শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৭ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৬, বৃহস্পতিবার, ০৭ আগস্ট, ২০২৫

বিএনপির বিজয় র‌্যালি

রাজনীতিবিদদের মুখ দেখাদেখি যেন বন্ধ না হয় : তারেক রহমান

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতিবিদদের মুখ দেখাদেখি যেন বন্ধ না হয় : তারেক রহমান

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, নিরাপদ বাংলাদেশ গড়তে সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এসেছে। বিভিন্ন ইস্যুতে মতভেদ থাকলেও রাজনৈতিক দলগুলোকে দেশ ও জনগণের স্বার্থে এক থাকতে হবে। এ সময় কোনো ইস্যুতেই রাজনীতিবিদদের মুখ দেখাদেখি যেন বন্ধ না হয়। রাজনৈতিক দলের সদস্যদের উদ্দেশে তিনি বলেন, বিভিন্ন ইস্যুতে মতভেদ থাকবে। এসব মতভেদ দূর করতে আমাদের আলোচনা চলবে। জাতীয় কোনো ইস্যুতে, গণতন্ত্রের প্রশ্নে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যাতে মুখ দেখাদেখি বন্ধ না হয়, সে লক্ষ্যে জাতীয় স্বার্থে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকা প্রয়োজন। কারণ আমি বিশ্বাস করি- ‘ধর্ম, দর্শন, মত যার যার, রাষ্ট্র আমাদের সবার।’ এ সময় দেশ ও জনগণের কল্যাণে কাজ করতে সবার সহযোগিতা ও সমর্থন চান তিনি। গতকাল বিকালে রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে গণ অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে দলের বিজয় র‌্যালি শুরুর প্রাক্কালে লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে তারেক রহমান এসব কথা বলেন। জুলাই গণ অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে বিএনপি এ বিজয় র‌্যালি বের করে। বিকাল ৪টা ৪৫ মিনিটে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয় নয়াপল্টনের সামনে থেকে এ র‌্যালি শুরু হয়।

দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বিজয় র‌্যালির উদ্বোধন করেন। লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।

বিজয় র‌্যালিটি নয়াপল্টন থেকে শুরু হয়ে বিজয়নগর, পুরানা পল্টন মোড়, জাতীয় প্রেস ক্লাব, মৎস্য ভবন হয়ে শাহবাগ গিয়ে শেষ হয়। র‌্যালিতে পিকআপ ভ্যানে চড়ে যোগ দেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, সালাহউদ্দিন আহমেদসহ অন্যান্য কেন্দ্রীয় নেতারা। র‌্যালি শুরুর কয়েক ঘণ্টা আগেই নয়াপল্টন এলাকায় জড়ো হতে শুরু করেন দলটির নেতা-কর্মীরা। বিএনপি ছাড়াও যুবদল, ছাত্রদলসহ অন্যান্য সহযোগী ও অঙ্গ-সংগঠনের নেতা-কর্মীরাও র‌্যালিতে যোগ দেন। হাতে ও মাথায় জাতীয় এবং দলীয় পতাকাসহ বিভিন্ন রঙের ক্যাপ পরে র‌্যালিতে অংশ নেন। র‌্যালির সামনে ছিল ব্যান্ড পার্টি। অনেকে ধানের শীষ দিয়ে সেজে র‌্যালিতে আসেন। গণতন্ত্র ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় নাগরিকদের আরও সতর্ক এবং সচেতন হওয়ার আহ্বান জানান বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। তিনি বলেন, নিরাপদ বাংলাদেশ গড়তে সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এসেছে এখন। দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহ্বান জানিয়ে তারেক রহমান বলেন, ফ্যাসিবাদের সময় আমরা নিরাপদ ছিলাম না। আমাদের সন্তানরা নিরাপদ ছিল না। আমাদের ভোটের অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়েছিল। পুরো বাংলাদেশকে বর্বর বন্দিশালা বানানো হয়েছিল। গণতন্ত্র এবং আইনের শাসন না থাকায় এমনটা হয়েছিল। তারেক রহমান বলেন, গণতন্ত্র এবং দেশের জনগণের সামনে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠার এক অপার সম্ভাবনা এবং সুযোগ এসেছে। ‘চব্বিশের আন্দোলনের কারণে আসা সুযোগকে কাজে লাগিয়ে রাজনৈতিক শক্তি প্রতিষ্ঠা করা গেলে; জনগণের রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক ক্ষমতা নিশ্চিত করতে পারলে, ভবিষ্যতে আর কেউ ফ্যাসিবাদ প্রতিষ্ঠা করার সুযোগ পাবে না। দেশকে তাঁবেদার রাষ্ট্রে পরিণত করতে পারবে না। আর কোনো রক্তাক্ত চব্বিশ আমাদের দেখতে হবে না। বিজয় মিছিল আয়োজন নিয়ে তারেক রহমান বলেন, পতিত ও পলাতক ফ্যাসিস্টের আমলে অন্ধকারের রাজত্ব কায়েম হয়েছিল। তারেক রহমান বলেন, ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনের সময় বিএনপিসহ বিরোধী দল এবং মতের নেতা-কর্মী সমর্থকদের বিরুদ্ধে লাখ লাখ মিথ্যা এবং রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মামলা দেওয়া হয়েছে। বিএনপির এমন নেতাও রয়েছেন, যার বিরুদ্ধে শতাধিক মামলা রয়েছে। এমনকি ৪ শতাধিক মামলাও আছে অনেকের বিরুদ্ধে। গুম-অপহরণের শিকার হয়েছেন বিএনপিসহ বিরোধী দলের শত শত রাজনৈতিক নেতা-কর্মী। শুধু চব্বিশের এক মাসে গণ অভ্যুত্থানে দেড় হাজারের বেশি মানুষকে হত্যা করা হয়েছে। খুনিদের বন্দুকের নল থেকে মায়ের কোলে থাকা চার বছরের শিশুও রেহাই পায়নি। ক্ষমতাসীন ফ্যাসিস্টের কারণে আমাদের অনেক সাহসী সেনা কর্মকর্তার হত্যাযজ্ঞের শিকার হতে হয়েছে। আজকের (গতকাল) এই মিছিল অন্ধকার থেকে বেরিয়ে আলোর পথে যাত্রা উল্লেখ করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, তবে এ যাত্রা খুব সহজ নয়। ফ্যাসিবাদ উগ্রবাদ, চরমপন্থা যাতে আলোর পথে অন্ধকারের রেখা টেনে যেতে না পারে, এ ব্যাপারে গণতান্ত্রিক জনগণকে সদা সতর্ক থাকার আহ্বান জানান তারেক রহমান। তিনি আরও বলেন, আমাদের ভাই-বোন সন্তান-স্বজনদের জীবনের বিনিময়ে আমাদের অর্জিত ফ্যাসিস্টমুক্ত বাংলাদেশে আর কখনো চব্বিশের মতো রক্ত দেখতে হবে না। ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে প্রতিটি নাগরিকের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলতে চাই, আপনার নিজের অধিকার প্রতিষ্ঠা করার জন্য, পরিবারের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য, বর্তমান এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের সামনে একটি নিরাপদ বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার জন্য একজন নাগরিক হিসেবে সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এসেছে। বিএনপির নেতৃত্বে গণতন্ত্রের অভিযাত্রায় বিজয়ের শুরুতে স্বাধীনতা প্রিয়, গণতন্ত্র প্রিয়, দেশবাসীর উদ্দেশে তারেক রহমান বলেন, যিনি যেই দলেরই সদস্য কিংবা যে রাজনৈতিক দলেরই সদস্য হোন না কেন, আমাদের অবশ্যই সবার একটি কথা মনে রাখা দরকার। ফ্যাসিস্ট শাসনামলে আমরা কেউই নিরাপদ ছিলাম না। আমাদের সন্তানেরা কেউ নিরাপদ থাকতে পারেনি। আমাদের ভোটের অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়েছিল। আমাদের সব গণতান্ত্রিক, রাজনৈতিক অধিকার কেড়ে নিয়ে গণতান্ত্রিক জনগণের জন্য সমগ্র বাংলাদেশটাকেই বরাবর বন্দিখানা, আয়নাঘর বানিয়ে ফেলা হয়েছিল। সুতরাং দেশে যদি গণতন্ত্র এবং আইনের শাসন না থাকে তাহলে নারী কিংবা পুরুষ, সংখ্যালঘু কিংবা সংখ্যাগুরু কেউই নিরাপদ নই। একমাত্র গণতন্ত্র এবং আইনের শাসন জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারে। সেজন্যই আসুন, দেশে গণতন্ত্র এবং আইনের শাসন নিশ্চিত করার জন্য রাষ্ট্র এবং সরকারে জনগণের কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করার জন্য, হাজারো শহীদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত আমাদের গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক অধিকারগুলোর সুষ্ঠু প্রয়োগ এবং চর্চা করি।

তিনি আরও বলেন, জনগণের রায়ে রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে, বিএনপি কী ধরনের সরকার এবং রাজনীতি পরিচালনা করবে তা দলের পক্ষ থেকে ইতোমধ্যে ৩১ দফার মাধ্যমে একটি রূপরেখা জনগণের সামনে উপস্থাপন করেছি। একই সঙ্গে অন্তর্বর্তী সরকারসহ সব গণতান্ত্রিক, রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে পরামর্শ করে সংস্কার প্রস্তাব চূড়ান্ত করেছে। তবে দেশ এবং জনগণের কল্যাণে এসব কর্মসূচি বাস্তবায়নের জন্য বিএনপি জনগণের সমর্থন এবং সহযোগিতা চায়। সব শেষে ফ্যাসিস্টমুক্ত বাংলাদেশে বিএনপির উদ্যোগে রাজধানীসহ সারা দেশে বিজয় র‌্যালির কর্মসূচির সাফল্য কামনা করেন বিএনপির এই শীর্ষ নেতা।

র‌্যালি ঘিরে যানজট ও শোডাউন : বিএনপির কর্মসূচি ঘিরে গতকাল রাজধানীর নয়াপল্টন, বিজয়নগর, পুরানা পল্টন ও শান্তিনগর এলাকায় যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছে সাধারণ মানুষ। কর্মসূচি সফল করতে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে ছোট ছোট মিছিল নিয়ে নয়াপল্টনে জড়ো হতে থাকেন বিএনপির নেতা-কর্মীরা। এর ফলে নয়াপল্টন থেকে বিজয়নগর, শান্তিনগর, পুরানা পল্টন মোড়ের আশপাশে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। এসব এলাকায় যানবাহন প্রায় দুই ঘণ্টা ধরে চলাচল করতে পারেনি। র‌্যালি উপলক্ষে নেতা-কর্মীরা শোডাউন করেন। ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমিনুল হক, দক্ষিণের আহ্বায়ক রফিকুল আলম মজনু, উত্তরের সদস্যসচিব মোস্তফা জামান, দক্ষিণের সদস্যসচিব তানভীর আহমেদ রবিন, ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির সদস্য আনোয়ারুজ্জামান আনোয়ার, যুবদল ঢাকা মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক শরীফ উদ্দিন জুয়েল, সদস্যসচিব সাজ্জাদুল মিরাজ, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ শ্রমিক দলের আহ্বায়ক মো. সুমন ভূইয়া, সদস্যসচিব বদরুল আলম সবুজ, মহানগর উত্তর শ্রমিক দলের সদস্যসচিব কামরুল জামান, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট মকবুল হোসেন সরদার, মহানগর উত্তর বিএনপি যুগ্ম আহ্বায়ক এ বি এম এ রাজ্জাক, এম কফিল উদ্দিন আহমেদ, হাজী মো. ইউসুফ, দারুসসালাম থানা বিএনপি আহ্বায়ক এস এ সিদ্দিক সাজুসহ বিএনপি ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের বিপুল সংখ্যক নেতা-কর্মী অংশ নেন।

এই বিভাগের আরও খবর
তারেক রহমানের সঙ্গে লন্ডনে মার্কিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
তারেক রহমানের সঙ্গে লন্ডনে মার্কিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
গণমাধ্যম এখনো স্বাধীন নয়
গণমাধ্যম এখনো স্বাধীন নয়
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক আজ কার্যকর
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক আজ কার্যকর
তিন নির্বাচনের দায়িত্বে থাকা ম্যাজিস্ট্রেটদের খুঁজছে পিবিআই
তিন নির্বাচনের দায়িত্বে থাকা ম্যাজিস্ট্রেটদের খুঁজছে পিবিআই
আবু সাঈদকে গুলির ঘটনার বর্ণনা দুই প্রত্যক্ষদর্শীর
আবু সাঈদকে গুলির ঘটনার বর্ণনা দুই প্রত্যক্ষদর্শীর
হোটেল বদলে কক্সবাজারেই পাঁচ নেতা, এনসিপির শোকজ
হোটেল বদলে কক্সবাজারেই পাঁচ নেতা, এনসিপির শোকজ
ঘোষণাপত্রে ইসলামপন্থিদের অবজ্ঞা
ঘোষণাপত্রে ইসলামপন্থিদের অবজ্ঞা
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে হবে
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে হবে
এসপি-ওসিদের বদলি হবে লটারির মাধ্যমে
এসপি-ওসিদের বদলি হবে লটারির মাধ্যমে
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সৌদি রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সৌদি রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
ভারতের ওপর আরও ২৫ শতাংশ শুল্ক ট্রাম্পের
ভারতের ওপর আরও ২৫ শতাংশ শুল্ক ট্রাম্পের
নির্বাচনের আগে তিনটি দাবির বাস্তবায়ন করতে হবে : এনসিপি
নির্বাচনের আগে তিনটি দাবির বাস্তবায়ন করতে হবে : এনসিপি
সর্বশেষ খবর
ম্যাচসেরার পুরস্কার হিসেবে পেলেন ৫৫ কেজি আলু!
ম্যাচসেরার পুরস্কার হিসেবে পেলেন ৫৫ কেজি আলু!

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

এখনও যেভাবে কর্মীদের বেতন দিচ্ছে হামাস
এখনও যেভাবে কর্মীদের বেতন দিচ্ছে হামাস

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ, মোদিকে আদানি ইস্যুতে তুলোধুনো করলেন রাহুল
ট্রাম্পের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ, মোদিকে আদানি ইস্যুতে তুলোধুনো করলেন রাহুল

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির দুই নেতা আটক
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির দুই নেতা আটক

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহেশখালীতে ১০৫ কোটি টাকার অবৈধ কারেন্ট জাল জব্দ
মহেশখালীতে ১০৫ কোটি টাকার অবৈধ কারেন্ট জাল জব্দ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল কর্মীকে হত্যা
পঞ্চগড়ে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল কর্মীকে হত্যা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদকবিরোধী অভিযানে দুই ব্যবসায়ীকে কারাদণ্ড
বগুড়ায় মাদকবিরোধী অভিযানে দুই ব্যবসায়ীকে কারাদণ্ড

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেসিহীন ম্যাচে মায়ামিকে জেতালেন ডি পল-সুয়ারেজরা
মেসিহীন ম্যাচে মায়ামিকে জেতালেন ডি পল-সুয়ারেজরা

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বজুড়ে ট্রাম্পের নতুন শুল্ক কার্যকর, বাড়ছে উত্তেজনা
বিশ্বজুড়ে ট্রাম্পের নতুন শুল্ক কার্যকর, বাড়ছে উত্তেজনা

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিকআপ-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে তিনজনের প্রাণহানি
পিকআপ-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে তিনজনের প্রাণহানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধনুষের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন ম্রুণাল
ধনুষের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন ম্রুণাল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চুলের যত্নে অ্যালোভেরা
চুলের যত্নে অ্যালোভেরা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ওয়ানডে সিরিজেও হেটমায়ারকে পাচ্ছে না উইন্ডিজ
ওয়ানডে সিরিজেও হেটমায়ারকে পাচ্ছে না উইন্ডিজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাতুলকে উৎসর্গ করে 'রকসল্ট' ব্যান্ডের প্রথম গান
রাতুলকে উৎসর্গ করে 'রকসল্ট' ব্যান্ডের প্রথম গান

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
রাজধানীতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ গ্যাস থাকবে না রাজধানীর যেসব এলাকায়
আজ গ্যাস থাকবে না রাজধানীর যেসব এলাকায়

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো বিমান
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো বিমান

২ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

গাজা দখলের পরিকল্পনা নিয়ে নেতানিয়াহু ও আইডিএফ প্রধানের মতবিরোধ
গাজা দখলের পরিকল্পনা নিয়ে নেতানিয়াহু ও আইডিএফ প্রধানের মতবিরোধ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ আগস্ট)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিবালয়ে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক আজ
সচিবালয়ে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশিদের জন্য ভিসা ফি বাড়ালো থাই সরকার
বাংলাদেশিদের জন্য ভিসা ফি বাড়ালো থাই সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায় অনিশ্চয়তার মেঘ কাটবে
ব্যবসায় অনিশ্চয়তার মেঘ কাটবে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনার সময়ে পুরো দেশটাই একটা জেলখানা ছিল: পরিবেশ উপদেষ্টা
হাসিনার সময়ে পুরো দেশটাই একটা জেলখানা ছিল: পরিবেশ উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই জাদুঘরে অভ্যুত্থানের সকল কারাবন্দীর নাম সংরক্ষণ করা হবে: আসিফ নজরুল
জুলাই জাদুঘরে অভ্যুত্থানের সকল কারাবন্দীর নাম সংরক্ষণ করা হবে: আসিফ নজরুল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসা ও বিনিয়োগের জন্য ইতিবাচক বার্তা
ব্যবসা ও বিনিয়োগের জন্য ইতিবাচক বার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সহকর্মী ও সহযোদ্ধাদের কৃতিত্ব স্বীকারের গুরুত্ব
সহকর্মী ও সহযোদ্ধাদের কৃতিত্ব স্বীকারের গুরুত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সিলেটে পুকুর ও ডোবা থেকে নারী-পুরুষের লাশ উদ্ধার
সিলেটে পুকুর ও ডোবা থেকে নারী-পুরুষের লাশ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় ৩৬ ঘণ্টা পর দুই নিখোঁজ শ্রমিকের মরদেহ উদ্ধার
নেত্রকোনায় ৩৬ ঘণ্টা পর দুই নিখোঁজ শ্রমিকের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে শিশু হত্যা মামলায় সৎ মায়ের যাবজ্জীবন
নড়াইলে শিশু হত্যা মামলায় সৎ মায়ের যাবজ্জীবন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসনাত-সারজিস-জারাসহ ৫ নেতাকে শোকজ দিল এনসিপি
হাসনাত-সারজিস-জারাসহ ৫ নেতাকে শোকজ দিল এনসিপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই ঘোষণাপত্রে যারা হতাশ হয়েছেন, তারা সারাজীবনই হতাশ : মির্জা ফখরুল
জুলাই ঘোষণাপত্রে যারা হতাশ হয়েছেন, তারা সারাজীবনই হতাশ : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের ওপর আরও ২৫% শুল্ক আরোপ করলেন ট্রাম্প, মোট ৫০ শতাংশ
ভারতের ওপর আরও ২৫% শুল্ক আরোপ করলেন ট্রাম্প, মোট ৫০ শতাংশ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আড়াই বছর পর দেশে ফেরা বাহারের আনন্দ এখন বিষাদ, এলাকায় শোকের মাতম
আড়াই বছর পর দেশে ফেরা বাহারের আনন্দ এখন বিষাদ, এলাকায় শোকের মাতম

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'জুলাই ঘোষণাপত্র ইসলামপন্থীদের অবমাননা ও জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতি চরম অবহেলা'
'জুলাই ঘোষণাপত্র ইসলামপন্থীদের অবমাননা ও জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতি চরম অবহেলা'

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সেনাপ্রধান রাষ্ট্রপতি হচ্ছেন গুঞ্জনে যা জানাল আইএসপিআর
পাকিস্তানের সেনাপ্রধান রাষ্ট্রপতি হচ্ছেন গুঞ্জনে যা জানাল আইএসপিআর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ‘৫০% শুল্ক আরোপের’ ঘোষণায় কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের
ট্রাম্পের ‘৫০% শুল্ক আরোপের’ ঘোষণায় কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির চার নেতার বিরুদ্ধে এসি ল্যান্ডের জিডি
এনসিপির চার নেতার বিরুদ্ধে এসি ল্যান্ডের জিডি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেবের সঙ্গে শুভশ্রী, রাজকে প্রাক্তন স্ত্রীর খোঁচা
দেবের সঙ্গে শুভশ্রী, রাজকে প্রাক্তন স্ত্রীর খোঁচা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিন শতাধিক সাপ উদ্ধার করেছেন রাকিব
তিন শতাধিক সাপ উদ্ধার করেছেন রাকিব

১৭ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

প্রথমবারের মতো সমুদ্রপথে সাড়ে ৩ টন কাঁঠাল রফতানি
প্রথমবারের মতো সমুদ্রপথে সাড়ে ৩ টন কাঁঠাল রফতানি

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ওএসডি হওয়া ৭৬ পুলিশ কর্মকর্তাকে একযোগে পদায়ন
ওএসডি হওয়া ৭৬ পুলিশ কর্মকর্তাকে একযোগে পদায়ন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ বছর পর হিমবাহের নিচে মিলল নিখোঁজ ব্যক্তির অক্ষত মরদেহ
২৮ বছর পর হিমবাহের নিচে মিলল নিখোঁজ ব্যক্তির অক্ষত মরদেহ

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্রে মেডিকেল উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, নিহত ৪
যুক্তরাষ্ট্রে মেডিকেল উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, নিহত ৪

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের চিঠি
জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের চিঠি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিগত তিন নির্বাচনে দায়িত্বে থাকা ম্যাজিস্ট্রেটদের তথ্য চেয়েছে ইসি
বিগত তিন নির্বাচনে দায়িত্বে থাকা ম্যাজিস্ট্রেটদের তথ্য চেয়েছে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন সফরে যাচ্ছেন মোদি
চীন সফরে যাচ্ছেন মোদি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ চালাবেন রাজনীতিবিদরা, অন্তর্বর্তী সরকার না : আলী রীয়াজ
দেশ চালাবেন রাজনীতিবিদরা, অন্তর্বর্তী সরকার না : আলী রীয়াজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণাকে সাধুবাদ জানাই : ডা. জাহিদ
আমরা প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণাকে সাধুবাদ জানাই : ডা. জাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক চাপের মধ্যেই রাশিয়ায় ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ট্রাম্পের শুল্ক চাপের মধ্যেই রাশিয়ায় ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাজারে দেশি মাছের আকাল, আকাশছোঁয়া ইলিশের দাম
বাজারে দেশি মাছের আকাল, আকাশছোঁয়া ইলিশের দাম

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা দখলের পরিকল্পনা নিয়ে নেতানিয়াহু ও আইডিএফ প্রধানের মতবিরোধ
গাজা দখলের পরিকল্পনা নিয়ে নেতানিয়াহু ও আইডিএফ প্রধানের মতবিরোধ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন নিষেধাজ্ঞার পরোয়া করেন না আলবানিজ
মার্কিন নিষেধাজ্ঞার পরোয়া করেন না আলবানিজ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যা, এখনও নিখোঁজ শতাধিক
ভারতে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যা, এখনও নিখোঁজ শতাধিক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দর থেকে আরও ২৬ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
বিমানবন্দর থেকে আরও ২৬ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যানজটে ঢাকাবাসী, বিএনপির দুঃখ প্রকাশ
যানজটে ঢাকাবাসী, বিএনপির দুঃখ প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এসএসসির পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশের তারিখ জানা গেল
এসএসসির পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশের তারিখ জানা গেল

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১২ দলীয় জোটের সঙ্গে তারেক রহমানের বৈঠক শুক্রবার
১২ দলীয় জোটের সঙ্গে তারেক রহমানের বৈঠক শুক্রবার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘হাসিনা ব্যক্তি হিসেবে কতটা অমানুষ হয়েছিল, জনমানুষ ঠিকই বুঝেছিল’
‘হাসিনা ব্যক্তি হিসেবে কতটা অমানুষ হয়েছিল, জনমানুষ ঠিকই বুঝেছিল’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘানায় হেলিকপ্টার বিধ্বস্তে দুই মন্ত্রীসহ নিহত ৮
ঘানায় হেলিকপ্টার বিধ্বস্তে দুই মন্ত্রীসহ নিহত ৮

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আলোচনায় বিএনপির একাধিক মুখ
আলোচনায় বিএনপির একাধিক মুখ

নগর জীবন

সিঙ্গেল মাদারদের দিনকাল
সিঙ্গেল মাদারদের দিনকাল

শোবিজ

ভোট আয়োজনে ইসিতে চিঠি
ভোট আয়োজনে ইসিতে চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

আয়ের উৎস নেই সম্পদের পাহাড়
আয়ের উৎস নেই সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্লিন ইমেজের প্রার্থী চায় বিএনপির তৃণমূল
ক্লিন ইমেজের প্রার্থী চায় বিএনপির তৃণমূল

নগর জীবন

তৌকীর-বিপাশার নতুন খবর
তৌকীর-বিপাশার নতুন খবর

শোবিজ

৯৮ শতাংশ শিশুর রক্তে সিসা
৯৮ শতাংশ শিশুর রক্তে সিসা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি তহবিল জোগাড়ে তোড়জোড়
নির্বাচনি তহবিল জোগাড়ে তোড়জোড়

পেছনের পৃষ্ঠা

সড়কজুড়ে হাটবাজার
সড়কজুড়ে হাটবাজার

রকমারি নগর পরিক্রমা

হোটেল বদলে কক্সবাজারেই পাঁচ নেতা, এনসিপির শোকজ
হোটেল বদলে কক্সবাজারেই পাঁচ নেতা, এনসিপির শোকজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ধন্যবাদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস
ধন্যবাদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিবিদদের মুখ দেখাদেখি যেন বন্ধ না হয় : তারেক রহমান
রাজনীতিবিদদের মুখ দেখাদেখি যেন বন্ধ না হয় : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

টাঙ্গুয়ার হাওড়ে হুমকিতে জীববৈচিত্র্য
টাঙ্গুয়ার হাওড়ে হুমকিতে জীববৈচিত্র্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃষ্টিতে পাহাড়ধসের শঙ্কা কক্সবাজার রেললাইনে
বৃষ্টিতে পাহাড়ধসের শঙ্কা কক্সবাজার রেললাইনে

নগর জীবন

নির্বাচনের আগে তিনটি দাবির বাস্তবায়ন করতে হবে : এনসিপি
নির্বাচনের আগে তিনটি দাবির বাস্তবায়ন করতে হবে : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘোষণাপত্রে ইসলামপন্থিদের অবজ্ঞা
ঘোষণাপত্রে ইসলামপন্থিদের অবজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

সরানো গেল না তারের জঞ্জাল
সরানো গেল না তারের জঞ্জাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

প্রিয়াঙ্কার রহস্যঘেরা পোস্ট
প্রিয়াঙ্কার রহস্যঘেরা পোস্ট

শোবিজ

তিস্তাপাড়ে আতঙ্ক কাটেনি বাঘাইছড়ির সড়ক তলিয়ে
তিস্তাপাড়ে আতঙ্ক কাটেনি বাঘাইছড়ির সড়ক তলিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিরোপায় চোখ ‘এ’ দলের
শিরোপায় চোখ ‘এ’ দলের

মাঠে ময়দানে

সিক্যুয়ালে ফিরছেন অপূর্ব
সিক্যুয়ালে ফিরছেন অপূর্ব

শোবিজ

চাপ বাড়ছে করদাতাদের ওপর
চাপ বাড়ছে করদাতাদের ওপর

পেছনের পৃষ্ঠা

সড়কে বোমা ফাটিয়ে ডাকাতি
সড়কে বোমা ফাটিয়ে ডাকাতি

দেশগ্রাম

অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বন্দোবস্তের পরিবর্তন
অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বন্দোবস্তের পরিবর্তন

সম্পাদকীয়

দায়িত্বে অবহেলায় এসিল্যান্ডদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা
দায়িত্বে অবহেলায় এসিল্যান্ডদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূস জাতিকে ফ্যাসিবাদের স্বাদ চাখালেন
ড. ইউনূস জাতিকে ফ্যাসিবাদের স্বাদ চাখালেন

নগর জীবন

২৬০ শিক্ষার্থী পেল স্কুল ব্যাগ
২৬০ শিক্ষার্থী পেল স্কুল ব্যাগ

দেশগ্রাম

বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল থেকে পড়ে তরুণীর মৃত্যু
বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল থেকে পড়ে তরুণীর মৃত্যু

খবর