শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৩১, সোমবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০১৫

জঙ্গি দমনে ইসলামিক সামরিক জোট কতখানি কার্যকর হবে

মেজর জেনারেল একে মোহাম্মদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
অনলাইন ভার্সন
জঙ্গি দমনে ইসলামিক সামরিক জোট কতখানি কার্যকর হবে

১৫ ডিসেম্বর হঠাত্ করে সৌদি আরবের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থার বরাতে জানা গেল, জঙ্গি দমনের উদ্দেশ্যে সৌদি আরবের নেতৃত্বে ৩৪টি দেশের সামরিক জোট গঠন করা হয়েছে। জোটের নাম দেওয়া হয়েছে ‘ইসলামিক সামরিক জোট’। জোটের সদর দফতর হবে সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে। নাম ইসলামিক জোট হলেও ইরানসহ শিয়া মুসলিমপ্রধান অথবা শিয়া সম্প্র্রদায়ের শাসক যেসব দেশে আছেন তাদের জোটে রাখা হয়নি। আবার উগান্ডা, গ্যাবন, বেনিন ও টঙ্গো, যেখানে মুসলমানরা সংখ্যালঘিষ্ঠ তারা এই জোটে আছেন। মিসর, তুরস্ক ও পাকিস্তান জোটে থাকলেও সর্বাধিক মুসলমান সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ ইন্দোনেশিয়া জোটে নেই, যদিও অতীতে বড় আকারের জঙ্গি আক্রমণের শিকার হয়েছে ইন্দোনেশিয়া। ২০০২ সালে ইন্দোনেশিয়ার বালিতে জঙ্গি হামলায় কয়েকশ লোক নিহত হয়, যার বেশিরভাগ ছিল অস্ট্রেলিয়া ও পশ্চিমা বিশ্বের নাগরিক। তাছাড়া জঙ্গি আদর্শে বিশ্বাসী ধর্মান্ধ গোষ্ঠীর প্রবল উপস্থিতি রয়েছে ইন্দোনেশিয়ায়। সুতরাং ইন্দোনেশিয়া জোটের বাইরে থাকায় প্রাথমিকভাবে জোট প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে।

সৌদি রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থার বিবৃতির মাধ্যমে যতটুকু বোঝা গেছে তাতে জোটের প্রধান উদ্দেশ্য দুটি। এক. জঙ্গি সন্ত্রাসী সব গোষ্ঠীর অশুভ তত্পরতা থেকে ইসলামী রাষ্ট্রগুলোকে রক্ষায় এ জোট গঠন করা হয়েছে। দুই. এ জোট ইরাক, সিরিয়া, লিবিয়া, মিসর ও আফগানিস্তানে জঙ্গি সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের উদ্যোগ নেবে। দুই নম্বরে উল্লিখিত উদ্দেশ্যের অর্থ দাঁড়ায় উল্লিখিত দেশসমূহে জঙ্গিদের বিরুদ্ধে জোট সামরিক অভিযান চালাবে। কিন্তু বাস্তব ক্ষেত্রে আদৌ কি তা সম্ভব হবে? ওই নির্দিষ্ট দেশ কি তাতে সম্মতি দেবে? মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র দু’দুবার সিরিয়ায় সামরিক অভিযানের সিদ্ধান্ত নিয়ে পিছু হটেছে। সৌদি আরবের ঘোষিত জোটে যোগদানকারী অন্যতম শক্তিশালী রাষ্ট্র মালয়েশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রী হিশাম উদ্দিন হুসেন বলেছেন, জোটে মালয়েশিয়ার সামরিক সংশ্লিষ্টতা থাকবে না, তবে এটা হবে জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে আমাদের ঐক্যবদ্ধ অবস্থানের একটা প্রতিফলন।

হঠাত্ করে এরকম একটি গুরুত্বপূর্ণ সামরিক জোটের ঘোষণায় বিশ্বের সব প্রান্তের পর্যবেক্ষক ও বিশ্লেষকরা বিস্ময় প্রকাশ করেছেন এবং এর লক্ষ্য ও কার্যকারিতা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছেন। জোট গঠনে অন্য কোনো দেশের কোনো ভূমিকা ছিল বলে মনে হয় না। সৌদি আরবের একক ঘোষণার মাধ্যমেই জোট গঠিত হয়েছে। এ ধরনের জোট গঠনের প্রাক্কালে সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর মধ্যে ব্যাপক আলোচনার প্রয়োজন হয়। আগে যে কোনো জোট গঠনের সময় তাই দেখা গেছে। জোট গঠনের প্রাক আলোচনায় জোটের লক্ষ্য, উদ্দেশ্য, সময়সীমা, কার্যপরিধিসহ সদস্যদের দায়-দায়িত্ব নিয়ে ব্যাপক আলোচনা হয় এবং সবার সম্মতিক্রমে জোটের ঘোষণা আসে। কিন্তু এক্ষেত্রে তার কিছু না হওয়ায় সবকিছু গোলমেলে এবং বিভ্রান্তিকর মনে হচ্ছে।

প্রাথমিকভাবে প্রকাশিত তথ্যে যতটুকু জানা গেছে তাতে বোঝা যায় আইএসের বিরুদ্ধে এবং আইএসকে লক্ষ্য করেই জোটের ঘোষণা দিয়েছে সৌদি আরব। গালফরিসার্স সেন্টারের বিশেষজ্ঞ মোস্তফা আলানি দ্য গার্ডিয়ান পত্রিকায় এক বিশ্লেষণে বলেছেন, সৌদি আরব বুঝতে পেরেছে, আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে আইএস উত্থানের জন্য তাকে দায়ী করা হচ্ছে। সৌদি আরব মনে করছে, এর পাল্টা প্রচারণা হিসেবে শুধু মুখের কথায় কাজ হবে না, বাস্তবমুখী পদক্ষেপ নিতে হবে। এ কারণেই সৌদি আরব তড়িঘড়ি করে আইএসের বিরুদ্ধে সামরিক জোট গঠনের ঘোষণা দিয়েছে। রয়্যাল ইউনাইটেড সার্ভিসেস ইনস্টিটিউটের বিশেষজ্ঞ মাইকেল স্টিফেনস এ জোট গঠনকে সামরিক অভিযানভিত্তিক কৌশল নয়, বরং এটিকে একটি রাজনৈতিক বার্তা বলে মনে করেন। অন্যদিকে সৌদি কর্তৃপক্ষ বলেছেন, জোটভুক্ত দেশগুলো নিজেদের মধ্যে সন্ত্রাসবিরোধী গোয়েন্দা তথ্য বিনিময় করবে এবং প্রয়োজনে সামরিক অভিযানে সেনা পাঠাবে। পরবর্তী সময়ে এর কার্যক্রম বিস্তৃত হবে। আগামীতে কি হবে সেটা দেখার বিষয়, তবে এ পর্যন্ত যা হয়েছে তার সব কিছুই সন্দেহবাদেপূর্ণ। গত এক বছরের বেশি সময় ধরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বে ৬৫টি দেশের একটি জোট আইএসের বিরুদ্ধে বিমান মিসাইল আক্রমণ চালিয়ে আকাঙ্ক্ষিত কোনো লক্ষ্যই অর্জন করতে পারেনি। বরং আইএসের গুপ্ত আক্রমণে ক্ষতবিক্ষত হয়েছে ফ্রান্সের প্যারিস এবং যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া। সৌদি আরব, কাতার, তিউনিসিয়া ও পাকিস্তানের শিয়া মসজিদে আক্রমণ চালিয়ে আইএস কয়েকশ নিরীহ নামাজরত মানুষকে হত্যা করেছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন জোট যেসব কারণে সফলতা পায়নি সে কারণ তো আছেই, অধিকন্তু সৌদি জোটের জন্য আরও অতিরিক্ত কারণ রয়েছে, যার জন্য নতুন করে গঠিত ইসলামী সামরিক জোটের কার্যকারিতা নিয়ে সবার মনে সন্দেহের সৃষ্টি হয়েছে। তাই কারণগুলোর ওপর সংক্ষিপ্তভাবে নজর দেওয়া থাক।

এক. সদস্য দেশের তালিকা দেখে মনে হচ্ছে এটা আইএসবিরোধী নয়, মধ্যপ্রাচ্যকেন্দ্রিক শিয়াবিরোধী জোট। আইএসের এক নম্বর শত্রু হলো শিয়া সম্প্রদায়। সে কারণে শিয়াপ্রধান রাষ্ট্রের জন্য আইএসকে পরাজিত করা এখন অপরিহার্য। তাই নতুন জোটের লক্ষ্য যদি হয় আইএস দমন, তাহলে ইরানসহ অন্য শিয়াপ্রধান দেশ ও সম্প্রদায়কে জোটে অন্তর্ভুক্ত করা যুক্তিসঙ্গত ছিল এবং তাতে জোট আরও শক্তিশালী হতো। কিন্তু এখানে উল্টো কাজ হওয়ায় বরং ইরানের নেতৃত্বে শিয়া এবং সৌদি আরবের নেতৃত্বে সুন্নি দ্বন্দ্ব আগামীতে আরও প্রকট ও জটিল আকার ধারণ করবে। তাতে আইএস দমন আরও প্রলম্বিত ও বাধাগ্রস্ত হবে।

দুই . গত চার বছর যাবত্ সৌদি আরবসহ মার্কিন নেতৃত্বাধীন জোট সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট আসাদকে উত্খাত ও আইএস দমন, এক ঢিলে দুই পাখি মারার কৌশলে কোনোদিকেই সাফল্য পায়নি। তাতে বরং আইএস আরও শক্তিশালী হয়েছে, তাদের বিস্তার ঘটেছে। আসাদের পক্ষে এখন সরাসরি যুদ্ধে নেমেছে রাশিয়া। আর ইরান ও লেবাননের শক্তিশালী মিলিশিয়া গ্রুপ হিজবুল্লাহ তো শুরু থেকে আসাদের পক্ষে আছে। সুতরাং মুসলমানদের মধ্যে বিভক্তিমূলক নতুন জোট সামরিকভাবে নতুন কোনো সাফল্যের দিক উন্মোচন করতে পারবে না। এতে বরং মধ্যপ্রাচ্যে পশ্চিমা বিশ্বের দূরভিসন্ধি বাস্তবায়নের পথ সুগম করবে।

তিন. সৌদি আরব গত কয়েক মাস ধরে ইয়েমেনে শিয়া-সুন্নি গৃহযুদ্ধের সঙ্গে জড়িয়ে ঘর্মাক্ত হচ্ছে, এতে তারা তেমন কোনো সাফল্য পায়নি। বরং প্রতিদিন বেসামরিক মানুষের হতাহতের সংখ্যা বেড়েই চলছে। সিরিয়া থেকে ইয়েমেন সংকটের জটিলতা অনেক কম হওয়া সত্ত্বেও সেখানে সর্বাত্মক সামরিক অভিযানের ঝুঁকি সৌদি আরব নিতে পারছে না। সিরিয়ার বিরুদ্ধে সামরিক অভিযানের ঝুঁকি আরও বহুগুণ বেশি। সঙ্গত কারণেই প্রশ্ন উঠেছে এ সময়ে বড় শত্রু কারা, শিয়া নাকি আইএস।

চার. ইসলামিক সামরিক জোটে শক্তিশালী সদস্য হিসেবে আছে তুরস্ক ও পাকিস্তান। এ দুটি দেশের সরকার জঙ্গি উত্থান ও বিস্তারের সঙ্গে সরাসরি জড়িত। প্যান ইসলামইজম মতবাদের আওতায় মুজাহিদ ও জিহাদি তৈরির নামে প্রশিক্ষণ প্রদান, অর্থ সরবরাহসহ বিশ্বের সব প্রান্তের জঙ্গিদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দিচ্ছে পাকিস্তান। গত শতকের আশির দশকের শুরুতে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইয়ের তত্ত্বাবধানে জন্ম হয় আল কায়েদা, তালেবান এবং অন্যান্য বহু নামের জঙ্গি সংগঠনের। তুরস্কের বর্তমান ক্ষমতাসীন প্রেসিডেন্ট তায়েফ এরদোগানের জাস্টিস অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট পার্টি আদর্শগতভাবে মিসরের ব্রাদারহুডের অনুসারী। অন্যদিকে আইএস-আল কায়েদা ও ব্রাদারহুডের অফসুট বা উপশাখা। এদের সবার গোড়া হলো ওয়াহাবিতন্ত্র, যার প্রবর্তন করেন সৌদি আরবের নেজাদবাসী মুহম্মদ ইবনে আবদুল ওয়াহাব (১৭০৩-১৭৯২)।

দেশ ও অঞ্চলভেদে এদের ক্ষমতায় যাওয়ার কৌশল ভিন্ন ভিন্ন। এরদোগানের দল কট্টর ওয়াহাবিতন্ত্রের অনুসারী হলেও তুরস্কের সেনাবাহিনীর অতন্দ্র প্রহরার কারণে এবং ক্ষমতায় টিকে থাকার স্বার্থে তায়েফ এরদোগান সবার সঙ্গে আপস করে চলছেন। যার কারণে তিন মেয়াদে তারা ক্ষমতায় আছে, নইলে বহু আগেই মিসরের ব্রাদারহুড নেতা মুহম্মদ মুরসির ভাগ্যবরণ করতে হতো তুরস্কের এরদোগানকে। তুরস্কের এরদোগান সরকারের বাইরে এক আর অন্তরে অন্যরকম হওয়ার কারণে প্রথম তিন বছর তুরস্ক নানা অজুহাতে আইএসের বিরুদ্ধে কোনো অ্যাকশনে যায়নি। বরং পুরো ইউরোপ, আমেরিকা ও অন্যান্য দেশের যোদ্ধারা তুরস্ক হয়ে বিনাবাধায় আইএস বাহিনীতে যোগ দিয়েছে। তুরস্ক বাধা দিলে এত বিদেশি যোদ্ধা আইএস বাহিনীতে যোগ দিতে পারত না। এখন শেষ দিকে ২০১৫ সালে এসে তুরস্ক বাহ্যিকভাবে আইএসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করলেও বাস্তবে তাদের টার্গেট হচ্ছে উত্তর ইরাক-সিরিয়ার কুর্দি বাহিনী, যারা প্রকৃতপক্ষে সাফল্যের সঙ্গে যুদ্ধ করছে আইএসের বিরুদ্ধে। সুতরাং প্রকারান্তরে তুরস্কের অভিযানে সুবিধা পাচ্ছে আইএস। এহেন তুরস্ক নতুন ঘোষিত ইসলামিক সামরিক জোটের সদস্য হওয়ায় জোটের কার্যকারিতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন সামরিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা। এ পর্যন্ত যতটুকু জানা গেছে, তাতে নবগঠিত জোটকে সামরিক জোট বলা হলেও সদস্যভুক্ত দেশগুলোর সামরিক বাহিনীর সংশ্লিষ্টতা কতখানি থাকবে তা এখনো পরিষ্কার নয়। বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সূত্রে পত্রিকায় প্রকাশিত খবরের মাধ্যমে যতটুকু জানা গেছে তাতে বাংলাদেশের সামরিক বাহিনী আপাতত জোটের কোনো কার্যক্রমের সঙ্গে জড়িত হবে না। গোয়েন্দা তথ্য, জঙ্গিদের আন্তদেশীয় চলাচল সম্পর্কিত তথ্য আদান-প্রদান এবং অভিজ্ঞতা বিনিময়ের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকবে বাংলাদেশের সংশ্লিষ্টতা।

যুক্তরাষ্ট্র, সৌদি আরব ও তুরস্কের রাজনৈতিক অবস্থান এবং ভূমিকার অস্পষ্টতার কারণে আইএসকে ঘিরে মধ্যপ্রাচ্যের সংকট দিন দিন জটিল আকার ধারণ করছে। ইরানকে কাবু করাসহ মধ্যপ্রাচ্যের ভূরাজনৈতিক স্বার্থ রক্ষা করাই যুক্তরাষ্ট্রের মূল লক্ষ্য হওয়ার কারণে আইএস দমন তাদের কাছে সব সময়ই গৌণ হয়ে থাকছে। সৌদি আরবের বেলায়ও একই কথা প্রযোজ্য। আর তুরস্কের বর্তমান ক্ষমতাসীন দলের আদর্শ এবং আইএসের আদর্শ এক ও অভিন্ন। অনেকেই মনে করছেন নতুন ইসলামিক সামরিক জোটের লক্ষ্য ইরানসহ মধ্যপ্রাচ্যের শিয়াদের বিরুদ্ধে এক ধরনের রাজনৈতিক কূটনৈতিক চাপ ব্যতিরেকে অন্য কিছু নয়।

মধ্যপ্রাচ্যের আরব ভূখণ্ডে আইএসের ধ্বংসযজ্ঞ এবং বর্বরতা চলছে প্রায় দুই তিন বছর ধরে। কিন্তু আরব দেশসমূহের জোট আরব লীগ এ পর্যন্ত সংকটের সমাধানে একটি উদ্যোগও নেয়নি বা নিতে পারেনি। সব মুসলমান দেশের সংস্থা ওআইসি একেবারে নীরব ও নিস্তব্ধ। এ দুটি সংস্থা যেসব কারণে অকার্যকর হয়ে আছে সেগুলোর সমাধান ব্যতিরেকে মুসলমান দেশসমূহের নতুন কোনো জোট আদৌ কার্যকর হতে পারবে কিনা সে প্রশ্ন সঙ্গত কারণেই উঠেছে। প্রশ্ন উঠেছে এ জোট কি মুসলমান রাষ্ট্রসমূহকে ঐক্যবদ্ধ করবে, নাকি বিভাজনের মাত্রা আরও বাড়িয়ে দেবে। আইএস, আল কায়েদা ধর্মান্ধ জঙ্গি দমনই যদি লক্ষ্য হয়, তাহলে সবাই এককাতারে আসতে পারছে না কেন? এ প্রশ্নের সমাধান না হওয়া পর্যন্ত যে জোটই করা হোক না কেন তা খুব একটা কার্যকর হবে বলে মনে হয় না।

     লেখক : কলামিস্ট ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

           ই-মেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনৈতিক হিসাব-নিকাশ
দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনৈতিক হিসাব-নিকাশ
বাড়ছে গুজব ও অপতথ্য
বাড়ছে গুজব ও অপতথ্য
রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে
রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
মূল্যস্ফীতি, খাদ্যভোগ এবং উৎপাদন
মূল্যস্ফীতি, খাদ্যভোগ এবং উৎপাদন
রাজনৈতিক কারণে ইমেজ সংকটে বাংলাদেশ
রাজনৈতিক কারণে ইমেজ সংকটে বাংলাদেশ
নেপালে বিক্ষোভের নেপথ্যে দুর্নীতি নয়, ভূ-রাজনীতি
নেপালে বিক্ষোভের নেপথ্যে দুর্নীতি নয়, ভূ-রাজনীতি
রোহিঙ্গা প্রত্যাবর্তনে জাতিসংঘের সম্মেলন কি ভূ–রাজনীতিকে প্রভাবিত করবে?
রোহিঙ্গা প্রত্যাবর্তনে জাতিসংঘের সম্মেলন কি ভূ–রাজনীতিকে প্রভাবিত করবে?
পিআরের দাবিতে আন্দোলন নির্বাচন পেছানোর কৌশল
পিআরের দাবিতে আন্দোলন নির্বাচন পেছানোর কৌশল
আস্থা সংকটে উদ্যোক্তারা, গতি নেই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে
আস্থা সংকটে উদ্যোক্তারা, গতি নেই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে
ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়
ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়
বর্তমান পরিবেশে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে
বর্তমান পরিবেশে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে
সর্বশেষ খবর
গাজায় স্নাইপারের গুলিতে ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় স্নাইপারের গুলিতে ইসরায়েলি সেনা নিহত

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেট-তামাবিল মহাসড়ক অবরোধ: আটকা শত শত যানবাহন
সিলেট-তামাবিল মহাসড়ক অবরোধ: আটকা শত শত যানবাহন

২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশকে এগিয়ে রাখছেন কার্তিক
পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশকে এগিয়ে রাখছেন কার্তিক

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাতির পিঠে চড়িয়ে কলেজ অধ্যক্ষকে রাজকীয় বিদায়
হাতির পিঠে চড়িয়ে কলেজ অধ্যক্ষকে রাজকীয় বিদায়

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তৃতীয় সন্তানের মা হলেন রিয়ানা
তৃতীয় সন্তানের মা হলেন রিয়ানা

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতিতে ফ্যাসিস্ট সরকার তৈরি হতে পারে : সালাহউদ্দিন
পিআর পদ্ধতিতে ফ্যাসিস্ট সরকার তৈরি হতে পারে : সালাহউদ্দিন

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে সাকিবকে টপকে শীর্ষে মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টিতে সাকিবকে টপকে শীর্ষে মুস্তাফিজ

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রেন থেকে উৎক্ষেপণযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র বানাল ভারত
ট্রেন থেকে উৎক্ষেপণযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র বানাল ভারত

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখে পরিস্থিতি থমথমে, কারফিউ চলছে; নিহত চার-আহত অন্তত ৮০
লাদাখে পরিস্থিতি থমথমে, কারফিউ চলছে; নিহত চার-আহত অন্তত ৮০

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রঙ তুলির আঁচড়ে রঙিন দেবী মহামায়া, প্রস্তুত রাঙামাটি
রঙ তুলির আঁচড়ে রঙিন দেবী মহামায়া, প্রস্তুত রাঙামাটি

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইনে ১৯৯৯ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইনে ১৯৯৯ মামলা

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯৯৯ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯৯৯ মামলা

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

সীমাহীন দুর্ভোগে চরঘাসিয়ার ৫ হাজার মানুষ
সীমাহীন দুর্ভোগে চরঘাসিয়ার ৫ হাজার মানুষ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে যেকোনো ষড়যন্ত্র জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন নিয়ে যেকোনো ষড়যন্ত্র জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে : নবীউল্লাহ নবী

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ১০২ বোতল ভারতীয় মদসহ কারবারি আটক
নেত্রকোনায় ১০২ বোতল ভারতীয় মদসহ কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলন্ত ট্রেনের ইঞ্জিনের হুকে আটকে ছিলেন নারী, চালকের দক্ষতায় রক্ষা
চলন্ত ট্রেনের ইঞ্জিনের হুকে আটকে ছিলেন নারী, চালকের দক্ষতায় রক্ষা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে সেনা অভিযানে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী আটক
খাগড়াছড়িতে সেনা অভিযানে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে ট্রাক চাপায় শ্রমিক নিহত, সড়ক অবরোধ
নাটোরে ট্রাক চাপায় শ্রমিক নিহত, সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজামুখী নৌবহরে ড্রোন হামলা, সুরক্ষায় যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে ইতালি-স্পেন
গাজামুখী নৌবহরে ড্রোন হামলা, সুরক্ষায় যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে ইতালি-স্পেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে মাছের ঘেরের পাশে উদ্ধার রক্তাক্ত মরদেহ
যশোরে মাছের ঘেরের পাশে উদ্ধার রক্তাক্ত মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি পর্বতারোহী তমালের পৃথিবীর অষ্টম সর্বোচ্চ চূড়া ‘মানাসলু’ জয়
বাংলাদেশি পর্বতারোহী তমালের পৃথিবীর অষ্টম সর্বোচ্চ চূড়া ‘মানাসলু’ জয়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের বিপক্ষে খেলবেন তো লিটন?
পাকিস্তানের বিপক্ষে খেলবেন তো লিটন?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ট্রেনে ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
জয়পুরহাটে ট্রেনে ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা
আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প
নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ
সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে ১১ হাজার ইয়াবাসহ দুই কারবারি গ্রেফতার
ফেনীতে ১১ হাজার ইয়াবাসহ দুই কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পশ্চিম জাভায় খাদ্যে বিষক্রিয়ায় ১,০০০ শিক্ষার্থী অসুস্থ
ইন্দোনেশিয়ার পশ্চিম জাভায় খাদ্যে বিষক্রিয়ায় ১,০০০ শিক্ষার্থী অসুস্থ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বনেতাদের আহ্বান কানেই তুলছে না ইসরায়েল, গাজায় আরও ৮৫ জনকে হত্যা
বিশ্বনেতাদের আহ্বান কানেই তুলছে না ইসরায়েল, গাজায় আরও ৮৫ জনকে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিগগিরই দলীয় মনোনয়ন চূড়ান্ত করবে বিএনপি : ডা. জাহিদ
শিগগিরই দলীয় মনোনয়ন চূড়ান্ত করবে বিএনপি : ডা. জাহিদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
‘আমি বললাম একটা জিনিস পোড়াতে, ওরা পুড়িয়ে দিল সেতু ভবন’: তাপসের সঙ্গে ফোনালাপে হাসিনা
‘আমি বললাম একটা জিনিস পোড়াতে, ওরা পুড়িয়ে দিল সেতু ভবন’: তাপসের সঙ্গে ফোনালাপে হাসিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি
মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পূজার ছুটি নিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের
পূজার ছুটি নিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে
ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে
ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে ভারত, শ্রীলঙ্কার বিদায়
বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে ভারত, শ্রীলঙ্কার বিদায়

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এরদোয়ানের সুর বদল, এফ-১৬ নয় কান ফাইটার জেটের ইঞ্জিন কিনতে চায় তুরস্ক
এরদোয়ানের সুর বদল, এফ-১৬ নয় কান ফাইটার জেটের ইঞ্জিন কিনতে চায় তুরস্ক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!
লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...
১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নৌকা স্থগিত রেখে ১১৫ প্রতীকের তালিকা প্রকাশ
নৌকা স্থগিত রেখে ১১৫ প্রতীকের তালিকা প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংককে হঠাৎ ধসে পড়ল ব্যস্ত সড়ক, চারিদিকে আতঙ্ক
ব্যাংককে হঠাৎ ধসে পড়ল ব্যস্ত সড়ক, চারিদিকে আতঙ্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সংবর্ধনায় প্রধান উপদেষ্টা, বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ
ট্রাম্পের সংবর্ধনায় প্রধান উপদেষ্টা, বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি র‌্যাংকিংয়ে ১৩৩ ধাপ লাফ সাইফের, শীর্ষ দশে মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টি র‌্যাংকিংয়ে ১৩৩ ধাপ লাফ সাইফের, শীর্ষ দশে মুস্তাফিজ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সম্পর্কের কোনও মানেই ছিল না: ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে সম্পর্কের কোনও মানেই ছিল না: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধ করলেই ট্রাম্প নোবেল পাবেন: ম্যাক্রো
গাজা যুদ্ধ বন্ধ করলেই ট্রাম্প নোবেল পাবেন: ম্যাক্রো

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা
আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২
ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু মেট্রোর আগুন নয়, বহু আগুনের পেছনেই ছিল খুনির ক্ষমতালিপ্সা : ফারুকী
শুধু মেট্রোর আগুন নয়, বহু আগুনের পেছনেই ছিল খুনির ক্ষমতালিপ্সা : ফারুকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিম ছোড়ার মতো অপকর্ম আওয়ামী লীগের ভবিষ্যৎকে আরও অনিশ্চিত করবে
ডিম ছোড়ার মতো অপকর্ম আওয়ামী লীগের ভবিষ্যৎকে আরও অনিশ্চিত করবে

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি
বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতার ‘এই সময়ে’ মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার ‘মিথ্যা ও মনগড়া’: বিএনপি
কলকাতার ‘এই সময়ে’ মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার ‘মিথ্যা ও মনগড়া’: বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের
দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪
রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইফুজ্জামানের চেক দিয়ে ১ কোটি ৭৬ লাখ টাকা উত্তোলন, কর্মকর্তা গ্রেফতার
সাইফুজ্জামানের চেক দিয়ে ১ কোটি ৭৬ লাখ টাকা উত্তোলন, কর্মকর্তা গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হোটেল-ফ্ল্যাট-ছাত্রাবাসে আওয়ামী লীগের কর্মী থাকলে তথ্য দিতে অনুরোধ
হোটেল-ফ্ল্যাট-ছাত্রাবাসে আওয়ামী লীগের কর্মী থাকলে তথ্য দিতে অনুরোধ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া শুধু সময়ের ব্যাপার: জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া শুধু সময়ের ব্যাপার: জাপানের প্রধানমন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত ম্যাচের অভিজ্ঞতা থেকে পাকিস্তানকে হারাতে চায় বাংলাদেশ
ভারত ম্যাচের অভিজ্ঞতা থেকে পাকিস্তানকে হারাতে চায় বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাঁটুর বয়সি ছেলেরাও প্রেম প্রস্তাব দেয়: আমিশা
হাঁটুর বয়সি ছেলেরাও প্রেম প্রস্তাব দেয়: আমিশা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাশিয়া-ইরানের ঐতিহাসিক পারমাণবিক চুক্তি
রাশিয়া-ইরানের ঐতিহাসিক পারমাণবিক চুক্তি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকায় মিছিল থেকে বোমা
ঢাকায় মিছিল থেকে বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়াবহ দুঃসংবাদের ডিম রাজনীতি
ভয়াবহ দুঃসংবাদের ডিম রাজনীতি

সম্পাদকীয়

সাজানো ছকে নির্বাচন!
সাজানো ছকে নির্বাচন!

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

১২ কোটি টাকার ভবন আছে সেবা নেই
১২ কোটি টাকার ভবন আছে সেবা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নবীন-প্রবীণ চার নেতা
বিএনপির মনোনয়ন চান নবীন-প্রবীণ চার নেতা

নগর জীবন

ভোট ঘিরে তৎপর পশ্চিমারা
ভোট ঘিরে তৎপর পশ্চিমারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই লামিয়ার বাবার চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
সেই লামিয়ার বাবার চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয়বার ঘর বাঁধেননি যে নায়িকারা
দ্বিতীয়বার ঘর বাঁধেননি যে নায়িকারা

শোবিজ

গবেষণা নেই বিশ্ববিদ্যালয়ে
গবেষণা নেই বিশ্ববিদ্যালয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী হওয়ার দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা, অন্যদের একক
প্রার্থী হওয়ার দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

বিশ্বকে নির্বাচনের প্রস্তুতি জানাবেন ড. ইউনূস
বিশ্বকে নির্বাচনের প্রস্তুতি জানাবেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

লালমনিরহাটে শীতের আগমনি বার্তা
লালমনিরহাটে শীতের আগমনি বার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন ও সাধনার জীবন
স্বপ্ন ও সাধনার জীবন

বিশেষ আয়োজন

হেলিকপ্টার থেকে ছত্রীসেনা নামাচ্ছি
হেলিকপ্টার থেকে ছত্রীসেনা নামাচ্ছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি ৪১.৩ শতাংশ ভোট পেয়ে জিতবে
বিএনপি ৪১.৩ শতাংশ ভোট পেয়ে জিতবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ ব্যাংকের প্রশাসক হচ্ছেন কারা
পাঁচ ব্যাংকের প্রশাসক হচ্ছেন কারা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার দুর্নীতি মামলার রায় নভেম্বরে
হাসিনার দুর্নীতি মামলার রায় নভেম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার মিথ্যা ও মনগড়া : বিএনপি
মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার মিথ্যা ও মনগড়া : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি
মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধ নিয়ে উত্তপ্ত জাতিসংঘ
যুদ্ধ নিয়ে উত্তপ্ত জাতিসংঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

মারা গেলেন ফায়ার ফাইটার নুরুল হুদাও
মারা গেলেন ফায়ার ফাইটার নুরুল হুদাও

প্রথম পৃষ্ঠা

অধিগ্রহণ জমির সঠিক মূল্য দাবি
অধিগ্রহণ জমির সঠিক মূল্য দাবি

দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-পাকিস্তান অলিখিত সেমিফাইনাল
বাংলাদেশ-পাকিস্তান অলিখিত সেমিফাইনাল

মাঠে ময়দানে

রাজনৈতিক সংস্কৃতি না পাল্টালে স্বাধীন দুদক সম্ভব নয়
রাজনৈতিক সংস্কৃতি না পাল্টালে স্বাধীন দুদক সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘ সম্মেলন এলাকা থেকে বিপুল সিমকার্ড ও সার্ভার জব্দ
জাতিসংঘ সম্মেলন এলাকা থেকে বিপুল সিমকার্ড ও সার্ভার জব্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐক্য থাকলে নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না
ঐক্য থাকলে নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হচ্ছে মামলা ও তদন্ত
হচ্ছে মামলা ও তদন্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসী ভোট
পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসী ভোট

পেছনের পৃষ্ঠা