শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩৭, বুধবার, ১৬ ডিসেম্বর, ২০১৫

ও আমার বাংলাদেশ

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
অনলাইন ভার্সন
ও আমার বাংলাদেশ

আজ থেকে ঠিক ৪৪ বছর আগে অগ্রহায়ণ মাসে (১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১) পৃথিবীর মানচিত্রে যে নতুন দেশটি যুক্ত হয়েছিল তার নাম বাংলাদেশ। তার আগে ন’মাসের যুদ্ধ প্রস্তুতির সময় একটি গান লেখা হয়েছিল— ‘ও আমার বাংলাদেশ’। গোটা দেশে মুখে মুখে ছড়িয়ে পড়েছিল। এপার বাংলায় বসেও কোটি কোটি মানুষ সে গান গেয়েছিলেন। যে গান উজ্জীবিত করেছিল বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধকে। কার্যত যুদ্ধ শুরু হয় ৩ ডিসেম্বর। ১৩ দিনের যুদ্ধ শেষ হয় ১৬ ডিসেম্বর। সমর সংবাদদাতা হিসেবে আমার যুদ্ধ শুরু হয় সে বছর ৭ মার্চ। যেদিন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঢাকার ঐতিহাসিক রমনা ময়দান থেকে ঘোষণা করেছিলেন— ‘এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম; এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।... জয় বাংলা।’ আমি দেখেছি রাজাকার, আলশামস, আলবদরের লোকরা দিনের পর দিন বাঙালিকে হত্যা করেছে। আমি দেখেছি পাকিস্তানের জেল থেকে মুক্তি পেয়ে বঙ্গবন্ধুর ঢাকায় প্রত্যাবর্তন। ১৯৭৩-এর নির্বাচন। শেখ মুজিবের কলকাতা সফর, ইন্দিরা গান্ধীর ঢাকা সফর সবই আমি রিপোর্ট করেছি। পশ্চিমবঙ্গের মার্কসবাদী কম্যুনিস্ট পার্টির বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা এবং বাংলাদেশের কম্যুনিস্ট পার্টি ন্যাপের চীনপন্থি নেতা আবদুল হামিদ খান ভাসানী কীভাবে সিপিএমকে দলে টানলেন সে কথা বলা যাক।

তখন মে মাস। অর্থাৎ কবির ভাষায় দারুণ চৈত্র মাস। পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভায় সিপিএমের পলিটব্যুরো সদস্য প্রয়াত হরেকৃষ্ণ বোঙার প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর কড়া সমালোচনা করে বললেন, ‘ইন্দিরা শুধু পাকিস্তানকেই ভাঙছেন না। উপমহাদেশে এক অশান্তির সৃষ্টি করতে চাইছেন। বিস্মিত বাঙালি। মুক্তিযোদ্ধারা। তাজউদ্দীনের নেতৃত্বে সরকার। ওপার বাংলা থেকে আসা লাখো মানুষ সেদিন সিপিএমকে ধিক্কার জানিয়েছিল। সে সময় কলকাতার রাস্তায় সিপিএমবিরোধী মিছিলে মিছিলে সয়লাব। আনন্দবাজারে একদিন একটা টেলিফোন এলো। বক্তা জানতে চাইলেন কলকাতায় সিপিএমের অফিসটা কোথায়? আরেকটা টেলিফোন এলো ভারত সরকারের বিএসএফ সদর দফতর থেকে। তাড়াতাড়ি একজন ফটোগ্রাফার নিয়ে তাদের অফিসে যাওয়ার অনুরোধ এলো। সেখানে যাওয়া মাত্রই প্রাক্তন জয়েন্ট সেক্রেটারি প্রয়াত শরদিন্দু চট্টোপাধ্যায় বললেন, গাড়িতে উঠুন। চলুন পার্ক স্ট্রিটের কোহিনুর বিল্ডিংয়ে। সেখানে ছিলেন ভাসানী। আমাকে জড়িয়ে ধরে বললেন বঙ্গবন্ধুকে সমর্থন করে আপনারা ঠিক কাজ করছেন। আমরাও বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকে সমর্থন করছি। আর ভারতের কম্যুনিস্ট পার্টির বক্তব্য আমরা বর্জন করছি। অপরদিকে বেজিং থেকে একটি বক্তব্য এলো হরেকৃষ্ণ বোঙারের বক্তব্যকে সমর্থন জানিয়ে। ভারত সরকার থেকে বেজিংয়ের মন্তব্যের বিরোধিতা করা হয়েছিল। ব্যাপারটা সেখানেই তখনকার মতো শেষ হয়ে গেছিল।

তখন পুরোদমে চলছে যুদ্ধের প্রস্তুতি। কলকাতার সাংবাদিকদের পাশাপাশি শহরে তখন বিদেশি রিপোর্টারদের ভিড়ও বাড়ছে। কলকাতার বেশ কয়েকটা বড় হোটেলে সব ঘর বুক করে ফেলেছিলেন ওই রিপোর্টাররা। কলকাতার রিপোর্টাররা জেলায় জেলায় ছড়িয়ে পড়েছেন। মুক্তিবাহিনীর সঙ্গে আমরা ঘুরে বেড়াচ্ছি। কখনো সঙ্গী বিএসএফ জওয়ান। সে সময় তৈরি হলো মুজিব বাহিনী। বাহিনীর পর বাহিনী।

পশ্চিমবঙ্গে তখন রাষ্ট্রপতি শাসন। এমন কোনো জেলা নেই যেখানে শরণার্থী শিবির নেই বা মুক্তিযোদ্ধাদের প্রশিক্ষণের শিবির নেই। বিদেশ থেকে দলে দলে রাষ্ট্রনায়করা শরণার্থী শিবিরগুলো পরিদর্শন করেছেন। জাপান, জার্মানি, ব্রিটেন, কানাডা— সব দেশের রাষ্ট্রনায়করাই পাকিস্তানের অত্যাচার স্বচক্ষে দেখে গেছেন। দেশে ফিরে গিয়ে তারা ইয়াহিয়া খান আর জুলফিকার আলী ভুট্টোর সামরিক বাহিনীর তাণ্ডব দেখেছেন। আকাশবাণী ও স্বাধীন বাংলা রেডিও থেকে এই অত্যাচারের কাহিনী প্রচার করা হতো। কলকাতার কাগজগুলোর মধ্যে তখন যুদ্ধ কভার করা নিয়ে চলছে তুমুল প্রতিযোগিতা, কখনো কখনো আমরা বিদেশি সাংবাদিকদের দোভাষীর কাজও করেছি। যেসব রিপোর্ট আমি করেছি তার পুরোটাই আনন্দবাজারের লাইব্রেরিতে রয়েছে। তারই কয়েকটি ঘটনার উল্লেখ করব মাত্র। সে সময় দিনাজপুর-রংপুর অঞ্চলে রিপোর্ট করার সময় খবর পেয়েছিলাম শিগগিরই স্বাধীন হতে চলেছে বাংলাদেশ। সরকারের রাজধানী আপাতত হবে বগুড়ায়। আওয়ামী লীগের নেতা মনসুর আলী হবেন এই সরকারের প্রধান। নতুন সরকার গঠিত হবে ২০ জন মন্ত্রীকে নিয়ে। এ ঘটনা অবশ্য ঘটেনি। স্মৃতি খুঁড়ে বের হচ্ছে— দিনাজপুরের চারদিকে তখন বারুদের গন্ধ, খোঁজা হচ্ছে মুজিবুর রহমানকে। বিদেশি সাংবাদিকদের তাজউদ্দীন বলছেন— মুজিব কোথায় বলব না, শরণার্থী শিবিরগুলোয় আশ্রয় নেওয়া মানুষদের অমানুষিক দুঃখের কাহিনী, বাংলাদেশের ব্যাপারে ভারতের মনোভাব এবং তার রকমারি ব্যাখ্যা, পশ্চিমবঙ্গ সফরে এলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী, এরই মধ্যে নতুন দিল্লিতে বাংলাদেশ মিশনের উদ্বোধন, ফারাক্কা বাঁধ উড়িয়ে দেওয়ার ইয়াহিয়া খানের চক্রান্ত এবং ভারতীয় সেনারা কীভাবে তা ব্যর্থ করলেন তার আখ্যান, বাংলাদেশে জজিয়তির নিশ্চিন্ত পেশা ছেড়ে যুদ্ধে নেমে পড়লেন প্রথিতযশা বিচারপতিরা, চীনের চিঠি নিয়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর তীব্র ভর্ত্সনা, মুক্ত হলো গুরুত্বপূর্ণ রেলবহর পার্বতীপুর, পাশাপাশি উত্তরবঙ্গে হিলিতে চলছে প্রচণ্ড গোলাবর্ষণ, পেট্রাপোল সীমান্তে যশোর দুর্গ দখলের রোমহর্ষ কাহিনী, অবরুদ্ধ ঢাকা থেকে কীভাবে উদ্ধার করে আনা হলো ৪১৫ জন বিদেশি সাংবাদিককে, বেগম মুজিবের সঙ্গে ভারতের সেনাপ্রধান জেনারেল শ্যাম মানেকশর সাক্ষাৎ। একের পর এক মুক্ত হচ্ছে চালনা, চট্টগ্রাম, চাঁদপুর, চুয়াডাঙ্গা, কুষ্টিয়া, ঝিকরগাছা, দর্শনা, বয়রা ইত্যাদি।

কখনো ট্রাকে, কখনো সামরিক বাহিনীর ট্যাঙ্কে, কখনো হেলিকপ্টারে, কখনো আবার ফোর্ট উইলিয়ামের সদর দফতর থেকে। ৭ মার্চ আমি অল ইন্ডিয়া রেডিওর দফতর থেকে মুজিবের বক্তৃতার কপি নিয়ে এসেছিলাম। তারপর লাগাতার রিপোর্ট করে গেছি মুক্তিযুদ্ধের। কিন্তু আমার ভাগ্য খারাপ ছিল। ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তান বাহিনীর আত্মসমর্পণের সময় আমি উপস্থিত থাকতে পারিনি। সে কথায় পরে আসছি।

১৩ দিনের এই যুদ্ধ শুরু হয় ৩ ডিসেম্বর রাত ৮টায়। সেদিন সকাল থেকে ভারতের ওপর হামলা শুরু করেছিল পাকিস্তান। সে সময় ইন্দিরা গান্ধী ছিলেন কলকাতায়। ব্রিগেড প্যারেড গ্রাউন্ডে জনসভা ছিল। দুপুরে তার বক্তব্য শুনতে প্রচুর মানুষ এসেছিলেন। তার বক্তৃতার মাঝখানে আমাদের এক দাদা বললেন, চলো উনি যাওয়ার আগেই রাজভবনে যাই। রাজভবনের গেটে হাতে একগুচ্ছ টেলেক্স নিয়ে দাঁড়িয়েছিলেন তত্কালীন মুখ্য সচিব নির্মল সেনগুপ্ত। ইন্দিরাকে টেলেক্সগুলো পড়ে শোনালেন নির্মলবাবু। তাকে বলা হলো উত্তর ভারতের ২৭টি জায়গায় পাক বিমান বাহিনী হামলা করেছে। বহু মানুষ আহত হয়েছেন। ভারত আক্রান্ত। ভারত কী জবাব দেবে? বললেন, আমাকে দিল্লি পৌঁছতে হবে। মন্ত্রিসভার বৈঠক করতে হবে। দিল্লি ফিরে গিয়ে মন্ত্রিসভার বৈঠক করে অল ইন্ডিয়া রেডিওতে তিনি বললেন, পাকিস্তান ভারত আক্রমণ করেছে। আমরা এর সমুচিত জবাব দেব। সেই সঙ্গে গোটা দেশে ব্ল্যাকআউট করে যুদ্ধ ঘোষণা করে দেওয়া হলো। সারা রাত ধরে চলল সেই যুদ্ধ।

তিন দিন পর থেকে একটার পর একটা জায়গা দখল করছে ভারতীয় বাহিনী। সে সময় কলকাতায় সাংবাদিক সম্মেলন করতে এসেছিলেন তত্কালীন প্রতিরক্ষামন্ত্রী বাবু জগজীবন রাম। তাকে প্রশ্ন করা হয়, পাকিস্তানকে সাহায্য করতে তো আমেরিকা সপ্তম নৌবহর পাঠাচ্ছে। এবার কী হবে? স্বভাবরসিক বাবুজি বলেছিলেন, আমরা তো আটটা নৌবহরকে ভারত মহাসাগরে ডুবিয়ে দিয়েছি। যুদ্ধ শেষ হওয়ার পর তিনি বলেছিলেন, কি ঠিক বলেছিলাম কিনা? সে সময় আমেরিকায় তত্কালীন বিদেশ সচিব হেনরি কিসিঞ্জার মন্তব্য করেছিলেন, আমেরিকার বিদেশনীতি একটা পরিবারের হাতে শেষ হয়ে গেল। আমরা ওই পরিবারটিকে ছাড়ব না। ঠিক তাই হয়েছিল। ইন্দিরা, সঞ্জয় আর রাজীব গান্ধীকে হত্যা করেছিল তারা। ৭-৮ ডিসেম্বর মধ্যরাত থেকে জেনারেল মানেকশ ভারতের সমস্ত ভাষায় পাকিস্তান বাহিনীর উদ্দেশে বার্তা দিতে থাকেন, তোমরা কে কোথায় আছ তা আমরা জানি। ভারতীয় জওয়ানদের কাছে আত্মসমর্পণ কর। এরপরেই একটা নড়াচড়া পাক বাহিনীর মধ্যে। তলার স্তরের জওয়ানরা উপরতলার অফিসারদের চাপ দিতে থাকেন। এরপর পাক সেনাবাহিনীর প্রধান ইয়াহিয়া খানের সঙ্গে আলোচনা করেন পূর্ব পাকিস্তানের দায়িত্বপ্রাপ্ত জেনারেল এ কে নিয়াজি। সে সময় তারা আত্মসমর্পণে রাজি হয়ে যান। ৯৩ হাজার সেনা নিয়ে আত্মসমর্পণ করে পাকিস্তান বাহিনী। সিমলা চুক্তি পর্যন্ত পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট জুলফিকার আলী ভুট্টো সেনা সরাতে থাকলেন।

এবার বলি কেন আমি সে সময় উপস্থিত থাকতে পারিনি। ফোর্ট উইলিয়াম থেকে আমাদের জানানো হয়েছিল সকাল ৭টার মধ্যে আনন্দবাজারের আমি আর যুগান্তরের চিফ রিপোর্টার অনিল ভট্টাচার্য যেন ফোর্ট উইলিয়ামে চলে যাই। হেলিকপ্টারে করে আমাদের ঢাকায় নিয়ে যাওয়া হবে। আমাদের বসিয়ে রাখা হলো সারা দিন। সারা দিন ধরে বিদেশি রিপোর্টারদের দফায় দফায় ঢাকায় নিয়ে যাওয়া হলো। আমরা বারবার বলা সত্ত্বেও আমাদের নিয়ে যাওয়া হয়নি। বিকাল ৫টার সময় আমাদের বলা হলো সন্ধ্যে হয়ে গেছে এখন আর হেলিকপ্টার উড়বে না। হেঁটে হেঁটে অফিস পৌঁছলাম। সম্পাদক অশোক সরকার জিজ্ঞেস করলেন, কেমন দেখলেন? আমি পুরো ঘটনাটা তাকে বললাম। সম্পাদক অশোকবাবু আর জগজীবন রাম স্বাধীনতা আন্দোলনে একসঙ্গে জেল খেটেছিলেন। তিনি সোজা ফোন করলেন জগজীবন রামকে। দু’দিন পরে আমার যাওয়ার ব্যবস্থা হয়েছিল। সেই সময় থেকে বঙ্গবন্ধু মুজিবুর রহমান হত্যা ষড়যন্ত্র পর্যন্ত বাংলাদেশেই ছিলাম।

এটাকেই বলে দুর্ভাগ্য। গোটা যুদ্ধ কভার করেও আত্মসমর্পণের দিন আমি যেতেই পারলাম না। তবে যুদ্ধ ফ্রন্টে থেকে কভার করার সুযোগ চেয়েছিলাম। সেটাই আমার কাছে সৌভাগ্যের ব্যাপার।

 

লেখক : প্রবীণ ভারতীয় সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনৈতিক হিসাব-নিকাশ
দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনৈতিক হিসাব-নিকাশ
বাড়ছে গুজব ও অপতথ্য
বাড়ছে গুজব ও অপতথ্য
রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে
রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
মূল্যস্ফীতি, খাদ্যভোগ এবং উৎপাদন
মূল্যস্ফীতি, খাদ্যভোগ এবং উৎপাদন
রাজনৈতিক কারণে ইমেজ সংকটে বাংলাদেশ
রাজনৈতিক কারণে ইমেজ সংকটে বাংলাদেশ
নেপালে বিক্ষোভের নেপথ্যে দুর্নীতি নয়, ভূ-রাজনীতি
নেপালে বিক্ষোভের নেপথ্যে দুর্নীতি নয়, ভূ-রাজনীতি
রোহিঙ্গা প্রত্যাবর্তনে জাতিসংঘের সম্মেলন কি ভূ–রাজনীতিকে প্রভাবিত করবে?
রোহিঙ্গা প্রত্যাবর্তনে জাতিসংঘের সম্মেলন কি ভূ–রাজনীতিকে প্রভাবিত করবে?
পিআরের দাবিতে আন্দোলন নির্বাচন পেছানোর কৌশল
পিআরের দাবিতে আন্দোলন নির্বাচন পেছানোর কৌশল
আস্থা সংকটে উদ্যোক্তারা, গতি নেই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে
আস্থা সংকটে উদ্যোক্তারা, গতি নেই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে
ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়
ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়
বর্তমান পরিবেশে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে
বর্তমান পরিবেশে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে
সর্বশেষ খবর
গাজায় স্নাইপারের গুলিতে ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় স্নাইপারের গুলিতে ইসরায়েলি সেনা নিহত

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেট-তামাবিল মহাসড়ক অবরোধ: আটকা শত শত যানবাহন
সিলেট-তামাবিল মহাসড়ক অবরোধ: আটকা শত শত যানবাহন

২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশকে এগিয়ে রাখছেন কার্তিক
পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশকে এগিয়ে রাখছেন কার্তিক

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাতির পিঠে চড়িয়ে কলেজ অধ্যক্ষকে রাজকীয় বিদায়
হাতির পিঠে চড়িয়ে কলেজ অধ্যক্ষকে রাজকীয় বিদায়

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তৃতীয় সন্তানের মা হলেন রিয়ানা
তৃতীয় সন্তানের মা হলেন রিয়ানা

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতিতে ফ্যাসিস্ট সরকার তৈরি হতে পারে : সালাহউদ্দিন
পিআর পদ্ধতিতে ফ্যাসিস্ট সরকার তৈরি হতে পারে : সালাহউদ্দিন

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে সাকিবকে টপকে শীর্ষে মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টিতে সাকিবকে টপকে শীর্ষে মুস্তাফিজ

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রেন থেকে উৎক্ষেপণযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র বানাল ভারত
ট্রেন থেকে উৎক্ষেপণযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র বানাল ভারত

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখে পরিস্থিতি থমথমে, কারফিউ চলছে; নিহত চার-আহত অন্তত ৮০
লাদাখে পরিস্থিতি থমথমে, কারফিউ চলছে; নিহত চার-আহত অন্তত ৮০

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রঙ তুলির আঁচড়ে রঙিন দেবী মহামায়া, প্রস্তুত রাঙামাটি
রঙ তুলির আঁচড়ে রঙিন দেবী মহামায়া, প্রস্তুত রাঙামাটি

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইনে ১৯৯৯ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইনে ১৯৯৯ মামলা

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯৯৯ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯৯৯ মামলা

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

সীমাহীন দুর্ভোগে চরঘাসিয়ার ৫ হাজার মানুষ
সীমাহীন দুর্ভোগে চরঘাসিয়ার ৫ হাজার মানুষ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে যেকোনো ষড়যন্ত্র জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন নিয়ে যেকোনো ষড়যন্ত্র জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে : নবীউল্লাহ নবী

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ১০২ বোতল ভারতীয় মদসহ কারবারি আটক
নেত্রকোনায় ১০২ বোতল ভারতীয় মদসহ কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলন্ত ট্রেনের ইঞ্জিনের হুকে আটকে ছিলেন নারী, চালকের দক্ষতায় রক্ষা
চলন্ত ট্রেনের ইঞ্জিনের হুকে আটকে ছিলেন নারী, চালকের দক্ষতায় রক্ষা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে সেনা অভিযানে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী আটক
খাগড়াছড়িতে সেনা অভিযানে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে ট্রাক চাপায় শ্রমিক নিহত, সড়ক অবরোধ
নাটোরে ট্রাক চাপায় শ্রমিক নিহত, সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজামুখী নৌবহরে ড্রোন হামলা, সুরক্ষায় যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে ইতালি-স্পেন
গাজামুখী নৌবহরে ড্রোন হামলা, সুরক্ষায় যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে ইতালি-স্পেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে মাছের ঘেরের পাশে উদ্ধার রক্তাক্ত মরদেহ
যশোরে মাছের ঘেরের পাশে উদ্ধার রক্তাক্ত মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি পর্বতারোহী তমালের পৃথিবীর অষ্টম সর্বোচ্চ চূড়া ‘মানাসলু’ জয়
বাংলাদেশি পর্বতারোহী তমালের পৃথিবীর অষ্টম সর্বোচ্চ চূড়া ‘মানাসলু’ জয়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের বিপক্ষে খেলবেন তো লিটন?
পাকিস্তানের বিপক্ষে খেলবেন তো লিটন?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ট্রেনে ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
জয়পুরহাটে ট্রেনে ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা
আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প
নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ
সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে ১১ হাজার ইয়াবাসহ দুই কারবারি গ্রেফতার
ফেনীতে ১১ হাজার ইয়াবাসহ দুই কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পশ্চিম জাভায় খাদ্যে বিষক্রিয়ায় ১,০০০ শিক্ষার্থী অসুস্থ
ইন্দোনেশিয়ার পশ্চিম জাভায় খাদ্যে বিষক্রিয়ায় ১,০০০ শিক্ষার্থী অসুস্থ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বনেতাদের আহ্বান কানেই তুলছে না ইসরায়েল, গাজায় আরও ৮৫ জনকে হত্যা
বিশ্বনেতাদের আহ্বান কানেই তুলছে না ইসরায়েল, গাজায় আরও ৮৫ জনকে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিগগিরই দলীয় মনোনয়ন চূড়ান্ত করবে বিএনপি : ডা. জাহিদ
শিগগিরই দলীয় মনোনয়ন চূড়ান্ত করবে বিএনপি : ডা. জাহিদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
‘আমি বললাম একটা জিনিস পোড়াতে, ওরা পুড়িয়ে দিল সেতু ভবন’: তাপসের সঙ্গে ফোনালাপে হাসিনা
‘আমি বললাম একটা জিনিস পোড়াতে, ওরা পুড়িয়ে দিল সেতু ভবন’: তাপসের সঙ্গে ফোনালাপে হাসিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি
মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পূজার ছুটি নিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের
পূজার ছুটি নিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে
ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে
ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে ভারত, শ্রীলঙ্কার বিদায়
বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে ভারত, শ্রীলঙ্কার বিদায়

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এরদোয়ানের সুর বদল, এফ-১৬ নয় কান ফাইটার জেটের ইঞ্জিন কিনতে চায় তুরস্ক
এরদোয়ানের সুর বদল, এফ-১৬ নয় কান ফাইটার জেটের ইঞ্জিন কিনতে চায় তুরস্ক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!
লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...
১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নৌকা স্থগিত রেখে ১১৫ প্রতীকের তালিকা প্রকাশ
নৌকা স্থগিত রেখে ১১৫ প্রতীকের তালিকা প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংককে হঠাৎ ধসে পড়ল ব্যস্ত সড়ক, চারিদিকে আতঙ্ক
ব্যাংককে হঠাৎ ধসে পড়ল ব্যস্ত সড়ক, চারিদিকে আতঙ্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সংবর্ধনায় প্রধান উপদেষ্টা, বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ
ট্রাম্পের সংবর্ধনায় প্রধান উপদেষ্টা, বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি র‌্যাংকিংয়ে ১৩৩ ধাপ লাফ সাইফের, শীর্ষ দশে মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টি র‌্যাংকিংয়ে ১৩৩ ধাপ লাফ সাইফের, শীর্ষ দশে মুস্তাফিজ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সম্পর্কের কোনও মানেই ছিল না: ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে সম্পর্কের কোনও মানেই ছিল না: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধ করলেই ট্রাম্প নোবেল পাবেন: ম্যাক্রো
গাজা যুদ্ধ বন্ধ করলেই ট্রাম্প নোবেল পাবেন: ম্যাক্রো

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা
আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২
ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু মেট্রোর আগুন নয়, বহু আগুনের পেছনেই ছিল খুনির ক্ষমতালিপ্সা : ফারুকী
শুধু মেট্রোর আগুন নয়, বহু আগুনের পেছনেই ছিল খুনির ক্ষমতালিপ্সা : ফারুকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিম ছোড়ার মতো অপকর্ম আওয়ামী লীগের ভবিষ্যৎকে আরও অনিশ্চিত করবে
ডিম ছোড়ার মতো অপকর্ম আওয়ামী লীগের ভবিষ্যৎকে আরও অনিশ্চিত করবে

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি
বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতার ‘এই সময়ে’ মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার ‘মিথ্যা ও মনগড়া’: বিএনপি
কলকাতার ‘এই সময়ে’ মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার ‘মিথ্যা ও মনগড়া’: বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের
দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪
রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইফুজ্জামানের চেক দিয়ে ১ কোটি ৭৬ লাখ টাকা উত্তোলন, কর্মকর্তা গ্রেফতার
সাইফুজ্জামানের চেক দিয়ে ১ কোটি ৭৬ লাখ টাকা উত্তোলন, কর্মকর্তা গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হোটেল-ফ্ল্যাট-ছাত্রাবাসে আওয়ামী লীগের কর্মী থাকলে তথ্য দিতে অনুরোধ
হোটেল-ফ্ল্যাট-ছাত্রাবাসে আওয়ামী লীগের কর্মী থাকলে তথ্য দিতে অনুরোধ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া শুধু সময়ের ব্যাপার: জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া শুধু সময়ের ব্যাপার: জাপানের প্রধানমন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত ম্যাচের অভিজ্ঞতা থেকে পাকিস্তানকে হারাতে চায় বাংলাদেশ
ভারত ম্যাচের অভিজ্ঞতা থেকে পাকিস্তানকে হারাতে চায় বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাঁটুর বয়সি ছেলেরাও প্রেম প্রস্তাব দেয়: আমিশা
হাঁটুর বয়সি ছেলেরাও প্রেম প্রস্তাব দেয়: আমিশা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাশিয়া-ইরানের ঐতিহাসিক পারমাণবিক চুক্তি
রাশিয়া-ইরানের ঐতিহাসিক পারমাণবিক চুক্তি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকায় মিছিল থেকে বোমা
ঢাকায় মিছিল থেকে বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়াবহ দুঃসংবাদের ডিম রাজনীতি
ভয়াবহ দুঃসংবাদের ডিম রাজনীতি

সম্পাদকীয়

সাজানো ছকে নির্বাচন!
সাজানো ছকে নির্বাচন!

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

১২ কোটি টাকার ভবন আছে সেবা নেই
১২ কোটি টাকার ভবন আছে সেবা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নবীন-প্রবীণ চার নেতা
বিএনপির মনোনয়ন চান নবীন-প্রবীণ চার নেতা

নগর জীবন

ভোট ঘিরে তৎপর পশ্চিমারা
ভোট ঘিরে তৎপর পশ্চিমারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই লামিয়ার বাবার চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
সেই লামিয়ার বাবার চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয়বার ঘর বাঁধেননি যে নায়িকারা
দ্বিতীয়বার ঘর বাঁধেননি যে নায়িকারা

শোবিজ

গবেষণা নেই বিশ্ববিদ্যালয়ে
গবেষণা নেই বিশ্ববিদ্যালয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী হওয়ার দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা, অন্যদের একক
প্রার্থী হওয়ার দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

বিশ্বকে নির্বাচনের প্রস্তুতি জানাবেন ড. ইউনূস
বিশ্বকে নির্বাচনের প্রস্তুতি জানাবেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

লালমনিরহাটে শীতের আগমনি বার্তা
লালমনিরহাটে শীতের আগমনি বার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন ও সাধনার জীবন
স্বপ্ন ও সাধনার জীবন

বিশেষ আয়োজন

হেলিকপ্টার থেকে ছত্রীসেনা নামাচ্ছি
হেলিকপ্টার থেকে ছত্রীসেনা নামাচ্ছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি ৪১.৩ শতাংশ ভোট পেয়ে জিতবে
বিএনপি ৪১.৩ শতাংশ ভোট পেয়ে জিতবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ ব্যাংকের প্রশাসক হচ্ছেন কারা
পাঁচ ব্যাংকের প্রশাসক হচ্ছেন কারা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার দুর্নীতি মামলার রায় নভেম্বরে
হাসিনার দুর্নীতি মামলার রায় নভেম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার মিথ্যা ও মনগড়া : বিএনপি
মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার মিথ্যা ও মনগড়া : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি
মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধ নিয়ে উত্তপ্ত জাতিসংঘ
যুদ্ধ নিয়ে উত্তপ্ত জাতিসংঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

মারা গেলেন ফায়ার ফাইটার নুরুল হুদাও
মারা গেলেন ফায়ার ফাইটার নুরুল হুদাও

প্রথম পৃষ্ঠা

অধিগ্রহণ জমির সঠিক মূল্য দাবি
অধিগ্রহণ জমির সঠিক মূল্য দাবি

দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-পাকিস্তান অলিখিত সেমিফাইনাল
বাংলাদেশ-পাকিস্তান অলিখিত সেমিফাইনাল

মাঠে ময়দানে

রাজনৈতিক সংস্কৃতি না পাল্টালে স্বাধীন দুদক সম্ভব নয়
রাজনৈতিক সংস্কৃতি না পাল্টালে স্বাধীন দুদক সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘ সম্মেলন এলাকা থেকে বিপুল সিমকার্ড ও সার্ভার জব্দ
জাতিসংঘ সম্মেলন এলাকা থেকে বিপুল সিমকার্ড ও সার্ভার জব্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐক্য থাকলে নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না
ঐক্য থাকলে নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হচ্ছে মামলা ও তদন্ত
হচ্ছে মামলা ও তদন্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসী ভোট
পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসী ভোট

পেছনের পৃষ্ঠা