শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৫২, রবিবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০২৩

সর্বজনীন মানবাধিকার : ধারণা এবং প্রাসঙ্গিকতা

বিচারপতি মো. রেজাউল হাসান (এম আর হাসান)
অনলাইন ভার্সন
সর্বজনীন মানবাধিকার : ধারণা এবং প্রাসঙ্গিকতা

মানবাধিকার বলতে মূলত ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ ঘোষিত সর্বজনীন মানবাধিকারের ঘোষণায় বিধৃত অধিকারকে বোঝানো হয়ে থাকে। বাংলাদেশ এবং নিরাপত্তা পরিষদের সব স্থায়ী সদস্যসহ জাতিসংঘের ১৯৩ সদস্য রাষ্ট্র এইঘোষণায় স্বাক্ষর করে। তবে এ ঘোষণায় বিধৃত কোনো অধিকার লঙ্ঘিত হলে সংক্ষুব্ধ ব্যক্তির এর বিরুদ্ধে প্রতিকার চাওয়ার জন্য কোনো আন্তর্জাতিক ব্যবস্থা বা আন্তর্জাতিক আদালত নেই। ফলে এসব অধিকারের অধিকাংশই প্রায় সব গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের সংবিধানে সন্নিবেশিত করা হয়। কোনো সংবিধানে এগুলো বিল অব রাইটস এবং অন্যত্র মৌলিক অধিকাররূপে বর্ণিত। সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত হওয়ার কারণে মানবাধিকারগুলো সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রের আদালতের মাধ্যমে বলবৎযোগ্য হয়।

অন্যপক্ষে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধোত্তর রক্তস্নাত যুক্তরাজ্যসহ ইউরোপীয় দেশগুলো ১৯৪৯ সালে ‘কাউন্সিল অব ইউরোপ’ নামক ইউরোপভিত্তিক এ আন্তর্জাতিক সংস্থার সৃষ্টি করে, যার বর্তমান সদস্য সংখ্যা ৪৬। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের বিভীষিকা ও ক্ষয়ক্ষতির অভিজ্ঞতা দ্বারা তাড়িত হয়ে ইউরোপে মানবাধিকার সুপ্রতিষ্ঠিত করার দৃঢ়সংকল্প থেকে সম্ভবত যুক্তরাজ্যসহ কাউন্সিল অব ইউরোপের সব সদস্য রাষ্ট্র (১৯৪৮ সালের আন্তর্জাতিক মানবাধিকারের ঘোষণায় পক্ষ হওয়া সত্ত্বেও) পুনরায় ১৯৫০ সালে ‘ইউরোপিয়ান কনভেনশন অন হিউম্যান রাইটস’ স্বাক্ষর করে এবং এর অধীনে ‘ইউরোপিয়ান কোর্ট অব হিউম্যান রাইটস’ প্রতিষ্ঠিত করে। এ আদালতটি ১ নভেম্বর, ১৯৯৮ থেকে কার্যকর হয়। ফলে ইউরোপের এ দেশগুলোয় মানবাধিকারগুলো বলবৎযোগ্য অধিকারে পরিণত হয় এবং সদস্য রাষ্ট্রের কোনো নাগরিক মানবাধিকার বিষয়ে সংক্ষুব্ধ হলে ফ্রান্সে অবস্থিত এ আদালতে প্রতিকার চাইতে পারেন। ২০০৯ সালে এ আদালতে ৫৭ হাজার ২০০ আবেদন জমা পড়ে এবং ওই সময় পূর্ববর্তী আবেদনগুলোসমেত এ আদালতে ১ লাখ ১৯ হাজার ৬০০ মামলা বিচারাধীন ছিল।

যুক্তরাজ্যের বেলায় তাদের কোনো লিখিত সংবিধান না থাকায় এসব মৌলিক অধিকার যুক্তরাজ্যের কোনো স্থানীয় আদালতে বলবৎ করার সুযোগ ছিল না, যদিও তাদের নাগরিকদের ফ্রান্সে অবস্থিত ইউরোপিয়ন কোর্ট অব হিউম্যান রাইটসের দ্বারস্থ হওয়ার সুযোগ ছিল। তথাপিও যুক্তরাজ্য ১৯৯৮ সালে হিউম্যান রাইটস অ্যাক্ট প্রণয়ন করে এবং মৌলিক মানবাধিকারগুলো তাতে সন্নিবেশিত করে এবং মানবাধিকার লঙ্ঘনের যে কোনো অভিযোগ গ্রহণ ও বিচার করার এখতিয়ার যুক্তরাজ্যের আদালতের ওপর ন্যস্ত করে। বিশ্বের প্রথম লিখিত সংবিধান তথা যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধান ১৭৮৮ সালে কার্যকর হয়। সর্বজনীন মানবাধিকারের ঘোষণা ১৯৪৮ সালে গৃহীত হওয়ার বহু আগেই এসব মানবাধিকার একাধিক সংশোধনের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানে সংযুক্ত হয়। প্রথম সংশোধন হয় ১৫ ডিসেম্বর, ১৭৯১ সালে এবং সর্বশেষ বা ২৭তম সংশোধন হয় ৭ মে, ১৯৯২ সালে। যুক্তরাষ্ট্রই প্রথম রাষ্ট্র যারা মানবাধিকার ও মানবিক মর্যাদা সর্বাগ্রে প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেয় এবং তাদের নাগরিকদের ‘জীবন’, ‘স্বাধীনতা’ ও ‘সুখী হওয়ার প্রচেষ্টা’ এ তিনটিকে অলঙ্ঘনীয় অধিকাররূপে স্বীকৃতি দেয় ৪ জুলাই, ১৭৭৬ সালে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রে।

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান ১৯৭২-এর তৃতীয় ভাগে মানবাধিকার মৌলিক অধিকার হিসেবে বিধৃত হয়েছে। এ সংবিধানের ৪৪ নম্বর অনুচ্ছেদে ‘মানবাধিকার বলবৎ করার অধিকার’ স্বয়ং একটি মানবাধিকার হিসেবে স্বীকৃত। এ অধিকারগুলো বলবৎ করার জন্য সংবিধানের ১০২ অনুচ্ছেদে উচ্চ আদালতকে ক্ষমতা দেওয়া হয়। উপরন্তু সংবিধানের ২৬(১) অনুচ্ছেদে মৌলিক অধিকারের পরিপন্থি বিদ্যমান কোনো আইন থেকে থাকলে তা অবৈধ ঘোষণা করা হয়। তদ্রুপ ২৬(২) অনুচ্ছেদে মৌলিক অধিকার পরিপন্থি আইন প্রণয়ন নিষিদ্ধ করা হয় এবং রাষ্ট্র কর্তৃক এরকম কোনো আইন করা হলেও তা অবৈধ হবে বলা হয়। পাশ্চাত্যের দেশগুলোয় তথা ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রে মৌলিক মানবাধিকারগুলো ধর্মবিশ্বাসের মতো প্রতিষ্ঠিত এবং সমাদৃত। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের বিভীষিকা, ধ্বংসস্তূপ এবং ব্যাপক আর্থিক ক্ষতির ওপর দাঁড়িয়ে থাকা ইউরোপের দেশগুলো এবং তাদের মিত্র যুক্তরাষ্ট্র সব ধরনের অশান্তি ও অবিশ্বাস দূর করে পারস্পরিক বিশ্বাস, মানবাধিকার ও মানবিক মর্যাদাভিত্তিক এক নিরাপদ গণতান্ত্রিক বিশ্বব্যবস্থা, তথা এক সভ্য ও মানবিক বিশ্বব্যবস্থা অপরিহার্য বলে গণ্য করে। তারই ধারাবাহিকতায় ১৯৪৮ সালের সর্বজনীন মানবাধিকারের ঘোষণায় পক্ষভুক্ত হওয়ার পর ইউরোপের রাষ্ট্রগুলো পুনরায় ইউরোপীয় কনভেনশন অন হিউম্যান রাইটস, ১৯৫০ স্বাক্ষর করে এবং এসব অধিকার বলবৎ করার জন্য ফ্রান্সে একটি আদালত প্রতিষ্ঠা করে।

মানবাধিকারের বিষয়টি পাশ্চাত্যের এসব গণতান্ত্রিক দেশের নির্বাচন, সরকারকাঠামো, রাজনীতি, অর্থনীতি, কূটনীতি এবং বৈদেশিক সম্পর্কের অন্যতম নিয়ামক। মানবাধিকার বিষয়ে এসব রাষ্ট্রের মনস্তত্ত্ব ও মূল্যবোধ এতই সুস্পষ্ট যে, তাদের সঙ্গে সম্পর্ক রক্ষায় বা সম্পর্কোন্নয়নে আগ্রহী সবারই এটি দৃষ্টিগোচর হয়ে থাকবে। তবে এসব রাষ্ট্রের কারও কারও বিরুদ্ধে চরম মানবাধিকার লঙ্ঘনের বা মানবাধিকার লঙ্ঘনের কাজকে প্রশ্রয় দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে, বিশেষ করে প্যালেস্টাইনের ভূমি ইসরায়েল কর্তৃক বেআইনি দখলদারিকে সমর্থন দেওয়া ও জিইয়ে রাখা এবং অবরোধের বিষয়গুলো।

বর্তমান তথ্যপ্রযুক্তির যুগে মানবাধিকারের বিষয়টি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে অধিকতর আগ্রহের কারণ হয়ে ওঠে এবং মানবাধিকার পরিস্থিতির পর্যবেক্ষণ ও প্রতিবেদন সংশ্লিষ্ট দেশ সম্পর্কে একটি ‘ভালো’ বা ‘মন্দ’ ধারণা তৈরি করতে পারে। ফলে ব্যক্তিগত, জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক অঙ্গনে এর গুরুত্ব সহজেই অনুধাবনযোগ্য।

উপরন্তু এক অর্থে মানবাধিকারের ধারণাটি মানব সৃষ্টির ইতিহাসের মধ্যেই নিহিত। প্রথম মানব তথা ‘আদম’কে সৃষ্টি করা হয় আশরাফুল মাখলুকাত বা সব সৃষ্টির সেরা জীব হিসেবে। এরপর স্বয়ং স্রষ্টা কর্তৃক সব ফেরেশতা বা অ্যাঞ্জেলকে বলা হয় আদমের প্রতি সম্মান প্রদর্শনস্বরূপ সেজদায় নত হওয়ার জন্য। স্রষ্টার উদ্দেশ্য ছিল এর মাধ্যমে তিনি মানুষকে সৃষ্টির ‘সেরা জীবের’ যে মর্যাদা দিয়েছেন, তা প্রতিষ্ঠা করা। সৃষ্টিকর্তা কর্তৃক আরোপিত এই মানবিক মর্যাদাই মানবাধিকারের সূচনা। পবিত্র কোরআন থেকে এ ঘটনা উদ্ধৃতি করার একমাত্র লক্ষ্য ধর্মবর্ণ-নির্বিশেষে স্রষ্টা-প্রদত্ত সব মানুষের মর্যাদার মাহাত্ম্য ব্যাখ্যা করা এবং এটি যে মানুষের জন্মগত অধিকার তার প্রতি ইঙ্গিত করা। কোনো ধর্মবিশ্বাস প্রচার করা নয়।

মানবাধিকার রক্ষায় ও সমর্থনে সব সীমাবদ্ধতার ঊর্ধ্বে উঠে বাংলাদেশ ২৫ আগস্ট, ২০১৭ থেকে অদ্যাবধি প্রায় ১০ লাখ আশ্রয়হীন ও রাষ্ট্রহীন রোহিঙ্গা রিফিউজিকে আশ্রয় দেয়, যার দ্বিতীয় কোনো নজির পৃথিবীতে নেই। মানবিকতার এই মহান দৃষ্টান্ত বাংলাদেশ এবং এর জনগণকে সমগ্র বিশ্বে বিরল সম্মান ও মর্যাদা এনে দেয়। তার পরও যেসব ক্ষেত্রে মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ পাওয়া যায় সেগুলো চিহ্নিত ও সংশোধন করার বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা অপরিহার্য বটে। সংবিধানের ১১ নম্বর অনুচ্ছেদে বলা হয়, ‘প্রজাতন্ত্র হইবে একটি গণতন্ত্র, যেখানে মৌলিক মানবাধিকার ও স্বাধীনতার নিশ্চয়তা থাকিবে, মানবসত্তার মর্যাদা ও মূল্যের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ নিশ্চিত হইবে।’ রাষ্ট্র পরিচালনার এ মূলনীতি সর্বত্রই এবং সর্বাগ্রে বিবেচিত হবে। এ দেশের প্রত্যেক দেশপ্রেমিক ও সভ্য মানুষ নিশ্চয়ই বাংলাদেশ রাষ্ট্রের এ অঙ্গীকারকে দৃঢ়ভাবে সমর্থন করেন এবং বাস্তবায়নে সচেষ্ট রয়েছেন।

লেখক : বিচারপতি, হাই কোর্ট বিভাগ, সুপ্রিম কোর্ট অব বাংলাদেশ

এই বিভাগের আরও খবর
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সর্বশেষ খবর
জবির নারীসহ চার শিক্ষার্থীকে মারধর
জবির নারীসহ চার শিক্ষার্থীকে মারধর

২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মেহেরপুরে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা আটক
মেহেরপুরে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা আটক

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’
‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ
হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ

১১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম
দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!
অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!

১৩ মিনিট আগে | শোবিজ

‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন
‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭
রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি
মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন
বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

৪৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল
সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল

৪৯ মিনিট আগে | শোবিজ

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৫০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা
নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা

৫০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর
নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন
অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান
বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক
বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি
সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?
ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল
প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ
তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব
৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি
তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩
চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে