শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩৭, বুধবার, ১৬ ডিসেম্বর, ২০১৫

ও আমার বাংলাদেশ

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
অনলাইন ভার্সন
ও আমার বাংলাদেশ

আজ থেকে ঠিক ৪৪ বছর আগে অগ্রহায়ণ মাসে (১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১) পৃথিবীর মানচিত্রে যে নতুন দেশটি যুক্ত হয়েছিল তার নাম বাংলাদেশ। তার আগে ন’মাসের যুদ্ধ প্রস্তুতির সময় একটি গান লেখা হয়েছিল— ‘ও আমার বাংলাদেশ’। গোটা দেশে মুখে মুখে ছড়িয়ে পড়েছিল। এপার বাংলায় বসেও কোটি কোটি মানুষ সে গান গেয়েছিলেন। যে গান উজ্জীবিত করেছিল বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধকে। কার্যত যুদ্ধ শুরু হয় ৩ ডিসেম্বর। ১৩ দিনের যুদ্ধ শেষ হয় ১৬ ডিসেম্বর। সমর সংবাদদাতা হিসেবে আমার যুদ্ধ শুরু হয় সে বছর ৭ মার্চ। যেদিন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঢাকার ঐতিহাসিক রমনা ময়দান থেকে ঘোষণা করেছিলেন— ‘এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম; এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।... জয় বাংলা।’ আমি দেখেছি রাজাকার, আলশামস, আলবদরের লোকরা দিনের পর দিন বাঙালিকে হত্যা করেছে। আমি দেখেছি পাকিস্তানের জেল থেকে মুক্তি পেয়ে বঙ্গবন্ধুর ঢাকায় প্রত্যাবর্তন। ১৯৭৩-এর নির্বাচন। শেখ মুজিবের কলকাতা সফর, ইন্দিরা গান্ধীর ঢাকা সফর সবই আমি রিপোর্ট করেছি। পশ্চিমবঙ্গের মার্কসবাদী কম্যুনিস্ট পার্টির বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা এবং বাংলাদেশের কম্যুনিস্ট পার্টি ন্যাপের চীনপন্থি নেতা আবদুল হামিদ খান ভাসানী কীভাবে সিপিএমকে দলে টানলেন সে কথা বলা যাক।

তখন মে মাস। অর্থাৎ কবির ভাষায় দারুণ চৈত্র মাস। পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভায় সিপিএমের পলিটব্যুরো সদস্য প্রয়াত হরেকৃষ্ণ বোঙার প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর কড়া সমালোচনা করে বললেন, ‘ইন্দিরা শুধু পাকিস্তানকেই ভাঙছেন না। উপমহাদেশে এক অশান্তির সৃষ্টি করতে চাইছেন। বিস্মিত বাঙালি। মুক্তিযোদ্ধারা। তাজউদ্দীনের নেতৃত্বে সরকার। ওপার বাংলা থেকে আসা লাখো মানুষ সেদিন সিপিএমকে ধিক্কার জানিয়েছিল। সে সময় কলকাতার রাস্তায় সিপিএমবিরোধী মিছিলে মিছিলে সয়লাব। আনন্দবাজারে একদিন একটা টেলিফোন এলো। বক্তা জানতে চাইলেন কলকাতায় সিপিএমের অফিসটা কোথায়? আরেকটা টেলিফোন এলো ভারত সরকারের বিএসএফ সদর দফতর থেকে। তাড়াতাড়ি একজন ফটোগ্রাফার নিয়ে তাদের অফিসে যাওয়ার অনুরোধ এলো। সেখানে যাওয়া মাত্রই প্রাক্তন জয়েন্ট সেক্রেটারি প্রয়াত শরদিন্দু চট্টোপাধ্যায় বললেন, গাড়িতে উঠুন। চলুন পার্ক স্ট্রিটের কোহিনুর বিল্ডিংয়ে। সেখানে ছিলেন ভাসানী। আমাকে জড়িয়ে ধরে বললেন বঙ্গবন্ধুকে সমর্থন করে আপনারা ঠিক কাজ করছেন। আমরাও বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকে সমর্থন করছি। আর ভারতের কম্যুনিস্ট পার্টির বক্তব্য আমরা বর্জন করছি। অপরদিকে বেজিং থেকে একটি বক্তব্য এলো হরেকৃষ্ণ বোঙারের বক্তব্যকে সমর্থন জানিয়ে। ভারত সরকার থেকে বেজিংয়ের মন্তব্যের বিরোধিতা করা হয়েছিল। ব্যাপারটা সেখানেই তখনকার মতো শেষ হয়ে গেছিল।

তখন পুরোদমে চলছে যুদ্ধের প্রস্তুতি। কলকাতার সাংবাদিকদের পাশাপাশি শহরে তখন বিদেশি রিপোর্টারদের ভিড়ও বাড়ছে। কলকাতার বেশ কয়েকটা বড় হোটেলে সব ঘর বুক করে ফেলেছিলেন ওই রিপোর্টাররা। কলকাতার রিপোর্টাররা জেলায় জেলায় ছড়িয়ে পড়েছেন। মুক্তিবাহিনীর সঙ্গে আমরা ঘুরে বেড়াচ্ছি। কখনো সঙ্গী বিএসএফ জওয়ান। সে সময় তৈরি হলো মুজিব বাহিনী। বাহিনীর পর বাহিনী।

পশ্চিমবঙ্গে তখন রাষ্ট্রপতি শাসন। এমন কোনো জেলা নেই যেখানে শরণার্থী শিবির নেই বা মুক্তিযোদ্ধাদের প্রশিক্ষণের শিবির নেই। বিদেশ থেকে দলে দলে রাষ্ট্রনায়করা শরণার্থী শিবিরগুলো পরিদর্শন করেছেন। জাপান, জার্মানি, ব্রিটেন, কানাডা— সব দেশের রাষ্ট্রনায়করাই পাকিস্তানের অত্যাচার স্বচক্ষে দেখে গেছেন। দেশে ফিরে গিয়ে তারা ইয়াহিয়া খান আর জুলফিকার আলী ভুট্টোর সামরিক বাহিনীর তাণ্ডব দেখেছেন। আকাশবাণী ও স্বাধীন বাংলা রেডিও থেকে এই অত্যাচারের কাহিনী প্রচার করা হতো। কলকাতার কাগজগুলোর মধ্যে তখন যুদ্ধ কভার করা নিয়ে চলছে তুমুল প্রতিযোগিতা, কখনো কখনো আমরা বিদেশি সাংবাদিকদের দোভাষীর কাজও করেছি। যেসব রিপোর্ট আমি করেছি তার পুরোটাই আনন্দবাজারের লাইব্রেরিতে রয়েছে। তারই কয়েকটি ঘটনার উল্লেখ করব মাত্র। সে সময় দিনাজপুর-রংপুর অঞ্চলে রিপোর্ট করার সময় খবর পেয়েছিলাম শিগগিরই স্বাধীন হতে চলেছে বাংলাদেশ। সরকারের রাজধানী আপাতত হবে বগুড়ায়। আওয়ামী লীগের নেতা মনসুর আলী হবেন এই সরকারের প্রধান। নতুন সরকার গঠিত হবে ২০ জন মন্ত্রীকে নিয়ে। এ ঘটনা অবশ্য ঘটেনি। স্মৃতি খুঁড়ে বের হচ্ছে— দিনাজপুরের চারদিকে তখন বারুদের গন্ধ, খোঁজা হচ্ছে মুজিবুর রহমানকে। বিদেশি সাংবাদিকদের তাজউদ্দীন বলছেন— মুজিব কোথায় বলব না, শরণার্থী শিবিরগুলোয় আশ্রয় নেওয়া মানুষদের অমানুষিক দুঃখের কাহিনী, বাংলাদেশের ব্যাপারে ভারতের মনোভাব এবং তার রকমারি ব্যাখ্যা, পশ্চিমবঙ্গ সফরে এলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী, এরই মধ্যে নতুন দিল্লিতে বাংলাদেশ মিশনের উদ্বোধন, ফারাক্কা বাঁধ উড়িয়ে দেওয়ার ইয়াহিয়া খানের চক্রান্ত এবং ভারতীয় সেনারা কীভাবে তা ব্যর্থ করলেন তার আখ্যান, বাংলাদেশে জজিয়তির নিশ্চিন্ত পেশা ছেড়ে যুদ্ধে নেমে পড়লেন প্রথিতযশা বিচারপতিরা, চীনের চিঠি নিয়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর তীব্র ভর্ত্সনা, মুক্ত হলো গুরুত্বপূর্ণ রেলবহর পার্বতীপুর, পাশাপাশি উত্তরবঙ্গে হিলিতে চলছে প্রচণ্ড গোলাবর্ষণ, পেট্রাপোল সীমান্তে যশোর দুর্গ দখলের রোমহর্ষ কাহিনী, অবরুদ্ধ ঢাকা থেকে কীভাবে উদ্ধার করে আনা হলো ৪১৫ জন বিদেশি সাংবাদিককে, বেগম মুজিবের সঙ্গে ভারতের সেনাপ্রধান জেনারেল শ্যাম মানেকশর সাক্ষাৎ। একের পর এক মুক্ত হচ্ছে চালনা, চট্টগ্রাম, চাঁদপুর, চুয়াডাঙ্গা, কুষ্টিয়া, ঝিকরগাছা, দর্শনা, বয়রা ইত্যাদি।

কখনো ট্রাকে, কখনো সামরিক বাহিনীর ট্যাঙ্কে, কখনো হেলিকপ্টারে, কখনো আবার ফোর্ট উইলিয়ামের সদর দফতর থেকে। ৭ মার্চ আমি অল ইন্ডিয়া রেডিওর দফতর থেকে মুজিবের বক্তৃতার কপি নিয়ে এসেছিলাম। তারপর লাগাতার রিপোর্ট করে গেছি মুক্তিযুদ্ধের। কিন্তু আমার ভাগ্য খারাপ ছিল। ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তান বাহিনীর আত্মসমর্পণের সময় আমি উপস্থিত থাকতে পারিনি। সে কথায় পরে আসছি।

১৩ দিনের এই যুদ্ধ শুরু হয় ৩ ডিসেম্বর রাত ৮টায়। সেদিন সকাল থেকে ভারতের ওপর হামলা শুরু করেছিল পাকিস্তান। সে সময় ইন্দিরা গান্ধী ছিলেন কলকাতায়। ব্রিগেড প্যারেড গ্রাউন্ডে জনসভা ছিল। দুপুরে তার বক্তব্য শুনতে প্রচুর মানুষ এসেছিলেন। তার বক্তৃতার মাঝখানে আমাদের এক দাদা বললেন, চলো উনি যাওয়ার আগেই রাজভবনে যাই। রাজভবনের গেটে হাতে একগুচ্ছ টেলেক্স নিয়ে দাঁড়িয়েছিলেন তত্কালীন মুখ্য সচিব নির্মল সেনগুপ্ত। ইন্দিরাকে টেলেক্সগুলো পড়ে শোনালেন নির্মলবাবু। তাকে বলা হলো উত্তর ভারতের ২৭টি জায়গায় পাক বিমান বাহিনী হামলা করেছে। বহু মানুষ আহত হয়েছেন। ভারত আক্রান্ত। ভারত কী জবাব দেবে? বললেন, আমাকে দিল্লি পৌঁছতে হবে। মন্ত্রিসভার বৈঠক করতে হবে। দিল্লি ফিরে গিয়ে মন্ত্রিসভার বৈঠক করে অল ইন্ডিয়া রেডিওতে তিনি বললেন, পাকিস্তান ভারত আক্রমণ করেছে। আমরা এর সমুচিত জবাব দেব। সেই সঙ্গে গোটা দেশে ব্ল্যাকআউট করে যুদ্ধ ঘোষণা করে দেওয়া হলো। সারা রাত ধরে চলল সেই যুদ্ধ।

তিন দিন পর থেকে একটার পর একটা জায়গা দখল করছে ভারতীয় বাহিনী। সে সময় কলকাতায় সাংবাদিক সম্মেলন করতে এসেছিলেন তত্কালীন প্রতিরক্ষামন্ত্রী বাবু জগজীবন রাম। তাকে প্রশ্ন করা হয়, পাকিস্তানকে সাহায্য করতে তো আমেরিকা সপ্তম নৌবহর পাঠাচ্ছে। এবার কী হবে? স্বভাবরসিক বাবুজি বলেছিলেন, আমরা তো আটটা নৌবহরকে ভারত মহাসাগরে ডুবিয়ে দিয়েছি। যুদ্ধ শেষ হওয়ার পর তিনি বলেছিলেন, কি ঠিক বলেছিলাম কিনা? সে সময় আমেরিকায় তত্কালীন বিদেশ সচিব হেনরি কিসিঞ্জার মন্তব্য করেছিলেন, আমেরিকার বিদেশনীতি একটা পরিবারের হাতে শেষ হয়ে গেল। আমরা ওই পরিবারটিকে ছাড়ব না। ঠিক তাই হয়েছিল। ইন্দিরা, সঞ্জয় আর রাজীব গান্ধীকে হত্যা করেছিল তারা। ৭-৮ ডিসেম্বর মধ্যরাত থেকে জেনারেল মানেকশ ভারতের সমস্ত ভাষায় পাকিস্তান বাহিনীর উদ্দেশে বার্তা দিতে থাকেন, তোমরা কে কোথায় আছ তা আমরা জানি। ভারতীয় জওয়ানদের কাছে আত্মসমর্পণ কর। এরপরেই একটা নড়াচড়া পাক বাহিনীর মধ্যে। তলার স্তরের জওয়ানরা উপরতলার অফিসারদের চাপ দিতে থাকেন। এরপর পাক সেনাবাহিনীর প্রধান ইয়াহিয়া খানের সঙ্গে আলোচনা করেন পূর্ব পাকিস্তানের দায়িত্বপ্রাপ্ত জেনারেল এ কে নিয়াজি। সে সময় তারা আত্মসমর্পণে রাজি হয়ে যান। ৯৩ হাজার সেনা নিয়ে আত্মসমর্পণ করে পাকিস্তান বাহিনী। সিমলা চুক্তি পর্যন্ত পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট জুলফিকার আলী ভুট্টো সেনা সরাতে থাকলেন।

এবার বলি কেন আমি সে সময় উপস্থিত থাকতে পারিনি। ফোর্ট উইলিয়াম থেকে আমাদের জানানো হয়েছিল সকাল ৭টার মধ্যে আনন্দবাজারের আমি আর যুগান্তরের চিফ রিপোর্টার অনিল ভট্টাচার্য যেন ফোর্ট উইলিয়ামে চলে যাই। হেলিকপ্টারে করে আমাদের ঢাকায় নিয়ে যাওয়া হবে। আমাদের বসিয়ে রাখা হলো সারা দিন। সারা দিন ধরে বিদেশি রিপোর্টারদের দফায় দফায় ঢাকায় নিয়ে যাওয়া হলো। আমরা বারবার বলা সত্ত্বেও আমাদের নিয়ে যাওয়া হয়নি। বিকাল ৫টার সময় আমাদের বলা হলো সন্ধ্যে হয়ে গেছে এখন আর হেলিকপ্টার উড়বে না। হেঁটে হেঁটে অফিস পৌঁছলাম। সম্পাদক অশোক সরকার জিজ্ঞেস করলেন, কেমন দেখলেন? আমি পুরো ঘটনাটা তাকে বললাম। সম্পাদক অশোকবাবু আর জগজীবন রাম স্বাধীনতা আন্দোলনে একসঙ্গে জেল খেটেছিলেন। তিনি সোজা ফোন করলেন জগজীবন রামকে। দু’দিন পরে আমার যাওয়ার ব্যবস্থা হয়েছিল। সেই সময় থেকে বঙ্গবন্ধু মুজিবুর রহমান হত্যা ষড়যন্ত্র পর্যন্ত বাংলাদেশেই ছিলাম।

এটাকেই বলে দুর্ভাগ্য। গোটা যুদ্ধ কভার করেও আত্মসমর্পণের দিন আমি যেতেই পারলাম না। তবে যুদ্ধ ফ্রন্টে থেকে কভার করার সুযোগ চেয়েছিলাম। সেটাই আমার কাছে সৌভাগ্যের ব্যাপার।

 

লেখক : প্রবীণ ভারতীয় সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
সঠিক পরিকল্পনার অভাবেই জনবহুল এলাকায় এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনা ঘটছে
সঠিক পরিকল্পনার অভাবেই জনবহুল এলাকায় এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনা ঘটছে
তারেক রহমান কেন টার্গেট
তারেক রহমান কেন টার্গেট
রাজনীতিকে ‘অলাভজনক’ করাই হবে সবচেয়ে বড় সংস্কার
রাজনীতিকে ‘অলাভজনক’ করাই হবে সবচেয়ে বড় সংস্কার
উন্নয়নের আড়ালে কালো অর্থনীতির উদ্ভব
উন্নয়নের আড়ালে কালো অর্থনীতির উদ্ভব
দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে
দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে অনন্য তারেক রহমান
স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে অনন্য তারেক রহমান
সোহাগ ওরফে লাল চাঁদের মৃত্যু : বিক্ষিপ্ত ভাবনা
সোহাগ ওরফে লাল চাঁদের মৃত্যু : বিক্ষিপ্ত ভাবনা
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
সর্বশেষ খবর
মোংলায় বিএনপির কাউন্সিল: জোর প্রচারণা চালাচ্ছেন প্রার্থীরা
মোংলায় বিএনপির কাউন্সিল: জোর প্রচারণা চালাচ্ছেন প্রার্থীরা

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার বড় পর্দায় শার্লিন-বাসার জুটি
এবার বড় পর্দায় শার্লিন-বাসার জুটি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘নির্বাচন ঠেকানোর জন্য নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে’
‘নির্বাচন ঠেকানোর জন্য নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সেতুর রেলিংয়ে ধাক্কা দিয়ে উল্টে গেল ট্যাংকলরি, চালক নিহত
সেতুর রেলিংয়ে ধাক্কা দিয়ে উল্টে গেল ট্যাংকলরি, চালক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিরোজপুরে নির্মাণ শেষ হওয়ার আগেই ধসে পড়ল সেতু
পিরোজপুরে নির্মাণ শেষ হওয়ার আগেই ধসে পড়ল সেতু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এভারকেয়ার হাসপাতালে খালেদা জিয়া
এভারকেয়ার হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ জুলাই)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে বেগম খালেদা জিয়াকে
এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে বেগম খালেদা জিয়াকে

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মকর্তা–কর্মচারীদের পোশাক নির্ধারণ করল বাংলাদেশ ব্যাংক, ছোট দৈর্ঘ্যের পোশাক বাদ
কর্মকর্তা–কর্মচারীদের পোশাক নির্ধারণ করল বাংলাদেশ ব্যাংক, ছোট দৈর্ঘ্যের পোশাক বাদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
রাজধানীতে ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভোল পাল্টে এসিসি সভায় যোগ দিচ্ছে ভারত
ভোল পাল্টে এসিসি সভায় যোগ দিচ্ছে ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে ৫১ বছরের রেকর্ড ভাঙলেন জয়সওয়াল
ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে ৫১ বছরের রেকর্ড ভাঙলেন জয়সওয়াল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নরওয়েতে মার্কিন দূতাবাস কর্মীর বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ
নরওয়েতে মার্কিন দূতাবাস কর্মীর বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬৯ কেজি ওজন কমিয়ে নতুন রূপে আজম খান
৬৯ কেজি ওজন কমিয়ে নতুন রূপে আজম খান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান হলেন প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান
ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান হলেন প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অতীতের মতো বস্তাপচা নির্বাচন আমরা চাই না : জামায়াত আমির
অতীতের মতো বস্তাপচা নির্বাচন আমরা চাই না : জামায়াত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়
ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা
শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড়পুকুরিয়া খনিতে আউটসোর্সিং কর্মচারীদের স্থায়ী নিয়োগের দাবি জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন
বড়পুকুরিয়া খনিতে আউটসোর্সিং কর্মচারীদের স্থায়ী নিয়োগের দাবি জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার
বাগেরহাটে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাভাস্কারের পথ ধরে রাহুলের মাইলফলক স্পর্শ
গাভাস্কারের পথ ধরে রাহুলের মাইলফলক স্পর্শ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের ভয়ে নদীতে লাফ দেওয়া কিশোরের লাশ দুই দিন পর উদ্ধার
পুলিশের ভয়ে নদীতে লাফ দেওয়া কিশোরের লাশ দুই দিন পর উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর
এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেই ঢাবি শিক্ষকের স্থায়ী বহিষ্কার ও শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ
সেই ঢাবি শিক্ষকের স্থায়ী বহিষ্কার ও শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমানের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিক্ষোভ
তারেক রহমানের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের সংকটাপন্ন নদীগুলোকে বাঁচাতে হবে: রিজওয়ানা হাসান
দেশের সংকটাপন্ন নদীগুলোকে বাঁচাতে হবে: রিজওয়ানা হাসান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সমালোচিত সেই পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সমালোচিত সেই পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীরের গুলশানের ফ্ল্যাটে ব্যবহৃত জিনিসপত্র তোলা হচ্ছে নিলামে
বেনজীরের গুলশানের ফ্ল্যাটে ব্যবহৃত জিনিসপত্র তোলা হচ্ছে নিলামে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমার হৃদয় ভেঙে গেছে’ শোক বার্তায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী
‘আমার হৃদয় ভেঙে গেছে’ শোক বার্তায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইগারদের কাছে পাকিস্তানের হার, যা বললেন রমিজ রাজা
টাইগারদের কাছে পাকিস্তানের হার, যা বললেন রমিজ রাজা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: ঢাকায় সিঙ্গাপুরের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: ঢাকায় সিঙ্গাপুরের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোফাইটার টাইফুন যুদ্ধবিমান কিনতে তুরস্কের চুক্তি
ইউরোফাইটার টাইফুন যুদ্ধবিমান কিনতে তুরস্কের চুক্তি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর
এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রথমবার হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করল তুরস্ক
প্রথমবার হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করল তুরস্ক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈশ্বিক পাসপোর্ট র‍্যাংকিংয়ে তিন ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ
বৈশ্বিক পাসপোর্ট র‍্যাংকিংয়ে তিন ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাকাশে নিজস্ব উপগ্রহ পাঠাচ্ছে ইরান
মহাকাশে নিজস্ব উপগ্রহ পাঠাচ্ছে ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার আমাকে যেতে বললে চলে যাব, পদত্যাগ ইস্যুতে শিক্ষা উপদেষ্টা
সরকার আমাকে যেতে বললে চলে যাব, পদত্যাগ ইস্যুতে শিক্ষা উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান কেন টার্গেট
তারেক রহমান কেন টার্গেট

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কোপা আমেরিকা : সেমিফাইনাল নিশ্চিত করল ব্রাজিল
কোপা আমেরিকা : সেমিফাইনাল নিশ্চিত করল ব্রাজিল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপিকে বিব্রত করতে ‘অযৌক্তিক’ সংস্কার প্রস্তাব দিচ্ছে সরকার
বিএনপিকে বিব্রত করতে ‘অযৌক্তিক’ সংস্কার প্রস্তাব দিচ্ছে সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরাজিত শক্তির নানা ষড়যন্ত্রের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে : প্রধান উপদেষ্টা
পরাজিত শক্তির নানা ষড়যন্ত্রের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে : প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোন স্কুলে প্রবেশে কড়াকড়ি
মাইলস্টোন স্কুলে প্রবেশে কড়াকড়ি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান, পারমাণবিক কর্মসূচি চলবে : পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান, পারমাণবিক কর্মসূচি চলবে : পেজেশকিয়ান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেবিচকের ফ্লাইট সেফটি পরিচালক আহসান হাবীবকে প্রত্যাহার
বেবিচকের ফ্লাইট সেফটি পরিচালক আহসান হাবীবকে প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দগ্ধদের চিকিৎসায় সিঙ্গাপুর থেকে চিকিৎসক আনা হয়েছে : শ্রম উপদেষ্টা
দগ্ধদের চিকিৎসায় সিঙ্গাপুর থেকে চিকিৎসক আনা হয়েছে : শ্রম উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসির স্থগিত পরীক্ষার নতুন সূচি প্রকাশ
এইচএসসির স্থগিত পরীক্ষার নতুন সূচি প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে হতাহতের প্রকৃত সংখ্যা গোপন রাখা অসম্ভব : প্রেস সচিব
বাংলাদেশে হতাহতের প্রকৃত সংখ্যা গোপন রাখা অসম্ভব : প্রেস সচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা
শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের দুই লাখ টন গম আমদানি হবে শিগগিরই
যুক্তরাষ্ট্রের দুই লাখ টন গম আমদানি হবে শিগগিরই

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টি-টোয়েন্টি র‍্যাংকিংয়ে সেরা দশে মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টি র‍্যাংকিংয়ে সেরা দশে মুস্তাফিজ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুনতি অভয়ারণ্যে হাতির পাল দেখে থামল ট্রেন, বগিতে ধাক্কা
চুনতি অভয়ারণ্যে হাতির পাল দেখে থামল ট্রেন, বগিতে ধাক্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা
১০ রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি : জনগণকে নগদ অর্থ দেবে মালয়েশিয়া সরকার
জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি : জনগণকে নগদ অর্থ দেবে মালয়েশিয়া সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দরকার হলে ইসরায়েলে আরও কঠোর হামলা হবে: মাসুদ পেজেশকিয়ান
দরকার হলে ইসরায়েলে আরও কঠোর হামলা হবে: মাসুদ পেজেশকিয়ান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্ষায় শীতের আমেজ, কুয়াশার চাদরে ঢাকলো পঞ্চগড়
বর্ষায় শীতের আমেজ, কুয়াশার চাদরে ঢাকলো পঞ্চগড়

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপিতে গ্রিন সিগন্যাল শতাধিক প্রার্থীকে
বিএনপিতে গ্রিন সিগন্যাল শতাধিক প্রার্থীকে

প্রথম পৃষ্ঠা

দীর্ঘ অপেক্ষায় স্বজনরা
দীর্ঘ অপেক্ষায় স্বজনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধন ই-রিকশা
পরিবেশবান্ধন ই-রিকশা

নগর জীবন

চুল পাকে প্রজ্ঞায়, দাড়ি পাকে কাটায়
চুল পাকে প্রজ্ঞায়, দাড়ি পাকে কাটায়

সম্পাদকীয়

দোতলা ভবন যেন বদ্ধখাঁচা
দোতলা ভবন যেন বদ্ধখাঁচা

প্রথম পৃষ্ঠা

এক পরিবারের সাতজনসহ নিহত ৮
এক পরিবারের সাতজনসহ নিহত ৮

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সবজির জমি যেন বিয়েবাড়ি!
সবজির জমি যেন বিয়েবাড়ি!

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচারে ‘এজেন্ট’ প্রথা
অর্থ পাচারে ‘এজেন্ট’ প্রথা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ি কেনায় শীর্ষে চায়নিজরা
যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ি কেনায় শীর্ষে চায়নিজরা

পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াইটওয়াশের বদলা কি হোয়াইটওয়াশ
হোয়াইটওয়াশের বদলা কি হোয়াইটওয়াশ

মাঠে ময়দানে

শেষযাত্রায়ও বোন নাজিয়ার সঙ্গী নাফি
শেষযাত্রায়ও বোন নাজিয়ার সঙ্গী নাফি

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন দলের ১০ মিনিটের প্রতীকী ওয়াকআউট
তিন দলের ১০ মিনিটের প্রতীকী ওয়াকআউট

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকার বললে চলে যাব
সরকার বললে চলে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশ-সেনা কর্মকর্তাসহ ১১ জনের নামে হত্যা মামলা
পুলিশ-সেনা কর্মকর্তাসহ ১১ জনের নামে হত্যা মামলা

খবর

ছিনতাইয়ের নগরী গাজীপুর!
ছিনতাইয়ের নগরী গাজীপুর!

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন না দিলে দেশে সংকট তৈরি হবে
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন না দিলে দেশে সংকট তৈরি হবে

নগর জীবন

দুই হাসপাতালে ৩৮ কোটি টাকা খরচের পরও অচল
দুই হাসপাতালে ৩৮ কোটি টাকা খরচের পরও অচল

নগর জীবন

শ্রীবর্ধনের ফোয়ারা এখন অচল শ্রীহীন
শ্রীবর্ধনের ফোয়ারা এখন অচল শ্রীহীন

রকমারি নগর পরিক্রমা

বসুন্ধরার সুদমুক্ত ঋণে বদলে যাওয়া হেলেনার গল্প
বসুন্ধরার সুদমুক্ত ঋণে বদলে যাওয়া হেলেনার গল্প

নগর জীবন

বিমান দুর্ঘটনা নিয়ে যত সিনেমা
বিমান দুর্ঘটনা নিয়ে যত সিনেমা

শোবিজ

চিরুনি অভিযান অব্যাহত
চিরুনি অভিযান অব্যাহত

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরণের পথ দ্রুত নির্বাচন
উত্তরণের পথ দ্রুত নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠনে বাছাই কমিটি স্পিকারের নেতৃত্বে
নির্বাচন কমিশন গঠনে বাছাই কমিটি স্পিকারের নেতৃত্বে

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর শোক
মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর শোক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিহতদের তথ্য গোপনের কোনো চেষ্টা হচ্ছে না
নিহতদের তথ্য গোপনের কোনো চেষ্টা হচ্ছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আম্মু তুমি কেন দেরি করলে?
আম্মু তুমি কেন দেরি করলে?

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়
ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়

নগর জীবন

বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম আনবে সরকার
বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম আনবে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাবি শিক্ষকের বহিষ্কার দাবিতে বিক্ষোভ
ঢাবি শিক্ষকের বহিষ্কার দাবিতে বিক্ষোভ

নগর জীবন