শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২৯, সোমবার, ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ব্যাংকে গ্রাহকদের অর্থ প্রদানে ভোগান্তি কাম্য নয়

নিরঞ্জন রায়
অনলাইন ভার্সন
ব্যাংকে গ্রাহকদের অর্থ প্রদানে ভোগান্তি কাম্য নয়

আমাদের দেশে ব্যাংকিং খাতের সমস্যা দীর্ঘদিনের। বলা যেতে পারে যে গত শতাব্দীর আশির দশকে বেসরকারি ব্যাংকের যাত্রা শুরুর সঙ্গে সঙ্গে অনিয়মও সংঘটিত হয়েছে সমান তালে। বিগত চার দশকে ব্যাংকিং খাতের পরিধি যেমন বৃদ্ধি পেয়েছে, তেমনি অনিয়ম, অব্যবস্থাপনাও পৌঁছেছে চরমে। বিশেষ করে নিয়ম-নীতির তোয়াক্কা না করে ইচ্ছামতো ঋণ প্রদান যেন বিভিন্ন ব্যাংকে নিয়মিত ঘটনা হয়ে দাঁড়িয়েছিল, যার পরিণতি হচ্ছে দেশের ব্যাংকিং খাতের মাত্রাতিরিক্ত খেলাপি ঋণ।

আজকের ব্যাংকিং খাত যে নানামুখী সমস্যায় জর্জরিত, তা মূলত চার দশক ধরে চলা চরম অনিয়ম-অব্যবস্থার পরিণতি। তবে অনিয়ম-অব্যবস্থা যে মাত্রারই হোক না কেন, কোনো ব্যাংক আমানতকারীর গচ্ছিত অর্থ ফেরত দিতে পারেনি—এমন ঘটনা আগে কখনোই ঘটেনি, আজ যেসব ব্যাংক খারাপ অবস্থায় পড়েছে। এ কারণে গ্রাহকদের অর্থ ফেরত দিতে পারছে না বলে দাবি করা হচ্ছে। তার চেয়েও অনেক বেশি খারাপ অবস্থায় পড়েছিল একসময়ের আল-বারাকা ব্যাংক।

কিন্তু সেই ব্যাংকও গ্রাহকদের অর্থ ফেরত দিয়েছে এবং কয়েকবার নাম পরিবর্তন করে এখনো টিকে আছে। সম্প্রতি গ্রাহকরা, বিশেষ করে আমানতকারীরা কয়েকটি ব্যাংক থেকে তাদের গচ্ছিত আমানতের অর্থ উত্তোলন করতে পারছে না। গত বছরের শেষের দিকে এবং এ বছরের শুরুতে কয়েকটি ব্যাংক প্রকাশ্যে ঘোষণা দিয়েই গ্রাহকদের অর্থ প্রদানে অপারগতা প্রকাশ করেছে, যা নিয়ে গ্রাহকদের মধ্যে চরম হতাশা এবং অসন্তোষ দেখা দেয়। এই অবস্থার বিরুদ্ধে তীব্র সমালোচনা হয় এবং বাংলাদেশ ব্যাংক কিছু পদক্ষেপ নেওয়ায় সেসব ব্যাংক প্রকাশ্যে গ্রাহকদের অর্থ ফেরত দিতে অস্বীকৃতি জানানোর অবস্থান থেকে সরে এসেছে।

কিন্তু কয়েকটি ব্যাংক সেভাবে গ্রাহকদের অর্থ ফেরত দিতে চাইছে না বা পারছে না। সেসব ব্যাংকে এসে গ্রাহকরা যখন তাদের গচ্ছিত অর্থ ফেরত নিতে চাইছে, তখন সেসব ব্যাংক প্রথমেই জানার চেষ্টা করে যে গচ্ছিত অর্থ মেয়াদি আমানত হিসাবে জমা আছে, নাকি সঞ্চয়ী বা চলতি হিসাবে জমা আছে। যদি মেয়াদি আমানত হিসাবে জমা থাকে, তাহলে সেই আমানতের মেয়াদ পূর্ণ হয়েছে, নাকি মেয়াদপূর্তির আগেই উত্তোলনের জন্য আবেদন করা হয়েছে। যদি মেয়াদি আমানত মেয়াদপূর্তির আগেই উত্তোলনের জন্য গ্রাহক আসে, তাহলে তো কথাই নেই। সরাসরি বলে দেওয়া হচ্ছে যে মেয়াদপূর্তির আগে উত্তোলন করার সুযোগ নেই।

আর যে ক্ষেত্রে সঞ্চয়ী হিসাব, চলতি হিসাব বা মেয়াদপূর্তিতে মেয়াদি আমানতের অর্থ উত্তোলনের জন্য গ্রাহকরা ব্যাংকে আসে, সে ক্ষেত্রে ব্যাংক অর্থ ফেরত না দিয়ে জোরপূর্বক নতুন মেয়াদে ব্যাংকে জমা রেখে মাসে মাসে সুদ নিয়ে যাওয়ার জন্য বলে দেয়। সেই সঙ্গে এটিও জানিয়ে দেওয়া হচ্ছে যে আগামী দিনগুলোতে ব্যাংকের অবস্থা যখন ভালো হবে, তখন তারা টাকা ফেরত পাবে। এহেন পরিস্থিতিতে সেসব ব্যাংকের কর্মকর্তাদের কথামতো ভবিষ্যতে গ্রাহকরা সেই ব্যাংকের কাছ থেকে যে সুদের অর্থ সময়মতো নিতে পারবে, সেই ভরসাও রাখতে পারছে না।

এসব ব্যাংকে সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ অর্থ জমা রেখেছে। একদিকে যেমন সাধারণ মানুষ কিছুটা বেশি সুদের আশায় এসব ব্যাংকে অর্থ জমা রেখেছে, অন্যদিকে তেমনি নানা কানেকশন বা যোগাযোগের কারণে সমাজের বিত্তশালীরাও এখানে অর্থ জমা রেখেছে। এর বাইরে অনেক ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ীরাও তাঁদের ব্যবসার প্রয়োজনে জমানো অর্থ এসব ব্যাংকে স্থায়ী আমানত হিসেবে জমা রেখেছেন। ফলে ব্যাংকে থেকে আমানতের টাকা ফেরত না পাওয়ার কারণে সমাজের সব শ্রেণি-পেশার মানুষই ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। বিত্তবানদের তুলনায় সাধারণ মানুষ এবং ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ীরাই সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। সাধারণ মানুষ ভবিষ্যতে চিকিৎসা ব্যয়, ছেলেমেয়ের শিক্ষা ব্যয় বা বিয়েশাদির খরচ মেটানোর উদ্দেশ্যে বা কোনো স্থাবর সম্পত্তি; যেমন—জমি ক্রয়ের জন্য যা কিছু সঞ্চয় করে, তা-ই ব্যাংকে জমা রেখে থাকে। একইভাবে ব্যবসার প্রয়োজনে ভবিষ্যতে খরচ বা বিনিয়োগ করার উদ্দেশ্যে যে অর্থ জমা করে, তা-ই ব্যাংকে গচ্ছিত রাখে। এসব প্রয়োজন দেখা দিলেই মানুষ ব্যাংক থেকে অর্থ উত্তোলন করতে চায়। এ কারণেই ব্যাংক যখন আমানতকারীর চাহিদা মোতাবেক অর্থ ফেরত দিতে অপারগতা প্রকাশ করে, তখন সাধারণ মানুষ মারাত্মক সমস্যায় পড়ে যায়। এ ধরনের পরিস্থিতিতে অবশ্য আতঙ্কিত উত্তোলনের পরিমাণ বেড়ে যায়, যা খুবই স্বাভাবিক। এই আতঙ্কিত উত্তোলন বন্ধ করতে হলে আমানতকারীদের চাহিদা মোতাবেক অর্থ ফেরত প্রদান নিশ্চিত করতে হবে।

সবচেয়ে মারাত্মক সমস্যা হচ্ছে যে এ ঘটনা দেশের ব্যাংকিং খাতে এক নজিরবিহীন দৃষ্টান্ত স্থাপন করল। ব্যাংক আমানতকারীর অর্থ ফেরত দিতে পারবে না, অথচ ব্যাংকিং ব্যবসা চালিয়ে যাবে—এমন অবস্থা ছিল কল্পনাতীত। আগে ব্যাংক অর্থ ফেরত দিতে না পারলে মারাত্মক সমস্যায় পড়ে যেত। হয় নিয়ন্ত্রক সংস্থা বা বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে শাস্তি পেতে হতো অথবা আদালত থেকে শাস্তি পেতে হতো। আর এই শাস্তির ভয়েই ব্যাংকগুলো আমানতকারীদের অর্থ ফেরত প্রদানে বদ্ধপরিকর ছিল। এখন ব্যাংকের অবস্থা খারাপ—এই অজুহাতে আমানতকারীর অর্থ ফেরত প্রদানে অস্বীকৃতি জানানো যায় এবং কোনো রকম শাস্তির সম্মুখীন না হয়ে অনায়াসে ব্যাংকিং ব্যবসাও চালিয়ে যাওয়া যায়। ভবিষ্যতে এই খারাপ দৃষ্টান্ত অনুসরণ করে অনেক ব্যাংক ইচ্ছা করলেই আমানতের অর্থ ফেরত না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিতে পারবে। এ ধরনের ঘটনা ভবিষ্যতে দেশের ব্যাংকিং খাতে ভয়াবহ এক পরিণতির সূচনা করে রাখল।

একটি ব্যাংক আমানতকারীর অর্থ ফেরত না দিয়ে টিকে থাকে কিভাবে? হয় আমানতকারীদের অর্থ ফেরত দিতে হবে, নতুবা ব্যাংক বন্ধ করে দিতে হবে। এর কোনো রকম বিকল্প নেই। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে, আমাদের দেশের আর্থ-সামাজিক অবস্থার বাস্তবতায় চাইলেও একটি ব্যাংক বন্ধ করা সম্ভব নয়। তাই বিকল্প ব্যবস্থা হিসেবে ব্যাংকের পরিচালকদের মালিকানা নিয়ে নেওয়া যেতে পারে। কেননা মালিকদের কারণেই আজ ব্যাংকের এই অবস্থা। তাই তাঁদের মালিকানা রাখার কোনো অধিকার নেই। বেশি মূল্যে এই মালিকানা অন্যদের কাছে বিক্রি করে দেওয়া যেতে পারে। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে, বর্তমান অবস্থায় এসব ব্যাংক ক্রয়ের জন্য নতুন বিনিয়োগকারী না পাওয়ারই কথা। তাই সাময়িক ব্যবস্থা হিসেবে সরকারের তত্ত্বাবধানে পেশাজীবী ব্যাংকার, নিরীক্ষা ফার্ম এবং আইনজীবীদের সমন্বয়ে একটি কনসোর্টিয়াম গঠন করে সমস্যায় থাকা ব্যাংকগুলো পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়া যেতে পারে। সেই সঙ্গে কিছু ব্যাবসায়িক পরিকল্পনা এবং সহযোগিতা প্রদান করতে পারলে ব্যাংকগুলো তিন থেকে পাঁচ বছরের মধ্যে ঘুরে দাঁড়াতে পারবে। এবং তখন বেশ উচ্চমূল্যেই এসব ঘুরে দাঁড়ানো ব্যাংক দেশের ব্যবসায়ী বা বিনিয়োগকারীদের কাছে বিক্রি করে দেওয়া সম্ভব। এ ধরনের সমাধান কিভাবে হতে পারে, তা ব্যাখ্যা করতে গেলে বিস্তারিত আলোচনার প্রয়োজন, যা এই সীমিত পরিসরে সম্ভব নয়। 

অনেকেই বলার চেষ্টা করবেন যে এসব ব্যাংকে খেলাপি ঋণের পরিমাণ এত বেশি যে এই ব্যাংকগুলো ঠিক করা যাবে না। কথাটি সঠিক হলেও পুরোপুরি সঠিক নয়। কেননা খেলাপি ঋণ যে শুধু এই ব্যাংকগুলোর সমস্যা তেমন নয়। মাত্রাতিরিক্ত খেলাপি ঋণ পুরো ব্যাংকিং খাতের সমস্যা। কোনো ব্যাংকের বেশি আর কোনো ব্যাংকের কম, এই যা। এ কারণেই কিছু বিশেষ পদক্ষেপের মাধ্যমে এই খেলাপি ঋণ সমস্যার সমাধান করতে হবে। মোটকথা, আমানতকারীর অর্থ ফেরত দিতে না পারার মতো অবস্থা ব্যাংকিং খাতে এক দিনের জন্যও চলতে পারে না এবং চলতে দেওয়াও উচিত নয়। এ ব্যাপারে বাংলাদেশ ব্যাংকের কঠোর অবস্থান গ্রহণ করা প্রয়োজন। বিষয়টি বাংলাদেশ ব্যাংক ও অর্থ মন্ত্রণালয় গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করবে বলেই আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস।

লেখক: সার্টিফায়েড অ্যান্টি মানি লন্ডারিং স্পেশালিস্ট ও ব্যাংকার, টরন্টো, কানাডা

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
সর্বশেষ খবর
বিএনপিকে ধ্বংস করতে গিয়ে আওয়ামী লীগই নিশ্চিহ্নের পথে : মঈন খান
বিএনপিকে ধ্বংস করতে গিয়ে আওয়ামী লীগই নিশ্চিহ্নের পথে : মঈন খান

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৭৩৯ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৭৩৯ মামলা

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

আগামী নির্বাচনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত পুলিশ : আইজিপি
আগামী নির্বাচনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত পুলিশ : আইজিপি

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ক্যামেরুনে নির্বাচনের ফল ঘোষণার আগে সংঘর্ষ, নিহত ৪
ক্যামেরুনে নির্বাচনের ফল ঘোষণার আগে সংঘর্ষ, নিহত ৪

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাকা পাচারের উন্নয়ন প্রকল্প দিয়েও মানুষ মারে হাসিনা : রাশেদ প্রধান
টাকা পাচারের উন্নয়ন প্রকল্প দিয়েও মানুষ মারে হাসিনা : রাশেদ প্রধান

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

সরকারের উদ্দেশ্য এখন পরিষ্কার তা হলো নির্বাচন আয়োজন : শ্রম উপদেষ্টা
সরকারের উদ্দেশ্য এখন পরিষ্কার তা হলো নির্বাচন আয়োজন : শ্রম উপদেষ্টা

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের মাঠ প্রশাসনে রদবদল, ১৩ এসপিকে বদলি
পুলিশের মাঠ প্রশাসনে রদবদল, ১৩ এসপিকে বদলি

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যে আগ্রহী পাকিস্তান : অর্থ উপদেষ্টা
দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যে আগ্রহী পাকিস্তান : অর্থ উপদেষ্টা

৪৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিএনপি সরকার গঠন করলে বেসরকারি খাতকে প্রাধান্য দেবে : আমীর খসরু
বিএনপি সরকার গঠন করলে বেসরকারি খাতকে প্রাধান্য দেবে : আমীর খসরু

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় তিনজন নিহত
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় তিনজন নিহত

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিতে হাওরের উন্নয়ন করা হচ্ছে: পরিবেশ উপদেষ্টা
খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিতে হাওরের উন্নয়ন করা হচ্ছে: পরিবেশ উপদেষ্টা

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার টি-২০ সিরিজ জয়ের লক্ষ্যে ফিল্ডিংয়ে টাইগাররা
এবার টি-২০ সিরিজ জয়ের লক্ষ্যে ফিল্ডিংয়ে টাইগাররা

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নিত্যপণ্যের দাম সাশ্রয়ের মধ্যে রাখতে পেরেছে সরকার : খাদ্য উপদেষ্টা
নিত্যপণ্যের দাম সাশ্রয়ের মধ্যে রাখতে পেরেছে সরকার : খাদ্য উপদেষ্টা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে গণঅধিকার পরিষদের ৫৯ নেতার পদত্যাগ
গোপালগঞ্জে গণঅধিকার পরিষদের ৫৯ নেতার পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে অংশ নেবে এনসিপি : সারজিস
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে অংশ নেবে এনসিপি : সারজিস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইসিইউ থেকে কেবিনে আইয়ার
আইসিইউ থেকে কেবিনে আইয়ার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক রেলমন্ত্রী মুজিবুলের পিএস কিবরিয়ার ৫ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাবেক রেলমন্ত্রী মুজিবুলের পিএস কিবরিয়ার ৫ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিষ্ঠানের স্বার্থ সবকিছুর ঊর্ধ্বে রাখতে হবে : ফায়ার সার্ভিস ডিজি
প্রতিষ্ঠানের স্বার্থ সবকিছুর ঊর্ধ্বে রাখতে হবে : ফায়ার সার্ভিস ডিজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহরুখকে ‘একঘেয়ে অভিনেতা’ বললেন নাসিরুদ্দিন
শাহরুখকে ‘একঘেয়ে অভিনেতা’ বললেন নাসিরুদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ক্ষমতায় গেলে নারীদের কর্মঘণ্টা কমিয়ে দেয়ার ঘোষণা জামায়াত আমিরের
ক্ষমতায় গেলে নারীদের কর্মঘণ্টা কমিয়ে দেয়ার ঘোষণা জামায়াত আমিরের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাগা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
নাগা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জামালপুরে কাভার্ড ভ্যানের চাপায় ৪ জনের মৃত্যু
জামালপুরে কাভার্ড ভ্যানের চাপায় ৪ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত সিরিজ দিয়ে দলে ফিরলেন প্রোটিয়া অধিনায়ক বাভুমা
ভারত সিরিজ দিয়ে দলে ফিরলেন প্রোটিয়া অধিনায়ক বাভুমা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪ মাসে মোংলায় নোঙর করেছে ২৫৫ বিদেশি জাহাজ
৪ মাসে মোংলায় নোঙর করেছে ২৫৫ বিদেশি জাহাজ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দীর্ঘদিন কাপ্তাই হ্রদ ড্রেজিং না হওয়ায় উদ্বেগ মৎস্য উপদেষ্টার
দীর্ঘদিন কাপ্তাই হ্রদ ড্রেজিং না হওয়ায় উদ্বেগ মৎস্য উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষা বিষয়ক কর্মশালা
ফরিদপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গণভোটের মাধ্যমে পিআর পদ্ধতির সমাধান করতে হবে: মুজিবুর রহমান
গণভোটের মাধ্যমে পিআর পদ্ধতির সমাধান করতে হবে: মুজিবুর রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে কলেজছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে কলেজছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন খাতে সহযোগিতা জোরদারে একমত ঢাকা ও ইসলামাবাদ
বিভিন্ন খাতে সহযোগিতা জোরদারে একমত ঢাকা ও ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালিতে ভয়াবহ জ্বালানি সংকট, সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা
মালিতে ভয়াবহ জ্বালানি সংকট, সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
স্বর্ণের দাম আরও কমল
স্বর্ণের দাম আরও কমল

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর
ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?
সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস
বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর
টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?
গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে
গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন
মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন
ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার
ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস
জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!
নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি
আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার
শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!
টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প
আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়
হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!
আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ
জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু
মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব
বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট
মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০
ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিবি পরিচয়ে প্রেমের সম্পর্ক, কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর মোবাইল-স্বর্ণালঙ্কার লুট
ডিবি পরিচয়ে প্রেমের সম্পর্ক, কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর মোবাইল-স্বর্ণালঙ্কার লুট

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি
মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লাখ লাখ টাকা নিয়ে ‘উড়ে গেল’ উড়াও বাংলাদেশ!
লাখ লাখ টাকা নিয়ে ‘উড়ে গেল’ উড়াও বাংলাদেশ!

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে
এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি
প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা

সম্পাদকীয়

ওষুধ কাজ করছে না শরীরে
ওষুধ কাজ করছে না শরীরে

পেছনের পৃষ্ঠা

তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু
তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাধু বেশে শয়তান
সাধু বেশে শয়তান

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত

নগর জীবন

দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই
দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই

নগর জীবন

‘সনদ বাস্তবায়নের সুনির্দিষ্ট ফোরাম জাতীয় সংসদ’
‘সনদ বাস্তবায়নের সুনির্দিষ্ট ফোরাম জাতীয় সংসদ’

নগর জীবন

সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ
সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ

নগর জীবন

ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা
ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে স্থবিরতা
শিল্পে স্থবিরতা

সম্পাদকীয়

দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে
দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!
অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!

মাঠে ময়দানে

হাতি প্রতীকে নিবন্ধন পেল বাংলাদেশ রিপাবলিকান পার্টি
হাতি প্রতীকে নিবন্ধন পেল বাংলাদেশ রিপাবলিকান পার্টি

পেছনের পৃষ্ঠা

তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি
তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি

নগর জীবন

হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম
হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম

শোবিজ

সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত
সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত

নগর জীবন

রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা
রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা

নগর জীবন

দুই সন্দেহভাজন গ্রেপ্তার
দুই সন্দেহভাজন গ্রেপ্তার

শনিবারের সকাল

৩৬ বছরেও হয়নি পূর্ণাঙ্গ ডেন্টাল কলেজ
৩৬ বছরেও হয়নি পূর্ণাঙ্গ ডেন্টাল কলেজ

নগর জীবন

মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা
মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা

নগর জীবন

প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন

সম্পাদকীয়

১৫ সেনা কর্মকর্তা এখনো চাকরিতে বহাল : প্রসিকিউশন
১৫ সেনা কর্মকর্তা এখনো চাকরিতে বহাল : প্রসিকিউশন

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি
পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি

নগর জীবন

গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান

সম্পাদকীয়

সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে
সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে

নগর জীবন

নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ
নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম