শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৮ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০১:১৮, সোমবার, ১৮ আগস্ট, ২০২৫

পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস

তখন আমার বয়স আর কতই বা হবে, বড়জোর তিন অথবা চার। সময়টা পাকিস্তানি জমানার শেষকাল। মুক্তিযুদ্ধ-পূর্ববর্তী টানটান উত্তেজনা গ্রামগঞ্জেও ছড়িয়ে পড়েছিল এবং আমাদের বয়সি শিশু কাম বালক-বালিকারাও অনেক কিছু টের পাচ্ছিল। রেডিওতে খবর হতো, বিশেষ করে বিবিসির খবর আর তা ছেলে-বুড়ো মিলে শুনত। আমার দাদি ছিলেন পুরো গ্রামের মধ্যে বয়োজ্যেষ্ঠ  এবং তৎকালীন জমানার স্মার্ট, অভিজ্ঞ ও অভিজাত। দাদির বাবা ছিলেন নামকরা জমিদার এবং তাঁর এক ভাই ছিলেন পাকিস্তান জমানায় পুলিশের আইজি। তাঁর অন্যান্য আত্মীয়স্বজন সরকারি চাকরিবাকরি, ব্যবসাবাণিজ্য এবং রাজনীতি ও স্থানীয় মাতব্বরিতে বেশ প্রভাবশালী ছিলেন। ফলে আমাদের গ্রামের লোকজন দাদির কাছে আসতেন আর তিনি রীতিমতো মজমা মিলিয়ে গপসপ করতেন। তো একদিন গল্প করার সময় দাদি হঠাৎ বললেন, ‘দিয়ে ধন দেখে মন কাইড়া নিতে কতক্ষণ।’

আমি দূর থেকে কথাগুলো শুনলাম এবং ভয়ে আমার সারা শরীর থরথর করে কেঁপে উঠল। আমাদের গ্রামে শিশুদের মধ্যে হাজাম আতঙ্ক ছিল রয়েল বেঙ্গল টাইগারের চেয়েও বেশি। আর সুন্নতে খতনার নাম শুনলে শিশুমহলে মরণকান্না শুরু হয়ে যেত। আমার মধ্যেও উল্লিখিত দুটো আতঙ্ক ছিল। কিন্তু আমি সত্যিকার অর্থে তখনো জানতাম না যে হাজাম আসলে শিশুদের গোপনাঙ্গ কেটে নিয়ে কী করে। বিষয়টি ছিল টপ সিক্রেট এবং যাদের অঙ্গহানি করা হয় তারা কী পরবর্তীকালে মেয়ে হয়ে যায় নাকি অন্য কিছু- এসব নিয়ে শিশুরা একাকী ভাবত এবং আতঙ্কিত হতো। দাদির কথা শুনে আমার মনে হলো, আমি যে ঠিকমতো মক্তবে যাই না সময় পেলেই পাশের জঙ্গলে গিয়ে ভূতপ্রেত শয়তান খুঁজি- তা সম্ভবত দাদিকে যারপরনাই বিরক্ত করেছে। সেজন্য তিনি হয়তো মহামূল্যবান সম্পত্তিহাজাম ডেকে আমার মহামূল্যবান সম্পত্তি কেড়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

শৈশবের উল্লিখিত স্মৃতি-পরবর্তী জীবনে কতবার যে স্মরণ করেছি এবং কতবার সে খিলখিলিয়ে হেসেছি তার ইয়ত্তা নেই। তবে বুড়ো বয়সে আমি আমার শিশুতোষ নস্টালজিয়ার কারণে ইদানীং বারবার আতঙ্কিতবোধ করছি। বিশেষ করে দেশের বড় বড় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যখন দলবেঁধে মিছিল করা হয় এবং বড় বড় রাজনৈতিক নেতা এবং ভিন্নমতের লোকজনের পশ্চাৎদেশ আক্রমণ করে কওমে লুতের জমানার মতো কাণ্ড ঘটানোর প্রকাশ্য হুমকি দেওয়া হয় তখন আমার মনে নতুন করে সেই শৈশবের আতঙ্ক ভর করে। আমি বইপুস্তকে সমকামিতা, পুুরুষ বলাৎকার সম্পর্কে পড়েছি। বিশেষ করে খুশবন্ত সিংয়ের একটি বইতে তিনি সমকামিতাকে এত বিশ্রীভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন, যা স্মরণ করলে যে কোনো রুচিমান মানুষের সারা শরীর ঘৃণায় রি রি করে উঠবে এবং প্রাকৃতিক কর্মের সময় খুশবন্ত সিংয়ের সেই বর্ণনা মনে হলে বর্জ্য ত্যাগ বন্ধ হয়ে যাবে।

দেশের চলমান রাজনীতি-অর্থনীতি, সন্ত্রাস-ছিনতাই-চাঁদাবাজি নিয়ে আমার যথেষ্ট আতঙ্ক রয়েছে। ফলে রাতবিরাতে বের হই না এবং দামি জামাকাপড়, নগদ অর্থ, ঘড়ি-কলম, মোবাইল ফোন নিয়ে দিনের বেলায় চলাফেরা করতেও ভয় লাগে। উপরন্তু আমার নরমশরম শরীর এবং সাম্প্রতিক জমানার পুরুষ বলাৎকারকারীদের মিছিল এবং বলাৎকারের হুমকির কারণে প্রায়ই আনমনা হয়ে স্থানকালপাত্র ভুলে অদ্ভুত সব কাণ্ড ঘটাই। এই যেমন ধরুন আজকের শিরোনামে যেখানে নীলা ইস্রাফিল নামের এক ভদ্রমহিলার আহাজারি, পূর্বাচলের নীলা মার্কেটের হাঁসের মাংসের বাহাদুরি এবং পাপিয়াকাণ্ড তথা হালফ্যাশনের হারাম টাকাওয়ালাদের বাইজি মহল হিসেবে ক্যুখ্যাতি পাওয়া পাঁচতারকা হোটেল ওয়েস্টিনের নাশতাকাণ্ড নিয়ে আলোচনার পাশাপাশি সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসকে নিয়ে আলোচনার কথা ছিল- তা না করে কী সব শৈশব স্মৃতি এবং শিক্ষালয়ে মিছিল করে বলাৎকারের হুমকি নিয়ে বলছি।

মানুষ যখন ভয় পায় অথবা মজলুম হয়ে পড়ে তখন তাদের আবেগ-অনুভূতি চিন্তাচেতনা ওলটপালট হয়ে যায়। তারা বর্তমান সম্পর্কে উদাসীন হয়ে পড়ে এবং মাতাল বা মদ্যপের মতো আচরণ শুরু করে। পবিত্র ধর্মগ্রন্থসমূহেও এই বিষয়ে বর্ণনা করা হয়েছে। কিয়ামতের ময়দানে এমন এক ভীতিকর ও ভয়ংকর পরিস্থিতি তৈরি হবে, সবাই মাতালের মতো ছোটাছুটি করবে এবং চিৎকার-চেঁচামেচি করে সাহায্যের জন্য আকুতি জানাতে থাকবে। মানুষের পার্থিব ভয় প্রবল হলে তারা শুধু বর্তমানকে ভুলে যায় না, তারা ভবিষ্যৎ সম্পর্কে চিন্তা করার শক্তি হারিয়ে ফেলে। কিছু মানুষ বর্তমান ও ভবিষ্যৎ বাদ দিয়ে অতীতের স্মৃতি রোমন্থন করতে পছন্দ করে। আজ আমার কী হয়েছে, তা বলতে পারব না। চলমান বাংলাদেশের অনেক কিছু দেখছি, কিন্তু ভাবতে পারছি না যে এসব কেন হচ্ছে, কীভাবে হচ্ছে অথবা এসব কর্মের ভবিষ্যৎ পরিণতি কী? কিছু লোককে দেখছি যাদের আগে দেখিনি- কিছু কাহিনি শুনছি, যা আগে কখনো শুনিনি আর কিছু ঘটনা ঘটছে, যা আগে কল্পনাও করা যেত না। সুতরাং বর্তমান সময়ের পাগলাঘণ্টার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে ছোটাছুটির পরিবর্তে চলুন আমার শৈশবের স্মৃতিবাড়ি থেকে আপনাদের ঘুরিয়ে নিয়ে আসি।

আমার দাদা বলতেন, টাকা এত শক্তিশালী এবং এতই আকর্ষণীয় যে মাটির পুতুলের সামনে টাকার বান্ডিল রাখলে সেই পুতুল টাকা খাওয়ার জন্য কুমিরের মতো হা করে। দাদার সেই গল্প আমি ২০২৪ সালের আগস্ট পর্যন্ত ভুলে ছিলাম। কিন্তু গত এক বছরে যা দেখছি তাতে মনে হচ্ছে, মাটির পুতুল শুধু টাকা খায় না বরং টাকা খেয়ে একেকটি পুতুল হিটলার-মুুসোলিনি, চেঙ্গিস-তৈমুর হয়ে বর্গির বেশে উনসত্তর হাজার গ্রামগঞ্জ আর শহর তছনছ করার জন্য উসখুস শুরু করে। মাংসলোভী বর্গির দল যেসব লঙ্কাকাণ্ড ঘটাচ্ছে তার সামান্য অংশ লোকজন জানতে পারছে আর তাতেই চারদিকে ছি ছি রব শুরু হয়েছে- কিন্তু পর্দার আড়ালে যেসব ভয়ংকর ঘটনা ঘটছে, তা জানাজানি হলে মানুষ কেয়ামতের ময়দানের মতো মাতালের বেশে হাহাকার এবং আহাজারি শুরু করে দেবে।

রাজনীতিতে ব্লু ব্লাড থিওরি হাজার হাজার বছর ধরে প্রতিষ্ঠিত একটি মতবাদ। রাজনীতি করার জন্য ভালো রক্ত অর্থাৎ যেসব লোকের শত শত বছরের পারিবারিক ইতিহাসে চুরি-ডাকাতি, খুনখারাবির মতো অপরাধ নেই এবং যারা বংশপরম্পরায় মানুষকে সাহায্য-সহযোগিতা করার জন্য নিজের জীবনযৌবন, ধনসম্পদ উজাড় করে দেয় তারাই রাজনীতির নীল রক্তের ধারক এবং তাদের হাতেই রাজনীতি-রাষ্ট্র নিরাপদ। যেসব দেশের রাজনীতিতে নীল রক্তের প্রবাহ বেশি থাকে, সেসব দেশই পৃথিবীর বুকে সভ্যতাভব্যতা, বিজ্ঞান-সাহিত্য ও সংস্কৃতিতে নিত্যনতুন মাইলফলক স্থাপন করে।

অন্যদিকে যারা ফকির-মিসকিন দিয়ে রাজদরবার ভরপুর করে এবং চোর-গুন্ডা, বদমাশ-ঘুষখোর, জেনাকার, ব্যভিচারীদের আমির-ওমরাহ বানিয়ে রাজকর্ম চালায়, তারা নিজেদের যত বড়ই মনে করুক না কেন দেশবাসী তাদের কোনো দিন সম্মান প্রদর্শন করে না বরং সময়সুযোগ পেলে অপমান-অপদস্থ এবং নাজেহাল করতে একটুও কার্পণ্য করে না। কথায় আছে, রাজার কাজ প্রজা দিয়ে হয় না। সুতরাং রাজকর্মে দরিদ্র ও অভাবিরা সুযোগ পেলে তারা রাজকোষের সর্বনাশ ঘটাবে। তারা প্রথম দিকে রাষ্ট্রীয় সম্পদ লুণ্ঠন করে নিজেদের ক্ষুধা ও দারিদ্র্যের সময় যেসব লোভলালসা দ্বারা তাড়িত হতো তা চরিতার্থ করে, তারপর তাদের রুচির বিকৃতি ঘটে এবং চরিত্রহীনতার প্রতিযোগিতায় ফার্স্ট হওয়ার জন্য জেনা-ব্যভিচার, মদ, জুয়া, অন্যের সম্পদ লুণ্ঠন, সম্মানিত ব্যক্তিকে অসম্মান, অসহায়দের ওপর জুলুম ও নির্যাতন করার পাশাপাশি তাদের চেয়ে যারা শক্তিশালী তাদের কাছে মস্তক অবনত করে স্বার্থের জন্য এবং ক্ষমতা ধরে রাখার জন্য নিজেকে সমর্পণ করে। এ ক্ষেত্রে তাদের দ্বৈত চরিত্র অর্থাৎ শক্তের ভক্ত নরমের যম সূত্র প্রতিদিন অনুসরণ করতে গিয়ে তারা জমিনের জন্য এতটা ভয়ংকর, এতটা নিকৃষ্ট এবং এতটা ঘৃণিত হয়ে পড়ে যে জমিন তাদের ভার বহন করতে চায় না। তাদের দেখলে প্রকৃতি অভিশাপ দিতে থাকে এবং প্রকৃতির অভিশাপে হঠাৎ একদিন তাদের আর খুঁজে পাওয়া যায় না।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
জাদু সাফল্য কেড়ে নেয়
জাদু সাফল্য কেড়ে নেয়
রোহিঙ্গা সমস্যা
রোহিঙ্গা সমস্যা
শিক্ষায় সংকট
শিক্ষায় সংকট
স্বাস্থ্য খাতে পরনির্ভরতা
স্বাস্থ্য খাতে পরনির্ভরতা
ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি
ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি
সরকারের একটি সঠিক সিদ্ধান্ত
সরকারের একটি সঠিক সিদ্ধান্ত
হজরত আলী (রা.)-এর হত্যাকাণ্ড
হজরত আলী (রা.)-এর হত্যাকাণ্ড
চাকরির বাজার
চাকরির বাজার
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক
তওবার গুরুত্ব
তওবার গুরুত্ব
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
মুজিব ও হাসিনার পতন : শোক বনাম মুক্তি দিবস!
মুজিব ও হাসিনার পতন : শোক বনাম মুক্তি দিবস!
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্প-জেলেনস্কি বৈঠক: ইউরোপীয় নেতাদের উপস্থিতি কি সংকট নিরসন করবে?
ট্রাম্প-জেলেনস্কি বৈঠক: ইউরোপীয় নেতাদের উপস্থিতি কি সংকট নিরসন করবে?

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত
ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বেইজিংয়ে ‘রোবট অলিম্পিকস’ অনুষ্ঠিত
বেইজিংয়ে ‘রোবট অলিম্পিকস’ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবি নাট্যকলার হাত ধরে প্রথমবারের মতো দেশের মঞ্চে ‘তর্পন বাহকেরা’
জবি নাট্যকলার হাত ধরে প্রথমবারের মতো দেশের মঞ্চে ‘তর্পন বাহকেরা’

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আসনের সীমানা নিয়ে রেকর্ড আবেদন
আসনের সীমানা নিয়ে রেকর্ড আবেদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপে ভারতকে হারাবে পাকিস্তান: আকিব জাভেদ
এশিয়া কাপে ভারতকে হারাবে পাকিস্তান: আকিব জাভেদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর
হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে ম্যানইউকে হারিয়ে লিগ শুরু আর্সেনালের
ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে ম্যানইউকে হারিয়ে লিগ শুরু আর্সেনালের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হলিউড অভিনেতা টেরেন্স স্ট্যাম্প মারা গেছেন
হলিউড অভিনেতা টেরেন্স স্ট্যাম্প মারা গেছেন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি
যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান নিয়ে সতর্ক পাকিস্তান কোচ
আফগানিস্তান নিয়ে সতর্ক পাকিস্তান কোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কুদস ফোর্সের অভিযানে ১২ ‘সন্ত্রাসী’ নিহত
ইরানের কুদস ফোর্সের অভিযানে ১২ ‘সন্ত্রাসী’ নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়েতে ভেজাল মদে ২৩ জনের মৃত্যু, আটক ৬৭
কুয়েতে ভেজাল মদে ২৩ জনের মৃত্যু, আটক ৬৭

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিতকে আরও ৫ বছর দরকার ভারতের, বললেন সাবেক অলরাউন্ডার
রোহিতকে আরও ৫ বছর দরকার ভারতের, বললেন সাবেক অলরাউন্ডার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল
চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুরুতর চোটে বদলি খেলোয়াড় নামানোর নিয়ম আনছে ভারত
গুরুতর চোটে বদলি খেলোয়াড় নামানোর নিয়ম আনছে ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অঙ্কনের নেতৃত্বে অস্ট্রেলিয়ায় চার দিনের টেস্ট খেলবে ‘এ’ দল
অঙ্কনের নেতৃত্বে অস্ট্রেলিয়ায় চার দিনের টেস্ট খেলবে ‘এ’ দল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিন ও জেলেনস্কিকে একসঙ্গে বসাতে চান ট্রাম্প
পুতিন ও জেলেনস্কিকে একসঙ্গে বসাতে চান ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্র দিয়ে মৌসুম শুরু করল চেলসি
ড্র দিয়ে মৌসুম শুরু করল চেলসি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে বাদ বাবর-রিজওয়ান, কারণ জানালেন প্রধান নির্বাচক
এশিয়া কাপে বাদ বাবর-রিজওয়ান, কারণ জানালেন প্রধান নির্বাচক

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হলেও কমেনি দুর্ভোগ
কুড়িগ্রামে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হলেও কমেনি দুর্ভোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে পিতা-পুত্রসহ তিনজনকে কুপিয়ে জখম
তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে পিতা-পুত্রসহ তিনজনকে কুপিয়ে জখম

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৫ রাউন্ড তাজা গুলিসহ বিদেশি রিভলবার উদ্ধার
১৫ রাউন্ড তাজা গুলিসহ বিদেশি রিভলবার উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ট্রেনে কাটা পড়ে বৃদ্ধের মৃত্যু
চট্টগ্রামে ট্রেনে কাটা পড়ে বৃদ্ধের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টঙ্গীতে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল নারীর
টঙ্গীতে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল নারীর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে মারধরে নিহত বাংলাদেশির মরদেহ ফেরত দিল বিএসএফ
ভারতে মারধরে নিহত বাংলাদেশির মরদেহ ফেরত দিল বিএসএফ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে কিশোরের মৃত্যু
চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে কিশোরের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আস্থা অর্জনে জনগণের দোরগোড়ায় যেতে হবে : আবুল হোসেন আজাদ
আস্থা অর্জনে জনগণের দোরগোড়ায় যেতে হবে : আবুল হোসেন আজাদ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে জাহাজ থেকে চিনি চুরির চেষ্টা, গ্রেফতার ৮
চাঁদপুরে জাহাজ থেকে চিনি চুরির চেষ্টা, গ্রেফতার ৮

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন নিয়ে এনবিআরের নতুন নির্দেশনা
আয়কর রিটার্ন নিয়ে এনবিআরের নতুন নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিনের ‘নেলসন মেন্ডেলা’ কে এই মারওয়ান বারগুতি?
ফিলিস্তিনের ‘নেলসন মেন্ডেলা’ কে এই মারওয়ান বারগুতি?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফারুকী আশঙ্কামুক্ত, সবাই দোয়া করবেন: তিশা
ফারুকী আশঙ্কামুক্ত, সবাই দোয়া করবেন: তিশা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত বাণিজ্য আলোচনা, দুশ্চিন্তায় নয়াদিল্লি
আটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত বাণিজ্য আলোচনা, দুশ্চিন্তায় নয়াদিল্লি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন উপকূলে ১,০০০ ফুট উচ্চতার মেগা-সুনামির সম্ভাবনা
মার্কিন উপকূলে ১,০০০ ফুট উচ্চতার মেগা-সুনামির সম্ভাবনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবার নতুন কোন মিশনে হাসনাত-পাটওয়ারী?
আবার নতুন কোন মিশনে হাসনাত-পাটওয়ারী?

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সেই রিকশাচালককে কীসের ভিত্তিতে গ্রেফতার, ওসির ব্যাখ্যা তলব
সেই রিকশাচালককে কীসের ভিত্তিতে গ্রেফতার, ওসির ব্যাখ্যা তলব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারা সহকারী মহাপরিদর্শক আবু তালেব মারা গেছেন
কারা সহকারী মহাপরিদর্শক আবু তালেব মারা গেছেন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিজার্ভ চুরিতে জড়িত পাঁচ দেশের নাগরিক
রিজার্ভ চুরিতে জড়িত পাঁচ দেশের নাগরিক

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ভারতীয় নারী ইউটিউবারের বিরুদ্ধে চার্জশিট
পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ভারতীয় নারী ইউটিউবারের বিরুদ্ধে চার্জশিট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলজুড়ে হাজার হাজার মানুষের বিক্ষোভ
ইসরায়েলজুড়ে হাজার হাজার মানুষের বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি
কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বক্স অফিসে রজনীকান্ত বনাম হৃতিক: তিন দিনে কে এগিয়ে?
বক্স অফিসে রজনীকান্ত বনাম হৃতিক: তিন দিনে কে এগিয়ে?

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাহরুখ পুত্র আরিয়ান খানের ওয়েব সিরিজের প্রথম লুক প্রকাশ
শাহরুখ পুত্র আরিয়ান খানের ওয়েব সিরিজের প্রথম লুক প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টালিউডে ইতিহাস গড়ল দেব-শুভশ্রীর ‘ধূমকেতু’
টালিউডে ইতিহাস গড়ল দেব-শুভশ্রীর ‘ধূমকেতু’

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আবারও ভারত-পাকিস্তান প্রসঙ্গ টানলেন ট্রাম্প
আবারও ভারত-পাকিস্তান প্রসঙ্গ টানলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আসন ভাগাভাগি নিয়ে ফরমালি আলোচনা হয়নি’
‘আসন ভাগাভাগি নিয়ে ফরমালি আলোচনা হয়নি’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন চিপের চালানে গোপন ট্র্যাকার বসাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র?
কেন চিপের চালানে গোপন ট্র্যাকার বসাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র?

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘সিলেটে পাথর লুটের ঘটনায় স্থানীয় প্রশাসনের যোগসাজশ ছিল’
‘সিলেটে পাথর লুটের ঘটনায় স্থানীয় প্রশাসনের যোগসাজশ ছিল’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল
চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় বসবাসকারী ফিলিস্তিনিদের জন্য ভিসা স্থগিত করল আমেরিকা
গাজায় বসবাসকারী ফিলিস্তিনিদের জন্য ভিসা স্থগিত করল আমেরিকা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনেক সভায় ১১ প্রকল্প অনুমোদন
একনেক সভায় ১১ প্রকল্প অনুমোদন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ আগস্ট)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়িতে প্রতিযোগিতা চাই না: শাহরুখ খান
বাড়িতে প্রতিযোগিতা চাই না: শাহরুখ খান

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি করতে পারবে না’
‘প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি করতে পারবে না’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ শেষ করার উপায় নিয়ে বক্তব্যে বড় পরিবর্তন আনলেন ট্রাম্প
যুদ্ধ শেষ করার উপায় নিয়ে বক্তব্যে বড় পরিবর্তন আনলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘণ্টায় ২৬০ কিমি বেগে এগোচ্ছে ক্যাটাগরি-৫ হ্যারিকেন এরিন
ঘণ্টায় ২৬০ কিমি বেগে এগোচ্ছে ক্যাটাগরি-৫ হ্যারিকেন এরিন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিবাহিত পুরুষরা সম্পর্ক জড়ালেও দোষ শুধু নারীদেরই হয়’
‘বিবাহিত পুরুষরা সম্পর্ক জড়ালেও দোষ শুধু নারীদেরই হয়’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওজন কমাতে ব্ল্যাক কফিতে কী মিশিয়ে খাবেন?
ওজন কমাতে ব্ল্যাক কফিতে কী মিশিয়ে খাবেন?

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

২০ আগস্টের মধ্যে জুলাই সনদ নিয়ে মত দেবে বিএনপি
২০ আগস্টের মধ্যে জুলাই সনদ নিয়ে মত দেবে বিএনপি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস

সম্পাদকীয়

আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো
আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের
পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার
বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে
ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে

পেছনের পৃষ্ঠা

জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও
মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও

নগর জীবন

জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা
জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি
নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?
ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী
বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান
হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান

পেছনের পৃষ্ঠা

খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না
খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব
দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমির সতর্কতায় মাইকিং
কুমির সতর্কতায় মাইকিং

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বাচিপ নেতা ডা. নিতাই হত্যা মামলায় পাঁচজনের মৃত্যুদণ্ড
স্বাচিপ নেতা ডা. নিতাই হত্যা মামলায় পাঁচজনের মৃত্যুদণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে গণপিটুনিতে একজন নিহত
রাজধানীতে গণপিটুনিতে একজন নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল
ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল

প্রথম পৃষ্ঠা

নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি
নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্যাতনেও আদর্শচ্যুত হননি খালেদা জিয়া
নির্যাতনেও আদর্শচ্যুত হননি খালেদা জিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ দিনের রিমান্ডে অনিন্দ্য ও তার দুই সহযোগী
পাঁচ দিনের রিমান্ডে অনিন্দ্য ও তার দুই সহযোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্ট সরকারের কাজই ছিল লুটপাট
ফ্যাসিস্ট সরকারের কাজই ছিল লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা ইস্যু আবার সামনে আনতে চায় বাংলাদেশ
রোহিঙ্গা ইস্যু আবার সামনে আনতে চায় বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাখালীর ইউরেকা পেট্রোল পাম্পে আগুন
মহাখালীর ইউরেকা পেট্রোল পাম্পে আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা