শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৪৩, রবিবার, ২২ জুন, ২০২৫

ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প

গাজীউল হাসান খান
অনলাইন ভার্সন
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প

গণমাধ্যমের সংবাদ বিশ্লেষকদের মতে, যুক্তরাষ্ট্রের ‘দিশাহীন ও বেপরোয়া’ প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প কোনো গুরুতর ব্যাপারে তাঁর সিদ্ধান্ত পাল্টাতে খুব বেশি সময় নেন না। এর মূল কারণ হচ্ছে ট্রাম্প খুব ভেবেচিন্তে কোনো কথা বলেন না। তবে তিনি নিজেকে বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাধর ব্যক্তি বলে মনে করেন। ফলে তাঁর পক্ষে দিনকে রাত কিংবা রাতকে দিন বলে চালিয়ে দেওয়া অনায়াসলব্ধ কিংবা তাঁর খেয়ালখুশির বহিঃপ্রকাশ হিসেবে গণ্য করা হয়ে থাকে।

এতে তার নীতি-নৈতিকতা, কর্মপদ্ধতি এবং এমনকি পররাষ্ট্রনীতি সম্পর্কে সাধারণ মানুষ খুব সহজেই বিভ্রান্ত হয়ে পড়ে। উল্লেখ্য, গত ১৩ জুন ইসরায়েলের ইহুদিবাদী প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু যখন একতরফাভাবে ইরানের ওপর একটি ভয়ংকর হামলা শুরু করেছিলেন, ঠিকই তখনই প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের নির্দেশে ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে ইরানের পরমাণু ইস্যু নিয়ে একটি সমঝোতায় উপনীত হওয়ার প্রক্রিয়া চলছিল। ইরান সে সমঝোতার জন্য প্রস্তুত ছিল, কিন্তু নেতানিয়াহু সে অবস্থায় তড়িঘড়ি করে ইরানের ওপর ব্যাপক হামলা শুরু করে দেয়। অতি অল্প সময়ের মধ্যে ইরানের সামরিক বাহিনীর শীর্ষ পদে অধিষ্ঠিত জেনারেল ও বিজ্ঞানীদের হত্যা করে, যা এখনো অব্যাহত রয়েছে। তাছাড়া গুঁড়িয়ে দেয় ইরানের গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন সামরিক ও বেসামরিক স্থাপনা।

বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প সে হামলায় সরাসরি অংশ না নিলেও তিনি তাতে বাধা দেননি, বরং এক অভিনব কৌশলের আশ্রয় নিয়েছিলেন, যাতে ইরানকে সামরিক দিক থেকে দুর্বল করে ফেলা যায়। নতজানু করা যায় তাদের অঘোষিত পরিকল্পনামাফিক একটি চুক্তি স্বাক্ষরের ব্যাপারে। সংবাদমাধ্যমের বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, ইরানের বিরুদ্ধে আগ্রাসী সামরিক অভিযানের ব্যাপারে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সম্মতি ছিল।

কারণ ট্রাম্পের সম্মতি ছাড়া ইসরায়েলের কোনো ক্ষমতাই ছিল না ইরানের ওপর এমন ভয়াবহ একটি হামলা চালানোর। শুধু তা-ই নয়, ইরানের ওপর সামরিক অভিযান চালানোর আগেই যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলকে অস্ত্রশস্ত্র সরবরাহ শুরু করেছিল এবং ইউরোপে আকাশে উড্ডয়নরত অবস্থায় জ্বালানি সরবরাহের জন্য বিশেষায়িত বিমানের একটি বহর পাঠানোর ব্যবস্থা নেওয়া হয়। সুতরাং ইরানে হামলার ব্যাপারে সম্পূর্ণ বিষয়টিই ছিল একটি সাজানো নাটক, যা ইরান, আরববিশ্ব কিংবা বহির্জগৎ প্রথমে ধারণাই করতে পারেনি।

ইরানে ইসরায়েলি আক্রমণের আগে ও পরে আন্তর্জাতিক পরমাণু সংস্থা আইএইএর মহাব্যবস্থাপক রাফায়েল গ্রোসি বারবার বলেছেন, পরমাণু অস্ত্র তৈরির আনুষ্ঠানিক প্রযুক্তিগত দিক থেকে ইরান এখনো অনেক দূরে। কারণ এখনো প্রয়োজনীয় ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের পর্যায় ৬০ শতাংশের ওপরে যায়নি। পরমাণু বোমা তৈরির জন্য সমৃদ্ধকরণের পর্যায় ৯০ শতাংশে উন্নীত হতে হবে। এই অবস্থায় ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি বারবার বলেছেন, ‘আমরা জনকল্যাণে ইউরেনিয়ামের ব্যবহার নিশ্চিত করতে চাই, মারণাস্ত্র তৈরি করার জন্য নয়।’ কিন্তু ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী তাতে কখনোই কান দেননি। তিনি প্রায় ৩০ বছরের বেশি সময় ধরে ইরানের পরমাণু বোমা তৈরির ব্যাপারে মন্তব্য করে আসছিলেন। তা ছাড়া ইরান যখন পরমাণু ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সমঝোতার প্রায় দ্বারপ্রান্তে, ঠিক তখনই কেন নেতানিয়াহু ইরানে হামলা শুরু করলেন? এই গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তরে গণমাধ্যমের অনেকে বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ওপর নেতানিয়াহুর ষোলো আনা ভরসা ছিল না। তাঁর একটি ধারণা জন্মেছিল যে ট্রাম্প তাঁকে বাদ দিয়ে পরমাণু ইস্যুতে ইরানের সঙ্গে একটি চুক্তি করে ফেলতে পারেন। কিন্তু নেতানিয়াহুর উদ্দেশ্য ছিল ইরানের সব পরমাণু স্থাপনা সমূলে ধ্বংস করা।

সাদ্দাম হোসেনের জীবদ্দশায় ১৯৮১ সালে ইরানের অসিরাক পরমাণু রিঅ্যাক্টরে যা ঘটেছিল, নেতানিয়াহু তারই পুনরাবৃত্তি করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু ইরানের পরমাণু কার্যক্রমের ব্যাপক অগ্রগতি সাধিত হওয়ার ফলে কোনো একটি বা দুটি কেন্দ্রে অকস্মাৎ জঙ্গি বিমান থেকে হামলা চালিয়ে ধুলায় মিশিয়ে দেওয়া সম্ভব ছিল না। অন্যদিকে দ্বিতীয়বারের মতো নির্বাচিত হয়ে রাষ্ট্রক্ষমতায় আসার পর প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প চেয়েছিলেন মধ্যপ্রাচ্যসহ সর্বত্র শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে। সে কারণে ট্রাম্প ও নেতানিয়াহুর মধ্যে কেউ কাউকে সম্পূর্ণভাবে আস্থায় নিতে পারছিলেন না। এ ক্ষেত্রে ট্রাম্পের পথে প্রধান প্রতিবন্ধক ছিল যুক্তরাষ্ট্রে প্রতিষ্ঠিত আমেরিকান ইসরায়েলি পাবলিক অ্যাফেয়ার্স কমিটি (AIPAC) নামে একটি শক্তিশালী ইহুদি লবি। তাদের পাশ কাটিয়ে ডোনাল্ড ট্রাম্পের মতো রাজনীতিকের পক্ষে যুক্তরাষ্ট্রে কিছুই করা সম্ভব নয় বলে অনেকে মনে করেন। যুক্তরাষ্ট্রে এবং ইসরায়েলে ইহুদিবাদীরা এতই প্রভাব ও বিত্তশালী যে তাদের ইচ্ছার বিরুদ্ধে কাজ করে ক্ষমতায় টিকে থাকা যুক্তরাষ্ট্রের কোনো প্রেসিডেন্টের পক্ষেই খুব সহজ হবে না। সেসব কারণে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের পক্ষে তাঁর ইচ্ছামাফিক সব কাজ করা সম্ভব ছিল না। ফিলিস্তিন, ইরানসহ মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন ইস্যুতে প্রবল চাপের মুখে তাঁকে বারবার সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করতে হয়েছে। তা ছাড়া ট্রাম্প নিজেও একজন বর্ণবাদী ও ইসলামবিদ্বেষী বলে ধারণা করা হয়। তবে আরববিশ্বের অর্থ-বিত্ত এবং মধ্যপ্রাচ্যের জ্বালানি সম্পদের কারণে তাঁকে অনেক সময় বিভিন্ন অভিনয় করতে হয় বলে ব্যাপক সমালোচনা রয়েছে।

কট্টর ইহুদিবাদী নেতা নেতানিয়াহুর বিনা ঘোষণায় ইরান আক্রমণের পর তাৎক্ষণিকভাবে এ ঘটনার নিন্দা জানায় বিশ্বের অন্যতম প্রধান পরাশক্তি চীন ও রাশিয়া এবং তার সঙ্গে সঙ্গে বিশ্বের বেশির ভাগ গণতান্ত্রিক দেশ। কিন্তু এ ব্যাপারে ভারত সম্পূর্ণ নীরব। চীনের প্রেসিডেন্ট শি চিনপিং রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে এই যুদ্ধ থামাতে মধ্যস্থতা করতে আহবান জানিয়েছেন। পুতিনও এ ব্যাপারে এরই মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর সঙ্গে দীর্ঘ আলোচনা করেছেন বলে জানা গেছে। তা ছাড়া ইরানের বুশহরে নির্মাণাধীন একটি পরমাণু জ্বালানি প্রকল্পে প্রচুর রুশ কারিগরি ও প্রযুক্তি বিষয়ক কর্মকর্তা ও কর্মচারী কাজ করেন বলে পুতিন নেতানিয়াহুকে জানিয়েছেন। রুশ প্রেসিডেন্ট উল্লিখিত কর্মজীবীদের পূর্ণ নিরাপত্তা দাবি করেছেন। তবে এরই মধ্যে ইরানের নাতাঞ্জ, ফার্দো, খনদানসহ তেহরান, ইসফাহান ও অন্য এলাকায় স্থাপিত চারটি ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ পরমাণুকেন্দ্রে ইসরায়েল ব্যাপক হামলা চালিয়েছে। এতে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হলেও ইউরেনিয়াম মজুদকৃত বা সংরক্ষিত স্থানগুলো এখনো তেমন ঝুঁকির মুখে পড়েনি বলে সরকারি সূত্রে বলা হয়েছে। সেসব বিষয়ে ইরানের রাষ্ট্রপ্রধান মাসুদ পেজেশকিয়ানের সঙ্গে প্রেসিডেন্ট পুতিন কয়েক দফায় কথা বলেছেন। তা ছাড়া রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিন ও চীনের প্রেসিডেন্ট শি চিনপিং ইরানের পাশে রয়েছেন বলে জানিয়েছেন। ইসরায়েলের ইরান আক্রমণের প্রাক্কালে বিভিন্ন হুমকি-ধমকির মুখে চীন ইরানে বেশ কিছু প্রয়োজনীয় সমরাস্ত্র পাঠিয়েছে বলে জানা গেছে।

নেতানিয়াহু ইরানের বিরুদ্ধে এই যুদ্ধে যথাশীঘ্র যুক্তরাষ্ট্রকে টেনে আনতে হন্যে হয়ে উঠেছিলেন। এর পাশাপাশি কাজ করেছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবশালী ইহুদি ধনকুবের, রাজনীতিক ও গণমাধ্যম। যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াও পশ্চিমা জগৎ অর্থাৎ যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স এবং জার্মানিও ইসরায়েলের পাশে রয়েছে। আর মধ্যপ্রাচ্যের সৌদি আরব, আমিরাত, কাতার, কুয়েত এবং তুরস্কও মার্কিন প্রভাবের বাইরে যাবে না। তুরস্ক এখনো ইসরায়েলকে তেল সরবরাহ করে যাচ্ছে। প্রয়োজনে তারা সবাই ইসরায়েলকে হয়তো অস্ত্রশস্ত্রও সরবরাহ করবে। ব্রিটিশ রণতরি কুইন এলিজাবেথ-২ এরই মধ্যে ইরানের দিকে রওনা দিয়েছে জঙ্গিবিমানের বহর নিয়ে। যুক্তরাষ্ট্রও যুদ্ধের জন্য দিয়াগো গার্সিয়া দ্বীপে একটি সামরিক ঘাঁটি চেয়েছে ব্রিটেনের কাছে। পক্ষান্তরে এই ধ্বংসাত্মক যুদ্ধে ইরান এখনো চীন কিংবা রাশিয়ার কাছে কোনো সাহায্য চায়নি। তারা একাই তাদের বিভিন্ন পাল্লার রকেট ও হাইপারসনিক মিসাইল নিয়ে ইসরায়েলে পাল্টা আক্রমণ চালিয়ে যাচ্ছে। প্রয়োজন হলে ইরান তার হরমুজ প্রণালি বন্ধ করে দেবে, যার মাধ্যমে বিশ্বের ২০ শতাংশ জ্বালানি সরবরাহ করা হয়ে থাকে। এতে পারস্য উপসাগর এবং এমনকি লোহিত সাগরেও জাহাজ চলাচল বন্ধ হয়ে যাবে।

এই যুদ্ধ অতি শীঘ্র বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে না পড়লেও আঞ্চলিকভাবে তা বিস্তৃত হবে, তাতে কোনো সন্দেহ নেই। তেলের মূল্যসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম বহুগুণে বৃদ্ধি পাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এতে অর্থনৈতিক মন্দায় যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা অর্থনীতি ধসে পড়তে পারে। তা ছাড়া মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন মুসলিম রাষ্ট্রে সামরিক ঘাঁটিতে যুক্তরাষ্ট্রের ৬০ হাজার নিয়মিত সেনা রয়েছে। ইরান নিরুপায় হলে তাদের ওপরও হামলা চালাতে বাধ্য হবে বলে অনেকে মনে করেন। যে ইসরায়েল পরমাণু বোমা তৈরির সন্দেহে ইরানের ওপর সর্বাত্মক সামরিক হামলা শুরু করেছে, তাদের হাতে রয়েছে ৯০টি পরমাণু বোমা এবং ২০০টির ওপর তারা তৈরি করতে পারে অল্প সময়ের মধ্যে। এই তথ্য প্রদান করেছে বিভিন্ন গণমাধ্যম। তবে ঘটনা যা-ই হোক, এই যুদ্ধ দীর্ঘায়িত হলে বিশ্বের অর্থনীতি ও রাজনীতির চেহারা সম্পূর্ণ বদলে যেতে পারে।

ইসরায়েল ইরানে আক্রমণ শুরুর এক সপ্তাহ পার হয়ে গেছে, কিন্তু তাতে যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলের কাছে কোনো কৈফিয়ত চায়নি। তাই অনেক সংবাদ বিশ্লেষক বলেন, মার্কিনরা ইহুদি জনগোষ্ঠী এবং ইসরায়েলের কাছে একরকম জিম্মি হয়ে পড়েছে। যুক্তরাষ্ট্র ইহুদিবাদী ইসরায়েলের হয়ে ইরানের বিরুদ্ধে সরাসরি যুদ্ধে জড়াবে কি না সে জন্য প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গত বৃহস্পতিবার দুই সপ্তাহ সময় বেঁধে দিয়েছেন। হুঁশিয়ার করে বলেছেন, এই সময়ের মধ্যে ইরানকে পরমাণু বোমা তৈরির খায়েশ ও হাইপারসনিক ব্যালিস্টিক মিসাইল ব্যবহারের সিদ্ধান্ত ত্যাগ করে চুক্তি স্বাক্ষর করতে হবে। সে জন্য জেনেভার জার্মান দূতাবাসে গত শুক্রবার ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) প্রতিনিধির উপস্থিতিতে ইরানকে ইউরোপের দুই পরাশক্তি যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্স এবং জার্মান কূটনীতিকদের সঙ্গে বসার আহবান জানিয়েছিলেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। ইরান পরমাণু বোমা না বানানোর প্রতিশ্রুতি দিলেও হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্রের ব্যবহার ত্যাগ করতে রাজি নয়। এতে তারা তাদের নিরাপত্তা কিংবা প্রতিরক্ষা সামর্থ্য সম্পূর্ণভাবে হারিয়ে ফেলবে বলে উল্লেখ করেছে। তা ছাড়া ইরান বলেছে, তারা সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষর করার সঙ্গে সঙ্গে তাদের ওপর থেকে যাবতীয় মার্কিন নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে হবে। এখন দেখা যাক, ইসরায়েল-মার্কিন জোট শেষ পর্যন্ত কী করে? ইসরায়েল মনেপ্রাণে চায় প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প চুক্তি স্বাক্ষর না করে চিরতরে ইরানকে অকার্যকর করে দেওয়ার জন্য আক্রমণ চালান। এতে ইসরায়েল সমগ্র ফিলিস্তিন ভূখণ্ড ও ইরানের জ্বালানিসম্পদের ওপর দখলদারি প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হবে।

লেখক : বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) সাবেক প্রধান সম্পাদক ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক, বাংলাদেশের ওয়াশিংটন দূতাবাসে নিযুক্ত সাবেক মিনিস্টার।

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
গরিবি হটাও, গরিব নয়
গরিবি হটাও, গরিব নয়
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা
সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা
ধেয়ে আসছে সংকট, আমরা কতটা প্রস্তুত?
ধেয়ে আসছে সংকট, আমরা কতটা প্রস্তুত?
জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ
জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
সর্বশেষ খবর
কুড়িগ্রামে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাস্ক ও লিফলেট বিতরণ
কুড়িগ্রামে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাস্ক ও লিফলেট বিতরণ

এই মাত্র | বসুন্ধরা শুভসংঘ

টাঙ্গাইলে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে কাভার্ডভ্যানের ধাক্কা, নিহত ১
টাঙ্গাইলে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে কাভার্ডভ্যানের ধাক্কা, নিহত ১

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউটিউব চ্যানেল থাকলে যেসব নিয়ম মানা জরুরি
ইউটিউব চ্যানেল থাকলে যেসব নিয়ম মানা জরুরি

১৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কোন ক্লাবে যোগ দিতে মরিয়া বিশ্বজয়ী মার্টিনেজ?
কোন ক্লাবে যোগ দিতে মরিয়া বিশ্বজয়ী মার্টিনেজ?

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আরও এক মোসাদ গুপ্তচরের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করল ইরান
আরও এক মোসাদ গুপ্তচরের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করল ইরান

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের তারিখ নিয়ে সবার মধ্যে স্বস্তি এসেছে : আমীর খসরু
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের তারিখ নিয়ে সবার মধ্যে স্বস্তি এসেছে : আমীর খসরু

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

এনবিআরের সংস্কার না হলে রাজস্ব ঘাটতি চলতেই থাকবে : সিপিডি
এনবিআরের সংস্কার না হলে রাজস্ব ঘাটতি চলতেই থাকবে : সিপিডি

৪৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নিজে থেকেই ফোনে অ্যাপ ডাউনলোড হওয়া বন্ধ করবেন যেভাবে
নিজে থেকেই ফোনে অ্যাপ ডাউনলোড হওয়া বন্ধ করবেন যেভাবে

৫০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

উপদেষ্টা পরিষদে বাজেট অনুমোদন
উপদেষ্টা পরিষদে বাজেট অনুমোদন

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

উত্তরা ইউনিভার্সিটিতে পঞ্চম আন্তর্জাতিক রোবো টেক অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠিত
উত্তরা ইউনিভার্সিটিতে পঞ্চম আন্তর্জাতিক রোবো টেক অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১২০ বছর পর বেনিন ভাস্কর্য ফেরত পেল নাইজেরিয়া
১২০ বছর পর বেনিন ভাস্কর্য ফেরত পেল নাইজেরিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাস-অটোরিকশা ও পিকআপের ত্রিমুখী সংঘর্ষে নিহত ৪
বাস-অটোরিকশা ও পিকআপের ত্রিমুখী সংঘর্ষে নিহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল আরও এক দেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল আরও এক দেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাবি প্রতীকে নিবন্ধন চায় জনতার দল
চাবি প্রতীকে নিবন্ধন চায় জনতার দল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সমালোচনা থাকবেই, কেন বললেন শান্ত?
সমালোচনা থাকবেই, কেন বললেন শান্ত?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে মার্কিন হামলা:  ট্রাম্পের ‘দুই সপ্তাহ’ কি তবে ছল ছিল?
ইরানে মার্কিন হামলা: ট্রাম্পের ‘দুই সপ্তাহ’ কি তবে ছল ছিল?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোমবার ২ ঘণ্টা কর্মবিরতি পালন করবেন সচিবালয়ের কর্মচারীরা
সোমবার ২ ঘণ্টা কর্মবিরতি পালন করবেন সচিবালয়ের কর্মচারীরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুলবশত ভারতে ঢুকে পড়া বিজিবি সদস্যকে ফেরত দিয়েছে বিএসএফ
ভুলবশত ভারতে ঢুকে পড়া বিজিবি সদস্যকে ফেরত দিয়েছে বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজও তালাবদ্ধ ডিএসসিসির নগর ভবন
আজও তালাবদ্ধ ডিএসসিসির নগর ভবন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্সের বৈঠক
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্সের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮ বছর পর এত বড় ফ্লপ, মানসিক অবসাদে ছিলেন আমির
১৮ বছর পর এত বড় ফ্লপ, মানসিক অবসাদে ছিলেন আমির

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেসক্লাবের সামনে আন্দোলনকারীদের ছত্রভঙ্গ করলো পুলিশ
প্রেসক্লাবের সামনে আন্দোলনকারীদের ছত্রভঙ্গ করলো পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছুটি শে‌ষে খুলল স্কুল
ছুটি শে‌ষে খুলল স্কুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাবার মৃত্যুতে কান্না নয়, নির্জন দ্বীপে শোক ভাগ করেছিলেন প্রিয়াঙ্কা
বাবার মৃত্যুতে কান্না নয়, নির্জন দ্বীপে শোক ভাগ করেছিলেন প্রিয়াঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শুধু ফরদোতেই ১২টি ‘বাংকার বাস্টার’ বোমা ফেলেছে যুক্তরাষ্ট্র
শুধু ফরদোতেই ১২টি ‘বাংকার বাস্টার’ বোমা ফেলেছে যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরোয়া উপায়ে দূর করুন রান্নাঘরের স্যাঁতসেঁতে ভাব
ঘরোয়া উপায়ে দূর করুন রান্নাঘরের স্যাঁতসেঁতে ভাব

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রাজশাহী রিজিয়নের মধ্যে প্রিমিয়ার লিগ চালু করবো: বিসিবি সভাপতি
রাজশাহী রিজিয়নের মধ্যে প্রিমিয়ার লিগ চালু করবো: বিসিবি সভাপতি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের ১০ লক্ষ্যবস্তুতে সফল হামলা ইরানের, আহত ৮৬
ইসরায়েলের ১০ লক্ষ্যবস্তুতে সফল হামলা ইরানের, আহত ৮৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপকার পেতে জানতে হবে অলিভ অয়েলের সঠিক ব্যবহার
উপকার পেতে জানতে হবে অলিভ অয়েলের সঠিক ব্যবহার

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গেজেট জারি করে আজ বাজেট পাস হতে পারে
গেজেট জারি করে আজ বাজেট পাস হতে পারে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, যা জানাল ইরান
পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, যা জানাল ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন হামলার পর ইরানের জবাব শুরু
মার্কিন হামলার পর ইরানের জবাব শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি এফ-১৪ যুদ্ধবিমান লক্ষ্য করে ইসরায়েলের হামলা
ইরানি এফ-১৪ যুদ্ধবিমান লক্ষ্য করে ইসরায়েলের হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ক্ষমতায় টিকে থাকার ‘খায়েশ’ নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য ক্লিনটনের
নেতানিয়াহুর ক্ষমতায় টিকে থাকার ‘খায়েশ’ নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য ক্লিনটনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে নতুন হামলা চালিয়েছে ইরান
ইসরায়েলে নতুন হামলা চালিয়েছে ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তিন পারমাণবিক স্থাপনায় ‘খুব সফল’ হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
ইরানের তিন পারমাণবিক স্থাপনায় ‘খুব সফল’ হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ বছরের দাম্পত্য জীবনের ইতি টানলেন বলিউড অভিনেত্রী
১৬ বছরের দাম্পত্য জীবনের ইতি টানলেন বলিউড অভিনেত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সম্ভাব্য উত্তরসূরির নাম ঘোষণা করেছেন খামেনি
সম্ভাব্য উত্তরসূরির নাম ঘোষণা করেছেন খামেনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুয়ামে যাচ্ছে বি-২ বোমারু বিমান, ইরানে মার্কিন হামলার জল্পনা
গুয়ামে যাচ্ছে বি-২ বোমারু বিমান, ইরানে মার্কিন হামলার জল্পনা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু ফরদোতেই ১২টি ‘বাংকার বাস্টার’ বোমা ফেলেছে যুক্তরাষ্ট্র
শুধু ফরদোতেই ১২টি ‘বাংকার বাস্টার’ বোমা ফেলেছে যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গোপনে’ সারাবিশ্ব উড়ে বেড়াতে পারে মার্কিন এই বিমান!
‘গোপনে’ সারাবিশ্ব উড়ে বেড়াতে পারে মার্কিন এই বিমান!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ১০ লক্ষ্যবস্তুতে সফল হামলা ইরানের, আহত ৮৬
ইসরায়েলের ১০ লক্ষ্যবস্তুতে সফল হামলা ইরানের, আহত ৮৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর হামলা নিয়ে দ্বিমুখী চাপে ট্রাম্প
ইরানের ওপর হামলা নিয়ে দ্বিমুখী চাপে ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘জয় ইরানেরই হবে’
‌‘জয় ইরানেরই হবে’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন নৌবহরে হামলা ও হরমুজ প্রণালি বন্ধের হুঁশিয়ারি ইরানের
মার্কিন নৌবহরে হামলা ও হরমুজ প্রণালি বন্ধের হুঁশিয়ারি ইরানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোড়া সেঞ্চুরিতে ইতিহাসের পাতায় শান্ত
জোড়া সেঞ্চুরিতে ইতিহাসের পাতায় শান্ত

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে মার্কিন হামলার সময় যা করছিলেন ট্রাম্প!
ইরানে মার্কিন হামলার সময় যা করছিলেন ট্রাম্প!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে হুথির নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে হুথির নতুন হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলে ইরানের ৮ হামলা
২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলে ইরানের ৮ হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য ‘সরাসরি হুমকি’
ইরানে মার্কিন হামলা আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য ‘সরাসরি হুমকি’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলার পর আকাশসীমা বন্ধ করল ইসরায়েল
ইরানে মার্কিন হামলার পর আকাশসীমা বন্ধ করল ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি ভূখণ্ডে আছড়ে পড়ল আরও এক ঝাঁক ইরানি ড্রোন
ইসরায়েলি ভূখণ্ডে আছড়ে পড়ল আরও এক ঝাঁক ইরানি ড্রোন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ইরানের এই তিন পারমাণবিক স্থাপনাই যুক্তরাষ্ট্রের হামলার লক্ষ্য হলো?
কেন ইরানের এই তিন পারমাণবিক স্থাপনাই যুক্তরাষ্ট্রের হামলার লক্ষ্য হলো?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দশম পরমাণু বিজ্ঞানীর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করলো ইরান
দশম পরমাণু বিজ্ঞানীর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করলো ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য ঢামেক বন্ধ ঘোষণা, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
অনির্দিষ্টকালের জন্য ঢামেক বন্ধ ঘোষণা, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খামেনিকে হত্যার হুমকি, ইরানি ইহুদি-খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের নিন্দা
খামেনিকে হত্যার হুমকি, ইরানি ইহুদি-খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের নিন্দা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান পারমাণবিক কর্মসূচি বন্ধ করবে না: মাসুদ পেজেশকিয়ান
ইরান পারমাণবিক কর্মসূচি বন্ধ করবে না: মাসুদ পেজেশকিয়ান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানালেন আরব পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা
ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানালেন আরব পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কখনোই পরমাণু অস্ত্র অর্জন করতে পারবে না, দাবি ফরাসি প্রেসিডেন্টের
ইরান কখনোই পরমাণু অস্ত্র অর্জন করতে পারবে না, দাবি ফরাসি প্রেসিডেন্টের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়াই ইরানে হামলা চালিয়েছেন ট্রাম্প
কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়াই ইরানে হামলা চালিয়েছেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বগুড়ায় বাজবে ট্রেনের হুইসল
বগুড়ায় বাজবে ট্রেনের হুইসল

পেছনের পৃষ্ঠা

আট মাসে হাজার কোটি টাকার সম্পদ বিক্রি করেছেন বিপু
আট মাসে হাজার কোটি টাকার সম্পদ বিক্রি করেছেন বিপু

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই কক্ষের সংসদের পথে দেশ
দুই কক্ষের সংসদের পথে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সুইস ব্যাংকে কেন আমানতের পাহাড়
সুইস ব্যাংকে কেন আমানতের পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই বাংলাদেশির জেল যুক্তরাষ্ট্রে
দুই বাংলাদেশির জেল যুক্তরাষ্ট্রে

পেছনের পৃষ্ঠা

করোনায় ফের সিন্ডিকেট
করোনায় ফের সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চুনাপাথর খনি থেকে পর্যটন স্পট
চুনাপাথর খনি থেকে পর্যটন স্পট

পেছনের পৃষ্ঠা

কী ঘোষণা আসবে আজ
কী ঘোষণা আসবে আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ধরাছোঁয়ার বাইরে তিন গভর্নর
ধরাছোঁয়ার বাইরে তিন গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

অবরোধ লাঠিচার্জ তুলকালাম
অবরোধ লাঠিচার্জ তুলকালাম

প্রথম পৃষ্ঠা

মিথ্যা অভিযোগে ১০ মাস ধরে কারাগারে দিলীপ
মিথ্যা অভিযোগে ১০ মাস ধরে কারাগারে দিলীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

বোমা ফাটালেন বিল ক্লিনটন
বোমা ফাটালেন বিল ক্লিনটন

প্রথম পৃষ্ঠা

চেয়েছিলাম শুধুই লেখক হতে অথচ হয়ে গেলাম নির্মাতা
চেয়েছিলাম শুধুই লেখক হতে অথচ হয়ে গেলাম নির্মাতা

শোবিজ

বন্ধু চান মম...
বন্ধু চান মম...

শোবিজ

শঙ্কা কাটেনি সর্বাত্মক যুদ্ধের
শঙ্কা কাটেনি সর্বাত্মক যুদ্ধের

প্রথম পৃষ্ঠা

জোড়া সেঞ্চুরিতে নাজমুলের রেকর্ড
জোড়া সেঞ্চুরিতে নাজমুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

এশিয়া জিতে অলিম্পিকে চোখ আলিফের
এশিয়া জিতে অলিম্পিকে চোখ আলিফের

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানের সুফল পেতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে
গণ অভ্যুত্থানের সুফল পেতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে

নগর জীবন

বাংলাদেশকে ৪ নম্বরে দেখতে চাই
বাংলাদেশকে ৪ নম্বরে দেখতে চাই

মাঠে ময়দানে

গানেই আলোচিত সিনেমা
গানেই আলোচিত সিনেমা

শোবিজ

বিপাকে শাহরুখ
বিপাকে শাহরুখ

শোবিজ

এক যুগ পর শুভশ্রী
এক যুগ পর শুভশ্রী

শোবিজ

সাদা পোশাক তুলে রাখলেন ম্যাথিউস
সাদা পোশাক তুলে রাখলেন ম্যাথিউস

মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরি আশরাফুলের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরি আশরাফুলের

মাঠে ময়দানে

বায়ার্ন-বোকা লড়াইয়ে অন্য রূপ
বায়ার্ন-বোকা লড়াইয়ে অন্য রূপ

মাঠে ময়দানে

ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ চীন পাকিস্তান
ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ চীন পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাতবিলা চ্যাম্পিয়ন
সাতবিলা চ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

স্বর্ণ কারিগরকে হত্যার পর বেঁধে রাখা হলো গাছে
স্বর্ণ কারিগরকে হত্যার পর বেঁধে রাখা হলো গাছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে যুক্তরাষ্ট্র প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে যুক্তরাষ্ট্র প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা