শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:২৯, বুধবার, ১৮ জুন, ২০২৫

প্ল্যাটফর্মে নির্বাচনি ট্রেন হুইসেলের অপেক্ষা

বিশেষ প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
প্ল্যাটফর্মে নির্বাচনি ট্রেন হুইসেলের অপেক্ষা

১৩ জুন লন্ডন সংলাপের পর বাংলাদেশের নির্বাচনি ট্রেন যেন প্ল্যাটফর্মে এসে দাঁড়িয়েছে। যাত্রীরাও বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনায় এ ট্রেনে ইতোমধ্যে উঠে পড়েছেন। গোটা জাতি অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে ট্রেন ছাড়ার। কখন হুইসেল বাজবে। দেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি এক কথায় যদি বর্ণনা করতে হয়, তাহলে এভাবেই তা করা যায়। পুরো জাতি এখন নির্বাচনের আমেজে। গ্রামে-গঞ্জে, পাড়ায়-মহল্লায়, চায়ের আড্ডায়, অফিসে সর্বত্র নির্বাচন নিয়ে আলোচনা শুরু হয়ে গেছে। রাজনৈতিক নেতারা, প্রার্থী হতে আগ্রহীদের চোখে ঘুম নেই। সবাই তাকিয়ে আছেন সরকার এবং নির্বাচন কমিশনের দিকে। সরকার এবং নির্বাচন কমিশন কখন নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা করবে তার অপেক্ষায় গোটা জাতি। ১৭ জুন রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় দফা সংলাপ শুরু হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, এটাই চূড়ান্ত সংলাপ। এর মধ্য দিয়ে জুলাই ঘোষণা চূড়ান্ত হবে। রাজনীতি বিশ্লেষকরা মনে করছেন, এ সংলাপ এবং ঐকমত্যের চেষ্টা নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যদি বেশি চাপাচাপি করা হয় তাহলে তা তিক্ততা সৃষ্টি করবে। লেবু অতিরিক্ত চিপলে যেমন তেতো হয়ে যায়, কাঁচা কাঁঠাল যেমন কিলিয়ে পাকানো যায় না, তেমন রাজনৈতিক সমঝোতা বা ঐকমত্যও জোর করে চাপানোর বিষয় নয়। আমরা লক্ষ করেছি, জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলো দীর্ঘ আলাপ-আলোচনায় বেশ কিছু মৌলিক বিষয়ে একমত হয়েছে। এটাই বাংলাদেশের জন্য এক অসাধারণ অর্জন। বিশেষ করে নির্বাচনের ৯০ দিন আগে নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরিয়ে আনা, বিচার বিভাগ পৃথক্করণ, নির্বাচন কমিশনের ক্ষমতা বৃদ্ধি, দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদ এবং টানা দুবারের বেশি কেউ প্রধানমন্ত্রীর পদে থাকতে পারবেন না-এ রকম মৌলিক বিষয়গুলোয় একমত হওয়াটা একটা বিরাট অর্জন। আমাদের মনে রাখতে হবে, আমরা একটা ভঙ্গুর গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা পেছনে ফেলে এসেছি। গত ১৭ বছর দেশে কোনো গণতান্ত্রিক চর্চা ছিল না। নির্বাচনব্যবস্থা, সংসদ ইত্যাদি সবই ছিল এক ধরনের সাজানো নাটকের মতো। সে রকম একটি স্বৈরতান্ত্রিক অবস্থা থেকে হুটহাট সবকিছু চটজলদি যদি ঠিক করে দেওয়ার কথা আমরা বলি, তা হবে অলীক কল্পনা ও অবাস্তব। আমাদের যেতে হবে ধাপে ধাপে। সংস্কার একটি চলমান প্রক্রিয়া। ন্যূনতম বিষয়ে ঐকমত্য রেখে একটি গণতান্ত্রিক পথে আমাদের অভিযাত্রা শুরু করতে হবে অনতিবিলম্বে। কারণ গণতন্ত্র ছাড়া যে কোনো সংস্কারই অকার্যকর এবং অর্থহীন। একটি জবাবদিহিমূলক সংসদ যদি গঠিত হয়, সেই সংসদের মাধ্যমে বাকি লক্ষ্যগুলো আমরা অর্জন করব। গণতান্ত্রিক চর্চা, অভ্যাস এবং রীতিনীতির মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ একটি স্বচ্ছ, গণতান্ত্রিক, জবাবদিহিমূলক শাসনব্যবস্থা স্থায়ীভাবে প্রতিষ্ঠা করবে। আমরা যেমন একটি সময় তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা সংবিধানে সন্নিবেশিত করেছিলাম, আবার স্বৈরতান্ত্রিক ব্যবস্থা ক্ষমতায় আসার পর সেই তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিল করেছে। কাজেই কোনো সংস্কারই টেকসই হবে না, যদি আমরা গণতান্ত্রিক মানসিকতা এবং গণতান্ত্রিক চর্চাগুলো অব্যাহত না রাখি। আমাদের গণতন্ত্র এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য সবার সহনশীলতা এবং সহযোগিতা দরকার। এ সংস্কার কমিশন গঠন, তাদের সুপারিশ এবং জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর লাগাতার সংলাপের মধ্য দিয়ে কয়েকটি বিষয়ে সবাই একমত হয়েছে। তার মধ্যে সবচেয়ে বড় বিষয় হলো সবারই গণতন্ত্রের প্রতি আস্থা। আমরা যদি গণতন্ত্রের প্রতি আস্থাশীল হই, গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ধারণ করি তাহলে নির্বাচনের বিকল্প নেই।

নির্বাচন নিয়ে একটি ধোঁয়াশাচ্ছন্ন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল। কিন্তু প্রধান উপদেষ্টা এখানে অত্যন্ত বিচক্ষণতা এবং দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিয়েছেন। তিনি লন্ডনে গিয়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। এ সাক্ষাৎ বাংলাদেশের রাজনীতিতে একটি টার্নিং পয়েন্ট হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে সব মহলে। কারণ এর মাধ্যমে বাংলাদেশ এক অনিশ্চয়তার পথ থেকে একটি সুনির্দিষ্ট গণতান্ত্রিক অভিযাত্রার পথে যাত্রা করেছে। এখন দ্রুত সরকারকে নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে বসতে হবে। আমরা যদি প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের যৌথ বিবৃতির মূল মর্ম বুঝে থাকি, তাহলে রোজার আগে নির্বাচন হবে। অর্থাৎ ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচন হওয়াটা এখন রাজনৈতিক ঐকমত্যের সিদ্ধান্ত। তাহলে আমাদের হাতে আছে মাত্র সাত মাস। এ সাত মাসে নির্বাচন কমিশনকে অনেক প্রস্তুতিমূলক কাজ করতে হবে। জাতীয় সংসদ নির্বাচন একটি বড় আয়োজনের বিষয়। এজন্য দরকার ব্যাপক প্রস্তুতি।

নির্বাচনের আগে নির্বাচন কমিশনকে আসন সীমারেখা পুনর্নির্ধারণ করতে হবে। এটি একটি লম্বা প্রক্রিয়া। কারণ সীমারেখা বিন্যাসের পর অনেক আপত্তি থাকে, সেটা মীমাংসা করতে হবে। অনেক বিরোধ আদালত পর্যন্ত গড়ায়। হালনাগাদ ভোটার তালিকা তৈরি এবং তা প্রকাশ করতে হবে। নির্বাচন আচরণবিধি পরিমার্জন-পরিবর্তন করতে হবে। সারা দেশে মাঠ পর্যায়ে নির্বাচন কর্মকর্তা নিয়োগ দিতে হবে। এ নির্বাচন কর্মকর্তাদের উপযুক্ত প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে। ভোট কেন্দ্রের চূড়ান্ত তালিকা তৈরি করতে হবে। ব্যালট পেপারসহ নির্বাচনের আনুষঙ্গিক ব্যয় প্রাক্কলন এবং তার জন্য অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে প্রয়োজনীয় অর্থ ছাড় করতে হবে। এসব প্রস্তুতি সম্পন্ন করার পরই নির্বাচন কমিশন একটি নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করবে। সাধারণত নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয় দুই থেকে তিন মাস সময় সামনে রেখে। অর্থাৎ আগামী চার থেকে পাঁচ মাসের মধ্যে নির্বাচন কমিশনকে অনেক মৌলিক এবং গুরুত্বপূর্ণ কাজ শেষ করতে হবে জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার জন্য। পাশাপাশি এ সময় রাজনৈতিক দলগুলোরও বেশ কিছু প্রস্তুতি রয়েছে। নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা যখনই হোক না কেন, প্রার্থী চূড়ান্তকরণ, বাছাই এ কাজগুলো একটি দীর্ঘ প্রক্রিয়া এবং চুলচেরা বিশ্লেষণের।

একটি কথা মনে রাখতে হবে, বাংলাদেশে এবার জাতীয় সংসদ নির্বাচন হচ্ছে একটি পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে এবং দীর্ঘদিন পর। ১৭ বছর দেশে কোনো নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়নি। ইতোমধ্যে প্রধান উপদেষ্টা বিগত তিনটি নির্বাচনের সঙ্গে যারা জড়িত ছিল এবং যে ত্রুটিবিচ্যুতিগুলো হয়েছে তা চিহ্নিত করার জন্য একটি তদন্ত কমিটি গঠনের নির্দেশ দিয়েছেন। এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রধান উপদেষ্টা বিশ্বব্যাপী সর্বত্রই বলছেন, আগামী নির্বাচন হবে ইতিহাসের সেরা নির্বাচন। ইতিহাসের সেরা নির্বাচন করতে গেলে সেরা প্রস্তুতিও প্রয়োজন। এই সেরা প্রস্তুতি করার জন্য আমাদের হাতে সময় খুব কম রয়েছে। নির্বাচন কমিশনকে আগামী সাত মাসেরও কম সময়ের মধ্যে এ সেরা নির্বাচন উপহার দিতে হবে। সেজন্য একটা দিন নষ্ট করাও এখন উচিত হবে না। আর তাই ১৭ থেকে ১৯ জুন পর্যন্ত জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিকগুলোর যে সংলাপ হচ্ছে, এটি যেন শেষ সংলাপ হয়। অনেক সংলাপ হলো, অনেক আলাপ-আলোচনা হলো। রাজনৈতিক দলগুলো অনেক বিষয়ে তাদের দূরত্ব কমিয়ে এনেছে। এখন বাকি দূরত্বগুলো কমিয়ে আনতে হবে জাতীয় সংসদে। জাতীয় সংসদ যদি সত্যিকার অর্থে জবাবদিহিমূলক এবং আলাপ-আলোচনার কেন্দ্রভূমি হয় তাহলে সংসদই হবে আসল সংলাপের জায়গা।

নির্বাচনের সময়সূচি জুলাই গণহত্যার বিচারের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ নির্বাচনের সময় যত অনিশ্চিত থাকবে, তত বিচার প্রক্রিয়া বিলম্বিত হবে। কারণ একটা অনিশ্চয়তার মধ্যে কেউ দৃঢ় এবং গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে চায় না, পারেও না। আমরা জানি দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা ভালো নয়। অর্থনীতিতে এক ধরনের অস্থিতিশীলতা এবং অনিশ্চয়তা বিরাজ করছে। কিন্তু যখনই নির্বাচনের ট্রেনের সময়সূচি ঘোষণা করা হবে এবং ট্রেন তার গন্তব্য থেকে যাত্রা করবে, তখন এ অনিশ্চয়তা আস্তে আস্তে কেটে যেতে থাকবে। সবাই জানবে কতদিন পর জাতীয় নির্বাচন হতে যাচ্ছে। একটি নির্বাচিত সরকার আসছে। কাজেই সবাই তাদের নিজ নিজ অবস্থান থেকে সহনশীলতার পরিচয় দেবে। সবচেয়ে বড় কথা হলো, ঢাকাসহ সারা দেশে বিভিন্ন দাবিদাওয়া নিয়ে যে হুলুস্থুল আন্দোলনগুলো হচ্ছে, যেটা ঈদের পর আবার নতুন করে শুরু হয়েছে সেটা বন্ধ হয়ে যাবে নির্বাচনের অপেক্ষায়। দেশ অনিশ্চয়তার অন্ধকার থেকে এক উৎসবের জগতে প্রবেশ করবে। এ নির্বাচনি উৎসবের মধ্য দিয়ে আমরা চূড়ান্তভাবে স্বৈরাচারের কবর রচনা করব এবং নতুন গণতান্ত্রিক বাংলাদেশের বিনির্মাণ শুরু করতে পারব। নতুন সরকার জাতির সামনে যেসব অঙ্গীকার করেছে, জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে যেসব বিষয়ে একমত হয়েছে সেগুলো প্রতিপালন করবে এবং একটি সুশাসনের পথে দেশ এগিয়ে নিয়ে যাবে। কাজেই একটি নির্বাচনি ট্রেনের সময়সূচি ঘোষণা করা এবং হুইসেল বাজানোটা এখন সরকারের প্রধান কাজ।

এই বিভাগের আরও খবর
ঢাকায় দিনের শুরুতেই বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় দিনের শুরুতেই বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
আগামী ৫ দিন কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
আগামী ৫ দিন কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান
গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান
হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
শেখ হাসিনা রাষ্ট্র কনসেপ্টই বুঝতো না : আসিফ নজরুল
শেখ হাসিনা রাষ্ট্র কনসেপ্টই বুঝতো না : আসিফ নজরুল
গণঅভ্যুত্থানকে জনস্মৃতিতে রাখতে তথ্য মন্ত্রণালয় কাজ করছে : মাহফুজ আলম
গণঅভ্যুত্থানকে জনস্মৃতিতে রাখতে তথ্য মন্ত্রণালয় কাজ করছে : মাহফুজ আলম
ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি
ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি
বিএনপির আগামী দিনের নীতি জনগণের জীবনমান উন্নয়নের রাজনীতি
বিএনপির আগামী দিনের নীতি জনগণের জীবনমান উন্নয়নের রাজনীতি
‘আসুন এমন বাংলাদেশ গড়ে তুলি, যেখানে আর কোনো স্বৈরাচারের ঠাঁই হবে না’
‘আসুন এমন বাংলাদেশ গড়ে তুলি, যেখানে আর কোনো স্বৈরাচারের ঠাঁই হবে না’
তিন মাসের মধ্যে ওয়েলিংটন ও জোহর বাহরুতে মিশন খুলবে বাংলাদেশ
তিন মাসের মধ্যে ওয়েলিংটন ও জোহর বাহরুতে মিশন খুলবে বাংলাদেশ
‘শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে আলেম-উলামাদের সহায়তা চায় সরকার’
‘শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে আলেম-উলামাদের সহায়তা চায় সরকার’
সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন
সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন
সর্বশেষ খবর
আজ রাজধানীর যেসব সড়ক এড়িয়ে চলার নির্দেশনা দিয়েছে ডিএমপি
আজ রাজধানীর যেসব সড়ক এড়িয়ে চলার নির্দেশনা দিয়েছে ডিএমপি

এই মাত্র | নগর জীবন

আজ বন্ধ থাকবে সব ব্যাংক
আজ বন্ধ থাকবে সব ব্যাংক

৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় দিনের শুরুতেই বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় দিনের শুরুতেই বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ অনুষ্ঠানে যাবেন বিএনপির ৫ নেতা
মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ অনুষ্ঠানে যাবেন বিএনপির ৫ নেতা

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফ্যাসিস্টদের ষড়যন্ত্র সফল হতে দেওয়া যাবে না
ফ্যাসিস্টদের ষড়যন্ত্র সফল হতে দেওয়া যাবে না

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কলাপাড়ায় মানবপাচার প্রতিরোধে সচেতনতামূলক র‌্যালি ও আলোচনা সভা
কলাপাড়ায় মানবপাচার প্রতিরোধে সচেতনতামূলক র‌্যালি ও আলোচনা সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হিমালয়ের মেঘে পাওয়া গেছে বিষাক্ত ধাতু, বিজ্ঞানীদের সতর্কবার্তা
হিমালয়ের মেঘে পাওয়া গেছে বিষাক্ত ধাতু, বিজ্ঞানীদের সতর্কবার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নানা আয়োজনে আইইউবিতে শেষ হলো ‘জুলাই স্মরণ’
নানা আয়োজনে আইইউবিতে শেষ হলো ‘জুলাই স্মরণ’

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার যুদ্ধবিরতি টিকে থাকা নিয়ে সন্দেহ
থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার যুদ্ধবিরতি টিকে থাকা নিয়ে সন্দেহ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতে বাংলাদেশি সবুজ মিয়া জিতলেন ৬০ কোটির লটারি
আমিরাতে বাংলাদেশি সবুজ মিয়া জিতলেন ৬০ কোটির লটারি

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নতুন স্যাটেলাইটে মহাকাশ ঝড়ের আগাম বার্তা আসবে আরও আগে
নতুন স্যাটেলাইটে মহাকাশ ঝড়ের আগাম বার্তা আসবে আরও আগে

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কলাপাড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে অটোচালকের মৃত্যু
কলাপাড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে অটোচালকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় প্রতিদিন ২৮টি শিশু মারা যাচ্ছে: ইউনিসেফ
গাজায় প্রতিদিন ২৮টি শিশু মারা যাচ্ছে: ইউনিসেফ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে দুই শহীদের নামে পৃথক স্মৃতিফলক উন্মোচন
চাঁদপুরে দুই শহীদের নামে পৃথক স্মৃতিফলক উন্মোচন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাকৃবিতে ৫৯ শিক্ষকসহ ১৫৪ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তি
বাকৃবিতে ৫৯ শিক্ষকসহ ১৫৪ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১২-১৩ আগস্ট রাতের আকাশে থাকবে উল্কাবৃষ্টি ও গ্রহের ঝলক
১২-১৩ আগস্ট রাতের আকাশে থাকবে উল্কাবৃষ্টি ও গ্রহের ঝলক

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাজিদ হত্যার ঘটনায় মামলা, ‍উত্তাল ইবি
সাজিদ হত্যার ঘটনায় মামলা, ‍উত্তাল ইবি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উঠানের ছিড়ে পড়ল বিদ্যুতের তার, শিক্ষার্থীর মৃত্যু
উঠানের ছিড়ে পড়ল বিদ্যুতের তার, শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে কারখানায় হামলার অভিযোগে গ্রেফতার ৫
চট্টগ্রামে কারখানায় হামলার অভিযোগে গ্রেফতার ৫

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস ঘিরে চট্টগ্রামে নানা আয়োজন
জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস ঘিরে চট্টগ্রামে নানা আয়োজন

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রোজার আগে নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে জনগণ : প্রিন্স
রোজার আগে নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে জনগণ : প্রিন্স

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও দুইজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও দুইজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৫

১০ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

‘মেয়েটা আমার’- দত্তকের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ পরীমণি
‘মেয়েটা আমার’- দত্তকের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ পরীমণি

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাশিয়ার যুদ্ধবিমান ধ্বংস করার দাবি ইউক্রেনের
রাশিয়ার যুদ্ধবিমান ধ্বংস করার দাবি ইউক্রেনের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৫ দিন কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
আগামী ৫ দিন কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান
গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যৌন হয়রানির অভিযোগে বেরোবির অধ্যাপক বরখাস্ত
যৌন হয়রানির অভিযোগে বেরোবির অধ্যাপক বরখাস্ত

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সুন্দরবনে বিষ দিয়ে মাছ ধরায় ১০ জেলে আটক
সুন্দরবনে বিষ দিয়ে মাছ ধরায় ১০ জেলে আটক

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে মাঝ আকাশে বিমানের ইঞ্জিন বিকল, মে ডে ঘোষণা করে জরুরি অবতরণ
যুক্তরাষ্ট্রে মাঝ আকাশে বিমানের ইঞ্জিন বিকল, মে ডে ঘোষণা করে জরুরি অবতরণ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরতান্ত্রিক বন্দোবস্তের স্থায়ী বিলোপে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : চরমোনাই পীর
স্বৈরতান্ত্রিক বন্দোবস্তের স্থায়ী বিলোপে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : চরমোনাই পীর

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল
গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল

২৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত
যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি
উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি
ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের
দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা
মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না
যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না

১২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন
সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত
হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় হবে স্কুলভিত্তিক, থাকবে বিভাগ পরিবর্তনের সুযোগ
ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় হবে স্কুলভিত্তিক, থাকবে বিভাগ পরিবর্তনের সুযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন
সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান
গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ
তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোনো বিদেশিকে পরমাণু সাইটে ঢুকতে দেবে না ইরান
কোনো বিদেশিকে পরমাণু সাইটে ঢুকতে দেবে না ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ৮২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ বজ্রপাত, নতুন বিশ্বরেকর্ড
যুক্তরাষ্ট্রে ৮২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ বজ্রপাত, নতুন বিশ্বরেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-আকসা প্রাঙ্গণে ইহুদিদের প্রার্থনার নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক
আল-আকসা প্রাঙ্গণে ইহুদিদের প্রার্থনার নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত লাগেজ নিয়ে সংঘর্ষ, স্পাইসজেটের ৪ কর্মীকে মারধর সেনা কর্মকর্তার
অতিরিক্ত লাগেজ নিয়ে সংঘর্ষ, স্পাইসজেটের ৪ কর্মীকে মারধর সেনা কর্মকর্তার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাকরি পাওয়া মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের তথ্য যাচাই করছে সরকার: উপদেষ্টা
চাকরি পাওয়া মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের তথ্য যাচাই করছে সরকার: উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতে বাংলাদেশি সবুজ মিয়া জিতলেন ৬০ কোটির লটারি
আমিরাতে বাংলাদেশি সবুজ মিয়া জিতলেন ৬০ কোটির লটারি

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

৪০% ক্লাস অনলাইনে: সাত কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’
৪০% ক্লাস অনলাইনে: সাত কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্টের ১৪১ বছরের ইতিহাসে যে রেকর্ড গড়লেন ভারত-ইংল্যান্ড ব্যাটাররা
টেস্টের ১৪১ বছরের ইতিহাসে যে রেকর্ড গড়লেন ভারত-ইংল্যান্ড ব্যাটাররা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘মেয়েটা আমার’- দত্তকের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ পরীমণি
‘মেয়েটা আমার’- দত্তকের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ পরীমণি

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ ও নেতৃত্ব নিয়ে জিল্লুর রহমানের বিশ্লেষণ
জুলাই সনদ ও নেতৃত্ব নিয়ে জিল্লুর রহমানের বিশ্লেষণ

২২ ঘণ্টা আগে | টক শো

আগামী ৫ দিন কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
আগামী ৫ দিন কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের হাত থেকে হ্যান্ডকাপসহ পালাল ৯ হত্যা মামলার আসামি
পুলিশের হাত থেকে হ্যান্ডকাপসহ পালাল ৯ হত্যা মামলার আসামি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবারও ১/১১-এর পদধ্বনি
আবারও ১/১১-এর পদধ্বনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র-জনতার রক্তস্নাত বিজয়ের দিন
ছাত্র-জনতার রক্তস্নাত বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীর কেঁপে উঠেছিল বুক হিম হয়ে গিয়েছিল
শরীর কেঁপে উঠেছিল বুক হিম হয়ে গিয়েছিল

বিশেষ আয়োজন

সিলেটে সেই অস্ত্রধারীরা ‘হাওয়া’
সিলেটে সেই অস্ত্রধারীরা ‘হাওয়া’

নগর জীবন

আন্দোলনের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়া ছবি
আন্দোলনের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়া ছবি

বিশেষ আয়োজন

আজ মুক্তির দিন
আজ মুক্তির দিন

বিশেষ আয়োজন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

উপদেষ্টা আসিফ মুরাদনগরে মাফিয়াতন্ত্র কায়েম করেছেন
উপদেষ্টা আসিফ মুরাদনগরে মাফিয়াতন্ত্র কায়েম করেছেন

নগর জীবন

হাসিনা ছিলেন পুলিশের বাপ-মা, তাঁর নির্দেশ ছাড়া গুলি করতে পারে না
হাসিনা ছিলেন পুলিশের বাপ-মা, তাঁর নির্দেশ ছাড়া গুলি করতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আপনার একটি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় দেশবাসী
আপনার একটি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

‘জুলাই সাহসী’ সাংবাদিক সম্মাননা পেলেন ভুয়া জুলাই যোদ্ধা!
‘জুলাই সাহসী’ সাংবাদিক সম্মাননা পেলেন ভুয়া জুলাই যোদ্ধা!

নগর জীবন

মেয়েরা বলেই যত আশা
মেয়েরা বলেই যত আশা

মাঠে ময়দানে

কাউন্সিলরকে না পেয়ে বোনকে গুলি করে হত্যা
কাউন্সিলরকে না পেয়ে বোনকে গুলি করে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে থাকবে না হাসিনার বিচারপ্রক্রিয়া
আটকে থাকবে না হাসিনার বিচারপ্রক্রিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আত্মতুষ্টির সুযোগ নেই রপ্তানিকারকদের
আত্মতুষ্টির সুযোগ নেই রপ্তানিকারকদের

শিল্প বাণিজ্য

অর্থনীতিতে স্বস্তি ফেরেনি, দরিদ্র বেড়েছে স্থবির বিনিয়োগ
অর্থনীতিতে স্বস্তি ফেরেনি, দরিদ্র বেড়েছে স্থবির বিনিয়োগ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটপাতে হাঁটছিলেন তরুণী স্ল্যাব উল্টে নালায়
ফুটপাতে হাঁটছিলেন তরুণী স্ল্যাব উল্টে নালায়

খবর

জাতীয় ঐক্য ধরে রাখতে হবে
জাতীয় ঐক্য ধরে রাখতে হবে

খবর

৫ আগস্ট জাতীয় জীবনে থাকবে অম্লান স্মৃতি
৫ আগস্ট জাতীয় জীবনে থাকবে অম্লান স্মৃতি

খবর

রেললাইনে নাশকতার চেষ্টা
রেললাইনে নাশকতার চেষ্টা

দেশগ্রাম

বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ ও সড়ক মেরামতে সেনাবাহিনী
বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ ও সড়ক মেরামতে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

পুঠিয়ার ডাকবাংলো চত্বর থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
পুঠিয়ার ডাকবাংলো চত্বর থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

জুলাইয়ের চেতনা বাস্তবায়ন করতে হবে
জুলাইয়ের চেতনা বাস্তবায়ন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ এখন তীব্র খাদ্যনিরাপত্তাহীনতায়
বাংলাদেশ এখন তীব্র খাদ্যনিরাপত্তাহীনতায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বসাঁতারে চীনের আধিপত্য
বিশ্বসাঁতারে চীনের আধিপত্য

মাঠে ময়দানে

যেভাবে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা
যেভাবে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতিবিদরা সরকারের ভালো কাজ দেখেন না
অর্থনীতিবিদরা সরকারের ভালো কাজ দেখেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বন্ধ
আজ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বন্ধ

নগর জীবন

তিন দিনে তিন খুন আতঙ্ক বাড়ছে
তিন দিনে তিন খুন আতঙ্ক বাড়ছে

নগর জীবন