শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৬ জুলাই, ২০২৫

আলোচনায় বসা নিয়ে দরকষাকষি!

♦ ঢাকাকে গুরুত্বই দিচ্ছে না ওয়াশিংটন ♦ সরাসরি আলোচনায় সম্মত নয় ইউএসটিআর ♦ অনলাইনেই বসার আহ্বান
মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
আলোচনায় বসা নিয়ে দরকষাকষি!

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্যিক-অবাণিজ্যিক চুক্তি নিয়ে দরকষাকষি তো দূরের কথা, এখন চলছে বৈঠকে বসা নিয়ে দরকষাকষি। যদিও ২৯ জুলাই অনলাইনে বাংলাদেশকে একটি বৈঠকের শিডিউল দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য দপ্তর ইউএসটিআর। বাংলাদেশের পক্ষ থেকে সরাসরি বৈঠকে বসার জন্য তদবির করা হচ্ছে। কিন্তু এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত সরাসরি বৈঠকের কোনো ইঙ্গিত পাওয়া যায়নি। ১ আগস্ট থেকে নতুন শুল্কনীতি বাস্তবায়ন হওয়ার কথা। সে হিসাবে ওইদিন থেকে বাংলাদেশি রপ্তানিপণ্য যুক্তরাষ্ট্রের মার্কেটে ঢুকতে হলে ৩৫ শতাংশ শুল্ক দিয়ে ঢুকতে হবে। অথচ আলোচনার সময় দেওয়া হয়েছে তার মাত্র দুই দিন আগে ২৯ জুলাই, সেটাও আবার অনলাইনে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, যুক্তরাষ্ট্র এই মুহূর্তে পৃথিবীর ১৪০টির বেশি দেশের সঙ্গে রেসিপ্রোকাল ট্যারিফ নিয়ে আলোচনা করেছে। এরই মধ্যে বিভিন্ন দেশ নেগোসিয়েশনও করে ফেলেছে। অথচ তাদের অনেক ব্যস্ততার কারণে বাংলাদেশকে সময় দিতে পারছে না কিংবা বাংলাদেশকে প্রায়োরিটি লিস্টে রাখেনি ইউএসটিআর। কেননা আজ থেকে তিন মাসেরও বেশি সময় আগে যখন এই ট্যারিফ ঘোষণা করা হয় তারপর থেকে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে খুব জোরালোভাবে আলোচনা কিংবা যোগাযোগ করা হয়নি ইউএসটিআরের সঙ্গে। এর ফলে বাংলাদেশের বাণিজ্য খাত প্রধানত রপ্তানি বাণিজ্য কঠিন এক ঝুঁকির মুখে দাঁড়িয়েছে বলে মনে করেন বিশ্বব্যাংক ঢাকা কার্যালয়ের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন। তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, প্রথমে আমরা এ ইস্যুটিকে গুরুত্ব দিইনি। মনে করেছিলাম হালকা আলোচনাতেই সমাধান হয়ে যাবে। আর এখন ইউএসটিআর আমাদের গুরুত্ব দিচ্ছে না। ফলে ক্ষতিটা কিন্তু বাংলাদেশেরই বেশি হবে।

এদিকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র জানায়, বর্তমানে এই ট্যারিফ ইস্যুতে ইউএসটিআরের সঙ্গে বাংলাদেশের যে জটিলতা এবং নেগোসিয়েশনের বিষয় সেটা বাণিজ্যিকের চেয়ে অবাণিজ্যিক বেশি। অর্থাৎ যুক্তরাষ্ট্র অবাণিজ্যিক বা নন ডিসক্লোজার কিছু চুক্তি করতে চায় বাংলাদেশের সঙ্গে। যেগুলো মূলত আন্তআঞ্চলিক নিরাপত্তা বৈশ্বিক বাণিজ্য ভূ-রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও এশিয়া অঞ্চলের অন্যান্য নিরাপত্তায় ইস্যুকে কেন্দ্র করে। এসব চুক্তির মধ্যে যেগুলো অবাণিজ্যিক সেগুলোকেই বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র কিন্তু বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার বলছে অবাণিজ্যিক এবং স্বার্থ পরিপন্থি কোনো চুক্তি বা ইস্যুকে বাংলাদেশ গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনায় নিচ্ছে না। এ কারণে সমস্যার সমাধান খুঁজে পাওয়া বেশ জটিল আকার ধারণ করেছে। এ প্রসঙ্গে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মাহবুবুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ইউএসটিআর আমাদের ভার্চুয়াল এবং ফিজিক্যাল দুই ধরনের আলোচনার কথা জানিয়েছে। আমরা বলেছি এটা সরাসরি আলোচনা হওয়া দরকার। কেননা এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু। সব ঠিকঠাক থাকলে আগামী রবিবার বাণিজ্য উপদেষ্টার নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল আলোচনার জন্য ওয়াশিংটনের উদ্দেশ্যে ঢাকা ছাড়বে। তিনি বলেন, আমরা আশা করছি একটি অর্থপূর্ণ আলোচনার মাধ্যমে এসবের গ্রহণযোগ্য সমাধান হবে এবং বাণিজ্যের গুরুত্ব বিবেচনায় দেশটি বাংলাদেশি পণ্যের ওপর আরোপিত শুল্ক কমিয়ে আনবে।

এদিকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা জানান, ইউএসটিআর খসড়া চুক্তিতে যেসব অবাণিজ্যিক শর্ত দিয়েছে, সেগুলোতে সম্মতি দেবে না বাংলাদেশ। তবে সরাসরি শর্তগুলো নাকচ করে না দিয়ে এসব শর্ত পূরণের জন্য কোনো কোনো ক্ষেত্রে পাঁচ বছর এবং কোনো কোনো ক্ষেত্রে ১০ বছর পর্যন্ত সময় চাওয়া হবে বলে জানান ওই কর্মকর্তা। এরই মধ্যে ইন্দোনেশিয়া সরকার লবিস্ট প্রতিষ্ঠান নিয়োগ দিয়ে পারস্পরিক শুল্কের হার ৩২ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১৯ শতাংশে নামিয়ে আনার পরও বাংলাদেশের লবিস্ট প্রতিষ্ঠান নিয়োগ না দেওয়ার কারণ সম্পর্কে ওই কর্মকর্তা বলেন, দুই দেশের প্রেক্ষাপট ভিন্ন। ‘ইন্দোনেশিয়ার সঙ্গে চীনের বাণিজ্যের পরিমাণ বাংলাদেশের তুলনায় অনেক কম। ফলে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশকে চুক্তিতে যে ধরনের শর্ত দিয়েছে এবং তা প্রকাশ না করার জন্য নন-ডিসক্লোজার অ্যাগ্রিমেন্ট করেছে, ইন্দোনেশিয়ার ক্ষেত্রে তা হয়নি। তাই ইন্দোনেশিয়া লবিস্ট নিয়োগ দিতে পারলেও বাংলাদেশ তা পারছে না।

এ ছাড়া দেশটির সঙ্গে বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে যুক্তরাষ্ট্র থেকে কৃষিপণ্য, তেলবীজ, তুলা, বোয়িংয়ের উড়োজাহাজ, বিভিন্ন সামরিক সরঞ্জাম, মেডিকেল ইকুইপমেন্ট, তরলীকৃত গ্যাস (এলএনজি) আমদানির পরিকল্পনা করা হচ্ছে। এদিকে দেশটির সঙ্গে শুধু এই রেসিপ্রোক্যাল ট্যারিফ বা পাল্টা শুল্কের বিষয়ই নয়, এর সঙ্গে টিকফা চুক্তি, জিএসপি প্লাস সুবিধা পাওয়া সংক্রান্ত চুক্তির বিষয়ে আলোচনা করতে চায় বাংলাদেশ। আর যুক্তরাষ্ট্র চায় বাণিজ্য ও আন্তআঞ্চলিক নিরাপত্তা ইস্যুতে আপাতত নন-ডিসক্লোজার চুক্তি। এসব বিষয়ে একমত হতে না পারলে শুল্ক প্রত্যাহারের সম্ভাবনা নেই।

 

এই বিভাগের আরও খবর
ফ্লাই জোনে গড়ে তোলা হয় মাইলস্টোন
ফ্লাই জোনে গড়ে তোলা হয় মাইলস্টোন
স্কুল বন্ধ করে এনসিপির সমাবেশের নোটিস, প্রতিক্রিয়া
স্কুল বন্ধ করে এনসিপির সমাবেশের নোটিস, প্রতিক্রিয়া
যে কোনো সময় প্রকাশের ক্ষমতা পেল ইসি
যে কোনো সময় প্রকাশের ক্ষমতা পেল ইসি
ভারী কামান, রকেট ও ক্লাস্টার বোমা বর্ষণ
ভারী কামান, রকেট ও ক্লাস্টার বোমা বর্ষণ
সীমান্ত ফের অশান্ত
সীমান্ত ফের অশান্ত
সাবেক এমপিদের গাড়ি নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত
সাবেক এমপিদের গাড়ি নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত
চাঁদাবাজি বন্ধ করতে বললে গালাগাল করে
চাঁদাবাজি বন্ধ করতে বললে গালাগাল করে
এর চেয়ে বড় শোক হতে পারে না
এর চেয়ে বড় শোক হতে পারে না
বিদেশ সফরে খরচ ৩৫০ কোটি রুপি!
বিদেশ সফরে খরচ ৩৫০ কোটি রুপি!
ডিবি হেফাজতে তিন সমন্বয়ক
ডিবি হেফাজতে তিন সমন্বয়ক
নিহত ও আহতদের পরিবারের পাশে দাঁড়াবে বিএনপি
নিহত ও আহতদের পরিবারের পাশে দাঁড়াবে বিএনপি
জাতিকে অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দেওয়াই লক্ষ্য
জাতিকে অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দেওয়াই লক্ষ্য
সর্বশেষ খবর
বাসচাপায় মাদ্রাসাছাত্রী নিহত
বাসচাপায় মাদ্রাসাছাত্রী নিহত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সংলাপের নামে নাটক করছেন প্রধান উপদেষ্টা: কাজী মামুন
সংলাপের নামে নাটক করছেন প্রধান উপদেষ্টা: কাজী মামুন

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্রাইভেটকারের চাপায় ভ্যানচালক নিহত
প্রাইভেটকারের চাপায় ভ্যানচালক নিহত

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের উচিত ভারতে রাজনীতি করা: জাগপা
আওয়ামী লীগের উচিত ভারতে রাজনীতি করা: জাগপা

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

চুয়াডাঙ্গায় দিনমজুরকে গলা কেটে হত্যা
চুয়াডাঙ্গায় দিনমজুরকে গলা কেটে হত্যা

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাট-খড়িতে কৃষকের ঘরে নতুন আশা
পাট-খড়িতে কৃষকের ঘরে নতুন আশা

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সবার আগে নির্বাহী, আইন ও বিচার বিভাগের সমস্যা সমাধান করতে হবে: আসিফ নজরুল
সবার আগে নির্বাহী, আইন ও বিচার বিভাগের সমস্যা সমাধান করতে হবে: আসিফ নজরুল

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও মাদ্রাসাগুলোর জাতীয়করণের দাবি
এমপিওভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও মাদ্রাসাগুলোর জাতীয়করণের দাবি

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিএনপি সবসময়ই জনস্বাস্থ্য ও মানবিক দায়িত্ব পালনে জনগণের পাশে থাকবে : নবীউল্লাহ নবী
বিএনপি সবসময়ই জনস্বাস্থ্য ও মানবিক দায়িত্ব পালনে জনগণের পাশে থাকবে : নবীউল্লাহ নবী

৩১ মিনিট আগে | রাজনীতি

চুয়াডাঙ্গায় দুই পাচারকারী আটক
চুয়াডাঙ্গায় দুই পাচারকারী আটক

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে ১৪ রাজনৈতিক দল-জোট
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে ১৪ রাজনৈতিক দল-জোট

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্রাণে বেঁচে যাওয়া শামুকখোল ও নিশি বকের ঠাঁই হল বনবিভাগে
প্রাণে বেঁচে যাওয়া শামুকখোল ও নিশি বকের ঠাঁই হল বনবিভাগে

৪৪ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বগুড়ায় সরকারি সড়কে বাঁশের খুঁটি পুতে দখলের চেষ্টা
বগুড়ায় সরকারি সড়কে বাঁশের খুঁটি পুতে দখলের চেষ্টা

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে দুই মাদক কারবারি আটক
নোয়াখালীতে দুই মাদক কারবারি আটক

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘আগামী নির্বাচনগুলোতে অতীতের তুলনায় আরও বেশি নারী প্রার্থী দেখা যাবে’
‘আগামী নির্বাচনগুলোতে অতীতের তুলনায় আরও বেশি নারী প্রার্থী দেখা যাবে’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে জুলাই পুনর্জাগরণে সমাজ গঠনে শপথ পাঠ
চাঁদপুরে জুলাই পুনর্জাগরণে সমাজ গঠনে শপথ পাঠ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কু‌ষ্টিয়ায় আওয়ামী লীগ নেতা‌ আটক
কু‌ষ্টিয়ায় আওয়ামী লীগ নেতা‌ আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪৮৬
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪৮৬

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে ট্রাক-ট্যাংকলড়ি-কাভার্ডভ্যান-ট্রাক্টর শ্রমিক ইউনিয়নের সভা
কুড়িগ্রামে ট্রাক-ট্যাংকলড়ি-কাভার্ডভ্যান-ট্রাক্টর শ্রমিক ইউনিয়নের সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'নারী-শিশুর প্রতি সহিংসতা রোধে কঠোর অবস্থান নিতে হবে'
'নারী-শিশুর প্রতি সহিংসতা রোধে কঠোর অবস্থান নিতে হবে'

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩৩১ জন ভর্তি
ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩৩১ জন ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

রাজনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে পরিবেশকে আনতে হবে : সৈয়দা রিজওয়ানা
রাজনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে পরিবেশকে আনতে হবে : সৈয়দা রিজওয়ানা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাপের কামড়ে প্রাণ গেল শিশুর
সাপের কামড়ে প্রাণ গেল শিশুর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেঘনা নদীতে ডুবেছে ৬টি বাল্কহেড
মেঘনা নদীতে ডুবেছে ৬টি বাল্কহেড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা দুর্নীতিবিরোধী কার্যক্রমে সোচ্চার হয়েছি : বাণিজ্য উপদেষ্টা
আমরা দুর্নীতিবিরোধী কার্যক্রমে সোচ্চার হয়েছি : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলাকাবাসীর চাপে মুচলেকা দিয়ে মাদক ব্যবসা ছাড়ার অঙ্গীকার ৭ জনের
এলাকাবাসীর চাপে মুচলেকা দিয়ে মাদক ব্যবসা ছাড়ার অঙ্গীকার ৭ জনের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়াকফ এস্টেটগুলোকে ডিজিটালাইজেশনের আওতায় আনা হচ্ছে : ধর্ম উপদেষ্টা
ওয়াকফ এস্টেটগুলোকে ডিজিটালাইজেশনের আওতায় আনা হচ্ছে : ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক বিয়ের বরযাত্রীরা খেয়ে ফেলল অন্য বিয়ের খাবার
এক বিয়ের বরযাত্রীরা খেয়ে ফেলল অন্য বিয়ের খাবার

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শিগগিরই গঠিত হচ্ছে তথ্য কমিশন
শিগগিরই গঠিত হচ্ছে তথ্য কমিশন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আজ স্টিভ জবসের মেয়ের  রাজকীয় বিয়ে, খরচ কত জানেন?
আজ স্টিভ জবসের মেয়ের  রাজকীয় বিয়ে, খরচ কত জানেন?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা বিএনপি না করে তারা তো সেটাই চাইবে
যারা বিএনপি না করে তারা তো সেটাই চাইবে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বদলে যাচ্ছে কারাগার
বদলে যাচ্ছে কারাগার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ফের আকাশ থেকে ত্রাণ ফেলতে যাচ্ছে জর্ডান ও আমিরাত
গাজায় ফের আকাশ থেকে ত্রাণ ফেলতে যাচ্ছে জর্ডান ও আমিরাত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীকে ক্যাবিনেট মন্ত্রী ও এক-তৃতীয়াংশ এমপির চাপ
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীকে ক্যাবিনেট মন্ত্রী ও এক-তৃতীয়াংশ এমপির চাপ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালির রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিমান
ইতালির রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিমান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা পিআর চায়, তারা জানেই না পিআর কী: মির্জা ফখরুল
যারা পিআর চায়, তারা জানেই না পিআর কী: মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের কাছে হেরে পাকিস্তান দলে ফিরলেন বাবর-রিজওয়ান
বাংলাদেশের কাছে হেরে পাকিস্তান দলে ফিরলেন বাবর-রিজওয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাইলস্টোন দুর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ অপরাজনীতি শুরু করেছে : এ্যানি
মাইলস্টোন দুর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ অপরাজনীতি শুরু করেছে : এ্যানি

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যাম্বোডিয়ার সঙ্গে সীমান্ত সংঘর্ষ ‘যুদ্ধে রূপ নিতে পারে’ : থাই প্রধানমন্ত্রী
ক্যাম্বোডিয়ার সঙ্গে সীমান্ত সংঘর্ষ ‘যুদ্ধে রূপ নিতে পারে’ : থাই প্রধানমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এআই প্রযুক্তি আগামী সংসদ নির্বাচনে বড় চ্যালেঞ্জ : সিইসি
এআই প্রযুক্তি আগামী সংসদ নির্বাচনে বড় চ্যালেঞ্জ : সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহান আল্লাহর অফুরন্ত অনুগ্রহের নিদর্শন মাছ
মহান আল্লাহর অফুরন্ত অনুগ্রহের নিদর্শন মাছ

৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুক পেজ জনপ্রিয় করার কৌশল
ফেসবুক পেজ জনপ্রিয় করার কৌশল

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কুমিল্লায় সন্ত্রাসী মামুনকে কুপিয়ে হত্যা
কুমিল্লায় সন্ত্রাসী মামুনকে কুপিয়ে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলোচনায় বসা নিয়ে দরকষাকষি!
আলোচনায় বসা নিয়ে দরকষাকষি!

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ জুলাই)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুধ দিয়ে গোসল করে পদত্যাগ করলেন ছাত্রলীগ নেতা
দুধ দিয়ে গোসল করে পদত্যাগ করলেন ছাত্রলীগ নেতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোপের ৫৭ বলে সেঞ্চুরির জবাবে ডেভিডের ৩৭ বলে সেঞ্চুরি
হোপের ৫৭ বলে সেঞ্চুরির জবাবে ডেভিডের ৩৭ বলে সেঞ্চুরি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাগড়াছড়িতে দুই গ্রুপের গোলাগুলিতে নিহত ৪, ইউপিডিএফের অস্বীকার
খাগড়াছড়িতে দুই গ্রুপের গোলাগুলিতে নিহত ৪, ইউপিডিএফের অস্বীকার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় মার্কিন অভিযান, দুই ছেলেসহ শীর্ষ আইএস নেতা নিহত
সিরিয়ায় মার্কিন অভিযান, দুই ছেলেসহ শীর্ষ আইএস নেতা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে নীতিগত সম্মতি থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার
যুদ্ধবিরতিতে নীতিগত সম্মতি থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সাইয়ারা’ ঝড় বলিউডে: ৭ দিনে আয় ২৭৮ কোটি টাকা
‘সাইয়ারা’ ঝড় বলিউডে: ৭ দিনে আয় ২৭৮ কোটি টাকা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৫ জেলায় জলোচ্ছ্বাসের শঙ্কা
১৫ জেলায় জলোচ্ছ্বাসের শঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের আন্দোলনে নামছে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা
ফের আন্দোলনে নামছে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকার একটি দলকে পৃষ্ঠপোষকতার মধ্য দিয়ে পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে : নুর
সরকার একটি দলকে পৃষ্ঠপোষকতার মধ্য দিয়ে পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে : নুর

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারকা থেকে ট্যাক্সিচালক—জীবনের নতুন অধ্যায়ের স্বপ্ন দেখছেন ফাহাদ
তারকা থেকে ট্যাক্সিচালক—জীবনের নতুন অধ্যায়ের স্বপ্ন দেখছেন ফাহাদ

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বার্ন ইনস্টিটিউটে এখনো সংকটাপন্ন ৫ জন
বার্ন ইনস্টিটিউটে এখনো সংকটাপন্ন ৫ জন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাথায় হাত বুলিয়ে, ধমক দিয়ে কাজ করাতে হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা
মাথায় হাত বুলিয়ে, ধমক দিয়ে কাজ করাতে হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছিনতাইয়ের ঘটনায় ভুক্তভোগীর সঙ্গে অসদাচরণ, পুলিশের দুঃখ প্রকাশ
ছিনতাইয়ের ঘটনায় ভুক্তভোগীর সঙ্গে অসদাচরণ, পুলিশের দুঃখ প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির উদ্বেগ পিআর
বিএনপির উদ্বেগ পিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যারিস্টার যখন মৎস্য খামারি
ব্যারিস্টার যখন মৎস্য খামারি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিনাইদহে আলোচনায় ট্রাফিক পরিদর্শকের বিলাসবহুল বাড়ি
ঝিনাইদহে আলোচনায় ট্রাফিক পরিদর্শকের বিলাসবহুল বাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

দৌড়াও, থেমো না, আমি আছি
দৌড়াও, থেমো না, আমি আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের হাতে মারণাস্ত্র
পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের হাতে মারণাস্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাটির নিচে অনন্য ফ্রেন্ডশিপ সেন্টার
মাটির নিচে অনন্য ফ্রেন্ডশিপ সেন্টার

শনিবারের সকাল

ঢাকার প্রথম সিলভার জুবিলির হিট পরিচালক
ঢাকার প্রথম সিলভার জুবিলির হিট পরিচালক

শোবিজ

দেশবাসীর প্রত্যাশা, কথা রাখবেন ড. ইউনূস
দেশবাসীর প্রত্যাশা, কথা রাখবেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মোগল আমলের সালিশখানা
মোগল আমলের সালিশখানা

শনিবারের সকাল

ডিবি হেফাজতে তিন সমন্বয়ক
ডিবি হেফাজতে তিন সমন্বয়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

স্কুল বন্ধ করে এনসিপির সমাবেশের নোটিস, প্রতিক্রিয়া
স্কুল বন্ধ করে এনসিপির সমাবেশের নোটিস, প্রতিক্রিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ওবামাকে প্রাণনাশের হুমকি
ওবামাকে প্রাণনাশের হুমকি

পেছনের পৃষ্ঠা

এক টাকায় দুটি লেবু!
এক টাকায় দুটি লেবু!

পেছনের পৃষ্ঠা

অষ্টম শ্রেণিতে চালু হচ্ছে বৃত্তি পরীক্ষা
অষ্টম শ্রেণিতে চালু হচ্ছে বৃত্তি পরীক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট চামড়া ও জুতা শিল্পের প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট চামড়া ও জুতা শিল্পের প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

খানাখন্দে ভরা রাজধানীর সড়ক
খানাখন্দে ভরা রাজধানীর সড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক এমপিদের গাড়ি নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত
সাবেক এমপিদের গাড়ি নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন মাটি তৈরিতে বাধা প্লাস্টিক
নতুন মাটি তৈরিতে বাধা প্লাস্টিক

পরিবেশ ও জীবন

পদ্মার ভাঙনে আবার আতঙ্ক
পদ্মার ভাঙনে আবার আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে সফল, জীবনযুদ্ধে পরাজিত রতন
জুলাই আন্দোলনে সফল, জীবনযুদ্ধে পরাজিত রতন

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত দেশও নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে
জামায়াত দেশও নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকা হওয়া কি এতই সহজ
নায়ক-নায়িকা হওয়া কি এতই সহজ

শোবিজ

কিংবদন্তি রেসলার হাল্ক হোগান মারা গেছেন
কিংবদন্তি রেসলার হাল্ক হোগান মারা গেছেন

মাঠে ময়দানে

ঝুঁকিতে শিশুরা, উৎকণ্ঠায় স্বজন
ঝুঁকিতে শিশুরা, উৎকণ্ঠায় স্বজন

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি বন্ধ করতে বললে গালাগাল করে
চাঁদাবাজি বন্ধ করতে বললে গালাগাল করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারী কামান, রকেট ও ক্লাস্টার বোমা বর্ষণ
ভারী কামান, রকেট ও ক্লাস্টার বোমা বর্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও একটি সিরিজ খেলতে চান লিটন
আরও একটি সিরিজ খেলতে চান লিটন

মাঠে ময়দানে

দেব-শুভশ্রীর ভালোবাসা
দেব-শুভশ্রীর ভালোবাসা

শোবিজ

যে কোনো সময় প্রকাশের ক্ষমতা পেল ইসি
যে কোনো সময় প্রকাশের ক্ষমতা পেল ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা