শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৮ জুন, ২০২৫

প্ল্যাটফর্মে নির্বাচনি ট্রেন হুইসেলের অপেক্ষা

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
প্ল্যাটফর্মে নির্বাচনি ট্রেন হুইসেলের অপেক্ষা

১৩ জুন লন্ডন সংলাপের পর বাংলাদেশের নির্বাচনি ট্রেন যেন প্ল্যাটফর্মে এসে দাঁড়িয়েছে। যাত্রীরাও বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনায় এ ট্রেনে ইতোমধ্যে উঠে পড়েছেন। গোটা জাতি অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে ট্রেন ছাড়ার। কখন হুইসেল বাজবে। দেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি এক কথায় যদি বর্ণনা করতে হয়, তাহলে এভাবেই তা করা যায়। পুরো জাতি এখন নির্বাচনের আমেজে। গ্রামে-গঞ্জে, পাড়ায়-মহল্লায়, চায়ের আড্ডায়, অফিসে সর্বত্র নির্বাচন নিয়ে আলোচনা শুরু হয়ে গেছে। রাজনৈতিক নেতারা, প্রার্থী হতে আগ্রহীদের চোখে ঘুম নেই। সবাই তাকিয়ে আছেন সরকার এবং নির্বাচন কমিশনের দিকে। সরকার এবং নির্বাচন কমিশন কখন নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা করবে তার অপেক্ষায় গোটা জাতি। ১৭ জুন রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় দফা সংলাপ শুরু হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, এটাই চূড়ান্ত সংলাপ। এর মধ্য দিয়ে জুলাই ঘোষণা চূড়ান্ত হবে। রাজনীতি বিশ্লেষকরা মনে করছেন, এ সংলাপ এবং ঐকমত্যের চেষ্টা নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যদি বেশি চাপাচাপি করা হয় তাহলে তা তিক্ততা সৃষ্টি করবে। লেবু অতিরিক্ত চিপলে যেমন তেতো হয়ে যায়, কাঁচা কাঁঠাল যেমন কিলিয়ে পাকানো যায় না, তেমন রাজনৈতিক সমঝোতা বা ঐকমত্যও জোর করে চাপানোর বিষয় নয়। আমরা লক্ষ করেছি, জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলো দীর্ঘ আলাপ-আলোচনায় বেশ কিছু মৌলিক বিষয়ে একমত হয়েছে। এটাই বাংলাদেশের জন্য এক অসাধারণ অর্জন। বিশেষ করে নির্বাচনের ৯০ দিন আগে নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরিয়ে আনা, বিচার বিভাগ পৃথক্করণ, নির্বাচন কমিশনের ক্ষমতা বৃদ্ধি, দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদ এবং টানা দুবারের বেশি কেউ প্রধানমন্ত্রীর পদে থাকতে পারবেন না-এ রকম মৌলিক বিষয়গুলোয় একমত হওয়াটা একটা বিরাট অর্জন। আমাদের মনে রাখতে হবে, আমরা একটা ভঙ্গুর গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা পেছনে ফেলে এসেছি। গত ১৭ বছর দেশে কোনো গণতান্ত্রিক চর্চা ছিল না। নির্বাচনব্যবস্থা, সংসদ ইত্যাদি সবই ছিল এক ধরনের সাজানো নাটকের মতো। সে রকম একটি স্বৈরতান্ত্রিক অবস্থা থেকে হুটহাট সবকিছু চটজলদি যদি ঠিক করে দেওয়ার কথা আমরা বলি, তা হবে অলীক কল্পনা ও অবাস্তব। আমাদের যেতে হবে ধাপে ধাপে। সংস্কার একটি চলমান প্রক্রিয়া। ন্যূনতম বিষয়ে ঐকমত্য রেখে একটি গণতান্ত্রিক পথে আমাদের অভিযাত্রা শুরু করতে হবে অনতিবিলম্বে। কারণ গণতন্ত্র ছাড়া যে কোনো সংস্কারই অকার্যকর এবং অর্থহীন। একটি জবাবদিহিমূলক সংসদ যদি গঠিত হয়, সেই সংসদের মাধ্যমে বাকি লক্ষ্যগুলো আমরা অর্জন করব। গণতান্ত্রিক চর্চা, অভ্যাস এবং রীতিনীতির মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ একটি স্বচ্ছ, গণতান্ত্রিক, জবাবদিহিমূলক শাসনব্যবস্থা স্থায়ীভাবে পতিষ্ঠা করবে। আমরা যেমন একটি সময় তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা সংবিধানে সন্নিবেশিত করেছিলাম, আবার স্বৈরতান্ত্রিক ব্যবস্থা ক্ষমতায় আসার পর সেই তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিল করেছে। কাজেই কোনো সংস্কারই টেকসই হবে না, যদি আমরা গণতান্ত্রিক মানসিকতা এবং গণতান্ত্রিক চর্চাগুলো অব্যাহত না রাখি। আমাদের গণতন্ত্র এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য সবার সহনশীলতা এবং সহযোগিতা দরকার। এ সংস্কার কমিশন গঠন, তাদের সুপারিশ এবং জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর লাগাতার সংলাপের মধ্য দিয়ে কয়েকটি বিষয়ে সবাই একমত হয়েছে। তার মধ্যে সবচেয়ে বড় বিষয় হলো সবারই গণতন্ত্রের প্রতি আস্থা। আমরা যদি গণতন্ত্রের প্রতি আস্থাশীল হই, গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ধারণ করি তাহলে নির্বাচনের বিকল্প নেই।

নির্বাচন নিয়ে একটি ধোঁয়াশাচ্ছন্ন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল। কিন্তু প্রধান উপদেষ্টা এখানে অত্যন্ত বিচক্ষণতা এবং দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিয়েছেন। তিনি লন্ডনে গিয়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। এ সাক্ষাৎ বাংলাদেশের রাজনীতিতে একটি টার্নিং পয়েন্ট হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে সব মহলে। কারণ এর মাধ্যমে বাংলাদেশ এক অনিশ্চয়তার পথ থেকে একটি সুনির্দিষ্ট গণতান্ত্রিক অভিযাত্রার পথে যাত্রা করেছে। এখন দ্রুত সরকারকে নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে বসতে হবে। আমরা যদি প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের যৌথ বিবৃতির মূল মর্ম বুঝে থাকি, তাহলে রোজার আগে নির্বাচন হবে। অর্থাৎ ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচন হওয়াটা এখন রাজনৈতিক ঐকমত্যের সিদ্ধান্ত। তাহলে আমাদের হাতে আছে মাত্র সাত মাস। এ সাত মাসে নির্বাচন কমিশনকে অনেক প্রস্তুতিমূলক কাজ করতে হবে। জাতীয় সংসদ নির্বাচন একটি বড় আয়োজনের বিষয়। এজন্য দরকার ব্যাপক প্রস্তুতি।

নির্বাচনের আগে নির্বাচন কমিশনকে আসন সীমারেখা পুনর্নির্ধারণ করতে হবে। এটি একটি লম্বা প্রক্রিয়া। কারণ সীমারেখা বিন্যাসের পর অনেক আপত্তি থাকে, সেটা মীমাংসা করতে হবে। অনেক বিরোধ আদালত পর্যন্ত গড়ায়। হাললাগাদ ভোটার তালিকা তৈরি এবং তা প্রকাশ করতে হবে। নির্বাচন আচরণবিধি পরিমার্জন-পরিবর্তন করতে হবে। সারা দেশে মাঠ পর্যায়ে নির্বাচন কর্মকর্তা নিয়োগ দিতে হবে। এ নির্বাচন কর্মকর্তাদের উপযুক্ত প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে। ভোট কেন্দ্রের চূড়ান্ত তালিকা তৈরি করতে হবে। ব্যালট পেপারসহ নির্বাচনের আনুষঙ্গিক ব্যয় প্রাক্কলন এবং তার জন্য অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে প্রয়োজনীয় অর্থ ছাড় করতে হবে। এসব প্রস্তুতি সম্পন্ন করার পরই নির্বাচন কমিশন একটি নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করবে। সাধারণত নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয় দুই থেকে তিন মাস সময় সামনে রেখে। অর্থাৎ আগামী চার থেকে পাঁচ মাসের মধ্যে নির্বাচন কমিশনকে অনেক মৌলিক এবং গুরুত্বপূর্ণ কাজ শেষ করতে হবে জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার জন্য। পাশাপাশি এ সময় রাজনৈতিক দলগুলোরও বেশ কিছু প্রস্তুতি রয়েছে। নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা যখনই হোক না কেন, প্রার্থী চূড়ান্তকরণ, বাছাই এ কাজগুলো একটি দীর্ঘ প্রক্রিয়া এবং চুলচেরা বিশ্লেষণের।

একটি কথা মনে রাখতে হবে, বাংলাদেশে এবার জাতীয় সংসদ নির্বাচন হচ্ছে একটি পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে এবং দীর্ঘদিন পর। ১৭ বছর দেশে কোনো নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়নি। ইতোমধ্যে প্রধান উপদেষ্টা বিগত তিনটি নির্বাচনের সঙ্গে যারা জড়িত ছিল এবং যে ত্রুটিবিচ্যুতিগুলো হয়েছে তা চিহ্নিত করার জন্য একটি তদন্ত কমিটি গঠনের নির্দেশ দিয়েছেন। এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রধান উপদেষ্টা বিশ্বব্যাপী সর্বত্রই বলছেন, আগামী নির্বাচন হবে ইতিহাসের সেরা নির্বাচন। ইতিহাসের সেরা নির্বাচন করতে গেলে সেরা প্রস্তুতিও প্রয়োজন। এই সেরা প্রস্তুতি করার জন্য আমাদের হাতে সময় খুব কম রয়েছে। নির্বাচন কমিশনকে আগামী সাত মাসেরও কম সময়ের মধ্যে এ সেরা নির্বাচন উপহার দিতে হবে। সেজন্য একটা দিন নষ্ট করাও এখন উচিত হবে না। আর তাই ১৭ থেকে ১৯ জুন পর্যন্ত জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিকগুলোর যে সংলাপ হচ্ছে, এটি যেন শেষ সংলাপ হয়। অনেক সংলাপ হলো, অনেক আলাপ-আলোচনা হলো। রাজনৈতিক দলগুলো অনেক বিষয়ে তাদের দূরত্ব কমিয়ে এনেছে। এখন বাকি দূরত্বগুলো কমিয়ে আনতে হবে জাতীয় সংসদে। জাতীয় সংসদ যদি সত্যিকার অর্থে জবাবদিহিমূলক এবং আলাপ-আলোচনার কেন্দ্রভূমি হয় তাহলে সংসদই হবে আসল সংলাপের জায়গা।

নির্বাচনের সময়সূচি জুলাই গণহত্যার বিচারের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ নির্বাচনের সময় যত অনিশ্চিত থাকবে, তত বিচার প্রক্রিয়া বিলম্বিত হবে। কারণ একটা অনিশ্চয়তার মধ্যে কেউ দৃঢ় এবং গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে চায় না, পারেও না। আমরা জানি দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা ভালো নয়। অর্থনীতিতে এক ধরনের অস্থিতিশীলতা এবং অনিশ্চয়তা বিরাজ করছে। কিন্তু যখনই নির্বাচনের ট্রেনের সময়সূচি ঘোষণা করা হবে এবং ট্রেন তার গন্তব্য থেকে যাত্রা করবে, তখন এ অনিশ্চয়তা আস্তে আস্তে কেটে যেতে থাকবে। সবাই জানবে কতদিন পর জাতীয় নির্বাচন হতে যাচ্ছে। একটি নির্বাচিত সরকার আসছে। কাজেই সবাই তাদের নিজ নিজ অবস্থান থেকে সহনশীলতার পরিচয় দেবে। সবচেয়ে বড় কথা হলো, ঢাকাসহ সারা দেশে বিভিন্ন দাবিদাওয়া নিয়ে যে হুলুস্থুল আন্দোলনগুলো হচ্ছে, যেটা ঈদের পর আবার নতুন করে শুরু হয়েছে সেটা বন্ধ হয়ে যাবে নির্বাচনের অপেক্ষায়। দেশ অনিশ্চয়তার অন্ধকার থেকে এক উৎসবের জগতে প্রবেশ করবে। এ নির্বাচনি উৎসবের মধ্য দিয়ে আমরা চূড়ান্তভাবে স্বৈরাচারের কবর রচনা করব এবং নতুন গণতান্ত্রিক বাংলাদেশের বিনির্মাণ শুরু করতে পারব। নতুন সরকার জাতির সামনে যেসব অঙ্গীকার করেছে, জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে যেসব বিষয়ে একমত হয়েছে সেগুলো প্রতিপালন করবে এবং একটি সুশাসনের পথে দেশ এগিয়ে নিয়ে যাবে। কাজেই একটি নির্বাচনি ট্রেনের সময়সূচি ঘোষণা করা এবং হুইসেল বাজানোটা এখন সরকারের প্রধান কাজ।

এই বিভাগের আরও খবর
নতুন পর্যবেক্ষণ নীতিমালা জারি শিগগির
নতুন পর্যবেক্ষণ নীতিমালা জারি শিগগির
সংলাপে যেসব বিষয়ে ঐক্য হলো দলগুলোর
সংলাপে যেসব বিষয়ে ঐক্য হলো দলগুলোর
ইরানে ২ হাজার বাংলাদেশি, ৪০০ জনকে সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ
ইরানে ২ হাজার বাংলাদেশি, ৪০০ জনকে সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ
কর্মদিবসে সড়কে সমাবেশ না করার অনুরোধ
কর্মদিবসে সড়কে সমাবেশ না করার অনুরোধ
নির্বাচনের দিনক্ষণ নিয়ে ধৈর্য ধরতে হবে
নির্বাচনের দিনক্ষণ নিয়ে ধৈর্য ধরতে হবে
জ্বালানির দাম বাড়ানোর চিন্তা নেই
জ্বালানির দাম বাড়ানোর চিন্তা নেই
জুবাইদার জন্মদিনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
জুবাইদার জন্মদিনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন, উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি
স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন, উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি
কাদেরের সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন আনিসুল ও হাওলাদারের
কাদেরের সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন আনিসুল ও হাওলাদারের
বহু বছর পর স্বাধীনভাবে ভোট দেবে মানুষ
বহু বছর পর স্বাধীনভাবে ভোট দেবে মানুষ
ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ প্রতীকী বয়কট জামায়াতের
ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ প্রতীকী বয়কট জামায়াতের
নাজমুল-মুশফিকের জোড়া সেঞ্চুরিতে স্বস্তির দিন
নাজমুল-মুশফিকের জোড়া সেঞ্চুরিতে স্বস্তির দিন
সর্বশেষ খবর
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ: কীভাবে কাজ করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র?
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ: কীভাবে কাজ করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র?

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বজুড়ে মুদ্রাস্ফীতির নতুন হুমকি ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ
বিশ্বজুড়ে মুদ্রাস্ফীতির নতুন হুমকি ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় খাদ্য সহায়তা কেন্দ্রে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৭০
গাজায় খাদ্য সহায়তা কেন্দ্রে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৭০

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউক্লিয়ার ভয়ের নাটক? ইরানে ইসরায়েলের হামলার প্রকৃত কারণ ফাঁস
নিউক্লিয়ার ভয়ের নাটক? ইরানে ইসরায়েলের হামলার প্রকৃত কারণ ফাঁস

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনায় তেহরান ফাঁকা, বাঙ্কারে ইসরায়েল
ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনায় তেহরান ফাঁকা, বাঙ্কারে ইসরায়েল

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীকে হত্যা করে বোরকা পরে পালালো স্বামী!
স্ত্রীকে হত্যা করে বোরকা পরে পালালো স্বামী!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের গোপন স্থাপনায় রাডার ফাঁকি দেওয়া ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের
ইসরায়েলের গোপন স্থাপনায় রাডার ফাঁকি দেওয়া ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান ক্রমে নিজেকে নিয়ে যাচ্ছেন ভিন্ন উচ্চতায়
তারেক রহমান ক্রমে নিজেকে নিয়ে যাচ্ছেন ভিন্ন উচ্চতায়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তবু আপন কর্তব্যে অবিচল সেনাবাহিনী
তবু আপন কর্তব্যে অবিচল সেনাবাহিনী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সামরিক ঘাঁটিতে ইসরায়েলের বিমান হামলার দাবি
ইরানের সামরিক ঘাঁটিতে ইসরায়েলের বিমান হামলার দাবি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনি আমাদের লক্ষ্য, কিন্তু হত্যা এখন নয়: ট্রাম্প
খামেনি আমাদের লক্ষ্য, কিন্তু হত্যা এখন নয়: ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’, ট্রাম্পের নতুন পোস্ট
‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’, ট্রাম্পের নতুন পোস্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্ল্যাটফর্মে নির্বাচনি ট্রেন হুইসেলের অপেক্ষা
প্ল্যাটফর্মে নির্বাচনি ট্রেন হুইসেলের অপেক্ষা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেহরানের পশ্চিমাঞ্চলে ভয়াবহ বিস্ফোরণ
তেহরানের পশ্চিমাঞ্চলে ভয়াবহ বিস্ফোরণ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাকেরগঞ্জে গৃহবধূকে গলাকেটে হত্যা
বাকেরগঞ্জে গৃহবধূকে গলাকেটে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান
আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা ইরানের আকাশের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছি: ট্রাম্প
আমরা ইরানের আকাশের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছি: ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?
রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ‘পরমাণু সমৃদ্ধি’ বিনাশে বড় সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছেন ট্রাম্প, ইঙ্গিত ভান্সের
ইরানের ‘পরমাণু সমৃদ্ধি’ বিনাশে বড় সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছেন ট্রাম্প, ইঙ্গিত ভান্সের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোর জেলার উন্নয়ন ভাবনা শীর্ষক কর্মশালা
নাটোর জেলার উন্নয়ন ভাবনা শীর্ষক কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান
ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে ২৪ ঘণ্টায় করোনায় দুইজনের মৃত্যু
দেশে ২৪ ঘণ্টায় করোনায় দুইজনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

যুবকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
যুবকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে নিহত ৪৫০ ছাড়িয়েছে: মানবাধিকার সংস্থা
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে নিহত ৪৫০ ছাড়িয়েছে: মানবাধিকার সংস্থা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে শিক্ষার্থী নিহত
ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে শিক্ষার্থী নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিথ্যা মামলা দায়ের করায় বাদীর কারাদণ্ড
মিথ্যা মামলা দায়ের করায় বাদীর কারাদণ্ড

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসফাহানে নতুন করে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
ইসফাহানে নতুন করে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত রাশিয়া : ক্রেমলিন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত রাশিয়া : ক্রেমলিন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল
ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান
পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার
ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প
হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন
ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা
ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন
ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?
রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ
ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান
ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ
ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’
‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের আভাস
ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের আভাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস!
দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র
মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালীর কাছে দুই ট্যাংকারের সংঘর্ষ, আগুন
হরমুজ প্রণালীর কাছে দুই ট্যাংকারের সংঘর্ষ, আগুন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুশের মতো ভুল করছেন ট্রাম্প: সিএআইআর
বুশের মতো ভুল করছেন ট্রাম্প: সিএআইআর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান
আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’, ট্রাম্পের নতুন পোস্ট
‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’, ট্রাম্পের নতুন পোস্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত
ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরাসরি যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র!
সরাসরি যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র!

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ প্রতীকী বয়কট জামায়াতের
ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ প্রতীকী বয়কট জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেকারত্বে বন্দি তরুণ প্রজন্ম
বেকারত্বে বন্দি তরুণ প্রজন্ম

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্রিমলাইনারে বাড়তি সতর্কতা বাংলাদেশ বিমানে
ড্রিমলাইনারে বাড়তি সতর্কতা বাংলাদেশ বিমানে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষার সর্বনাশ অটোপাস ও সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে
শিক্ষার সর্বনাশ অটোপাস ও সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে

পেছনের পৃষ্ঠা

চোখ রাঙাচ্ছে সিলেটে, ডেডিকেটেড হাসপাতাল
চোখ রাঙাচ্ছে সিলেটে, ডেডিকেটেড হাসপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ালের খোঁজে থানায় জিডি মাইকিং পোস্টার
বিড়ালের খোঁজে থানায় জিডি মাইকিং পোস্টার

পেছনের পৃষ্ঠা

লেডি ডন কৃতি স্যানন
লেডি ডন কৃতি স্যানন

শোবিজ

সোনার লড়াইয়ে আবদুর রহমান
সোনার লড়াইয়ে আবদুর রহমান

মাঠে ময়দানে

স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন, উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি
স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন, উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্লভ কেলি কদমের ফুল ফুটলেও ফল ও চারা হয় না
দুর্লভ কেলি কদমের ফুল ফুটলেও ফল ও চারা হয় না

পেছনের পৃষ্ঠা

হাঁড়িভাঙায় মাতছে রংপুর
হাঁড়িভাঙায় মাতছে রংপুর

পেছনের পৃষ্ঠা

জনকল্যাণে নিবেদিত তারকারা
জনকল্যাণে নিবেদিত তারকারা

শোবিজ

কী নিয়ে ব্যস্ত মিম
কী নিয়ে ব্যস্ত মিম

শোবিজ

কলকাতায় শুটিংয়ে জয়া
কলকাতায় শুটিংয়ে জয়া

শোবিজ

টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সেঞ্চুরি মুমিনুলের
টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সেঞ্চুরি মুমিনুলের

মাঠে ময়দানে

বর্ষার শুরুতেই পানিতে ডুবুডুবু খুলনা
বর্ষার শুরুতেই পানিতে ডুবুডুবু খুলনা

নগর জীবন

৯৪ শতাংশ পথশিশু সরকারের কোনো সুবিধা পাচ্ছে না
৯৪ শতাংশ পথশিশু সরকারের কোনো সুবিধা পাচ্ছে না

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুল মুশফিকের রাজকীয় ব্যাটিং
নাজমুল মুশফিকের রাজকীয় ব্যাটিং

মাঠে ময়দানে

কাদেরের সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন আনিসুল ও হাওলাদারের
কাদেরের সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন আনিসুল ও হাওলাদারের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংলাপে যেসব বিষয়ে ঐক্য হলো দলগুলোর
সংলাপে যেসব বিষয়ে ঐক্য হলো দলগুলোর

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুল-মুশফিকের জোড়া সেঞ্চুরিতে স্বস্তির দিন
নাজমুল-মুশফিকের জোড়া সেঞ্চুরিতে স্বস্তির দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

জুবাইদার জন্মদিনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
জুবাইদার জন্মদিনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানে ২ হাজার বাংলাদেশি, ৪০০ জনকে সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ
ইরানে ২ হাজার বাংলাদেশি, ৪০০ জনকে সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনক্ষণ নিয়ে ধৈর্য ধরতে হবে
নির্বাচনের দিনক্ষণ নিয়ে ধৈর্য ধরতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জঙ্গীর কথায় জয় শাহরিয়ার
জঙ্গীর কথায় জয় শাহরিয়ার

শোবিজ

শেষবার সাদা পোশাকে ম্যাথিউস
শেষবার সাদা পোশাকে ম্যাথিউস

মাঠে ময়দানে

গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন
গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন

দেশগ্রাম

সাংবাদিক পরিচয়ে গেস্ট হাউসে তল্লাশি চালানো সেই যুবক গ্রেপ্তার
সাংবাদিক পরিচয়ে গেস্ট হাউসে তল্লাশি চালানো সেই যুবক গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা