শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৪২, শনিবার, ০৯ ডিসেম্বর, ২০২৩

হুমায়ূন আহমেদের কান্না

ইমদাদুল হক মিলন
অনলাইন ভার্সন
হুমায়ূন আহমেদের কান্না

হুমায়ূন আহমেদকে নিয়ে আমি একটা বই লিখেছি। বইয়ের নাম ‘কেমন ছিলেন হুমায়ূন আহমেদ’। তাঁর সঙ্গে পরিচয়ের পর থেকে যত দিন তিনি বেঁচে ছিলেন, এই সময়কালের অনেক স্মৃতির কথা, সাক্ষাৎকার, তাঁর ‘জোছনা ও জননীর গল্প’ উপন্যাসটি নিয়ে লেখা একটি নিবন্ধ ইত্যাদি মিলিয়ে বই। তাঁর সঙ্গে পরিচয় হয়েছিল ১৯৮৪ সালে, বাংলা একাডেমির বইমেলায়। পরিচয় এবং ঘনিষ্ঠতার কথা অনেকবার লিখেছি। ‘কেমন ছিলেন হুমায়ূন আহমেদ’ নামের বইটিতেও সে সব আছে। আগামী বইমেলায় ‘অন্যপ্রকাশ’ থেকে বইটি প্রকাশিত হবে।

যখনই হুমায়ূন আহমেদের কথা ভাবি, কতদিনকার কত টুকরোটাকরা স্মৃতির কথা যে মনে আসে! আমি থাকি গেণ্ডারিয়াতে। একদিন দুপুরের পর কলিংবেল বাজল। দরজা খুলে দেখি হুমায়ূন ভাই দাঁড়িয়ে আছেন। ঊননব্বই সালের কথা। দু’রুমের ছোট্ট একটা ফ্ল্যাটে আমি থাকি। বসার রুমেই আমার লেখার টেবিল। সেই রুমে ঢুকে হুমায়ূন ভাই বললেন, ‘তোমার বউকে চা দিতে বল।’

চা এলো। তিনি আমার লেখার চেয়ারটিতে বসলেন। চেয়ারে তিনি সব সময়ই আসনপিঁড়ির ভঙ্গিতে দু’পা তুলে বসতেন। সেভাবে বসেই পকেট থেকে কতগুলো চিঠি বের করলেন। নতুন করে সিগারেট ধরালেন। একটান সিগারেট আর এক চুমুক চায়ের সঙ্গে চলল তাঁর চিঠি পড়া। বিটিভিতে ‘এইসব দিনরাত্রী’ ধারাবাহিকটি প্রচারের পর থেকেই তাঁর আকাশচুম্বী জনপ্রিয়তার সিংহদুয়ারটি খুলে গিয়েছিল। প্রচুর ভক্ত পাঠক-পাঠিকার চিঠি আসত। নাট্যজগতের কোনো কোনো উঠতি অভিনেত্রী সরাসরি প্রেমপত্র লিখতে শুরু করেছিল হুমায়ূন আহমেদকে। তখন তিনি আজিমপুর গোরস্তানের পশ্চিম পাশের একটা গলির ভিতর তিনতলার ফ্ল্যাটে থাকেন। বাড়িটি পুরনো। ঢাকা ইউনিভার্সিটির কেমিস্ট্রির প্রভাষক। নিজের ফ্ল্যাটে বসে প্রেমপত্রগুলো পড়া যাচ্ছিল না বলে তিনি ওসব নিয়ে আমার বাসায় হাজির হয়েছেন। খুবই মনোযোগ দিয়ে চিঠি পড়ছেন। আমার বড় মেয়েটি তখন স্কুলেও ভর্তি হয়নি, এতটাই ছোট। তবে সে পুটপুট করে কথা বলে। হুমায়ূন আহমেদকে তার বাবার চেয়ারে বসতে দেখে মেয়েটি গিয়ে বলল, ‘তুমি আমার বাবার চেয়ারে বসেছ কেন?’
হুমায়ূন ভাই নির্বিকার গলায় বললেন, ‘আমি তোমার বাবার চেয়ে অনেক বড় লেখক। আমি এই চেয়ারেই বসব।’

তারপর থেকে বহুবার তিনি ওরকম চিঠি পড়ার জন্য আমার বাসায় চলে আসতেন।

হুমায়ূন আহমেদ ছিলেন অসামান্য মেধাবী মানুষ। জ্ঞানভাণ্ডার বলতে যা বোঝায়, তিনি ছিলেন তাই। পৃথিবীর হেন বিষয় নেই যা সম্পর্কে তাঁর ধারণা ছিল না। মেধার সঙ্গে মিশে ছিল তাঁর অসামান্য রসবোধ, মানুষ চেনার তীব্র ক্ষমতা ছিল, পর্যবেক্ষণশক্তি অসাধারণ। আর ছিলেন গভীর আবেগে ভরপুর একজন মানুষ।

একবার দলবলসহ আমাদের কয়েকজনকে নেপালে নিয়ে গেলেন। তার আগে আমি ইউরোপ-আমেরিকা দেখে ফেলেছি। জাপান দেখে ফেলেছি। ওসব দেশের গল্প তাঁর সঙ্গে প্রায়ই করতাম। শুনতে শুনতে তিনি একদিন বললেন, ‘এত দেশ দেখেছো, কিন্তু ঘরের কাছে নেপাল, এত সুন্দর একটা দেশ তুমি দেখনি? চল তোমাকে নেপালে নিয়ে যাই। পোখারায় গিয়ে অন্নপূর্ণা রেঞ্চ দেখিয়ে আনি। হিমালয়ের সৌন্দর্য দেখ।’ গেলাম নেপালে। কাঠমুন্ডুর হিমালয় হোটেলে উঠেছি। হুমায়ূন ভাই দলবল ছাড়া চলতে পারতেন না। সেবার তাঁর সঙ্গে প্রকাশক আলমগীর রহমান, হুমায়ূন ভাইয়ের বন্ধু আর্কিটেক্ট আবু করিম, অন্যপ্রকাশের মাজহারুল ইসলাম এবং আমি। আরও কেউ কি ছিলেন? আমার ঠিক মনে পড়ছে না।

হুমায়ূন ভাই জামা-কাপড়ের ব্যাপারে খুবই উদাসীন। হাতের কাছে যা পান তাই পরে ফেলেন। একবার আমেরিকায় যাচ্ছি আমরা। ব্যাগ সুটকেস নিয়ে হুমায়ূন ভাইয়ের দখিন হাওয়ায় গেছি। তিনি একটা শপিংব্যাগ হাতে নিয়ে আমার সঙ্গে বেরোলেন, ‘চল’।

আমি অবাক। ‘আপনার ব্যাগ সুটকেস, জামাকাপড়?’ তিনি নির্বিকার গলায় বললেন, ‘আর কিছু লাগবে না।’ আমাদের চাপাচাপিতে তার পর ছোট একটা সুটকেসে কয়েকটা জামাকাপড় নিয়েছিলেন।

নেপালে এক বিকালে বেড়াতে বেরোচ্ছি সবাই। তিনি একটা ব্লেজার পরেছেন। লিফট দিয়ে নামার সময় লিফটের আয়নায় দেখি নিজেকে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দেখছেন। আমি একটু অবাক। কী হয়েছে হুমায়ূন ভাই?

না, দেখছি বিউটিটা আসল কিনা। আমাকে হ্যান্ডসাম লাগছে না?

আমি হো হো করে হাসতে লাগলাম।

একদিন শপিংমলে গেলাম সবাই। হুমায়ূন ভাই টুকটাক গিফ্ট করছেন সবাইকে। আমাকে বললেন, ‘তোমার তো জামা-কাপড়ের শখ বেশি। একটা শার্ট কেন। আমি পে করব।’

আমি একটা আমেরিকান পলো কোম্পানির ফুলস্লিভ শার্ট পছন্দ করলাম। এখন ওই ধরনের শার্ট বাংলাদেশেই তৈরি হয়। বিদেশে রপ্তানি হয়। আড়াই-তিন হাজার টাকায় ঢাকাতেও পাওয়া যায়। তখন যেত না। আমি যেটা পছন্দ করলাম ওটার দাম তিন হাজার দুশো টাকা। দেখে তিনি বিরাট ধমক দিলেন। ‘ফাইজলামি কর আমার সঙ্গে। রাখ। ওই যে ওই শার্টটা কেন, চারশো টাকা দাম। এর বেশি হবে না।’

আমি অভিমান করে শার্টই কিনলাম না।

সন্ধ্যার পর আড্ডা জমেছে তাঁর রুমে। আমাকে বললেন, ‘চারশো টাকা দামের শার্টটাই তোমার জন্য কিনেছি। কিছু করার নেই। ওই শপিং ব্যাগটায় আছে, নাও।’

ব্যাগ খুলে দেখি তিনি সেই তিন হাজার দুশো টাকা দামের শার্টটাই আমাকে কিনে দিয়েছেন।

একদিন সকালবেলা তাঁর দখিন হাওয়ার ফ্ল্যাটে গেছি। জানি এ সময় তিনি লেখা নিয়ে ব্যস্ত থাকেন। তবুও কী যেন কী দরকারে গিয়েছিলাম। তিনি চেয়ার টেবিলে বসে লিখতেন না। মেঝেতে বসে জলচৌকিতে লিখতেন। দেখি সেভাবেই কাগজ-কলম নিয়ে বসে আছেন। গাল ভেসে যাচ্ছে চোখের জলে। নিঃশব্দে কাঁদছিলেন। আমি হতভম্ব। কী হয়েছে? তিনি কথা বললেন না। ওয়াশ রুমে গিয়ে হাত-মুখ ধুয়ে এলেন। কান্নার রহস্য সেদিন বললেনই না। পরে জানলাম, নিজের লেখার কোনো কোনো ঘটনা বা চরিত্রের পরিণতি লিখতে গিয়ে তিনি ওরকম নিঃশব্দে কাঁদেন। সাতষট্টি-আটষট্টি সালের কথা। আমাদের বড় দুর্দিন চলছে। আব্বার চাকরি নেই। বাসায় মাঝে মাঝেই বাজার হয় না। ছোট্ট একটা বাসায় এতগুলো মানুষেরও জায়গা হয় না। গেণ্ডারিয়াতে আমার মায়ের একমাত্র মামার বাড়ি। ওই বাড়িটিকেই আমরা আমাদের নানাবাড়ি মনে করি। নানার নিজের বেশ বড় বাড়ি। তিনি অবস্থাপন্ন মানুষ। আমার মামা-খালারা খুবই সুখী ও আনন্দময় জীবনযাপন করে। আমার মায়ের একটি মাত্র আপন বোন। ডাকনাম ছিল পুনু। স্বামীর সংসার তাঁর করা হয়নি। একমাত্র মেয়েটিকে নিয়ে আমাদের সংসারেই থাকতেন। সংসারের সেই অচল অবস্থায় তিনি গিয়ে আশ্রয় নিয়েছিলেন তাঁর ওই মামার বাড়িতে। আমাকে নিজের মেয়েটির চেয়েও বেশি ভালোবাসতেন।

একদিন সারাটি দিন ধরে উপোস। কিছুটা রাত করে গিয়েছি নানার বাড়িতে, পুনু খালার কাছে। টেবিলে আমার এক মামার জন্য খাবার ঢাকা দিয়ে রাখা। খালা আমার মুখ দেখেই বুঝেছেন সারা দিন আমি না খাওয়া। আমার সেই মামা আড্ডাটাড্ডা দিয়ে ফিরে খেতে বসেছেন। পুনু খালা তাকে অনুনয় করে বললেন, ‘ওর জন্য একটু ভাত রাখিস, ভাই।’

আমার সেই মামা কথাটা গ্রাহ্যই করলেন না। নিজে পেট পুরে খেয়ে শুয়ে পড়লেন। তার পাশে শুয়ে আমি সারা রাত খিদের কষ্টে ছটফট করলাম। একদিন কথায় কথায় এই ঘটনা হুমায়ূন ভাইকে বললাম। দখিন হাওয়ার যে ঘরটিতে হুমায়ূন ভাইয়ের মা থাকতেন সেই ঘরে সেদিন আমাদের রাতের আড্ডা বসেছে। হুমায়ূন ভাইয়ের মা গিয়েছেন মিরপুরের বাড়িতে। তাঁকে আমি খালাম্মা বলতাম। আমার ‘নূরজাহান’ উপন্যাসটি তাঁর খুব প্রিয় ছিল। প্রথম পর্ব পড়ে দ্বিতীয় পর্বের জন্য অপেক্ষা করছিলেন। সেই পর্বটি বেরোবার পর আমি তাঁকে পৌঁছে দিয়েছিলাম। তার পর তৃতীয় পর্বও তিনি পড়লেন। পড়ে বললেন, ‘এরকম উপন্যাস আজকাল আর কেউ লেখে না।’

সেই আড্ডায় সেদিন মাজহাররা অনেকেই ছিল। হুমায়ূন ভাইয়ের পাশে বসে সেই অনাহারে থাকা রাতের ঘটনাটা আমি বলছি। একটা সময় তিনি আমাকে জড়িয়ে ধরে শিশুর মতো ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কাঁদতে লাগলেন। আমার মাথায়-পিঠে হাত বুলান আর কাঁদেন। যেন আমার সেই দিনের সেই অনাহারে থাকার কষ্টটি তিনি অনুভব করছেন আর কাঁদতে কাঁদতে মাথায়-পিঠে হাত বুলিয়ে সেই কষ্টের স্মৃতি ভুলে যেতে আমাকে প্রবোধ দিচ্ছেন। আমরা দুজন দুজনকে জড়িয়ে ধরে সেদিন অনেক ক্ষণ কেঁদেছিলাম।

নিজের বইয়ের প্রকাশনা উৎসব তিনি পছন্দ করতেন না বা করতে চাইতেন না। ‘জোছনা ও জননীর গল্প’ বেরোবার পর মাজহাররা একটি প্রকাশনা উৎসবের আয়োজন করল। যেহেতু উপন্যাসটি মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে লেখা এবং হুমায়ূন ভাইয়ের বহু খাটাখাটুনির ফসল। মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর তখন সেগুনবাগিচায়। সেখানে হবে অনুষ্ঠান। কলকাতা থেকে আমন্ত্রিত হয়ে এলেন সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়। বাংলাদেশ থেকে আছেন শামসুর রাহমান, সৈয়দ শামসুল হক, ড. আনিসুজ্জামান ও জাফর ইকবাল। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা কে করবে এ নিয়ে নানা রকম আলোচনা চলছে।

হুমায়ূন ভাই বললেন, যেহেতু উপন্যাস নিয়ে অনুষ্ঠান, এ অনুষ্ঠানের সঞ্চালকও হবে একজন ঔপন্যাসিক। আমার নাম প্রস্তাব করলেন। তখনো শাওনের সঙ্গে হুমায়ূন আহমেদের বিয়ে হয়নি। আলোচনা শেষ হওয়ার পর খালি গলায় শাওন গাইল, ‘মুক্তির মন্দির সোপানতলে, কত প্রাণ হলো বলিদান। লেখা আছে অশ্রুজলে’।

মোহিনী চৌধুরীর লেখা এই গান শুনে উইংসের আড়ালে দাঁড়িয়ে অঝোর ধারায় কাঁদতে লাগলেন হুমায়ূন ভাই। আমি তাঁর হাত ধরে দাঁড়িয়ে আছি।

হুমায়ূন আহমেদ চলে যাওয়ার পর বহুদিন তাঁর কথা ভেবে আমি অশ্রুজলে ভেসেছি।

লেখক : কথাসাতিহ্যিক ও প্রধান সম্পাদক, কালের কণ্ঠ


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনৈতিক হিসাব-নিকাশ
দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনৈতিক হিসাব-নিকাশ
বাড়ছে গুজব ও অপতথ্য
বাড়ছে গুজব ও অপতথ্য
রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে
রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
মূল্যস্ফীতি, খাদ্যভোগ এবং উৎপাদন
মূল্যস্ফীতি, খাদ্যভোগ এবং উৎপাদন
রাজনৈতিক কারণে ইমেজ সংকটে বাংলাদেশ
রাজনৈতিক কারণে ইমেজ সংকটে বাংলাদেশ
নেপালে বিক্ষোভের নেপথ্যে দুর্নীতি নয়, ভূ-রাজনীতি
নেপালে বিক্ষোভের নেপথ্যে দুর্নীতি নয়, ভূ-রাজনীতি
রোহিঙ্গা প্রত্যাবর্তনে জাতিসংঘের সম্মেলন কি ভূ–রাজনীতিকে প্রভাবিত করবে?
রোহিঙ্গা প্রত্যাবর্তনে জাতিসংঘের সম্মেলন কি ভূ–রাজনীতিকে প্রভাবিত করবে?
পিআরের দাবিতে আন্দোলন নির্বাচন পেছানোর কৌশল
পিআরের দাবিতে আন্দোলন নির্বাচন পেছানোর কৌশল
আস্থা সংকটে উদ্যোক্তারা, গতি নেই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে
আস্থা সংকটে উদ্যোক্তারা, গতি নেই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে
ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়
ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়
বর্তমান পরিবেশে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে
বর্তমান পরিবেশে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে
সর্বশেষ খবর
হাতির পিঠে চড়ে কলেজ অধ্যক্ষকে রাজকীয় বিদায়
হাতির পিঠে চড়ে কলেজ অধ্যক্ষকে রাজকীয় বিদায়

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তৃতীয় সন্তানের মা হলেন রিয়ানা
তৃতীয় সন্তানের মা হলেন রিয়ানা

৪ মিনিট আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতিতে ফ্যাসিস্ট সরকার তৈরি হতে পারে : সালাহউদ্দিন
পিআর পদ্ধতিতে ফ্যাসিস্ট সরকার তৈরি হতে পারে : সালাহউদ্দিন

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে সাকিবকে টপকে শীর্ষে মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টিতে সাকিবকে টপকে শীর্ষে মুস্তাফিজ

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রেন থেকে উৎক্ষেপণযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র বানাল ভারত
ট্রেন থেকে উৎক্ষেপণযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র বানাল ভারত

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখে পরিস্থিতি থমথমে, কারফিউ চলছে; নিহত চার-আহত অন্তত ৮০
লাদাখে পরিস্থিতি থমথমে, কারফিউ চলছে; নিহত চার-আহত অন্তত ৮০

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রঙ তুলির আঁচড়ে রঙিন দেবী মহামায়া, প্রস্তুত রাঙামাটি
রঙ তুলির আঁচড়ে রঙিন দেবী মহামায়া, প্রস্তুত রাঙামাটি

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইনে ১৯৯৯ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইনে ১৯৯৯ মামলা

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯৯৯ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯৯৯ মামলা

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

সীমাহীন দুর্ভোগে চরঘাসিয়ার ৫ হাজার মানুষ
সীমাহীন দুর্ভোগে চরঘাসিয়ার ৫ হাজার মানুষ

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে যেকোনো ষড়যন্ত্র জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন নিয়ে যেকোনো ষড়যন্ত্র জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে : নবীউল্লাহ নবী

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ১০২ বোতল ভারতীয় মদসহ কারবারি আটক
নেত্রকোনায় ১০২ বোতল ভারতীয় মদসহ কারবারি আটক

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চলন্ত ট্রেনের ইঞ্জিনের হুকে আটকে ছিলেন নারী, চালকের দক্ষতায় রক্ষা
চলন্ত ট্রেনের ইঞ্জিনের হুকে আটকে ছিলেন নারী, চালকের দক্ষতায় রক্ষা

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে সেনা অভিযানে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী আটক
খাগড়াছড়িতে সেনা অভিযানে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে ট্রাক চাপায় শ্রমিক নিহত, সড়ক অবরোধ
নাটোরে ট্রাক চাপায় শ্রমিক নিহত, সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজামুখী নৌবহরে ড্রোন হামলা, সুরক্ষায় যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে ইতালি-স্পেন
গাজামুখী নৌবহরে ড্রোন হামলা, সুরক্ষায় যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে ইতালি-স্পেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে মাছের ঘেরের পাশে উদ্ধার রক্তাক্ত মরদেহ
যশোরে মাছের ঘেরের পাশে উদ্ধার রক্তাক্ত মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি পর্বতারোহী তমালের পৃথিবীর অষ্টম সর্বোচ্চ চূড়া ‘মানাসলু’ জয়
বাংলাদেশি পর্বতারোহী তমালের পৃথিবীর অষ্টম সর্বোচ্চ চূড়া ‘মানাসলু’ জয়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের বিপক্ষে খেলবেন তো লিটন?
পাকিস্তানের বিপক্ষে খেলবেন তো লিটন?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ট্রেনে ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
জয়পুরহাটে ট্রেনে ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা
আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প
নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ
সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে ১১ হাজার ইয়াবাসহ দুই কারবারি গ্রেফতার
ফেনীতে ১১ হাজার ইয়াবাসহ দুই কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পশ্চিম জাভায় খাদ্যে বিষক্রিয়ায় ১,০০০ শিক্ষার্থী অসুস্থ
ইন্দোনেশিয়ার পশ্চিম জাভায় খাদ্যে বিষক্রিয়ায় ১,০০০ শিক্ষার্থী অসুস্থ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বনেতাদের আহ্বান কানেই তুলছে না ইসরায়েল, গাজায় আরও ৮৫ জনকে হত্যা
বিশ্বনেতাদের আহ্বান কানেই তুলছে না ইসরায়েল, গাজায় আরও ৮৫ জনকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিগগিরই দলীয় মনোনয়ন চূড়ান্ত করবে বিএনপি : ডা. জাহিদ
শিগগিরই দলীয় মনোনয়ন চূড়ান্ত করবে বিএনপি : ডা. জাহিদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রউফ-ফারহানের বিরুদ্ধে আইসিসিতে ভারতের অভিযোগ
রউফ-ফারহানের বিরুদ্ধে আইসিসিতে ভারতের অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম থেকে ফ্রান্সে যাচ্ছে ১,৫০০ কেজি মুড়ি
চট্টগ্রাম থেকে ফ্রান্সে যাচ্ছে ১,৫০০ কেজি মুড়ি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
‘আমি বললাম একটা জিনিস পোড়াতে, ওরা পুড়িয়ে দিল সেতু ভবন’: তাপসের সঙ্গে ফোনালাপে হাসিনা
‘আমি বললাম একটা জিনিস পোড়াতে, ওরা পুড়িয়ে দিল সেতু ভবন’: তাপসের সঙ্গে ফোনালাপে হাসিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি
মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পূজার ছুটি নিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের
পূজার ছুটি নিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে
ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে
ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে ভারত, শ্রীলঙ্কার বিদায়
বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে ভারত, শ্রীলঙ্কার বিদায়

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এরদোয়ানের সুর বদল, এফ-১৬ নয় কান ফাইটার জেটের ইঞ্জিন কিনতে চায় তুরস্ক
এরদোয়ানের সুর বদল, এফ-১৬ নয় কান ফাইটার জেটের ইঞ্জিন কিনতে চায় তুরস্ক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!
লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...
১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নৌকা স্থগিত রেখে ১১৫ প্রতীকের তালিকা প্রকাশ
নৌকা স্থগিত রেখে ১১৫ প্রতীকের তালিকা প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানে ইসরায়েল বাধা দিলে কড়া পদক্ষেপ নেবে জাপান
দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানে ইসরায়েল বাধা দিলে কড়া পদক্ষেপ নেবে জাপান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংককে হঠাৎ ধসে পড়ল ব্যস্ত সড়ক, চারিদিকে আতঙ্ক
ব্যাংককে হঠাৎ ধসে পড়ল ব্যস্ত সড়ক, চারিদিকে আতঙ্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সংবর্ধনায় প্রধান উপদেষ্টা, বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ
ট্রাম্পের সংবর্ধনায় প্রধান উপদেষ্টা, বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি র‌্যাংকিংয়ে ১৩৩ ধাপ লাফ সাইফের, শীর্ষ দশে মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টি র‌্যাংকিংয়ে ১৩৩ ধাপ লাফ সাইফের, শীর্ষ দশে মুস্তাফিজ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সম্পর্কের কোনও মানেই ছিল না: ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে সম্পর্কের কোনও মানেই ছিল না: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধ করলেই ট্রাম্প নোবেল পাবেন: ম্যাক্রো
গাজা যুদ্ধ বন্ধ করলেই ট্রাম্প নোবেল পাবেন: ম্যাক্রো

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২
ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু মেট্রোর আগুন নয়, বহু আগুনের পেছনেই ছিল খুনির ক্ষমতালিপ্সা : ফারুকী
শুধু মেট্রোর আগুন নয়, বহু আগুনের পেছনেই ছিল খুনির ক্ষমতালিপ্সা : ফারুকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিম ছোড়ার মতো অপকর্ম আওয়ামী লীগের ভবিষ্যৎকে আরও অনিশ্চিত করবে
ডিম ছোড়ার মতো অপকর্ম আওয়ামী লীগের ভবিষ্যৎকে আরও অনিশ্চিত করবে

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা
আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলকাতার ‘এই সময়ে’ মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার ‘মিথ্যা ও মনগড়া’: বিএনপি
কলকাতার ‘এই সময়ে’ মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার ‘মিথ্যা ও মনগড়া’: বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি
বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের
দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইফুজ্জামানের চেক দিয়ে ১ কোটি ৭৬ লাখ টাকা উত্তোলন, কর্মকর্তা গ্রেফতার
সাইফুজ্জামানের চেক দিয়ে ১ কোটি ৭৬ লাখ টাকা উত্তোলন, কর্মকর্তা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হোটেল-ফ্ল্যাট-ছাত্রাবাসে আওয়ামী লীগের কর্মী থাকলে তথ্য দিতে অনুরোধ
হোটেল-ফ্ল্যাট-ছাত্রাবাসে আওয়ামী লীগের কর্মী থাকলে তথ্য দিতে অনুরোধ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪
রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া শুধু সময়ের ব্যাপার: জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া শুধু সময়ের ব্যাপার: জাপানের প্রধানমন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত ম্যাচের অভিজ্ঞতা থেকে পাকিস্তানকে হারাতে চায় বাংলাদেশ
ভারত ম্যাচের অভিজ্ঞতা থেকে পাকিস্তানকে হারাতে চায় বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাঁটুর বয়সি ছেলেরাও প্রেম প্রস্তাব দেয়: আমিশা
হাঁটুর বয়সি ছেলেরাও প্রেম প্রস্তাব দেয়: আমিশা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকায় মিছিল থেকে বোমা
ঢাকায় মিছিল থেকে বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়াবহ দুঃসংবাদের ডিম রাজনীতি
ভয়াবহ দুঃসংবাদের ডিম রাজনীতি

সম্পাদকীয়

সাজানো ছকে নির্বাচন!
সাজানো ছকে নির্বাচন!

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

১২ কোটি টাকার ভবন আছে সেবা নেই
১২ কোটি টাকার ভবন আছে সেবা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নবীন-প্রবীণ চার নেতা
বিএনপির মনোনয়ন চান নবীন-প্রবীণ চার নেতা

নগর জীবন

ভোট ঘিরে তৎপর পশ্চিমারা
ভোট ঘিরে তৎপর পশ্চিমারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই লামিয়ার বাবার চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
সেই লামিয়ার বাবার চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয়বার ঘর বাঁধেননি যে নায়িকারা
দ্বিতীয়বার ঘর বাঁধেননি যে নায়িকারা

শোবিজ

গবেষণা নেই বিশ্ববিদ্যালয়ে
গবেষণা নেই বিশ্ববিদ্যালয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী হওয়ার দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা, অন্যদের একক
প্রার্থী হওয়ার দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

বিশ্বকে নির্বাচনের প্রস্তুতি জানাবেন ড. ইউনূস
বিশ্বকে নির্বাচনের প্রস্তুতি জানাবেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

লালমনিরহাটে শীতের আগমনি বার্তা
লালমনিরহাটে শীতের আগমনি বার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন ও সাধনার জীবন
স্বপ্ন ও সাধনার জীবন

বিশেষ আয়োজন

হেলিকপ্টার থেকে ছত্রীসেনা নামাচ্ছি
হেলিকপ্টার থেকে ছত্রীসেনা নামাচ্ছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি ৪১.৩ শতাংশ ভোট পেয়ে জিতবে
বিএনপি ৪১.৩ শতাংশ ভোট পেয়ে জিতবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ ব্যাংকের প্রশাসক হচ্ছেন কারা
পাঁচ ব্যাংকের প্রশাসক হচ্ছেন কারা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার দুর্নীতি মামলার রায় নভেম্বরে
হাসিনার দুর্নীতি মামলার রায় নভেম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার মিথ্যা ও মনগড়া : বিএনপি
মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার মিথ্যা ও মনগড়া : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি
মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধ নিয়ে উত্তপ্ত জাতিসংঘ
যুদ্ধ নিয়ে উত্তপ্ত জাতিসংঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

মারা গেলেন ফায়ার ফাইটার নুরুল হুদাও
মারা গেলেন ফায়ার ফাইটার নুরুল হুদাও

প্রথম পৃষ্ঠা

অধিগ্রহণ জমির সঠিক মূল্য দাবি
অধিগ্রহণ জমির সঠিক মূল্য দাবি

দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-পাকিস্তান অলিখিত সেমিফাইনাল
বাংলাদেশ-পাকিস্তান অলিখিত সেমিফাইনাল

মাঠে ময়দানে

রাজনৈতিক সংস্কৃতি না পাল্টালে স্বাধীন দুদক সম্ভব নয়
রাজনৈতিক সংস্কৃতি না পাল্টালে স্বাধীন দুদক সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘ সম্মেলন এলাকা থেকে বিপুল সিমকার্ড ও সার্ভার জব্দ
জাতিসংঘ সম্মেলন এলাকা থেকে বিপুল সিমকার্ড ও সার্ভার জব্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐক্য থাকলে নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না
ঐক্য থাকলে নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হচ্ছে মামলা ও তদন্ত
হচ্ছে মামলা ও তদন্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসী ভোট
পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসী ভোট

পেছনের পৃষ্ঠা