শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৩ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০২:৪৮, বুধবার, ২৩ জুলাই, ২০২৫

কেন জনবহুল স্থানে প্রশিক্ষণ

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
কেন জনবহুল স্থানে প্রশিক্ষণ

ঘনবসতিপূর্ণ ও জনবহুল এলাকায় বিমান চালনা প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিচালনা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন উড্ডয়ন ও নিরাপত্তা খাতের বিশেষজ্ঞরা। তাঁরা বলছেন, এ ধরনের এলাকায় প্রশিক্ষণ চালানো শুধু ঝুঁকিপূর্ণই নয়, বরং একটি দুর্ঘটনা ঘটলে তার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে। শিক্ষানবিশ পাইলটদের দিয়ে যে কোনো জনবহুল এলাকায় প্রশিক্ষণ উড্ডয়ন করানো হলে তা জননিরাপত্তার জন্য স্পষ্ট হুমকি হয়ে দাঁড়ায়। আন্তর্জাতিকভাবে গৃহীত নিয়ম অনুযায়ী কম জনসংখ্যা ও খোলা জায়গায় এ ধরনের প্রশিক্ষণ কার্যক্রম চালানো উচিত। এ ছাড়া রাজধানীর উপকণ্ঠে একটি যুদ্ধবিমান প্রশিক্ষণ স্কুলের কার্যক্রম পরিচালনা ও জনবহুল এলাকার ওপর দিয়ে নিয়মিত প্রশিক্ষণ বিমান উড্ডয়ন করায় জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি হয়েছে। প্রশিক্ষণ বিমানের নিরাপদ এলাকা নির্ধারণে সরকারের ত্রুটি নিয়ে চলছে নানান সমালোচনা।

মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক রাজধানীসহ দেশের যে কোনো জনবহুল এলাকার আকাশে বিমান প্রশিক্ষণ বন্ধ করার দাবি জানিয়েছে। বিবৃতিতে তারা রাজধানী ঢাকাসহ দেশের যে কোনো জনবহুল এলাকার আকাশে বিমান প্রশিক্ষণ বন্ধ করার দাবি জানায়।

নৌপরিবহন উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন বলেছেন, ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায় প্রশিক্ষণ বিমান পরিচালনার বিষয়টি নিয়ে আরও বিবেচনা করা জরুরি। ভবিষ্যতে বিমান প্রশিক্ষণ কোথায় হবে, তা নতুন করে ভাবতে হবে। মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান দুর্ঘটনার পর এ প্রশ্ন আরও জোরালো হয়েছে। তিনি জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে আহতদের দেখতে এসে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন। ব্রিগেডিয়ার সাখাওয়াত আরও বলেন, ভবিষ্যতে এ ধরনের দুর্ঘটনা এড়াতে প্রশিক্ষণের বিষয়ে সংস্থা এবং প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়কে আরও যাচাইবাছাই করতে হবে। বিমান নানান কারণে বিধ্বস্ত হতে পারে। এর মধ্যে প্রধান কারণ পাইলট এরর এবং টেকনিক্যাল সমস্যা। যদিও বিমানগুলো পুরোনো। এগুলো ট্রেনিং জেট। ব্ল্যাকবক্স অ্যানালাইসিস না করা পর্যন্ত বোঝা যাবে না এটা টেকনিক্যাল এরর, নাকি পাইলটের ভুল। পাইলট ভুলের কারণেও বিমান দুর্ঘটনা ঘটে। বিমান যিনি ওড়াচ্ছিলেন তিনি মারা গেছেন, এটা খুবই মর্মান্তিক।

জানতে চাইলে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস পরিচালনা পর্ষদের সাবেক সদস্য, এভিয়েশনবিষয়ক পত্রিকার সম্পাদক কাজী ওয়াহেদুল আলম বলন, ১৯৬৪ সালে যখন এ বিমানবন্দর তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হয় ও পরিকল্পনা করা হয়, তখন পাকিস্তানের প্রাদেশিক একটি রাজধানীর বিমানবন্দর হিসেবে এটি বিবেচিত হয়। তখন গুটিকয় এয়ারক্রাফট এখানে ওঠানামা করত। আর তখনকার দিনে উত্তরা, টঙ্গী, আশুলিয়ার দিকে কোনো বসতিই ছিল না। এ বিমানবন্দর যখন ১৯৮১ সালে উদ্বোধন হলো, তখনো ওই এলাকাগুলোয় সেভাবে বসতি ছিল না। তার পরে যেভাবে জনবসতি বেড়েছে ওইসব এলাকায়, এটা তো এখন উদ্বেগজনক অবস্থা। এখন ওই এলাকায় হাজারো গার্মেন্ট কারখানা, শিল্প। লাখ লাখ মানুষের বসবাস। যদি কোনোভাবে একটি বড় যাত্রীবাহী বিমান দুর্ঘটনার শিকার হয় তাহলে কত মানুষের জীবন ঝুঁকিতে পড়বে? এমন জনবহুল এলকায় কোনো বিমানবন্দর থাকা উচিত না। তিনি আরও বলেন, এমন একটি স্পর্শকাতর এলাকায় স্কুল বানানো হলো। তারা কি সিভিল এভিয়েশন থেকে অনুমোদন নিয়েছিল? যদি নিয়ে থাকে কারা অনুমোদন দিয়েছিল? বাংলাদেশে কেউ আইন মানতে চায় না। জোর করে সবকিছু করতে চায়। এখানে সম্ভবত তেমন হয়েছে। এটা আমাদের জন্য ভয়ানক একটা ঝুঁকিপূর্ণ পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়ে আছে। এখানে একটা প্রশিক্ষণ উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত হওয়ায় কতগুলো শিশুর প্রাণহানি হলো। আর যদি তিন-চার শ যাত্রী নিয়ে কোনো উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত হতো, তাহলে কী অবস্থা হতো সেটা ভাবতে চাই না।

বিএনপি নেতা গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, একটা প্রশিক্ষণ বিমান তা-ও ফাইটার বিমানের প্রশিক্ষণ এমন একটা জনবসতিপূর্ণ শহরে হয় কি না? আমরা জানি এ ধরনের প্রশিক্ষণ হয় যেখানে জনগণ থাকে না, এ রকম অনেক জায়গায় প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। কিন্তু এ প্রশিক্ষণ ঢাকা শহরের জনবসতিপূর্ণ এলাকায় হলো কেন? এ প্রশ্নগুলো আজ জনগণের মনে উঠেছে। তিনি বলেন, আমি কাউকে দোষারোপ করছি না। যাতে ভবিষ্যতে এমন আরেকটা দুর্ঘটনার জন্ম না দেয়, তার জন্য সতর্ক থাকতে জাতির এটা জানা উচিত।

ঢাকার মতো একটি ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায় বিমানের প্রশিক্ষণ নিয়ে অনেক দিন ধরেই সংক্ষুব্ধ স্থানীয় বাসিন্দারা। প্রতিদিন ছোট ছোট বিমান মাথার ওপর দিয়ে উড়ে যায়।

মানুষ সব সময় ভয়ে থাকে কখন কী হয়! মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের হতাহত শিক্ষার্থীদের স্বজন ও সহপাঠীরা বলেছে, পৃথিবীর কোথাও এত ঘনবতিপূর্ণ এলাকায় প্রশিক্ষণ পরিচালনা এবং বিমানবন্দর নেই।

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রাম্প শুল্কের বলি ৩০ লাখ বাংলাদেশিসহ এশীয় ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান
ট্রাম্প শুল্কের বলি ৩০ লাখ বাংলাদেশিসহ এশীয় ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান
আপা বলায় রোগীকে বের করে দিলেন ডাক্তার
আপা বলায় রোগীকে বের করে দিলেন ডাক্তার
নরসিংদীতে গৃহবধূকে গুলি করে হত্যা
নরসিংদীতে গৃহবধূকে গুলি করে হত্যা
পটিয়ায় ছাত্রলীগ নেতার হামলায় প্রবাসীর মৃত্যু
পটিয়ায় ছাত্রলীগ নেতার হামলায় প্রবাসীর মৃত্যু
মহাসড়কে ডাকাতের হামলায় যুবক নিহত
মহাসড়কে ডাকাতের হামলায় যুবক নিহত
চোর সন্দেহে তিন যুবককে পিটিয়ে হত্যা
চোর সন্দেহে তিন যুবককে পিটিয়ে হত্যা
পুলিশের মামলা, আসামি ২২০০ পুরুষশূন্য গোটা এলাকা
পুলিশের মামলা, আসামি ২২০০ পুরুষশূন্য গোটা এলাকা
সীমান্তে ১৬ জনকে পুশইন ও চার জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
সীমান্তে ১৬ জনকে পুশইন ও চার জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
৩৫ বছর ধরে এক টাকায় চা বিক্রি করছেন মহির
৩৫ বছর ধরে এক টাকায় চা বিক্রি করছেন মহির
সুলতানপুরে ৬০০ বছরের পুরোনো শাহি মসজিদ
সুলতানপুরে ৬০০ বছরের পুরোনো শাহি মসজিদ
অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার দণ্ডপ্রাপ্ত টগর
অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার দণ্ডপ্রাপ্ত টগর
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন প্রতিহত করা হবে
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন প্রতিহত করা হবে
সর্বশেষ খবর
সাগরে ফের লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
সাগরে ফের লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

এনআইডি সংশোধন: ৪৫ দিনের মধ্যে আবেদন নিষ্পত্তির নির্দেশ কর্মকর্তাদের
এনআইডি সংশোধন: ৪৫ দিনের মধ্যে আবেদন নিষ্পত্তির নির্দেশ কর্মকর্তাদের

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শুটিং করতে গিয়ে আহত জুনিয়র এনটিআর
শুটিং করতে গিয়ে আহত জুনিয়র এনটিআর

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

আর্মড ফোর্সেস ইনস্টিটিউট প্যাথলজিতে ‘ফ্লো সাইটোমেট্রি’ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
আর্মড ফোর্সেস ইনস্টিটিউট প্যাথলজিতে ‘ফ্লো সাইটোমেট্রি’ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কানাডার ক্যালগেরিতে সংগীত সন্ধ্যায় দর্শক মাতালেন হাসান
কানাডার ক্যালগেরিতে সংগীত সন্ধ্যায় দর্শক মাতালেন হাসান

৩৫ মিনিট আগে | পরবাস

মাদারীপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে আরও ৬৪০ কোটি ডলারের অস্ত্র দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে আরও ৬৪০ কোটি ডলারের অস্ত্র দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আহান-অনীতের রসায়ন নিয়ে বলিউডে জোর গুঞ্জন
আহান-অনীতের রসায়ন নিয়ে বলিউডে জোর গুঞ্জন

৫৫ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজবাড়ীতে শহীদ জিয়া স্মৃতি টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
রাজবাড়ীতে শহীদ জিয়া স্মৃতি টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আর্শদিপের উইকেটের সেঞ্চুরি
আর্শদিপের উইকেটের সেঞ্চুরি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষ কর্মীদের ভিসা ফি ১,৫০০ ডলার থেকে বাড়িয়ে ১ লাখ ডলার করলেন ট্রাম্প
দক্ষ কর্মীদের ভিসা ফি ১,৫০০ ডলার থেকে বাড়িয়ে ১ লাখ ডলার করলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে বৃষ্টি কমছে, বাড়ছে তাপমাত্রা
সিলেটে বৃষ্টি কমছে, বাড়ছে তাপমাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যাত্রাবাড়ীতে এসি বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৪ জন দগ্ধ
যাত্রাবাড়ীতে এসি বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৪ জন দগ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাবনার অসচ্ছল নারীদের পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ
পাবনার অসচ্ছল নারীদের পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ঢাকার বাতাস অস্বাস্থ্যকর, দূষণের শীর্ষে কুয়েত
ঢাকার বাতাস অস্বাস্থ্যকর, দূষণের শীর্ষে কুয়েত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অবশেষে সেই ব্রিটিশ দম্পতিকে মুক্তি দিল তালেবান
অবশেষে সেই ব্রিটিশ দম্পতিকে মুক্তি দিল তালেবান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদারীপুরে প্রকাশ্যে যুবককে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় ২ জন গ্রেফতার
মাদারীপুরে প্রকাশ্যে যুবককে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় ২ জন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর যেখানে ছিলেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী
ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর যেখানে ছিলেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাকিবকে ছাড়িয়ে চূড়ায় ওঠার অপেক্ষায় লিটন
সাকিবকে ছাড়িয়ে চূড়ায় ওঠার অপেক্ষায় লিটন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্যে বিপন্ন ব্যবসায়ীরা
বৈষম্যে বিপন্ন ব্যবসায়ীরা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার এস্তোনিয়ায় ঢুকল রাশিয়ার তিন যুদ্ধবিমান
এবার এস্তোনিয়ায় ঢুকল রাশিয়ার তিন যুদ্ধবিমান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামী শিল্পকলার অবিচ্ছেদ্য অংশ জায়নামাজ
ইসলামী শিল্পকলার অবিচ্ছেদ্য অংশ জায়নামাজ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জয়পুরহাটে নিখোঁজের তিন দিন পর শিশুর বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার
জয়পুরহাটে নিখোঁজের তিন দিন পর শিশুর বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাইলফলক থেকে ২ উইকেট দূরে তাসকিন
মাইলফলক থেকে ২ উইকেট দূরে তাসকিন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৃষ্টি ও দিন-রাতের তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও দিন-রাতের তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঠে ফিরছে এনসিএল টি-টোয়েন্টি
মাঠে ফিরছে এনসিএল টি-টোয়েন্টি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পর্তুগালও রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে ফিলিস্তিনকে
পর্তুগালও রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে ফিলিস্তিনকে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেনেজুয়েলার আরেকটি ‘মাদকবাহী’ নৌযানে মার্কিন হামলায় নিহত ৩
ভেনেজুয়েলার আরেকটি ‘মাদকবাহী’ নৌযানে মার্কিন হামলায় নিহত ৩

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেট নগরীর বিভিন্ন এলাকায় ৫ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না আজ
সিলেট নগরীর বিভিন্ন এলাকায় ৫ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না আজ

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
সৌদি আরবকে কি পারমাণবিক সুরক্ষা দেবে পাকিস্তান?
সৌদি আরবকে কি পারমাণবিক সুরক্ষা দেবে পাকিস্তান?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগরাম বিমানঘাঁটি চান ট্রাম্প, যা বলল আফগান সরকার
বাগরাম বিমানঘাঁটি চান ট্রাম্প, যা বলল আফগান সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিক্সনের উসকানিমূলক বক্তব্যে ভাঙ্গায় আইনশৃঙ্খলা বিঘ্নিত হয়েছে : পুলিশ
নিক্সনের উসকানিমূলক বক্তব্যে ভাঙ্গায় আইনশৃঙ্খলা বিঘ্নিত হয়েছে : পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা সিটিকে ইসরায়েলি সেনাদের গোরস্থান বানানোর হুমকি হামাসের
গাজা সিটিকে ইসরায়েলি সেনাদের গোরস্থান বানানোর হুমকি হামাসের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে ‘ন্যাটোর মতো’ চুক্তি, সৌদি গণমাধ্যমে উচ্ছ্বাস
পাকিস্তানের সঙ্গে ‘ন্যাটোর মতো’ চুক্তি, সৌদি গণমাধ্যমে উচ্ছ্বাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের বাগরাম ঘাঁটি আবারও নিয়ন্ত্রণে নিতে চায় যুক্তরাষ্ট্র
আফগানিস্তানের বাগরাম ঘাঁটি আবারও নিয়ন্ত্রণে নিতে চায় যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপে যাওয়ার নতুন সাগরপথ চালু করছে চীন?
ইউরোপে যাওয়ার নতুন সাগরপথ চালু করছে চীন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ভ্রমণে কানাডার সতর্কতা জারি
বাংলাদেশ ভ্রমণে কানাডার সতর্কতা জারি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর যেখানে ছিলেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী
ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর যেখানে ছিলেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ‘মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশ’ হলেন তানজিয়া জামান মিথিলা
আবারও ‘মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশ’ হলেন তানজিয়া জামান মিথিলা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিপিড়ক মুয়াজ্জিনের বিরুদ্ধে নির্যাতিত শিশুর বাবার মামলা
নিপিড়ক মুয়াজ্জিনের বিরুদ্ধে নির্যাতিত শিশুর বাবার মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তিতে অন্য দেশও যোগ দিতে পারবে: খাজা আসিফ
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তিতে অন্য দেশও যোগ দিতে পারবে: খাজা আসিফ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হ্যান্ডশেক বিতর্ক ছাপিয়ে আলোচনায় আমিরের কোহলি প্রশংসা
হ্যান্ডশেক বিতর্ক ছাপিয়ে আলোচনায় আমিরের কোহলি প্রশংসা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ কোটি ডলারের শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করেছে ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ কোটি ডলারের শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করেছে ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুর জোনের এসিসহ তিন পুলিশ কর্মকর্তা প্রত্যাহার
মোহাম্মদপুর জোনের এসিসহ তিন পুলিশ কর্মকর্তা প্রত্যাহার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউরোপের নতুন ‘রুগ্ন মানুষ’ হওয়ার পথে ফ্রান্স?
ইউরোপের নতুন ‘রুগ্ন মানুষ’ হওয়ার পথে ফ্রান্স?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুদানে মসজিদে ড্রোন হামলায় নিহত ৭৮, আহত ২০
সুদানে মসজিদে ড্রোন হামলায় নিহত ৭৮, আহত ২০

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ট্রাম্পের রোষানলে ইরানের চাবাহার বন্দর হারাচ্ছে ভারত?
এবার ট্রাম্পের রোষানলে ইরানের চাবাহার বন্দর হারাচ্ছে ভারত?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঘুচাপের শঙ্কা, সারা দেশে পাঁচ দিন বৃষ্টির আভাস
লঘুচাপের শঙ্কা, সারা দেশে পাঁচ দিন বৃষ্টির আভাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রাবাড়ী আইডিয়ালকে দুর্নীতিমুক্ত ও বেতন নিয়মিতকরণের দাবি
যাত্রাবাড়ী আইডিয়ালকে দুর্নীতিমুক্ত ও বেতন নিয়মিতকরণের দাবি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে যুক্তরাজ্য?
ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে যুক্তরাজ্য?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষ কর্মীদের ভিসা ফি ১,৫০০ ডলার থেকে বাড়িয়ে ১ লাখ ডলার করলেন ট্রাম্প
দক্ষ কর্মীদের ভিসা ফি ১,৫০০ ডলার থেকে বাড়িয়ে ১ লাখ ডলার করলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্র শক্তিশালী করতে হলে পিআর কার্যকরী পদক্ষেপ নয় : ডা. জাহিদ
গণতন্ত্র শক্তিশালী করতে হলে পিআর কার্যকরী পদক্ষেপ নয় : ডা. জাহিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিম্নকক্ষ আসনভিত্তিক, উচ্চকক্ষ পিআর পদ্ধতিতে হওয়া দরকার: বদিউল আলম
নিম্নকক্ষ আসনভিত্তিক, উচ্চকক্ষ পিআর পদ্ধতিতে হওয়া দরকার: বদিউল আলম

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতাদের সতর্ক থাকার আহ্বান রিজভীর
বিএনপি নেতাদের সতর্ক থাকার আহ্বান রিজভীর

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইফোন ১৭ কিনতে রণক্ষেত্র মুম্বাই!
আইফোন ১৭ কিনতে রণক্ষেত্র মুম্বাই!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসা বরাদ্দে ঘুষ, ঊর্ধ্বতন ৩ কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করল সরকার
বাসা বরাদ্দে ঘুষ, ঊর্ধ্বতন ৩ কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করল সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন ‘ইয়া আলী’ গানের গায়ক জুবিন গার্গ
দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন ‘ইয়া আলী’ গানের গায়ক জুবিন গার্গ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে জীবিত কবর দেওয়া সেই নবজাতকের অবস্থা আশঙ্কাজনক
ভারতে জীবিত কবর দেওয়া সেই নবজাতকের অবস্থা আশঙ্কাজনক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণঅভ্যুত্থানের সময় কাশিমপুর কারাগার থেকে পালানো ফাঁসির আসামি গ্রেফতার
গণঅভ্যুত্থানের সময় কাশিমপুর কারাগার থেকে পালানো ফাঁসির আসামি গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে বিভক্তি চরমে
রাজনীতিতে বিভক্তি চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের আন্দোলনে সমর্থন নেই এনসিপির
জামায়াতের আন্দোলনে সমর্থন নেই এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকার মাথা নত করায় আন্দোলনে জামায়াত
সরকার মাথা নত করায় আন্দোলনে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা-১৫ আসনে জামায়াত আমিরের গণসংযোগ
ঢাকা-১৫ আসনে জামায়াত আমিরের গণসংযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সামনে আবার শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের সামনে আবার শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

ট্রেনে ভয়ংকর ছিনতাইকারী
ট্রেনে ভয়ংকর ছিনতাইকারী

পেছনের পৃষ্ঠা

ছোট্ট দুনিয়ার বিশাল শক্তি
ছোট্ট দুনিয়ার বিশাল শক্তি

পরিবেশ ও জীবন

যেন মানব ক্যালকুলেটর
যেন মানব ক্যালকুলেটর

শনিবারের সকাল

চ্যালেঞ্জে ঐকমত্য কমিশন
চ্যালেঞ্জে ঐকমত্য কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির সাত নেতা চার দলের প্রার্থী চূড়ান্ত
বিএনপির সাত নেতা চার দলের প্রার্থী চূড়ান্ত

নগর জীবন

৩৫ বছর ধরে এক টাকায় চা বিক্রি করছেন মহির
৩৫ বছর ধরে এক টাকায় চা বিক্রি করছেন মহির

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকার আকাশে টার্বুলেন্সের শিকার বিমান
ঢাকার আকাশে টার্বুলেন্সের শিকার বিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন না সমঝোতা
আন্দোলন না সমঝোতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সবচেয়ে ছোট হরিণ ‘পুডু’
সবচেয়ে ছোট হরিণ ‘পুডু’

পরিবেশ ও জীবন

অনলাইন গেমিংয়ে তীব্র আসক্তি
অনলাইন গেমিংয়ে তীব্র আসক্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াত প্রার্থীরা সক্রিয়, মাঠে নেই অন্যরা
বিএনপি-জামায়াত প্রার্থীরা সক্রিয়, মাঠে নেই অন্যরা

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের জোর প্রস্তুতি চলছে
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের জোর প্রস্তুতি চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ১২ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের ১২ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে চীনের কারিগরি বিশেষজ্ঞ দল
আসছে চীনের কারিগরি বিশেষজ্ঞ দল

নগর জীবন

সুলতানপুরে ৬০০ বছরের পুরোনো শাহি মসজিদ
সুলতানপুরে ৬০০ বছরের পুরোনো শাহি মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপরিষদের দাবিতে অনড় এনসিপি
গণপরিষদের দাবিতে অনড় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা দেশকে পরিবর্তন করতে চাই
আমরা দেশকে পরিবর্তন করতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মির মাদক সাম্রাজ্য
আরাকান আর্মির মাদক সাম্রাজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকার পক্ষপাতিত্ব করলে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়
সরকার পক্ষপাতিত্ব করলে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দলীয় এজেন্ডা চাপিয়ে পার পাওয়া যাবে না
দলীয় এজেন্ডা চাপিয়ে পার পাওয়া যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

অনাবাসিক ভোটার নিয়ে চিন্তা চাকসুতে
অনাবাসিক ভোটার নিয়ে চিন্তা চাকসুতে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী সংগঠন না থাকলে বিপ্লব হয় না
বিপ্লবী সংগঠন না থাকলে বিপ্লব হয় না

প্রথম পৃষ্ঠা

সমুদ্রের বাতাসে আয়ু বাড়ে
সমুদ্রের বাতাসে আয়ু বাড়ে

পরিবেশ ও জীবন

জাতীয় সংলাপে এলডিসি উত্তরণের সিদ্ধান্ত
জাতীয় সংলাপে এলডিসি উত্তরণের সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা