শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৫ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০১:৫৫, বৃহস্পতিবার, ০৫ জুন, ২০২৫

কুক্ষিগত হয়ে গেল জুলাই বিপ্লব?

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
কুক্ষিগত হয়ে গেল জুলাই বিপ্লব?

জুলাই আন্দোলনের শুরু শিক্ষার্থীদের কোটা সংস্কারের দাবি থেকে। কিন্তু অল্প দিনের মধ্যেই আন্দোলন সর্বব্যাপী এবং সরকার পরিবর্তনে সর্বাত্মক আন্দোলনে রূপ নেয়। শুধু সরকার পরিবর্তন নয়, সারা দেশে রাষ্ট্রব্যবস্থার বৈষম্যমুক্তি এবং রাষ্ট্র সংস্কারের আন্দোলন হিসেবে ব্যাপকতা লাভ করে এ আন্দোলন। সর্বস্তরের মানুষ এ আন্দোলনে স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশ নেয়। গড়ে ওঠে স্বৈরাচারবিরোধী জাতীয় ঐক্য। সব রাজনৈতিক দল, সংস্কৃতি কর্মী, বুদ্ধিজীবী, শিক্ষক, আইনজীবী, নারী, শিশুসহ বিভিন্ন স্তরের পেশাজীবী এ আন্দোলন নিয়ে যান চূড়ান্ত পরিণতির দিকে। আন্দোলনের শেষ পর্যায়ে এসে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের প্রতীক সশস্ত্র বাহিনীও আন্দোলনকারীদের ওপর আক্রমণ না চালানোর সিদ্ধান্ত নেয়। এটাই ছিল জুলাই আন্দোলনের টার্নিং পয়েন্ট। এখান থেকে আন্দোলন পৌঁছে যায় চূড়ান্ত বিজয়ের বন্দরে। এ আন্দোলনে তাই সশস্ত্র বাহিনীও গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার। কিন্তু দিন যতই যাচ্ছে ততই এ আন্দোলনের সব কৃতিত্ব যেন দখল করছেন কয়েকজন। ফলে আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী স্বতঃস্ফূর্ত শক্তির মধ্যে হতাশা বাড়ছে। জুলাই আন্দোলনে নেতৃত্বদানকারী কয়েকজন শিক্ষার্থী যেন এ আন্দোলন কুক্ষিগত করছেন। এ আন্দোলন শুধু বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ছিল-এ রকম একটি আবহ তৈরির চেষ্টা করা হচ্ছে। এমনকি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, আন্দোলনে আহতরাও এখন গুরুত্বহীন, মূল্যহীন। সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) যেন এ আন্দোলনের সব কৃতিত্ব দখল করেছে। অন্যদের খাটো করা হচ্ছে। মনে রাখতে হবে, মাত্র ৩৬ দিনের আন্দোলনে সাড়ে পনেরো বছর ক্ষমতায় থাকা আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হয়নি। বিএনপিসহ রাজনৈতিক দলের দীর্ঘ আন্দোলন, ত্যাগ, বেগম জিয়ার ত্যাগ, কারাবরণ, বহু মানুষের বঞ্চনা, নিপীড়ন ও আত্মত্যাগের বিনিময়ে স্বৈরাচারের পতন ঘটে। কিন্তু অন্তর্বর্তী সরকার কারও অবদান মূল্যায়ন না করে শুধু কতিপয় ছাত্রের প্রতি পক্ষপাত দেখাচ্ছে। এ সরকার যেন সবার নয়, শুধু বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের। প্রধান উপদেষ্টা নিজেই বলেছেন, ‘ছাত্ররা আমার নিয়োগকর্তা।’ সরকারের কাজেও তার প্রতিফলন ঘটছে। ফলে এ সরকারের নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন হচ্ছে প্রতিনিয়ত। জনগণের মধ্যে বাড়ছে হতাশা। নানান পেশার মানুষ এখন মনে করছেন জুলাই বিপ্লব তার মূল লক্ষ্য থেকে বিচ্যুত হয়েছে।

শেষ পর্যায়ে জুলাই আন্দোলন পাল্টে দেওয়ার ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিলেন এ দেশের নারীসমাজ। গৃহিণী, বোনেরা স্বৈরাচারের পতনের জন্য রাজপথে নেমে এসেছিলেন। তাদের উপস্থিতিই আন্দোলন নিয়ে গিয়েছিল চূড়ান্ত বিজয়ের দিকে। এখন এ নারীসমাজই সবচেয়ে হতাশ। গত ১০ মাসে নারীরা ভীষণ অনিরাপদ। নারী নির্যাতন, হয়রানি বেড়েছে। রাস্তাঘাটে নারীদের লাঞ্ছিত হতে হচ্ছে। পোশাকের কারণে নারীদের করা হচ্ছে অপদস্থ। ধর্ষণ, শ্লীলতাহানি ঘটছে প্রতিনিয়ত। নারীর জন্য সমাজ যেন কঠিন থেকে কঠিনতর হয়ে উঠেছে। এ নিয়ে সাধারণ নারীদের আর্তনাদ সমাজমাধ্যমে চোখ রাখলেই দেখা যায়।

জুলাই আন্দোলনে সংস্কৃতি কর্মীদের ভূমিকা ছিল উল্লেখ করার মতো। মূলত এ আন্দোলনে সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণ বাড়ে যখন সংস্কৃতি কর্মীরা মাঠে নামেন। শুধু জুলাই বিপ্লব নয়, বাংলাদেশের যে কোনো গণ আন্দোলন, অভ্যুত্থানে আমরা দেখেছি যে সংস্কৃতি কর্মীরা যখন মাঠে নেমেছেন তখন সাধারণ মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে এ আন্দোলনে নিজেদের যুক্ত করেছেন। নব্বইয়ের গণ অভ্যুত্থানের সময় আমরা দেখেছি সংস্কৃতি কর্মীরা যখন মাঠে নেমেছিলেন তখন পরিস্থিতি পাল্টে গিয়েছিল। ঠিক তেমনিভাবে জুলাই বিপ্লবে যখন সংস্কৃতি কর্মীদের একটি বড় অংশ তৎকালীন সরকারের দমনপীড়ন-নির্যাতনের প্রতিবাদ করেছিল, তখন সাধারণ মানুষও উদ্বুদ্ধ হয়েছিল এবং তারা মাঠে নেমেছিল।

জুলাই বিপ্লবে যারা সক্রিয় ছিলেন তাদের মধ্যে আজমেরী হক বাঁধন, জাকিয়া বারী মমসহ বেশ কিছু শিল্পী-কলাকুশলী আলোচিত। জুলাই বিপ্লবের পর তাঁদের প্রায় সবাই এখন হতাশ। সমাজমাধ্যমে তাঁরা তাঁদের হতাশা প্রকাশ করতে কার্পণ্য করছেন না। আজমেরী হক বাঁধন ইতোমধ্যে একাধিক পোস্টে জুলাই বিপ্লবের স্বপ্নভঙ্গের বেদনার কথা জানিয়েছেন। জাকিয়া বারী মমকে জুলাই বিপ্লবের পর তথ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে চলচ্চিত্র পান্ডুলিপি বাছাই কমিটিতে নেওয়া হয়েছিল। সেখান থেকে তিনি পদত্যাগ করেছেন। তিনি হতাশার জানান দেন ফেসবুকে। শুধু এ দুজনই নন, আজাদ আবুল কালাম পাভেলসহ বিভিন্ন সংস্কৃতি কর্মী যাঁরা জুলাই আন্দোলনে সক্রিয় ছিলেন, তাঁরা এখন প্রায় সবাই নিজেদের গুটিয়ে নিয়েছেন। একা একা হতাশা প্রকাশ করছেন অথবা তাঁরা সমাজমাধ্যমে বেদনার কথা বলছেন। এর একটি বড় কারণ হলো জুলাই বিপ্লবের পর শিল্পী-কলাকুশলীদের বিরুদ্ধে ঢালাও মিথ্যা, হয়রানিমূলক হত্যা মামলা। নুসরাত ফারিয়াকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল এবং যদিও তাঁকে এক দিন পর ছেড়ে দেয়। কিন্তু এটি শিল্পী-কলাকুশলীদের মধ্যে একটা ব্যাপক নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে। ইরেশ যাকের জুলাই আন্দোলনে সক্রিয় থাকলেও তিনি একটি হত্যাচেষ্টা মামলার আসামি। বিভিন্ন শিল্পী-কলাকুশলীর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা নিয়েও এখন শিল্পীসমাজ সরব হচ্ছেন। সংস্কৃতি কর্মীরা মনে করেন মুক্ত সংস্কৃতি চর্চা এখন হুমকির মুখে। বিভিন্ন স্থানে সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডে বাধা দেওয়া হচ্ছে। মেহজাবীন, বিদ্যা সিনহা মিমসহ বহু অভিনয়শিল্পীর অনুষ্ঠান উগ্রবাদীদের বাধার মুখে বাতিল করতে হয়েছে। শিল্পকলা একাডেমিতেও ঘটেছে মব সন্ত্রাস। জুলাই বিপ্লবের একটি বড় অনুষঙ্গ ছিলেন আইনজীবীরা। বিশেষ করে নিরপেক্ষ আইনজীবীরা একটা পর্যায়ে সোচ্চার হয়েছিলেন স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে। যখন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের গুরুত্বপূর্ণ সমন্বয়কদের ডিবি হেফাজতে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল, তখন তাঁদের মুক্তির জন্য হাই কোর্টে রিট পিটিশন করেছিলেন কয়েকজন আইনজীবী। সেসব আইনজীবীর বেশির ভাগই এখন হতাশ। যাঁরা এ সময় সক্রিয়ভাবে জুলাই বিপ্লবে সমর্থন দিয়েছিলেন, তাঁদের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন, আইনি সহায়তা দিয়েছিলেন তাঁদের অন্যতম ব্যারিস্টার সারা হোসেন। জুলাই বিপ্লবের শুরু থেকেই তিনি ঢালাও মিথ্যা মামলাগুলো নিয়ে উষ্মা প্রকাশ করছেন। জামিন না দেওয়া নিয়ে তিনি আপত্তি প্রকাশ করছেন। জুলাই বিপ্লব-পরবর্তীতে সরকারের বিভিন্ন কর্মকান্ডের কঠোর সমালোচনা করছেন। এ সময় আরেকজন আলোচিত মানবাধিকার আইনজীবী ছিলেন জ্যোতির্ময় বড়ুয়া। তিনিও এখন জুলাই বিপ্লবের স্বপ্নভঙ্গের কথা সরাসরি প্রকাশ করছেন বিভিন্ন টকশোতে, লেখালেখিতে। জুলাই বিপ্লবের পর প্রথম স্বপ্নভঙ্গের বেদনার জানান জেড আই খান পান্না। যিনি ডিবি হেফাজতে থাকা ছাত্রদের মুক্ত করার জন্য আদালতে লড়াই করেছিলেন। বার্ধক্যের কোঠায় থাকা এ আইনজীবীর বিরুদ্ধেও হত্যাচেষ্টা মামলা দায়ের করা হয়েছে। তিনি প্রকাশ্যে বলেছেন, নতুন করে স্বৈরাচারী ব্যবস্থা কায়েম হয়েছে। জুলাই আন্দোলনে একটি বড় সমর্থন জুগিয়ে ছিল দেশের শিক্ষকসমাজ। বিশেষ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধের পর শিক্ষার্থীদের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন। শিক্ষার্থীদের যখন গ্রেপ্তার করা হয়েছিল তার প্রতিবাদ করেছিলেন শিক্ষকরা। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সঙ্গে সংহতি জানাতে গঠিত হয়েছিল ‘শিক্ষক নেটওয়ার্ক’। ড. আনু মুহাম্মদ ছিলেন শিক্ষক নেটওয়ার্কের একজন অন্যতম উদ্যোক্তা। এ ছাড়া বেশ কিছু শিক্ষক সে সময় শিক্ষার্থীদের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন। কিন্তু তাঁদের প্রায় প্রত্যেকেই এখন হতাশ। আনু মুহাম্মদ নতুন করে স্বৈরাচারী ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার শঙ্কা প্রকাশ করেছেন। জুলাই বিপ্লব কীভাবে ধ্বংস হয়েছে এবং জুলাই বিপ্লব কীভাবে লক্ষ্যচ্যুত হয়েছে সে কথা প্রতিদিনই বলছেন আনু মুহাম্মদসহ শিক্ষক নেটওয়ার্কের গুরুত্বপূর্ণ সদস্যরা। একটি স্বৈরাচারী ব্যবস্থা থেকে আরেকটি স্বৈরাচারী ব্যবস্থায় বাংলাদেশ প্রবেশ করেছে বলেও তাঁরা মনে করছেন। জুলাই আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী একজন শিক্ষককে একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য করা হয়েছিল। পরে তাঁর বিরুদ্ধে আন্দোলন করে তাঁকে সরিয়ে দেওয়া হয়। এ ঘটনাগুলো শিক্ষকদের মধ্যে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে। সাম্প্রতিক সময়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েক বছর আগে অবসর নেওয়া সত্তরোর্ধ্ব একজন শিক্ষিকাকে ভুয়া মিথ্যা মামলায় গ্রেপ্তার করার বিষয়টি শিক্ষকসমাজের মধ্যে ব্যাপক নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে। যদিও তাঁকে পরে জামিন দেওয়া হয়েছে। কিন্তু এ ঘটনাটি শিক্ষকদের মধ্যে নেতিবাচক অবস্থান সৃষ্টি করেছে। সাম্প্রতিক সময় শিক্ষক নেটওয়ার্ক বাংলাদেশে উগ্র মৌলবাদীদের উত্থান এবং জুলাই বিপ্লব বিভ্রান্তির চোরাগলিতে আটকে পড়া নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। জুলাই বিপ্লবে বাংলাদেশের সুশীল সমাজ, বুদ্ধিজীবীদের একটি বড় ভূমিকা ছিল। সুশীল এবং বুদ্ধিজীবী মহল শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে শুধু প্রেরণাই দেননি, তাঁরা বিভিন্ন টকশো এবং সমাজমাধ্যমে সরব হয়ে আন্দোলনের পক্ষে জনমত সৃষ্টিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। এসব ব্যক্তি এবং সংগঠনের মধ্যেও এখন প্রচ হতাশা লক্ষ করা যাচ্ছে। ইতোমধ্যে জুলাই বিপ্লবে শক্ত সমর্থনদানকারী ড. শাহদীন মালিক নিজেকে গুটিয়ে নিয়েছেন। তাঁকে সংবিধান সংস্কার কমিশনের আহ্বায়ক করা হয়েছিল। কিন্তু সেখান থেকে তিনি নিজেকে সরিয়ে নেন। এরপর তাঁর কোনো তৎপরতা লক্ষ করা যাচ্ছে না। ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য এখন সরকারের কট্টর সমালোচক। সুশীল সমাজের অনেক প্রতিনিধি এখন সরকারের কঠোর সমালোচনা করছেন। জুলাই বিপ্লবে গণমাধ্যমের একটি বড় ভূমিকা ছিল। বিভিন্ন গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব তৎকালের আওয়ামী লীগ সরকারের দমনপীড়নের কঠোর সমালোচনা করেছিলেন। সেসব বরেণ্য সাংবাদিকও এখন হতাশ। তাঁরা সমাজমাধ্যমে সরকারের ব্যাপক সমালোচনা করছেন। সে সময় যাঁরা আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে ছিলেন তাঁদের মধ্যে মতিউর রহমান চৌধুরী, নূরুল কবীর অন্যতম। মতিউর রহমান চৌধুরী বহু আগে থেকেই বলছেন এখন গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নেই। সবাই আতঙ্কের মধ্যে দিন কাটাচ্ছেন। নূরুল কবীর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কর্মকান্ডের সমালোচনা করছেন। প্রধান উপদেষ্টা রাষ্ট্রের স্বার্থের বদলে নিজের স্বার্থ প্রাধান্য দিচ্ছেন বলেও অভিযোগ করেন নূরুল কবীর। উপদেষ্টাম লীর সমালোচনা করে তাঁদের রাজনৈতিক প্রজ্ঞা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন এই সম্পাদক। তাঁরা যে জনবিচ্ছিন্ন সে বক্তব্য তিনি স্পষ্টভাবে বলেছেন। জুলাই আন্দোলনের সময় টকশোতে সরকারের বিরুদ্ধে ঝুঁকি নিয়ে বক্তব্য দিতেন সিনিয়র সাংবাদিক মাসুদ কামাল, এম এ আজিজসহ আরও অনেকে। তাঁরা এখন সরকারের কঠোর সমালোচনায় মুখর। অর্থাৎ দেখা যাচ্ছে জুলাই বিপ্লবে যেসব ক্রিয়াশীল শক্তির সহযোগিতা এবং সমর্থনের কারণে এ আন্দোলনটি সর্বজনীন রূপ পেয়েছিল, তাঁরা কেউই এখন ১০ মাস ধরে যেভাবে দেশ চলছে তাতে সন্তুষ্ট নন। জুলাই আন্দোলন যেন এখন মুষ্টিমেয় গোষ্ঠীর কাছে বন্দি। সর্বস্তরের মানুষ যারা এ আন্দোলনে সক্রিয় ছিলেন তারা শুধু হতাশ। তারা মনে করছেন এ আন্দোলন ব্যর্থ। জুলাই বিপ্লব থেকে লাভবান হয়েছে মুষ্টিমেয় গোষ্ঠী।

এই বিভাগের আরও খবর
ফ্লাই জোনে গড়ে তোলা হয় মাইলস্টোন
ফ্লাই জোনে গড়ে তোলা হয় মাইলস্টোন
স্কুল বন্ধ করে এনসিপির সমাবেশের নোটিস, প্রতিক্রিয়া
স্কুল বন্ধ করে এনসিপির সমাবেশের নোটিস, প্রতিক্রিয়া
যে কোনো সময় প্রকাশের ক্ষমতা পেল ইসি
যে কোনো সময় প্রকাশের ক্ষমতা পেল ইসি
ভারী কামান, রকেট ও ক্লাস্টার বোমা বর্ষণ
ভারী কামান, রকেট ও ক্লাস্টার বোমা বর্ষণ
সীমান্ত ফের অশান্ত
সীমান্ত ফের অশান্ত
আলোচনায় বসা নিয়ে দরকষাকষি!
আলোচনায় বসা নিয়ে দরকষাকষি!
সাবেক এমপিদের গাড়ি নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত
সাবেক এমপিদের গাড়ি নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত
চাঁদাবাজি বন্ধ করতে বললে গালাগাল করে
চাঁদাবাজি বন্ধ করতে বললে গালাগাল করে
এর চেয়ে বড় শোক হতে পারে না
এর চেয়ে বড় শোক হতে পারে না
বিদেশ সফরে খরচ ৩৫০ কোটি রুপি!
বিদেশ সফরে খরচ ৩৫০ কোটি রুপি!
ডিবি হেফাজতে তিন সমন্বয়ক
ডিবি হেফাজতে তিন সমন্বয়ক
নিহত ও আহতদের পরিবারের পাশে দাঁড়াবে বিএনপি
নিহত ও আহতদের পরিবারের পাশে দাঁড়াবে বিএনপি
সর্বশেষ খবর
মহান আল্লাহর অফুরন্ত অনুগ্রহের নিদর্শন মাছ
মহান আল্লাহর অফুরন্ত অনুগ্রহের নিদর্শন মাছ

এই মাত্র | ইসলামী জীবন

ভিয়েতনামে বাস উল্টে শিশুসহ নিহত ১০, আহত ১২
ভিয়েতনামে বাস উল্টে শিশুসহ নিহত ১০, আহত ১২

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় সন্ত্রাসী মামুনকে কুপিয়ে হত্যা
কুমিল্লায় সন্ত্রাসী মামুনকে কুপিয়ে হত্যা

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিদ্ধান্ত বদলে জাপান সফর করছে বার্সেলোনা
সিদ্ধান্ত বদলে জাপান সফর করছে বার্সেলোনা

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় বৃষ্টির সম্ভাবনা, মেঘলা থাকবে আকাশ
ঢাকায় বৃষ্টির সম্ভাবনা, মেঘলা থাকবে আকাশ

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ক্যাম্বোডিয়ার সঙ্গে সীমান্ত সংঘর্ষ ‘যুদ্ধে রূপ নিতে পারে’ : থাই প্রধানমন্ত্রী
ক্যাম্বোডিয়ার সঙ্গে সীমান্ত সংঘর্ষ ‘যুদ্ধে রূপ নিতে পারে’ : থাই প্রধানমন্ত্রী

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংলিশ চ্যানেল পাড়ির অপেক্ষায় দুই বাংলাদেশি সাঁতারু
ইংলিশ চ্যানেল পাড়ির অপেক্ষায় দুই বাংলাদেশি সাঁতারু

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডাবল সেঞ্চুরিতে প্রোটিয়া যুবা ব্যাটারের বিশ্বরেকর্ড
ডাবল সেঞ্চুরিতে প্রোটিয়া যুবা ব্যাটারের বিশ্বরেকর্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানই প্রথমে যুদ্ধবিরতির উদ্যোগ নেয় : ভারত
পাকিস্তানই প্রথমে যুদ্ধবিরতির উদ্যোগ নেয় : ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষমতার পালাবদলে ব্যবস্থা আরো মর্মস্পর্শী
ক্ষমতার পালাবদলে ব্যবস্থা আরো মর্মস্পর্শী

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এক মাস আগেও জানতাম না যে দলে ফিরব : সাইফউদ্দিন
এক মাস আগেও জানতাম না যে দলে ফিরব : সাইফউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিজ হারলেও বাংলাদেশ সফরে যে উন্নতি দেখছেন পাকিস্তান কোচ
সিরিজ হারলেও বাংলাদেশ সফরে যে উন্নতি দেখছেন পাকিস্তান কোচ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পান্তের চোটে কনকাশন বদলির নিয়ম নিয়ে প্রশ্ন গাভাস্কারের
পান্তের চোটে কনকাশন বদলির নিয়ম নিয়ে প্রশ্ন গাভাস্কারের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ জুলাই)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বদলে যাচ্ছে কারাগার
বদলে যাচ্ছে কারাগার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচনায় বসা নিয়ে দরকষাকষি!
আলোচনায় বসা নিয়ে দরকষাকষি!

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা ব্যাংক আনন্দ আলো সাহিত্য পুরস্কার-২৫ পেলেন মানবজমিন সম্পাদক
ঢাকা ব্যাংক আনন্দ আলো সাহিত্য পুরস্কার-২৫ পেলেন মানবজমিন সম্পাদক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের কাছে হেরে পাকিস্তান দলে ফিরলেন বাবর-রিজওয়ান
বাংলাদেশের কাছে হেরে পাকিস্তান দলে ফিরলেন বাবর-রিজওয়ান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ফের আকাশ থেকে ত্রাণ ফেলতে যাচ্ছে জর্ডান ও আমিরাত
গাজায় ফের আকাশ থেকে ত্রাণ ফেলতে যাচ্ছে জর্ডান ও আমিরাত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ তিন পরিবারের পাশে শামসুজ্জামান দুদু
শহীদ তিন পরিবারের পাশে শামসুজ্জামান দুদু

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফের আন্দোলনে নামছে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা
ফের আন্দোলনে নামছে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একদিনে তিন গ্রেটকে ছাড়িয়ে রুট, সামনে শুধু টেন্ডুলকার
একদিনে তিন গ্রেটকে ছাড়িয়ে রুট, সামনে শুধু টেন্ডুলকার

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা ধারণ করতে পারেনি অন্তর্বর্তী সরকার : সাইফুল হক
গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা ধারণ করতে পারেনি অন্তর্বর্তী সরকার : সাইফুল হক

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বদলগাছীতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন
বদলগাছীতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতিতে নীতিগত সম্মতি থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার
যুদ্ধবিরতিতে নীতিগত সম্মতি থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট
এবার মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্দরের দক্ষতা বাড়াতে আন্তর্জাতিক অপারেটর দরকার: নৌ পরিবহন উপদেষ্টা
বন্দরের দক্ষতা বাড়াতে আন্তর্জাতিক অপারেটর দরকার: নৌ পরিবহন উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মুজিববাদের রাজনীতি বাংলাদেশে চলবে না: নাহিদ ইসলাম
মুজিববাদের রাজনীতি বাংলাদেশে চলবে না: নাহিদ ইসলাম

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকার একটি দলকে পৃষ্ঠপোষকতার মধ্য দিয়ে পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে : নুর
সরকার একটি দলকে পৃষ্ঠপোষকতার মধ্য দিয়ে পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে : নুর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

থাইল্যান্ডের সীমান্তবর্তী আট জেলায় সামরিক আইন
থাইল্যান্ডের সীমান্তবর্তী আট জেলায় সামরিক আইন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
একাদশে শিক্ষার্থী ভর্তি করতে পারবে না যেসব কলেজ
একাদশে শিক্ষার্থী ভর্তি করতে পারবে না যেসব কলেজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সাথে দ্বিতীয় যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল?
ইরানের সাথে দ্বিতীয় যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিশ্বের সবচেয়ে উন্নত প্রতিরক্ষাব্যূহ ভেদ করেছে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র’
‘বিশ্বের সবচেয়ে উন্নত প্রতিরক্ষাব্যূহ ভেদ করেছে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রবেশে নতুন নির্দেশনা
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রবেশে নতুন নির্দেশনা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচনের দাবিতে মাঠে নামার কথা ভাবছে বিএনপি
ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচনের দাবিতে মাঠে নামার কথা ভাবছে বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে হত্যার পরিকল্পনা: ইসরায়েলি বৃদ্ধা গ্রেফতার
নেতানিয়াহুকে হত্যার পরিকল্পনা: ইসরায়েলি বৃদ্ধা গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থানায় ঢুকে এএসআইকে ছুরিকাঘাত, হামলাকারীর লাশ মিলল পুকুরে
থানায় ঢুকে এএসআইকে ছুরিকাঘাত, হামলাকারীর লাশ মিলল পুকুরে

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাকাশে নাহিদ-২ স্যাটেলাইট পাঠাল ইরান
মহাকাশে নাহিদ-২ স্যাটেলাইট পাঠাল ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানে মাঝ আকাশে যাত্রীর মৃত্যু, রহস্যজনকভাবে মরদেহ উধাও!
বিমানে মাঝ আকাশে যাত্রীর মৃত্যু, রহস্যজনকভাবে মরদেহ উধাও!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের বিমানবন্দরে ঢাবি অধ্যাপকের ‘হার্ট অ্যাটাকে’ মৃত্যু
চীনের বিমানবন্দরে ঢাবি অধ্যাপকের ‘হার্ট অ্যাটাকে’ মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারাগারের ভিআইপি ওয়ার্ড পরিদর্শন নিয়ে যা বললেন ধর্ম উপদেষ্টা
কারাগারের ভিআইপি ওয়ার্ড পরিদর্শন নিয়ে যা বললেন ধর্ম উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরের মতো উইকেট কোথাও দেখিনি: পাকিস্তান অধিনায়ক
মিরপুরের মতো উইকেট কোথাও দেখিনি: পাকিস্তান অধিনায়ক

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাইলস্টোনের মাকিনও চলে গেল
মাইলস্টোনের মাকিনও চলে গেল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরো দেশটাই এখন লাইফ সাপোর্টে : ছাত্রদের জামিন প্রসঙ্গে বিচারক
পুরো দেশটাই এখন লাইফ সাপোর্টে : ছাত্রদের জামিন প্রসঙ্গে বিচারক

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিকিৎসাসেবা শুরু করেছে ভারতীয় মেডিকেল টিম
চিকিৎসাসেবা শুরু করেছে ভারতীয় মেডিকেল টিম

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: দগ্ধ আয়মানও চলে গেল না ফেরার দেশে
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: দগ্ধ আয়মানও চলে গেল না ফেরার দেশে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি ও জাল স্বাক্ষর নিয়ে বিব্রত রিজভী, দিলেন সতর্কবার্তা
ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি ও জাল স্বাক্ষর নিয়ে বিব্রত রিজভী, দিলেন সতর্কবার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বদলে যাচ্ছে কারাগার
বদলে যাচ্ছে কারাগার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্তান হারানোর বেদনার চেয়ে বড় শোক হতে পারে না: রিজভী
সন্তান হারানোর বেদনার চেয়ে বড় শোক হতে পারে না: রিজভী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাইলস্টোন দুর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ অপরাজনীতি শুরু করেছে : এ্যানি
মাইলস্টোন দুর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ অপরাজনীতি শুরু করেছে : এ্যানি

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের পূর্বাভাস
দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের পূর্বাভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাইলট তৌকিরের পরিবারকে সমবেদনা জানালেন মির্জা ফখরুল
পাইলট তৌকিরের পরিবারকে সমবেদনা জানালেন মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

থাই-কম্বোডিয়া সীমান্তে ভয়াবহ সংঘর্ষ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
থাই-কম্বোডিয়া সীমান্তে ভয়াবহ সংঘর্ষ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উদ্ধারকাজে সেনাবাহিনীর মানবিকতা
উদ্ধারকাজে সেনাবাহিনীর মানবিকতা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের জন্য একটি ভালো কাজ করে যেতে চাই : সিইসি
দেশের জন্য একটি ভালো কাজ করে যেতে চাই : সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত, একজনের মরদেহ ভারতের হাসপাতালে
সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত, একজনের মরদেহ ভারতের হাসপাতালে

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজার পরিস্থিতি ‘অবর্ণনীয় ও সমর্থনযোগ্য নয়’: ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী
গাজার পরিস্থিতি ‘অবর্ণনীয় ও সমর্থনযোগ্য নয়’: ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে ছিনতাই : দায়িত্বে গাফিলতির অভিযোগে ৪ পুলিশ সদস্য ক্লোজড
মোহাম্মদপুরে ছিনতাই : দায়িত্বে গাফিলতির অভিযোগে ৪ পুলিশ সদস্য ক্লোজড

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় ফের আকাশ থেকে ত্রাণ ফেলতে যাচ্ছে জর্ডান ও আমিরাত
গাজায় ফের আকাশ থেকে ত্রাণ ফেলতে যাচ্ছে জর্ডান ও আমিরাত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন দল গঠনের ঘোষণা জেরেমি করবিনের
নতুন দল গঠনের ঘোষণা জেরেমি করবিনের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির উদ্বেগ পিআর
বিএনপির উদ্বেগ পিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যারিস্টার যখন মৎস্য খামারি
ব্যারিস্টার যখন মৎস্য খামারি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিনাইদহে আলোচনায় ট্রাফিক পরিদর্শকের বিলাসবহুল বাড়ি
ঝিনাইদহে আলোচনায় ট্রাফিক পরিদর্শকের বিলাসবহুল বাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের হাতে মারণাস্ত্র
পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের হাতে মারণাস্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দৌড়াও, থেমো না, আমি আছি
দৌড়াও, থেমো না, আমি আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

মাটির নিচে অনন্য ফ্রেন্ডশিপ সেন্টার
মাটির নিচে অনন্য ফ্রেন্ডশিপ সেন্টার

শনিবারের সকাল

ঢাকার প্রথম সিলভার জুবিলির হিট পরিচালক
ঢাকার প্রথম সিলভার জুবিলির হিট পরিচালক

শোবিজ

ওবামাকে প্রাণনাশের হুমকি
ওবামাকে প্রাণনাশের হুমকি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশবাসীর প্রত্যাশা, কথা রাখবেন ড. ইউনূস
দেশবাসীর প্রত্যাশা, কথা রাখবেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মোগল আমলের সালিশখানা
মোগল আমলের সালিশখানা

শনিবারের সকাল

ডিবি হেফাজতে তিন সমন্বয়ক
ডিবি হেফাজতে তিন সমন্বয়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকা হওয়া কি এতই সহজ
নায়ক-নায়িকা হওয়া কি এতই সহজ

শোবিজ

এক টাকায় দুটি লেবু!
এক টাকায় দুটি লেবু!

পেছনের পৃষ্ঠা

কিংবদন্তি রেসলার হাল্ক হোগান মারা গেছেন
কিংবদন্তি রেসলার হাল্ক হোগান মারা গেছেন

মাঠে ময়দানে

স্কুল বন্ধ করে এনসিপির সমাবেশের নোটিস, প্রতিক্রিয়া
স্কুল বন্ধ করে এনসিপির সমাবেশের নোটিস, প্রতিক্রিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন মাটি তৈরিতে বাধা প্লাস্টিক
নতুন মাটি তৈরিতে বাধা প্লাস্টিক

পরিবেশ ও জীবন

দেব-শুভশ্রীর ভালোবাসা
দেব-শুভশ্রীর ভালোবাসা

শোবিজ

আরও একটি সিরিজ খেলতে চান লিটন
আরও একটি সিরিজ খেলতে চান লিটন

মাঠে ময়দানে

পদ্মার ভাঙনে আবার আতঙ্ক
পদ্মার ভাঙনে আবার আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত দেশও নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে
জামায়াত দেশও নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পূর্ণিমার চাওয়া
পূর্ণিমার চাওয়া

শোবিজ

খানাখন্দে ভরা রাজধানীর সড়ক
খানাখন্দে ভরা রাজধানীর সড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

রোমান হলিডে
রোমান হলিডে

শোবিজ

সাবেক এমপিদের গাড়ি নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত
সাবেক এমপিদের গাড়ি নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারী কামান, রকেট ও ক্লাস্টার বোমা বর্ষণ
ভারী কামান, রকেট ও ক্লাস্টার বোমা বর্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে কোনো সময় প্রকাশের ক্ষমতা পেল ইসি
যে কোনো সময় প্রকাশের ক্ষমতা পেল ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে সফল, জীবনযুদ্ধে পরাজিত রতন
জুলাই আন্দোলনে সফল, জীবনযুদ্ধে পরাজিত রতন

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট চামড়া ও জুতা শিল্পের প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট চামড়া ও জুতা শিল্পের প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে ছেলের হাতে বাংলাদেশি বাবা খুন
ব্রিটেনে ছেলের হাতে বাংলাদেশি বাবা খুন

পেছনের পৃষ্ঠা