিন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় বন্দী বাংলাদেশির পরিচয় জানতে হাইকমিশনের বিজ্ঞপ্তি
মালয়েশিয়ায় বন্দী বাংলাদেশির পরিচয় জানতে হাইকমিশনের বিজ্ঞপ্তি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হ্যাকারদের কবলে ইসলামী ব্যাংকের ফেসবুক পেজ
হ্যাকারদের কবলে ইসলামী ব্যাংকের ফেসবুক পেজ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক স্ত্রীকে আইনি নোটিস পাঠালেন কুমার শানু
সাবেক স্ত্রীকে আইনি নোটিস পাঠালেন কুমার শানু

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফ্লোটিলার ৪৭০ অধিকারকর্মীকে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু করেছে ইসরায়েল
ফ্লোটিলার ৪৭০ অধিকারকর্মীকে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু করেছে ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভেনেজুয়েলার উপকূলের কাছে ৫ মার্কিন যুদ্ধবিমানের উপস্থিতি
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভেনেজুয়েলার উপকূলের কাছে ৫ মার্কিন যুদ্ধবিমানের উপস্থিতি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বৃষ্টি নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
ঢাকার বৃষ্টি নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাষাসৈনিক আহমদ রফিক আর নেই
ভাষাসৈনিক আহমদ রফিক আর নেই

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জুলাই সনদ বাস্তবায়িত হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল
ঐকমত্য কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জুলাই সনদ বাস্তবায়িত হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জার্মান সেনাবাহিনী শক্তিশালী করার ঘোষণায় কড়া মন্তব্য পুতিনের
জার্মান সেনাবাহিনী শক্তিশালী করার ঘোষণায় কড়া মন্তব্য পুতিনের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতালের মেঝেতে ৪৪ লাখ রোগী
হাসপাতালের মেঝেতে ৪৪ লাখ রোগী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি অর্জন করেই নির্বাচন
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি অর্জন করেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ মিনিটেই হবে ক্যানসার শনাক্ত
১০ মিনিটেই হবে ক্যানসার শনাক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা
ফের রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে গেল মানবতার বহর
আটকে গেল মানবতার বহর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা

নগর জীবন

মরিচের কেজি ৩০০ ছাড়াল
মরিচের কেজি ৩০০ ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

যে রেকর্ড শুধুই নিয়াজ মোরশেদের
যে রেকর্ড শুধুই নিয়াজ মোরশেদের

মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসমান জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে ফারহান-কেয়া
ভাসমান জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে ফারহান-কেয়া

শোবিজ

এক পর্দা, দশ প্রজন্ম
এক পর্দা, দশ প্রজন্ম

শোবিজ

মনোনয়ন পেতে বিএনপির ছয় নেতা ময়দানে : অন্য দলে একক
মনোনয়ন পেতে বিএনপির ছয় নেতা ময়দানে : অন্য দলে একক

নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় চিকিৎসা কেন্দ্রে কম অভিজ্ঞ চিকিৎসক
বড় চিকিৎসা কেন্দ্রে কম অভিজ্ঞ চিকিৎসক

নগর জীবন

বাড়ছে বিরল মানসিক রোগ
বাড়ছে বিরল মানসিক রোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন
বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে আরও দুই মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৬
ডেঙ্গুতে আরও দুই মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৬

নগর জীবন

নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ
নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুনেরাহর গল্প
সুনেরাহর গল্প

শোবিজ

ঝিলিকে বাংলাদেশের ঝলক
ঝিলিকে বাংলাদেশের ঝলক

মাঠে ময়দানে

ঢামেক হাসপাতালে হাজতির মৃত্যু
ঢামেক হাসপাতালে হাজতির মৃত্যু

নগর জীবন

রাজনীতি চলেছে কোন পথে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে

সম্পাদকীয়

বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে
বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে

নগর জীবন

ট্রেনের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত
ট্রেনের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত

দেশগ্রাম

গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা
গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা

প্রথম পৃষ্ঠা

জলাবদ্ধতা
জলাবদ্ধতা

সম্পাদকীয়

সিরাজ-বুমরাহর দুরন্ত বোলিং
সিরাজ-বুমরাহর দুরন্ত বোলিং

মাঠে ময়দানে