শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৮ আগস্ট, ২০২৫

মুখোমুখি

বিশ্বকাপ খেলা আমার লক্ষ্য

প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বকাপ খেলা আমার লক্ষ্য

ইংল্যান্ডে জন্ম নেওয়া বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ১৯ বছরের ফুটবলার কিউবা মিচেল কিছুদিন আগে যোগ দিয়েছেন বসুন্ধরা কিংসে। দেশসেরা ক্লাবে যোগ দিয়েই তিনি উপহার দিয়েছেন দারুণ এক জয়। এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগে কিংস সিরিয়ান ক্লাব আল কারামাহকে হারিয়ে নিশ্চিত করেছে গ্রুপ পর্ব। জয় নিয়ে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশে এসেছেন কিউবা। বাংলাদেশি হয়ে ওঠার গল্প, ফুটবল, পরিবার এবং ক্লাব নিয়ে খোলামেলা আলোচনা করেছেন তিনি। সাক্ষাৎকারটি নিয়েছেন - রাশেদুর রহমান

 

প্রথমেই বলুন, আপনি কীভাবে বাংলাদেশি হলেন। তার পেছনের গল্পটা। কে আপনাকে অনুপ্রাণিত করেছে এবং কার মাধ্যমে যোগাযোগ হয়েছিল?

অবশ্যই প্রথম যে জিনিসটা আমাকে আকর্ষণ করেছিল, সেটা হলো জাতীয় দলের জার্সিতে হামজার খেলা। এটা দেখে, আমি মনে করি ইংল্যান্ডসহ অন্যান্য দেশে যারা বংশগতভাবে বাংলাদেশের, তাদের অনেকেই হামজার মতো করতে চেয়েছে। আমিও তাদেরই একজন ছিলাম। আমি ভেবেছিলাম, হ্যাঁ, এটা আমি করতে চাই। এরপর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের অনেক গ্রুপে আমাকে নিয়ে আলোচনা শুরু হয়। আমার বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত হওয়ার বিষয়টি আলোচনায় আসে। তার পর ফেডারেশন থেকে একটি আনুষ্ঠানিক প্রস্তাব আসে। আমি আর ভিন্ন কিছু চিন্তা করিনি। বাংলাদেশকে প্রতিনিধিত্ব করতে চেয়েছি। এভাবেই বাংলাদেশি হয়ে উঠেছি।

 

ইংল্যান্ডে আপনি কীভাবে একজন ফুটবলার হয়ে উঠলেন। কে আপনাকে অনুপ্রাণিত করেছে?

আমার পরিবারে সবসময় ফুটবলের চর্চা ছিল। আমার বাবা ফুটবল খেলতেন, উনি লিভারপুলের একজন বড় ভক্ত এবং আমার পরিবারেও সবাই তাই। তাই ওই পরিবেশে বড় হওয়া। যখন আমি ৫ বা ৬ বছর বয়সী তখন একটি স্থানীয় দলে যোগ দিই। এরপর থেকে ফুটবলই ছিল সবকিছু। স্কুল থেকে ফিরে এসে ফুটবল খেলা, ট্রেনিং না থাকলে পার্কে যাওয়া। এটা একটা রুটিন ছিল। আমি ফুটবলকে ভালোবাসতাম এবং সবসময় সেটাই করতে চেয়েছি।

এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগ

বাংলাদেশের ফুটবলের খোঁজ রেখেছেন কী? দলের খেলা দেখেছেন?

হ্যাঁ, বাংলাদেশ জাতীয় দলের হয়ে খেলার প্রতিশ্রুতি দেওয়ার পর থেকেই আমি দলের খেলা দেখা শুরু করি। আমি সম্ভবত অনূর্ধ্ব-১৮ কোয়ালিফায়ারের একটা খেলা দেখেছিলাম। আমি সবসময় খেলা দেখি, যাদের সঙ্গে খেলব এবং যারা আগামীতে আসছে, তাদেরও। এমনকি যখন আমি কিংসে যোগ দিইনি তখনো আমি বিপিএলের খেলা দেখার চেষ্টা করতাম। আমি যতটা সম্ভব বাংলাদেশি ফুটবলের সঙ্গে যুক্ত থাকার চেষ্টা করেছি।

 

বাংলাদেশ ফরোয়ার্ড পজিশনে বেশ পিছিয়ে আছে। আপনি আর হামজা কি আক্রমণভাগকে আরও শক্তিশালী করতে পারবেন?

হ্যাঁ, অবশ্যই। আমাদের মধ্যে আমিই সম্ভবত সবচেয়ে আক্রমণাত্মক মিডফিল্ডার, হামজা এবং আমি। এটা খুবই ভালো একটা মিডফিল্ড। আশা করি, যদি আমরা নিজেরা গোল করতে না পারি, তাহলে অন্যদের জন্য সুযোগ তৈরি করতে পারব। আমি অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছি ওদের সঙ্গে খেলার জন্য। আশা করি আমরা গোলের অভাব দূর করতে পারব।

 

বসুন্ধরা কিংসে কীভাবে এলেন? এ ক্ষেত্রে কী বিষয় আপনাকে অনুপ্রাণিত করেছে?

হ্যাঁ, ক্লাব সভাপতি ইমরুল হাসান আমাকে প্রথম কিংসে খেলার প্রস্তাব দেন। তখনই তিনি যে প্রকল্পের কথা বলেছিলেন, সেটাতে আমি ছিলাম একজন তরুণ খেলোয়াড় হিসেবে, যাকে ভবিষ্যতের জন্য গড়ে তোলা হবে। তারা আমাকে ভবিষ্যতে গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড় হিসেবে দেখতে চায়। এ ধরনের প্রজেক্ট অন্য কোনো ক্লাব দেয়নি, তাই এটিই আমাকে রাজি করিয়েছিল। গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে পারব। আমি এখানে এসে সত্যিই অবাক হয়েছি। এখানকার অনুশীলন করার সুবিধা অনেক ভালো। কোচিং স্টাফও খুবই ভালো। এখানে অনেক ভালোমানের ফুটবলার আছেন। বিশেষ করে তারিক কাজীর কথা বলব। তিনি ফিনল্যান্ড থেকে এসেছেন। আরও অনেকেই আছেন।

 

বসুন্ধরা কিংস পর পর পাঁচবার লিগ জিতেছে। আপনি কি মনে করেন, আপনি দলে এমন কিছু যোগ করতে পারবেন যা দলকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে এগিয়ে নেবে?

হ্যাঁ, আমাদের প্রধান লক্ষ্য অবশ্যই লিগ জেতা। যদি না জিতি, তবে সেটা আমাদের জন্য ব্যর্থতা হবে। তবে আমার ব্যক্তিগত লক্ষ্য হলো আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতাগুলোতে ভালো করা। আমি মনে করি সেখানেই আমি নিজের প্রতিভা দেখাতে পারব এবং দলকে এশিয়ান পর্যায়ে এগিয়ে নিতে পারব।

 

বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে খেলে কী আপনি জাতীয় দলে আরও ভালো ভূমিকা রাখতে পারবেন বলে মনে করেন?

নিশ্চয়ই। আমি বসুন্ধরা কিংসে যোগ দেওয়ার সময়ই বিষয়টা নিয়ে ভেবেছি। জাতীয় দলের বেশির ভাগ ফুটবলারই এই ক্লাবে খেলেন। আমরা একসঙ্গে খেলে নিজেদের মধ্যে বোঝাপড়াটা আরও বাড়িয়ে নিতে পারব। ম্যাচে একে-অপরকে বেশি সহযোগিতা করতে পারব। এটা আমাদের খেলায় ইতিবাচক প্রভাব রাখবে।

 

আপনার পরিবার সম্পর্কে কিছু বলুন। আপনার ভাইবোন কয়জন?

আমার মা সিলেটি। সেখান থেকেই আমি বাংলাদেশি বংশোদ্ভব। মা নানাবাড়ি সিলেটে থাকতেন। আমার বাবা জ্যামাইকান ও ইংলিশ, উনার বাবা-মাও জ্যামাইকান ছিলেন এবং পরবর্তীতে ইউকে এসেছেন। আমার এক ছোট বোন আছে, কিন্তু সে ফুটবল পছন্দ করে না। আমার বাবা ফুটবল খেলতেন এবং আমাকে ফুটবলের প্রতি আগ্রহী করেছেন। তিনিও আমার বাংলাদেশের হয়ে খেলার সিদ্ধান্তকে সমর্থন করেছেন। এটা এমন না যে আমার বিভিন্ন জাতিগত পরিচয়ের মধ্যে দ্বিধা ছিল। আমি যে সিদ্ধান্ত নিয়েছি, সবাই তা মেনে নিয়েছে।

 

জাতীয় দল এবং ক্লাবের হয়ে আপনার ব্যক্তিগত লক্ষ্য কী?

আমার সবচেয়ে বড় লক্ষ্য জাতীয় দলের হয়ে বিশ্বকাপে খেলা। আমি বিশ্বাস করি, আমরা পরবর্তী কয়েক বছরে কিংবা তার পরের সময়েও বিশ্বকাপ কোয়ালিফাই করতে পারি। এটা বাংলাদেশের জন্য, সমর্থকদের জন্য সবচেয়ে বড় অর্জন হবে। এমনকি যারা ফুটবল পছন্দ করে না, তাদের জন্যও। ক্লাবের ক্ষেত্রে, প্রথম লক্ষ্য লিগ জয় করা। তার পর আরও বড় এশিয়ান প্রতিযোগিতায় ভালো করা। এখন এই লক্ষ্যগুলোর দিকেই আমার মনোযোগ।

এই বিভাগের আরও খবর
সোহান-রিশাদের ক্যামিওতে জিতল বাংলাদেশ
সোহান-রিশাদের ক্যামিওতে জিতল বাংলাদেশ
টিভিতে
টিভিতে
টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস
আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন
টি-২০তে বাংলাদেশ-আফগানিস্তান ১৪ বার মুখোমুখি হয়েছে
টি-২০তে বাংলাদেশ-আফগানিস্তান ১৪ বার মুখোমুখি হয়েছে
ফলাফল
ফলাফল
বিশ্বকাপে খেলবে নামিবিয়া
বিশ্বকাপে খেলবে নামিবিয়া
ভিনি রদ্রিগো ফিরলেও নেই নেইমার
ভিনি রদ্রিগো ফিরলেও নেই নেইমার
নির্বাচন করতে হচ্ছে বুলবুলকে
নির্বাচন করতে হচ্ছে বুলবুলকে
যে রেকর্ড শুধুই নিয়াজ মোরশেদের
যে রেকর্ড শুধুই নিয়াজ মোরশেদের
শেষ মুহূর্তে বার্সাকে হারাল পিএসজি
শেষ মুহূর্তে বার্সাকে হারাল পিএসজি
যত রহস্য জামালকে ঘিরে
যত রহস্য জামালকে ঘিরে
সর্বশেষ খবর
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদকমুক্ত সমাজ গঠনে মতবিনিময়
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদকমুক্ত সমাজ গঠনে মতবিনিময়

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সিরিজ জয়ের লক্ষ্যে টসে জিতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ
সিরিজ জয়ের লক্ষ্যে টসে জিতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সার আক্রান্ত ছরোয়ারের পাশে থাকার আশ্বাস উপজেলা প্রশাসনের
ক্যান্সার আক্রান্ত ছরোয়ারের পাশে থাকার আশ্বাস উপজেলা প্রশাসনের

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মানসিক স্বাস্থ্যসেবা পাবেন ২২ বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০ হাজার শিক্ষার্থী
মানসিক স্বাস্থ্যসেবা পাবেন ২২ বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০ হাজার শিক্ষার্থী

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রতিমা বিসর্জনের সময় নদীতে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
প্রতিমা বিসর্জনের সময় নদীতে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে সহিংসতার ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তদের আর্থিক ও ত্রাণ সহায়তা
খাগড়াছড়িতে সহিংসতার ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তদের আর্থিক ও ত্রাণ সহায়তা

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুনামগঞ্জে ৩১ দফা প্রচারে নৌযাত্রা
সুনামগঞ্জে ৩১ দফা প্রচারে নৌযাত্রা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে ওসি নাজমুল আলম পুনর্বহাল
কুড়িগ্রামে ওসি নাজমুল আলম পুনর্বহাল

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চন্দনাইশে শহীদ জিয়ার স্মৃতিফলক পুনঃনির্মাণ ও বৈঠকখানা উদ্বোধন
চন্দনাইশে শহীদ জিয়ার স্মৃতিফলক পুনঃনির্মাণ ও বৈঠকখানা উদ্বোধন

২৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফেসবুকে বিকৃত ছবি পোস্টকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে আহত ২০
ফেসবুকে বিকৃত ছবি পোস্টকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে আহত ২০

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠায় সবসময় পাশে বিএনপি : আবুল খায়ের
শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠায় সবসময় পাশে বিএনপি : আবুল খায়ের

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রমনা পার্কের লেক থেকে একজনের ভাসমান লাশ উদ্ধার
রমনা পার্কের লেক থেকে একজনের ভাসমান লাশ উদ্ধার

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফ্লোটিলা আটক ও গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে সোনারগাঁয়ে বিক্ষোভ
ফ্লোটিলা আটক ও গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে সোনারগাঁয়ে বিক্ষোভ

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বুড়িচংয়ে রেললাইনে পড়েছিল অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ
বুড়িচংয়ে রেললাইনে পড়েছিল অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফটিকছড়িতে পুকুরে ডুবে কলেজ শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফটিকছড়িতে পুকুরে ডুবে কলেজ শিক্ষার্থীর মৃত্যু

২৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে বেড়েছে মাছ-মাংস ও সবজির দাম
চট্টগ্রামে বেড়েছে মাছ-মাংস ও সবজির দাম

৩০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এল ক্যাপিটান জয় করতে গিয়ে প্রাণ গেল তরুণ পর্বতারোহীর
এল ক্যাপিটান জয় করতে গিয়ে প্রাণ গেল তরুণ পর্বতারোহীর

৩৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

'জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ছাড়া জাতির সংকট নিরসন সম্ভব নয়'
'জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ছাড়া জাতির সংকট নিরসন সম্ভব নয়'

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

হজযাত্রীর জন্য ৫ অক্টোবরের মধ্যে লিড এজেন্সি নির্ধারণের নির্দেশ
হজযাত্রীর জন্য ৫ অক্টোবরের মধ্যে লিড এজেন্সি নির্ধারণের নির্দেশ

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতিসংঘ সভাপতির পদ থেকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারে বাংলাদেশকে কৃতজ্ঞতা ফিলিস্তিনের
জাতিসংঘ সভাপতির পদ থেকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারে বাংলাদেশকে কৃতজ্ঞতা ফিলিস্তিনের

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ইঁদুরমুক্ত হয়ে আগের রূপে ফিরল প্রশান্ত মহাসাগরের দুটি দ্বীপ
ইঁদুরমুক্ত হয়ে আগের রূপে ফিরল প্রশান্ত মহাসাগরের দুটি দ্বীপ

৫৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

দিনাজপুর বাসস্ট্যান্ড এলাকা চড়ুই পাখির অভয়ারণ্য
দিনাজপুর বাসস্ট্যান্ড এলাকা চড়ুই পাখির অভয়ারণ্য

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সুন্দরবনে দস্যু জাহাঙ্গীরের আস্তানা থেকে ৪ জেলে উদ্ধার
সুন্দরবনে দস্যু জাহাঙ্গীরের আস্তানা থেকে ৪ জেলে উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অ্যাপলের স্টোর থেকে সরিয়ে দেওয়া হলো যে অ্যাপ
অ্যাপলের স্টোর থেকে সরিয়ে দেওয়া হলো যে অ্যাপ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রতিমা প্রদর্শনী ও সিঁদুর দান অনুষ্ঠানে দর্শনার্থীদের ভিড়
প্রতিমা প্রদর্শনী ও সিঁদুর দান অনুষ্ঠানে দর্শনার্থীদের ভিড়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘শিগগিরই আসনভিত্তিক একক প্রার্থীকে ‘গ্রিন সিগন্যাল’ দেবে বিএনপি’
‘শিগগিরই আসনভিত্তিক একক প্রার্থীকে ‘গ্রিন সিগন্যাল’ দেবে বিএনপি’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আখাউড়ায় তিতাস লাইনচ্যুত, যাত্রা বাতিল
আখাউড়ায় তিতাস লাইনচ্যুত, যাত্রা বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে অপহরণের শিকার ৩৯ জন উদ্ধার, ২ পাচারকারী আটক
টেকনাফে অপহরণের শিকার ৩৯ জন উদ্ধার, ২ পাচারকারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আখাউড়ায় ভারতীয় পণ্য জব্দ
আখাউড়ায় ভারতীয় পণ্য জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছিনতাই হওয়া মোবাইল যায় কোথায়
ছিনতাই হওয়া মোবাইল যায় কোথায়

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই ফারিয়ার পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমান
সেই ফারিয়ার পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ
নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা
ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প
মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের
পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয় দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
জয় দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের নতুন কমিটি ঘোষণা
তিন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের নতুন কমিটি ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতালি থেকে গাজায় রওনা হয়েছে ১০০ ত্রাণকর্মীর নতুন নৌবহর
ইতালি থেকে গাজায় রওনা হয়েছে ১০০ ত্রাণকর্মীর নতুন নৌবহর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেনিয়াকে কাঁদিয়ে বিশ্বকাপে ফিরল জিম্বাবুয়ে
কেনিয়াকে কাঁদিয়ে বিশ্বকাপে ফিরল জিম্বাবুয়ে

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানি সংকটে রাজধানী সরাচ্ছে ইরান
পানি সংকটে রাজধানী সরাচ্ছে ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯ রানে ৬ উইকেট হারানো নিয়ে জাকের বললেন, ‘এমন হতেই পারে’
৯ রানে ৬ উইকেট হারানো নিয়ে জাকের বললেন, ‘এমন হতেই পারে’

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের টিকিটের লড়াইয়ে কঠিন পরীক্ষায় জার্মানি
বিশ্বকাপের টিকিটের লড়াইয়ে কঠিন পরীক্ষায় জার্মানি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমঝোতা হলে ১০০ আসন ছাড়তে পারে জামায়াত: গোলাম পরওয়ার
সমঝোতা হলে ১০০ আসন ছাড়তে পারে জামায়াত: গোলাম পরওয়ার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিরপুরে যাত্রী নামিয়ে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
মিরপুরে যাত্রী নামিয়ে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বোনের অপকর্ম দেখে ফেলায় ভাই খুন
বোনের অপকর্ম দেখে ফেলায় ভাই খুন

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুবা ডাইভিংয়ে নয়, মৃত্যুসনদে জুবিন গার্গের মৃত্যুর কারণ ভিন্ন
স্কুবা ডাইভিংয়ে নয়, মৃত্যুসনদে জুবিন গার্গের মৃত্যুর কারণ ভিন্ন

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘যারা ইমামদের মাইনাসের চেষ্টা করেছে, আল্লাহ তাদের মাইনাস করেছেন’
‘যারা ইমামদের মাইনাসের চেষ্টা করেছে, আল্লাহ তাদের মাইনাস করেছেন’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় বন্দী বাংলাদেশির পরিচয় জানতে হাইকমিশনের বিজ্ঞপ্তি
মালয়েশিয়ায় বন্দী বাংলাদেশির পরিচয় জানতে হাইকমিশনের বিজ্ঞপ্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ন্যাটো দেশই এখন রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ করছে : পুতিন
সব ন্যাটো দেশই এখন রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ করছে : পুতিন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মসজিদে যেসব কাজ করা নিষেধ
মসজিদে যেসব কাজ করা নিষেধ

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৪৯তম বিসিএস পরীক্ষা ১০ অক্টোবর, কেন্দ্র শুধু ঢাকায়
৪৯তম বিসিএস পরীক্ষা ১০ অক্টোবর, কেন্দ্র শুধু ঢাকায়

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের আক্রমণ ক্ষমতা ১০ গুণ বেড়েছে : জেনারেল নেজাত
ইরানের আক্রমণ ক্ষমতা ১০ গুণ বেড়েছে : জেনারেল নেজাত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হ্যাকারদের কবলে ইসলামী ব্যাংকের ফেসবুক পেজ
হ্যাকারদের কবলে ইসলামী ব্যাংকের ফেসবুক পেজ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কবে থেকে কমবে বৃষ্টি, যা জানালো আবহাওয়া অফিস
কবে থেকে কমবে বৃষ্টি, যা জানালো আবহাওয়া অফিস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভেনেজুয়েলার উপকূলের কাছে ৫ মার্কিন যুদ্ধবিমানের উপস্থিতি
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভেনেজুয়েলার উপকূলের কাছে ৫ মার্কিন যুদ্ধবিমানের উপস্থিতি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বৃষ্টি নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
ঢাকার বৃষ্টি নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাষাসৈনিক আহমদ রফিক আর নেই
ভাষাসৈনিক আহমদ রফিক আর নেই

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি অর্জন করেই নির্বাচন
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি অর্জন করেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ মিনিটেই হবে ক্যানসার শনাক্ত
১০ মিনিটেই হবে ক্যানসার শনাক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা
ফের রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে গেল মানবতার বহর
আটকে গেল মানবতার বহর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা

নগর জীবন

যে রেকর্ড শুধুই নিয়াজ মোরশেদের
যে রেকর্ড শুধুই নিয়াজ মোরশেদের

মাঠে ময়দানে

মরিচের কেজি ৩০০ ছাড়াল
মরিচের কেজি ৩০০ ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসমান জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে ফারহান-কেয়া
ভাসমান জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে ফারহান-কেয়া

শোবিজ

এক পর্দা, দশ প্রজন্ম
এক পর্দা, দশ প্রজন্ম

শোবিজ

মনোনয়ন পেতে বিএনপির ছয় নেতা ময়দানে : অন্য দলে একক
মনোনয়ন পেতে বিএনপির ছয় নেতা ময়দানে : অন্য দলে একক

নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় চিকিৎসা কেন্দ্রে কম অভিজ্ঞ চিকিৎসক
বড় চিকিৎসা কেন্দ্রে কম অভিজ্ঞ চিকিৎসক

নগর জীবন

বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন
বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে বিরল মানসিক রোগ
বাড়ছে বিরল মানসিক রোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে আরও দুই মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৬
ডেঙ্গুতে আরও দুই মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৬

নগর জীবন

নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ
নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫

প্রথম পৃষ্ঠা

সুনেরাহর গল্প
সুনেরাহর গল্প

শোবিজ

সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢামেক হাসপাতালে হাজতির মৃত্যু
ঢামেক হাসপাতালে হাজতির মৃত্যু

নগর জীবন

ঝিলিকে বাংলাদেশের ঝলক
ঝিলিকে বাংলাদেশের ঝলক

মাঠে ময়দানে

রাজনীতি চলেছে কোন পথে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে

সম্পাদকীয়

বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে
বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে

নগর জীবন

ট্রেনের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত
ট্রেনের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত

দেশগ্রাম

গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা
গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা

প্রথম পৃষ্ঠা

জলাবদ্ধতা
জলাবদ্ধতা

সম্পাদকীয়

সিরাজ-বুমরাহর দুরন্ত বোলিং
সিরাজ-বুমরাহর দুরন্ত বোলিং

মাঠে ময়দানে