শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৪ আগস্ট, ২০২৫

ইসরায়েলকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে জনমত

রয়টার্সের বিশেষ প্রতিবেদন-গাজা সিটিতে দুর্ভিক্ষ
প্রিন্ট ভার্সন
ইসরায়েলকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে জনমত

গাজা যুদ্ধ নিয়ে জনমতের বড় পরিবর্তন আঁচ করতে পেরে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অস্ট্রেলিয়া। এখন বোঝা যাচ্ছে, ঐতিহাসিকভাবে বিশ্বস্ত মিত্র ইসরায়েল এ সিদ্ধান্তে অসন্তুষ্ট হলেও তাতে শঙ্কিত নয় দেশটি।

১১ আগস্ট অস্ট্রেলিয়া সরকার ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়ার সিদ্ধান্তের কথা জানায়। এর কয়েক দিন আগে সিডনির বিখ্যাত হারবার ব্রিজে হাজার হাজার মানুষ গাজায় শান্তি প্রতিষ্ঠা ও ত্রাণ সরবরাহের দাবিতে মিছিল করেন। প্রায় দুই বছর আগে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস ইসরায়েলে ঢুকে নজিরবিহীন হামলা চালায়। হামলার প্রতিশোধ নিতে সেদিন থেকেই গাজায় যুদ্ধ শুরু করে ইসরায়েল। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলছে, যুদ্ধ শুরুর পর থেকে এ পর্যন্ত উপত্যকাটিতে ৬২ হাজার ১৯২ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে ইসরায়েল।

এদিকে জাতিসংঘ-সমর্থিত একটি সংস্থা বলেছে, গাজা নগরীতে দুর্ভিক্ষ চলছে। সিডনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংঘাত বিশেষজ্ঞ মার্টিন কেয়ার বলেন, ইসরায়েলকে অব্যাহত সমর্থন প্রদান এবং সব দোষ হামাসের ঘাড়ে চাপানোর বিষয়টি রাজনৈতিকভাবে অগ্রহণযোগ্য হয়ে উঠছে।

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্তে ইসরায়েল-অস্ট্রেলিয়া সম্পর্ক এমন টানাপোড়েনের মুখে পড়েছে, যা কয়েক দশকেও দেখা যায়নি। এ ইস্যুতে দুই দেশের শীর্ষ রাজনীতিকেরা একে অপরকে কটাক্ষ করেছেন। ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রীকে ব্যক্তিগতভাবে আক্রমণ করেছেন। পশ্চিম তীরে নিযুক্ত অস্ট্রেলীয় কূটনীতিকদের ভিসা বাতিল করেছে ইসরায়েল। বিপরীতে, একজন ইসরায়েলি আইনপ্রণেতাকে অস্ট্রেলিয়ায় ঢুকতে দেওয়া হয়নি। ইসরায়েলকে অব্যাহত সমর্থন প্রদান এবং সব দোষ হামাসের ঘাড়ে চাপানোর বিষয়টি রাজনৈতিকভাবে অগ্রহণযোগ্য হয়ে উঠছে। অস্ট্রেলিয়ার একটি শীর্ষ ইহুদি সংগঠন বর্তমান পরিস্থিতিতে শান্ত থাকার আহ্বান জানিয়েছে। তবে সংগঠনটি নজিরবিহীনভাবে নেতানিয়াহুর সমালোচনা করেছে। অস্ট্রেলিয়ার অনেক ইহুদি বলেছেন, এ টানাপোড়েন তাঁদের মনে নিরাপত্তাহীনতার আশঙ্কা জাগাচ্ছে। কারণ, গত এক বছরে দেশটিতে একাধিক ইহুদিবিদ্বেষী হামলা হয়েছে।

অস্ট্রেলিয়ায় দ্বিতীয় বৃহৎ মুসলিম জনগোষ্ঠী ও সংখ্যালঘু ইহুদিদের কাছে গাজা সংঘাত একটি বিতর্কিত বিষয়। দেশটিতে জনমত জরিপে দেখা গেছে, এ সংঘাতে ফিলিস্তিনিদের প্রতি সেখানকার মানুষের সহানুভূতি বাড়ছে। গত আগস্টে ডেমোসএইউর এক জরিপে দেখা গেছে, ইসরায়েল-হামাস শান্তিচুক্তি হওয়ার আগেই অস্ট্রেলিয়ার ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়ার ব্যাপারে সমর্থন জানিয়েছেন ৪৫ শতাংশ মানুষ। এটি গত বছর ছিল ৩৫ শতাংশ। স্বীকৃতির বিরোধিতা করেছেন ২৩ শতাংশ মানুষ। অস্ট্রেলিয়ার শীর্ষস্থানীয় সংবাদমাধ্যম সিডনি মর্নিং হেরাল্ডের এক সম্পাদকীয়তে বলা হয়েছে, গাজায় দুর্ভিক্ষের ভয়ংকর চিত্র সামনে আসার পর ইসরায়েলের প্রতি অস্ট্রেলিয়ার জনগণের সহানুভূতি দ্রুত কমতে শুরু করেছে। অস্ট্রেলিয়ান ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির আন্তর্জাতিক সম্পর্কের শিক্ষক চার্লস মিলার বলেন, ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিতে গাজার ছবিগুলো অস্ট্রেলিয়ার আইনপ্রণেতাদের শক্তি জুগিয়েছে। তিনি বলেন, ‘আমার মনে হয়, এগুলো নীতিনির্ধারকদের অনেকের মানসিকতা বদলে দিয়েছে; যেমনটা অন্যান্য দেশেও হয়েছে।’

ইহুদিদের উদ্বেগ : অস্ট্রেলিয়ায় দুই শতাধিক ইহুদি গোষ্ঠীর আমব্রেলা সংগঠন হিসেবে কাজ করে এক্সিকিউটিভ কাউন্সিল অব অস্ট্রেলিয়ান জিউরি। অস্ট্রেলিয়া ও ইসরায়েলের মধ্যকার রাজনৈতিক টানাপোড়েনে সংগঠনটি উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। সংগঠনটি গত বুধবার আলবানিজ ও নেতানিয়াহুকে চিঠি লিখে উত্তেজনা কমানোর আহ্বান জানিয়েছে।

চিঠিতে বলা হয়েছে, ‘যদি জনসমক্ষে কোনো কিছু বলা লাগে, তবে তা যেন একজন জাতীয় নেতার জন্য মানানসই, সংযত ও মর্যাদাপূর্ণ ভাষায় বলা হয়।’

যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও কানাডা ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার ঘোষণা দেওয়ায় অস্ট্রেলিয়ার জন্য সিদ্ধান্ত নেওয়া সহজ হয়েছে।

গাজা যুদ্ধ শুরুর পর থেকে অস্ট্রেলিয়ায় উপাসনালয়, ভবন ও গাড়িতে একাধিক ইহুদিবিদ্বেষী হামলা হয়েছে। অনেক ইহুদি আশঙ্কা করছেন, অস্ট্রেলিয়া-ইসরায়েলের মধ্যে উত্তেজনা বাড়লে এমন হামলার ঘটনাও বাড়তে পারে।

সিডনির নিউটাউন সিনাগগের গুরু এলি ফেল্ডম্যান বলেন, ‘সংবাদমাধ্যমে রাজনৈতিক আলাপ-আলোচনায় ইসরায়েলের সমালোচনার দিকে এত বেশি মনোযোগ দিলে এর প্রভাব স্থানীয় ইহুদি সম্প্রদায়ের ওপর পড়বে। আমাদের এটা ভেবে দেখা দরকার।’

অস্ট্রেলিয়া শুরু থেকেই একটি ইহুদি রাষ্ট্রের সমর্থক ছিল। দেশটি আন্তর্জাতিক নানা বিবাদে লম্বা সময় ধরে ইসরায়েলের পাশে ছিল। তবে অস্ট্রেলিয়ার প্রধান রাজনৈতিক দলগুলো নীতিগতভাবে ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংকটের দ্বি-রাষ্ট্রীয় সমাধানের নীতি সমর্থন করে।

অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি আলবানিজ দীর্ঘদিন ব্যক্তিগতভাবে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে সমর্থন করলেও রাজনৈতিক বাস্তবতায় সরকারিভাবে স্বীকৃতি দেওয়ার বিষয়ে এত দিন সতর্ক ছিলেন। জনমতের পরিবর্তনে তাঁর এ অবস্থানও বদল হয়েছে। এ ছাড়া গত মে মাসে নির্বাচনে ব্যাপকভাবে জয়ের কারণে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার সিদ্ধান্তে জনগণের তোপে পড়ার ঝুঁকিও কমে গেছে।

অস্ট্রেলিয়ার অ্যাডিলেডে অবস্থিত ফ্লিন্ডার্স বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সংঘাত বিশেষজ্ঞ জেসিকা জেনাওয়ার বলেন, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও কানাডা ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার ঘোষণা দেওয়ায় অস্ট্রেলিয়ার জন্য সিদ্ধান্ত নেওয়া সহজ হয়েছে।

১১ আগস্টের পর থেকে নেতানিয়াহু একাধিক সাক্ষাৎকার ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আলবানিজকে ব্যক্তিগতভাবে আক্রমণ করছেন। তিনি আলবানিজকে একজন দুর্বল নেতা বলেছেন ও ইসরায়েলের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করার অভিযোগ তুলেছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
ভয়াবহ দাবানলে বিপর্যস্ত ইউরোপ
ভয়াবহ দাবানলে বিপর্যস্ত ইউরোপ
পাকিস্তানি হামলায় ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিতকারীর আদলে ক্ষেপণাস্ত্র বানাতে চায় যুক্তরাষ্ট্র
পাকিস্তানি হামলায় ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিতকারীর আদলে ক্ষেপণাস্ত্র বানাতে চায় যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ভয়ংকর সেই ড্রোন নিয়ে গবেষণা করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ভয়ংকর সেই ড্রোন নিয়ে গবেষণা করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র
ভারতে তৈরি হবে যুদ্ধবিমানের ইঞ্জিন
ভারতে তৈরি হবে যুদ্ধবিমানের ইঞ্জিন
ভারতের পরবর্তী মার্কিন রাষ্ট্রদূত হিসেবে সার্জিও গরকে মনোনীত করার ঘোষণা
ভারতের পরবর্তী মার্কিন রাষ্ট্রদূত হিসেবে সার্জিও গরকে মনোনীত করার ঘোষণা
‘নিজের পকেট ভরানো’ রাজনীতিবিদদের সতর্ক করলেন ফরাসি প্রধানমন্ত্রী
‘নিজের পকেট ভরানো’ রাজনীতিবিদদের সতর্ক করলেন ফরাসি প্রধানমন্ত্রী
রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে
রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে
মিসরে সমুদ্রতলে প্রাচীন শহরের খোঁজ
মিসরে সমুদ্রতলে প্রাচীন শহরের খোঁজ
রনিল বিক্রমাসিংহে গ্রেপ্তার
রনিল বিক্রমাসিংহে গ্রেপ্তার
ভোট হলেই পশ্চিমবঙ্গ অনুপ্রবেশমুক্ত হবে
ভোট হলেই পশ্চিমবঙ্গ অনুপ্রবেশমুক্ত হবে
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের পক্ষে অধিকাংশ মার্কিনি
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের পক্ষে অধিকাংশ মার্কিনি
যে কারণে যুক্তরাজ্য তলব করল ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতকে
যে কারণে যুক্তরাজ্য তলব করল ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতকে
সর্বশেষ খবর
সাগরে আরেকটি লঘুচাপের শঙ্কা, ৩ নম্বর সতর্কতা
সাগরে আরেকটি লঘুচাপের শঙ্কা, ৩ নম্বর সতর্কতা

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি
সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গাজা যুদ্ধ নিয়ে সরকারের অবস্থানের প্রতিবাদে ডাচ পররাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগ
গাজা যুদ্ধ নিয়ে সরকারের অবস্থানের প্রতিবাদে ডাচ পররাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে আশ্রয় আবেদনের রেকর্ড
যুক্তরাজ্যে আশ্রয় আবেদনের রেকর্ড

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরিচ্যুত হলেন মার্কিন প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা প্রধান
চাকরিচ্যুত হলেন মার্কিন প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা প্রধান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিডসকে ৫-০ গোলে বিধ্বস্ত করলো আর্সেনাল
লিডসকে ৫-০ গোলে বিধ্বস্ত করলো আর্সেনাল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উগান্ডার সঙ্গে ট্রাম্প প্রশাসনের চুক্তি: অর্থনৈতিক চাপ, শুল্ক ছাড় ও বিতর্কের নেপথ্য কাহিনি
উগান্ডার সঙ্গে ট্রাম্প প্রশাসনের চুক্তি: অর্থনৈতিক চাপ, শুল্ক ছাড় ও বিতর্কের নেপথ্য কাহিনি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরের মাঠে আবারও টটেনহামের কাছে হারলো ম্যানসিটি
ঘরের মাঠে আবারও টটেনহামের কাছে হারলো ম্যানসিটি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হার্ডলসের দুই সেরা রোকসানা ও তানভীর
হার্ডলসের দুই সেরা রোকসানা ও তানভীর

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপের আগে নতুন অ্যানালিস্ট নিয়োগ দিল বিসিবি
এশিয়া কাপের আগে নতুন অ্যানালিস্ট নিয়োগ দিল বিসিবি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একাদশে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু
একাদশে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইব্রেকারে হেরে আবারও রোনালদোর স্বপ্নভঙ্গ
টাইব্রেকারে হেরে আবারও রোনালদোর স্বপ্নভঙ্গ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বুড়িগঙ্গায় নারী-শিশুসহ চারজনের লাশ উদ্ধার
বুড়িগঙ্গায় নারী-শিশুসহ চারজনের লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিভ্রান্ত যাত্রী ককপিটে, তারপর যা ঘটল...
বিভ্রান্ত যাত্রী ককপিটে, তারপর যা ঘটল...

৫ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

মায়ের মৃত্যু সংবাদে স্ট্রোক করে প্রাণ হারাল ছেলে
মায়ের মৃত্যু সংবাদে স্ট্রোক করে প্রাণ হারাল ছেলে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে বিক্ষোভ সমাবেশ
গাজীপুরে বিক্ষোভ সমাবেশ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সন্তানের অটিজমের ঝুঁকি বাড়াতে পারে প্যারাসিটামল : গবেষণা
সন্তানের অটিজমের ঝুঁকি বাড়াতে পারে প্যারাসিটামল : গবেষণা

৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

যে কারণে খাবেন আদা চা
যে কারণে খাবেন আদা চা

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

হত্যা মামলায় কারাগারে জাবির সাবেক সহকারী প্রক্টর জনি
হত্যা মামলায় কারাগারে জাবির সাবেক সহকারী প্রক্টর জনি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় ৫০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
কুমিল্লায় পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় ৫০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা
হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এনটিআরসিএ ৬০ হাজার শিক্ষকের শূন্যপদ যেভাবে পূরণ করবে
এনটিআরসিএ ৬০ হাজার শিক্ষকের শূন্যপদ যেভাবে পূরণ করবে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি খরচে ১২ লাখ ৬১ হাজারকে আইনি সহায়তা
সরকারি খরচে ১২ লাখ ৬১ হাজারকে আইনি সহায়তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআতের জাতীয় কাউন্সিল সম্পন্ন
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআতের জাতীয় কাউন্সিল সম্পন্ন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইনগত ফাঁকফোকরে যুক্তরাজ্যে বাড়ছে কঙ্কাল ও অস্থি বেচাকেনা
আইনগত ফাঁকফোকরে যুক্তরাজ্যে বাড়ছে কঙ্কাল ও অস্থি বেচাকেনা

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নির্বাচন বিলম্বিত করতে জিয়া পরিবারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চলছে: ইলিয়াসপত্নী
নির্বাচন বিলম্বিত করতে জিয়া পরিবারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চলছে: ইলিয়াসপত্নী

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যুক্তরাষ্ট্রে ডাক পরিষেবা সাময়িক বন্ধ করছে ভারত
যুক্তরাষ্ট্রে ডাক পরিষেবা সাময়িক বন্ধ করছে ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় বিষধর সাপ উদ্ধার
কলাপাড়ায় বিষধর সাপ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা জোরদারে সম্মত জাপান-দক্ষিণ কোরিয়া
দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা জোরদারে সম্মত জাপান-দক্ষিণ কোরিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাশিয়াকে কঠোর আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
রাশিয়াকে কঠোর আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি
সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইরানের ভয়ঙ্কর সেই ড্রোন নিয়ে গবেষণা করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ভয়ঙ্কর সেই ড্রোন নিয়ে গবেষণা করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতি মাসে পাচ্ছেন ঢাবির ছয় শতাধিক শিক্ষার্থী
প্রতি মাসে পাচ্ছেন ঢাবির ছয় শতাধিক শিক্ষার্থী

১৭ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কয়েকটি দেশে রয়েছে ইরানের অস্ত্র কারখানা, চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ
কয়েকটি দেশে রয়েছে ইরানের অস্ত্র কারখানা, চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন পাল্লা দিয়ে দুবাইয়ে পাড়ি জমাচ্ছেন বিশ্বের ধনী ব্যক্তিরা?
কেন পাল্লা দিয়ে দুবাইয়ে পাড়ি জমাচ্ছেন বিশ্বের ধনী ব্যক্তিরা?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাঁধভাঙা বন্যা কেড়ে নিয়েছিল সাবা নগরীর সব সুখ
বাঁধভাঙা বন্যা কেড়ে নিয়েছিল সাবা নগরীর সব সুখ

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেসরকারি মিরপুর কলেজে শিক্ষা ক্যাডার অধ্যক্ষ নিয়োগ দিল সরকার
বেসরকারি মিরপুর কলেজে শিক্ষা ক্যাডার অধ্যক্ষ নিয়োগ দিল সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলের বেন গুরিয়নের ফ্লাইট স্থগিত
ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলের বেন গুরিয়নের ফ্লাইট স্থগিত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে তৈরি হবে যুদ্ধবিমানের ইঞ্জিন, সহযোগিতা করবে ফ্রান্স
ভারতে তৈরি হবে যুদ্ধবিমানের ইঞ্জিন, সহযোগিতা করবে ফ্রান্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটুতেই রেগে যান জয়া, কারণ জানালেন মেয়ে শ্বেতা
একটুতেই রেগে যান জয়া, কারণ জানালেন মেয়ে শ্বেতা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খেলাপি ঋণ ও অব্যবস্থাপনায় বন্ধ হচ্ছে ৯ আর্থিক প্রতিষ্ঠান
খেলাপি ঋণ ও অব্যবস্থাপনায় বন্ধ হচ্ছে ৯ আর্থিক প্রতিষ্ঠান

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পণ্যের বদলে আসছে ইয়াবা
পণ্যের বদলে আসছে ইয়াবা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন সম্পন্ন করার যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হচ্ছে : সিইসি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন সম্পন্ন করার যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হচ্ছে : সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে : অমর্ত্য সেন
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে : অমর্ত্য সেন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেন বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন এলাকায় লাইনচ্যুত
যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেন বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন এলাকায় লাইনচ্যুত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যারা পিআর চায় তাদের উদ্দেশ্য ভিন্ন : সালাহউদ্দিন
যারা পিআর চায় তাদের উদ্দেশ্য ভিন্ন : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ড. ইউনূসের কারণে বিশেষ সুবিধা পেয়েছে বাংলাদেশ : প্রেসসচিব
ড. ইউনূসের কারণে বিশেষ সুবিধা পেয়েছে বাংলাদেশ : প্রেসসচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্ক নিয়ে টানাপোড়েনের মধ্যেই ভারতে নতুন রাষ্ট্রদূত ট্রাম্পের
শুল্ক নিয়ে টানাপোড়েনের মধ্যেই ভারতে নতুন রাষ্ট্রদূত ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন-জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠকের পরিকল্পনা হয়নি: রাশিয়া
পুতিন-জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠকের পরিকল্পনা হয়নি: রাশিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ বছর পর ঢাকায় পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
১৩ বছর পর ঢাকায় পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব কারণে কুসুম গরম পানি পান করবেন
যেসব কারণে কুসুম গরম পানি পান করবেন

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

হাতি রক্ষায় ৪০ কোটি টাকার প্রকল্প রেলওয়ের, বসছে সেন্সরযুক্ত রোবটিক ক্যামেরা
হাতি রক্ষায় ৪০ কোটি টাকার প্রকল্প রেলওয়ের, বসছে সেন্সরযুক্ত রোবটিক ক্যামেরা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের ড্রয়ের তারিখ এবং ভেন্যু ঘোষণা করলেন ট্রাম্প
বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের ড্রয়ের তারিখ এবং ভেন্যু ঘোষণা করলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ আগস্ট)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক মার্কিন নিরাপত্তা উপদেষ্টার বাড়িতে এফবিআইয়ের হানা
সাবেক মার্কিন নিরাপত্তা উপদেষ্টার বাড়িতে এফবিআইয়ের হানা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদে মিলাদুন্নবীর তারিখ নির্ধারণে চাঁদ দেখা কমিটির সভা কাল
ঈদে মিলাদুন্নবীর তারিখ নির্ধারণে চাঁদ দেখা কমিটির সভা কাল

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আবদুস সালামকে দেখতে হাসপাতালে ডা. রফিক
আবদুস সালামকে দেখতে হাসপাতালে ডা. রফিক

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে
রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা
হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

অনড় অবস্থানে দলগুলো
অনড় অবস্থানে দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান
একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি
মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়ের জটিল সমীকরণ
জয়ের জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত বাড়ালেই মিলছে লুটের পাথর
হাত বাড়ালেই মিলছে লুটের পাথর

পেছনের পৃষ্ঠা

সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই
সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমাহীন বর্বরতা
সীমাহীন বর্বরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত

সম্পাদকীয়

রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের
রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দাপট পিটিয়ে মারা চক্রের
দাপট পিটিয়ে মারা চক্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না
দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে জনমত
ইসরায়েলকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে জনমত

পূর্ব-পশ্চিম

কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না
কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্ভিক্ষে দুর্বিষহ জীবন গাজায়
দুর্ভিক্ষে দুর্বিষহ জীবন গাজায়

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে
জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন
যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

মা-মেয়ে অপহরণ, মালামাল লুট
মা-মেয়ে অপহরণ, মালামাল লুট

দেশগ্রাম

জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই
জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু
সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে
রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে

পূর্ব-পশ্চিম

মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে

রকমারি

পাল্টে যাচ্ছে কর্ণফুলীর তীর
পাল্টে যাচ্ছে কর্ণফুলীর তীর

পেছনের পৃষ্ঠা

সড়ক অবরোধ করে তেজগাঁওয়ে গার্মেন্ট শ্রমিকদের বিক্ষোভ
সড়ক অবরোধ করে তেজগাঁওয়ে গার্মেন্ট শ্রমিকদের বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসরে সমুদ্রতলে প্রাচীন শহরের খোঁজ
মিসরে সমুদ্রতলে প্রাচীন শহরের খোঁজ

পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা উপকরণ বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
শিক্ষা উপকরণ বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

দেশগ্রাম

জয়া কেন মেজাজ হারান
জয়া কেন মেজাজ হারান

শোবিজ

যে মুক্তিযুদ্ধ আমাদের মানচিত্র দিয়েছে সেটাই স্বাধীনতা : টুকু
যে মুক্তিযুদ্ধ আমাদের মানচিত্র দিয়েছে সেটাই স্বাধীনতা : টুকু

খবর