শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫৭, সোমবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০২০ আপডেট:

বাংলাদেশ হারালেও টিক্কা খানকে পুরস্কৃত করে ভুট্টো ও তার কন্যা!

সোহেল সানি:
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশ হারালেও টিক্কা খানকে পুরস্কৃত করে ভুট্টো ও তার কন্যা!

যুদ্ধে পরাজয়ের পরও কি রাষ্ট্র কর্তৃক পুরস্কারলাভ করা যায়? হ্যাঁ যায়! পৃথিবীতে এমন একটি দেশ আছে, যে দেশটি এমনই দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। দেশটির নাম 'ইসলামিক রিপাবলিক অব পাকিস্তান।'

দেশের পরাজয় তরান্বিত করেও রাষ্ট্র কর্তৃক পুরস্কারপ্রাপ্ত ব্যক্তিটি হলেন জেনারেল টিক্কা খান। একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধকালীন পূর্বপাকিস্তানের কসাই খ্যাত গভর্নর। বেলুচিস্তানের কসাই বলেও তার কুখ্যাতি ছিল। 

টিক্কা খান "স্বাধীন বাংলাদেশ" অভ্যুদয়ের কিছুূদিন আগে পাকিস্তানে ফিরে গেলেও পুরস্কারলাভের জন্য জুলফিকার আলী ভুট্টোর ক্ষমতাগ্রহণ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয়।
১৯৭১ সালের ৭ মার্চ পূর্বপাকিস্তানের গভর্নর হয়ে এসেছিলেন জেনারেল টিক্কা খান। ১৯৭২ সালের ৩ মার্চ ভুট্টো কর্তৃক সেই টিক্কাই নিযুক্ত হন পাকিস্তানের সেনাপ্রধান। জনরোষে সামরিকজান্তা প্রেসিডেন্ট জেনারেল ইয়াহিয়া খানকে ক্ষমতা থেকে সরিয়ে বসানো হয়েছিল জুলফিকার আলী ভুট্টোকে। ভুট্টো টিক্কা খানকে পাকিস্তানের সেনাপ্রধান করে নিজেও এক বিস্ময়ে পরিণত হয়েছিলেন।      

পাকিস্তান সামরিক বাহিনীর লজ্জাস্কর আত্মসমর্পণমূলক পরাজয় পাকিস্তানের মানচিত্রকে বদলে দেয়। যার নেপথ্যে  রাজনৈতিকভাবে জুলফিকার আলী ভুট্টোরই অবদানই ছিল মুখ্য। 

'বাংলাদেশের কসাই' খ্যাত জেনারেল টিক্কা খান সেনাবাহিনী থেকে অবসর গ্রহণের পর ভুট্টোর  প্রতিরক্ষা মন্ত্রী হন। এমনকি পিপলস পার্টির নেতাও। সামরিক বাহিনী হাতে ক্ষমতাচ্যুত হয়ে সেই ভুট্টোকেই ফাঁসিতে ঝুলে মৃত্যুবরণ করতে হয়েছে। 

পরবর্তীতে পিতার যোগ্য সন্তান হিসাবে বেনজীর ভুট্টো পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হন। লাইমলাইটে চলে আসেন ভুট্টো ভক্ত জেনারেল টিক্কা খান। প্রধানমন্ত্রী বেনজীর ভুট্টো '৮৮ সালে টিক্কা খানকে পাঞ্জাব প্রদেশের গভর্নর করেন।
ইতিহাস বড় নিষ্ঠুর আর তা যদি হয় পাকিস্তানের বেলায়, তবে সে নিষ্ঠুতার আরও তীব্রতর। 
ভুট্টোর উত্তরসুরী কন্যা বেনজীর ভুট্টোও হত্যার শিকার হন। প্রকাশ্য নির্বাচনী জনসভায় গুলিবিদ্ধ হয়ে। 

১৯৬৯ সালে পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ফিল্ডমার্শাল আইয়ুুব খানের বিরুদ্ধে যখন পূর্বপাকিস্তানে গণঅভ্যুত্থান সংঘটিত হয় তখন লে. জেনারেল পদে উন্নীত হন টিক্কা খান। ১৯৭১সালের ৬ মার্চ টিক্কা খান পূর্বপাকিস্তানের গভর্নর পদে নিয়োগ পান। তবে ঢাকায় আসেন ৭ মার্চ। যেদিন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তাঁর  দিকনির্দেশনামূলক ঐতিহাসিক ভাষণে বলেন, 'এবারের সংগ্রাম আমাদের স্বাধীনতার সংগ্রাম, এবাবের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম।' বঙ্গবন্ধু এও বলেন বলেন,"আমি যদি হুকুম দেবার নাও পারি তোমাদের যার যা কিছু আছে তা নিয়ে শত্রুর মোকাবিলা কর।"  

উল্লেখ্য, ১৯৬৯ সালের ১ সেপ্টেম্বর গভর্নর হয়ে এসেছিলেন নৌবাহিনী প্রধান এস এম আহসান।  ১৯৭০ সালের নির্বাচনী রায়ত্তোর পরিস্থিতিকে রাজনৈতিকভাবে সমাধানের কথা বলে ছিলেন তিনি। ইয়াহিয়া খান কর্ণপাত না করায় তিনি পদত্যাগের কথা জানান। এরপর ১৯৭১ সালের ৪ মার্চ সাহেবজাদা ইয়াকুব খান গভর্নর হয়ে আসেন।

কিন্তু নতুন গভর্নর জেনারেল ইয়াকুব খানও পূর্বপাকিস্তানের সংকটকে রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করার জন্য ইয়াহিয়া খানকে তাগিদ দেন। তিনিও পূর্ববর্তী গভর্নর আহসানের মতো পদত্যাগ করার কথা বলেন। প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান তখন টিক্কা খানকে গভর্নর করে ঢাকায় পাঠান। গভর্নর পদে আসীন হবার আগে পূর্বাঞ্চলীয় কমান্ডের অধিনায়ক ছিলেন টিক্কা খান। '৭১- এ ঢাকায় সামরিক অভিযান ও নৃশংস হত্যাকান্ড পরিচালনার জন্য প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান তাকে মূলত পূর্বপাকিস্তানের গভর্নর করেন।  

পূর্বপাকিস্তান হাইকোর্টের তৎকালীন প্রধান বিচারপতি বি এ সিদ্দিকী (বদিউদ্দিন আহমেদ সিদ্দিকী) টিক্কা খানকে শপথ করাতে অস্বীকার করেছিলেন। বেসামরিক প্রশাসন কার্যত তখন পাকিস্তানের ভাবী প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুর কব্জায়। পাকিস্তানের সম্ভাব্য বিরোধী দলের নেতা জুলফিকার আলী ভুট্টো ঢাকায় সাংবাদিকদের কাছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে পাকিস্তানের ভাবী প্রধানমন্ত্রী হিসাবে আখ্যায়িত করে গিয়েছিলেন। 

কিন্তু ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে গণহত্যা ও বঙ্গবন্ধু গ্রেফতার অধ্যায় সূচিত হলে সেই প্রধান বিচারপতি বি এ সিদ্দিকীই জেনারেল টিক্কা খানকে ৯ এপ্রিল গভর্নর পদে শপথবাক্য পাঠ করিয়েছিলেন। টিক্কা খানের সঙ্গে একই দিন পূর্বপাকিস্তান বাহিনীর কমান্ডার পদে লে. জেনারেল আমীর আব্দুল্লাহ নিয়াজী আসীন হন। 

এর পরদিন ১০ এপ্রিল স্বাধীন বাংলাদেশের অস্থায়ী সরকার আত্মপ্রকাশ করে। ১৭ এপ্রিল অস্থায়ী সরকার শপথ নেয়।
 
টিক্কা খান স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে গভর্নর হাউজে  (আজ যা বঙ্গভবন) থাকতেন। গুরুগম্ভীর ওই লোকটার দিকে তাকালে নাকি আঁচ করা যেত না লোকটা এতটা নৃশংস হতে পারেন। গভর্নর হাউজের তার চুল কাটা নাপিত ছিলেন ধীরেন রায়। একদিন চুল কাটাতে বসে টিক্কা খান নাপিতের নাম জানতে চান। ভীরুকণ্ঠে ধীরেন রায় শুনে টিক্কা খান বলেন, 'তোম হিন্দু হ্যায়?' 
ধীরেনের হাঁটু কাঁপুনি দেখে গভর্নর টিক্কা খান পুত্র খালিদকে নির্দেশ দিয়ে বলেন, "ধীরেনের যেন কোন অসুবিধা না হয়, তুমি খেয়াল রেখো।"

টিক্কা খানের সামরিক সচিব মেজর জিলানীর ভাষায় টিক্কা খান নাকি ব্যতিক্রমী জুতা পায়ে চলতেন গভর্নর হবার পরও। শক্ত হিলযুক্ত বুট পায়ে পথ চলতেন অন্তর কাঁপানো আওয়াজ করে।  জনগণের কাছে কসাই বলে পরিচিত টিক্কা খানকে 'খোদাভীরু' হিসাবে চিত্রিত করে তার সামরিক সচিব দাবী করেন যে, "টিক্কা খান নামাজ আদায় করতেন এবং ধুমপান, মদপান থেকে মুক্ত দূরে থাকতেন। 

অথচ, বাস্তবতা হচ্ছে টিক্কা খানের ২৫ মার্চ গণহত্যার পর এক কোটি লোক উদ্বাস্তু হয়ে ভারতে আশ্রয় নেয়। ১৯৭১ সালের ৭ আগস্ট তারই পরামর্শে আওয়ামী লীগের ৭৯ জন এমএনএ এবং ১৯৪ জন এমপিএ -কে অযোগ্য ঘোষণা করে উপনির্বাচন দেয়া হয়। স্বাধীনতা বিরোধীদের উপনির্বাচনে জয়ীও করা হয় ওই প্রহসনের নির্বাচন করে। যদিও এতকিছু করেও ইয়াহিয়ার সন্তুষ্টি আদায় করতে ব্যর্থ হন টিক্কা খান। ১২ আগস্ট লোক দেখানো রাজনৈতিক কর্মকান্ড শুরুর নামে টিক্কা খানকে প্রত্যাহার করে নেয়া হয়।

কুষ্টিয়ার ডা. এ এম মালিককে গভর্নর নিয়োগ করে প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান পূর্বপাকিস্তানে একটি সরকার গঠন করেন। মালিক মন্ত্রীসভায় আওয়ামী লীগের চট্টগ্রাম থেকে নির্বাচিত   অধ্যাপক শামসুল হক ও নোয়াখালীর ওবায়দুল্লাহ মজুমদার যোগ দিলে আওয়ামী লীগ থেকে বহিস্কৃত হন। অন্যান্য মন্ত্রী ছিলেন, এএসএম সোলায়মান, মওলানা ইসহাক,একে মোশাররফ হোসেন, আবুল কাশেম, নওয়াজেশ আহমেদ, আখতার উদ্দীন আহমেদ, মওলানা একেএম ইউসুফ, মওলানা আব্বাস আলী খান, জসিম উদ্দীন আহমদ ও মুজিবুর রহমান প্রমুখ। 
  
"মালিক নামা"
১৯০৩ সালে জন্ম নেয়া ডাঃ এ এম মালিক যখন যেমন তখন তেমন ধরণের সুবিধাবাদী চরিত্রের অধিকারী ছিলেন। সেই সূত্রেই তিনি টিক্কা খানের স্থলে পূর্বপাকিস্তানের গভর্নর হন। 

তিনি ১৯৪০ সালে শেরেবাংলার ও ১৯৪৬ সালে শহীদ সোহরাওয়ার্দীর দলে ভিড়ে বেঙ্গল আইন পরিষদ সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৪৬ সালে বাংলার প্রধানমন্ত্রী হবার পর হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী তাকে চীফ হুইপ করেন। ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান হলে পূর্বপাকিস্তানে মুখ্যমন্ত্রী নাজিমুদ্দিনের লোক হয়ে যান মালিক। ফলে প্রাদেশিক সরকারেরর কৃষি ও মৎস মন্ত্রী হন। 

১৯৪৯ সালে নাজিমুদ্দিন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হলে কেন্দ্রীয় সরকারের স্বাস্থ্য, শ্রম ও পূর্তমন্ত্রী হিসাবে আত্মপ্রকাশ করেন ডাঃ আব্দুল মোত্তালিব  মালিক। ১৯৫৮ সালে ৭ অক্টোবর সামরিক আইন জারি করেন ইস্কান্দার মীর্জা প্রেসিডেন্টের গদিতে বসলে রাষ্ট্রদূত হয়ে চলে যান সুইজারল্যান্ডে। অতিরিক্ত দায়িত্ব হিসাবে অস্ট্রিয়া ও যুগোশ্লাভিয়ার তিনি রাষ্ট্রদূত হন। ইস্কান্দার মীর্জাকে হটিয়ে জেনারেল আইয়ুব খান প্রেসিডেন্ট হলেও মালিকের সামনে কোন সংকট দেখা দেয়নি। ১৯৬৭ সালে ডাঃ মালিক হলেন চীন, ফিলিপাইনে রাষ্ট্রদূত।

১৯৭১ সালে ১২ আগস্ট পূর্বপাকিস্তানের গভর্নর হন। আর এর মধ্য দিয়ে গণধিকৃত রাজাকারে পরিণত হন ডাঃ মালিক। জীবন বাঁচাতে পারলেও বিচারের সম্মুখীন হতে হয় তাকে। দালাল আইনে বিচারিক আদালত কর্তৃক যাবজ্জীবন কারাদন্ডে দন্ডিত করা হয় মুক্তিযুদ্ধকালীন ইয়াহিয়া খানের এ দোসরকে। বঙ্গবন্ধু হত্যারত্তোর রাজৈতিক পটপরিবর্তনের মুখে জেনারেল জিয়াউর রহমানের বদৌলতে ডাঃ এ এম মালিক কারামুক্ত হন এবং ১৯৭৭ সালে মারা যান। 

প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান হতাশ হয়ে পড়েন। ২৩ নভেম্বর শেষ রক্ষার জন্য পাকিস্তানে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেন। ৩ ডিসেম্বর ভারতের ওপর বিমান হামলা চালান। হীতে বিপরীত হয়। পাল্টা ভারতও বিমান হামলা চালায়। ১৪ ডিসেম্বর ঢাকায় গভর্নর হাউজে (বঙ্গভবন) বিমান হামলা চালানো হয়।  দরবার হলে পার্শিয়ান কার্পেট থেকে আগুন ধরে যায় গভর্নর হাউজে। ওই মুহূর্তে গভর্নর মালিক বিদেশী সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপরত ছিলেন। গভর্নর হাউজের পূর্ব উত্তর কোণায় নিরাপদ ব্যাংকার তৈরি করা হয়েছিল। সেখানে গিয়ে আশ্রয় নিয়ে অবস্থা বেগতিক দেখে দুপুর বারোটার দিকে গভর্নর  মালিক ও তার মন্ত্রিসভা পদত্যাগ করে হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে আশ্রয় নেন। আন্তর্জাতিক রেডক্রস ঘোষিত 'নো ওয়ার' এলাকা ছিল ওই হোটেলটি। ১৬ ডিসেম্বর পরিসমাপ্তি ঘটে পূর্বপাকিস্তানের। বিকেল পাঁচটায় রেসকোর্স ময়দানে ভারত ও বাংলাদেশ বাহিনীর পূর্বাঞ্চলীয় জেনারেল কমান্ডিং ইন চীফ লেফটেন্যান্ট জেনারেল জগজিৎ সিংহ অরোরার কাছে পাকিস্তান বাহিনীর কমান্ডার লেফটেন্যান্ট জেনারেল আমীর আব্দুল্লাহ খান নিয়াজীর আত্মসমর্পণের মধ্য দিয়ে।

বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে একটা যৌথ কমান্ড বাহিনী গঠনের অনুরোধ করলে ভারত তাতে সায় দেয়। পূর্বপাকিস্তানে স্থলপথে প্রবেশ করে ভারতীয় বাহিনী। 

বঙ্গবন্ধু গ্রেফতার ও স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র:
বঙ্গবন্ধুকে গ্রেফতার করার পর নির্মীয়মাণ প্রাদেশিক পরিষদ ভবন (জাতীয় সংসদ ভবন) এ রাখা হয় এবং ১ এপ্রিল পিআই-এর একটা বোয়িং বিমানে করে পশ্চিম পাকিস্তানে নিয়ে যাওয়া হয়। বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে কোন তথ্য জানার সুযোগ না থাকলেও ১০ এপ্রিল তাঁকে রাষ্ট্রপতি করা হয়। স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র প্রচারিত হয়। যাতে বাংলাদেশের সাড়ে সাতকোটি মানুষের অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জনগণের আত্মনিয়ন্ত্রণাধিকার অর্জনের আইনানুগ অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ ঢাকায় যথাযথভাবে স্বাধীনতা ঘোষণা করেন এবং বাংলাদেশের অখন্ডতা ও মর্যাদা রক্ষার জন্য বাংলাদেশের জনগণের প্রতি উদাত্ত আহবান জানান। 

উপস্থিতি না থাকায় উপরাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমেদ এবং খন্দকার মোশতাক আহমেদ, অর্থমন্ত্রী এম মনসুর আলী, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী এএইচএম কামরুজ্জামান ১৭ এপ্রিল কুষ্টিয়ার মেহেরপুরের বৈদ্যনাথপুরের আম্রকুঞ্জে অস্থায়ী সরকার শপথ গ্রহণ করে। প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমেদ প্রধান সেনাপতি পদে জেনারেল এমএজি ওসমানীকে নিয়োগ দেন একই দিন। পরবর্তীতে এবং ১১ জন সেক্টর কমান্ডার নিয়োগ দেন তিনি। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে পৃথিবীর মানচিত্রে স্বাধীন সার্বভৌম গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ এর অভ্যুদয় ঘটে। ত্রিশ লাখ শহীদ আর দুই লাখ মা-বোনের সম্ভ্রম হানীর বিনিময়ে বাঙালীর এ স্বাধীনতা। ভুলি কি করে তাই নরঘাতক ইয়াহিয়া খানের জল্লাদ টিক্কা খান ও বিশ্বাসঘাতক বাঙালী দেশদ্রোহী ডা. মালিকদের মতো গণহত্যাকারীদের।

লেখকঃ সিনিয়র সাংবাদিক ও কলামিস্ট।


বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনৈতিক হিসাব-নিকাশ
দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনৈতিক হিসাব-নিকাশ
বাড়ছে গুজব ও অপতথ্য
বাড়ছে গুজব ও অপতথ্য
রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে
রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
মূল্যস্ফীতি, খাদ্যভোগ এবং উৎপাদন
মূল্যস্ফীতি, খাদ্যভোগ এবং উৎপাদন
রাজনৈতিক কারণে ইমেজ সংকটে বাংলাদেশ
রাজনৈতিক কারণে ইমেজ সংকটে বাংলাদেশ
নেপালে বিক্ষোভের নেপথ্যে দুর্নীতি নয়, ভূ-রাজনীতি
নেপালে বিক্ষোভের নেপথ্যে দুর্নীতি নয়, ভূ-রাজনীতি
রোহিঙ্গা প্রত্যাবর্তনে জাতিসংঘের সম্মেলন কি ভূ–রাজনীতিকে প্রভাবিত করবে?
রোহিঙ্গা প্রত্যাবর্তনে জাতিসংঘের সম্মেলন কি ভূ–রাজনীতিকে প্রভাবিত করবে?
পিআরের দাবিতে আন্দোলন নির্বাচন পেছানোর কৌশল
পিআরের দাবিতে আন্দোলন নির্বাচন পেছানোর কৌশল
আস্থা সংকটে উদ্যোক্তারা, গতি নেই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে
আস্থা সংকটে উদ্যোক্তারা, গতি নেই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে
ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়
ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়
বর্তমান পরিবেশে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে
বর্তমান পরিবেশে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে
সর্বশেষ খবর
পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় স্নাইপারের গুলিতে ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় স্নাইপারের গুলিতে ইসরায়েলি সেনা নিহত

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেট-তামাবিল মহাসড়ক অবরোধ: আটকা শত শত যানবাহন
সিলেট-তামাবিল মহাসড়ক অবরোধ: আটকা শত শত যানবাহন

১৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশকে এগিয়ে রাখছেন কার্তিক
পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশকে এগিয়ে রাখছেন কার্তিক

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাতির পিঠে চড়িয়ে কলেজ অধ্যক্ষকে রাজকীয় বিদায়
হাতির পিঠে চড়িয়ে কলেজ অধ্যক্ষকে রাজকীয় বিদায়

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তৃতীয় সন্তানের মা হলেন রিয়ানা
তৃতীয় সন্তানের মা হলেন রিয়ানা

২১ মিনিট আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতিতে ফ্যাসিস্ট সরকার তৈরি হতে পারে : সালাহউদ্দিন
পিআর পদ্ধতিতে ফ্যাসিস্ট সরকার তৈরি হতে পারে : সালাহউদ্দিন

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে সাকিবকে টপকে শীর্ষে মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টিতে সাকিবকে টপকে শীর্ষে মুস্তাফিজ

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রেন থেকে উৎক্ষেপণযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র বানাল ভারত
ট্রেন থেকে উৎক্ষেপণযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র বানাল ভারত

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখে পরিস্থিতি থমথমে, কারফিউ চলছে; নিহত চার-আহত অন্তত ৮০
লাদাখে পরিস্থিতি থমথমে, কারফিউ চলছে; নিহত চার-আহত অন্তত ৮০

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রঙ তুলির আঁচড়ে রঙিন দেবী মহামায়া, প্রস্তুত রাঙামাটি
রঙ তুলির আঁচড়ে রঙিন দেবী মহামায়া, প্রস্তুত রাঙামাটি

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইনে ১৯৯৯ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইনে ১৯৯৯ মামলা

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯৯৯ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯৯৯ মামলা

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

সীমাহীন দুর্ভোগে চরঘাসিয়ার ৫ হাজার মানুষ
সীমাহীন দুর্ভোগে চরঘাসিয়ার ৫ হাজার মানুষ

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে যেকোনো ষড়যন্ত্র জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন নিয়ে যেকোনো ষড়যন্ত্র জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে : নবীউল্লাহ নবী

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ১০২ বোতল ভারতীয় মদসহ কারবারি আটক
নেত্রকোনায় ১০২ বোতল ভারতীয় মদসহ কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলন্ত ট্রেনের ইঞ্জিনের হুকে আটকে ছিলেন নারী, চালকের দক্ষতায় রক্ষা
চলন্ত ট্রেনের ইঞ্জিনের হুকে আটকে ছিলেন নারী, চালকের দক্ষতায় রক্ষা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে সেনা অভিযানে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী আটক
খাগড়াছড়িতে সেনা অভিযানে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে ট্রাক চাপায় শ্রমিক নিহত, সড়ক অবরোধ
নাটোরে ট্রাক চাপায় শ্রমিক নিহত, সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজামুখী নৌবহরে ড্রোন হামলা, সুরক্ষায় যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে ইতালি-স্পেন
গাজামুখী নৌবহরে ড্রোন হামলা, সুরক্ষায় যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে ইতালি-স্পেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে মাছের ঘেরের পাশে উদ্ধার রক্তাক্ত মরদেহ
যশোরে মাছের ঘেরের পাশে উদ্ধার রক্তাক্ত মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি পর্বতারোহী তমালের পৃথিবীর অষ্টম সর্বোচ্চ চূড়া ‘মানাসলু’ জয়
বাংলাদেশি পর্বতারোহী তমালের পৃথিবীর অষ্টম সর্বোচ্চ চূড়া ‘মানাসলু’ জয়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের বিপক্ষে খেলবেন তো লিটন?
পাকিস্তানের বিপক্ষে খেলবেন তো লিটন?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ট্রেনে ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
জয়পুরহাটে ট্রেনে ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা
আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প
নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ
সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে ১১ হাজার ইয়াবাসহ দুই কারবারি গ্রেফতার
ফেনীতে ১১ হাজার ইয়াবাসহ দুই কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পশ্চিম জাভায় খাদ্যে বিষক্রিয়ায় ১,০০০ শিক্ষার্থী অসুস্থ
ইন্দোনেশিয়ার পশ্চিম জাভায় খাদ্যে বিষক্রিয়ায় ১,০০০ শিক্ষার্থী অসুস্থ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বনেতাদের আহ্বান কানেই তুলছে না ইসরায়েল, গাজায় আরও ৮৫ জনকে হত্যা
বিশ্বনেতাদের আহ্বান কানেই তুলছে না ইসরায়েল, গাজায় আরও ৮৫ জনকে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‘আমি বললাম একটা জিনিস পোড়াতে, ওরা পুড়িয়ে দিল সেতু ভবন’: তাপসের সঙ্গে ফোনালাপে হাসিনা
‘আমি বললাম একটা জিনিস পোড়াতে, ওরা পুড়িয়ে দিল সেতু ভবন’: তাপসের সঙ্গে ফোনালাপে হাসিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি
মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পূজার ছুটি নিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের
পূজার ছুটি নিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে
ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে
ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে ভারত, শ্রীলঙ্কার বিদায়
বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে ভারত, শ্রীলঙ্কার বিদায়

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এরদোয়ানের সুর বদল, এফ-১৬ নয় কান ফাইটার জেটের ইঞ্জিন কিনতে চায় তুরস্ক
এরদোয়ানের সুর বদল, এফ-১৬ নয় কান ফাইটার জেটের ইঞ্জিন কিনতে চায় তুরস্ক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!
লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...
১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নৌকা স্থগিত রেখে ১১৫ প্রতীকের তালিকা প্রকাশ
নৌকা স্থগিত রেখে ১১৫ প্রতীকের তালিকা প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংককে হঠাৎ ধসে পড়ল ব্যস্ত সড়ক, চারিদিকে আতঙ্ক
ব্যাংককে হঠাৎ ধসে পড়ল ব্যস্ত সড়ক, চারিদিকে আতঙ্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সংবর্ধনায় প্রধান উপদেষ্টা, বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ
ট্রাম্পের সংবর্ধনায় প্রধান উপদেষ্টা, বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি র‌্যাংকিংয়ে ১৩৩ ধাপ লাফ সাইফের, শীর্ষ দশে মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টি র‌্যাংকিংয়ে ১৩৩ ধাপ লাফ সাইফের, শীর্ষ দশে মুস্তাফিজ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সম্পর্কের কোনও মানেই ছিল না: ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে সম্পর্কের কোনও মানেই ছিল না: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধ করলেই ট্রাম্প নোবেল পাবেন: ম্যাক্রো
গাজা যুদ্ধ বন্ধ করলেই ট্রাম্প নোবেল পাবেন: ম্যাক্রো

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা
আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২
ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু মেট্রোর আগুন নয়, বহু আগুনের পেছনেই ছিল খুনির ক্ষমতালিপ্সা : ফারুকী
শুধু মেট্রোর আগুন নয়, বহু আগুনের পেছনেই ছিল খুনির ক্ষমতালিপ্সা : ফারুকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিম ছোড়ার মতো অপকর্ম আওয়ামী লীগের ভবিষ্যৎকে আরও অনিশ্চিত করবে
ডিম ছোড়ার মতো অপকর্ম আওয়ামী লীগের ভবিষ্যৎকে আরও অনিশ্চিত করবে

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি
বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতার ‘এই সময়ে’ মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার ‘মিথ্যা ও মনগড়া’: বিএনপি
কলকাতার ‘এই সময়ে’ মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার ‘মিথ্যা ও মনগড়া’: বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের
দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪
রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইফুজ্জামানের চেক দিয়ে ১ কোটি ৭৬ লাখ টাকা উত্তোলন, কর্মকর্তা গ্রেফতার
সাইফুজ্জামানের চেক দিয়ে ১ কোটি ৭৬ লাখ টাকা উত্তোলন, কর্মকর্তা গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হোটেল-ফ্ল্যাট-ছাত্রাবাসে আওয়ামী লীগের কর্মী থাকলে তথ্য দিতে অনুরোধ
হোটেল-ফ্ল্যাট-ছাত্রাবাসে আওয়ামী লীগের কর্মী থাকলে তথ্য দিতে অনুরোধ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া শুধু সময়ের ব্যাপার: জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া শুধু সময়ের ব্যাপার: জাপানের প্রধানমন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত ম্যাচের অভিজ্ঞতা থেকে পাকিস্তানকে হারাতে চায় বাংলাদেশ
ভারত ম্যাচের অভিজ্ঞতা থেকে পাকিস্তানকে হারাতে চায় বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাঁটুর বয়সি ছেলেরাও প্রেম প্রস্তাব দেয়: আমিশা
হাঁটুর বয়সি ছেলেরাও প্রেম প্রস্তাব দেয়: আমিশা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাশিয়া-ইরানের ঐতিহাসিক পারমাণবিক চুক্তি
রাশিয়া-ইরানের ঐতিহাসিক পারমাণবিক চুক্তি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকায় মিছিল থেকে বোমা
ঢাকায় মিছিল থেকে বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়াবহ দুঃসংবাদের ডিম রাজনীতি
ভয়াবহ দুঃসংবাদের ডিম রাজনীতি

সম্পাদকীয়

সাজানো ছকে নির্বাচন!
সাজানো ছকে নির্বাচন!

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

১২ কোটি টাকার ভবন আছে সেবা নেই
১২ কোটি টাকার ভবন আছে সেবা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নবীন-প্রবীণ চার নেতা
বিএনপির মনোনয়ন চান নবীন-প্রবীণ চার নেতা

নগর জীবন

ভোট ঘিরে তৎপর পশ্চিমারা
ভোট ঘিরে তৎপর পশ্চিমারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই লামিয়ার বাবার চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
সেই লামিয়ার বাবার চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয়বার ঘর বাঁধেননি যে নায়িকারা
দ্বিতীয়বার ঘর বাঁধেননি যে নায়িকারা

শোবিজ

গবেষণা নেই বিশ্ববিদ্যালয়ে
গবেষণা নেই বিশ্ববিদ্যালয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী হওয়ার দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা, অন্যদের একক
প্রার্থী হওয়ার দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

বিশ্বকে নির্বাচনের প্রস্তুতি জানাবেন ড. ইউনূস
বিশ্বকে নির্বাচনের প্রস্তুতি জানাবেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

লালমনিরহাটে শীতের আগমনি বার্তা
লালমনিরহাটে শীতের আগমনি বার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন ও সাধনার জীবন
স্বপ্ন ও সাধনার জীবন

বিশেষ আয়োজন

হেলিকপ্টার থেকে ছত্রীসেনা নামাচ্ছি
হেলিকপ্টার থেকে ছত্রীসেনা নামাচ্ছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি ৪১.৩ শতাংশ ভোট পেয়ে জিতবে
বিএনপি ৪১.৩ শতাংশ ভোট পেয়ে জিতবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ ব্যাংকের প্রশাসক হচ্ছেন কারা
পাঁচ ব্যাংকের প্রশাসক হচ্ছেন কারা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার দুর্নীতি মামলার রায় নভেম্বরে
হাসিনার দুর্নীতি মামলার রায় নভেম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার মিথ্যা ও মনগড়া : বিএনপি
মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার মিথ্যা ও মনগড়া : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি
মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধ নিয়ে উত্তপ্ত জাতিসংঘ
যুদ্ধ নিয়ে উত্তপ্ত জাতিসংঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

মারা গেলেন ফায়ার ফাইটার নুরুল হুদাও
মারা গেলেন ফায়ার ফাইটার নুরুল হুদাও

প্রথম পৃষ্ঠা

অধিগ্রহণ জমির সঠিক মূল্য দাবি
অধিগ্রহণ জমির সঠিক মূল্য দাবি

দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-পাকিস্তান অলিখিত সেমিফাইনাল
বাংলাদেশ-পাকিস্তান অলিখিত সেমিফাইনাল

মাঠে ময়দানে

রাজনৈতিক সংস্কৃতি না পাল্টালে স্বাধীন দুদক সম্ভব নয়
রাজনৈতিক সংস্কৃতি না পাল্টালে স্বাধীন দুদক সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘ সম্মেলন এলাকা থেকে বিপুল সিমকার্ড ও সার্ভার জব্দ
জাতিসংঘ সম্মেলন এলাকা থেকে বিপুল সিমকার্ড ও সার্ভার জব্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐক্য থাকলে নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না
ঐক্য থাকলে নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হচ্ছে মামলা ও তদন্ত
হচ্ছে মামলা ও তদন্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসী ভোট
পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসী ভোট

পেছনের পৃষ্ঠা