শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৬ নভেম্বর, ২০২৫

নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
প্রিন্ট ভার্সন
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি

আদি মানব-মানবী হজরত আদম (আ.) ও হাওয়া বেহেশতবাসী হওয়া সত্ত্বেও বেহেশতে তাঁদের উভয়ের নির্ঝঞ্ঝাটে থাকার জন্য আল্লাহ কিছু নিয়মরীতি স্থির করে দিয়েছিলেন। প্রথমেই তিনি আদমের উদ্দেশে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন, ‘হে আদম, তুমি ও তোমার বিবি বেহেশতে বসবাস কর এবং বেহেশতের সবকিছু তোমরা স্বচ্ছন্দে আহার কর। তবে এই গাছের কাছে যেও না, তাহলে তোমরা সীমা লঙ্ঘনকারীদের অন্তর্ভুক্ত হবে।’ (সুরা বাকারা ২:৩৫)। কিন্তু শয়তানের প্ররোচনায় শেষ পর্যন্ত তাঁরা আল্লাহর বেঁধে দেওয়া সীমা লঙ্ঘন করে বেহেশত থেকে বিতাড়িত হয়েছিলেন।

পৃথিবীতে ঝামেলাহীনভাবে চলার জন্য মানুষের রচিত বহু আইনকানুন, বিধিবিধান ও রীতিনীতি আছে এবং এসব ভঙ্গ বা লঙ্ঘন করলে শাস্তির ব্যবস্থাও আছে। কিন্তু মানুষের মন অপরাধপ্রবণ এবং তারা কারণে-অকারণে আইন ভঙ্গ করে। তাদের ক্ষেত্রে আইন ভঙ্গের শাস্তি আদম-হাওয়ার মতো বেহেশত থেকে পতনের শাস্তির মতো নয় বলে আইন ভঙ্গ করা মানুষের দৈনন্দিন জীবনের নিয়মিত কর্মসূচিতে পরিণত হয়েছে। সবচেয়ে বিচলিত করার ব্যাপার হলো, যারা মানুষের ওপর প্রয়োগযোগ্য আইন ও বিধিবিধান তৈরি করেন এবং যারা আইন প্রয়োগ করেন ও আইনের ব্যাখ্যা প্রদান করেন, তারা সবার আগে আইন ভঙ্গের কাজগুলো করেন।

কারা সবচেয়ে বেশি আইন ভঙ্গ করেন, বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে তা বিবেচনা করলে দেখা যাবে যে ৫৫ বছর বয়সি স্বাধীন বাংলাদেশে আইন ভঙ্গ করে দেশের বারোটা বাজানোর কাজ সবচেয়ে বেশি করেছেন রাজনীতিবিদরা এবং বিশেষ করে যারা ক্ষমতায় থাকে এবং সংসদে সংখ্যাধিক্যের জোরে যে কোনো আইন পাস করে তা ভঙ্গ করার জন্য। কিন্তু কে তাদের শাস্তি প্রদান করবে? আদম-হাওয়ার সামান্য ভুলের জন্য তাদের ওপর ক্ষমতা প্রয়োগকারী আল্লাহ তাদের সুখের বেহেশত থেকে পৃথিবীতে নির্বাসিত করেছিলেন। কিন্তু রাজনীতিবিদদের অপরাধের শাস্তি কে তাদের ওপর প্রয়োগ করবে। শাস্তি প্রদানের জন্য আধুনিক রাষ্ট্রব্যবস্থায় একটি বিচারব্যবস্থার অস্তিত্ব থাকে। সংবিধান বলে দেয় যে বিচার বিভাগ স্বাধীন এবং সরকার থেকে সম্পূর্ণ মুক্ত। শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসে কী করেছিলেন? বিচার বিভাগের খোলনলচেই পাল্টে দিয়েছিলেন। মানুষ পুরোনো প্রবাদে বিশ্বাস করত : ‘হাকিম নড়ে তো হুকুম নড়ে না।’ শেখ হাসিনার শাসনে তার অঙ্গুলি হেলনে হাকিমের গদি নড়বড়ে হয়ে গিয়েছিল বলে হাকিমের হুকুমও সরকার নির্দেশিত হতো। তার নিয়ন্ত্রিত জাতীয় সংসদে উচ্চ আদালতের বিচারপতিদের বিরুদ্ধে যে ন্যক্কারজনক ভাষায় বিষোদগার করা হয়েছে, অনুরূপ পরিস্থিতিতে ক্ষমতাসীনদের কেশাগ্র স্পর্শ করার আগে বিচারপতিদের অন্তত ১০ বার চিন্তা করার প্রয়োজন না পড়েই পারে না। ফলে যারা অপরাধ করে তারা আদম-হাওয়ার মতো ‘বেহেশত হারান না’। সামান্য ব্যতিক্রম ছাড়া তারা বহাল তবিয়তে থাকেন। যেমন রয়েছেন দেড় সহস্রাধিক মানুষ হত্যার নির্দেশ দানকারী ইতিহাসের জঘন্যতম স্বেচ্ছাচারী শাসক শেখ হাসিনা ও তার দোসররা।

শেখ হাসিনা তওবার আশপাশে নেই। তিনি বারবার বলেছেন এবং এখনো বলছেন, ‘আমার কী দোষ?’ অথবা ‘আমি কী করলাম?’ তার অনুসারীরাও তার সুরই নকল করে বলে একই কথা বলছেন। সামান্যতম অনুশোচনা নেই কারও কণ্ঠে, আচরণে। বরং শেখ হাসিনা থেকে শুরু করে গ্রাম পর্যায়ের আওয়ামী ভাববাদীরা দাবি করে চলেছেন, শেখ হাসিনাই এখনো বাংলাদেশের বৈধ প্রধানমন্ত্রী

নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতিগন্ধম খাওয়ার কারণে যদি আদম-হাওয়াকে বেহেশত থেকে বিতাড়িত হওয়ার মতো শাস্তি ভোগ করতে হয়, তাহলে অসংখ্য মানুষ হত্যার কারণে শেখ হাসিনা ও তার অপরাধের সহকর্মীদের কী শাস্তি হওয়া উচিত? আদম এবং হাওয়া নিজেদের কৃত ভুলের জন্য লজ্জিত ও অনুতপ্ত হয়ে আল্লাহর কাছে ক্ষমাপ্রার্থনা করেন : ‘হে আমাদের রব, আমরা নিজেদের ওপর জুলুম করেছি। আপনি যদি আমাদের ক্ষমা না করেন এবং আমাদের প্রতি অনুগ্রহ না করেন, তাহলে আমরা অবশ্যই ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হব।’ (সুরা আরাফ : ২৩) তবু আল্লাহ তাঁদের তাৎক্ষণিক ক্ষমা করেননি। একপর্যায়ে আল্লাহ তাঁদের তওবার কিছু শব্দ শিখিয়ে দেন এবং আদমের তওবা কবুল করেন।’

কিন্তু শেখ হাসিনা তওবার আশপাশে নেই। তিনি বারবার বলেছেন এবং এখনো বলছেন, ‘আমার কী দোষ?’ অথবা ‘আমি কী করলাম?’ তার অনুসারীরাও তার সুরই নকল করে বলে একই কথা বলছেন। সামান্যতম অনুশোচনা নেই কারও কণ্ঠে, আচরণে। বরং শেখ হাসিনা থেকে শুরু করে গ্রাম পর্যায়ের আওয়ামী ভাববাদীরা দাবি করে চলেছেন, শেখ হাসিনাই এখনো বাংলাদেশের বৈধ প্রধানমন্ত্রী, ইত্যাদি।

শেখ হাসিনা এবং আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক ব্যাধির প্রলাপ হলো : ‘আমি’ ও ‘আমরা’। যে কোনো প্রলাপ যখন উন্মত্ততার পর্যায়ে পৌঁছে তখন যে দাওয়াই প্রয়োগের প্রয়োজন ছিল, তা গত বছরের জুলাই-আগস্ট মাসে যথাযথভাবে প্রয়োগ করা হয়েছে এবং দেশ আওয়ামী ব্যাধিমুক্ত হয়েছে। কিন্তু ভবিষ্যতে এ ব্যাধি যাতে কোনো ব্যক্তি বা দলের মাঝে সংক্রমিত না হয়, সেজন্য শেখ হাসিনার প্রতিষ্ঠিত আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল (আইসিটি) তার ও তার দ্বারা কৃত অপরাধের সহযোগীদের বিচারের ব্যবস্থা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। শেখ হাসিনার শাসনামলে কেবল জেদের বশবর্তী হয়ে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে নির্মূল করার লক্ষ্যে বিশেষভাবে গঠিত আদালতের মাধ্যমে ৪০ বছর আগের কল্পিত অপরাধকে ইস্যু বানিয়ে বিচারে দেশের বেশ কিছুসংখ্যক শীর্ষ রাজনীতিবিদকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার বিরুদ্ধে জাতিসংঘের মানবাধিকার হাইকমিশনসহ বহু আন্তর্জাতিক সংস্থা ‘প্রহসনের বিচার,’ ‘ক্যাঙারু কোর্টে বিচার,’ এমনকি ‘বিচারিক হত্যাকাণ্ড’ বলে বর্ণনা করা সত্ত্বেও তারা এ হত্যাকাণ্ড চালিয়েছে। বিস্ময়ের ব্যাপার হলো, এখন স্বয়ং শেখ হাসিনাই আইসিটিকে ‘ক্যাঙারু কোর্ট’ এবং তার বিরুদ্ধে হত্যাকাণ্ডের মামলাকে ‘প্রহসনের বিচার’ বলে বর্ণনা করছেন।

গত বছরের জুলাই-আগস্টে শেখ হাসিনার নির্দেশে বাংলাদেশে যে গণহত্যা পরিচালিত হয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ সেই গণহত্যার প্রথম মামলার রায় ঘোষণা করবে আগামীকাল ১৭ নভেম্বর সোমবার। এ মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামালও জড়িত। রাজসাক্ষী আছেন পুলিশের সাবেক আইজি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন। আইসিটি-১-এর বিচারপতি হিসেবে আছেন মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদার, মো. শফিউল আলম মাহমুদ ও মো. মোহিতুল হক এনাম চৌধুরী।

এ মামলায় পাঁচটি অভিযোগ এনে শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খাঁন কামালের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড চেয়েছে প্রসিকিউশন। যেদিন রায় ঘোষণার তারিখ নির্ধারণ করা হয়, সেদিন থেকেই ঢাকা নগরীর গুরুত্বপূর্ণ স্থানসমূহে অতিরিক্ত পুলিশ, র‌্যাব ও বিজিবি সদস্যদের মোতায়েন করা হয়েছে। আওয়ামী লীগের কোনো প্রদর্শন মোকাবিলা করতে বিএনপি এবং জামায়াতে ইসলামীর নেতা-কর্মীরাও প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছিলেন। অতএব সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় নিশ্চিত বলা যেতে পারে যে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলার সম্ভাব্য রায়কে কেন্দ্র করে তেমন গোলযোগের আশঙ্কা নেই।

কারণ আওয়ামী লীগ ১৩ নভেম্বর যে লকডাউন ঘোষণা করেছিল, তা মাঠে মারা গেছে। আওয়ামী মহলে হতাশার কথা জানা গেছে। ১৫ মাস ধরে ক্ষমতার রাজনীতি থেকে বহিষ্কৃত আওয়ামী লীগের এখন ‘ছেড়ে দে মা কেঁদে বাঁচি’ অবস্থা। দেশবাসী এবং প্রতিটি রাজনৈাতিক দল এখন নির্বাচনমুখী। সর্বত্র আলোচনার বিষয়বস্তু গণভোট ও সংসদ নির্বাচন। এ পরিস্থিতিতে আওয়ামী লীগের দ্বারা নাশকতা সৃষ্টির অপচেষ্টা তাদের জন্যই বিপদ ডেকে আনবে।

লেখক : যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী সিনিয়র সাংবাদিক ও অনুবাদক

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
সর্বশেষ খবর
জুলাই শহীদদের পরিচয় শনাক্তে আন্তর্জাতিক ফরেনসিক টিম আসছে ৫ ডিসেম্বর
জুলাই শহীদদের পরিচয় শনাক্তে আন্তর্জাতিক ফরেনসিক টিম আসছে ৫ ডিসেম্বর

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে সাঁওতাল জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে শুভসংঘের উদ্যোগে আলোচনা সভা
ঠাকুরগাঁওয়ে সাঁওতাল জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে শুভসংঘের উদ্যোগে আলোচনা সভা

১৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রাজধানীতে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ১০ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ১০ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

২৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীপুরে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
শ্রীপুরে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘এভাবে এগোতে থাকলে ব্যালন ডি’অরের আলোচনায় নিশ্চিতভাবেই থাকব’
‘এভাবে এগোতে থাকলে ব্যালন ডি’অরের আলোচনায় নিশ্চিতভাবেই থাকব’

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জের বোড়াশীতে বিএনপির কর্মী সমাবেশ
গোপালগঞ্জের বোড়াশীতে বিএনপির কর্মী সমাবেশ

৩৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রাশিয়ার তেল শোধনাগারে হামলার দাবি ইউক্রেনের
রাশিয়ার তেল শোধনাগারে হামলার দাবি ইউক্রেনের

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবু সাঈদ হত্যা: সাবেক ভিসিসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য আজ
আবু সাঈদ হত্যা: সাবেক ভিসিসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য আজ

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বিহারের নতুন বিধায়কদের ৯০ শতাংশই কোটিপতি
বিহারের নতুন বিধায়কদের ৯০ শতাংশই কোটিপতি

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে চায় কমিশন : সিইসি
সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে চায় কমিশন : সিইসি

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

এমবাপ্পেকে ছাড়াই রাতে মাঠে নামছে ফ্রান্স
এমবাপ্পেকে ছাড়াই রাতে মাঠে নামছে ফ্রান্স

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভারী বৃষ্টি: বিপর্যস্ত ক্যাম্প বাসিন্দাদের তাঁবু সঙ্কট
গাজায় ভারী বৃষ্টি: বিপর্যস্ত ক্যাম্প বাসিন্দাদের তাঁবু সঙ্কট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউ ইস্কাটন রোডে ফ্লাইওভার থেকে ছোড়া ককটেলে পথচারী আহত
নিউ ইস্কাটন রোডে ফ্লাইওভার থেকে ছোড়া ককটেলে পথচারী আহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাদারীপুরে গাছ ফেলে সড়ক অবরোধ
মাদারীপুরে গাছ ফেলে সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৪৫ শিক্ষার্থী
মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৪৫ শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আরও ১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর করলো ইসরায়েল
আরও ১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর করলো ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নিচে সবুজায়ন করার উদ্যোগ
এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নিচে সবুজায়ন করার উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৬ দলের সঙ্গে সংলাপে ইসি
৬ দলের সঙ্গে সংলাপে ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে জেন-জির বিক্ষোভ, পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে আহত ১২০
মেক্সিকোতে জেন-জির বিক্ষোভ, পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে আহত ১২০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা বোর্ডে পুনর্নিরীক্ষায় নতুন জিপিএ–৫ পেল ২০১ শিক্ষার্থী
ঢাকা বোর্ডে পুনর্নিরীক্ষায় নতুন জিপিএ–৫ পেল ২০১ শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদায়ী জেলা প্রশাসককে সংবর্ধনা দিল ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব
বিদায়ী জেলা প্রশাসককে সংবর্ধনা দিল ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে খতমে হিফজুল কুরআন ও আলিমিয়্যাহ গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠান
সিডনিতে খতমে হিফজুল কুরআন ও আলিমিয়্যাহ গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠান

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

চোখ বন্ধ, হাসি নেই: এক ক্লিকেই ঠিক করবে গুগল ফটোস
চোখ বন্ধ, হাসি নেই: এক ক্লিকেই ঠিক করবে গুগল ফটোস

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাজা-মধ্যপ্রাচ্য নিয়ে পুতিন-নেতানিয়াহু ফোনালাপ
গাজা-মধ্যপ্রাচ্য নিয়ে পুতিন-নেতানিয়াহু ফোনালাপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বকাপের জন্য ‘মাস্টার প্ল্যান’ জানালেন ব্রাজিল কোচ
বিশ্বকাপের জন্য ‘মাস্টার প্ল্যান’ জানালেন ব্রাজিল কোচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জামিন পেলেন হিরো আলম
জামিন পেলেন হিরো আলম

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা
তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!
দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা