শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:৪৫, শনিবার, ৩০ আগস্ট, ২০২৫

বিবিসি বাংলা’র প্রতিবেদন

বিলুপ্তপ্রায় পাখনাবিহীন পর্পয়েজ বাঁচাতে লড়াই চালাচ্ছেন চীনা বিজ্ঞানীরা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বিলুপ্তপ্রায় পাখনাবিহীন পর্পয়েজ বাঁচাতে লড়াই চালাচ্ছেন চীনা বিজ্ঞানীরা

চীনের ইয়াংসি নদীর শেষ বৃহৎ প্রাণীগুলোর একটিকে বাঁচানোর জন্য লড়াই চালাচ্ছেন সে দেশের বিজ্ঞানীরা। এই অঞ্চলে মাছ ধরা পুরোপুরি নিষিদ্ধ যা তাদের এই লড়াইয়ে সহায়তা করছে।

ইয়াংসি নদীর তীর থেকে মাত্র পাঁচ কিলোমিটার (৩.১ মাইল) দূরে উহানের ‌‘ইনস্টিটিউট অফ হাইড্রোবায়োলজি’-তে বর্তমানে বিলুপ্ত ‘রিভার ডলফিন’ বা শুশুক (চীনা ভাষায় বাইজি) এবং প্যাডেল ফিশের দেহ কাচের ঘরে সংরক্ষিত অবস্থায় রাখা আছে।

সেগুলোর দিকে ইঙ্গিত করে প্রাণী বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ওয়াং শি বলেন, ‘এগুলো এখন বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছে তাই আমরা ইয়াংসি নদীর পর্পয়েজকে বাঁচাতে চাইছি। এটাই এখন এখানকার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রাণী হয়ে উঠেছে।’

পর্পয়েজকে দেখতে অনেকটা শুশুকের মতো। কিছু পার্থক্য অবশ্য রয়েছে। ফিনলেস পর্পয়েজ বলার কারণ এদের ডোরসাল ফিন নেই।

এই প্রতিষ্ঠানের গবেষকরা রিভার ডলফিনের দেখাশোনা শুরু করার ২২ বছর পর, ২০০২ সালে শেষ চেনা বাইজির মৃত্যু হয়। এক বছর পরে, একটি প্যাডেল ফিশ দুর্ঘটনাক্রমে মৎসজীবীদের হাতে ধরা পড়ে। এই প্রজাতির মাছ বিশেষ পাখনাযুক্ত। এই পাখনা তিন মিটারেরও বেশি লম্বা হতে পারে।

মৎসজীবীদের হাতে পড়া ওই প্যাডেল ফিশের শরীরে রেডিও ট্যাগ লাগানো ছিল এবং সেটি ছেড়েও দেওয়া হয়েছিল। তা সত্ত্বেও নদী থেকে প্যাডেল ফিশ এখন অদৃশ্য হয়ে যায়।

চীনা বিজ্ঞানীদের এখন লক্ষ্য হল ইয়াংসি নদীর ফিনলেস পর্পয়েজ বা পাখনাবিহীন পর্পয়েজের যাতে একই পরিণতি না হয়, তা নিশ্চিত করা।

অধ্যাপক ওয়াং শি ব্যাখ্যা করেছেন, ‘এটাই নদীতে অবশিষ্ট একমাত্র শীর্ষ স্তরের শিকারী। এরা বিরল এবং এদের সংখ্যা সমগ্র সিস্টেমের বাস্তুতন্ত্রের স্বাস্থ্যের প্রতিফলন। অর্থাৎ এই প্রজাতির সংখ্যা বাড়লে তা ইঙ্গিত করে যে বাস্তুতন্ত্র ভাল অবস্থায় রয়েছে।’

প্রসঙ্গত, সব ধরনের মাছ ধরা বন্ধ করার এই ধারণার কথা প্রথম বলেছিলেন ‘চাইনিজ একাদেমি অফ সায়েন্সেস’-এর অধ্যাপক কাও ওয়েনজুয়ান। সেটা ছিল ২০০৬ সাল। এরপর ১০ বছরের নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হওয়ার জন্য অন্যান্য বিজ্ঞানীদের কাছ থেকে চাপ আসতে থাকে। শেষপর্যন্ত প্রায় পাঁচ বছর আগে এই নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হয়।

এই বিষয়ে নিয়মকানুন বেশ কড়া। ইয়াংসি নদী ছাড়াও সংলগ্ন হ্রদ ও উপনদীগুলোতে মাছ ধরতে গিয়ে ধরা পড়লে কারাদণ্ড হতে পারে বলে পুলিশ জানিয়েছে। তবে এই নিষেধাজ্ঞার কারণে সমস্যাও দেখা গিয়েছে। দুই লাখ লাখ কুড়ি হাজার মৎস্যজীবী এর ফলে কর্মসংস্থান হারিয়েছেন।

কিন্তু তা সত্ত্বেও পাখনাবিহীন পর্পয়েজ আজও সমালোচনামূলকভাবে বিপন্ন। এরা পর্পয়েজ পরিবারের প্রাচীনতম শাখার অংশ, যারা এখনো জীবিত রয়েছে।

বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, মানুষের সান্নিধ্যে পাখনাবিহীন পর্পয়েজ উত্তেজিত হয়ে ওঠে। লক্ষ্য করলে অবশ্য তেমনটাই দেখা যায়।

কাচে মোড়া জলাধারের অন্যপ্রান্তে মানুষ দেখলেই তারা জলের মধ্যে দিয়ে তীব্র গতিতে সাঁতার কাটতে থাকে। কাচের একেবারে গা ঘেঁষে সাঁতরায়। জলের মধ্যে দিয়ে সাঁতরে যাওয়ার সময় এমনভাবে তাকায়, যেন আপনাকে দেখে দুষ্টু হাসি হাসছে।

বন্য পরিবেশে থাকা পর্পয়েজরা এখনো টিকে আছে। অন্যান্য প্রজাতির অনেকেই যা পারেনি।

প্রসঙ্গত, ২০০৬ সালে থ্রি জর্জেস বাঁধের মূল অংশ নির্মাণ পাখনাবিহীন পর্পয়েজকে সরাসরি প্রভাবিত করেনি। অন্যান্য মাছের মতো তাদের প্রজননের সময় ডিম দিতে উজানে যেতে হয় না। তবে যে মাছগুলো তাদের খাদ্য ছিল, তার উপর ওই বাঁধ নির্মাণের অবশ্যই প্রভাব পড়েছে।

অন্যান্য বৃহৎ সামুদ্রিক প্রাণী, যেমন প্যাডেল ফিশ বা চাইনিজ স্টার্জনের জন্য, এই বাঁধের কাঠামো ছিল বিপর্যয়কর।

‘ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন ফর কনজারভেশন অফ নেচার’-এর সদস্য ওয়াং ডিং ফিনলেস পর্পয়েজের মতো সিটাসিয়ানদের বিষয়ে বিশেষজ্ঞ। সিটাসিয়ান হলো জলজ স্তন্যপায়ী প্রাণীদের একটা শ্রেণিবিন্যাস যার মধ্যে তিমি, ডলফিন এবং পর্পয়েজও রয়েছে।

ওয়াং ডিং এই জাতীয় বাঁধ নির্মাণের ভাল এবং মন্দ, দু’টো বিষয়ই পর্যবেক্ষণ করেছেন।

অতীতের পরিস্থিতি সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘প্রতিবার বন্যার মৌসুমে আমাদের মজবুত দল গঠন করতে হতো যেখানে শক্তিশালী পেশীবহুল ব্যক্তিরা থাকতেন। অনেক পুরুষ একসঙ্গে নদীর তীরে ঘুমাতেন এই আশঙ্কায় যে যদি বন্যা হয়।’

‘তারপর বন্যা হলে সবাই যথাসাধ্য চেষ্টা করতেন যাতে, বিপুল জলরাশি সবকিছু তছনছ না করে দেয়।’

থ্রি জর্জেস বাঁধ সেই বন্যার আশঙ্কা থেকে মুক্তি দিয়েছে। তবে অধ্যাপক ওয়াং শি উল্লেখ করেছেন, এই বিশাল বাঁধ ইয়াংসি নদীর বাসিন্দা বৃহৎ স্টার্জনদের তাদের প্রজনন ক্ষেত্রে পৌঁছাতে বাধা দেয়।

তিনি জানিয়েছেন, বিপন্ন প্রজাতির ওই মাছ অল্প সময়ের জন্য বিকল্প জায়গা খুঁজে পেয়েছিল বলে মনে হলেও, এখন পরিস্থিতি বদলেছে। শুধু তাই নয়, আজকাল একমাত্র নদীতেই স্টার্জন মাছ পাওয়া যায় তার কারণ গবেষকরা প্রতিবার ১০,০০০ মাছ নদীতে ছেড়ে দিচ্ছেন।

গত বছর ইয়াংসিতে দশ লাখেরও বেশি স্টার্জন মাছকে অন্যত্র রেখে প্রজনন ঘটানোর পর তাদের নদীতে ছেড়ে দেওয়া হয়। কিন্তু তা সত্ত্বেও এই প্রজাতির সংখ্যা বৃদ্ধির সেই প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে। কারণ মাছগুলো বন্য পরিবেশে নিজেরাই প্রজনন করছে না।

পাখনা-বিহীন পর্পয়েজেরও যাতে একই পরিণতি না হয় তা নিশ্চিত করতে লড়াই চালাচ্ছেন অধ্যাপক ওয়াং শি এবং অন্যান্য বিজ্ঞানীরা। তারা আশা করছেন ১০ বছর মাছ ধরায় যে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে, তার মেয়াদ শেষের পরেও সেটি জারি থাকবে।

চাইনিজ একাডেমি অফ সায়েন্সেসের বুলেটিনে প্রকাশিত তাদের গবেষণায় উল্লেখ করা হয়েছে যে, মাছ ধরা সংক্রান্ত নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হওয়ার পর থেকে পর্পয়েজের সংখ্যায় ব্যাপক বৃদ্ধি হয়েছে।

তবে, ফিনলেস পর্পয়েজের জন্য ঝুঁকি সৃষ্টিকারী অন্য একটা বিষয়ের সমাধান কঠিন হতে পারে। সেটা হলো জাহাজ চলাচলের ফলে তৈরি শব্দ।

অধ্যাপক ওয়াং শি উল্লেখ করেছেন যে ‘আওয়াজের কারণে এই সমস্ত প্রাণীর মস্তিষ্কের জন্য জাহাজ খুবই বিপজ্জনক।’

তিনি ব্যাখ্যা করেছেন, জাহাজ চলাচলের সময় জলে এক ধরনের শব্দ দূষণ হয় যা জলজ প্রাণীর জন্য কষ্টদায়ক।

চীনা বিজ্ঞানীরা মনে করেন যে, জাহাজের শব্দ ইয়াংসিতে বসবাসকারী বাইজি রিভার ডলফিনের মৃত্যুর কারণ হতে পারে, যেগুলো জলের নিচে যোগাযোগের জন্য সোনারের মতো পদ্ধতি ব্যবহার করত।

কিন্তু মাছ ধরা নিষিদ্ধ করা এক জিনিস আর ব্যস্ত নদীতে নৌচলাচল সম্পূর্ণরূপে বন্ধ করে দেওয়া সম্পূর্ণ ভিন্ন জিনিস। এর মাধ্যমে যাত্রীদের পাশাপাশি পণ্য পরিবহন হয় এবং মধ্য চীনের অর্থনীতির বেশিরভাগ অংশের জন্য প্রাণ জোগায়।

তবে রাসায়নিক পদার্থ উৎপাদনকারী কারখানাগুলোকে ইয়াংসি নদীর পাশ থেকে দূরে সরিয়ে দেওয়ার পদক্ষেপটা অবশ্য সম্ভব হয়েছে।

গত দশকে হাজার হাজার কারখানা বন্ধ হয়েছে বা সেগুলো নদীর নিকটবর্তী এলাকা থেকে অন্যত্র স্থানান্তরিত করা হয়েছে। এর ফলে নদীর জলের গুণমান উল্লেখযোগ্যভাবে উন্নত করেছে বলে জানা গেছে।

পর্পয়েজ সংরক্ষণের প্রচেষ্টায় স্থানীয় সম্প্রদায়ের অবদানও উল্লেখযোগ্য। স্থানীয় বাসিন্দা ইয়াং হে অবসর গ্রহণের পর অপেশাদার ফটোগ্রাফি শুরু করেন। তিনি প্রতিদিনই তার ক্যামেরা এবং অন্যান্য সরঞ্জাম নিয়ে নদীতে যান এই প্রাণীগুলোকে পর্যবেক্ষণ করতে।

ভাল ছবি পেলে বিজ্ঞানীদের কাছে সেগুলো পাঠিয়ে দেন। এইভাবে তাদের ট্র্যাক করার কাজও গতি পায়।

ইয়াং হে জানিয়েছেন, একবার তিনি একটা পর্পয়েজকে মাছ ধরার জালে আটকে পড়তে দেখেছিলেন। দ্রুত স্থানীয় কর্তৃপক্ষকে এই বিষয়ে জানান তিনি। উদ্ধার না হওয়া পর্যন্ত নদীর ওই অংশে সমস্ত জাহাজ চলাচল বন্ধ করে দেয় স্থানীয় কর্তৃপক্ষ। দেখা যায়, ওই পর্পয়েজটা গর্ভবতী ছিল। ঘটনাটা মন ছুঁয়ে গিয়েছিল তার।

১৯৯০-এর দশকে বন্য অঞ্চলে ৩৩০০টা ফিনলেস পর্পয়েজ ছিল। ২০০৬ সালের মধ্যে তা অর্ধেক হয়ে যায়।

তারপর মাছ ধরার উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়, কারখানাগুলো নদীর কাছ থেকে অন্যত্র স্থানান্তরিত হয় এবং পর্পয়েজের সংখ্যা কমা বন্ধ হয়। শুধু তাই নয়, গত পাঁচ বছরের তথ্য অনুযায়ী পর্পয়েজের সংখ্যা প্রায় এক-চতুর্থাংশ বেড়েছে।

এই সংখ্যা বিজ্ঞানীদের গর্বের বিষয় হয়ে উঠেছে। সমগ্র বিষয়টা পরিবেশের উপর বিস্তৃত প্রভাব ফেলবে বলে মনে করেন তারা।

ওয়াং ডিংর কথায়, ‘আমরা ফিনলেস পর্পয়েজ সংরক্ষণ করছি ইয়াংসি নদীকে বাঁচাতে। এটা একেবারে আয়নার মতো কাজ করে এবং বাস্তুতন্ত্রকে রক্ষা করার জন্য আমরা কতটা কাজ করছি তার একটা ধারণা দেয়।’

‘যদি পর্পয়েজরা ভালো থাকে, যদি তাদের সংখ্যা বাড়ে তাহলে এর অর্থ হলো, সমগ্র নদীর পরিবেশগত স্বাস্থ্যেরও উন্নতি হচ্ছে।’

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত

এই বিভাগের আরও খবর
কৃত্রিম পা লাগিয়ে আপাতত সুস্থ সেই গৌরী
কৃত্রিম পা লাগিয়ে আপাতত সুস্থ সেই গৌরী
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!
মঙ্গল গ্রহের আগ্নেয়গিরির দুর্লভ ছবি প্রকাশ
মঙ্গল গ্রহের আগ্নেয়গিরির দুর্লভ ছবি প্রকাশ
চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী
চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী
পর্বতারোহণে বিকাশের ব্যতিক্রমী রেকর্ড
পর্বতারোহণে বিকাশের ব্যতিক্রমী রেকর্ড
মালিককে ‘গুলি করল কুকুর’!
মালিককে ‘গুলি করল কুকুর’!
মালিককে গুলি করল পোষা কুকুর!
মালিককে গুলি করল পোষা কুকুর!
বিয়ের মঞ্চে বরকে ছুরিকাঘাত, ঘাতককে ২ কি.মি. ধাওয়া করল ড্রোন!
বিয়ের মঞ্চে বরকে ছুরিকাঘাত, ঘাতককে ২ কি.মি. ধাওয়া করল ড্রোন!
বিশ্বের সর্বোচ্চ হোটেল ‘সিয়েল দুবাই মেরিনা’র যাত্রা শুরু
বিশ্বের সর্বোচ্চ হোটেল ‘সিয়েল দুবাই মেরিনা’র যাত্রা শুরু
হুড়মুড় করে ভেঙে পড়ল সেতু, নেটিজেনরা হতবাক
হুড়মুড় করে ভেঙে পড়ল সেতু, নেটিজেনরা হতবাক
সবুজ-লাল আলোয় রঙিন রাতের আকাশ
সবুজ-লাল আলোয় রঙিন রাতের আকাশ
অস্ট্রেলিয়ায় মিলল ৫ কোটি ৫০ লাখ বছর প্রাচীন কুমিরের ডিমের খোসা
অস্ট্রেলিয়ায় মিলল ৫ কোটি ৫০ লাখ বছর প্রাচীন কুমিরের ডিমের খোসা
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ফের অস্ত্র রপ্তানির সিদ্ধান্ত জার্মানির, শর্ত যুদ্ধবিরতি
ইসরায়েলে ফের অস্ত্র রপ্তানির সিদ্ধান্ত জার্মানির, শর্ত যুদ্ধবিরতি

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন
কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন

১ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে
ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর
আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ
বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ

৫২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন
১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন
জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ
মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন
জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের
ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম
মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

১০ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট
প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট

মাঠে ময়দানে