শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৬, বুধবার, ০৮ অক্টোবর, ২০২৫

উৎপাদন ব্যয় বাড়ায় বিনিয়োগে অনীহা, ঝিমিয়ে পড়েছে অর্থনীতি

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
উৎপাদন ব্যয় বাড়ায় বিনিয়োগে অনীহা, ঝিমিয়ে পড়েছে অর্থনীতি

অর্থবছরের শুরুতে ছাত্র নেতৃত্বাধীন গণ-অভ্যুত্থান, রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা, উচ্চ সুদের হার এবং লাগামহীন মূল্যস্ফীতির চাপে বাংলাদেশের অর্থনীতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বড় ধাক্কা খেয়েছে। সার্বিক প্রবৃদ্ধি গত বছরের ৪.২ শতাংশ থেকে কমে ৪ শতাংশে নেমে এসেছে, যা এক দশকের মধ্যে অন্যতম নিম্নস্তর। 

উৎপাদন ব্যয় বৃদ্ধি, ঋণ সংকট, ব্যাংক খাতের অনিশ্চয়তা  এবং নতুন প্রকল্পে বিনিয়োগের অনীহা অর্থনীতির গতি শ্লথ করে দিয়েছে। বিশ্বব্যাংকের বাংলাদেশ উন্নয়ন হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ চিত্র উঠে এসেছে। অর্থনীতিবিদদের মতে, এই ধীরগতি শুধু প্রবৃদ্ধিকেই নয়, কর্মসংস্থান, বিনিয়োগ ও ভবিষ্যৎ উন্নয়ন সম্ভাবনাকেও গুরুতরভাবে বাধাগ্রস্ত করছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে রাজনৈতিক অস্থিরতা ও ব্যাবসায়িক কার্যক্রমে স্থবিরতা দেখা দেয়। এই সময়ে বেসরকারি খাতে ঋণপ্রবাহ ২২ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমে আসে এবং মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানি ব্যাপকভাবে কমে যায়, যা নতুন শিল্প ও উৎপাদন প্রকল্পে বিনিয়োগ কমে যাওয়ার স্পষ্ট ইঙ্গিত। উচ্চ সুদের হার, ব্যয়বহুল কাঁচামাল ও অনিশ্চিত মুদ্রানীতি ব্যবসায়ীদের ঝুঁকি নিতে নিরুৎসাহ করেছে। ফলে বিনিয়োগ স্থবিরতা সার্বিক প্রবৃদ্ধিকে টেনে নামিয়েছে।

তবে একই সময়ে রপ্তানি খাত কিছুটা স্বস্তি এনে দিয়েছে। তৈরি পোশাক, চামড়া, প্লাস্টিক ও কৃষিপণ্য খাতের সাফল্যে রপ্তানি আয় বেড়েছে ৮.৮ শতাংশ। প্রবাস আয়ও ইতিহাসের অন্যতম উচ্চ পর্যায়ে উঠে এসেছে ২৬.৮ শতাংশ প্রবৃদ্ধি পেয়ে। এই দুটি খাতের ইতিবাচক প্রভাবেই অর্থনীতি পুরোপুরি সংকটে না পড়ে স্থিতিশীল থাকার চেষ্টা করেছে।

কৃষি খাত বছরের শেষ ভাগে কিছুটা ঘুরে দাঁড়ালেও শিল্প ও নির্মাণ খাতে প্রবৃদ্ধি স্বাভাবিকের চেয়ে নিচে ছিল। সেবা খাতেও মন্দাভাব বিরাজ করেছে, বিশেষ করে বাণিজ্য, পরিবহন ও আবাসন খাতে কর্মসংস্থান হ্রাস পেয়েছে। শ্রমবাজারে সংকট আরো প্রকট; ২০২৪ সালে শ্রমশক্তিতে অংশগ্রহণের হার ছিল ৬০.৯ শতাংশ, যা ২০২৫ সালে নেমে দাঁড়িয়েছে ৫৮.৯ শতাংশে। বিশেষ করে নারীদের অংশগ্রহণ কমে যাওয়ায় মোট কর্মসংস্থান অনুপাত ২.১ শতাংশ কমে ৫৬.৭ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। এর ফলে বেকারত্বের হার বেড়ে ৩.৭ শতাংশে পৌঁছেছে।

এদিকে ব্যাংক খাতে অস্থিতিশীলতা অর্থনীতির দুর্বলতাকে আরো স্পষ্ট করেছে। আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী হিসাব করলে মার্চ ২০২৫ নাগাদ ব্যাংক খাতের খেলাপি ঋণের হার দাঁড়ায় ২৪.১ শতাংশে, যা দক্ষিণ এশিয়ার গড়ের তিন গুণেরও বেশি। মূলধনঝুঁকি অনুপাত কমে ৬.৩ শতাংশে এসেছে, যা ন্যূনতম নিয়ন্ত্রক মান ১০ শতাংশের নিচে। এই পরিস্থিতি মোকাবেলায় সরকার ব্যাংক খাত সংস্কারের উদ্যোগ নিয়েছে এবং নতুন ‘ব্যাংক রেজল্যুশন অধ্যাদেশ’ জারি করেছে।

বহিঃখাতে কিছু ইতিবাচক অগ্রগতি দেখা গেছে। রেমিট্যান্স ও রপ্তানি বৃদ্ধির ফলে আট বছর পর দেশটি প্রথমবারের মতো চলতি হিসাব উদ্বৃত্তে এসেছে ১৪৯ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। তবে আমদানি কার্যক্রমের মধ্যেও বৈষম্য বিদ্যমান। খাদ্য ও মধ্যবর্তী পণ্যের আমদানি বেড়েছে, কিন্তু যন্ত্রপাতি ও মূলধনী পণ্যের আমদানি উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে, যা ভবিষ্যৎ বিনিয়োগ ও উৎপাদন সম্প্রসারণের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।

রাজস্ব খাতের অবস্থা দুর্বল। কর আদায় জিডিপির অনুপাতে ৭.৪ শতাংশ থেকে কমে ৬.৮ শতাংশে নেমে এসেছে। অন্যদিকে ভর্তুকি ও সুদের ব্যয় বেড়ে বর্তমান ব্যয় জিডিপির ৯.২ শতাংশে পৌঁছেছে, আর উন্নয়ন ব্যয় কমে দাঁড়িয়েছে ৩.৩ শতাংশে। ফলে বাজেট ঘাটতি বেড়ে হয়েছে জিডিপির ৪.৭ শতাংশ।

অন্তর্বর্তী সরকার রাজস্ব সংস্কারে কিছু গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নিয়েছে। যেমন- কর নীতি ও প্রশাসনের পৃথককরণ, কর অব্যাহতির ব্যবস্থাপনা সংস্কার এবং বাধ্যতামূলক অনলাইন রিটার্ন দাখিল। তবু সরকারি ঋণ জিডিপির অনুপাতে আরো ভারী হয়েছে, যার প্রায় ৩৭ শতাংশ এখন দেশীয় ব্যাংক ব্যবস্থার ওপর নির্ভরশীল।

বিশ্বব্যাংকের অর্থনীতিবিদরা বলছেন, ২০২৬ অর্থবছরে প্রবৃদ্ধি কিছুটা ঘুরে দাঁড়ানোর সম্ভাবনা রয়েছে, যা প্রায় ৪.৮ শতাংশ হতে পারে। মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমবে এবং ভোগব্যয় বাড়লে চাহিদা পুনরুদ্ধার হবে বলে আশা করা হচ্ছে। তবে রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা, ব্যাংক খাতের দুর্বলতা, সংস্কার বিলম্ব এবং জ্বালানি সরবরাহের সীমাবদ্ধতা আগামী বছরেও বিনিয়োগ পুনরুদ্ধারের পথে বড় বাধা হিসেবে থেকে যাবে।

তাঁদের মতে, রপ্তানি বিশেষ করে তৈরি পোশাক শিল্প আগামী বছরও প্রবৃদ্ধির মূল চালিকা শক্তি হবে। তবে আমদানি স্বাভাবিক হলে চলতি হিসাব আবার ঘাটতিতে যেতে পারে। রাজস্ব ঘাটতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে সরকার ধীরে ধীরে ভর্তুকি কমানোর পরিকল্পনা নিচ্ছে, যদিও কৃষি ও জ্বালানি খাতে ব্যয় এখনো বেশি থাকবে। সরকারি ঋণও বাড়ছে, ২০২৭ সালের মধ্যে তা জিডিপির ৪১.৭ শতাংশে পৌঁছতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংক খাতের শৃঙ্খলা ফেরাতে ‘ব্যাংক রেজল্যুশন অধ্যাদেশ’ বাস্তবায়ন, জরুরি তারল্য সহায়তা (ইএলএ) চালু এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা বৃদ্ধির উদ্যোগ নিয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, এখন প্রয়োজন নীতিগত স্থিতিশীলতা ও বাস্তবসম্মত সংস্কার, যাতে বিনিয়োগ আস্থা ফিরিয়ে অর্থনীতিকে পুনরুজ্জীবিত করা যায়।

বিশ্বব্যাংকের বাংলাদেশ ও ভুটানের বিভাগীয় পরিচালক জ্যাঁ পেসমে বলেন, বাংলাদেশের অর্থনীতি স্থিতিস্থাপকতা দেখিয়েছে, কিন্তু এটি স্বাভাবিক ধরে নেওয়া যাবে না। প্রবৃদ্ধি টিকিয়ে রাখতে কর আদায় বৃদ্ধি, ব্যাংক খাতের দুর্বলতা দূর করা, জ্বালানি ভর্তুকি হ্রাস, নগর পরিকল্পনা এবং বিনিয়োগ পরিবেশ উন্নয়নের সংস্কার জরুরি।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
বিনিয়োগে ধস, অনিশ্চয়তায় থমকে গেছে বিদেশি পুঁজি
বিনিয়োগে ধস, অনিশ্চয়তায় থমকে গেছে বিদেশি পুঁজি
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
এবার রূপার দামেও ইতিহাস
এবার রূপার দামেও ইতিহাস
বাড়ল স্বর্ণের দাম
বাড়ল স্বর্ণের দাম
যুক্তরাজ্যে বিওয়াইডির রেকর্ড, গাড়ি বিক্রি বেড়েছে ৮৮০ শতাংশ
যুক্তরাজ্যে বিওয়াইডির রেকর্ড, গাড়ি বিক্রি বেড়েছে ৮৮০ শতাংশ
ভৈরবে স্থানীয় অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও পাদুকা খাতে উদ্ভাবন শীর্ষক আঞ্চলিক ক্যাম্পেইন
ভৈরবে স্থানীয় অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও পাদুকা খাতে উদ্ভাবন শীর্ষক আঞ্চলিক ক্যাম্পেইন
২ লাখ টন গম ও ৫০ হাজার টন বাসমতি চাল কিনবে সরকার
২ লাখ টন গম ও ৫০ হাজার টন বাসমতি চাল কিনবে সরকার
কমিউনিটি ব্যাংকের স্বতন্ত্র পরিচালক হলেন ড. মোর্শেদ
কমিউনিটি ব্যাংকের স্বতন্ত্র পরিচালক হলেন ড. মোর্শেদ
চলতি অর্থবছরে জিডিপি প্রবৃদ্ধি হতে পারে ৪.৮ শতাংশ : বিশ্বব্যাংক
চলতি অর্থবছরে জিডিপি প্রবৃদ্ধি হতে পারে ৪.৮ শতাংশ : বিশ্বব্যাংক
২ লাখ ৩০ হাজার মেট্রিক টন সার আমদানি করবে সরকার
২ লাখ ৩০ হাজার মেট্রিক টন সার আমদানি করবে সরকার
ভোক্তাপর্যায়ে কমলো এলপিজির দাম
ভোক্তাপর্যায়ে কমলো এলপিজির দাম
দেশের অর্থনীতি স্বস্তিতে থাকলেও কিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা
দেশের অর্থনীতি স্বস্তিতে থাকলেও কিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
ফতুল্লায় ড্রামের ভেতর মিললো যুবকের মরদেহ
ফতুল্লায় ড্রামের ভেতর মিললো যুবকের মরদেহ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

পদত্যাগে বাধ্য করানো এমপিও শিক্ষকদের বেতন ভাতা চালুর নির্দেশ
পদত্যাগে বাধ্য করানো এমপিও শিক্ষকদের বেতন ভাতা চালুর নির্দেশ

২ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দর; তিন মাসে কনটেইনারে ১২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
চট্টগ্রাম বন্দর; তিন মাসে কনটেইনারে ১২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মায়ের পরকীয়া জেনে যাওয়ায় ছেলেকে হত্যা!
মায়ের পরকীয়া জেনে যাওয়ায় ছেলেকে হত্যা!

২১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১২ দিনের ছুটি শেষে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলছে আজ
১২ দিনের ছুটি শেষে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলছে আজ

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কিভাবে নিরাপদে ইন্সটাগ্রাম স্টোরি ও রিলস সংরক্ষণ করবেন
কিভাবে নিরাপদে ইন্সটাগ্রাম স্টোরি ও রিলস সংরক্ষণ করবেন

৩২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

২৪ ঘণ্টা খোলা থাকবে মদিনার কিবলাতাইন মসজিদ
২৪ ঘণ্টা খোলা থাকবে মদিনার কিবলাতাইন মসজিদ

৪৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সেপ্টেম্বরে সংক্ষিপ্ত বিচারে ডিএমপির ২৫৭ মামলা নিষ্পত্তি
সেপ্টেম্বরে সংক্ষিপ্ত বিচারে ডিএমপির ২৫৭ মামলা নিষ্পত্তি

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

উখিয়ায় দুই রাউন্ড তাজা কার্তুজসহ রোহিঙ্গা যুবক আটক
উখিয়ায় দুই রাউন্ড তাজা কার্তুজসহ রোহিঙ্গা যুবক আটক

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পবিত্র কোরআনের শ্রেষ্ঠত্ব ও অনন্য বৈশিষ্ট্য
পবিত্র কোরআনের শ্রেষ্ঠত্ব ও অনন্য বৈশিষ্ট্য

৫০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আজ বায়ুদূষণের শীর্ষে কায়রো, ঢাকার পরিস্থিতি কী?
আজ বায়ুদূষণের শীর্ষে কায়রো, ঢাকার পরিস্থিতি কী?

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ: ধর্ম উপদেষ্টা
বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ: ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মশায় ঢাকার দুই সিটির নাগরিকদের দুর্দশা চরমে
মশায় ঢাকার দুই সিটির নাগরিকদের দুর্দশা চরমে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কার হয়েছে, কিন্তু বৈষম্য আরও বেড়েছে : রেহমান সোবহান
সংস্কার হয়েছে, কিন্তু বৈষম্য আরও বেড়েছে : রেহমান সোবহান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনিয়োগে ধস, অনিশ্চয়তায় থমকে গেছে বিদেশি পুঁজি
বিনিয়োগে ধস, অনিশ্চয়তায় থমকে গেছে বিদেশি পুঁজি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

উৎপাদন ব্যয় বাড়ায় বিনিয়োগে অনীহা, ঝিমিয়ে পড়েছে অর্থনীতি
উৎপাদন ব্যয় বাড়ায় বিনিয়োগে অনীহা, ঝিমিয়ে পড়েছে অর্থনীতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শনির উপগ্রহে প্রাণের উপাদান থাকার সম্ভাবনা মিলল গবেষণায়
শনির উপগ্রহে প্রাণের উপাদান থাকার সম্ভাবনা মিলল গবেষণায়

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রক্তে প্লাটিলেট বাড়ায় যেসব ফল
রক্তে প্লাটিলেট বাড়ায় যেসব ফল

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ব্রাজিলের হয়ে বিশ্বকাপ মাতাতে চান রোনালদোর সতীর্থ বেন্তো
ব্রাজিলের হয়ে বিশ্বকাপ মাতাতে চান রোনালদোর সতীর্থ বেন্তো

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুমুদ ফ্লোটিলার ছয় সক্রিয়কর্মী এখনও ইসরায়েলের হেফাজতে
সুমুদ ফ্লোটিলার ছয় সক্রিয়কর্মী এখনও ইসরায়েলের হেফাজতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এই দল পারবে, ইনশাআল্লাহ জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ব: হামজা
এই দল পারবে, ইনশাআল্লাহ জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ব: হামজা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার থেকে গাজায় ২৩০ বার বিমান হামলা, নিহত ১১৮
শনিবার থেকে গাজায় ২৩০ বার বিমান হামলা, নিহত ১১৮

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেমন আয় করছে বরুণ-জাহ্নবীর সিনেমা?
কেমন আয় করছে বরুণ-জাহ্নবীর সিনেমা?

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হংকং ম্যাচ খেলতে ঢাকায় শামিত সোম
হংকং ম্যাচ খেলতে ঢাকায় শামিত সোম

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাদ্রাসা ক্রিকেট চালু করতে যাচ্ছে বিসিবি
মাদ্রাসা ক্রিকেট চালু করতে যাচ্ছে বিসিবি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে জাল নোটসহ চক্রের দুই তরুণী গ্রেফতার
হবিগঞ্জে জাল নোটসহ চক্রের দুই তরুণী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চোরাই মোবাইল উদ্ধারে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ
চোরাই মোবাইল উদ্ধারে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বুধবার হচ্ছে না জকসু নির্বাচন কমিশন গঠন
বুধবার হচ্ছে না জকসু নির্বাচন কমিশন গঠন

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইয়ামালকে ছাড়াই ক্যাম্প শুরু করলো স্পেন
ইয়ামালকে ছাড়াই ক্যাম্প শুরু করলো স্পেন

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
সাবের হোসেন চৌধুরীর বাসায় তিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক, যা বললেন পিনাকী
সাবের হোসেন চৌধুরীর বাসায় তিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক, যা বললেন পিনাকী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার আকাশে অপ্রতিরোধ্য সক্ষমতা অর্জনে আরও এক ধাপ এগোল পাকিস্তান
এবার আকাশে অপ্রতিরোধ্য সক্ষমতা অর্জনে আরও এক ধাপ এগোল পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনপ্রশাসনে সচিবের চেয়ারে বসতে চান না কেউ!
জনপ্রশাসনে সচিবের চেয়ারে বসতে চান না কেউ!

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জন্মসনদ থাকুক বা না থাকুক, প্রতিটি শিশুকে টিকা দিতে হবে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
জন্মসনদ থাকুক বা না থাকুক, প্রতিটি শিশুকে টিকা দিতে হবে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির জন্য যেসব প্রধান শর্ত দিল হামাস
যুদ্ধবিরতির জন্য যেসব প্রধান শর্ত দিল হামাস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসফাকের জায়গায় বিসিবি পরিচালক রুবাবা দৌলা
ইসফাকের জায়গায় বিসিবি পরিচালক রুবাবা দৌলা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরে যে বার্তা দিলেন জামায়াত নেতা ডা. তাহের
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরে যে বার্তা দিলেন জামায়াত নেতা ডা. তাহের

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক একীভূত : ২ লাখ টাকার কম আমানত ফেরত সবার আগে
পাঁচ ব্যাংক একীভূত : ২ লাখ টাকার কম আমানত ফেরত সবার আগে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থুনবার্গকে ‘ঝামেলাবাজ’ আখ্যা দিয়ে ‘ডাক্তার দেখানোর’ পরামর্শ ট্রাম্পের
থুনবার্গকে ‘ঝামেলাবাজ’ আখ্যা দিয়ে ‘ডাক্তার দেখানোর’ পরামর্শ ট্রাম্পের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন সচিব হলেন বিচারক লিয়াকত আলী মোল্লা
আইন সচিব হলেন বিচারক লিয়াকত আলী মোল্লা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের কারাগারে আমাদের সাথে অমানবিক আচরণ করা হয়েছে : থুনবার্গ
ইসরায়েলের কারাগারে আমাদের সাথে অমানবিক আচরণ করা হয়েছে : থুনবার্গ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইগ্রেসদের সামনে আজ ইতিহাস গড়ার হাতছানি
টাইগ্রেসদের সামনে আজ ইতিহাস গড়ার হাতছানি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অতীত থেকে শিক্ষা নিয়ে জবাবদিহিতার রাজনীতি গড়তে চাই : তারেক রহমান
অতীত থেকে শিক্ষা নিয়ে জবাবদিহিতার রাজনীতি গড়তে চাই : তারেক রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাইব্যুনালে অভিযুক্ত হলে এমপি হওয়া যাবে না, প্রজ্ঞাপন জারি
ট্রাইব্যুনালে অভিযুক্ত হলে এমপি হওয়া যাবে না, প্রজ্ঞাপন জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী চিৎকারে জানলেন নোবেল জয়, প্রথমে ভেবেছিলেন ভালুক দেখেছেন
স্ত্রী চিৎকারে জানলেন নোবেল জয়, প্রথমে ভেবেছিলেন ভালুক দেখেছেন

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও চীনা অস্ত্রের কার্যকারিতা নিয়ে পাকিস্তানের প্রশংসা
আবারও চীনা অস্ত্রের কার্যকারিতা নিয়ে পাকিস্তানের প্রশংসা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার রূপার দামেও ইতিহাস
এবার রূপার দামেও ইতিহাস

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরানে গ্রেনেড হামলায় বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর দুই সদস্য নিহত
ইরানে গ্রেনেড হামলায় বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর দুই সদস্য নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোক্তাপর্যায়ে কমলো এলপিজির দাম
ভোক্তাপর্যায়ে কমলো এলপিজির দাম

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ক্লিনিক্যালি ডেড তবুও তিনি দেখলেন সবকিছু-কথা বললেন মৃত স্বজনদের সাথেও!
ক্লিনিক্যালি ডেড তবুও তিনি দেখলেন সবকিছু-কথা বললেন মৃত স্বজনদের সাথেও!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে বৌদ্ধদের উৎসবে জান্তার বোমা হামলায় নিহত ৪০
মিয়ানমারে বৌদ্ধদের উৎসবে জান্তার বোমা হামলায় নিহত ৪০

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংল্যান্ডের বিপক্ষে লড়াই করে হারলো টাইগ্রেসরা
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে লড়াই করে হারলো টাইগ্রেসরা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বদলি ও পদায়নে নতুন নির্দেশনা মন্ত্রণালয়ের
বদলি ও পদায়নে নতুন নির্দেশনা মন্ত্রণালয়ের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পালিয়ে যাওয়ার ১৩ বছর পর মৃত স্বামীর সম্পত্তি দাবি প্রথম স্ত্রীর
পালিয়ে যাওয়ার ১৩ বছর পর মৃত স্বামীর সম্পত্তি দাবি প্রথম স্ত্রীর

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনা যুদ্ধবিমান-ক্ষেপণাস্ত্র কতোটা কার্যকর জানাল পাকিস্তান
চীনা যুদ্ধবিমান-ক্ষেপণাস্ত্র কতোটা কার্যকর জানাল পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন নিয়ে ‘গভীর ষড়যন্ত্র’ চলছে, সতর্ক থাকুন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচন নিয়ে ‘গভীর ষড়যন্ত্র’ চলছে, সতর্ক থাকুন : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচিতে পরিবর্তন
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচিতে পরিবর্তন

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি বিনিয়োগ বাংলাদেশের মূলধন বাজারে ভূমিকা রাখতে পারে
সৌদি বিনিয়োগ বাংলাদেশের মূলধন বাজারে ভূমিকা রাখতে পারে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতালে নবজাতক ফেলে পালালেন মা
হাসপাতালে নবজাতক ফেলে পালালেন মা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চোরাই মোবাইল উদ্ধারে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ
চোরাই মোবাইল উদ্ধারে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
হঠাৎ আলোচনায় সেফ এক্সিট
হঠাৎ আলোচনায় সেফ এক্সিট

প্রথম পৃষ্ঠা

হেলিকপ্টারে এসে প্রার্থিতা ঘোষণা করলেন প্রবাসী
হেলিকপ্টারে এসে প্রার্থিতা ঘোষণা করলেন প্রবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা আসার খবরে তোড়জোড় সড়ক মেরামতে
উপদেষ্টা আসার খবরে তোড়জোড় সড়ক মেরামতে

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা এখনো কারাগারে
ওরা এখনো কারাগারে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কিছু উপদেষ্টার মৃত্যু ছাড়া সেফ এক্সিট নেই
কিছু উপদেষ্টার মৃত্যু ছাড়া সেফ এক্সিট নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে বাড়ছে সেবার পরিধি
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে বাড়ছে সেবার পরিধি

পেছনের পৃষ্ঠা

কানাডার সরকারি সংস্থার তালিকায় সন্দেহভাজন বাংলাদেশি কতজন?
কানাডার সরকারি সংস্থার তালিকায় সন্দেহভাজন বাংলাদেশি কতজন?

প্রথম পৃষ্ঠা

আগ্রহের কেন্দ্রে বসুন্ধরার প্লট
আগ্রহের কেন্দ্রে বসুন্ধরার প্লট

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিষেক হচ্ছে সাইফ হাসানের
অভিষেক হচ্ছে সাইফ হাসানের

মাঠে ময়দানে

লোম বাছতে কম্বল উজাড় অবস্থা
লোম বাছতে কম্বল উজাড় অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াত ও গণঅধিকার পরিষদের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপি জামায়াত ও গণঅধিকার পরিষদের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

ইসরায়েলকে ৩০ বিলিয়ন ডলার দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ৩০ বিলিয়ন ডলার দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র রুখতে হবে
সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র রুখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে চার দলের চার প্রার্থী প্রচারে
ভোটের মাঠে চার দলের চার প্রার্থী প্রচারে

নগর জীবন

বিবিসি সাক্ষাৎকারে অন্য রকম তারেক রহমান
বিবিসি সাক্ষাৎকারে অন্য রকম তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

দ্রুত আবরার হত্যার বিচার দাবি আধিপত্য প্রতিরোধ আন্দোলনের
দ্রুত আবরার হত্যার বিচার দাবি আধিপত্য প্রতিরোধ আন্দোলনের

নগর জীবন

তিনটি শক্তি এ অঞ্চলে আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা করছে
তিনটি শক্তি এ অঞ্চলে আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা করছে

নগর জীবন

সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে
সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে

সম্পাদকীয়

বেনাপোলে ঘুষের টাকাসহ আটক নারী কর্মকর্তা কারাগারে
বেনাপোলে ঘুষের টাকাসহ আটক নারী কর্মকর্তা কারাগারে

নগর জীবন

হামজায় উজ্জীবিত বাংলাদেশ
হামজায় উজ্জীবিত বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

‘মাস্টারমাইন্ড জনগণ’
‘মাস্টারমাইন্ড জনগণ’

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনা দেশকে ভারতের কাছে বিক্রি করে দিয়ে ছিলেন
শেখ হাসিনা দেশকে ভারতের কাছে বিক্রি করে দিয়ে ছিলেন

খবর

তানজিন তিপিয়া - রন্ধনশিল্পী
তানজিন তিপিয়া - রন্ধনশিল্পী

রকমারি লাইফ স্টাইল

সংস্কারের ভিত্তিতেই নির্বাচন হতে হবে
সংস্কারের ভিত্তিতেই নির্বাচন হতে হবে

নগর জীবন

পঞ্চম দফায়ও বিল পাসে ব্যর্থ সিনেট
পঞ্চম দফায়ও বিল পাসে ব্যর্থ সিনেট

পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি দস্যুপনা
ইসরায়েলি দস্যুপনা

সম্পাদকীয়

নিজেই নিজের বিউটিশিয়ান
নিজেই নিজের বিউটিশিয়ান

রকমারি লাইফ স্টাইল

লাইনচ্যুত উপবন এক্সপ্রেস
লাইনচ্যুত উপবন এক্সপ্রেস

নগর জীবন

কমিউনিটি ব্যাংকের স্বতন্ত্র পরিচালক হলেন মোর্শেদ হাসান খান
কমিউনিটি ব্যাংকের স্বতন্ত্র পরিচালক হলেন মোর্শেদ হাসান খান

নগর জীবন