শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:১১, মঙ্গলবার, ০৬ মে, ২০২৫

উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশন কী?

ডা. এম শরিফুল আলম
অনলাইন ভার্সন
উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশন কী?

স্বাভাবিক রক্তচাপ হলো সেই বল, যার সাহায্যে রক্ত শরীরের একস্থান থেকে অন্যস্থানে পৌঁছায়। হৃদপিন্ডের পাম্পিং ক্রিয়ার মাধ্যমে রক্তচাপ তৈরি হয়। রক্ত চাপের কোনো একক নির্দিষ্ট মাত্রা নেই। বিভিন্ন বয়সের সাথে সাথে একেক জনের রক্তচাপের মাত্রা ভিন্ন এবং একই মানুষের বেলায় বিভিন্ন সময়ে রক্তচাপও কম বেশি হতে পারে। উত্তেজনা, দুশ্চিন্তা, অধিক পরিশ্রম, কম ঘুম ও অতিরিক্ত ব্যয়ামের ফলে রক্তচাপ বাড়তে পারে। ঘুম ভালো হলে এবং বিশ্রাম নিলে রক্তচাপ কমে যায়। রক্তচাপের এই পরিবর্তন স্বাভাবিক। সাধারণত বয়স যত কম, রক্তচাপও তত কম হয়। যদি কারও রক্তচাপ নরমাল মাত্রার চাইতে বেশি হয় এবং অধিকাংশ সময় এমনকি বিশ্রামকালীনও বেশি থাকে, তবে ধরে নিতে হবে তিনি উচ্চ রক্তচাপের রোগী।

উচ্চ রক্তচাপ হওয়ার কারণ?

শতকরা ৯০ ভাগ রোগীর উচ্চ রক্তচাপের কোনো নির্দিষ্ট কারণ জানা যায় না। একে প্রাইমারি বা এসেন্সিয়াল রক্তচাপ বলে। সাধারণত বয়স্ক মানুষের উচ্চ রক্তচাপ বেশি হয়ে থাকে। কিছু কিছু বিষয় উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি বাড়ায়, যেমন:

বংশানুক্রমিক : উচ্চ রক্তচাপের বংশগত ধারাবাহিকতা আছে, যদি বাবা-মায়ের উচ্চ রক্তচাপ থাকে। তবে সন্তানেরও উচ্চ রক্তচাপ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এমনকি নিকটাত্মীয়ের উচ্চ রক্তচাপ থাকলেও অন্যদের রক্তচাপের ঝুঁকি থাকে।

ধুমপান : ধুমপায়ীদের শরীরে তামাকের নানা রকম বিষাক্ত পদার্থের প্রতিক্রিয়ায় উচ্চ রক্তচাপসহ ধমনী, শিরার নানা রকম রোগ ও হৃদরোগ দেখা দিতে পারে। তামাক, জর্দা, গুল ব্যবহারে একই সমস্যা হতে পারে।

অতিরিক্ত লবণ গ্রহণ : খাবার লবণে সোডিয়াম থাকে যা রক্তের জলীয় অংশ বাড়িয়ে দেয়। ফলে রক্তের আয়তন বেড়ে যায় এবং রক্ত চাপও বেড়ে যায়।

অধিক ওজন এবং অলস জীবনযাত্রা : যথেষ্ঠ পরিমাণে ব্যয়াম ও শারীরিক পরিশ্রম না করলে শরীরে ওজন বেড়ে যেতে পারে। এতে হৃদযন্ত্রকে অতিরিক্ত পরিশ্রম করতে হয় এবং ফলে অধিক ওজন সম্পন্ন লোকদের উচ্চ রক্তচাপ হয়ে থাকে।

অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস : অতিরিক্ত চর্বিজাতীয় খাবার, যেমন মাংস, মাখন এবং ডুবা তেলে ভাজা খাবার খেলে ওজন বাড়বে। কলিজা, গুর্দা, মগজ এসব খেলে রক্তে কোলেস্টেরল বেড়ে যায়। রক্তে অতিরিক্ত কোলেস্টেরল হলে রক্তনালীর দেয়াল মোটা ও শক্ত হয়ে যায়। এর ফলে রক্তচাপ বেড়ে যেতে পারে।

অতিরিক্ত মদ্যপান : যারা নিয়মিত অত্যাধিক পরিমাণে মদ্যপান করে, তাদের উচ্চ রক্তচাপ বেশি হয়। অ্যালকোহলে অতিরিক্ত ক্যালরি থাকে, এর ফলে ওজন বেড়ে যায় এবং এতে রক্তচাপ বেড়ে যায়।

ডায়াবেটিস : ডায়াবেটিস রোগীদের অথারোসক্লেরোসিস বেশি হয়। ফলে বয়সের সাথে সাথে ডায়াবেটিস রোগীদের উচ্চ রক্তচাপ দেখা দেয়। এ ছাড়া তাদের অন্ধত্ব ও কিডনীর নানা রকম রোগ হতে পারে।

অতিরিক্ত উৎকণ্ঠা: অতিরিক্ত রাগ, উত্তেজনা, ভীতি এবং মানসিক চাপের কারণেও রক্তচাপ সাময়িকভাবে বেড়ে যেতে পারে। যদি এই মানসিক চাপ অব্যাহত থাকে এবং রোগী ক্রমবর্ধমান মানসিক চাপের সঙ্গে খাপ খাওয়াতে না পারেন, তবে এই উচ্চ রক্তচাপ স্থায়ী রূপ নিতে পারে।

উচ্চ রক্তচাপ হলে করণীয়?

জীবন যাত্রার পরিবর্তন এনে উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি কমানো সম্ভব। বংশগতভাবে উচ্চ রক্তচাপ থাকলে তা কমানো সম্ভব না। তবে এরকম ক্ষেত্রে যে সব উপাদান নিয়ন্ত্রণ করা যায়, সেগুলোর ব্যাপাবে বেশি মনোযোগী হওয়া উচিত।

* অতিরিক্ত ওজন কমাতে হবে।
* খাওয়া-দাওয়া নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।
* নিয়মিত ব্যায়াম ও কায়িক পরিশ্রম করতে হবে।
* খাদ্য গ্রহণের ক্ষেত্রে সতর্কতা : কম চর্বি ও কম কোলেস্টেরল যুক্ত খাবার গ্রহণ করতে হবে। যেমন খাশি বা গরুর গোস্ত , কলিজা, মগজ, গিলা, গুর্দা কম খেতে হবে। কম তেলে রান্না করা খাবার এবং ননী তোলা দুধ, অসম্পৃক্ত চর্বি যেমন সয়াবিন, ক্যানোলা, ভুট্টার তেল অথবা সূর্যমুখীর তেল খাওয়া যাবে। বেশি আশযুক্ত খাবার গ্রহণ করা ভালো। আটার রুটি এবং সুজি জাতীয় খাবার পরিমাণ মতো খাওয়া ভালো।

* লবণ নিয়ন্ত্রণ : তরকারিতে প্রয়োজনীয় লবণের বাইরে অতিরিক্ত লবণ পরিহার করতে হবে। 
* মদ্যপান : অতিরিক্ত মদ্যপান পরিহার করতে হবে।
* নিয়মিত ব্যায়াম : সকাল-সন্ধ্যা হাঁটাচলা, সম্ভব হলে দৌড়ানো, হালকা ব্যায়াম, লিফটে না চড়ে সিঁড়ি ব্যবহার ইত্যাদি।
* ধুমপান বর্জন :  ধুমপান অবশ্যই বর্জনীয়। ধুমপায়ীর সংস্পর্শ থেকে দূরে থাকুন। তামাক পাতা, জর্দ্দা, গুল লাগানো ইত্যাদিও পরিহার করতে হবে।
* ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ : যাদের ডায়াবেটিস আছে, তা অবশ্যই নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।  
* মানসিক ও শারীরিক চাপ সামলাতে হবে : নিয়মিত বিশ্রাম, সময় মতো ঘুমানো, শরীরকে অতিরিক্ত ক্লান্তি থেকে বিশ্রাম দিতে হবে। নিজের সখের কাজ করা, নিজ ধর্মের চর্চা করা ইত্যাদির মাধ্যমে মানসিক শান্তি বেশি হবে।
* রক্তচাপ নিয়মিত পরীক্ষা : নিয়মিত চিকিৎসকের কাছে গিয়ে রক্তচাপ পরীক্ষা করানো উচিত। যত আগে উচ্চ রক্তচাপ ধরা পড়ে, তত আগে নিয়ন্ত্রণ করা যায় এবং জটিলতা হতে রক্ষা পাওয়া যায়।

লেখক : কনসালটেন্ট, ক্লিনিক্যাল ও ইন্টারভেনশনাল কার্ডিওলজিস্ট, আলোক হেলথকেয়ার, মিরপুর-১০

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
এভারকেয়ার হসপিটাল ঢাকাতে বিশ্ব অ্যাজমা দিবস পালিত
এভারকেয়ার হসপিটাল ঢাকাতে বিশ্ব অ্যাজমা দিবস পালিত
বাংলাদেশে চোখের চিকিৎসাব্যবস্থা আন্তর্জাতিক মানের
বাংলাদেশে চোখের চিকিৎসাব্যবস্থা আন্তর্জাতিক মানের
বন্ধ্যত্বের বিশ্বমানের চিকিৎসা দেশেই
বন্ধ্যত্বের বিশ্বমানের চিকিৎসা দেশেই
বাংলাদেশের প্রথম পূর্ণাঙ্গ অ্যাস্থেটিক সার্জারি সেন্টার
বাংলাদেশের প্রথম পূর্ণাঙ্গ অ্যাস্থেটিক সার্জারি সেন্টার
চিকিৎসা ব্যয় বহনে বছরে গরিব হচ্ছে ৫০ লাখ মানুষ : বিএমইউ উপাচার্য
চিকিৎসা ব্যয় বহনে বছরে গরিব হচ্ছে ৫০ লাখ মানুষ : বিএমইউ উপাচার্য
বুকে টিউমার ও প্রতিকার
বুকে টিউমার ও প্রতিকার
কিডনি সেবার মান বাড়াতে ১,০০০ ডায়ালাইসিস মেশিন কিনবে সরকার: স্বাস্থ্য সচিব
কিডনি সেবার মান বাড়াতে ১,০০০ ডায়ালাইসিস মেশিন কিনবে সরকার: স্বাস্থ্য সচিব
একটি অবিশ্বাস: সারা জীবনের কান্না
একটি অবিশ্বাস: সারা জীবনের কান্না
রেনাটার পৃষ্ঠপোষকতায় ক্যান্সার অ্যাওয়ারনেস ফাউন্ডেশনের মহৎ উদ্যোগ
রেনাটার পৃষ্ঠপোষকতায় ক্যান্সার অ্যাওয়ারনেস ফাউন্ডেশনের মহৎ উদ্যোগ
শ্বাসকষ্ট : সমস্যা ফুসফুসের নাকি হৃৎপিণ্ডের?
শ্বাসকষ্ট : সমস্যা ফুসফুসের নাকি হৃৎপিণ্ডের?
গতি বদলিয়ে ১৪ মিনিট হাঁটুন, মিলবে যে উপকারিতা
গতি বদলিয়ে ১৪ মিনিট হাঁটুন, মিলবে যে উপকারিতা
হেমাচুরিয়া বা প্রস্রাবে রক্ত: সতর্ক হওয়ার সংকেত
হেমাচুরিয়া বা প্রস্রাবে রক্ত: সতর্ক হওয়ার সংকেত
সর্বশেষ খবর
শুল্কযুদ্ধের পরিণতি, আমেরিকায় বাণিজ্য ঘাটতিতে নতুন রেকর্ড
শুল্কযুদ্ধের পরিণতি, আমেরিকায় বাণিজ্য ঘাটতিতে নতুন রেকর্ড

১ সেকেন্ড আগে | বাণিজ্য

গরু চোরাচালান রোধে সাতক্ষীরা সীমান্তে বিজিবির কঠোর নজরদারি
গরু চোরাচালান রোধে সাতক্ষীরা সীমান্তে বিজিবির কঠোর নজরদারি

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উন্নত শিক্ষা ও গবেষণার প্রতিশ্রুতি স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির স্থায়ী ক্যাম্পাসে
উন্নত শিক্ষা ও গবেষণার প্রতিশ্রুতি স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির স্থায়ী ক্যাম্পাসে

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলি হামলায় ধ্বংস ইয়েমেনের সানা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর
ইসরায়েলি হামলায় ধ্বংস ইয়েমেনের সানা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন বছর আলোচনার পর যুক্তরাজ্যের সাথে ভারতের বৃহৎ বাণিজ্য চুক্তি
তিন বছর আলোচনার পর যুক্তরাজ্যের সাথে ভারতের বৃহৎ বাণিজ্য চুক্তি

১৬ মিনিট আগে | বাণিজ্য

মহেশখালীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক নিহত
মহেশখালীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক নিহত

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জানালার গ্রিল কেটে ঘরে ঢুকে ডাকাতি, স্বর্ণালংকার লুট
জানালার গ্রিল কেটে ঘরে ঢুকে ডাকাতি, স্বর্ণালংকার লুট

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে আন্তঃজেলা ডাকাত দলের ৪ সদস্য গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে আন্তঃজেলা ডাকাত দলের ৪ সদস্য গ্রেফতার

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রোনালদো চাইলে ৪৫ বছর বয়সেও খেলতে পারবেন
রোনালদো চাইলে ৪৫ বছর বয়সেও খেলতে পারবেন

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চুয়াডাঙ্গায় আম সংগ্রহের তারিখ ঘোষণা
চুয়াডাঙ্গায় আম সংগ্রহের তারিখ ঘোষণা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬৭৬
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬৭৬

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক মন্ত্রী তাজুল ইসলামসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক মন্ত্রী তাজুল ইসলামসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের গণতন্ত্র, বাংলাদেশে ফিরেছে: মোশারফ হোসেন
বাংলাদেশের গণতন্ত্র, বাংলাদেশে ফিরেছে: মোশারফ হোসেন

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

মির্জাপুরে গ্রাম পুলিশের মাসব্যাপী বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ শুরু
মির্জাপুরে গ্রাম পুলিশের মাসব্যাপী বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ শুরু

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কুলছাত্র হাত্যাকারীদের শাস্তির দাবিতে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ, মানববন্ধন
স্কুলছাত্র হাত্যাকারীদের শাস্তির দাবিতে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ, মানববন্ধন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় গ্রাম পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের মাসব্যাপী প্রশিক্ষণ শুরু
নেত্রকোনায় গ্রাম পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের মাসব্যাপী প্রশিক্ষণ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতি শব্দটি অভিধান থেকে মুছে ফেলতে হবে: ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতি শব্দটি অভিধান থেকে মুছে ফেলতে হবে: ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
পাবনায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চসিকের ভেজাল বিরোধী অভিযানে বেকারিকে জরিমানা
চসিকের ভেজাল বিরোধী অভিযানে বেকারিকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মনপুরায় ‘জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব’ শীর্ষক আলোচনা সভা
মনপুরায় ‘জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব’ শীর্ষক আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

আমেরিকা ও ইরানের মধ্যে ন্যায্য পারমাণবিক চুক্তি চায় রাশিয়া
আমেরিকা ও ইরানের মধ্যে ন্যায্য পারমাণবিক চুক্তি চায় রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘টিচিং মেথডোলজি এন্ড অ্যাসেসমেন্ট’ শীর্ষক সভা
চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘টিচিং মেথডোলজি এন্ড অ্যাসেসমেন্ট’ শীর্ষক সভা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চয়নিকা চৌধুরীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
চয়নিকা চৌধুরীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা সিরিজে দলে ফিরতে পারেন তাসকিন
শ্রীলঙ্কা সিরিজে দলে ফিরতে পারেন তাসকিন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বব্যাপী ১৯ বিলিয়ন পাসওয়ার্ড ফাঁস, গবেষণায় যা দেখা গেলো
বিশ্বব্যাপী ১৯ বিলিয়ন পাসওয়ার্ড ফাঁস, গবেষণায় যা দেখা গেলো

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সুনামগঞ্জে কৃষকের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
সুনামগঞ্জে কৃষকের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বায়ুদূষণের বিরুদ্ধে অভিযান, দেশজুড়ে নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দসহ ইটভাটা ধ্বংস
বায়ুদূষণের বিরুদ্ধে অভিযান, দেশজুড়ে নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দসহ ইটভাটা ধ্বংস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'যুদ্ধ পরিস্থিতি' হলে কী করবেন নাগরিকরা, বুধবার ভারতজুড়ে মহড়া
'যুদ্ধ পরিস্থিতি' হলে কী করবেন নাগরিকরা, বুধবার ভারতজুড়ে মহড়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় মাদক ব্যবসায়ীর ১০ বছরের সাজা
নেত্রকোনায় মাদক ব্যবসায়ীর ১০ বছরের সাজা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুশিয়ারা নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে প্রাণ গেল যুবকের
কুশিয়ারা নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে প্রাণ গেল যুবকের

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
ইয়েমেনে তাণ্ডব চালাল ৩০টি ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান
ইয়েমেনে তাণ্ডব চালাল ৩০টি ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদুল আজহায় ছুটি ১০ দিন: প্রেস সচিব
ঈদুল আজহায় ছুটি ১০ দিন: প্রেস সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভাইয়ার দিকে খেয়াল রেখো’, বিমানে ওঠার আগে বললেন খালেদা জিয়া
‘ভাইয়ার দিকে খেয়াল রেখো’, বিমানে ওঠার আগে বললেন খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র কিনতে রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থাকছে না
সঞ্চয়পত্র কিনতে রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থাকছে না

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

১৭ বছর পর দেশে ফিরছেন জোবাইদা রহমান, থাকবেন ‘মাহবুব ভবনে’
১৭ বছর পর দেশে ফিরছেন জোবাইদা রহমান, থাকবেন ‘মাহবুব ভবনে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক মহড়ার আগেই ডুবে গেল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের জাহাজ
সামরিক মহড়ার আগেই ডুবে গেল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের জাহাজ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলশানের বাসভবনে খালেদা জিয়া
গুলশানের বাসভবনে খালেদা জিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে ফিরলেন বেগম খালেদা জিয়া
দেশে ফিরলেন বেগম খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের পাশে থাকার ঘোষণা দিলো ইরান
পাকিস্তানের পাশে থাকার ঘোষণা দিলো ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একদিনে চার দেশে হামলা চালাল ইসরায়েল
একদিনে চার দেশে হামলা চালাল ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যে কোনো সময় হামলা চালাবে ভারত, পাল্টা প্রতিঘাতে প্রস্তুত পাকিস্তান’
‘যে কোনো সময় হামলা চালাবে ভারত, পাল্টা প্রতিঘাতে প্রস্তুত পাকিস্তান’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থানকুনি পাতার উপকারিতা
থানকুনি পাতার উপকারিতা

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ভারতের কয়েকটি রাজ্যে যুদ্ধমহড়ার নির্দেশ
ভারতের কয়েকটি রাজ্যে যুদ্ধমহড়ার নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফিরোজা’র নিরাপত্তায় সেনাবাহিনী, সামনে নেতাকর্মীদের ঢল
‘ফিরোজা’র নিরাপত্তায় সেনাবাহিনী, সামনে নেতাকর্মীদের ঢল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি, কুয়েত ও জর্ডানে ভয়াবহ ধূলিঝড়
সৌদি, কুয়েত ও জর্ডানে ভয়াবহ ধূলিঝড়

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু ড্রোন হামলার পর মস্কোর সব বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা
মুহুর্মুহু ড্রোন হামলার পর মস্কোর সব বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোহা থেকে ঢাকার পথে খালেদা জিয়া
দোহা থেকে ঢাকার পথে খালেদা জিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএল প্লে-অফে যেতে কার কী সমীকরণ?
আইপিএল প্লে-অফে যেতে কার কী সমীকরণ?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রমিকের ৮০০ কোটি টাকা স্বপনের পেটে
শ্রমিকের ৮০০ কোটি টাকা স্বপনের পেটে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্থায়ীভাবে পুরো গাজা দখলের দিকে এগোচ্ছে ইসরায়েল?
স্থায়ীভাবে পুরো গাজা দখলের দিকে এগোচ্ছে ইসরায়েল?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের আশঙ্কায় যুবকদের ট্রেনিং দিচ্ছে ভারত
যুদ্ধের আশঙ্কায় যুবকদের ট্রেনিং দিচ্ছে ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা পরিষদের সভায় প্রধান উপদেষ্টা
উপদেষ্টা পরিষদের সভায় প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবেগাপ্লুত নেতা-কর্মীদের শুভেচ্ছায় সিক্ত খালেদা জিয়া
আবেগাপ্লুত নেতা-কর্মীদের শুভেচ্ছায় সিক্ত খালেদা জিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭ বছর পর দেশে ফিরলেন ডা. জোবাইদা রহমান
১৭ বছর পর দেশে ফিরলেন ডা. জোবাইদা রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ টি এম আজহারের জন্য দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির
এ টি এম আজহারের জন্য দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বেচ্ছায় যুক্তরাষ্ট্র ছাড়লে অভিবাসীদের ভাতা দেবে ট্রাম্প প্রশাসন
স্বেচ্ছায় যুক্তরাষ্ট্র ছাড়লে অভিবাসীদের ভাতা দেবে ট্রাম্প প্রশাসন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামের দৃষ্টিতে শাম অঞ্চলের ভৌগোলিক গুরুত্ব
ইসলামের দৃষ্টিতে শাম অঞ্চলের ভৌগোলিক গুরুত্ব

১৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাজধানীতে সাবেক এমপিসহ ৯ জন গ্রেফতার
রাজধানীতে সাবেক এমপিসহ ৯ জন গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ থেকে আরও কর্মী নিয়োগে আগ্রহী ইতালি
বাংলাদেশ থেকে আরও কর্মী নিয়োগে আগ্রহী ইতালি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান উপকূলে ভারতীয় গুপ্তচর-বিমান শনাক্তের দাবি
পাকিস্তান উপকূলে ভারতীয় গুপ্তচর-বিমান শনাক্তের দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জনজোয়ারে ফিরছেন খালেদা
জনজোয়ারে ফিরছেন খালেদা

প্রথম পৃষ্ঠা

অনলাইনে ঢুকলেই প্রতারণার ফাঁদ
অনলাইনে ঢুকলেই প্রতারণার ফাঁদ

নগর জীবন

রইস হত্যার বিচার দাবিতে উত্তাল চট্টগ্রাম
রইস হত্যার বিচার দাবিতে উত্তাল চট্টগ্রাম

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাজারে সাতক্ষীরার আম
বাজারে সাতক্ষীরার আম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধ উত্তেজনায় নতুন মাত্রা
যুদ্ধ উত্তেজনায় নতুন মাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদের আগেই পাওয়া যাবে নতুন নোট
ঈদের আগেই পাওয়া যাবে নতুন নোট

শিল্প বাণিজ্য

হাসপাতালে বসেই মামলা তুলে নিতে বাদীকে হুমকি
হাসপাতালে বসেই মামলা তুলে নিতে বাদীকে হুমকি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসুতে নির্বাচন কমিশন গঠনের তোড়জোড়
ডাকসুতে নির্বাচন কমিশন গঠনের তোড়জোড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র ব্যর্থ করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করবে বিএনপি
ষড়যন্ত্র ব্যর্থ করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করবে বিএনপি

নগর জীবন

সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে নতুন উপকারভোগী ৪ লাখ
সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে নতুন উপকারভোগী ৪ লাখ

শিল্প বাণিজ্য

ফের অচলাবস্থা কুয়েটে
ফের অচলাবস্থা কুয়েটে

পেছনের পৃষ্ঠা

করপোরেট করহার নিয়ে ব্যবসায়ীদের উদ্বেগ
করপোরেট করহার নিয়ে ব্যবসায়ীদের উদ্বেগ

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বাস্থ্যে আমূল পরিবর্তনের সুপারিশ
স্বাস্থ্যে আমূল পরিবর্তনের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছেই বিতর্কের মামলা
বাড়ছেই বিতর্কের মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটজুড়ে পরিবেশের ওপর নির্যাতন
সিলেটজুড়ে পরিবেশের ওপর নির্যাতন

নগর জীবন

মুক্তিযুদ্ধের ঘটনা মালার মতো গাঁথতে চেয়েছি : মাসুদ পারভেজ
মুক্তিযুদ্ধের ঘটনা মালার মতো গাঁথতে চেয়েছি : মাসুদ পারভেজ

শোবিজ

শশীর কোনো হেটার্স নেই নেগেটিভিটি নেই
শশীর কোনো হেটার্স নেই নেগেটিভিটি নেই

শোবিজ

দানবীয় লুকে মোশাররফ করিম
দানবীয় লুকে মোশাররফ করিম

শোবিজ

বগুড়ায় ভুট্টায় ঝুঁকছেন কৃষকরা
বগুড়ায় ভুট্টায় ঝুঁকছেন কৃষকরা

নগর জীবন

বার্সা-ইন্টার অলিখিত ফাইনাল
বার্সা-ইন্টার অলিখিত ফাইনাল

মাঠে ময়দানে

মেয়র ঘোষণা নিয়ে মামলা খারিজ
মেয়র ঘোষণা নিয়ে মামলা খারিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটবলার মহসিনের সন্ধানে বাফুফে
ফুটবলার মহসিনের সন্ধানে বাফুফে

মাঠে ময়দানে

ফের অন্তরালে পপি
ফের অন্তরালে পপি

শোবিজ

নিউজিল্যান্ডকে পাত্তাই দিল না বাংলাদেশ
নিউজিল্যান্ডকে পাত্তাই দিল না বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজও কেন কালজয়ী ‘ওরা ১১ জন’
আজও কেন কালজয়ী ‘ওরা ১১ জন’

শোবিজ

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ ১০ নম্বরে
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ ১০ নম্বরে

মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কায় টাইগারদের পূর্ণাঙ্গ সিরিজ
শ্রীলঙ্কায় টাইগারদের পূর্ণাঙ্গ সিরিজ

মাঠে ময়দানে

হ্যারি কেইনের প্রথম শিরোপা
হ্যারি কেইনের প্রথম শিরোপা

মাঠে ময়দানে

ফিফার অনুমতির অপেক্ষায় সামিত
ফিফার অনুমতির অপেক্ষায় সামিত

মাঠে ময়দানে