শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

বেঁচে থাকার মতো অক্সিজেন পেয়েছি

প্রিন্ট ভার্সন
বেঁচে থাকার মতো অক্সিজেন পেয়েছি

বাংলা চলচ্চিত্রের জনপ্রিয় মুখ পপি। যিনি নব্বইয়ের দশকে রুপালি পর্দায় যাত্রা শুরু করে নিজের সপ্রতিভ অভিনয়, সৌন্দর্য আর ব্যক্তিত্ব দিয়ে জয় করে নিয়েছেন অগণিত দর্শকের মন। তিনবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারজয়ী এই অভিনেত্রী শুধু নায়িকা নন, বরং নিজেকে প্রমাণ করেছেন একজন পরিপূর্ণ শিল্পী হিসেবে। দীর্ঘ বিরতির পর আজও তাঁকে ঘিরে কৌতূহল আর আগ্রহের শেষ নেই।  গতকাল তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে সংসার জীবন, স্বামী-সন্তান, চলচ্চিত্র, ব্যক্তিজীবন নিয়ে বিস্তারিত কথা বলেছেন। এই বিশেষ সাক্ষাৎকারটি নিয়েছেন- পান্থ আফজাল

 

কেমন আছেন?

আছি ভালো। আলহামদুলিল্লাহ! বাংলাদেশের মানুষের ভালোবাসায় অনেক ভালো আছি। যারা আমাকে সর্বদা ভালোবাসতেন, মিডিয়ায় সাপোর্ট করতেন, শুভাকাক্সক্ষীর মতো পাশে থেকেছেন- সবার দোয়ায় সুন্দর সময় কাটছে এখন।  সত্যি কথা বলতে কি, আমি তো মরেই গিয়েছিলাম। বলতে গেলে, সেখান থেকে পুনর্জীবন পেয়েছি। বেঁচে থাকার মতো অক্সিজেন পেয়েছি। নতুনভাবে জীবন শুরু করেছি। আলহামদুলিল্লাহ, স্বামী-সন্তান নিয়ে অনেক ভালো আছি।

 

সন্তানের নাম কি? শান্ত না দুষ্টু? স্বামী-সন্তান নিয়ে ঘোরাঘুরি কেমন চলছে?

ওর নাম আয়াত। বয়স মাত্র ৪ বছর এখন। ও শুধু শান্ত না, অনেক দায়িত্বশীল। বাবার মতো আমাকে আগলে রাখে। মাথায়, পায়ে তেল দিয়ে দেয়। এতটুকু বেবি যে আমাকে এতখানি টেক কেয়ার করে, সেটা অবাক করার মতো। সর্বদা ভরসা দিয়ে সে বলে, ‘আম্মু আমি তো আছি। কেউ লাগবে না।’ তখন আমি মা-ভাই-বোনের কাছে থেকে পাওয়া সব কষ্ট ভুলে যাই। ৩০ বছর যাদের (ভাই-বোন) কোলে-পিঠে করে মানুষ করেছি, এত কষ্ট করেছি। তারা কখনো আমার গলা জড়িয়ে ধরে ভরসা দিয়ে বলে নাই, ‘আমি আছি তোমার সঙ্গে।’ যেই ভরসাটা এখন আমি আমার সন্তানের কাছ থেকে এখন পাই। সবই মহান আল্লাহর   নেয়ামত। বাচ্চা না হলে বুঝতেই পারতাম না, জীবন কতটা সুন্দর। আর হ্যাঁ, স্বামী-সস্তান নিয়ে ঘোরাঘুরি করি। ঘুরতে খুবই পছন্দ করি। কিছুদিন আগে ব্যাংককে গিয়েছিলাম। ১০-১৫ দিন ছিলাম। সামনেও ঘুরতে যাব।

চলচ্চিত্রের

পুরোদস্তুর সংসারী হবেন, কখনো কি ভেবেছিলেন?

কখনো কল্পনাও করতে পারিনি সংসার জীবন শুরু করব। এমন একজন মানুষ পাব- যে আমাকে আগলে রাখবে, পথ দেখাবে, পাশে থাকবে ছায়ার মতো। সামনে দাঁড়িয়ে পথ দেখানোর মতো একজন লোক পেয়েছি। আমাকে যখন আমার পরিবারের সবাই মেরে ফেলার প্ল্যান করেছিল, সে সময় আমার এই ভালোবাসার মানুষ আমাকে ভরসা দিয়ে জীবন বাঁচাইছে। সুন্দর একটি জীবন দিয়েছে। আর কখনো ভাবিনি আমার জীবনে এমন সুন্দর একটি ফুটফুটে বেবি আসবে। আমি সত্যিই সৌভাগ্যবতী। সারা জীবন যেখানে আমি পরের ঘর সাজাইছি, পরের সন্তানের স্কুলের বেতন দিয়েছি, অন্যের আহার, চিকিৎসার বিল দিয়েছি, নিজে না খেয়ে সবকিছু উজাড় করে দিয়েছি। বিনিময়ে কী পেয়েছি? অপবাদ, প্রতারণা আর লাঞ্ছনা। আমি ভালোবাসার কাঙাল। কিন্তু ভালোবাসা কি পেয়েছি নিজের পরিবারের কাছ থেকে? সবার কাছে দোয়া চাই, যেন স্বামী-সন্তান নিয়ে ভালো থাকতে পারি। আমার স্বামী হাজি মানুষ। হজ করে এসেছেন। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়েন। নিয়ত আছে আমিও সামনে হজ করতে যাব।

 

মা-বোনের সঙ্গে পারিবারিক সমস্যার কি সমাধান হয়নি?

না, সমস্যার সমাধান এখনো হয়নি। যদিও আমি কখনো বলি নাই, সে আমার সৎমা; আজ বলছি। আমার এই সৎমা, আমার ভাই, আমার ৩ নম্বর বোন খেয়ালী ও আমাদের বাসায় একসময় ভাড়া থাকত (জায়গির মাস্টার) যে এখন ব্যাংক কর্মকর্তা-সবাই একসঙ্গে পরিকল্পনা করে আমার কষ্টার্জিত টাকায় কেনা জমি দখল করেছে। এ জমি কিন্তু আমি আমার বাবার কাছ থেকে বা অন্যের কাছ থেকে দান পাই নাই। নিজের ঘামের টাকা দিয়ে সাফ কবালা রেজিস্ট্রি করে বাবা ও চাচার কাছ থেকে কিনেছি। সেইখানে আমি এখন যেতেও পারি না। সৎমা-ভাই-বোন মিলে ভোগদখল করে আছে। আমি সেখানে গেলে তাদের লোকজন, সাংবাদিকদের দিয়ে মব সৃষ্টি করছে। যেখানে দলিল-রেকর্ড সবই আমার। কেউ তো আমাকে কিছুই দেয়নি সারা জীবনে। উল্টো খারাপভাবে তারা আমাকে দেশের মানুষের কাছে উপস্থাপন করছে। মিথ্যা অপবাদ দিয়েছে। আমার হক আমাকে দেয়নি। নিজের হক চাওয়া-পাওয়া কি আমার অপরাধ? আমি সবাইকে অনুরোধ করব, কেউ যেন আমাকে ছোট না করে। আমাকে নিয়ে মিথ্যা কথা না লেখে। আমি সারা জীবন সম্মানের পেছনের ঘুরেছি। বাবা, মা, ভাই-বোনের পেছনে সারা জীবন সব উজাড় করে দিয়েছি। কিন্তু তারা কেউ কোনো দিনও আমাকে সাপোর্ট দেয়নি। আমার আয়ের পুরোটাই তারা নিয়েছে। তার পরও তারা আমাকে অপবাদ দিয়ে, বাজে কথা বলে আমার সম্মানহানি করছে। এটা কি ঠিক? ফিল্ম করে বা মিডিয়া থেকে যত টাকা ইনকাম করেছি, সব মা-বাবাকে দিয়েছি। নিজের ভবিষ্যতের কথা কখনো চিন্তা করি নাই। তারা আমার সব টাকা আত্মসাৎ করেছে। অন্য নায়িকাদের মা-বাবাকে দেখি মেয়ের জন্য বাড়ি-গাড়ি কত কিছু করে। কিন্তু আমার কী ভাগ্য, আমার সব টাকা আত্মসাৎ করে একটি বাড়ি পর্যন্ত করেনি। সব টাকা নিজেদের ভোগবিলাসিতার পেছনে ব্যয় করেছে। এত কিছুর পরও আমি মরিনি। ফিল্ম-মিডিয়ার মানুষ ও শুভাকাক্সক্ষীদের কারণে এখনো বেঁচে আছি। অনেকবার আত্মহত্যা করতে চেয়েছিলাম, কিন্তু পারিনি। সবার ভালোবাসা আমাকে বাঁচিয়ে রেখেছে।

 

আপনার পরিবার অপবাদ দিয়ে বলেছে, কাউকে না জানিয়ে আপনি নাকি গোপনে বিয়ে করেছেন...

তারা মিথ্যা অপবাদ দিয়ে আমাকে সবার কাছে ছোট করেছে। জীবনে কখনো প্রেম করি নাই। কোনো হিরোর সঙ্গেও কোনো প্রেম ছিল না। সত্য কতটুকু, সেটা আমিই জানি। সারাজীবন পরিবারের পেছনেই সবটুকু ব্যয় করেছি। আমার সৎমা ওনার বিলাসিতার জন্য আমাকে নায়িকা বানিয়েছিলেন। পৃথিবীতে এমন কোনো মা আছে কি না আমার জানা নেই যে তার মেয়ের বিয়ে আসলে ভেঙে দিত। কারণ আমার বিয়ে হয়ে গেলে ওনাদের সহজভাবে টাকা জোগাড়ের পথ বন্ধ হয়ে যাবে। আমার মা আমাকে তাবিজ-কবজও করত। যেন বিয়ে না হয় আমার। আর যখন বিয়ে করলাম অফিশিয়ালি, তখন আমার বিয়ে সে মানতে পারেনি। নানারকম অপবাদ দেওয়া শুরু করল। বলল, আমার সন্তান নাকি নাজায়েজ। এগুলোর প্রমাণ কি সে দিতে পারবে? জানি পারবে না। ২০০৪ থেকে আমার ও আদনানের পরিচয়। আমাদের বাসায় যাওয়া-আসা চলত। এরপর সম্পর্কের পরিণতি পায় ২০১১ সালের নভেম্বরে, আমার বিয়ে হয় বাবা-আত্মীয়স্বজন ও বন্ধুদের উপস্থিতিতে। আর বাচ্চা হয় ২০২২ সালের ২ তারিখে। হয়তোবা আমি মিডিয়ার মানুষজনকে জানাতে পারিনি। তাই বলে গোপনে কীভাবে বিয়ে করলাম? সব বাজে কথা রটিয়ে আমাকে ছোট করতে চেয়েছে তারা। কী দুর্ভাগ্য আমার, যেই বাবাকে তারা (মা, ভাই-বোন) মারধর করত, সেই বাবাই কিন্তু আমার ইনকামের সব টাকা তাদের কাছে জমা দিত। কিন্তু আমি সেই বাবাকেই ছয় বছর ধরে আমার কাছে রেখে চিকিৎসা করিয়েছি। দুই থেকে আড়াই কোটি টাকা ব্যয় করে তার ট্রিটমেন্ট করিয়েছি। হসপিটাল বিল দিয়েছি। অথচ সবাই আমাকে ঠকিয়েছে। আমাকে কখনো ভালো থাকতে দেয়নি; এখনো না।

 

জায়েদের সঙ্গে বিয়ে হয়েছে বলেও রটিয়েছে...

সবই মিথ্যা। তার সঙ্গে কাজের প্রয়োজনেই সম্পর্ক। তার সঙ্গে কখনোই প্রেম কিংবা বিয়ে হয়নি। জায়েদ কেন, কোনো হিরোর সঙ্গে কখনোই প্রেম ছিল না। বিয়ে তো দূরের কথা। প্রেম-বিয়ে করার সময় পাইনি। টার্গেট ছিল কাজ।

 

অন্য প্রসঙ্গে আসি, ফিল্মে ফিরবেন কি?

ভবিষ্যতের কথা বলতে পারি না। আপাতত ইচ্ছা নেই। আমি এখন সংসার নিয়েই ব্যস্ত। সন্তানকে মানুষের মতো মানুষ করতে চাই। মৃত্যু পর্যন্ত সংসার যেন করতে পারি, সেই দোয়া চাই। আসলে আমি যখন যেই কাজ করেছি ১০০ পার্সেন্ট ইফোর্ট দিয়ে করেছি। পড়াশোনা যখন করেছি, সর্বোচ্চ দিয়ে করেছি। ফিল্ম যখন করেছি, তখনো করেছি। অনেকে বাজে কথা বললেও আমি কিন্তু রাষ্ট্র থেকে তিনবার সর্বোচ্চ সম্মাননা পেয়েছি।

 

কিছু ফিল্মের শুটিং করেছেন, সেগুলো আসবে কবে?

সাদেক সিদ্দিকীর ‘সাহসী যোদ্ধা’ (ডাইরেক্ট অ্যাকশন), রাজু আলীমের ‘ভালোবাসার প্রজাপতি’, আর ‘কাঠগড়ায় শরৎচন্দ্র’ তো অনেক আগেই করেছি। সেগুলো সামনে আসবে কি না জানা নাই।

 

ফিল্মের অফার তো পাচ্ছেন?

ফিল্মের কারও সঙ্গে যোগাযোগ নেই। সংসার নিয়েই এখন সব ব্যস্ততা।

 

ভবিষ্যতে পপিকে কীভাবে পাবে দর্শক?

ইচ্ছা রয়েছে আমার জীবনী নিয়ে কোনো কাজে প্রযোজনা করব। দেখা যাক।

 

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও নেই...

হুমম... আমি সব সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ডি-অ্যাকটিভ করেছি। এসব ভালো লাগে না।

 

ভক্তদের জন্য কি কিছু বলতে চান?

মৃত্যুর আগ পর্যন্ত বলব, আমি প্রতিটি মানুষের জন্য বাঁচতে চাই। আর কেউ যেন আমার মতো ভুল না করে। নিজের সর্বস্ব দিয়ে কাউকে (পরিবারকে) ভালোবাসা, শেষ করা উচিত নয়; যদি সে আপনার ভরসা বা অবলম্বন না হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
আন্দোলন-ভূমিকম্পেও স্থির শাকিব খান
আন্দোলন-ভূমিকম্পেও স্থির শাকিব খান
একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
সেই কলমতর
সেই কলমতর
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন
সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
সর্বশেষ খবর
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল
টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার
মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?
প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিন যখন লজ্জিত হয়
মুমিন যখন লজ্জিত হয়

১৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম
নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু
ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ

৩৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু
সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত
ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা