♦ ঘরের সামনে দুই ছেলেকে ফুটবল খেলতে দেখে মা প্রশ্ন করল, ‘এই, তোরা ফুটবল কোথায় পেলি রে? আমি তো কখনো কিনে দিইনি!’ বড় ছেলে জবাব দিল, ‘সামনের রাস্তায় কুড়িয়ে পেলাম, মা।’
মা বললেন, ‘কেউ খেলতে গিয়ে হারিয়ে ফেলেছে মনে হয়।’
ছোট ছেলের ত্বরিত জবাব, ‘হ্যাঁ মা, বল খুঁজতে এসে ওরাও তা-ই বলাবলি করছিল।’
♦ জামান গেছেন দোকানে ফল কিনতে।
জামান : ভাই, আম নেব। আপনার আপেলে কি ফরমালিন দেওয়া আছে?
দোকানদার : (ফিসফিস করে) আমার আমে তো ফরমালিন দেওয়া নাই। তবে পাশের দোকানে ফরমালিন পাওয়া যায়! ঢাইলা দিমু এক শিশি?
♦ পোস্ট অফিসে গিয়ে এক লোক পোস্টমাস্টারের দিকে একটা খাম বাড়িয়ে দিল।
: দেখুন তো ভাই, ঠিক আছে কি না?
: আরও ২০ পয়সার টিকিট দিতে হবে। চিঠি ভারী হয়ে গেছে।
: টিকিট লাগালে তো আরও ভারী হয়ে যাবে।
♦ প্রেমিকার বাবা : তুমি কি আমার মেয়ের সব ইচ্ছে পূরণ করতে পারবে?
প্রেমিক : জি পারব।
প্রেমিকার বাবা : এত শিওর হচ্ছ কী করে?
প্রেমিক : আপনার মেয়ে বলেছে, সে আমাকে ছাড়া কিছুই চায় না!
♦ বাবা : এবার পরীক্ষায় ৯০ পারসেন্ট মার্ক পেতেই হবে!
ছেলে : না, আমি ১০০ পারসেন্ট মার্কই তুলব।
বাবা : ইয়ার্কি করছিস কেন?
ছেলে : শুরুটা তো তুমিই করলে!
♦ সজীবের উচ্চতা পাঁচ ফুট দুই ইঞ্চি। সে গেছে পাত্রী দেখতে।
পাত্রীর বাবা জিজ্ঞেস করলেন, ‘বাবা, তোমার উচ্চতা কত?’
সজীব বলল, ‘৫ ফুট ১০ ইঞ্চি।’
পাশ থেকে তার মা খোঁচা দিয়ে ফিসফিস করে বললেন, ‘চুপ কর বোকা, এটা ফেসবুক না।’
♦ গৃহকর্মী : স্যার, আপনি রাত জেগে কী করেন?
নবীন সাহিত্যিক : গল্প-উপন্যাস লিখি।
গৃহকর্মী : এত কষ্ট করে রাত জেগে লেখার দরকার কী? কয়টা টাকা খরচ করলেই তো বাজার থেকে ওগুলো কিনতে পাওয়া যায়।
♦ তপু বলছে তার প্রেমিকাকে, ‘প্রেয়সী আমার, তোমার সঙ্গে আমার সব কথা শেয়ার করতে চাই। আমার সুখ, দুঃখ, হাসি, কান্না সব!’
প্রেমিকা : শুরুটা তাহলে তোমার এটিএম কার্ডের পাসওয়ার্ড দিয়েই হোক।
সংগ্রহ : মাহমুদুর মিজান, চাষাঢ়া, নারায়ণগঞ্জ