শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১৯, রবিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০৯:৪৯, রবিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

দূষণে ধুঁকছে বুড়িগঙ্গা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
দূষণে ধুঁকছে বুড়িগঙ্গা

বুড়িগঙ্গা দীর্ঘদিন ধরে দূষণে ধুঁকছে। রাজধানীর পাশ দিয়ে বয়ে চলা নদীটির এই দুরবস্থা যেন বারোমাসি দুঃখিনীর মতো। মাসের পর মাস যায়, বছর ঘুরে আসে, কিন্তু নদীর কালো জল রং বদলায় না। ভরা বর্ষায়ও নদীর দূষণ সেভাবে কমে না। শুকনা মৌসুমে নোংরা জলে ভয়ানক দুর্গন্ধ ছোটে। বায়ুমণ্ডলীয় দূষণ অধ্যয়ন কেন্দ্রের (ক্যাপস) করা এক গবেষণায় বুড়িগঙ্গার ঋতুভিত্তিক দূষণের চিত্র উঠে এসেছে।

২০২২-২৩ সালে ছয় মৌসুম বা ১২ মাস ধরে নদীর আটটি স্থানের ১০টি মানদণ্ড পর্যবেক্ষণ করে ক্যাপস। গবেষণার জন্য উপাত্ত সংগ্রহ করা হয় মিরপুর ব্রিজ, বছিলা ব্রিজ, হাজারীবাগ, কামরাঙ্গীর চর, চাঁদনীঘাট, সদরঘাট, ধোলাইখাল ও পোস্তগোলা ব্রিজ থেকে।

মানদণ্ড ছিল পানির দ্রবীভূত অক্সিজেন, জৈব রাসায়নিক অক্সিজেন চাহিদা, দৃশ্যমানতা, বৈদ্যুতিক পরিবাহিতা, তাপমাত্রা, অম্লত্ব বা পিএইচ, পানির ঘোলাটে ভাব, ক্ষারত্ব, অদ্রবণীয় ক্ষুদ্র কঠিন পদার্থ (টিএসএস) ও মোট দ্রবীভূত কঠিন পদার্থ বা টিডিএস। পরে গবেষণাগারে প্রাপ্ত উপাত্তগুলো বিশ্লেষণ করা হয়। প্রাপ্ত ফলাফলকে পরিবেশ সংরক্ষণ বিধিমালা, ২০২৩-এ উল্লেখিত জাতীয় আদর্শ মানমাত্রার সঙ্গে তুলনা করা হয়। 

ফলাফল বিশ্লেষণ করে ক্যাপস বলছে, বেশির ভাগ মানদণ্ডের ক্ষেত্রে বসন্ত ঋতুতে পর্যবেক্ষণ করা মানগুলো খুবই উদ্বেগজনক ছিল। অন্যদিকে পানির গুণমান বিবেচনায় বর্ষা ঋতু ছিল সেরা সময়। বিভিন্ন মানবসৃষ্ট কার্যকলাপ (প্রধানত পয়োনিষ্কাশন এবং শিল্পবর্জ্য নিষ্কাশন) এবং শুষ্ক ঋতুতে বৃষ্টির অভাবই উচ্চমাত্রার দূষণের কারণ হতে পারে বলে মনে করছে ক্যাপস। 

এমন পরিস্থিতিতে আজ রবিবার বিশ্ব নদী দিবস পালিত হচ্ছে। প্রতিবছর সেপ্টেম্বর মাসের শেষ রবিবার বিশ্ব নদী দিবস পালিত হয়। দিবসটি উপলক্ষে বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগে নানা কর্মসূচি পালন করা হচ্ছে।

ক্যাপসের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. আহমদ কামরুজ্জমান মজুমদারের নেতৃত্বে বায়ুমণ্ডলীয় দূষণ অধ্যয়ন কেন্দ্রের (ক্যাপস) ১৫ সদস্যের একটি গবেষকদল গবেষণাটি পরিচালনা করে।

এ বিষয়ে কামরুজ্জমান মজুমদার বলেন, ‘বুড়িগঙ্গা তার খরস্রোতা রূপ হারিয়েছে নব্বইয়ের দশকেই। এখন বুড়িগঙ্গা পরিণত হয়েছে দূষণের নদীতে। পরিশোধন ছাড়া পয়ঃপ্রণালীর বর্জ্য নদীতে ছেড়ে দেওয়া এবং কারখানার বর্জ্যসহ নানা কারণে প্রতিনিয়ত নদীদূষণ হচ্ছে। আমরা এই গবেষণার মাধ্যমে বুড়িগঙ্গা নদীর ছয় মৌসুমের আটটি স্থানের পানির গুণগত মান মূল্যায়ন ও তুলনা করে দূষণের চরিত্র বুঝতে চেয়েছি।’

৮ মাস অক্সিজেনের ঘাটতি : জলজ প্রাণী বেঁচে থাকার জন্য পানিতে কী পরিমাণ দ্রবীভূত অক্সিজেন (ডিজলভড অক্সিজেন—ডিও) আছে, তা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মানদণ্ড। জলাভূমিতে জীব বা অণুজীবের জীবনধারনের জন্য প্রতি লিটারে নূন্যতম পাঁচ মিলিগ্রাম দ্রবীভূত অক্সিজেন প্রয়োজন হয়।

ক্যাপসের গবেষণায় দেখা গেছে, ছয় ঋতুতে বুড়িগঙ্গা নদীর আট স্থানে গড় দ্রবীভূত অক্সিজেন পাওয়া গেছে প্রতি লিটারে ৩.০১ মিলিগ্রাম। কেবল বর্ষা (৬.৫৫ মিলিগ্রাম/লিটার) ও শরৎকালেই (৬ মিলিগ্রাম/লিটার) প্রাণধারণের প্রয়োজনীয় অক্সিজেন পাওয়া গেছে। সবচেয়ে কম পাওয়া গেছে শীতকালে, ০.৬৩ মিলিগ্রাম।

বর্ষা ও শরৎকালে বুড়িগঙ্গার পানিতে বৃষ্টির পানি মিশে দূষণের পরিমাণকে কমিয়ে আনে। এই দুই ঋতুতে পর্যাপ্ত আলোর উপস্থিতিতে জলজ প্রাণী পানিতে প্রচুর পরিমাণে অক্সিজেন তৈরি করে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই পানিতে অক্সিজেনের পরিমাণ বাড়ে। এ ছাড়া এ সময় নদীতে পানির পরিমাণ তুলনামূলকভাবে বেশি থাকার কারণেও অক্সিজেন বাড়ে।

পরিবেশ সংরক্ষণ বিধিমালা, ২০২৩ অনুযায়ী, মৎস্য চাষের জন্য অনুমোদিত বিওডি সীমা প্রতি লিটারে ছয় মিলিগ্রাম বা তার কম হতে হবে। পরিশোধিত পয়োনিষ্কাশন ও শিল্পবর্জ্য নিষ্কাশনের জন্য এই সীমা সর্বোচ্চ ৩০ মিলিগ্রাম।

ক্যাপসের গবেষণায় উঠে এসেছে, বুড়িগঙ্গার ছয় মৌসুমে আট স্থানের গড় বিওডি প্রতি লিটারে ১০৭.৯৪ মিলিগ্রাম, যা সহনীয় মাত্রার চেয়ে প্রায় ১৮ গুণ বেশি। বসন্তকালে বুড়িগঙ্গার গড় বিওডি গিয়ে ঠেকে ২১৭.৫০ মিলিগ্রামে, যা নির্ধারিত মাত্রার চেয়ে ৩৬ গুণ বেশি। অন্যদিকে বিওডি সবচেয়ে কম পাওয়া গেছে বর্ষায়। এ মৌসুমে বুড়িগঙ্গার প্রতি লিটার পানিতে ২৪.৩৮ মিলিগ্রাম বিওডি পাওয়া যায়। দূষণের পরিমাণ বেশি থাকায় বুড়িগঙ্গার আটটি স্থানের কোনোটিই মাছ চাষের উপযুক্ত ছিল না।

ক্রমেই ম্লান স্বচ্ছতা : পানির দৃশ্যমানতা বা ভিজিবিলিটি বলতে স্বচ্ছতাকে বোঝায়, যা দ্বারা বোঝা যায় পানির কত গভীর পর্যন্ত স্পষ্টভাবে দেখা যায়। গবেষণায় হেমন্তে (মধ্য অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর) বুড়িগঙ্গায় ধারাবাহিকভাবে সর্বোচ্চ দৃশ্যমানতা পাওয়া গেছে। বিশেষ করে বছিলা সেতু, হাজারীবাগ ও সদরঘাটে দৃশ্যমানতা ২৫ ইঞ্চিরও বেশি ছিল। বছরের এ সময় বুড়িগঙ্গার বিভিন্ন পয়েন্টে গড়ে ২২ ইঞ্চি দৃশ্যমানতা পাওয়া গেছে। বিপরীতে বসন্ত ও শীতকালে দৃশ্যমানতা সাধারণত কম ছিল। গড়ে সবচেয়ে কম দৃশ্যমানতা পাওয়া যায় বসন্তেই, মাত্র ৯ ইঞ্চি।

বৈদ্যুতিক পরিবাহিতা ও তাপমাত্রা : বিশুদ্ধ পানিতে বৈদ্যুতিক পরিবাহিতা কম থাকে। বুড়িগঙ্গার পানিতে সবচেয়ে বেশি তড়িৎ পরিবাহিতা পাওয়া গেছে যথারীতি বসন্তকালেই। বছরের এ সময়ে বুড়িগঙ্গার আট পয়েন্টে প্রতি সেন্টিমিটারে গড়ে ৯১৭ মাইক্রোসিমেন্স বৈদ্যুতিক পরিবাহিতা পাওয়া গেছে। সবচেয়ে কম, ১৮২ মাইক্রোসিমেন্স পাওয়া গেছে বর্ষাকালে। তবে বৈদ্যুতিক পরিবাহিতার সর্বোচ্চ সহনীয় মানদণ্ডের (প্রতি সেন্টিমিটারে এক হাজার ২০০ মাইক্রোসিমেন্স) নিচেই ছিল বুড়িগঙ্গার পানি।

পানিতে সহনশীল তাপমাত্রার পরিবর্তন ঘটলে তা জলজ প্রাণীর জন্যও হুমকিস্বরূপ। ছয় মৌসুমে বুড়িগঙ্গার আট স্থানের গড় তাপমাত্রা ২৭.৫৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সবচেয়ে কম তাপমাত্রা ছিল শীতকালে, ২৩.১৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সবচেয়ে বেশি গ্রীষ্মকালে, ২৯.৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। পরিবেশ সংরক্ষণ বিধিমালা অনুযায়ী, পরিশোধিত পয়োনিষ্কাশনের জন্য অনুমোদিত সীমা ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

এ ছাড়া বাকি মানদণ্ডগুলোর মধ্যে পানির ঘোলাটে ভাব (টার্বিডিটি) শীত ও বসন্তের মতো শুষ্ক ঋতুগুলোতে অনুমোদিত সীমা ছাড়িয়ে বেশি ছিল। বুড়িগঙ্গায় ছয় মৌসুমে আট স্থানের গড় অম্লত্ব বা পিএইচ (পটেনশিয়াল অব হাইড্রোজেন) পাওয়া গেছে ৭.৭৩। ঋতুভেদে পরিবর্তন হলেও বুড়িগঙ্গায় পিএইচের মাত্রা মাছ চাষ ও শিল্প উভয় উদ্দেশ্যের জন্য গ্রহণযোগ্য সীমার (৬ থেকে ৯) মধ্যেই রয়েছে।

ক্ষারত্বের (অ্যালকালিনিটি) মাত্রা বেশির ভাগ স্থান ও ঋতুতে সাধারণত প্রতি লিটারে ১৫০ মিলিগ্রাম থাকে, যা সাধারণভাবে উদ্বেগজনক নয়। পানিতে অদ্রবণীয় ক্ষুদ্র কঠিন পদার্থ বা টিএসএস সবচেয়ে বেশি পাওয়া গেছে ধোলাইখালে, যা অনুমোদিত সীমার চেয়ে অনেকটাই বেশি।  মোট দ্রবীভূত কঠিন বা টিডিএসও ছিল নির্ধারিত সর্বোচ্চ মানদণ্ডের নিচে।

হারানো যৌবন ফিরে আসবে কি না : দীর্ঘদিন ধরে জলবায়ু পরিবর্তন ও নদী নিয়ে কাজ করছেন ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক ড. আইনুন নিশাত। ইংল্যান্ডের টেমস নদীও এককালে ভয়াবহ দূষিত ছিল এবং তা পরে দূষণমুক্ত করা গেছে বলে জানান তিনি। 

তিনি বলেন, ‘বুড়িগঙ্গা দূষণের প্রধান কারণ কলকারখানা থেকে আসা তরল ও কঠিন বর্জ্য। এগুলোকে প্রথম ধাক্কায় আধুনিক ও স্বাস্থ্যসম্মত ব্যবস্থাপনায় পরিশোধন করতে হবে। এটা করলে পানির গুণগত মান অনেক উন্নত হয়ে যাবে। দ্বিতীয়ত, বুড়িগঙ্গা একসময় ব্রহ্মপুত্র থেকে পানি পেত। ৩০০ থেকে ৪০০ বছর আগে গঙ্গা থেকে পানি পেত, যে কারণে এটার নাম বুড়িগঙ্গা। ৫০ বা ১০০ বছর আগেও যমুনা নদী থেকে পানি আসত। সেই পানি পুনরুদ্ধার করলে এবং পানির প্রবাহ বাড়লে ধীরে ধীরে পানি পরিষ্কার হয়ে যাবে। তৃতীয়ত, নদীর তলদেশ থেকে আবর্জনা তুলে প্রশস্ততা ও গভীরতা বাড়াতে হবে। এই তিনটি কাজ একসঙ্গে করলে বুড়িগঙ্গাকে পুনরুদ্ধার করা সম্ভব। ‘

গত ২২ সেপ্টেম্বর রাজধানীর নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে নদী নিয়ে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে অন্তর্বর্তী সরকারের পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান জানান, ঢাকা ও ঢাকার আশপাশের তুরাগ, বালু, শীতলক্ষ্যা ও ধলেশ্বরী নদ ও নদীর প্রাণ ফিরিয়ে আনার জন্য বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে একটি প্রকল্পের জন্য আলোচনা চলছে। এই প্রস্তাবের প্রধান উপাদানগুলোও প্রায় চূড়ান্ত করে ফেলা হয়েছে।

তবে এই তালিকায় বুড়িগঙ্গা নেই জানিয়ে উপদেষ্টা বলেন, ‘বুড়িগঙ্গার সমস্যা খুবই জটিল। শুধু ড্রেজিং (খনন) করলেই এর সমাধান হবে না। বুড়িগঙ্গার তলদেশে যে হাজার হাজার টন পলিথিন, সেগুলো অপসারণ করে আপনি কী করবেন? এর একটি সমাধান খুঁজে বের করতে হবে। দেড় বছরে আমাদের জন্য এর সমাধান খুঁজে বের করা অসম্ভব।’

সৌজন্যে : কালের কণ্ঠ    

এই বিভাগের আরও খবর
পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের
পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের
৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার
৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার
কলাপাড়ায় কৃষকের বাড়ি থেকে শঙ্খিনী সাপ উদ্ধার
কলাপাড়ায় কৃষকের বাড়ি থেকে শঙ্খিনী সাপ উদ্ধার
ইছামতি নদীতে ভাসমান বাগান, সবজি চাষে সফল মোস্তাকিম
ইছামতি নদীতে ভাসমান বাগান, সবজি চাষে সফল মোস্তাকিম
কুমিল্লায় কৃষকদের মাঝে বীজ বিতরণ শুরু
কুমিল্লায় কৃষকদের মাঝে বীজ বিতরণ শুরু
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
মানিকগঞ্জে বেগুন চাষে কৃষকদের আগ্রহ বাড়ছে
মানিকগঞ্জে বেগুন চাষে কৃষকদের আগ্রহ বাড়ছে
নদীর তীরে হাঁসের খামার
নদীর তীরে হাঁসের খামার
বিরল বকফুলের দেখা মিলল রংপুরে
বিরল বকফুলের দেখা মিলল রংপুরে
মিসরীয় মাল্টা চাষে কোটি টাকা আয়
মিসরীয় মাল্টা চাষে কোটি টাকা আয়
কৃষকের আঙ্গিনায় নবান্নের ঘ্রাণ
কৃষকের আঙ্গিনায় নবান্নের ঘ্রাণ
সমেশপুরের সবজি চারায় সবুজ সারাদেশের মাঠ
সমেশপুরের সবজি চারায় সবুজ সারাদেশের মাঠ
সর্বশেষ খবর
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল

দেশগ্রাম