শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৮ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০১:১৮, সোমবার, ১৮ আগস্ট, ২০২৫

পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস

তখন আমার বয়স আর কতই বা হবে, বড়জোর তিন অথবা চার। সময়টা পাকিস্তানি জমানার শেষকাল। মুক্তিযুদ্ধ-পূর্ববর্তী টানটান উত্তেজনা গ্রামগঞ্জেও ছড়িয়ে পড়েছিল এবং আমাদের বয়সি শিশু কাম বালক-বালিকারাও অনেক কিছু টের পাচ্ছিল। রেডিওতে খবর হতো, বিশেষ করে বিবিসির খবর আর তা ছেলে-বুড়ো মিলে শুনত। আমার দাদি ছিলেন পুরো গ্রামের মধ্যে বয়োজ্যেষ্ঠ  এবং তৎকালীন জমানার স্মার্ট, অভিজ্ঞ ও অভিজাত। দাদির বাবা ছিলেন নামকরা জমিদার এবং তাঁর এক ভাই ছিলেন পাকিস্তান জমানায় পুলিশের আইজি। তাঁর অন্যান্য আত্মীয়স্বজন সরকারি চাকরিবাকরি, ব্যবসাবাণিজ্য এবং রাজনীতি ও স্থানীয় মাতব্বরিতে বেশ প্রভাবশালী ছিলেন। ফলে আমাদের গ্রামের লোকজন দাদির কাছে আসতেন আর তিনি রীতিমতো মজমা মিলিয়ে গপসপ করতেন। তো একদিন গল্প করার সময় দাদি হঠাৎ বললেন, ‘দিয়ে ধন দেখে মন কাইড়া নিতে কতক্ষণ।’

আমি দূর থেকে কথাগুলো শুনলাম এবং ভয়ে আমার সারা শরীর থরথর করে কেঁপে উঠল। আমাদের গ্রামে শিশুদের মধ্যে হাজাম আতঙ্ক ছিল রয়েল বেঙ্গল টাইগারের চেয়েও বেশি। আর সুন্নতে খতনার নাম শুনলে শিশুমহলে মরণকান্না শুরু হয়ে যেত। আমার মধ্যেও উল্লিখিত দুটো আতঙ্ক ছিল। কিন্তু আমি সত্যিকার অর্থে তখনো জানতাম না যে হাজাম আসলে শিশুদের গোপনাঙ্গ কেটে নিয়ে কী করে। বিষয়টি ছিল টপ সিক্রেট এবং যাদের অঙ্গহানি করা হয় তারা কী পরবর্তীকালে মেয়ে হয়ে যায় নাকি অন্য কিছু- এসব নিয়ে শিশুরা একাকী ভাবত এবং আতঙ্কিত হতো। দাদির কথা শুনে আমার মনে হলো, আমি যে ঠিকমতো মক্তবে যাই না সময় পেলেই পাশের জঙ্গলে গিয়ে ভূতপ্রেত শয়তান খুঁজি- তা সম্ভবত দাদিকে যারপরনাই বিরক্ত করেছে। সেজন্য তিনি হয়তো মহামূল্যবান সম্পত্তিহাজাম ডেকে আমার মহামূল্যবান সম্পত্তি কেড়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

শৈশবের উল্লিখিত স্মৃতি-পরবর্তী জীবনে কতবার যে স্মরণ করেছি এবং কতবার সে খিলখিলিয়ে হেসেছি তার ইয়ত্তা নেই। তবে বুড়ো বয়সে আমি আমার শিশুতোষ নস্টালজিয়ার কারণে ইদানীং বারবার আতঙ্কিতবোধ করছি। বিশেষ করে দেশের বড় বড় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যখন দলবেঁধে মিছিল করা হয় এবং বড় বড় রাজনৈতিক নেতা এবং ভিন্নমতের লোকজনের পশ্চাৎদেশ আক্রমণ করে কওমে লুতের জমানার মতো কাণ্ড ঘটানোর প্রকাশ্য হুমকি দেওয়া হয় তখন আমার মনে নতুন করে সেই শৈশবের আতঙ্ক ভর করে। আমি বইপুস্তকে সমকামিতা, পুুরুষ বলাৎকার সম্পর্কে পড়েছি। বিশেষ করে খুশবন্ত সিংয়ের একটি বইতে তিনি সমকামিতাকে এত বিশ্রীভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন, যা স্মরণ করলে যে কোনো রুচিমান মানুষের সারা শরীর ঘৃণায় রি রি করে উঠবে এবং প্রাকৃতিক কর্মের সময় খুশবন্ত সিংয়ের সেই বর্ণনা মনে হলে বর্জ্য ত্যাগ বন্ধ হয়ে যাবে।

দেশের চলমান রাজনীতি-অর্থনীতি, সন্ত্রাস-ছিনতাই-চাঁদাবাজি নিয়ে আমার যথেষ্ট আতঙ্ক রয়েছে। ফলে রাতবিরাতে বের হই না এবং দামি জামাকাপড়, নগদ অর্থ, ঘড়ি-কলম, মোবাইল ফোন নিয়ে দিনের বেলায় চলাফেরা করতেও ভয় লাগে। উপরন্তু আমার নরমশরম শরীর এবং সাম্প্রতিক জমানার পুরুষ বলাৎকারকারীদের মিছিল এবং বলাৎকারের হুমকির কারণে প্রায়ই আনমনা হয়ে স্থানকালপাত্র ভুলে অদ্ভুত সব কাণ্ড ঘটাই। এই যেমন ধরুন আজকের শিরোনামে যেখানে নীলা ইস্রাফিল নামের এক ভদ্রমহিলার আহাজারি, পূর্বাচলের নীলা মার্কেটের হাঁসের মাংসের বাহাদুরি এবং পাপিয়াকাণ্ড তথা হালফ্যাশনের হারাম টাকাওয়ালাদের বাইজি মহল হিসেবে ক্যুখ্যাতি পাওয়া পাঁচতারকা হোটেল ওয়েস্টিনের নাশতাকাণ্ড নিয়ে আলোচনার পাশাপাশি সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসকে নিয়ে আলোচনার কথা ছিল- তা না করে কী সব শৈশব স্মৃতি এবং শিক্ষালয়ে মিছিল করে বলাৎকারের হুমকি নিয়ে বলছি।

মানুষ যখন ভয় পায় অথবা মজলুম হয়ে পড়ে তখন তাদের আবেগ-অনুভূতি চিন্তাচেতনা ওলটপালট হয়ে যায়। তারা বর্তমান সম্পর্কে উদাসীন হয়ে পড়ে এবং মাতাল বা মদ্যপের মতো আচরণ শুরু করে। পবিত্র ধর্মগ্রন্থসমূহেও এই বিষয়ে বর্ণনা করা হয়েছে। কিয়ামতের ময়দানে এমন এক ভীতিকর ও ভয়ংকর পরিস্থিতি তৈরি হবে, সবাই মাতালের মতো ছোটাছুটি করবে এবং চিৎকার-চেঁচামেচি করে সাহায্যের জন্য আকুতি জানাতে থাকবে। মানুষের পার্থিব ভয় প্রবল হলে তারা শুধু বর্তমানকে ভুলে যায় না, তারা ভবিষ্যৎ সম্পর্কে চিন্তা করার শক্তি হারিয়ে ফেলে। কিছু মানুষ বর্তমান ও ভবিষ্যৎ বাদ দিয়ে অতীতের স্মৃতি রোমন্থন করতে পছন্দ করে। আজ আমার কী হয়েছে, তা বলতে পারব না। চলমান বাংলাদেশের অনেক কিছু দেখছি, কিন্তু ভাবতে পারছি না যে এসব কেন হচ্ছে, কীভাবে হচ্ছে অথবা এসব কর্মের ভবিষ্যৎ পরিণতি কী? কিছু লোককে দেখছি যাদের আগে দেখিনি- কিছু কাহিনি শুনছি, যা আগে কখনো শুনিনি আর কিছু ঘটনা ঘটছে, যা আগে কল্পনাও করা যেত না। সুতরাং বর্তমান সময়ের পাগলাঘণ্টার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে ছোটাছুটির পরিবর্তে চলুন আমার শৈশবের স্মৃতিবাড়ি থেকে আপনাদের ঘুরিয়ে নিয়ে আসি।

আমার দাদা বলতেন, টাকা এত শক্তিশালী এবং এতই আকর্ষণীয় যে মাটির পুতুলের সামনে টাকার বান্ডিল রাখলে সেই পুতুল টাকা খাওয়ার জন্য কুমিরের মতো হা করে। দাদার সেই গল্প আমি ২০২৪ সালের আগস্ট পর্যন্ত ভুলে ছিলাম। কিন্তু গত এক বছরে যা দেখছি তাতে মনে হচ্ছে, মাটির পুতুল শুধু টাকা খায় না বরং টাকা খেয়ে একেকটি পুতুল হিটলার-মুুসোলিনি, চেঙ্গিস-তৈমুর হয়ে বর্গির বেশে উনসত্তর হাজার গ্রামগঞ্জ আর শহর তছনছ করার জন্য উসখুস শুরু করে। মাংসলোভী বর্গির দল যেসব লঙ্কাকাণ্ড ঘটাচ্ছে তার সামান্য অংশ লোকজন জানতে পারছে আর তাতেই চারদিকে ছি ছি রব শুরু হয়েছে- কিন্তু পর্দার আড়ালে যেসব ভয়ংকর ঘটনা ঘটছে, তা জানাজানি হলে মানুষ কেয়ামতের ময়দানের মতো মাতালের বেশে হাহাকার এবং আহাজারি শুরু করে দেবে।

রাজনীতিতে ব্লু ব্লাড থিওরি হাজার হাজার বছর ধরে প্রতিষ্ঠিত একটি মতবাদ। রাজনীতি করার জন্য ভালো রক্ত অর্থাৎ যেসব লোকের শত শত বছরের পারিবারিক ইতিহাসে চুরি-ডাকাতি, খুনখারাবির মতো অপরাধ নেই এবং যারা বংশপরম্পরায় মানুষকে সাহায্য-সহযোগিতা করার জন্য নিজের জীবনযৌবন, ধনসম্পদ উজাড় করে দেয় তারাই রাজনীতির নীল রক্তের ধারক এবং তাদের হাতেই রাজনীতি-রাষ্ট্র নিরাপদ। যেসব দেশের রাজনীতিতে নীল রক্তের প্রবাহ বেশি থাকে, সেসব দেশই পৃথিবীর বুকে সভ্যতাভব্যতা, বিজ্ঞান-সাহিত্য ও সংস্কৃতিতে নিত্যনতুন মাইলফলক স্থাপন করে।

অন্যদিকে যারা ফকির-মিসকিন দিয়ে রাজদরবার ভরপুর করে এবং চোর-গুন্ডা, বদমাশ-ঘুষখোর, জেনাকার, ব্যভিচারীদের আমির-ওমরাহ বানিয়ে রাজকর্ম চালায়, তারা নিজেদের যত বড়ই মনে করুক না কেন দেশবাসী তাদের কোনো দিন সম্মান প্রদর্শন করে না বরং সময়সুযোগ পেলে অপমান-অপদস্থ এবং নাজেহাল করতে একটুও কার্পণ্য করে না। কথায় আছে, রাজার কাজ প্রজা দিয়ে হয় না। সুতরাং রাজকর্মে দরিদ্র ও অভাবিরা সুযোগ পেলে তারা রাজকোষের সর্বনাশ ঘটাবে। তারা প্রথম দিকে রাষ্ট্রীয় সম্পদ লুণ্ঠন করে নিজেদের ক্ষুধা ও দারিদ্র্যের সময় যেসব লোভলালসা দ্বারা তাড়িত হতো তা চরিতার্থ করে, তারপর তাদের রুচির বিকৃতি ঘটে এবং চরিত্রহীনতার প্রতিযোগিতায় ফার্স্ট হওয়ার জন্য জেনা-ব্যভিচার, মদ, জুয়া, অন্যের সম্পদ লুণ্ঠন, সম্মানিত ব্যক্তিকে অসম্মান, অসহায়দের ওপর জুলুম ও নির্যাতন করার পাশাপাশি তাদের চেয়ে যারা শক্তিশালী তাদের কাছে মস্তক অবনত করে স্বার্থের জন্য এবং ক্ষমতা ধরে রাখার জন্য নিজেকে সমর্পণ করে। এ ক্ষেত্রে তাদের দ্বৈত চরিত্র অর্থাৎ শক্তের ভক্ত নরমের যম সূত্র প্রতিদিন অনুসরণ করতে গিয়ে তারা জমিনের জন্য এতটা ভয়ংকর, এতটা নিকৃষ্ট এবং এতটা ঘৃণিত হয়ে পড়ে যে জমিন তাদের ভার বহন করতে চায় না। তাদের দেখলে প্রকৃতি অভিশাপ দিতে থাকে এবং প্রকৃতির অভিশাপে হঠাৎ একদিন তাদের আর খুঁজে পাওয়া যায় না।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
সেনারা পারে, পারতেই হয়
সেনারা পারে, পারতেই হয়
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
অপনীতির অবসান
অপনীতির অবসান
গুপ্ত স্বৈরাচার
গুপ্ত স্বৈরাচার
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
গোলাপের সুবাস গেল কই
গোলাপের সুবাস গেল কই
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
সর্বশেষ খবর
হাওরের জীববৈচিত্র্য রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
হাওরের জীববৈচিত্র্য রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মার্কিন কৃষি পণ্যের ওপর শুল্ক স্থগিত করছে চীন
মার্কিন কৃষি পণ্যের ওপর শুল্ক স্থগিত করছে চীন

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে আবাসিক ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
মোহাম্মদপুরে আবাসিক ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক উপার্জনকারী অভিনেত্রীর তালিকায় রাশমিকা
সর্বাধিক উপার্জনকারী অভিনেত্রীর তালিকায় রাশমিকা

১৯ মিনিট আগে | শোবিজ

‘পরিবেশবান্ধব যানবাহন ব্যবস্থা প্রবর্তনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ’
‘পরিবেশবান্ধব যানবাহন ব্যবস্থা প্রবর্তনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ’

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল
পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

টাইটানে বিজ্ঞানীরা দেখলেন পানি ও তেল একসঙ্গে মিশছে!
টাইটানে বিজ্ঞানীরা দেখলেন পানি ও তেল একসঙ্গে মিশছে!

৩১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

উন্নয়নশীল দেশগুলোকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
উন্নয়নশীল দেশগুলোকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ইতিহাসে সবচেয়ে কনিষ্ঠ খেলোয়াড় এখন ডাউম্যান
চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ইতিহাসে সবচেয়ে কনিষ্ঠ খেলোয়াড় এখন ডাউম্যান

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কালমায়েগির তাণ্ডব: ফিলিপাইনে মৃত্যু বেড়ে ৬৬, নিখোঁজ ২৬
কালমায়েগির তাণ্ডব: ফিলিপাইনে মৃত্যু বেড়ে ৬৬, নিখোঁজ ২৬

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ারীতে ব্যবসায়ীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
ওয়ারীতে ব্যবসায়ীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আগুনে পুড়ল ১১ দোকান
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আগুনে পুড়ল ১১ দোকান

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কসবা রেলস্টেশনে টিকিট কালোবাজারিদের বিরুদ্ধে অভিযান
কসবা রেলস্টেশনে টিকিট কালোবাজারিদের বিরুদ্ধে অভিযান

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের খোয়া যাওয়া অস্ত্র উদ্ধারে ফের পুরস্কার ঘোষণা
পুলিশের খোয়া যাওয়া অস্ত্র উদ্ধারে ফের পুরস্কার ঘোষণা

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবারের মধ্যে প্রবাসী ভোটার আবেদন তদন্ত করতে বলল ইসি
বৃহস্পতিবারের মধ্যে প্রবাসী ভোটার আবেদন তদন্ত করতে বলল ইসি

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি

৫৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সরাইলে পুলিশের কাছ থেকে যুবলীগ নেতাকে ছিনতাই
সরাইলে পুলিশের কাছ থেকে যুবলীগ নেতাকে ছিনতাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালদ্বীপে নিযুক্ত বাংলাদেশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিইউপি উপাচার্যের সৌজন্য সাক্ষাৎ
মালদ্বীপে নিযুক্ত বাংলাদেশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিইউপি উপাচার্যের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সরাইলে পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে যুবলীগ নেতাকে ছিনতাই
সরাইলে পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে যুবলীগ নেতাকে ছিনতাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের আইনি ঝামেলায় জড়ালেন সালমান খান
ফের আইনি ঝামেলায় জড়ালেন সালমান খান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বেসরকারি কলেজের অনার্স-মাস্টার্স শিক্ষকদের জন্য সুখবর
বেসরকারি কলেজের অনার্স-মাস্টার্স শিক্ষকদের জন্য সুখবর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্জেন্টিনার দল থেকে বাদ পড়ছেন মার্টিনেজ!
আর্জেন্টিনার দল থেকে বাদ পড়ছেন মার্টিনেজ!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হালদা নদীকে ‘মৎস্য হেরিটেজ’ ঘোষণা
হালদা নদীকে ‘মৎস্য হেরিটেজ’ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই শুরু তিস্তা প্রকল্পের কাজ: আসিফ মাহমুদ
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই শুরু তিস্তা প্রকল্পের কাজ: আসিফ মাহমুদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে সুদানের গৃহযুদ্ধ: জাতিসংঘ
নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে সুদানের গৃহযুদ্ধ: জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের খালাসের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের খালাসের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিস্তা থেকে দেখা যাচ্ছে কাঞ্চনজঙ্ঘা, দর্শনার্থীর ঢল
তিস্তা থেকে দেখা যাচ্ছে কাঞ্চনজঙ্ঘা, দর্শনার্থীর ঢল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউনিসেফ প্রতিনিধির সঙ্গে বাংলাদেশের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
ইউনিসেফ প্রতিনিধির সঙ্গে বাংলাদেশের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা
বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান
শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত
দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক
শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার
৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল
জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে ধানের শীষ পেলেন বিএনপির তিন শীর্ষ নেতার উত্তরাধিকারী
চট্টগ্রামে ধানের শীষ পেলেন বিএনপির তিন শীর্ষ নেতার উত্তরাধিকারী

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে পরমাণু পরীক্ষা করার বিষয়ে কি বলছে পাকিস্তান
গোপনে পরমাণু পরীক্ষা করার বিষয়ে কি বলছে পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা
পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা

মাঠে ময়দানে

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস
পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল
২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল

দেশগ্রাম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন
রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন

নগর জীবন