শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৩ আগস্ট, ২০২৫

রাজশাহী

ঘরে ঘরে মাদকাসক্ত ঋণগ্রস্তে আত্মাহুতি

কাজী শাহেদ, রাজশাহী
প্রিন্ট ভার্সন
ঘরে ঘরে মাদকাসক্ত ঋণগ্রস্তে আত্মাহুতি

মাদকের নেশায় জড়িয়ে ও এনজিও থেকে ঋণ নিয়ে কিস্তি পরিশোধে ব্যর্থ হয়ে আত্মহত্যার পথ বেছে নিচ্ছেন অনেকে। স্ত্রী ও দুই সন্তানকে হত্যা করে নিজে আত্মহত্যার পথ বেছে নেওয়া রাজশাহীর পবা উপজেলার দিনমজুর মিনারুল ছিলেন জুয়া ও মাদকে আসক্ত। উপজেলার পারিলা ইউনিয়নের বামনশিকড় গ্রামে এ ঘটনা ঘটে ১৫ আগস্ট। মোহনপুরের কৃষক আকবর শাহ পানবরজ দেখিয়ে ১৩টি এনজিও থেকে ৭ লাখ টাকা ঋণ নিয়ে বাড়ি নির্মাণ করেছিলেন। পানের দরপতনে ঋণ পরিশোধ করতে পারছিলেন না। ১৮ আগস্ট পানের বরজে মেলে তার নিথর দেহ।

বামনশিকড় গ্রামের বেশির ভাগ মানুষ কোনো না কোনো সংস্থা থেকে ঋণ নিয়েছেন। ওই এলাকার এক যুবক বলেন, মাদক আর কার্ড খেলা এই গ্রামের ধ্বংসের মূল কারণ। নেশার টাকা জোগাড় করতে না পেরে এনজিও থেকে ঋণ নেয়। কিস্তি দিতে না পেরে তছনছ করে ফেলে নিজেদের জীবন। আরেক নারী বলেন, ‘আমার স্বামী দিনে অন্তত ২০০ টাকার নেশা করে। তার আয় গড়ে ৩০০ টাকা। স্বামীর ইনকামের ১০০ টাকা দিয়ে নিজের সংসার চলবে, নাকি ঋণ শোধ করবে?

১৮ আগস্ট জেলার মোহনপুর উপজেলার খাড়ইল গ্রামের পানবরজে আকবর শাহ (৫০) নামের কৃষকের ঝুলন্ত লাশ পাওয়া যায়। তিনি ঋণগ্রস্ত ছিলেন। ১৬ জুলাই পবার নওহাটা কলেজ মোড় এলাকার ছাত্রাবাসে শামসুদ্দিন (৩২) নামে অটোরিকশাচালক আত্মহত্যা করেন। ১৪ আগস্ট মোহনপুরের বেলনা গ্রামের রিকশাচালক ফজলুর রহমানকে (৫৫) হাত-পা বাঁধা অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে পরদিন তার মৃত্যু হয়। স্বজনদের দাবি, ঋণ পরিশোধে ব্যর্থ হওয়ায় তাকে হত্যা করা হয়েছে। অভিযুক্ত ধুলুকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। ২০২৩ সালের ২৩ মার্চ দুর্গাপুর উপজেলার শ্যামপুর গ্রাম থেকে রেন্টু পাইক (৫০) নামে এক কৃষকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়। সেদিন তার ৫ হাজার টাকা কিস্তি দেওয়ার কথা ছিল। দিতে না পেরে আত্মহত্যা করেন। বামুনশিকড় গ্রামে আড়াইশ পরিবারের বসবাস। ভাগ্য পরিবর্তনের আশায় বিভিন্ন এনজিও থেকে ঋণ নেয় তারা। গ্রামীণ ব্যাংক, টিএমএসএস, আশা, ব্র্যাক, কারিতাস, শাপলা গ্রাম উন্নয়ন সংস্থা ও শতফুলসহ বেশ কিছু এনজিও এখানে কাজ করছে।

ঋণ থাকলেও ঋণ : দুর্গাপুরে আত্মহত্যা করা কৃষক রেন্টু পাইকের বাড়ি থেকে ১৮টি এনজিওর পাসবই উদ্ধার করে পুলিশ। অর্ধেকের ঋণ পরিশোধিত থাকলেও বাকিগুলোর ঋণ চলমান ছিল। মোহনপুরে আত্মহত্যা করা পানচাষি আকবর শাহের বাড়িতে তার স্ত্রীর নামে পাওয়া গেছে ১১টি সংস্থার পাস বই। দফায় দফায় এসব সংস্থা থেকে ঋণ নিয়েছিলেন আকবর।

টাকা আদায়ে চাপ : রাজশাহীর তানোর উপজেলার দুবইল গ্রামের কৃষক রফিকুল ইসলামের ঋণ আছে। তিনি বলেন, একদিন কিস্তি দিতে দেরি হলে এনজিওর লোকেরা বাড়ি এসে বসে থাকে। স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা করা মিনারুল ইসলামের চাচি জানেহার বেগম বলেন, মিনারুল কিস্তির চাপে ঠিকমতো বাড়িতেই থাকতে পারত না।

ছেলেকে বিদেশে পাঠাতে রুরাল রিকনস্ট্রাকশন ফাউন্ডেশন (আরআরএফ) নামে এনজিওর পুঠিয়া উপজেলার বানেশ্বর শাখা থেকে ঋণ নিয়েছিলেন জহুরুল ইসলাম (৫৫)। বিদেশে গিয়ে ছেলে দুর্ঘটনায় পড়লে দুটি কিস্তি দিতে পারেননি। মাঠকর্মীরা বাড়িতে গিয়ে চাপ দিচ্ছিলেন। রাজশাহী শহরে মেয়ের শ্বশুরবাড়িতে আত্মগোপন করেন। ২৯ এপ্রিল জহুরুলকে খুঁজে বের করেন আরআরএফের কর্মীরা। অপমান করেন মেয়ের শ্বশুরবাড়িতেই। তখন বানেশ্বরে এনজিওর কার্যালয়ে গিয়ে জহুরুল বলেছিলেন, এভাবে চাপ দিলে আত্মহত্যা ছাড়া তার পথ থাকবে না। তাতেও মন গলেনি কর্মকর্তাদের। পরে ঘাস মারা বিষ কিনে এনজিও কার্যালয়েই পান করেন জহুরুল। সপ্তাহখানেক হাসপাতালে থাকলেও এখনো তিনি সুস্থ হতে পারেননি। টিএমএসএস খড়খড়ি শাখার ম্যানেজার মশিউর রহমান বলেন, মিনারুল ইসলাম প্রায় এক বছর আগে ৩০ হাজার টাকা ঋণ নেন। ৩০ কিস্তি পার হওয়ার পর সবাই দ্রুত পরিশোধের জন্য আগ্রহী হলেও তার ক্ষেত্রে বিষয়টি ভিন্ন হয়। তাকে ফোন করা হলে বলেন, অসুস্থ মেয়েকে নিয়ে মেডিকেলে আছি। মাত্র ২ হাজার ২০০ টাকার মতো জের থাকায় ও মেয়ে অসুস্থ বলে তাকে আর টাকার বিষয়ে বলা হয়নি। পরে হঠাৎ তার মৃত্যুর খবর জানতে পেরেছি। ব্র্যাকের বিভাগীয় ব্যবস্থাপক মোতারফ হোসেন বলেন, যারা ঋণ নিয়ে সঠিকভাবে ব্যবহার না করে, অন্য খাতে ব্যয় করে তার জন্য উঠে দাঁড়ানো সত্যিই কঠিন। চাপ দেওয়ার কথা সঠিক নয়।

মনিটরিং নেই : রাজশাহীতে সমাজসেবা অধিদপ্তরের নিবন্ধনে সক্রিয় ৭১৩টি ক্ষুদ্র ঋণদাতা সংস্থা। তাদের কার্যক্রম নিয়ে কোনো তথ্য নেই জেলা সমাজসেবা কর্মকর্তার কাছে। একই অবস্থা সমবায় কার্যালয়েরও।

অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন খান বলেন, ঋণগ্রহীতার বাড়িতে খাবার বন্ধ থাকলেও পরিশোধ করতে হয় ঋণের কিস্তি। এসব এনজিওর কার্যক্রম এবং ঋণের খাত নিয়ে মনিটরিং নেই। অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক আবদুল ওয়াদুদ বলেন, যেকাজের জন্য ঋণ নেওয়া হয়, সেকাজে অর্থ ব্যয় না করে মানুষ অন্য কাজে ব্যয় করছে। ফলে একটার ঋণ পরিশোধ করতে গিয়ে আরেকটা সংস্থা থেকে বা ব্যক্তি পর্যায়ে ঋণ নিচ্ছে। এগুলোর মনিটরিং না থাকায় গ্রামে গ্রামে মানুষ ঋণের জালে জড়িয়ে পড়ছে।

পবার পারিলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সাঈদ আলী মুর্শেদ বলেন, আমার এলাকায় ৩০-৩৫টি এনজিও ঋণ কার্যক্রম পরিচালনা করে। এরা কীভাবে কার্যক্রম পরিচালনা করে, সেটা সংশ্লিষ্টদের দেখা উচিত।

রাজশাহীর মানবাধিকার সংগঠন বরেন্দ্র উন্নয়ন প্রচেষ্টার নির্বাহী পরিচালক ফয়েজুল্লাহ চৌধুরী বলেন, ঋণ নেওয়ার মাত্র এক সপ্তাহ পর থেকেই কিস্তি পরিশোধ শুরু করতে হয়। এতে ঋণের টাকা ব্যবহার বা বিনিয়োগের সুযোগ পান না। ফলে ঋণ নিয়ে লাভ হয় না। সুদের হার ১৪ শতাংশ বলে প্রচার করা হলেও বাস্তবে তা প্রায় ৩০ শতাংশ। এটা প্রতারণা। এ বিষয়ে মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটির মনিটরিং বাড়াতে হবে। তবে অথরিটির দাবি, দুই প্রক্রিয়ায় সুদ নেয় এনজিওগুলো। এতে সাড়ে ১২ শতাংশ থেকে সর্বোচ্চ ২৪ শতাংশ পর্যন্ত হয়।

মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটির নির্বাহী পরিচালক মোহাম্মদ ইয়াকুব হোসেন বলেন, ব্যবসা দাঁড় করাতে গেলে যে পরিমাণ বিনিয়োগ প্রয়োজন, সেটা একক কোনো এনজিও দেয় না। ফলে মানুষ একাধিক এনজিও থেকে ঋণ নেন। সঠিকভাবে বিনিয়োগ হলে সমস্যা হওয়ার কথা নয়। কিন্তু যখন ঋণের টাকার অপব্যবহার হয়, তখনই সেটা কঠিন হয়ে পড়ে। আমরা এনজিওগুলোকে পরামর্শ দিয়ে থাকি, তারা যেন যাচাই-বাছাই করে ঋণ দেয়। অনেকের একাধিক এনজিওতে ঋণ থাকে। এটা কমিয়ে আনতে আমরা উদ্যোগ নিয়েছি। রাজশাহীর অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মির্জা ইমাম উদ্দিন বলেন, বৈধ এনজিও ছাড়াও অনেকেই ঋণ কার্যক্রম চালাচ্ছে। এসব বিষয়ে জেলা প্রশাসন কঠোর হচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
গাজীপুরে ধর্ষণের শিকার কিশোরীর মৃত্যু
গাজীপুরে ধর্ষণের শিকার কিশোরীর মৃত্যু
ভোট ডাকাতি করলে প্রতিহত করতে হবে
ভোট ডাকাতি করলে প্রতিহত করতে হবে
ছাত্রদলের ইশতেহারে আশা শিক্ষার্থীদের
ছাত্রদলের ইশতেহারে আশা শিক্ষার্থীদের
নির্বাচনের আগে আন্দোলনে ‘না’ শিক্ষকদের
নির্বাচনের আগে আন্দোলনে ‘না’ শিক্ষকদের
সাংগঠনিক সংকট বাড়ছে এনসিপিতে
সাংগঠনিক সংকট বাড়ছে এনসিপিতে
রপ্তানিতে বাড়ছে চ্যালেঞ্জ
রপ্তানিতে বাড়ছে চ্যালেঞ্জ
সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ
সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ
জুলাই সনদকে ইতিবাচকভাবে দেখছে বিএনপি
জুলাই সনদকে ইতিবাচকভাবে দেখছে বিএনপি
জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন হতে হবে
জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন হতে হবে
ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে
ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে
কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা
কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা
চলে গেলেন সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
চলে গেলেন সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
সর্বশেষ খবর
চাকসুতে ভোট দিতে পর্যাপ্ত সময় পাবেন ভোটাররা, বহিরাগত প্রবেশে কঠোরতা
চাকসুতে ভোট দিতে পর্যাপ্ত সময় পাবেন ভোটাররা, বহিরাগত প্রবেশে কঠোরতা

৮ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

‘জিয়া ফুটবল টুর্নামেন্টের মাধ্যমে ফুটবলের পুনর্জাগরণ ঘটবে’
‘জিয়া ফুটবল টুর্নামেন্টের মাধ্যমে ফুটবলের পুনর্জাগরণ ঘটবে’

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাঁচ বছরে এলপিজির চাহিদা বেড়ে দাঁড়াবে আড়াই মিলিয়ন টন
পাঁচ বছরে এলপিজির চাহিদা বেড়ে দাঁড়াবে আড়াই মিলিয়ন টন

৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নারীর মর্যাদা ও ক্ষমতায়নই হবে আগামীর বাংলাদেশের শক্তি : মীর হেলাল
নারীর মর্যাদা ও ক্ষমতায়নই হবে আগামীর বাংলাদেশের শক্তি : মীর হেলাল

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

রবিবার থেকে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের লাগাতার অবস্থান
রবিবার থেকে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের লাগাতার অবস্থান

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ছুরিকাঘাতে ট্রাকচালকের মৃত্যু
ছুরিকাঘাতে ট্রাকচালকের মৃত্যু

৩১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রবিবার থেকে লাগাতার আন্দোলনে যাচ্ছেন শিক্ষকরা
রবিবার থেকে লাগাতার আন্দোলনে যাচ্ছেন শিক্ষকরা

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

কালকিনিতে বিএনপির ওয়ার্ডভিত্তিক পুরুষ সদস্য নবায়ন ও ফরম বিতরণ
কালকিনিতে বিএনপির ওয়ার্ডভিত্তিক পুরুষ সদস্য নবায়ন ও ফরম বিতরণ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক এমপি পাভেল
রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক এমপি পাভেল

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে টাইফয়েড টিকা পাবে ৮ লাখ ৯৩ হাজার ১২৮ জন
দিনাজপুরে টাইফয়েড টিকা পাবে ৮ লাখ ৯৩ হাজার ১২৮ জন

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনগণ পিআর'র পক্ষে ভোট না দিলে জামায়াত মেনে নেবে: গোলাম পরওয়ার
জনগণ পিআর'র পক্ষে ভোট না দিলে জামায়াত মেনে নেবে: গোলাম পরওয়ার

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

মানসিক স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতে অজ্ঞতা অন্যতম প্রতিবন্ধকতা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
মানসিক স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতে অজ্ঞতা অন্যতম প্রতিবন্ধকতা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সকল ভেদাভেদ ভুলে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করতে হবে : দুলু
সকল ভেদাভেদ ভুলে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করতে হবে : দুলু

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

পাবনায় ছেলেকে বাঁচাতে গিয়ে প্রাণ গেল বৃদ্ধ মায়ের
পাবনায় ছেলেকে বাঁচাতে গিয়ে প্রাণ গেল বৃদ্ধ মায়ের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়োগ বোর্ড বাতিলসহ তিন দাবিতে ইবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
নিয়োগ বোর্ড বাতিলসহ তিন দাবিতে ইবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিরিজে সমতা ফেরানোর ম্যাচে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ
সিরিজে সমতা ফেরানোর ম্যাচে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাল-সবুজের জার্সিতে প্রথম গোল, শমিতকে কানাডিয়ান লিগের অভিনন্দন
লাল-সবুজের জার্সিতে প্রথম গোল, শমিতকে কানাডিয়ান লিগের অভিনন্দন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় খালে ডুবে তিন শিশুর মৃত্যু
মাগুরায় খালে ডুবে তিন শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে অবৈধ কারেন্ট জাল জব্দ
কুমারখালীতে অবৈধ কারেন্ট জাল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেফ এক্সিট নয়, আমরা চাই স্বাভাবিক এক্সিট : ধর্ম উপদেষ্টা
সেফ এক্সিট নয়, আমরা চাই স্বাভাবিক এক্সিট : ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় ১৭ মাসের শিশু নিহত
রংপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় ১৭ মাসের শিশু নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪১৩
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪১৩

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ঢাকায় বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসমাবেশ ২৯ নভেম্বর
ঢাকায় বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসমাবেশ ২৯ নভেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কোনো সন্ত্রাসী-চাঁদাবাজ বিএনপির সদস্য হতে পারবেন না: রিজভী
কোনো সন্ত্রাসী-চাঁদাবাজ বিএনপির সদস্য হতে পারবেন না: রিজভী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ঘিরে খাগড়াছড়িতে পুলিশের বিশেষ প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শুরু
জাতীয় নির্বাচন ঘিরে খাগড়াছড়িতে পুলিশের বিশেষ প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শুরু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাকসু নির্বাচনের ব্যালট পেপার পাঁচ পৃষ্ঠার, গণনা ওএমআর পদ্ধতিতে
চাকসু নির্বাচনের ব্যালট পেপার পাঁচ পৃষ্ঠার, গণনা ওএমআর পদ্ধতিতে

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাইক্ষ্যংছড়িতে বিজিবির অভিযানে ১৫ বার্মিজ গরু জব্দ
নাইক্ষ্যংছড়িতে বিজিবির অভিযানে ১৫ বার্মিজ গরু জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশ পণ্ড, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া
রাজধানীতে জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশ পণ্ড, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান বিচারপতির বাসভবনসহ কিছু এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ : ডিএমপি
প্রধান বিচারপতির বাসভবনসহ কিছু এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ : ডিএমপি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বামী-স্ত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
স্বামী-স্ত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক
সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি
ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!
ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব
বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নোবেল কমিটির ওপর ‌‘ক্ষেপেছে’ হোয়াইট হাউজ
নোবেল কমিটির ওপর ‌‘ক্ষেপেছে’ হোয়াইট হাউজ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয়ভাবে টাইফয়েড টিকাদান নিয়ে জরুরি ৫ প্রশ্নের উত্তর
জাতীয়ভাবে টাইফয়েড টিকাদান নিয়ে জরুরি ৫ প্রশ্নের উত্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত
আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ বিলিয়ন বছর পর ধ্বংস হবে মহাবিশ্ব: নতুন গবেষণায় দাবি
২০ বিলিয়ন বছর পর ধ্বংস হবে মহাবিশ্ব: নতুন গবেষণায় দাবি

২৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প
নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি
কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি
নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের
নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের দরকার নেই : আসিফ নজরুল
উপদেষ্টা হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের দরকার নেই : আসিফ নজরুল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৭ বিশ্বকাপ খেলতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
২০২৭ বিশ্বকাপ খেলতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশ পণ্ড, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া
রাজধানীতে জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশ পণ্ড, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার
‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে পুলিশসহ নিহত ১২
পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে পুলিশসহ নিহত ১২

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের
চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত রুটে অস্ত্র ঢুকছে দেশে
সাত রুটে অস্ত্র ঢুকছে দেশে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত সফরে এসে যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তান নিয়ে যা বললেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত সফরে এসে যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তান নিয়ে যা বললেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত
সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি বাংলাদেশের বাঁচা–মরার প্রশ্ন : মামুনুল হক
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি বাংলাদেশের বাঁচা–মরার প্রশ্ন : মামুনুল হক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যে আরেক দেশে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যে আরেক দেশে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্ঘটনার কবলে র‌্যাবের গাড়ি, নিহত ১, আহত অর্ধশত
দুর্ঘটনার কবলে র‌্যাবের গাড়ি, নিহত ১, আহত অর্ধশত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা টাস্ক ফোর্সে যোগ দিতে প্রস্তুত তুরস্ক
গাজা টাস্ক ফোর্সে যোগ দিতে প্রস্তুত তুরস্ক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোমবার ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস
সোমবার ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির
কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির

প্রথম পৃষ্ঠা

চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি
চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারী
শেয়ারবাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারী

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ
ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারে সরব সদর-কামারখন্দ
সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারে সরব সদর-কামারখন্দ

নগর জীবন

সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন পতিত জমিতে
সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন পতিত জমিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড
মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা
কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা

প্রথম পৃষ্ঠা

মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য
মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক
ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক

খবর

হলো না শরৎ উৎসব
হলো না শরৎ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ
সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে ধর্ষণের শিকার কিশোরীর মৃত্যু
গাজীপুরে ধর্ষণের শিকার কিশোরীর মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংগঠনিক সংকট বাড়ছে এনসিপিতে
সাংগঠনিক সংকট বাড়ছে এনসিপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে
কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋণে দিশাহারা ব্যবসায়ীরা
ঋণে দিশাহারা ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২
শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ
বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট ডাকাতি করলে প্রতিহত করতে হবে
ভোট ডাকাতি করলে প্রতিহত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার
আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ
ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ

সম্পাদকীয়

কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না
কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না

প্রথম পৃষ্ঠা

উপশম সেবায় আমরা কোথায়
উপশম সেবায় আমরা কোথায়

সম্পাদকীয়

ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে
ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর
স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর

দেশগ্রাম

ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত
ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার
কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদলের ইশতেহারে আশা শিক্ষার্থীদের
ছাত্রদলের ইশতেহারে আশা শিক্ষার্থীদের

প্রথম পৃষ্ঠা