শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৪৩, রবিবার, ২২ জুন, ২০২৫

ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প

গাজীউল হাসান খান
অনলাইন ভার্সন
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প

গণমাধ্যমের সংবাদ বিশ্লেষকদের মতে, যুক্তরাষ্ট্রের ‘দিশাহীন ও বেপরোয়া’ প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প কোনো গুরুতর ব্যাপারে তাঁর সিদ্ধান্ত পাল্টাতে খুব বেশি সময় নেন না। এর মূল কারণ হচ্ছে ট্রাম্প খুব ভেবেচিন্তে কোনো কথা বলেন না। তবে তিনি নিজেকে বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাধর ব্যক্তি বলে মনে করেন। ফলে তাঁর পক্ষে দিনকে রাত কিংবা রাতকে দিন বলে চালিয়ে দেওয়া অনায়াসলব্ধ কিংবা তাঁর খেয়ালখুশির বহিঃপ্রকাশ হিসেবে গণ্য করা হয়ে থাকে।

এতে তার নীতি-নৈতিকতা, কর্মপদ্ধতি এবং এমনকি পররাষ্ট্রনীতি সম্পর্কে সাধারণ মানুষ খুব সহজেই বিভ্রান্ত হয়ে পড়ে। উল্লেখ্য, গত ১৩ জুন ইসরায়েলের ইহুদিবাদী প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু যখন একতরফাভাবে ইরানের ওপর একটি ভয়ংকর হামলা শুরু করেছিলেন, ঠিকই তখনই প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের নির্দেশে ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে ইরানের পরমাণু ইস্যু নিয়ে একটি সমঝোতায় উপনীত হওয়ার প্রক্রিয়া চলছিল। ইরান সে সমঝোতার জন্য প্রস্তুত ছিল, কিন্তু নেতানিয়াহু সে অবস্থায় তড়িঘড়ি করে ইরানের ওপর ব্যাপক হামলা শুরু করে দেয়। অতি অল্প সময়ের মধ্যে ইরানের সামরিক বাহিনীর শীর্ষ পদে অধিষ্ঠিত জেনারেল ও বিজ্ঞানীদের হত্যা করে, যা এখনো অব্যাহত রয়েছে। তাছাড়া গুঁড়িয়ে দেয় ইরানের গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন সামরিক ও বেসামরিক স্থাপনা।

বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প সে হামলায় সরাসরি অংশ না নিলেও তিনি তাতে বাধা দেননি, বরং এক অভিনব কৌশলের আশ্রয় নিয়েছিলেন, যাতে ইরানকে সামরিক দিক থেকে দুর্বল করে ফেলা যায়। নতজানু করা যায় তাদের অঘোষিত পরিকল্পনামাফিক একটি চুক্তি স্বাক্ষরের ব্যাপারে। সংবাদমাধ্যমের বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, ইরানের বিরুদ্ধে আগ্রাসী সামরিক অভিযানের ব্যাপারে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সম্মতি ছিল।

কারণ ট্রাম্পের সম্মতি ছাড়া ইসরায়েলের কোনো ক্ষমতাই ছিল না ইরানের ওপর এমন ভয়াবহ একটি হামলা চালানোর। শুধু তা-ই নয়, ইরানের ওপর সামরিক অভিযান চালানোর আগেই যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলকে অস্ত্রশস্ত্র সরবরাহ শুরু করেছিল এবং ইউরোপে আকাশে উড্ডয়নরত অবস্থায় জ্বালানি সরবরাহের জন্য বিশেষায়িত বিমানের একটি বহর পাঠানোর ব্যবস্থা নেওয়া হয়। সুতরাং ইরানে হামলার ব্যাপারে সম্পূর্ণ বিষয়টিই ছিল একটি সাজানো নাটক, যা ইরান, আরববিশ্ব কিংবা বহির্জগৎ প্রথমে ধারণাই করতে পারেনি।

ইরানে ইসরায়েলি আক্রমণের আগে ও পরে আন্তর্জাতিক পরমাণু সংস্থা আইএইএর মহাব্যবস্থাপক রাফায়েল গ্রোসি বারবার বলেছেন, পরমাণু অস্ত্র তৈরির আনুষ্ঠানিক প্রযুক্তিগত দিক থেকে ইরান এখনো অনেক দূরে। কারণ এখনো প্রয়োজনীয় ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের পর্যায় ৬০ শতাংশের ওপরে যায়নি। পরমাণু বোমা তৈরির জন্য সমৃদ্ধকরণের পর্যায় ৯০ শতাংশে উন্নীত হতে হবে। এই অবস্থায় ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি বারবার বলেছেন, ‘আমরা জনকল্যাণে ইউরেনিয়ামের ব্যবহার নিশ্চিত করতে চাই, মারণাস্ত্র তৈরি করার জন্য নয়।’ কিন্তু ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী তাতে কখনোই কান দেননি। তিনি প্রায় ৩০ বছরের বেশি সময় ধরে ইরানের পরমাণু বোমা তৈরির ব্যাপারে মন্তব্য করে আসছিলেন। তা ছাড়া ইরান যখন পরমাণু ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সমঝোতার প্রায় দ্বারপ্রান্তে, ঠিক তখনই কেন নেতানিয়াহু ইরানে হামলা শুরু করলেন? এই গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তরে গণমাধ্যমের অনেকে বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ওপর নেতানিয়াহুর ষোলো আনা ভরসা ছিল না। তাঁর একটি ধারণা জন্মেছিল যে ট্রাম্প তাঁকে বাদ দিয়ে পরমাণু ইস্যুতে ইরানের সঙ্গে একটি চুক্তি করে ফেলতে পারেন। কিন্তু নেতানিয়াহুর উদ্দেশ্য ছিল ইরানের সব পরমাণু স্থাপনা সমূলে ধ্বংস করা।

সাদ্দাম হোসেনের জীবদ্দশায় ১৯৮১ সালে ইরানের অসিরাক পরমাণু রিঅ্যাক্টরে যা ঘটেছিল, নেতানিয়াহু তারই পুনরাবৃত্তি করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু ইরানের পরমাণু কার্যক্রমের ব্যাপক অগ্রগতি সাধিত হওয়ার ফলে কোনো একটি বা দুটি কেন্দ্রে অকস্মাৎ জঙ্গি বিমান থেকে হামলা চালিয়ে ধুলায় মিশিয়ে দেওয়া সম্ভব ছিল না। অন্যদিকে দ্বিতীয়বারের মতো নির্বাচিত হয়ে রাষ্ট্রক্ষমতায় আসার পর প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প চেয়েছিলেন মধ্যপ্রাচ্যসহ সর্বত্র শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে। সে কারণে ট্রাম্প ও নেতানিয়াহুর মধ্যে কেউ কাউকে সম্পূর্ণভাবে আস্থায় নিতে পারছিলেন না। এ ক্ষেত্রে ট্রাম্পের পথে প্রধান প্রতিবন্ধক ছিল যুক্তরাষ্ট্রে প্রতিষ্ঠিত আমেরিকান ইসরায়েলি পাবলিক অ্যাফেয়ার্স কমিটি (AIPAC) নামে একটি শক্তিশালী ইহুদি লবি। তাদের পাশ কাটিয়ে ডোনাল্ড ট্রাম্পের মতো রাজনীতিকের পক্ষে যুক্তরাষ্ট্রে কিছুই করা সম্ভব নয় বলে অনেকে মনে করেন। যুক্তরাষ্ট্রে এবং ইসরায়েলে ইহুদিবাদীরা এতই প্রভাব ও বিত্তশালী যে তাদের ইচ্ছার বিরুদ্ধে কাজ করে ক্ষমতায় টিকে থাকা যুক্তরাষ্ট্রের কোনো প্রেসিডেন্টের পক্ষেই খুব সহজ হবে না। সেসব কারণে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের পক্ষে তাঁর ইচ্ছামাফিক সব কাজ করা সম্ভব ছিল না। ফিলিস্তিন, ইরানসহ মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন ইস্যুতে প্রবল চাপের মুখে তাঁকে বারবার সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করতে হয়েছে। তা ছাড়া ট্রাম্প নিজেও একজন বর্ণবাদী ও ইসলামবিদ্বেষী বলে ধারণা করা হয়। তবে আরববিশ্বের অর্থ-বিত্ত এবং মধ্যপ্রাচ্যের জ্বালানি সম্পদের কারণে তাঁকে অনেক সময় বিভিন্ন অভিনয় করতে হয় বলে ব্যাপক সমালোচনা রয়েছে।

কট্টর ইহুদিবাদী নেতা নেতানিয়াহুর বিনা ঘোষণায় ইরান আক্রমণের পর তাৎক্ষণিকভাবে এ ঘটনার নিন্দা জানায় বিশ্বের অন্যতম প্রধান পরাশক্তি চীন ও রাশিয়া এবং তার সঙ্গে সঙ্গে বিশ্বের বেশির ভাগ গণতান্ত্রিক দেশ। কিন্তু এ ব্যাপারে ভারত সম্পূর্ণ নীরব। চীনের প্রেসিডেন্ট শি চিনপিং রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে এই যুদ্ধ থামাতে মধ্যস্থতা করতে আহবান জানিয়েছেন। পুতিনও এ ব্যাপারে এরই মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর সঙ্গে দীর্ঘ আলোচনা করেছেন বলে জানা গেছে। তা ছাড়া ইরানের বুশহরে নির্মাণাধীন একটি পরমাণু জ্বালানি প্রকল্পে প্রচুর রুশ কারিগরি ও প্রযুক্তি বিষয়ক কর্মকর্তা ও কর্মচারী কাজ করেন বলে পুতিন নেতানিয়াহুকে জানিয়েছেন। রুশ প্রেসিডেন্ট উল্লিখিত কর্মজীবীদের পূর্ণ নিরাপত্তা দাবি করেছেন। তবে এরই মধ্যে ইরানের নাতাঞ্জ, ফার্দো, খনদানসহ তেহরান, ইসফাহান ও অন্য এলাকায় স্থাপিত চারটি ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ পরমাণুকেন্দ্রে ইসরায়েল ব্যাপক হামলা চালিয়েছে। এতে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হলেও ইউরেনিয়াম মজুদকৃত বা সংরক্ষিত স্থানগুলো এখনো তেমন ঝুঁকির মুখে পড়েনি বলে সরকারি সূত্রে বলা হয়েছে। সেসব বিষয়ে ইরানের রাষ্ট্রপ্রধান মাসুদ পেজেশকিয়ানের সঙ্গে প্রেসিডেন্ট পুতিন কয়েক দফায় কথা বলেছেন। তা ছাড়া রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিন ও চীনের প্রেসিডেন্ট শি চিনপিং ইরানের পাশে রয়েছেন বলে জানিয়েছেন। ইসরায়েলের ইরান আক্রমণের প্রাক্কালে বিভিন্ন হুমকি-ধমকির মুখে চীন ইরানে বেশ কিছু প্রয়োজনীয় সমরাস্ত্র পাঠিয়েছে বলে জানা গেছে।

নেতানিয়াহু ইরানের বিরুদ্ধে এই যুদ্ধে যথাশীঘ্র যুক্তরাষ্ট্রকে টেনে আনতে হন্যে হয়ে উঠেছিলেন। এর পাশাপাশি কাজ করেছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবশালী ইহুদি ধনকুবের, রাজনীতিক ও গণমাধ্যম। যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াও পশ্চিমা জগৎ অর্থাৎ যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স এবং জার্মানিও ইসরায়েলের পাশে রয়েছে। আর মধ্যপ্রাচ্যের সৌদি আরব, আমিরাত, কাতার, কুয়েত এবং তুরস্কও মার্কিন প্রভাবের বাইরে যাবে না। তুরস্ক এখনো ইসরায়েলকে তেল সরবরাহ করে যাচ্ছে। প্রয়োজনে তারা সবাই ইসরায়েলকে হয়তো অস্ত্রশস্ত্রও সরবরাহ করবে। ব্রিটিশ রণতরি কুইন এলিজাবেথ-২ এরই মধ্যে ইরানের দিকে রওনা দিয়েছে জঙ্গিবিমানের বহর নিয়ে। যুক্তরাষ্ট্রও যুদ্ধের জন্য দিয়াগো গার্সিয়া দ্বীপে একটি সামরিক ঘাঁটি চেয়েছে ব্রিটেনের কাছে। পক্ষান্তরে এই ধ্বংসাত্মক যুদ্ধে ইরান এখনো চীন কিংবা রাশিয়ার কাছে কোনো সাহায্য চায়নি। তারা একাই তাদের বিভিন্ন পাল্লার রকেট ও হাইপারসনিক মিসাইল নিয়ে ইসরায়েলে পাল্টা আক্রমণ চালিয়ে যাচ্ছে। প্রয়োজন হলে ইরান তার হরমুজ প্রণালি বন্ধ করে দেবে, যার মাধ্যমে বিশ্বের ২০ শতাংশ জ্বালানি সরবরাহ করা হয়ে থাকে। এতে পারস্য উপসাগর এবং এমনকি লোহিত সাগরেও জাহাজ চলাচল বন্ধ হয়ে যাবে।

এই যুদ্ধ অতি শীঘ্র বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে না পড়লেও আঞ্চলিকভাবে তা বিস্তৃত হবে, তাতে কোনো সন্দেহ নেই। তেলের মূল্যসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম বহুগুণে বৃদ্ধি পাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এতে অর্থনৈতিক মন্দায় যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা অর্থনীতি ধসে পড়তে পারে। তা ছাড়া মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন মুসলিম রাষ্ট্রে সামরিক ঘাঁটিতে যুক্তরাষ্ট্রের ৬০ হাজার নিয়মিত সেনা রয়েছে। ইরান নিরুপায় হলে তাদের ওপরও হামলা চালাতে বাধ্য হবে বলে অনেকে মনে করেন। যে ইসরায়েল পরমাণু বোমা তৈরির সন্দেহে ইরানের ওপর সর্বাত্মক সামরিক হামলা শুরু করেছে, তাদের হাতে রয়েছে ৯০টি পরমাণু বোমা এবং ২০০টির ওপর তারা তৈরি করতে পারে অল্প সময়ের মধ্যে। এই তথ্য প্রদান করেছে বিভিন্ন গণমাধ্যম। তবে ঘটনা যা-ই হোক, এই যুদ্ধ দীর্ঘায়িত হলে বিশ্বের অর্থনীতি ও রাজনীতির চেহারা সম্পূর্ণ বদলে যেতে পারে।

ইসরায়েল ইরানে আক্রমণ শুরুর এক সপ্তাহ পার হয়ে গেছে, কিন্তু তাতে যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলের কাছে কোনো কৈফিয়ত চায়নি। তাই অনেক সংবাদ বিশ্লেষক বলেন, মার্কিনরা ইহুদি জনগোষ্ঠী এবং ইসরায়েলের কাছে একরকম জিম্মি হয়ে পড়েছে। যুক্তরাষ্ট্র ইহুদিবাদী ইসরায়েলের হয়ে ইরানের বিরুদ্ধে সরাসরি যুদ্ধে জড়াবে কি না সে জন্য প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গত বৃহস্পতিবার দুই সপ্তাহ সময় বেঁধে দিয়েছেন। হুঁশিয়ার করে বলেছেন, এই সময়ের মধ্যে ইরানকে পরমাণু বোমা তৈরির খায়েশ ও হাইপারসনিক ব্যালিস্টিক মিসাইল ব্যবহারের সিদ্ধান্ত ত্যাগ করে চুক্তি স্বাক্ষর করতে হবে। সে জন্য জেনেভার জার্মান দূতাবাসে গত শুক্রবার ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) প্রতিনিধির উপস্থিতিতে ইরানকে ইউরোপের দুই পরাশক্তি যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্স এবং জার্মান কূটনীতিকদের সঙ্গে বসার আহবান জানিয়েছিলেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। ইরান পরমাণু বোমা না বানানোর প্রতিশ্রুতি দিলেও হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্রের ব্যবহার ত্যাগ করতে রাজি নয়। এতে তারা তাদের নিরাপত্তা কিংবা প্রতিরক্ষা সামর্থ্য সম্পূর্ণভাবে হারিয়ে ফেলবে বলে উল্লেখ করেছে। তা ছাড়া ইরান বলেছে, তারা সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষর করার সঙ্গে সঙ্গে তাদের ওপর থেকে যাবতীয় মার্কিন নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে হবে। এখন দেখা যাক, ইসরায়েল-মার্কিন জোট শেষ পর্যন্ত কী করে? ইসরায়েল মনেপ্রাণে চায় প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প চুক্তি স্বাক্ষর না করে চিরতরে ইরানকে অকার্যকর করে দেওয়ার জন্য আক্রমণ চালান। এতে ইসরায়েল সমগ্র ফিলিস্তিন ভূখণ্ড ও ইরানের জ্বালানিসম্পদের ওপর দখলদারি প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হবে।

লেখক : বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) সাবেক প্রধান সম্পাদক ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক, বাংলাদেশের ওয়াশিংটন দূতাবাসে নিযুক্ত সাবেক মিনিস্টার।

এই বিভাগের আরও খবর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
গুজব সন্ত্রাসের শেষ কোথায়?
গুজব সন্ত্রাসের শেষ কোথায়?
ব্যাংকে গ্রাহকদের অর্থ প্রদানে ভোগান্তি কাম্য নয়
ব্যাংকে গ্রাহকদের অর্থ প্রদানে ভোগান্তি কাম্য নয়
উমর ভাইকে যেভাবে পেয়েছি
উমর ভাইকে যেভাবে পেয়েছি
ডিজিটাল ব্যাংক : টেকসই আর্থিক অন্তর্ভুক্তির নতুন দিগন্ত
ডিজিটাল ব্যাংক : টেকসই আর্থিক অন্তর্ভুক্তির নতুন দিগন্ত
নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ
নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ
একাত্তরের গৌরব ছিল দেশপ্রেম
একাত্তরের গৌরব ছিল দেশপ্রেম
তারেক রহমানের অপেক্ষায় বাংলাদেশ
তারেক রহমানের অপেক্ষায় বাংলাদেশ
পরশ্রীকাতরতা থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
পরশ্রীকাতরতা থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
সর্বশেষ খবর
কুড়িগ্রামে ৭ দিনে ২ কোটি ১১ লাখ টাকার মাদকসহ অবৈধ মালামাল জব্দ
কুড়িগ্রামে ৭ দিনে ২ কোটি ১১ লাখ টাকার মাদকসহ অবৈধ মালামাল জব্দ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পূর্ণাঙ্গ ভিসি পেল বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়
পূর্ণাঙ্গ ভিসি পেল বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ট্রলারসহ ৩০ জেলেকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি
ট্রলারসহ ৩০ জেলেকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বার্লিনে এখনো বিদ্যুৎবিহীন ২০ হাজার বাড়িঘর
বার্লিনে এখনো বিদ্যুৎবিহীন ২০ হাজার বাড়িঘর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নৃশংসতা আল্লাহর অভিশাপ ডেকে আনে
নৃশংসতা আল্লাহর অভিশাপ ডেকে আনে

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাঁচপুরে অবৈধ দোকানপাট উচ্ছেদ
কাঁচপুরে অবৈধ দোকানপাট উচ্ছেদ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাস নিয়ে বেশি ভেবে চাপ নেওয়ার কিছু নেই: লিটন দাস
ইতিহাস নিয়ে বেশি ভেবে চাপ নেওয়ার কিছু নেই: লিটন দাস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর
অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশে আসছেন টাফেল
১৩ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশে আসছেন টাফেল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাফলংয়ে পানিতে ডুবে পর্যটক নিখোঁজ
জাফলংয়ে পানিতে ডুবে পর্যটক নিখোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রেকর্ড জয়ে এশিয়া কাপ শুরু ভারতের
রেকর্ড জয়ে এশিয়া কাপ শুরু ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোজাম্বিকে সন্ত্রাস দমন বাহিনীর গুলিতে ১৬ জেলে নিহত
মোজাম্বিকে সন্ত্রাস দমন বাহিনীর গুলিতে ১৬ জেলে নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাতক্ষীরা সীমান্তে বিভিন্ন ভারতীয় মালামাল জব্দ
সাতক্ষীরা সীমান্তে বিভিন্ন ভারতীয় মালামাল জব্দ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরীকে অপহরণ ও ধর্ষণ মামলায় ভগ্নিপতির যাবজ্জীবন
কিশোরীকে অপহরণ ও ধর্ষণ মামলায় ভগ্নিপতির যাবজ্জীবন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে অস্ত্র মামলায় যুবকের ১০ বছর কারাদণ্ড
চাঁপাইনবাবগঞ্জে অস্ত্র মামলায় যুবকের ১০ বছর কারাদণ্ড

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় এক সপ্তাহ ধরে ভোগন্তিতে পল্লী বিদুৎ গ্রাহকরা
নেত্রকোনায় এক সপ্তাহ ধরে ভোগন্তিতে পল্লী বিদুৎ গ্রাহকরা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত
আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুর সীমান্ত থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
মেহেরপুর সীমান্ত থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইএফটি প্রতিষ্ঠায় হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ এবং বুয়েটের মধ্যে এমওইউ স্বাক্ষর
আইএফটি প্রতিষ্ঠায় হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ এবং বুয়েটের মধ্যে এমওইউ স্বাক্ষর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুতে ভোটগ্রহণ ওএমআর ব্যালটে, দিতে হবে টিক চিহ্ন
জাকসুতে ভোটগ্রহণ ওএমআর ব্যালটে, দিতে হবে টিক চিহ্ন

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পদ্মার এক কাতল বিক্রি ৪৪ হাজার টাকায়
পদ্মার এক কাতল বিক্রি ৪৪ হাজার টাকায়

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেন-জি আন্দোলন : নেপালে নিহত বেড়ে ৩০
জেন-জি আন্দোলন : নেপালে নিহত বেড়ে ৩০

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরে শিশু ধর্ষণ মামলায় দুইজনের যাবজ্জীবন
জামালপুরে শিশু ধর্ষণ মামলায় দুইজনের যাবজ্জীবন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রপ্তানিকারকদের শুল্কমুক্ত কাঁচামাল আমদানির সুযোগ দেবে এনবিআর
রপ্তানিকারকদের শুল্কমুক্ত কাঁচামাল আমদানির সুযোগ দেবে এনবিআর

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গণঅসন্তোষ থেকে সরকার পতন, দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতি নতুন বাঁকে
গণঅসন্তোষ থেকে সরকার পতন, দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতি নতুন বাঁকে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ
যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির বিরুদ্ধে দেশে-বিদেশে ষড়যন্ত্র হচ্ছে : মির্জা আব্বাস
বিএনপির বিরুদ্ধে দেশে-বিদেশে ষড়যন্ত্র হচ্ছে : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী
ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন
ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ
চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা
বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম
ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ
ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না
সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের
জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়
ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি
হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি

২২ ঘণ্টা আগে | টক শো

ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ
ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম
শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য
নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!
এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন প্রতারণার শিকার ১৮০ বাংলাদেশি
দেশে ফিরলেন প্রতারণার শিকার ১৮০ বাংলাদেশি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এজিএস পদে মহিউদ্দীন খান জয়ী
এজিএস পদে মহিউদ্দীন খান জয়ী

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পূবালী ব্যাংকে থাকা শেখ হাসিনার লকার জব্দ
পূবালী ব্যাংকে থাকা শেখ হাসিনার লকার জব্দ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত চাল ব্যবসায়ী রশিদ গ্রেপ্তার
আলোচিত চাল ব্যবসায়ী রশিদ গ্রেপ্তার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আবিদ আপনাদের কখনো ছেড়ে যাবে না’
‘আবিদ আপনাদের কখনো ছেড়ে যাবে না’

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার নজর জাকসু, রাত পোহালেই নির্বাচন
এবার নজর জাকসু, রাত পোহালেই নির্বাচন

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জীবন দিয়ে লড়ে যেতে হবে, একটু বিশ্রাম নিয়ে নেন: মেঘমল্লার বসু
জীবন দিয়ে লড়ে যেতে হবে, একটু বিশ্রাম নিয়ে নেন: মেঘমল্লার বসু

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারকে আগেই সতর্ক করা হয়েছিল ইসরায়েলি হামলা নিয়ে : হোয়াইট হাউস
কাতারকে আগেই সতর্ক করা হয়েছিল ইসরায়েলি হামলা নিয়ে : হোয়াইট হাউস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর
অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে বাংলাদেশিদের সতর্ক থাকার আহ্বান দূতাবাসের
কাতারে বাংলাদেশিদের সতর্ক থাকার আহ্বান দূতাবাসের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভুল ত্রুটি হলে শিক্ষার্থীরা আমাকে শুধরে দেবেন: ফরহাদ
ভুল ত্রুটি হলে শিক্ষার্থীরা আমাকে শুধরে দেবেন: ফরহাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত
সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৩ বছর পর বহুল প্রতীক্ষিত জাকসু নির্বাচন বৃহস্পতিবার
৩৩ বছর পর বহুল প্রতীক্ষিত জাকসু নির্বাচন বৃহস্পতিবার

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চীন-ভারতের ওপর ১০০% শুল্ক বসাতে ইইউ’কে ট্রাম্পের আহ্বান
চীন-ভারতের ওপর ১০০% শুল্ক বসাতে ইইউ’কে ট্রাম্পের আহ্বান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুশ ড্রোনের অনুপ্রবেশ, ন্যাটোর অনুচ্ছেদ ৪ প্রয়োগের আহ্বান পোল্যান্ডের
রুশ ড্রোনের অনুপ্রবেশ, ন্যাটোর অনুচ্ছেদ ৪ প্রয়োগের আহ্বান পোল্যান্ডের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে
দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ
বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

কেন এই জয়পরাজয়
কেন এই জয়পরাজয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে
শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে

সম্পাদকীয়

সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল
সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন টিটির  সেই ‘বিস্ময় বালক’ মুন্না
মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন টিটির সেই ‘বিস্ময় বালক’ মুন্না

মাঠে ময়দানে

ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম
ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের মিশন শুরু আজ
লিটনদের মিশন শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’
মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরের মধ্যেই একীভূত পাঁচ ব্যাংক
নভেম্বরের মধ্যেই একীভূত পাঁচ ব্যাংক

পেছনের পৃষ্ঠা

বোরকা পরে পালানোর রাজনীতি করতে চাই না
বোরকা পরে পালানোর রাজনীতি করতে চাই না

নগর জীবন

বিএনপির তিন মনোনয়ন প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির তিন মনোনয়ন প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী

নগর জীবন

হাজারো বস্তায় আদা চাষ
হাজারো বস্তায় আদা চাষ

নগর জীবন

চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন
চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন

দেশগ্রাম

ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার
ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার

দেশগ্রাম

অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের
অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের

দেশগ্রাম

১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা
১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত
গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে
শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে

নগর জীবন

আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ
আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ
গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ

নগর জীবন

৪৭তম বিসিএসের প্রিলিতে ১২০ জন ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ
৪৭তম বিসিএসের প্রিলিতে ১২০ জন ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ

নগর জীবন

যানজটে রাজধানীবাসী
যানজটে রাজধানীবাসী

নগর জীবন

কে মনোনয়ন পাচ্ছে তা বড় কথা নয়
কে মনোনয়ন পাচ্ছে তা বড় কথা নয়

নগর জীবন

ওসমানী হাসপাতালে দুদকের অভিযান, প্রমাণ মিলল অনিয়মের
ওসমানী হাসপাতালে দুদকের অভিযান, প্রমাণ মিলল অনিয়মের

নগর জীবন

চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম
চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম

দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে তিন ভাই-বোনের মৃত্যু
পানিতে ডুবে তিন ভাই-বোনের মৃত্যু

দেশগ্রাম

নামসর্বস্ব প্রতিষ্ঠান দেখিয়ে ১৫০ কোটি টাকা আত্মসাৎ
নামসর্বস্ব প্রতিষ্ঠান দেখিয়ে ১৫০ কোটি টাকা আত্মসাৎ

পেছনের পৃষ্ঠা