শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৩২, মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর, ২০১৯

পুলিশ বাহিনীর আচরণগত পরিবর্তন আসতে পারে মানবিক পুলিশিংয়ে

হাসিনা আকতার নিগার
অনলাইন ভার্সন
পুলিশ বাহিনীর আচরণগত পরিবর্তন আসতে পারে মানবিক পুলিশিংয়ে

‘মানবিক পুলিশিং’-এ শব্দটিকে এক সময় অলীক স্বপ্ন মনে হতো। কিন্তু এমন অলীক স্বপ্নের বাস্তব রূপ দিতে চট্রগ্রাম মহানগর পুলিশ বাহিনী কাজ করছে একাত্মভাবে।

চট্রগ্রাম মহানগর পুলিশ কমিশনার মাহবুবর রহমান তার ১৬টি থানার পুলিশ বাহিনী দিয়ে নিত্যনতুন কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে নগরবাসীর জন্য। যার মাধ্যমে পুলিশ জনগণের সেবক হয়ে তাৎক্ষণিকভাবে সেবা দিচ্ছে নগরবাসীকে। 

রাস্তার পাশের ড্রেনের ঢাকনা খুলে ছিনতাইকারীরা পালানোর পথ হিসাবে ব্যবহার করে এ খবর সামাজিক মাধ্যমে জেনে ব্যবস্থা নেয় সিএমপি। সিটি কর্পোরেশনের কাজ ড্রেনের সংস্কার করা৷ কিন্তু মানবিক বিবেচনায় সিএমপি শহরকে ছিনতাই মুক্ত করতে ড্রেনের ঢাকনা লাগিয়ে দেয়।

অপরাধ ও অপরাধ জগত নিয়ে এ বাহিনীর কারবার। তবে চট্রগ্রামের পুলিশ বাহিনী নিজেদেরকে শুধুমাত্র অপরাধ নিয়ন্ত্রণে সীমাবদ্ধ রাখেনি। তারা জনগণের দ্বারে পৌঁছে গেছে ‘হ্যালো ওসি’ কার্যক্রমের মাধ্যমে। যেখানে মানুষ নিজেদের এলাকার সন্ত্রাস মাদক বা অন্য ত্রাস নিয়ে কথা বলতে ভয় পেতো, এখন ‘হ্যালো ওসি’ কার্যক্রমের মাধ্যমে সরাসরি ওসির সাথে কথা বলতে পারে তারা। জানায় অপরাধের কথা। থানায় গিয়ে ওসিকে অভিযোগ করার কথা চিন্তা করতে মানুষ এক সময় ভয় পেত। সিএমপি তাদের জনবান্ধব মনোভাব দিয়ে সে ভয় দূর করতে পেরেছে।

‘পুলিশ হবে ভালো মানুষের বন্ধু আর অপরাধী পাবে ভয়’-এ চিন্তাকে ধারণ করে বলেই চট্রগ্রামবাসী খুব সহজে নিজেদের সমস্যা নিয়ে শরণাপন্ন হয় এ বাহিনীর এসি, এডিসি, ডিসিদের কাছে। আর এ কর্তাব্যক্তিরা নিজেদের সামিল করে মানবিক পুলিশিংয়ের বিভিন্ন উদ্যোগে। তাই থানার ওসি ও অন্যান্য সদস্যদের নিয়ে তারা রাস্তায় নেমে কখনো যৌন হয়রানি প্রতিরোধে সচেতনতামূলক ক্যাম্পইন করছে। আবার কখনো পথ শিশুদের তুলে এনে নতুন জীবনের ব্যবস্থা করে দিচ্ছে। গাড়ির চালক ও পথচারীদের সচেতন করতে এখন সক্রিয় চট্টগ্রাম পুলিশ বাহিনী।

কমিউনিটি, স্কুল পুলিশিং পরিচালনার মুখ্য উদ্দেশ্য মানবিক পুলিশিং। জনগণের সম্পৃক্ততায় আগামী প্রজন্মকে উৎসাহিত করতে স্কুল পুলিশিং সত্যি প্রশংসনীয় উদ্যোগ। ‘আমাদের সন্তানরা যদি নিজেরা বুঝতে পারে ন্যায়-অন্যায়, তবে সমাজকে শুদ্ধ করা সম্ভব হবে। আর এর জন্য পরিবারকে সচেতন হবে সন্তানদের বিষয়ে। স্কুল পুলিশিং বির্তক প্রতিযোগিতা, স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন গড়ে মানবতার কার্যক্রমে সিএমপি সদস্যদের উপস্থিতি নগরবাসীর নজর কেড়েছে।

পুলিশ যত গণমানুষের কাছে যাবে ততই সবার আচরণগত ও মানসিক পরিবর্তন আসবে। যার আর একটি উদাহরণ হলো সামাজিক মাধ্যমের পেইজ ‘হ্যালো পুলিশ কমিশনার’। যেখানে সিএমপির ১৬টি থানার মানুষ নিজেদের অভিযোগ, সমস্যা জানাতে পারবে সরাসরি পুলিশ কমিশনারকে। 

তথ্য প্রযুক্তির যর্থাথ ব্যবহার করে সেবা পাবার এ পরিকল্পনাটি চালু করলো সিএমপি। যার মাধ্যমে সাম্প্রতিককালে সোহাগ পরিবহনের একজন নারীর শ্লীলতাহানির অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছে অপরাধীদের। আবার অনেকে নিজেদের আইনগত হয়রানি বিষয় অবগত করে প্রতিকারের সঠিক পথ পেয়েছে। বিজয়ের মাসে সিএমপিতে মুক্তিযোদ্ধা ও সিটিজেন কর্নার স্থাপন সন্দেহাতীতভাবে একটি অনবদ্য আয়োজন।

বলা হয়ে থাকে, ‘থানার বারান্দাও টাকা খায়।’ এ কারণে মানুষ সাধারণত খুব সহজে থানায় যেতে চায় না। অলিখিতভাবে কিছু বিষয় যেমন– জিডি লেখা, আসামির সাথে সাক্ষাত বা অপরাধ সংঘটনের ঘটনাস্থলে পুলিশ যাওয়াসহ নানাবিধ কাজে পুলিশকে টাকা দিতে হয়। আর এটা দেশের সকল থানার চিত্র।

কিন্তু পুলিশ সেবা দেয়ার পরিবর্তে কেন এমন টাকা নিচ্ছে তা বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, পুলিশের এ কালচার দীর্ঘদিন ধরে চলে আসছে। আবার থানার আনুষঙ্গিক বিষয়ের বাজেট যথেষ্ট পরিমাণ নয়। যার কারণে যাতায়াত ও অন্যান্য প্রয়োজন মেটাতে পুলিশের মধ্যে ঘুষ নেয়ার প্রবণতা তৈরি হয়। বিশেষ করে থানার নিজস্ব যানবাহন কম থাকার কারণে গাড়ি ভাড়া করে বিভিন্ন স্থানে যেতে হয় পুলিশকে। সেক্ষেত্রে পুলিশ ভাড়ার টাকা অভিযোগকারীর থেকে নিয়ে থাকে। 

আবার অন্যদিকে বলা হয়ে থাকে, পুলিশের বদলী বানিজ্য একটা বিশেষ কারণ তাদের ঘুষ প্রবণতার ক্ষেত্রে। পুলিশের পরিশ্রম অনুপাতে বেতন ভাতাসহ অন্য সুবিধা যথেষ্ট নয়। তাই ঘুষের নামে উপরি পাওনাতে জীবনের স্বাচ্ছন্দ্য উপভোগ লোভাতুর করে তুলে ক্রমশ।

অপরাধ ও অপরাধীদের নিয়ে রুটিন মাফিক কাজে মানবিক বিবেক বোধ স্তিমিত হয়ে পুলিশ বির্তকিত হয় অনেক ক্ষেত্রে। তারা যে জনগণের সেবক তা ভুল যায়। বরং এক ধরনের রক্তচোখে মানুষকে ভয়ভীতি দেখানোর প্রবণতার কারণে পুলিশকে মানুষ আলাদা একটি শ্রেণি মনে করে। এ অবস্থায় সিএমপির মানবিক পুলিশিং পাল্টে দিতে শুরু করছে পুলিশের আচরণ। 
অন্তত পুলিশ কমিশনার মাহবুবর রহমানের সারথিরা থানাতে জনবান্ধব পরিবেশ দেয়ার চেষ্টা করছে। মানুষ ভয়ে শংকিত হয় না পুলিশের নাম শুনে। এদেশে পুলিশকে ম্যানেজ করা যায় বলে অপরাধী এ বাহিনীকে ভয় পায় না। উল্টো ভয় পায় নিরাপরাধী অন্যায়ের শিকার সাধারণ মানুষ। এ সাধারণ মানুষদের পাশে দাঁড়াতে সি এমপির মানবিক পুলিশিং হতে পারে সারাদেশের পুলিশ বাহিনীর জন্য দৃষ্টান্ত।

সময় বদলে যাওয়ার সাথে সাথে এ পেশাতে আধুনিক মননশীল মেধা ও প্রজ্ঞাবান ব্যক্তিরাও অনেক বেশি সক্রিয় হচ্ছে। বৃটিশ আমলের পুলিশ মনোভাব কাটিয়ে সরকারের উন্নয়নে পুলিশ বাহিনীর ভুমিকা জন কল্যাণ মুখী করার প্রচেষ্টা চলছে। আর সে প্রচেষ্টাতে সমাজের আইনী সমস্যাগুলোর উত্তরন ঘটাতে মানবিক পুলিশিং এর বিকল্প কিছু নেই।

যার মাধ্যমে জনগণকে আপন করে নেবার পাশাপাশি অযথা হয়রানি করার মনোভাব ধীরে ধীরে বদলে যাচ্ছে সিএমপির সদস্যদের। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা যখন ন্যায়ের পথ চলে জনপ্রিয় হয়ে উঠে তখন তাকে দেখে শিক্ষা নেয় অধীনস্তরা।

প্রকৃত পক্ষে যে কাণ্ডারীর হাল ধরে সে ই বুঝে উজানের ঢেউকে ডিংগিয়ে যাবার পথ। আর সিএমপি’র কান্ডারী মাহবুবর রহমান তার অধীনস্তদের অভিনব কৌশলকে স্বাগত জানিয়ে সমাজে অপরাধ কমাতে চাইছেন মানবিক পুলিশিং দিয়ে। একই সাথে আইন আর মানবতা বোধ যখন সমতালে চলে, তখন অন্যায়ভাবে অসহায় মানুষের কাছ থেকে দশ টাকা নিতে বিবেকে বাধবে। এ বোধটা জাগ্রত করা সময়সাপেক্ষ হলেও তার চেষ্টা চলছে এ বাহিনীতে৷ দীর্ঘদিনের অভ্যাসকে রাতারাতি বদলে দেয়া যায় না কেবল আইন আর নিয়ম করে৷ এর জন্য মানসিকতার পরিবর্তনটা আসতে হবে নিজের ভেতর থেকে। একইভাবে আশেপাশের পরিবেশটা বদলাতে হবে।

তাই চট্টগ্রামবাসীর জনবান্ধব পুলিশিং কে সারাদেশে ছড়িয়ে দিতে সহযোগিতা করতে হবে সবাইকে। আর সে সাথে স্যলুট জানিয়ে সিএমপিকে বলতে চাই ‘মানবিক পুলিশিংয়’র প্রদীপ শিখা এক স্বরে ছড়িয়ে যাক এ বাংলার দিক থেকে দিগন্তে। আর পুলিশ হোক মানুষের নির্ভরতার স্থান।’


লেখক: কলামিস্ট     

 

বিডি-প্রতিদিন/ সিফাত আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনৈতিক হিসাব-নিকাশ
দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনৈতিক হিসাব-নিকাশ
বাড়ছে গুজব ও অপতথ্য
বাড়ছে গুজব ও অপতথ্য
রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে
রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
মূল্যস্ফীতি, খাদ্যভোগ এবং উৎপাদন
মূল্যস্ফীতি, খাদ্যভোগ এবং উৎপাদন
রাজনৈতিক কারণে ইমেজ সংকটে বাংলাদেশ
রাজনৈতিক কারণে ইমেজ সংকটে বাংলাদেশ
নেপালে বিক্ষোভের নেপথ্যে দুর্নীতি নয়, ভূ-রাজনীতি
নেপালে বিক্ষোভের নেপথ্যে দুর্নীতি নয়, ভূ-রাজনীতি
রোহিঙ্গা প্রত্যাবর্তনে জাতিসংঘের সম্মেলন কি ভূ–রাজনীতিকে প্রভাবিত করবে?
রোহিঙ্গা প্রত্যাবর্তনে জাতিসংঘের সম্মেলন কি ভূ–রাজনীতিকে প্রভাবিত করবে?
পিআরের দাবিতে আন্দোলন নির্বাচন পেছানোর কৌশল
পিআরের দাবিতে আন্দোলন নির্বাচন পেছানোর কৌশল
আস্থা সংকটে উদ্যোক্তারা, গতি নেই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে
আস্থা সংকটে উদ্যোক্তারা, গতি নেই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে
ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়
ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়
বর্তমান পরিবেশে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে
বর্তমান পরিবেশে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে
সর্বশেষ খবর
গাজায় স্নাইপারের গুলিতে ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় স্নাইপারের গুলিতে ইসরায়েলি সেনা নিহত

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেট-তামাবিল মহাসড়ক অবরোধ: আটকা শত শত যানবাহন
সিলেট-তামাবিল মহাসড়ক অবরোধ: আটকা শত শত যানবাহন

২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশকে এগিয়ে রাখছেন কার্তিক
পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশকে এগিয়ে রাখছেন কার্তিক

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাতির পিঠে চড়িয়ে কলেজ অধ্যক্ষকে রাজকীয় বিদায়
হাতির পিঠে চড়িয়ে কলেজ অধ্যক্ষকে রাজকীয় বিদায়

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তৃতীয় সন্তানের মা হলেন রিয়ানা
তৃতীয় সন্তানের মা হলেন রিয়ানা

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতিতে ফ্যাসিস্ট সরকার তৈরি হতে পারে : সালাহউদ্দিন
পিআর পদ্ধতিতে ফ্যাসিস্ট সরকার তৈরি হতে পারে : সালাহউদ্দিন

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে সাকিবকে টপকে শীর্ষে মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টিতে সাকিবকে টপকে শীর্ষে মুস্তাফিজ

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রেন থেকে উৎক্ষেপণযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র বানাল ভারত
ট্রেন থেকে উৎক্ষেপণযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র বানাল ভারত

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখে পরিস্থিতি থমথমে, কারফিউ চলছে; নিহত চার-আহত অন্তত ৮০
লাদাখে পরিস্থিতি থমথমে, কারফিউ চলছে; নিহত চার-আহত অন্তত ৮০

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রঙ তুলির আঁচড়ে রঙিন দেবী মহামায়া, প্রস্তুত রাঙামাটি
রঙ তুলির আঁচড়ে রঙিন দেবী মহামায়া, প্রস্তুত রাঙামাটি

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইনে ১৯৯৯ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইনে ১৯৯৯ মামলা

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯৯৯ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯৯৯ মামলা

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

সীমাহীন দুর্ভোগে চরঘাসিয়ার ৫ হাজার মানুষ
সীমাহীন দুর্ভোগে চরঘাসিয়ার ৫ হাজার মানুষ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে যেকোনো ষড়যন্ত্র জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন নিয়ে যেকোনো ষড়যন্ত্র জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে : নবীউল্লাহ নবী

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ১০২ বোতল ভারতীয় মদসহ কারবারি আটক
নেত্রকোনায় ১০২ বোতল ভারতীয় মদসহ কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলন্ত ট্রেনের ইঞ্জিনের হুকে আটকে ছিলেন নারী, চালকের দক্ষতায় রক্ষা
চলন্ত ট্রেনের ইঞ্জিনের হুকে আটকে ছিলেন নারী, চালকের দক্ষতায় রক্ষা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে সেনা অভিযানে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী আটক
খাগড়াছড়িতে সেনা অভিযানে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে ট্রাক চাপায় শ্রমিক নিহত, সড়ক অবরোধ
নাটোরে ট্রাক চাপায় শ্রমিক নিহত, সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজামুখী নৌবহরে ড্রোন হামলা, সুরক্ষায় যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে ইতালি-স্পেন
গাজামুখী নৌবহরে ড্রোন হামলা, সুরক্ষায় যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে ইতালি-স্পেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে মাছের ঘেরের পাশে উদ্ধার রক্তাক্ত মরদেহ
যশোরে মাছের ঘেরের পাশে উদ্ধার রক্তাক্ত মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি পর্বতারোহী তমালের পৃথিবীর অষ্টম সর্বোচ্চ চূড়া ‘মানাসলু’ জয়
বাংলাদেশি পর্বতারোহী তমালের পৃথিবীর অষ্টম সর্বোচ্চ চূড়া ‘মানাসলু’ জয়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের বিপক্ষে খেলবেন তো লিটন?
পাকিস্তানের বিপক্ষে খেলবেন তো লিটন?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ট্রেনে ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
জয়পুরহাটে ট্রেনে ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা
আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প
নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ
সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে ১১ হাজার ইয়াবাসহ দুই কারবারি গ্রেফতার
ফেনীতে ১১ হাজার ইয়াবাসহ দুই কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পশ্চিম জাভায় খাদ্যে বিষক্রিয়ায় ১,০০০ শিক্ষার্থী অসুস্থ
ইন্দোনেশিয়ার পশ্চিম জাভায় খাদ্যে বিষক্রিয়ায় ১,০০০ শিক্ষার্থী অসুস্থ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বনেতাদের আহ্বান কানেই তুলছে না ইসরায়েল, গাজায় আরও ৮৫ জনকে হত্যা
বিশ্বনেতাদের আহ্বান কানেই তুলছে না ইসরায়েল, গাজায় আরও ৮৫ জনকে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিগগিরই দলীয় মনোনয়ন চূড়ান্ত করবে বিএনপি : ডা. জাহিদ
শিগগিরই দলীয় মনোনয়ন চূড়ান্ত করবে বিএনপি : ডা. জাহিদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
‘আমি বললাম একটা জিনিস পোড়াতে, ওরা পুড়িয়ে দিল সেতু ভবন’: তাপসের সঙ্গে ফোনালাপে হাসিনা
‘আমি বললাম একটা জিনিস পোড়াতে, ওরা পুড়িয়ে দিল সেতু ভবন’: তাপসের সঙ্গে ফোনালাপে হাসিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি
মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পূজার ছুটি নিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের
পূজার ছুটি নিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে
ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে
ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে ভারত, শ্রীলঙ্কার বিদায়
বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে ভারত, শ্রীলঙ্কার বিদায়

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এরদোয়ানের সুর বদল, এফ-১৬ নয় কান ফাইটার জেটের ইঞ্জিন কিনতে চায় তুরস্ক
এরদোয়ানের সুর বদল, এফ-১৬ নয় কান ফাইটার জেটের ইঞ্জিন কিনতে চায় তুরস্ক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!
লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...
১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নৌকা স্থগিত রেখে ১১৫ প্রতীকের তালিকা প্রকাশ
নৌকা স্থগিত রেখে ১১৫ প্রতীকের তালিকা প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংককে হঠাৎ ধসে পড়ল ব্যস্ত সড়ক, চারিদিকে আতঙ্ক
ব্যাংককে হঠাৎ ধসে পড়ল ব্যস্ত সড়ক, চারিদিকে আতঙ্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সংবর্ধনায় প্রধান উপদেষ্টা, বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ
ট্রাম্পের সংবর্ধনায় প্রধান উপদেষ্টা, বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি র‌্যাংকিংয়ে ১৩৩ ধাপ লাফ সাইফের, শীর্ষ দশে মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টি র‌্যাংকিংয়ে ১৩৩ ধাপ লাফ সাইফের, শীর্ষ দশে মুস্তাফিজ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সম্পর্কের কোনও মানেই ছিল না: ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে সম্পর্কের কোনও মানেই ছিল না: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধ করলেই ট্রাম্প নোবেল পাবেন: ম্যাক্রো
গাজা যুদ্ধ বন্ধ করলেই ট্রাম্প নোবেল পাবেন: ম্যাক্রো

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা
আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২
ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু মেট্রোর আগুন নয়, বহু আগুনের পেছনেই ছিল খুনির ক্ষমতালিপ্সা : ফারুকী
শুধু মেট্রোর আগুন নয়, বহু আগুনের পেছনেই ছিল খুনির ক্ষমতালিপ্সা : ফারুকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিম ছোড়ার মতো অপকর্ম আওয়ামী লীগের ভবিষ্যৎকে আরও অনিশ্চিত করবে
ডিম ছোড়ার মতো অপকর্ম আওয়ামী লীগের ভবিষ্যৎকে আরও অনিশ্চিত করবে

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি
বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতার ‘এই সময়ে’ মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার ‘মিথ্যা ও মনগড়া’: বিএনপি
কলকাতার ‘এই সময়ে’ মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার ‘মিথ্যা ও মনগড়া’: বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের
দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪
রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইফুজ্জামানের চেক দিয়ে ১ কোটি ৭৬ লাখ টাকা উত্তোলন, কর্মকর্তা গ্রেফতার
সাইফুজ্জামানের চেক দিয়ে ১ কোটি ৭৬ লাখ টাকা উত্তোলন, কর্মকর্তা গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হোটেল-ফ্ল্যাট-ছাত্রাবাসে আওয়ামী লীগের কর্মী থাকলে তথ্য দিতে অনুরোধ
হোটেল-ফ্ল্যাট-ছাত্রাবাসে আওয়ামী লীগের কর্মী থাকলে তথ্য দিতে অনুরোধ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া শুধু সময়ের ব্যাপার: জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া শুধু সময়ের ব্যাপার: জাপানের প্রধানমন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত ম্যাচের অভিজ্ঞতা থেকে পাকিস্তানকে হারাতে চায় বাংলাদেশ
ভারত ম্যাচের অভিজ্ঞতা থেকে পাকিস্তানকে হারাতে চায় বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাঁটুর বয়সি ছেলেরাও প্রেম প্রস্তাব দেয়: আমিশা
হাঁটুর বয়সি ছেলেরাও প্রেম প্রস্তাব দেয়: আমিশা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাশিয়া-ইরানের ঐতিহাসিক পারমাণবিক চুক্তি
রাশিয়া-ইরানের ঐতিহাসিক পারমাণবিক চুক্তি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকায় মিছিল থেকে বোমা
ঢাকায় মিছিল থেকে বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়াবহ দুঃসংবাদের ডিম রাজনীতি
ভয়াবহ দুঃসংবাদের ডিম রাজনীতি

সম্পাদকীয়

সাজানো ছকে নির্বাচন!
সাজানো ছকে নির্বাচন!

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

১২ কোটি টাকার ভবন আছে সেবা নেই
১২ কোটি টাকার ভবন আছে সেবা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নবীন-প্রবীণ চার নেতা
বিএনপির মনোনয়ন চান নবীন-প্রবীণ চার নেতা

নগর জীবন

ভোট ঘিরে তৎপর পশ্চিমারা
ভোট ঘিরে তৎপর পশ্চিমারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই লামিয়ার বাবার চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
সেই লামিয়ার বাবার চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয়বার ঘর বাঁধেননি যে নায়িকারা
দ্বিতীয়বার ঘর বাঁধেননি যে নায়িকারা

শোবিজ

গবেষণা নেই বিশ্ববিদ্যালয়ে
গবেষণা নেই বিশ্ববিদ্যালয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী হওয়ার দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা, অন্যদের একক
প্রার্থী হওয়ার দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

বিশ্বকে নির্বাচনের প্রস্তুতি জানাবেন ড. ইউনূস
বিশ্বকে নির্বাচনের প্রস্তুতি জানাবেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

লালমনিরহাটে শীতের আগমনি বার্তা
লালমনিরহাটে শীতের আগমনি বার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন ও সাধনার জীবন
স্বপ্ন ও সাধনার জীবন

বিশেষ আয়োজন

হেলিকপ্টার থেকে ছত্রীসেনা নামাচ্ছি
হেলিকপ্টার থেকে ছত্রীসেনা নামাচ্ছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি ৪১.৩ শতাংশ ভোট পেয়ে জিতবে
বিএনপি ৪১.৩ শতাংশ ভোট পেয়ে জিতবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ ব্যাংকের প্রশাসক হচ্ছেন কারা
পাঁচ ব্যাংকের প্রশাসক হচ্ছেন কারা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার দুর্নীতি মামলার রায় নভেম্বরে
হাসিনার দুর্নীতি মামলার রায় নভেম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার মিথ্যা ও মনগড়া : বিএনপি
মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার মিথ্যা ও মনগড়া : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি
মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধ নিয়ে উত্তপ্ত জাতিসংঘ
যুদ্ধ নিয়ে উত্তপ্ত জাতিসংঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

মারা গেলেন ফায়ার ফাইটার নুরুল হুদাও
মারা গেলেন ফায়ার ফাইটার নুরুল হুদাও

প্রথম পৃষ্ঠা

অধিগ্রহণ জমির সঠিক মূল্য দাবি
অধিগ্রহণ জমির সঠিক মূল্য দাবি

দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-পাকিস্তান অলিখিত সেমিফাইনাল
বাংলাদেশ-পাকিস্তান অলিখিত সেমিফাইনাল

মাঠে ময়দানে

রাজনৈতিক সংস্কৃতি না পাল্টালে স্বাধীন দুদক সম্ভব নয়
রাজনৈতিক সংস্কৃতি না পাল্টালে স্বাধীন দুদক সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘ সম্মেলন এলাকা থেকে বিপুল সিমকার্ড ও সার্ভার জব্দ
জাতিসংঘ সম্মেলন এলাকা থেকে বিপুল সিমকার্ড ও সার্ভার জব্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐক্য থাকলে নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না
ঐক্য থাকলে নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হচ্ছে মামলা ও তদন্ত
হচ্ছে মামলা ও তদন্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসী ভোট
পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসী ভোট

পেছনের পৃষ্ঠা