শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৬ জুলাই, ২০২৫

আলোচনায় বসা নিয়ে দরকষাকষি!

♦ ঢাকাকে গুরুত্বই দিচ্ছে না ওয়াশিংটন ♦ সরাসরি আলোচনায় সম্মত নয় ইউএসটিআর ♦ অনলাইনেই বসার আহ্বান
মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
আলোচনায় বসা নিয়ে দরকষাকষি!

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্যিক-অবাণিজ্যিক চুক্তি নিয়ে দরকষাকষি তো দূরের কথা, এখন চলছে বৈঠকে বসা নিয়ে দরকষাকষি। যদিও ২৯ জুলাই অনলাইনে বাংলাদেশকে একটি বৈঠকের শিডিউল দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য দপ্তর ইউএসটিআর। বাংলাদেশের পক্ষ থেকে সরাসরি বৈঠকে বসার জন্য তদবির করা হচ্ছে। কিন্তু এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত সরাসরি বৈঠকের কোনো ইঙ্গিত পাওয়া যায়নি। ১ আগস্ট থেকে নতুন শুল্কনীতি বাস্তবায়ন হওয়ার কথা। সে হিসাবে ওইদিন থেকে বাংলাদেশি রপ্তানিপণ্য যুক্তরাষ্ট্রের মার্কেটে ঢুকতে হলে ৩৫ শতাংশ শুল্ক দিয়ে ঢুকতে হবে। অথচ আলোচনার সময় দেওয়া হয়েছে তার মাত্র দুই দিন আগে ২৯ জুলাই, সেটাও আবার অনলাইনে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, যুক্তরাষ্ট্র এই মুহূর্তে পৃথিবীর ১৪০টির বেশি দেশের সঙ্গে রেসিপ্রোকাল ট্যারিফ নিয়ে আলোচনা করেছে। এরই মধ্যে বিভিন্ন দেশ নেগোসিয়েশনও করে ফেলেছে। অথচ তাদের অনেক ব্যস্ততার কারণে বাংলাদেশকে সময় দিতে পারছে না কিংবা বাংলাদেশকে প্রায়োরিটি লিস্টে রাখেনি ইউএসটিআর। কেননা আজ থেকে তিন মাসেরও বেশি সময় আগে যখন এই ট্যারিফ ঘোষণা করা হয় তারপর থেকে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে খুব জোরালোভাবে আলোচনা কিংবা যোগাযোগ করা হয়নি ইউএসটিআরের সঙ্গে। এর ফলে বাংলাদেশের বাণিজ্য খাত প্রধানত রপ্তানি বাণিজ্য কঠিন এক ঝুঁকির মুখে দাঁড়িয়েছে বলে মনে করেন বিশ্বব্যাংক ঢাকা কার্যালয়ের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন। তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, প্রথমে আমরা এ ইস্যুটিকে গুরুত্ব দিইনি। মনে করেছিলাম হালকা আলোচনাতেই সমাধান হয়ে যাবে। আর এখন ইউএসটিআর আমাদের গুরুত্ব দিচ্ছে না। ফলে ক্ষতিটা কিন্তু বাংলাদেশেরই বেশি হবে।

এদিকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র জানায়, বর্তমানে এই ট্যারিফ ইস্যুতে ইউএসটিআরের সঙ্গে বাংলাদেশের যে জটিলতা এবং নেগোসিয়েশনের বিষয় সেটা বাণিজ্যিকের চেয়ে অবাণিজ্যিক বেশি। অর্থাৎ যুক্তরাষ্ট্র অবাণিজ্যিক বা নন ডিসক্লোজার কিছু চুক্তি করতে চায় বাংলাদেশের সঙ্গে। যেগুলো মূলত আন্তআঞ্চলিক নিরাপত্তা বৈশ্বিক বাণিজ্য ভূ-রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও এশিয়া অঞ্চলের অন্যান্য নিরাপত্তায় ইস্যুকে কেন্দ্র করে। এসব চুক্তির মধ্যে যেগুলো অবাণিজ্যিক সেগুলোকেই বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র কিন্তু বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার বলছে অবাণিজ্যিক এবং স্বার্থ পরিপন্থি কোনো চুক্তি বা ইস্যুকে বাংলাদেশ গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনায় নিচ্ছে না। এ কারণে সমস্যার সমাধান খুঁজে পাওয়া বেশ জটিল আকার ধারণ করেছে। এ প্রসঙ্গে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মাহবুবুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ইউএসটিআর আমাদের ভার্চুয়াল এবং ফিজিক্যাল দুই ধরনের আলোচনার কথা জানিয়েছে। আমরা বলেছি এটা সরাসরি আলোচনা হওয়া দরকার। কেননা এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু। সব ঠিকঠাক থাকলে আগামী রবিবার বাণিজ্য উপদেষ্টার নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল আলোচনার জন্য ওয়াশিংটনের উদ্দেশ্যে ঢাকা ছাড়বে। তিনি বলেন, আমরা আশা করছি একটি অর্থপূর্ণ আলোচনার মাধ্যমে এসবের গ্রহণযোগ্য সমাধান হবে এবং বাণিজ্যের গুরুত্ব বিবেচনায় দেশটি বাংলাদেশি পণ্যের ওপর আরোপিত শুল্ক কমিয়ে আনবে।

এদিকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা জানান, ইউএসটিআর খসড়া চুক্তিতে যেসব অবাণিজ্যিক শর্ত দিয়েছে, সেগুলোতে সম্মতি দেবে না বাংলাদেশ। তবে সরাসরি শর্তগুলো নাকচ করে না দিয়ে এসব শর্ত পূরণের জন্য কোনো কোনো ক্ষেত্রে পাঁচ বছর এবং কোনো কোনো ক্ষেত্রে ১০ বছর পর্যন্ত সময় চাওয়া হবে বলে জানান ওই কর্মকর্তা। এরই মধ্যে ইন্দোনেশিয়া সরকার লবিস্ট প্রতিষ্ঠান নিয়োগ দিয়ে পারস্পরিক শুল্কের হার ৩২ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১৯ শতাংশে নামিয়ে আনার পরও বাংলাদেশের লবিস্ট প্রতিষ্ঠান নিয়োগ না দেওয়ার কারণ সম্পর্কে ওই কর্মকর্তা বলেন, দুই দেশের প্রেক্ষাপট ভিন্ন। ‘ইন্দোনেশিয়ার সঙ্গে চীনের বাণিজ্যের পরিমাণ বাংলাদেশের তুলনায় অনেক কম। ফলে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশকে চুক্তিতে যে ধরনের শর্ত দিয়েছে এবং তা প্রকাশ না করার জন্য নন-ডিসক্লোজার অ্যাগ্রিমেন্ট করেছে, ইন্দোনেশিয়ার ক্ষেত্রে তা হয়নি। তাই ইন্দোনেশিয়া লবিস্ট নিয়োগ দিতে পারলেও বাংলাদেশ তা পারছে না।

এ ছাড়া দেশটির সঙ্গে বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে যুক্তরাষ্ট্র থেকে কৃষিপণ্য, তেলবীজ, তুলা, বোয়িংয়ের উড়োজাহাজ, বিভিন্ন সামরিক সরঞ্জাম, মেডিকেল ইকুইপমেন্ট, তরলীকৃত গ্যাস (এলএনজি) আমদানির পরিকল্পনা করা হচ্ছে। এদিকে দেশটির সঙ্গে শুধু এই রেসিপ্রোক্যাল ট্যারিফ বা পাল্টা শুল্কের বিষয়ই নয়, এর সঙ্গে টিকফা চুক্তি, জিএসপি প্লাস সুবিধা পাওয়া সংক্রান্ত চুক্তির বিষয়ে আলোচনা করতে চায় বাংলাদেশ। আর যুক্তরাষ্ট্র চায় বাণিজ্য ও আন্তআঞ্চলিক নিরাপত্তা ইস্যুতে আপাতত নন-ডিসক্লোজার চুক্তি। এসব বিষয়ে একমত হতে না পারলে শুল্ক প্রত্যাহারের সম্ভাবনা নেই।

 

এই বিভাগের আরও খবর
ভোট কেন্দ্র ৪২ হাজার ৬১৮টি
ভোট কেন্দ্র ৪২ হাজার ৬১৮টি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
হল সংসদে বাগছাসের প্রাধান্য
হল সংসদে বাগছাসের প্রাধান্য
কেউ স্বাগত কেউ বর্জন
কেউ স্বাগত কেউ বর্জন
প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর
প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর
আসছেন মার্কিন বাণিজ্য প্রতিনিধি
আসছেন মার্কিন বাণিজ্য প্রতিনিধি
ডাকসু বিজয়ীদের অভিনন্দন
ডাকসু বিজয়ীদের অভিনন্দন
জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না
জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না
সব প্রশিক্ষণ কেন্দ্র মূল্যায়নের নির্দেশ
সব প্রশিক্ষণ কেন্দ্র মূল্যায়নের নির্দেশ
সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল
সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল
জরুরি যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানালেন তারেক রহমান
জরুরি যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানালেন তারেক রহমান
মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’
মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’
সর্বশেষ খবর
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে দুইজন নিহত
কুমিল্লায় মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে দুইজন নিহত

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আশুগঞ্জে চলন্ত ট্রেন থেকে বিচ্ছিন্ন ৩ বগি, অতঃপর...
আশুগঞ্জে চলন্ত ট্রেন থেকে বিচ্ছিন্ন ৩ বগি, অতঃপর...

১৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মৌলভীবাজারে সাজাপ্রাপ্ত আসামিসহ গ্রেফতার ১১ জন
মৌলভীবাজারে সাজাপ্রাপ্ত আসামিসহ গ্রেফতার ১১ জন

১৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

টাকা না দেওয়ায় মাকে গলা কেটে হত্যার অভিযোগ
টাকা না দেওয়ায় মাকে গলা কেটে হত্যার অভিযোগ

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিকতার মূলমন্ত্র হচ্ছে মিথ্যার সাথে আপস না করা : কাদের গনি চৌধুরী
সাংবাদিকতার মূলমন্ত্র হচ্ছে মিথ্যার সাথে আপস না করা : কাদের গনি চৌধুরী

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফটিকছড়িতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মাদ্রাসা শিক্ষকের মৃত্যু
ফটিকছড়িতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মাদ্রাসা শিক্ষকের মৃত্যু

২৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে অভাব-অনটনে হতাশ যুবকের আত্মহত্যা
রাজধানীতে অভাব-অনটনে হতাশ যুবকের আত্মহত্যা

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

দিনাজপুরে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি জমিতে আমন চাষ, উৎপাদনেও রেকর্ড প্রত্যাশা
দিনাজপুরে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি জমিতে আমন চাষ, উৎপাদনেও রেকর্ড প্রত্যাশা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে র‍্যাবের অভিযানে শাটারগান উদ্ধার
মেহেরপুরে র‍্যাবের অভিযানে শাটারগান উদ্ধার

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে অটো চুরি করতে গিয়ে গণপিটুনিতে যুবক নিহত
টাঙ্গাইলে অটো চুরি করতে গিয়ে গণপিটুনিতে যুবক নিহত

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আসন্ন নির্বাচনে পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে পারবেন প্রবাসীরা
আসন্ন নির্বাচনে পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে পারবেন প্রবাসীরা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?
নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে বেতন-ভাতার দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
গাজীপুরে বেতন-ভাতার দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযানে জরিমানা

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ২৩০৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ২৩০৫ মামলা

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে সুস্বাস্থ্যের জন্য ফলিত পুষ্টি শীর্ষক সেমিনার
লক্ষ্মীপুরে সুস্বাস্থ্যের জন্য ফলিত পুষ্টি শীর্ষক সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’
৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় স্বামীর ছুরিকাঘাতে স্ত্রীর মৃত্যু
নওগাঁয় স্বামীর ছুরিকাঘাতে স্ত্রীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
নোয়াখালীতে ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একাত্তর ও চব্বিশের শহীদদের প্রতি ডাকসুর বিজয়ীদের শ্রদ্ধা
একাত্তর ও চব্বিশের শহীদদের প্রতি ডাকসুর বিজয়ীদের শ্রদ্ধা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের অবরোধে স্থবির সড়ক ও রেলপথ
ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের অবরোধে স্থবির সড়ক ও রেলপথ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডক্টরেট ডিগ্রি অর্জন করলেন জেরিন মারজান খান
ডক্টরেট ডিগ্রি অর্জন করলেন জেরিন মারজান খান

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

প্রথমবারের মতো প্লে-অফে সাকিবের অ্যান্টিগা
প্রথমবারের মতো প্লে-অফে সাকিবের অ্যান্টিগা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংস্কার প্রক্রিয়ায় সাফল্যের উপরেই নির্ভর করবে আগামীর বাংলাদেশ : আলী রীয়াজ
সংস্কার প্রক্রিয়ায় সাফল্যের উপরেই নির্ভর করবে আগামীর বাংলাদেশ : আলী রীয়াজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেহেরপুরে কৃষকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
মেহেরপুরে কৃষকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন
সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার
স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংসদীয় আসন বিলুপ্তির প্রতিবাদে মোংলায় সরকারী অফিসে তালা
সংসদীয় আসন বিলুপ্তির প্রতিবাদে মোংলায় সরকারী অফিসে তালা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনে ইসারয়েলের হামলা, নিহত বেড়ে ৩৫
ইয়েমেনে ইসারয়েলের হামলা, নিহত বেড়ে ৩৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর
অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!
গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য
নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!
এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা
ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আবিদ আপনাদের কখনো ছেড়ে যাবে না’
‘আবিদ আপনাদের কখনো ছেড়ে যাবে না’

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত
সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জীবন দিয়ে লড়ে যেতে হবে, একটু বিশ্রাম নিয়ে নেন: মেঘমল্লার বসু
জীবন দিয়ে লড়ে যেতে হবে, একটু বিশ্রাম নিয়ে নেন: মেঘমল্লার বসু

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু
ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে
জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত
কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার
স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ
যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৩ বছর পর বহুল প্রতীক্ষিত জাকসু নির্বাচন বৃহস্পতিবার
৩৩ বছর পর বহুল প্রতীক্ষিত জাকসু নির্বাচন বৃহস্পতিবার

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত
আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিএস পরীক্ষার নিরাপত্তায় ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ
বিসিএস পরীক্ষার নিরাপত্তায় ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ ড্রোনের অনুপ্রবেশ, ন্যাটোর অনুচ্ছেদ ৪ প্রয়োগের আহ্বান পোল্যান্ডের
রুশ ড্রোনের অনুপ্রবেশ, ন্যাটোর অনুচ্ছেদ ৪ প্রয়োগের আহ্বান পোল্যান্ডের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-ভারতের ওপর ১০০% শুল্ক বসাতে ইইউ’কে ট্রাম্পের আহ্বান
চীন-ভারতের ওপর ১০০% শুল্ক বসাতে ইইউ’কে ট্রাম্পের আহ্বান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পান্থকুঞ্জ পার্ক-হাতিরঝিল অংশে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে নিষেধাজ্ঞা
পান্থকুঞ্জ পার্ক-হাতিরঝিল অংশে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে নিষেধাজ্ঞা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাক্রোঁর পদত্যাগ দাবিতে ফ্রান্সজুড়ে বিক্ষোভ
ম্যাক্রোঁর পদত্যাগ দাবিতে ফ্রান্সজুড়ে বিক্ষোভ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলন ‌‘হাইজ্যাক’ হওয়ার অভিযোগ নেপালের জেন-জির
আন্দোলন ‌‘হাইজ্যাক’ হওয়ার অভিযোগ নেপালের জেন-জির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালের সর্বোচ্চ হোটেলটি এখন ধ্বংসস্তুপ
নেপালের সর্বোচ্চ হোটেলটি এখন ধ্বংসস্তুপ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড জয়ে এশিয়া কাপ শুরু ভারতের
রেকর্ড জয়ে এশিয়া কাপ শুরু ভারতের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠানে ৪১৬২৭ শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ
এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠানে ৪১৬২৭ শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে
দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ
বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে
শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে

সম্পাদকীয়

কেন এই জয়পরাজয়
কেন এই জয়পরাজয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরের মধ্যেই একীভূত পাঁচ ব্যাংক
নভেম্বরের মধ্যেই একীভূত পাঁচ ব্যাংক

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল
সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন টিটির  সেই ‘বিস্ময় বালক’ মুন্না
মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন টিটির সেই ‘বিস্ময় বালক’ মুন্না

মাঠে ময়দানে

মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’
মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’

প্রথম পৃষ্ঠা

বোরকা পরে পালানোর রাজনীতি করতে চাই না
বোরকা পরে পালানোর রাজনীতি করতে চাই না

নগর জীবন

লিটনদের মিশন শুরু আজ
লিটনদের মিশন শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম
ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী

নগর জীবন

হাজারো বস্তায় আদা চাষ
হাজারো বস্তায় আদা চাষ

নগর জীবন

প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর
প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়ন প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির তিন মনোনয়ন প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

শামুকখোল পাখির অভয়ারণ্য
শামুকখোল পাখির অভয়ারণ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না
জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন
চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন

দেশগ্রাম

শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে
শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে

নগর জীবন

১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা
১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ
আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার
ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার

দেশগ্রাম

পরিকল্পনায় চলে গেছে আট বছর
পরিকল্পনায় চলে গেছে আট বছর

রকমারি নগর পরিক্রমা

গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত
গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

যানজটে রাজধানীবাসী
যানজটে রাজধানীবাসী

নগর জীবন

গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ
গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ

নগর জীবন

চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম
চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম

দেশগ্রাম

অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের
অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের

দেশগ্রাম

কে মনোনয়ন পাচ্ছে তা বড় কথা নয়
কে মনোনয়ন পাচ্ছে তা বড় কথা নয়

নগর জীবন