শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৩১, সোমবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০১৫

জঙ্গি দমনে ইসলামিক সামরিক জোট কতখানি কার্যকর হবে

মেজর জেনারেল একে মোহাম্মদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
অনলাইন ভার্সন
জঙ্গি দমনে ইসলামিক সামরিক জোট কতখানি কার্যকর হবে

১৫ ডিসেম্বর হঠাত্ করে সৌদি আরবের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থার বরাতে জানা গেল, জঙ্গি দমনের উদ্দেশ্যে সৌদি আরবের নেতৃত্বে ৩৪টি দেশের সামরিক জোট গঠন করা হয়েছে। জোটের নাম দেওয়া হয়েছে ‘ইসলামিক সামরিক জোট’। জোটের সদর দফতর হবে সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে। নাম ইসলামিক জোট হলেও ইরানসহ শিয়া মুসলিমপ্রধান অথবা শিয়া সম্প্র্রদায়ের শাসক যেসব দেশে আছেন তাদের জোটে রাখা হয়নি। আবার উগান্ডা, গ্যাবন, বেনিন ও টঙ্গো, যেখানে মুসলমানরা সংখ্যালঘিষ্ঠ তারা এই জোটে আছেন। মিসর, তুরস্ক ও পাকিস্তান জোটে থাকলেও সর্বাধিক মুসলমান সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ ইন্দোনেশিয়া জোটে নেই, যদিও অতীতে বড় আকারের জঙ্গি আক্রমণের শিকার হয়েছে ইন্দোনেশিয়া। ২০০২ সালে ইন্দোনেশিয়ার বালিতে জঙ্গি হামলায় কয়েকশ লোক নিহত হয়, যার বেশিরভাগ ছিল অস্ট্রেলিয়া ও পশ্চিমা বিশ্বের নাগরিক। তাছাড়া জঙ্গি আদর্শে বিশ্বাসী ধর্মান্ধ গোষ্ঠীর প্রবল উপস্থিতি রয়েছে ইন্দোনেশিয়ায়। সুতরাং ইন্দোনেশিয়া জোটের বাইরে থাকায় প্রাথমিকভাবে জোট প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে।

সৌদি রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থার বিবৃতির মাধ্যমে যতটুকু বোঝা গেছে তাতে জোটের প্রধান উদ্দেশ্য দুটি। এক. জঙ্গি সন্ত্রাসী সব গোষ্ঠীর অশুভ তত্পরতা থেকে ইসলামী রাষ্ট্রগুলোকে রক্ষায় এ জোট গঠন করা হয়েছে। দুই. এ জোট ইরাক, সিরিয়া, লিবিয়া, মিসর ও আফগানিস্তানে জঙ্গি সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের উদ্যোগ নেবে। দুই নম্বরে উল্লিখিত উদ্দেশ্যের অর্থ দাঁড়ায় উল্লিখিত দেশসমূহে জঙ্গিদের বিরুদ্ধে জোট সামরিক অভিযান চালাবে। কিন্তু বাস্তব ক্ষেত্রে আদৌ কি তা সম্ভব হবে? ওই নির্দিষ্ট দেশ কি তাতে সম্মতি দেবে? মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র দু’দুবার সিরিয়ায় সামরিক অভিযানের সিদ্ধান্ত নিয়ে পিছু হটেছে। সৌদি আরবের ঘোষিত জোটে যোগদানকারী অন্যতম শক্তিশালী রাষ্ট্র মালয়েশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রী হিশাম উদ্দিন হুসেন বলেছেন, জোটে মালয়েশিয়ার সামরিক সংশ্লিষ্টতা থাকবে না, তবে এটা হবে জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে আমাদের ঐক্যবদ্ধ অবস্থানের একটা প্রতিফলন।

হঠাত্ করে এরকম একটি গুরুত্বপূর্ণ সামরিক জোটের ঘোষণায় বিশ্বের সব প্রান্তের পর্যবেক্ষক ও বিশ্লেষকরা বিস্ময় প্রকাশ করেছেন এবং এর লক্ষ্য ও কার্যকারিতা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছেন। জোট গঠনে অন্য কোনো দেশের কোনো ভূমিকা ছিল বলে মনে হয় না। সৌদি আরবের একক ঘোষণার মাধ্যমেই জোট গঠিত হয়েছে। এ ধরনের জোট গঠনের প্রাক্কালে সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর মধ্যে ব্যাপক আলোচনার প্রয়োজন হয়। আগে যে কোনো জোট গঠনের সময় তাই দেখা গেছে। জোট গঠনের প্রাক আলোচনায় জোটের লক্ষ্য, উদ্দেশ্য, সময়সীমা, কার্যপরিধিসহ সদস্যদের দায়-দায়িত্ব নিয়ে ব্যাপক আলোচনা হয় এবং সবার সম্মতিক্রমে জোটের ঘোষণা আসে। কিন্তু এক্ষেত্রে তার কিছু না হওয়ায় সবকিছু গোলমেলে এবং বিভ্রান্তিকর মনে হচ্ছে।

প্রাথমিকভাবে প্রকাশিত তথ্যে যতটুকু জানা গেছে তাতে বোঝা যায় আইএসের বিরুদ্ধে এবং আইএসকে লক্ষ্য করেই জোটের ঘোষণা দিয়েছে সৌদি আরব। গালফরিসার্স সেন্টারের বিশেষজ্ঞ মোস্তফা আলানি দ্য গার্ডিয়ান পত্রিকায় এক বিশ্লেষণে বলেছেন, সৌদি আরব বুঝতে পেরেছে, আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে আইএস উত্থানের জন্য তাকে দায়ী করা হচ্ছে। সৌদি আরব মনে করছে, এর পাল্টা প্রচারণা হিসেবে শুধু মুখের কথায় কাজ হবে না, বাস্তবমুখী পদক্ষেপ নিতে হবে। এ কারণেই সৌদি আরব তড়িঘড়ি করে আইএসের বিরুদ্ধে সামরিক জোট গঠনের ঘোষণা দিয়েছে। রয়্যাল ইউনাইটেড সার্ভিসেস ইনস্টিটিউটের বিশেষজ্ঞ মাইকেল স্টিফেনস এ জোট গঠনকে সামরিক অভিযানভিত্তিক কৌশল নয়, বরং এটিকে একটি রাজনৈতিক বার্তা বলে মনে করেন। অন্যদিকে সৌদি কর্তৃপক্ষ বলেছেন, জোটভুক্ত দেশগুলো নিজেদের মধ্যে সন্ত্রাসবিরোধী গোয়েন্দা তথ্য বিনিময় করবে এবং প্রয়োজনে সামরিক অভিযানে সেনা পাঠাবে। পরবর্তী সময়ে এর কার্যক্রম বিস্তৃত হবে। আগামীতে কি হবে সেটা দেখার বিষয়, তবে এ পর্যন্ত যা হয়েছে তার সব কিছুই সন্দেহবাদেপূর্ণ। গত এক বছরের বেশি সময় ধরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বে ৬৫টি দেশের একটি জোট আইএসের বিরুদ্ধে বিমান মিসাইল আক্রমণ চালিয়ে আকাঙ্ক্ষিত কোনো লক্ষ্যই অর্জন করতে পারেনি। বরং আইএসের গুপ্ত আক্রমণে ক্ষতবিক্ষত হয়েছে ফ্রান্সের প্যারিস এবং যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া। সৌদি আরব, কাতার, তিউনিসিয়া ও পাকিস্তানের শিয়া মসজিদে আক্রমণ চালিয়ে আইএস কয়েকশ নিরীহ নামাজরত মানুষকে হত্যা করেছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন জোট যেসব কারণে সফলতা পায়নি সে কারণ তো আছেই, অধিকন্তু সৌদি জোটের জন্য আরও অতিরিক্ত কারণ রয়েছে, যার জন্য নতুন করে গঠিত ইসলামী সামরিক জোটের কার্যকারিতা নিয়ে সবার মনে সন্দেহের সৃষ্টি হয়েছে। তাই কারণগুলোর ওপর সংক্ষিপ্তভাবে নজর দেওয়া থাক।

এক. সদস্য দেশের তালিকা দেখে মনে হচ্ছে এটা আইএসবিরোধী নয়, মধ্যপ্রাচ্যকেন্দ্রিক শিয়াবিরোধী জোট। আইএসের এক নম্বর শত্রু হলো শিয়া সম্প্রদায়। সে কারণে শিয়াপ্রধান রাষ্ট্রের জন্য আইএসকে পরাজিত করা এখন অপরিহার্য। তাই নতুন জোটের লক্ষ্য যদি হয় আইএস দমন, তাহলে ইরানসহ অন্য শিয়াপ্রধান দেশ ও সম্প্রদায়কে জোটে অন্তর্ভুক্ত করা যুক্তিসঙ্গত ছিল এবং তাতে জোট আরও শক্তিশালী হতো। কিন্তু এখানে উল্টো কাজ হওয়ায় বরং ইরানের নেতৃত্বে শিয়া এবং সৌদি আরবের নেতৃত্বে সুন্নি দ্বন্দ্ব আগামীতে আরও প্রকট ও জটিল আকার ধারণ করবে। তাতে আইএস দমন আরও প্রলম্বিত ও বাধাগ্রস্ত হবে।

দুই . গত চার বছর যাবত্ সৌদি আরবসহ মার্কিন নেতৃত্বাধীন জোট সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট আসাদকে উত্খাত ও আইএস দমন, এক ঢিলে দুই পাখি মারার কৌশলে কোনোদিকেই সাফল্য পায়নি। তাতে বরং আইএস আরও শক্তিশালী হয়েছে, তাদের বিস্তার ঘটেছে। আসাদের পক্ষে এখন সরাসরি যুদ্ধে নেমেছে রাশিয়া। আর ইরান ও লেবাননের শক্তিশালী মিলিশিয়া গ্রুপ হিজবুল্লাহ তো শুরু থেকে আসাদের পক্ষে আছে। সুতরাং মুসলমানদের মধ্যে বিভক্তিমূলক নতুন জোট সামরিকভাবে নতুন কোনো সাফল্যের দিক উন্মোচন করতে পারবে না। এতে বরং মধ্যপ্রাচ্যে পশ্চিমা বিশ্বের দূরভিসন্ধি বাস্তবায়নের পথ সুগম করবে।

তিন. সৌদি আরব গত কয়েক মাস ধরে ইয়েমেনে শিয়া-সুন্নি গৃহযুদ্ধের সঙ্গে জড়িয়ে ঘর্মাক্ত হচ্ছে, এতে তারা তেমন কোনো সাফল্য পায়নি। বরং প্রতিদিন বেসামরিক মানুষের হতাহতের সংখ্যা বেড়েই চলছে। সিরিয়া থেকে ইয়েমেন সংকটের জটিলতা অনেক কম হওয়া সত্ত্বেও সেখানে সর্বাত্মক সামরিক অভিযানের ঝুঁকি সৌদি আরব নিতে পারছে না। সিরিয়ার বিরুদ্ধে সামরিক অভিযানের ঝুঁকি আরও বহুগুণ বেশি। সঙ্গত কারণেই প্রশ্ন উঠেছে এ সময়ে বড় শত্রু কারা, শিয়া নাকি আইএস।

চার. ইসলামিক সামরিক জোটে শক্তিশালী সদস্য হিসেবে আছে তুরস্ক ও পাকিস্তান। এ দুটি দেশের সরকার জঙ্গি উত্থান ও বিস্তারের সঙ্গে সরাসরি জড়িত। প্যান ইসলামইজম মতবাদের আওতায় মুজাহিদ ও জিহাদি তৈরির নামে প্রশিক্ষণ প্রদান, অর্থ সরবরাহসহ বিশ্বের সব প্রান্তের জঙ্গিদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দিচ্ছে পাকিস্তান। গত শতকের আশির দশকের শুরুতে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইয়ের তত্ত্বাবধানে জন্ম হয় আল কায়েদা, তালেবান এবং অন্যান্য বহু নামের জঙ্গি সংগঠনের। তুরস্কের বর্তমান ক্ষমতাসীন প্রেসিডেন্ট তায়েফ এরদোগানের জাস্টিস অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট পার্টি আদর্শগতভাবে মিসরের ব্রাদারহুডের অনুসারী। অন্যদিকে আইএস-আল কায়েদা ও ব্রাদারহুডের অফসুট বা উপশাখা। এদের সবার গোড়া হলো ওয়াহাবিতন্ত্র, যার প্রবর্তন করেন সৌদি আরবের নেজাদবাসী মুহম্মদ ইবনে আবদুল ওয়াহাব (১৭০৩-১৭৯২)।

দেশ ও অঞ্চলভেদে এদের ক্ষমতায় যাওয়ার কৌশল ভিন্ন ভিন্ন। এরদোগানের দল কট্টর ওয়াহাবিতন্ত্রের অনুসারী হলেও তুরস্কের সেনাবাহিনীর অতন্দ্র প্রহরার কারণে এবং ক্ষমতায় টিকে থাকার স্বার্থে তায়েফ এরদোগান সবার সঙ্গে আপস করে চলছেন। যার কারণে তিন মেয়াদে তারা ক্ষমতায় আছে, নইলে বহু আগেই মিসরের ব্রাদারহুড নেতা মুহম্মদ মুরসির ভাগ্যবরণ করতে হতো তুরস্কের এরদোগানকে। তুরস্কের এরদোগান সরকারের বাইরে এক আর অন্তরে অন্যরকম হওয়ার কারণে প্রথম তিন বছর তুরস্ক নানা অজুহাতে আইএসের বিরুদ্ধে কোনো অ্যাকশনে যায়নি। বরং পুরো ইউরোপ, আমেরিকা ও অন্যান্য দেশের যোদ্ধারা তুরস্ক হয়ে বিনাবাধায় আইএস বাহিনীতে যোগ দিয়েছে। তুরস্ক বাধা দিলে এত বিদেশি যোদ্ধা আইএস বাহিনীতে যোগ দিতে পারত না। এখন শেষ দিকে ২০১৫ সালে এসে তুরস্ক বাহ্যিকভাবে আইএসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করলেও বাস্তবে তাদের টার্গেট হচ্ছে উত্তর ইরাক-সিরিয়ার কুর্দি বাহিনী, যারা প্রকৃতপক্ষে সাফল্যের সঙ্গে যুদ্ধ করছে আইএসের বিরুদ্ধে। সুতরাং প্রকারান্তরে তুরস্কের অভিযানে সুবিধা পাচ্ছে আইএস। এহেন তুরস্ক নতুন ঘোষিত ইসলামিক সামরিক জোটের সদস্য হওয়ায় জোটের কার্যকারিতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন সামরিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা। এ পর্যন্ত যতটুকু জানা গেছে, তাতে নবগঠিত জোটকে সামরিক জোট বলা হলেও সদস্যভুক্ত দেশগুলোর সামরিক বাহিনীর সংশ্লিষ্টতা কতখানি থাকবে তা এখনো পরিষ্কার নয়। বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সূত্রে পত্রিকায় প্রকাশিত খবরের মাধ্যমে যতটুকু জানা গেছে তাতে বাংলাদেশের সামরিক বাহিনী আপাতত জোটের কোনো কার্যক্রমের সঙ্গে জড়িত হবে না। গোয়েন্দা তথ্য, জঙ্গিদের আন্তদেশীয় চলাচল সম্পর্কিত তথ্য আদান-প্রদান এবং অভিজ্ঞতা বিনিময়ের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকবে বাংলাদেশের সংশ্লিষ্টতা।

যুক্তরাষ্ট্র, সৌদি আরব ও তুরস্কের রাজনৈতিক অবস্থান এবং ভূমিকার অস্পষ্টতার কারণে আইএসকে ঘিরে মধ্যপ্রাচ্যের সংকট দিন দিন জটিল আকার ধারণ করছে। ইরানকে কাবু করাসহ মধ্যপ্রাচ্যের ভূরাজনৈতিক স্বার্থ রক্ষা করাই যুক্তরাষ্ট্রের মূল লক্ষ্য হওয়ার কারণে আইএস দমন তাদের কাছে সব সময়ই গৌণ হয়ে থাকছে। সৌদি আরবের বেলায়ও একই কথা প্রযোজ্য। আর তুরস্কের বর্তমান ক্ষমতাসীন দলের আদর্শ এবং আইএসের আদর্শ এক ও অভিন্ন। অনেকেই মনে করছেন নতুন ইসলামিক সামরিক জোটের লক্ষ্য ইরানসহ মধ্যপ্রাচ্যের শিয়াদের বিরুদ্ধে এক ধরনের রাজনৈতিক কূটনৈতিক চাপ ব্যতিরেকে অন্য কিছু নয়।

মধ্যপ্রাচ্যের আরব ভূখণ্ডে আইএসের ধ্বংসযজ্ঞ এবং বর্বরতা চলছে প্রায় দুই তিন বছর ধরে। কিন্তু আরব দেশসমূহের জোট আরব লীগ এ পর্যন্ত সংকটের সমাধানে একটি উদ্যোগও নেয়নি বা নিতে পারেনি। সব মুসলমান দেশের সংস্থা ওআইসি একেবারে নীরব ও নিস্তব্ধ। এ দুটি সংস্থা যেসব কারণে অকার্যকর হয়ে আছে সেগুলোর সমাধান ব্যতিরেকে মুসলমান দেশসমূহের নতুন কোনো জোট আদৌ কার্যকর হতে পারবে কিনা সে প্রশ্ন সঙ্গত কারণেই উঠেছে। প্রশ্ন উঠেছে এ জোট কি মুসলমান রাষ্ট্রসমূহকে ঐক্যবদ্ধ করবে, নাকি বিভাজনের মাত্রা আরও বাড়িয়ে দেবে। আইএস, আল কায়েদা ধর্মান্ধ জঙ্গি দমনই যদি লক্ষ্য হয়, তাহলে সবাই এককাতারে আসতে পারছে না কেন? এ প্রশ্নের সমাধান না হওয়া পর্যন্ত যে জোটই করা হোক না কেন তা খুব একটা কার্যকর হবে বলে মনে হয় না।

     লেখক : কলামিস্ট ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

           ই-মেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সঠিক পরিকল্পনার অভাবেই জনবহুল এলাকায় এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনা ঘটছে
সঠিক পরিকল্পনার অভাবেই জনবহুল এলাকায় এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনা ঘটছে
তারেক রহমান কেন টার্গেট
তারেক রহমান কেন টার্গেট
রাজনীতিকে ‘অলাভজনক’ করাই হবে সবচেয়ে বড় সংস্কার
রাজনীতিকে ‘অলাভজনক’ করাই হবে সবচেয়ে বড় সংস্কার
উন্নয়নের আড়ালে কালো অর্থনীতির উদ্ভব
উন্নয়নের আড়ালে কালো অর্থনীতির উদ্ভব
দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে
দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে অনন্য তারেক রহমান
স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে অনন্য তারেক রহমান
সোহাগ ওরফে লাল চাঁদের মৃত্যু : বিক্ষিপ্ত ভাবনা
সোহাগ ওরফে লাল চাঁদের মৃত্যু : বিক্ষিপ্ত ভাবনা
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
সর্বশেষ খবর
মোংলায় বিএনপির কাউন্সিল: জোর প্রচারণা চালাচ্ছেন প্রার্থীরা
মোংলায় বিএনপির কাউন্সিল: জোর প্রচারণা চালাচ্ছেন প্রার্থীরা

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার বড় পর্দায় শার্লিন-বাসার জুটি
এবার বড় পর্দায় শার্লিন-বাসার জুটি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘নির্বাচন ঠেকানোর জন্য নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে’
‘নির্বাচন ঠেকানোর জন্য নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সেতুর রেলিংয়ে ধাক্কা দিয়ে উল্টে গেল ট্যাংকলরি, চালক নিহত
সেতুর রেলিংয়ে ধাক্কা দিয়ে উল্টে গেল ট্যাংকলরি, চালক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিরোজপুরে নির্মাণ শেষ হওয়ার আগেই ধসে পড়ল সেতু
পিরোজপুরে নির্মাণ শেষ হওয়ার আগেই ধসে পড়ল সেতু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এভারকেয়ার হাসপাতালে খালেদা জিয়া
এভারকেয়ার হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ জুলাই)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে বেগম খালেদা জিয়াকে
এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে বেগম খালেদা জিয়াকে

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মকর্তা–কর্মচারীদের পোশাক নির্ধারণ করল বাংলাদেশ ব্যাংক, ছোট দৈর্ঘ্যের পোশাক বাদ
কর্মকর্তা–কর্মচারীদের পোশাক নির্ধারণ করল বাংলাদেশ ব্যাংক, ছোট দৈর্ঘ্যের পোশাক বাদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
রাজধানীতে ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভোল পাল্টে এসিসি সভায় যোগ দিচ্ছে ভারত
ভোল পাল্টে এসিসি সভায় যোগ দিচ্ছে ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে ৫১ বছরের রেকর্ড ভাঙলেন জয়সওয়াল
ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে ৫১ বছরের রেকর্ড ভাঙলেন জয়সওয়াল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নরওয়েতে মার্কিন দূতাবাস কর্মীর বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ
নরওয়েতে মার্কিন দূতাবাস কর্মীর বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬৯ কেজি ওজন কমিয়ে নতুন রূপে আজম খান
৬৯ কেজি ওজন কমিয়ে নতুন রূপে আজম খান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান হলেন প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান
ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান হলেন প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অতীতের মতো বস্তাপচা নির্বাচন আমরা চাই না : জামায়াত আমির
অতীতের মতো বস্তাপচা নির্বাচন আমরা চাই না : জামায়াত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়
ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা
শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড়পুকুরিয়া খনিতে আউটসোর্সিং কর্মচারীদের স্থায়ী নিয়োগের দাবি জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন
বড়পুকুরিয়া খনিতে আউটসোর্সিং কর্মচারীদের স্থায়ী নিয়োগের দাবি জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার
বাগেরহাটে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাভাস্কারের পথ ধরে রাহুলের মাইলফলক স্পর্শ
গাভাস্কারের পথ ধরে রাহুলের মাইলফলক স্পর্শ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের ভয়ে নদীতে লাফ দেওয়া কিশোরের লাশ দুই দিন পর উদ্ধার
পুলিশের ভয়ে নদীতে লাফ দেওয়া কিশোরের লাশ দুই দিন পর উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর
এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেই ঢাবি শিক্ষকের স্থায়ী বহিষ্কার ও শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ
সেই ঢাবি শিক্ষকের স্থায়ী বহিষ্কার ও শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমানের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিক্ষোভ
তারেক রহমানের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের সংকটাপন্ন নদীগুলোকে বাঁচাতে হবে: রিজওয়ানা হাসান
দেশের সংকটাপন্ন নদীগুলোকে বাঁচাতে হবে: রিজওয়ানা হাসান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সমালোচিত সেই পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সমালোচিত সেই পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীরের গুলশানের ফ্ল্যাটে ব্যবহৃত জিনিসপত্র তোলা হচ্ছে নিলামে
বেনজীরের গুলশানের ফ্ল্যাটে ব্যবহৃত জিনিসপত্র তোলা হচ্ছে নিলামে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমার হৃদয় ভেঙে গেছে’ শোক বার্তায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী
‘আমার হৃদয় ভেঙে গেছে’ শোক বার্তায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইগারদের কাছে পাকিস্তানের হার, যা বললেন রমিজ রাজা
টাইগারদের কাছে পাকিস্তানের হার, যা বললেন রমিজ রাজা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: ঢাকায় সিঙ্গাপুরের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: ঢাকায় সিঙ্গাপুরের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোফাইটার টাইফুন যুদ্ধবিমান কিনতে তুরস্কের চুক্তি
ইউরোফাইটার টাইফুন যুদ্ধবিমান কিনতে তুরস্কের চুক্তি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর
এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রথমবার হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করল তুরস্ক
প্রথমবার হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করল তুরস্ক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈশ্বিক পাসপোর্ট র‍্যাংকিংয়ে তিন ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ
বৈশ্বিক পাসপোর্ট র‍্যাংকিংয়ে তিন ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাকাশে নিজস্ব উপগ্রহ পাঠাচ্ছে ইরান
মহাকাশে নিজস্ব উপগ্রহ পাঠাচ্ছে ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার আমাকে যেতে বললে চলে যাব, পদত্যাগ ইস্যুতে শিক্ষা উপদেষ্টা
সরকার আমাকে যেতে বললে চলে যাব, পদত্যাগ ইস্যুতে শিক্ষা উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান কেন টার্গেট
তারেক রহমান কেন টার্গেট

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কোপা আমেরিকা : সেমিফাইনাল নিশ্চিত করল ব্রাজিল
কোপা আমেরিকা : সেমিফাইনাল নিশ্চিত করল ব্রাজিল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপিকে বিব্রত করতে ‘অযৌক্তিক’ সংস্কার প্রস্তাব দিচ্ছে সরকার
বিএনপিকে বিব্রত করতে ‘অযৌক্তিক’ সংস্কার প্রস্তাব দিচ্ছে সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরাজিত শক্তির নানা ষড়যন্ত্রের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে : প্রধান উপদেষ্টা
পরাজিত শক্তির নানা ষড়যন্ত্রের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে : প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোন স্কুলে প্রবেশে কড়াকড়ি
মাইলস্টোন স্কুলে প্রবেশে কড়াকড়ি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান, পারমাণবিক কর্মসূচি চলবে : পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান, পারমাণবিক কর্মসূচি চলবে : পেজেশকিয়ান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেবিচকের ফ্লাইট সেফটি পরিচালক আহসান হাবীবকে প্রত্যাহার
বেবিচকের ফ্লাইট সেফটি পরিচালক আহসান হাবীবকে প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দগ্ধদের চিকিৎসায় সিঙ্গাপুর থেকে চিকিৎসক আনা হয়েছে : শ্রম উপদেষ্টা
দগ্ধদের চিকিৎসায় সিঙ্গাপুর থেকে চিকিৎসক আনা হয়েছে : শ্রম উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসির স্থগিত পরীক্ষার নতুন সূচি প্রকাশ
এইচএসসির স্থগিত পরীক্ষার নতুন সূচি প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে হতাহতের প্রকৃত সংখ্যা গোপন রাখা অসম্ভব : প্রেস সচিব
বাংলাদেশে হতাহতের প্রকৃত সংখ্যা গোপন রাখা অসম্ভব : প্রেস সচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা
শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের দুই লাখ টন গম আমদানি হবে শিগগিরই
যুক্তরাষ্ট্রের দুই লাখ টন গম আমদানি হবে শিগগিরই

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টি-টোয়েন্টি র‍্যাংকিংয়ে সেরা দশে মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টি র‍্যাংকিংয়ে সেরা দশে মুস্তাফিজ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুনতি অভয়ারণ্যে হাতির পাল দেখে থামল ট্রেন, বগিতে ধাক্কা
চুনতি অভয়ারণ্যে হাতির পাল দেখে থামল ট্রেন, বগিতে ধাক্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা
১০ রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি : জনগণকে নগদ অর্থ দেবে মালয়েশিয়া সরকার
জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি : জনগণকে নগদ অর্থ দেবে মালয়েশিয়া সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দরকার হলে ইসরায়েলে আরও কঠোর হামলা হবে: মাসুদ পেজেশকিয়ান
দরকার হলে ইসরায়েলে আরও কঠোর হামলা হবে: মাসুদ পেজেশকিয়ান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্ষায় শীতের আমেজ, কুয়াশার চাদরে ঢাকলো পঞ্চগড়
বর্ষায় শীতের আমেজ, কুয়াশার চাদরে ঢাকলো পঞ্চগড়

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপিতে গ্রিন সিগন্যাল শতাধিক প্রার্থীকে
বিএনপিতে গ্রিন সিগন্যাল শতাধিক প্রার্থীকে

প্রথম পৃষ্ঠা

দীর্ঘ অপেক্ষায় স্বজনরা
দীর্ঘ অপেক্ষায় স্বজনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধন ই-রিকশা
পরিবেশবান্ধন ই-রিকশা

নগর জীবন

চুল পাকে প্রজ্ঞায়, দাড়ি পাকে কাটায়
চুল পাকে প্রজ্ঞায়, দাড়ি পাকে কাটায়

সম্পাদকীয়

দোতলা ভবন যেন বদ্ধখাঁচা
দোতলা ভবন যেন বদ্ধখাঁচা

প্রথম পৃষ্ঠা

এক পরিবারের সাতজনসহ নিহত ৮
এক পরিবারের সাতজনসহ নিহত ৮

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সবজির জমি যেন বিয়েবাড়ি!
সবজির জমি যেন বিয়েবাড়ি!

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচারে ‘এজেন্ট’ প্রথা
অর্থ পাচারে ‘এজেন্ট’ প্রথা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ি কেনায় শীর্ষে চায়নিজরা
যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ি কেনায় শীর্ষে চায়নিজরা

পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াইটওয়াশের বদলা কি হোয়াইটওয়াশ
হোয়াইটওয়াশের বদলা কি হোয়াইটওয়াশ

মাঠে ময়দানে

শেষযাত্রায়ও বোন নাজিয়ার সঙ্গী নাফি
শেষযাত্রায়ও বোন নাজিয়ার সঙ্গী নাফি

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন দলের ১০ মিনিটের প্রতীকী ওয়াকআউট
তিন দলের ১০ মিনিটের প্রতীকী ওয়াকআউট

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকার বললে চলে যাব
সরকার বললে চলে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশ-সেনা কর্মকর্তাসহ ১১ জনের নামে হত্যা মামলা
পুলিশ-সেনা কর্মকর্তাসহ ১১ জনের নামে হত্যা মামলা

খবর

ছিনতাইয়ের নগরী গাজীপুর!
ছিনতাইয়ের নগরী গাজীপুর!

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন না দিলে দেশে সংকট তৈরি হবে
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন না দিলে দেশে সংকট তৈরি হবে

নগর জীবন

দুই হাসপাতালে ৩৮ কোটি টাকা খরচের পরও অচল
দুই হাসপাতালে ৩৮ কোটি টাকা খরচের পরও অচল

নগর জীবন

শ্রীবর্ধনের ফোয়ারা এখন অচল শ্রীহীন
শ্রীবর্ধনের ফোয়ারা এখন অচল শ্রীহীন

রকমারি নগর পরিক্রমা

বসুন্ধরার সুদমুক্ত ঋণে বদলে যাওয়া হেলেনার গল্প
বসুন্ধরার সুদমুক্ত ঋণে বদলে যাওয়া হেলেনার গল্প

নগর জীবন

বিমান দুর্ঘটনা নিয়ে যত সিনেমা
বিমান দুর্ঘটনা নিয়ে যত সিনেমা

শোবিজ

চিরুনি অভিযান অব্যাহত
চিরুনি অভিযান অব্যাহত

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরণের পথ দ্রুত নির্বাচন
উত্তরণের পথ দ্রুত নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠনে বাছাই কমিটি স্পিকারের নেতৃত্বে
নির্বাচন কমিশন গঠনে বাছাই কমিটি স্পিকারের নেতৃত্বে

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর শোক
মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর শোক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিহতদের তথ্য গোপনের কোনো চেষ্টা হচ্ছে না
নিহতদের তথ্য গোপনের কোনো চেষ্টা হচ্ছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আম্মু তুমি কেন দেরি করলে?
আম্মু তুমি কেন দেরি করলে?

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়
ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়

নগর জীবন

বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম আনবে সরকার
বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম আনবে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাবি শিক্ষকের বহিষ্কার দাবিতে বিক্ষোভ
ঢাবি শিক্ষকের বহিষ্কার দাবিতে বিক্ষোভ

নগর জীবন