শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২২ মে, ২০২৫ আপডেট: ০২:০৯, বৃহস্পতিবার, ২২ মে, ২০২৫

কর্মকর্তাদের উদ্দেশে বক্তব্যে সেনাপ্রধান

রাজনৈতিক সরকারের কাছে দ্রুত ক্ষমতা হস্তান্তর প্রয়োজন

♦ করিডর বন্দর দেওয়ার এখতিয়ার নেই বর্তমান সরকারের ♦ ডিসেম্বরের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন হওয়া উচিত
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনৈতিক সরকারের কাছে দ্রুত ক্ষমতা হস্তান্তর প্রয়োজন

সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেছেন, যথাশীঘ্র সম্ভব একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনৈতিক সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করা প্রয়োজন। সার্বিকভাবে দেশে একটি অরাজক পরিস্থিতি বিরাজ করছে। বিভিন্ন মহল থেকে সেনাবাহিনী ও সেনাপ্রধানকে টার্গেট করা হচ্ছে। মানবিক করিডর ও চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার এখতিয়ার বর্তমান সরকারের নেই। বর্তমান সার্বিক পরিস্থিতিতে দেশ ও জনগণের কোনোরকম ক্ষতি হোক এমন কোনো কাজ সেনাবাহিনী করবে না। কাউকে করতে দেবে না।

গতকাল ঢাকা সেনানিবাসে সেনা কর্মকর্তাদের উদ্দেশে এসব কথা বলেন সেনাপ্রধান। বিভিন্ন সূত্রে এসব জানা গেছে। সূত্র জানান, সেনাপ্রধান তাঁর বক্তব্যের শুরুতে নিরলসভাবে কাজ করে দেশের প্রতি দায়িত্ব পালনের জন্য সেনাবাহিনীর সব সদস্যকে অভিবাদন জানান। দেশের শান্তিশৃঙ্খলা ও সার্বিক পরিস্থিতি সম্পর্কে তিনি বলেন, সার্বিকভাবে দেশে একটি অরাজক পরিস্থিতি বিরাজ করছে। সময়ের সঙ্গে পরিস্থিতির আরও অবনতি হচ্ছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, বেসামরিক প্রশাসনসহ সব সংস্থা ভেঙে পড়েছে এবং পুনর্গঠিত হতে পারছে না। শুধু সশস্ত্র বাহিনী এখন পর্যন্ত টিকে আছে এবং দেশের স্থিতিশীলতা রক্ষায় কাজ করে যাচ্ছে বলে তিনি উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, ৫ আগস্টের পর থেকে আজ পর্যন্ত দেশের সার্বিক পরিস্থিতি স্থিতিশীল রাখতে সেনাবাহিনীর অক্লান্ত ও নিঃস্বার্থ ভূমিকা সত্ত্বেও বিভিন্ন মহল থেকে সেনাবাহিনী ও সেনাপ্রধানকে টার্গেট করা হচ্ছে, যা হতাশাজনক। দেশিবিদেশি স্বার্থান্বেষী মহল পরিস্থিতির আরও অবনতি ঘটাতে যাচ্ছে যাতে ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করে তাদের স্বার্থ উদ্ধার করতে পারে। জাতিসংঘের প্রতিবেদন সম্পর্কে তিনি বলেন, জাতিসংঘ কর্তৃক জুলাই-আগস্ট বিষয়ে যে প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে তাতে সেনাবাহিনীর কোনো বক্তব্য নেওয়া হয়নি। এ বিষয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানতে পারেন, জাতিসংঘ সেনাবাহিনীর সঙ্গে যোগাযোগ করতে চাইলেও বর্তমান সরকার জাতিসংঘকে সে সুযোগ দেয়নি। সংস্কারসহ বিভিন্ন জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সরকার কী সিদ্ধান্ত নিচ্ছে বা কীভাবে নিচ্ছে সে বিষয়ে দেশবাসীর পাশাপাশি তিনি এবং সেনাবাহিনী অবগত নন বলে হতাশা ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন, প্রথম দিন থেকেই প্রয়োজনীয় সংস্কারের বিষয়ে তিনি বারবার সরকারকে অনুরোধ করেছেন। তবে সরকার অনুরূপ সংস্কারের বিষয়ে সত্যিকার অর্থে সিরিয়াস নয়। তিনি বলেন, মানবিক করিডরের মতো স্পর্শকাতর ও ঝুঁকিপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়ার এখতিয়ার বর্তমান সরকারের নেই। শুধু একটি নির্বাচিত রাজনৈতিক সরকারই যথাযথ পদ্ধতি অনুসরণপূর্বক এরূপ সিদ্ধান্ত নিতে পারে। তিনি আরও বলেন, করিডর বিষয়ে সরকার কী ভাবছে অথবা জাতিকে একটি প্রক্সি ওয়ারের দিকে ঠেলে দিচ্ছে কি না, এ বিষয়ে সরকার স্পষ্টভাবে কিছুই জানাচ্ছে না। করিডর বিষয়ে স্পষ্ট করে তিনি বলেন, দেয়ার উইল বি নো করিডর। একইভাবে চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরের বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার এখতিয়ার এ সরকারের নেই বলে তিনি উল্লেখ করেন। দেশের অর্থনীতি ও শিল্পকারখানা সম্পর্কে তিনি বলেন, একের পর এক গার্মেন্ট ফ্যাক্টরি বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। এ বিষয়েও সরকারের কোনো ভ্রুক্ষেপ নেই। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দেশ ও জনগণের কোনোরকম ক্ষতি হয় এমন কোনো কাজ করবে না এবং কাউকেই এমন কোনো কাজ করতে দেবে না বলে তিনি উল্লেখ করেন।

তিনি বলেন, নয় মাস ধরে সেনাপ্রধান হিসেবে অভিভাবকহীন হয়ে রয়েছেন। তিনি এক চাতক পাখির মতো একটি নির্বাচিত রাজনৈতিক সরকারের জন্য রাজনৈতিক নেতাদের দিকে তাকিয়ে আছেন। একটি নির্বাচিত সরকার সেনাবাহিনীর জন্য অভিভাবক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে এবং যার ফলে সার্বিকভাবে দেশের পরিস্থিতি স্থিতিশীল হবে। আগামী ডিসেম্বরের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন হওয়া উচিত বলে মনে করেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। তিনি জানিয়েছেন, এ বিষয়ে তাঁর অবস্থান আগের মতোই। দেশের ভবিষ্যৎ পথ নির্ধারণের অধিকার একটি নির্বাচিত সরকারেরই রয়েছে। সেনাপ্রধান স্পষ্টভাবে বলেন, যথাশীঘ্র সম্ভব একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনৈতিক সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। আসন্ন নির্বাচনে সেনাবাহিনীকে সততার সঙ্গে নিরপেক্ষ থেকে যথাযথ দায়িত্ব পালন করবার জন্যও তিনি নির্দেশনা প্রদান করেন।

তিনি বলেন, এত দীর্ঘ সময় ধরে সেনাসদস্যরা শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষায় মোতায়েন রয়েছেন; যা সার্বিকভাবে দেশের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাপনাকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে। তাই তিনি একটি নির্বাচিত সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর যথাশীঘ্র সম্ভব সেনাবাহিনীকে ব্যারাকে ফিরিয়ে নেবেন বলে উল্লেখ করেন। এটা না করতে পারলে বিদ্যমান বিশ্ব পরিস্থিতি ও প্রতিবেশী অঞ্চলে উূ¢ত পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাপনা অত্যন্ত ঝুঁকির মধ্যে পড়বে।

তিনি সবাইকে অর্পিত দায়িত্ব সর্বোচ্চ কর্তব্যপরায়ণতা ও আনুগত্যের সঙ্গে পালন এবং মজলুমদের অশ্রুজল যাতে না ঝরে এবং তাদের অধিকার রক্ষায় সুনির্দিষ্টভাবে কাজ করার জন্য নির্দেশনা প্রদান করেন। তিনি সবাইকে ঐক্যবদ্ধ এবং অর্পিত দায়িত্ব ও দেশপ্রেমের আদর্শে উদ্বুদ্ধ থাকার নির্দেশনা প্রদান করেন। নিজ অবস্থান ও আদর্শে অবিচল থাকলে কোনো মহলই সেনাবাহিনী ও দেশের কোনো ক্ষতি করতে পারবে না বলে তিনি উল্লেখ করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
দেশ গড়ার প্রত্যয়ে বৃহৎ পরিসরে অংশগ্রহণ করতে হবে
দেশ গড়ার প্রত্যয়ে বৃহৎ পরিসরে অংশগ্রহণ করতে হবে
এনবিআরে অসহযোগ ঘোষণা, চার দাবি কর্মকর্তাদের
এনবিআরে অসহযোগ ঘোষণা, চার দাবি কর্মকর্তাদের
অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত
অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত
খসড়া আচরণবিধি ও ভোট কেন্দ্র স্থাপন নীতি অনুমোদন
খসড়া আচরণবিধি ও ভোট কেন্দ্র স্থাপন নীতি অনুমোদন
উপদেষ্টাদের পদত্যাগ দাবিতে পাল্টাপাল্টি
উপদেষ্টাদের পদত্যাগ দাবিতে পাল্টাপাল্টি
আইনশৃঙ্খলা নিয়ে উদ্বেগে ব্যবসায়ীরা
আইনশৃঙ্খলা নিয়ে উদ্বেগে ব্যবসায়ীরা
আরেকটি এক-এগারোর ফাঁদে দেশ?
আরেকটি এক-এগারোর ফাঁদে দেশ?
সরকার একটি সংস্কারও করতে পারেনি
সরকার একটি সংস্কারও করতে পারেনি
ইসি পুনর্গঠনের দাবি, গভীর ষড়যন্ত্র
ইসি পুনর্গঠনের দাবি, গভীর ষড়যন্ত্র
কোন নির্বাচন আগে সিদ্ধান্ত সরকারের
কোন নির্বাচন আগে সিদ্ধান্ত সরকারের
ত্রাণ বন্ধ, গাজায় নিহত আরও ৪৫
ত্রাণ বন্ধ, গাজায় নিহত আরও ৪৫
করিডর নিয়ে কারও সঙ্গে কথা হয়নি, হবেও না
করিডর নিয়ে কারও সঙ্গে কথা হয়নি, হবেও না
সর্বশেষ খবর
সামরিক শক্তি অর্জনে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি
সামরিক শক্তি অর্জনে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি

১৮ সেকেন্ড আগে | ইসলামী জীবন

জীববৈচিত্র্য রক্ষায় ইসলামের নির্দেশনা
জীববৈচিত্র্য রক্ষায় ইসলামের নির্দেশনা

৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মানসিক সুস্থতা লাভে নামাজের ভূমিকা
মানসিক সুস্থতা লাভে নামাজের ভূমিকা

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এনবিআর দুই ভাগ : অসহযোগে অচল রাজস্ব খাত
এনবিআর দুই ভাগ : অসহযোগে অচল রাজস্ব খাত

২২ মিনিট আগে | বাণিজ্য

হজের সফরে আল্লাহপ্রেমের সাধনা
হজের সফরে আল্লাহপ্রেমের সাধনা

২৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ছিনতাই-চাঁদাবাজির আতঙ্ক থেকে মুক্তি চান ব্যবসায়ীরা
ছিনতাই-চাঁদাবাজির আতঙ্ক থেকে মুক্তি চান ব্যবসায়ীরা

৩২ মিনিট আগে | বাণিজ্য

নিজেরাই যখন দৌড়ের ওপর থাকে তখন কে কাকে দেখে?
নিজেরাই যখন দৌড়ের ওপর থাকে তখন কে কাকে দেখে?

৩২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ যেসব এলাকায় ৪ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
আজ যেসব এলাকায় ৪ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

হাজিদের জন্য প্রস্তুত পবিত্র মক্কা-মদিনা
হাজিদের জন্য প্রস্তুত পবিত্র মক্কা-মদিনা

৪২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মেরাদিয়া ও আফতাবনগরে এবার বসছে না পশুর হাট
মেরাদিয়া ও আফতাবনগরে এবার বসছে না পশুর হাট

৪৭ মিনিট আগে | হাটের খবর

সিরিজ হারকে ‘জীবনের অংশ’ বললেন লিটন
সিরিজ হারকে ‘জীবনের অংশ’ বললেন লিটন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেলের দুই আরোহী নিহত
হবিগঞ্জে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেলের দুই আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় ইউপি চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা বাবুল মাস্টার গ্রেফতার
কলাপাড়ায় ইউপি চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা বাবুল মাস্টার গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিগগিরই যুদ্ধবিরতির পথরেখা দেবে মস্কো, আশা ওয়াশিংটনের
শিগগিরই যুদ্ধবিরতির পথরেখা দেবে মস্কো, আশা ওয়াশিংটনের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ মে)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭ বছরের ট্রফিখরা কাটিয়ে টটেনহ্যামের ইউরোপা লিগ জয়
১৭ বছরের ট্রফিখরা কাটিয়ে টটেনহ্যামের ইউরোপা লিগ জয়

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিনাজপুরে বজ্রপাতে মা-মেয়ের মৃত্যু
দিনাজপুরে বজ্রপাতে মা-মেয়ের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালবাগে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
লালবাগে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইতিহাস গড়ে বাংলাদেশকে সিরিজ হারের লজ্জা দিলো আরব-আমিরাত
ইতিহাস গড়ে বাংলাদেশকে সিরিজ হারের লজ্জা দিলো আরব-আমিরাত

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডকাপ পরে পালাল দুই মাদকসেবী
হ্যান্ডকাপ পরে পালাল দুই মাদকসেবী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোস্তাফিজের দিল্লিকে বিদায় করে প্লে-অফে মুম্বাই
মোস্তাফিজের দিল্লিকে বিদায় করে প্লে-অফে মুম্বাই

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণমাধ্যমে অপসাংবাদিকতা রোধে ১৯৭৪ সালের আইন প্রয়োগের আহ্বান
গণমাধ্যমে অপসাংবাদিকতা রোধে ১৯৭৪ সালের আইন প্রয়োগের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পররাষ্ট্রসচিব হচ্ছেন আসাদ আলম সিয়াম
পররাষ্ট্রসচিব হচ্ছেন আসাদ আলম সিয়াম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি র‌্যাঙ্কিংয়ে ২৯ ধাপ এগোলেন তানজিদ
টি-টোয়েন্টি র‌্যাঙ্কিংয়ে ২৯ ধাপ এগোলেন তানজিদ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি, প্লাবিত নিচু চরাঞ্চল
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি, প্লাবিত নিচু চরাঞ্চল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জ কারাগারে হাজতির মৃত্যু
গোপালগঞ্জ কারাগারে হাজতির মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উজানের বৃষ্টিতে সিলেটের নদ-নদীর পানি বাড়ছে
উজানের বৃষ্টিতে সিলেটের নদ-নদীর পানি বাড়ছে

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেরপুরে কমেছে বন্যার আশঙ্কা, নদ-নদীর পানি স্বাভাবিক
শেরপুরে কমেছে বন্যার আশঙ্কা, নদ-নদীর পানি স্বাভাবিক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাঝ আকাশে ভয়াবহ ঝড়ের কবলে ভারতের বিমান
মাঝ আকাশে ভয়াবহ ঝড়ের কবলে ভারতের বিমান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাম্য হত্যা: তদন্তের অগ্রগতি জানতে উপাচার্যের সঙ্গে সাদা দলের বৈঠক
সাম্য হত্যা: তদন্তের অগ্রগতি জানতে উপাচার্যের সঙ্গে সাদা দলের বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
অনলাইন প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে দেখলেন নিজের স্ত্রী
অনলাইন প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে দেখলেন নিজের স্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ধানমন্ডির ঘটনায় হান্নান মাসউদকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
ধানমন্ডির ঘটনায় হান্নান মাসউদকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ে ঘুরতে গিয়ে মিললো স্বর্ণমুদ্রা ভর্তি গুপ্তধন
পাহাড়ে ঘুরতে গিয়ে মিললো স্বর্ণমুদ্রা ভর্তি গুপ্তধন

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ চাইলেন ইশরাক
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ চাইলেন ইশরাক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেলের দাম লিটারে ৩৫ টাকা বাড়ালো টিসিবি
তেলের দাম লিটারে ৩৫ টাকা বাড়ালো টিসিবি

১২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আমরা গাজার মানুষকে অনাহারে থাকতে দিতে পারি না: ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী
আমরা গাজার মানুষকে অনাহারে থাকতে দিতে পারি না: ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্তমান নির্বাচন কমিশনের অধীনে এনসিপি নির্বাচনে অংশ নিবে না : নাসীরুদ্দীন
বর্তমান নির্বাচন কমিশনের অধীনে এনসিপি নির্বাচনে অংশ নিবে না : নাসীরুদ্দীন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জিয়াউর রহমানের হত্যাকাণ্ডে শেখ হাসিনা জড়িত ছিল: অলি আহমদ
জিয়াউর রহমানের হত্যাকাণ্ডে শেখ হাসিনা জড়িত ছিল: অলি আহমদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের বিপক্ষে পাকিস্তানের স্কোয়াডে বড় চমক!
বাংলাদেশের বিপক্ষে পাকিস্তানের স্কোয়াডে বড় চমক!

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজপথ না ছাড়ার নির্দেশ ইশরাকের
রাজপথ না ছাড়ার নির্দেশ ইশরাকের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেয়র হিসেবে ইশরাকের শপথ না পড়ানো নিয়ে রিটের আদেশ আগামীকাল
মেয়র হিসেবে ইশরাকের শপথ না পড়ানো নিয়ে রিটের আদেশ আগামীকাল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কণ্ঠ নকল করে ভুয়া বিজ্ঞাপন: আইনি পদক্ষেপের ঘোষণা হানিফ সংকেতের
কণ্ঠ নকল করে ভুয়া বিজ্ঞাপন: আইনি পদক্ষেপের ঘোষণা হানিফ সংকেতের

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী মাসে রিজার্ভ পৌঁছাবে ৩০ বিলিয়ন ডলারে: গভর্নর
আগামী মাসে রিজার্ভ পৌঁছাবে ৩০ বিলিয়ন ডলারে: গভর্নর

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

দু’একদিনের মধ্যে দায়িত্ব ছাড়বেন পররাষ্ট্রসচিব জসীম উদ্দিন
দু’একদিনের মধ্যে দায়িত্ব ছাড়বেন পররাষ্ট্রসচিব জসীম উদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করিডর নিয়ে কারো সঙ্গে কোনো কথা হয়নি: খলিলুর রহমান
করিডর নিয়ে কারো সঙ্গে কোনো কথা হয়নি: খলিলুর রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ডোম, ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রুখতে ট্রাম্পের মহাপরিকল্পনা
গোল্ডেন ডোম, ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রুখতে ট্রাম্পের মহাপরিকল্পনা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমিগ্রেশন কোর্টের নির্দেশ অমান্য, নিউইয়র্কে বাংলাদেশির ২২ কোটি টাকা জরিমানা
ইমিগ্রেশন কোর্টের নির্দেশ অমান্য, নিউইয়র্কে বাংলাদেশির ২২ কোটি টাকা জরিমানা

২১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের ওপর যুক্তরাজ্যের নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের ওপর যুক্তরাজ্যের নিষেধাজ্ঞা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শ্রমিকের পাওনা পরিশোধ না করলে মামলায় জেলে যেতে হবে মালিকদের’
‘শ্রমিকের পাওনা পরিশোধ না করলে মামলায় জেলে যেতে হবে মালিকদের’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজে সমাবেশে পাঠের জন্য নতুন শপথবাক্য, প্রজ্ঞাপন জারি
স্কুল-কলেজে সমাবেশে পাঠের জন্য নতুন শপথবাক্য, প্রজ্ঞাপন জারি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুরু হলো ট্রেনের আগাম টিকিট বিক্রি
শুরু হলো ট্রেনের আগাম টিকিট বিক্রি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়েই আইপিএল শেষ করলেন বৈভব সূর্যবংশী
রেকর্ড গড়েই আইপিএল শেষ করলেন বৈভব সূর্যবংশী

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার নগর ভবন ছেড়ে মৎস্য ভবনের সামনে ইশরাক সমর্থকরা
এবার নগর ভবন ছেড়ে মৎস্য ভবনের সামনে ইশরাক সমর্থকরা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুখবর পেতে যাচ্ছেন মেডিকেল টেকনোলজিস্ট-ফার্মাসিস্ট চাকরিজীবীরা
সুখবর পেতে যাচ্ছেন মেডিকেল টেকনোলজিস্ট-ফার্মাসিস্ট চাকরিজীবীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাইয়ের একটি প্রতিষ্ঠান রাতারাতি হাওয়া, ভারতীয়সহ বিপাকে বহু বিনিয়োগকারী
দুবাইয়ের একটি প্রতিষ্ঠান রাতারাতি হাওয়া, ভারতীয়সহ বিপাকে বহু বিনিয়োগকারী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিশু আছিয়াকে ধর্ষণ ও হত্যা: হিটু শেখের ডেথ রেফারেন্সের নথি হাইকোর্টে
শিশু আছিয়াকে ধর্ষণ ও হত্যা: হিটু শেখের ডেথ রেফারেন্সের নথি হাইকোর্টে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক যুদ্ধের ভয়াবহতা কেবল ভারত-পাকিস্তানের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকবে না: বিলাওয়াল
পারমাণবিক যুদ্ধের ভয়াবহতা কেবল ভারত-পাকিস্তানের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকবে না: বিলাওয়াল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাকের শপথ আটকে রাখার অভিযোগ ফারুকের
ইশরাকের শপথ আটকে রাখার অভিযোগ ফারুকের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাঝ আকাশে ভয়াবহ ঝড়ের কবলে ভারতের বিমান
মাঝ আকাশে ভয়াবহ ঝড়ের কবলে ভারতের বিমান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ কলকাতার আকাশে এক ‘ঝাঁক ড্রোন’, রহস্য খুঁজতে গলদঘর্ম পুলিশ
হঠাৎ কলকাতার আকাশে এক ‘ঝাঁক ড্রোন’, রহস্য খুঁজতে গলদঘর্ম পুলিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনৈতিক সরকারের কাছে দ্রুত ক্ষমতা হস্তান্তর প্রয়োজন
রাজনৈতিক সরকারের কাছে দ্রুত ক্ষমতা হস্তান্তর প্রয়োজন

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেকটি এক-এগারোর ফাঁদে দেশ?
আরেকটি এক-এগারোর ফাঁদে দেশ?

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসার ভাঙছে তাসের ঘরের মতো
সংসার ভাঙছে তাসের ঘরের মতো

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেট নগরজুড়ে আড্ডাবাজি কঠোর বিএনপি
সিলেট নগরজুড়ে আড্ডাবাজি কঠোর বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইশরাক সমর্থকরা মাঠ ছাড়বেন না
ইশরাক সমর্থকরা মাঠ ছাড়বেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

কেউ নেবে না ব্যর্থতার দায়
কেউ নেবে না ব্যর্থতার দায়

সম্পাদকীয়

বিস্ময়কর ২২০ বছরের সূর্যপুরী
বিস্ময়কর ২২০ বছরের সূর্যপুরী

পেছনের পৃষ্ঠা

আসছে সংকটকালের সংক্ষিপ্ত বাজেট
আসছে সংকটকালের সংক্ষিপ্ত বাজেট

পেছনের পৃষ্ঠা

মানব পাচার বন্ধে পদক্ষেপ চায় মালয়েশিয়া
মানব পাচার বন্ধে পদক্ষেপ চায় মালয়েশিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত
অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ মিনিটের বৃষ্টিতে ডুবল চট্টগ্রাম
১০ মিনিটের বৃষ্টিতে ডুবল চট্টগ্রাম

নগর জীবন

মেয়র ইস্যুতে রাজনীতিতে ভিন্ন মোড়
মেয়র ইস্যুতে রাজনীতিতে ভিন্ন মোড়

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টাদের পদত্যাগ দাবিতে পাল্টাপাল্টি
উপদেষ্টাদের পদত্যাগ দাবিতে পাল্টাপাল্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ বছর ক্ষমতায় থাকার স্বপ্ন দেখছে
পাঁচ বছর ক্ষমতায় থাকার স্বপ্ন দেখছে

নগর জীবন

করিডর নিয়ে কারও সঙ্গে কথা হয়নি, হবেও না
করিডর নিয়ে কারও সঙ্গে কথা হয়নি, হবেও না

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবছে নিচু এলাকা
ডুবছে নিচু এলাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন হচ্ছে বিমা কোম্পানির সিইও নিয়োগ
কঠিন হচ্ছে বিমা কোম্পানির সিইও নিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কারে আগ্রহ বিদেশিদের
সংস্কারে আগ্রহ বিদেশিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসি পুনর্গঠন চায় এনসিপি
ইসি পুনর্গঠন চায় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

লুটপাট, নারী যাত্রীদের শ্লীলতাহানি
লুটপাট, নারী যাত্রীদের শ্লীলতাহানি

পেছনের পৃষ্ঠা

এনবিআরে অসহযোগ ঘোষণা, চার দাবি কর্মকর্তাদের
এনবিআরে অসহযোগ ঘোষণা, চার দাবি কর্মকর্তাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকার একটি সংস্কারও করতে পারেনি
সরকার একটি সংস্কারও করতে পারেনি

প্রথম পৃষ্ঠা

কোন নির্বাচন আগে সিদ্ধান্ত সরকারের
কোন নির্বাচন আগে সিদ্ধান্ত সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসি পুনর্গঠনের দাবি, গভীর ষড়যন্ত্র
ইসি পুনর্গঠনের দাবি, গভীর ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ গড়ার প্রত্যয়ে বৃহৎ পরিসরে অংশগ্রহণ করতে হবে
দেশ গড়ার প্রত্যয়ে বৃহৎ পরিসরে অংশগ্রহণ করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাটায় বিপন্ন পরিবেশ
ভাটায় বিপন্ন পরিবেশ

দেশগ্রাম

রপ্তানির পর এবার রেমিট্যান্সে ধাক্কা
রপ্তানির পর এবার রেমিট্যান্সে ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

একসঙ্গে আটক ছয় চেয়ারম্যান
একসঙ্গে আটক ছয় চেয়ারম্যান

দেশগ্রাম

প্রখ্যাত নির্মাতাদের কালজয়ী ছবি
প্রখ্যাত নির্মাতাদের কালজয়ী ছবি

শোবিজ