শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩১, বুধবার, ১৯ মার্চ, ২০২৫

শিশুদের ব্যথার যত কারণ ও চিকিৎসা

ড. মোঃ সফিউল্যাহ প্রধান
অনলাইন ভার্সন
শিশুদের ব্যথার যত কারণ ও চিকিৎসা

শিশুদের শরীরে ব্যথার নানা কারণে হতে পারে। যেমন:

- গ্রোয়িং পেইন
- জুভেনাইল ইডিওপ্যাথিক আর্থ্রাইটিস
- লুপাস (সিস্টেমিক লিউপাস ইরিথেমাটোসাস)
- ভিটামিন-ডি সল্পতা
- লাইম ডিজিজ
- লিউকেমিয়া 
- বাত জ্বর
- পার্থেস ডিজিজ
- রেস্টলেস লেগ সিনড্রোম 
- কোভিড-১৯ 
- জন্মগত ত্রুটি

গ্রোয়িং পেইন:

বাচ্চারা সারাদিন ছোটাছুটি করে, খেলাধুলা করে। সন্ধ্যায় বা রাতে বিছানায় যাওয়ার পর তারা পায়ে বা শরীরে ব্যথার কমপ্লেইন করে। এই ধরনের ব্যথাকে গ্রোয়িং পেইন বলে। গ্রোয়িং পেইন সাধারণত তিন বছর থেকে শুরু করে বারো বছর পর্যন্ত শিশুদের হতে পারে। এই ব্যথা সব সময় থাকে না। 

ব্যথা সাধারণত সন্ধ্যা বা রাতের দিকে দেখা যায় এবং সকালের দিকে সেরে যায়। ব্যথা হয় পায়ের থাই, কাফ, হাঁটুর পিছন দিকে। গ্রোয়িং পেইনে সাধারণত কোন ঔষধ বা চিকিৎসার দরকার হয় না। ব্যথার মাত্রা অনুযায়ী রাতে ব্যথার স্থানে হালকা গরম সেঁক বা ম্যাসাজ করলে বাচ্চা আরামবোধ করে। প্যারাসিটামল ও ব্যথানাশক ক্রিম বা মলম চিকিৎসকের পরামর্শে দেয়া যেতে পারে। 

জুভেনাইল ইডিওপ্যাথিক আর্থ্রাইটিস (জিআইএ): 

এটি শিশুদের বাতরোগ, যেটার কারণে শিশুরা ব্যথার কমপ্লেইন করে। এই রোগে শরীরের বিভিন্ন জয়েন্টে বা গিড়াতে দীর্ঘস্থায়ী প্রদাহ হয়। প্রদাহের লক্ষণ গুলো হচ্ছে: গিড়া ব্যাথা, ফুলে যাওয়া ও নড়া চড়া করতে না পারা। তাছাড়া এই রোগে জয়েন্ট স্টিফনেস হয়, যা কিনা হাঁটলে বা এক পজিশনে দাঁড়িয়ে থাকলে বাড়বে। শারীরিক অসুস্থতার মধ্যে শিশুদের ক্ষুধামন্দা, জ্বর বা জ্বরভাব, শরীরে র্যাশ দেখা দিতে পারে। এই রোগে দ্রুত চিকিৎসকের শরনাপন্ন হতে হবে।

লুপাস (সিস্টেমিক লিউপাস ইরিথেমাটোসাস): 

এটি একটি অটোইমিউন রোগ যেটাতে শরীরের একের অধিক জয়েন্টে ব্যথা বা স্টিফনেস থাকবে। অন্যান্য লক্ষণগুলোর মধ্যে বুকে ব্যথা, চুলপড়া, জ্বর চর্মরোগ ইত্যাদি দেখা দিতে পারে। এই রোগে দ্রুত চিকিৎসকের শরনাপন্ন হতে হবে।

লাইম ডিজিজ:

এটি ব্যাকটেরিয়া দ্বারা সৃষ্ট একটি রোগ। এই রোগে শিশুদের জয়েন্ট ও মাংশপেশী দুটোতেই ব্যথা থাকবে। সাথে মাথাব্যথা, ক্লান্তি, ত্বকে ফুসকুড়ি ও জ্বরও থাকতে পারে। এই রোগে দ্রুত চিকিৎসকের শরনাপন্ন হতে হবে।

লিউকেমিয়া:

এটি একটি রক্তের রোগ। যা হলে রক্তের শ্বেত রক্তকনিকা অস্বাভাবিক হারে বৃদ্ধি পায় এবং রক্তের স্বাভাবিক কাজ গুলো ব্যহত হয়। লিউকেমিয়াতে শিশুদের হাড় ও জয়েন্টে ব্যথা থাকবে। তাছাড়া অন্যান্য উপসর্গগুলো যেমন: নাক দিয়ে রক্তপাত, শরীরের বিভিন্ন স্থানে রক্ত জমাট বাঁধা, দাঁত বা মাড়ি দিয়ে রক্তপাত, জ্বর, ক্ষুধামন্দা, ইত্যাদি দেখা দিতে পারে। এই রোগে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

বাতজ্বর:

বাতজ্বরকে ইংরেজিতে বলে রিউমেটিক ফিভার, এটা বাচ্চাদের প্রদাহজনিত রোগ। সাধারণত ৫ থেকে ১৫ বছর বয়সের বাচ্চাদের বাতজ্বর বেশি হয়। বাতজ্বর ব্রেইন, হৃৎপিন্ড, মেরুদন্ড ও ত্বক ইত্যাদি স্থানকে আক্রান্ত করে। এই রোগে হাত ও পায়ের বিভিন্ন জয়েন্টে ব্যথা, জ্বর, চামড়ায় লাল দাগ, প্রদাহজনিত কাঁপুনি ও খিঁচুনি, জয়েন্ট ফুলে যাওয়া সহ আরো অনেক সমস্যা দেখা দেয়। এই রোগে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

পার্থেস ডিজিজ:

পার্থেস ডিজিজ হিপ জয়েন্ট বা ফিমারের মাথায় রক্ত প্রবাহের ব্যাঘাতের ফলে শুরু হয়। সাধারণত ৩-১১ বছর বয়সী বাচ্চারা এই রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকে। এই রোগে নিতম্ব বা কুঁচকি, হাঁটু, গোড়ালিতে ব্যথা হয়ে থাকে। এছাড়াও হাঁটাচলা বা মুভমেন্টে সমস্যা  হয় এবং আক্রান্ত পা খাটো হয়ে যেতে পারে। এই রোগে দ্রুত চিকিৎসকের শরনাণাপন্ন হতে হবে।

রেস্টলেস লেগ সিনড্রোম:

এটি একটি স্নায়বিক ব্যাধি। রাতে ঘুমনোর সময়ে পায়ে চুলকানির সাথে সাথে পায়ে হালকা খিঁচুনি, ঝাঁকুনি বা পায়ের ভিতরে কোনও অস্বস্তি অনুভব করাকে রেস্টলেস লেগ সিনড্রোম বলা হয়। অনেক বাচ্চারা এই রোগে ভুগে থাকে। এই সমস্যা এড়াতে শরীরে নির্দিষ্ট ভিটামিনের যথাযথ পরিমাণ থাকা খুবই জরুরি। তাই শিশুদের পুষ্টিকর খাদ্যাভ্যাস নিশ্চিত করতে হবে। 

কোভিড-১৯:

যেসব শিশুরা কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত হয়েছিলো তাদের কিছু শারীরিক জটিলতা বা ব্যথা দেখা দিতে পারে। এই অবস্থাকে পোস্ট কোভিড সিনড্রম বলা হয়। দুর্বলতা, শ্বাসকষ্ট, মাংসপেশিতে এবং শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ব্যাথা ইত্যাদি সমস্যা দেখা দিতে পারে। এই রোগে দ্রুত চিকিৎসকের শরনাপন্ন হতে হবে।

জন্মগত ত্রুটি:

মাতৃগর্ভে থাকাকালীন ভ্রূণের ত্রুটি ও অস্বাভাবিকত্বের কারণে অনেক শিশু জন্মগত ত্রুটি নিয়ে জন্মগ্রহণ করে। অধিক আঙুল, কম আঙুল, জোড়া আঙুল, কাঁকড়ার মতো আঙুল, হাত বা পা না থাকা ইত্যাদি অনেক ধরনের জন্মগত ত্রুটি দেখা যায়। এসব ত্রুটির জন্য বাচ্চাদের বিভিন্ন রকম ব্যথা ও দৈনন্দিন চলাফেরায় সমস্যা হয়। 

সবচেয়ে বেশি পায়ের পাতার গঠনে সমস্যা দেখা দেয়, ফ্লাটফুট বা পেসকেভাস জাতীয় পাতার বিকৃতি হতে পারে। এতে করে পাতা ব্যথা হয়। হাঁটা-চলাফেরায় কষ্ট হয়। এ জন্য একজন রিহেব-ফিজিও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকে দেখিয়ে চিকিৎসা নিতে হবে। প্রয়োজনে জুতা কারেকশন করা লাগতে পারে।

অন্যান্য:

ভিটামিন ডি এর অভাব এবং পুষ্টিকর খাবারের অভাবে শিশুদের হাড় ব্যথা হতে পারে, অনেক সময় শিশুদের পা বেঁকে যেতে পারে (রিকেটস)। সেক্ষেত্রে সকালের রোদটা খুবই উপকারী ভিটামিন ডি এর জন্য। এছাড়াও ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবার যেমন: ডিম, দুধ, কলিজা, খাসীর পায়া, ঢেঁকিছাটা চাল, দেশী মুরগী, পালং শাক ইত্যাদি খেতে হবে।

লেখক: রিহেব-ফিজিও বিশেষজ্ঞ, সহযোগী অধ্যাপক (আইআইএইচএস) ও কনসালটেন্ট (ডিপিআরসি), শ্যামলী, ঢাকা।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
ঈদের দিনের খাওয়া-দাওয়া
ঈদের দিনের খাওয়া-দাওয়া
গর্ভকালীন ডায়াবেটিস : মা ও নবজাতাকের অসুস্থতা কিভাবে
গর্ভকালীন ডায়াবেটিস : মা ও নবজাতাকের অসুস্থতা কিভাবে
ঈদ যাত্রায় স্বাস্থ্যঝুঁকি
ঈদ যাত্রায় স্বাস্থ্যঝুঁকি
লাইপোমার উপসর্গ ও চিকিৎসা
লাইপোমার উপসর্গ ও চিকিৎসা
পরিপাকতন্ত্রের বিরল রোগ
পরিপাকতন্ত্রের বিরল রোগ
হার্ট ব্লক নিয়ে কিছু কথা
হার্ট ব্লক নিয়ে কিছু কথা
কবজি ব্যথা: কারণ ও করণীয়
কবজি ব্যথা: কারণ ও করণীয়
শারীরিক যোগ্যতা সুস্বাস্থ্যের মাপকাঠি
শারীরিক যোগ্যতা সুস্বাস্থ্যের মাপকাঠি
ঈদের দিনের খাবার দাবার
ঈদের দিনের খাবার দাবার
পায়ের পাতা ও গোড়ালি ব্যথায় করণীয়
পায়ের পাতা ও গোড়ালি ব্যথায় করণীয়
ডায়াবেটিস রোগীর কাঁধে ব্যথা
ডায়াবেটিস রোগীর কাঁধে ব্যথা
ঈদের দিনের পুষ্টি ভাবনা
ঈদের দিনের পুষ্টি ভাবনা
সর্বশেষ খবর
লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত
লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত

এই মাত্র | পর্যটন

ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬
ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত
হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য উপদেষ্টার বাবার ওপর হামলায় বিএনপি নেতা এ্যানির দুঃখ প্রকাশ
তথ্য উপদেষ্টার বাবার ওপর হামলায় বিএনপি নেতা এ্যানির দুঃখ প্রকাশ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা
ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ
লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো
মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"
"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী
সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক
যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার
দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আরও একজনের মৃত্যু
রাজশাহীতে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আরও একজনের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা
ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল
জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা
শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন
অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত
বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পর্যটকের পদচারণায় মুখর কুয়াকাটা
পর্যটকের পদচারণায় মুখর কুয়াকাটা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার
নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিকলী জিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী
নিকলী জিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত
ফেনীতে ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মনিকগঞ্জে ঈদ উৎসবে গ্রামীন খেলা অনুষ্ঠিত
মনিকগঞ্জে ঈদ উৎসবে গ্রামীন খেলা অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল আরোহী দুই কিশোর নিহত
মোটরসাইকেল আরোহী দুই কিশোর নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম
বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ
লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?
ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক কেজি ‘শসার’ দাম ৫৬ হাজার টাকা!
এক কেজি ‘শসার’ দাম ৫৬ হাজার টাকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র
জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস
ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল
সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’
বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি
যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির
গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি
ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ
ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল
নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ
জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল
অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা
চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস
ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : বেগম খালেদা জিয়া
সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : বেগম খালেদা জিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট
ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ
টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের ছুটি কাটিয়ে মেট্রোরেল ও আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল শুরু
ঈদের ছুটি কাটিয়ে মেট্রোরেল ও আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল
মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে
ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মোট্রিচের পদত্যাগ
ইসরায়েলি অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মোট্রিচের পদত্যাগ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক