শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

সংক্ষুব্ধ মানুষ, কিন্তু প্রকাশের পথ পাচ্ছে না

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
সংক্ষুব্ধ মানুষ, কিন্তু প্রকাশের পথ পাচ্ছে না

বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের চরিত্রটা ভিন্নই বলা যায়। অতীতের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাংবিধানিক মেয়াদ ছিল তিন মাস, এরা এক বছরের অধিক সময় ক্ষমতায়। লম্বা সময় বৈকি। সবচেয়ে বড় ব্যাপার, অন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকার যেমন দায়িত্ব নিয়েছিল একটি নির্বাচন উপহার দিয়ে বিদায় নেওয়ার লক্ষ্যে। এবারের সরকারের ‘কর্তব্য’ দাঁড়িয়েছে সেই তুলনায় অনেক বড়। এরা রাজনৈতিক ব্যবস্থার সংস্কার ও দুর্নীতি দমন করবে বলেও স্বতঃপ্রবৃত্ত হয়ে দায়িত্ব বিস্তৃত করার ঘোষণা দিয়েছে। এমনকি সংবিধান সংশোধন করার এমন কার্যক্রমেও হাত দিয়েছে। এসব কর্তব্য পালনের বিষয়ে তাদের উৎসাহ লক্ষ করে সংশয়ও দেখা দিয়েছিল যে নির্বাচন শেষ পর্যন্ত হবে কিনা!

যা-ই হোক সব সন্দেহ দূর করে ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে বলে ঘোষণা দিয়েছে সরকার। তবে নির্বাচনের তারিখ এখনো উল্লেখ করেনি। নির্বাচনের ঘোষণায় মানুষ যে খুশি হয়েছে, সে বিষয়ে সন্দেহ নেই। নির্বাচন একটা উৎসব বটে। সেই উৎসব মানুষের জীবনে বৈচিত্র্য আনবে নিশ্চয়ই। নির্বাচনের এই উৎসবটা পাওয়া যাবে অনেক বছর পরে। নির্বাচিত সরকারের শাসনকাল এমনিতেই দীর্ঘ। পাঁচ বছর খুবই লম্বা সময়, চার বছর হলেই যথেষ্ট হতো। তার ওপরে নির্বাচিত আগের সরকারের মেয়াদ শেষ হওয়ার পরও মানুষ যে তাদের মূল্যায়ন করবে সে সুযোগটাও পায়নি।

অন্তর্বর্তী সরকারের একেবারে প্রথম যে দায়িত্বটা ছিল তা হলো- অরাজকতা থামানো এবং আইনশৃঙ্খলার উন্নতিসাধন। দুঃখজনক যে তারা সে বিষয়ে প্রায় নির্লিপ্ত থেকেছে। হিংস্রতা প্রবলতর হয়ে উঠেছিল। তাতে আশঙ্কা করা হচ্ছিল যে ভয়ংকর একটা রক্তপাত ঘটবে। রক্তপাত ঘটেনি তা-ও বলা যাবে না। নতুন সরকার ক্ষমতা গ্রহণের সঙ্গে সঙ্গে মব সৃষ্টিকারীরা সংযত হবে বলে আশা করা হয়েছিল। কিন্তু সেটা ঘটেনি। মব ভায়োলেন্স চরম আকার নিলেও সরকারের কার্যকর কঠোর হস্তক্ষেপ পরিলক্ষিত হয়নি। সরকার যদি সঙ্গে সঙ্গে নির্বাচনের ব্যাপারে তৎপর হতো, তাহলে নির্বাচন আরও আগে হতে পারত এবং মানুষ খুশি হতো। সরকার তা না করে নিজে নিজেই নিজের কর্তব্যের বাহু দীর্ঘ করে ফেলেছে। তারা হাত দিয়েছে দুর্নীতি দমনে এবং রাজনৈতিক সংস্কারে। তাদের তৎপরতার ফলাফল যে অত্যন্ত ইতিবাচক, তা মোটেও নয়।

বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের চরিত্রটা ভিন্নই বলা যায়দুর্নীতির দায়ে বিশিষ্ট রাজনৈতিক নেতারা অভিযুক্ত হয়েছেন, জেলে গেছেন, কারও কারও বিচারও চলছে। কিন্তু নির্বাচনের বিষয়ে অনেকটা সময়ই সরকার নির্লিপ্ত থেকেছে। এমনকি অত্যন্ত পরিষ্কারভাবে চিহ্নিত অরাজককারীরা এখতিয়ারবহির্ভূত কিছু দাবি তুলে আবার নির্বাচন হতে দেবে না বলে প্রকাশ্যে বলে যাচ্ছে।

বর্তমান সরকারের শাসনামলে দেশে উল্লেখযোগ্য কোনো বিনিয়োগ আসেনি। অর্থনৈতিক অবস্থার উন্নতি তো পরের কথা, অবনতিই ঘটেছে। শিল্প, কলকারখানা, হাটবাজার, দোকানপাট অগ্নিসংযোগ এবং ব্যাপক ভাঙচুর করা হয়েছে। এতে কর্মরত শ্রমিকরা বেকার হয়েছেন। বিগত সরকারের আমলে ব্যাংকিং খাতের ওপর বেশ একটা চোট গেছে। সমন্বয়কারীদেরও নানাবিধ কর্মকাণ্ডে বহু রকমের প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হচ্ছে। মব সৃষ্টি এক ধরনের প্রতিশোধ এবং ব্যক্তিগত মুনাফা অর্জনের মাধ্যম হয়ে পড়েছে।

জিনিসপত্রের মূল্যবৃদ্ধি পেয়েছে। দ্রব্যমূল্যের ওপর সরকারের কোনো রকম নিয়ন্ত্রণ আছে বলে মনে হয় না। সরকারও বাজার নিয়ন্ত্রণে কোনো ভূমিকা পালন করেছে না।

সরকারি প্রবল হস্তক্ষেপের ফলে দুর্নীতি কমেছে কি? মোটেই না। বরং দুর্নীতি আগের মতোই দৃশ্যমান। সরকারি প্রশ্রয় পেয়ে অনেক ক্ষেত্রে মাত্রার দিক থেকে বরং বৃদ্ধি পেয়েছে। রাজনৈতিক সংস্কার ছিল সরকারের উচ্চাভিলাষী আকাক্সক্ষা। তবে কাজটা তারা সুচিন্তিতভাবে করতে চেয়েছে এমনটা বলা যাচ্ছে না। এমনকি নিজেদের লক্ষ সম্পর্কে সরকারের বিভিন্ন অংশ একমত ছিল কি না, সে বিষয়েও সন্দেহের অবকাশ রয়েছে। প্রথম দিকে সরকারের একজন উপদেষ্টা এ বিষয়ে অত্যন্ত কোলাহলমুখর ছিলেন; কিন্তু আওয়াজটা কমে এসেছে।

বোঝা গেছে যে সংস্কারের কাজটা মোটেই সহজ নয় এবং সেটা ওপর থেকে চাপিয়ে দেওয়ার মতো ব্যাপারও নয়। এমনকি ভিতর থেকে অর্থাৎ রাজনৈতিক দলগুলোর নিজস্ব আগ্রহের কারণে সংস্কার ঘটবে এমনও নয়। এর জন্য যা প্রয়োজন তা হচ্ছে, জনগণের পক্ষ থেকে চাপপ্রয়োগ, যে চাপটা আসতে পারে নির্বাচনের মধ্য দিয়ে। যেজন্য দ্রুত নির্বাচন হওয়াটা খুবই জরুরি।

রাজনীতিতে হঠাৎ আগমন যাদের, তাদের ব্যক্তিগত উদ্দেশ্যই হচ্ছে বৈষয়িক স্বার্থ উদ্ধারের তৎপরতা। জোট বাঁধার পেছনের প্রেরণাটা মোটেই আদর্শিক নয়, সম্পূর্ণরূপে বৈষয়িক। তাহলে কোন যুক্তিতে বলা যাবে যে রাজনীতিতে গুণগত পরিবর্তন এসেছে? না, সেটা বলার উপায় নেই। বরং সুবিধাবাদ আগের তুলনায় আরও বেশি নগ্নভাবে নিজেকে উন্মোচিত করেছে। তা কেবল উন্মোচনটার কথাইবা বলব কেন, ভিতরে বৃদ্ধিটাই তো বরং অধিক সত্য। কতিপয় দলের এখন ক্ষমতার জন্য প্রাণপণ লোলুপতা প্রকাশ পেয়েছে। অথচ তাদের জনভিত্তি বলে বাস্তবে কিছু নেই। ক্ষমতালোলুপরা পারে না এমন কাজ নেই।

তবে হ্যাঁ, এটা অবশ্যই বলা যাবে যে জনগণের রাজনৈতিক সচেতনতা ইতোমধ্যে উন্নত হয়েছে। তারা দেখছে এবং যা বোঝার বুঝে নিচ্ছে। কিন্তু তাদের জন্য কোনো বিকল্প নেই। যা দরকার তা হচ্ছে, স্বতন্ত্র এবং বিকল্প একটি রাজনৈতিক ধারা। যে ধারা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করুক না-করুক যাদের কাছে গিয়ে মানুষ ভরসা পেতে পারে, জানিয়ে দিতে পারে যে অনেকের প্রতিই তাদের সমর্থন নেই। তারা চায় এমন রাজনীতি, যা ব্যবস্থাটাকে বদলে দিয়ে মানুষকে দুঃশাসনের হাত থেকে মুক্তি দেবে।

সরকার যায় আসে, কিন্তু সরকারি নীতি বদলায় না। যার নানা প্রমাণ আছে। যেন সরকারের প্রধান কাজ দাঁড়িয়েছে নানা ধরনের ট্যাক্স সংগ্রহ করে নিজের লোকদের পুষ্ট করা। অথচ জনমতই হচ্ছে শেষ ভরসা। কিন্তু মুশকিল এই যে প্রকৃত জনমত রাজনৈতিকভাবে সংগঠিত হয়ে উঠতে পারেনি। তা কেবল বাংলাদেশ বলে তো নয়, সারা বিশ্বেই পুঁজিবাদের নৃশংসতা আজ উন্মোচিত। তার প্রভাব বাংলাদেশে তো পড়েছেই, ভবিষ্যতে আরও বেশি করে পড়বে বলে আশঙ্কা। এর বিরুদ্ধে মানুষের বিক্ষোভ বাড়ছে, তবে প্রকাশের পথ পাচ্ছে না।

                লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
ঘাতক হৃদ্‌রোগ
ঘাতক হৃদ্‌রোগ
রপ্তানি বাণিজ্য
রপ্তানি বাণিজ্য
নারী তাহলে দাঁড়াবে কোথায়
নারী তাহলে দাঁড়াবে কোথায়
দানশীলতা একটি মহৎ গুণ
দানশীলতা একটি মহৎ গুণ
পর্যটন উন্নয়নের অনুঘটক
পর্যটন উন্নয়নের অনুঘটক
ঢাকাকে সবুজ ও বাসযোগ্য করা জরুরি
ঢাকাকে সবুজ ও বাসযোগ্য করা জরুরি
বেহাল অর্থনীতি
বেহাল অর্থনীতি
বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণা
বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণা
অমুসলিমদের উৎসবে মুসলমানদের আচরণ যেমন হবে
অমুসলিমদের উৎসবে মুসলমানদের আচরণ যেমন হবে
চৌকিদার-দফাদার সমাচার
চৌকিদার-দফাদার সমাচার
গাজায় ট্রাম্প কী করতে চান
গাজায় ট্রাম্প কী করতে চান
শারদীয় দুর্গাপূজা
শারদীয় দুর্গাপূজা
সর্বশেষ খবর
জুলাই আন্দোলনের এক নম্বর কারণ পচা নির্বাচন : ইসি সানাউল্লাহ
জুলাই আন্দোলনের এক নম্বর কারণ পচা নির্বাচন : ইসি সানাউল্লাহ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

আরও সাশ্রয়ী দামে ‘গুরু’ কার্বনেটেড বেভারেজ
আরও সাশ্রয়ী দামে ‘গুরু’ কার্বনেটেড বেভারেজ

৫৮ সেকেন্ড আগে | কর্পোরেট কর্নার

এবি পার্টি ছেড়ে জামায়াতে যাচ্ছেন এ এফ এম সোলায়মান চৌধুরী
এবি পার্টি ছেড়ে জামায়াতে যাচ্ছেন এ এফ এম সোলায়মান চৌধুরী

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিএনপির সঙ্গে ইউরোপীয় পার্লামেন্টারি প্রতিনিধিদলের বৈঠক
বিএনপির সঙ্গে ইউরোপীয় পার্লামেন্টারি প্রতিনিধিদলের বৈঠক

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডি এল রায়ের গানে কণ্ঠ দিলেন সঞ্চিতা রাখি
ডি এল রায়ের গানে কণ্ঠ দিলেন সঞ্চিতা রাখি

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

মানিকগঞ্জ নাগরিক কমিটির দ্বিবার্ষিক সভা অনুষ্ঠিত
মানিকগঞ্জ নাগরিক কমিটির দ্বিবার্ষিক সভা অনুষ্ঠিত

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিক্ষোভে উত্তাল লাদাখ মোদি সরকারের জন্য কতটা চিন্তার?
বিক্ষোভে উত্তাল লাদাখ মোদি সরকারের জন্য কতটা চিন্তার?

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণঅধিকার পরিষদের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ফারুক হাসান
গণঅধিকার পরিষদের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ফারুক হাসান

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

নতুন বাংলাদেশে গৎবাঁধা রাজনীতির দিন শেষ: আমীর খসরু
নতুন বাংলাদেশে গৎবাঁধা রাজনীতির দিন শেষ: আমীর খসরু

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনিকে এখনই স্বীকৃতি দেবে না নিউজিল্যান্ড
ফিলিস্তিনিকে এখনই স্বীকৃতি দেবে না নিউজিল্যান্ড

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন নেতানিয়াহুর ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন না, জানালেন ওবামা
কেন নেতানিয়াহুর ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন না, জানালেন ওবামা

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমে চলবে কম্পিউটার-ল্যাপটপ
অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমে চলবে কম্পিউটার-ল্যাপটপ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কুমিল্লা দক্ষিণ বিএনপির সম্মেলন আজ
কুমিল্লা দক্ষিণ বিএনপির সম্মেলন আজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের বাজারে সব ধরনের ডালের দাম চড়া
দেশের বাজারে সব ধরনের ডালের দাম চড়া

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিকাশে টোল দিয়ে নিমেষেই পার যাত্রাবাড়ী গুলিস্তান ফ্লাইওভার
বিকাশে টোল দিয়ে নিমেষেই পার যাত্রাবাড়ী গুলিস্তান ফ্লাইওভার

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

টেকসই পর্যটনের জন্য প্রকৃতি রক্ষা অপরিহার্য : পরিবেশ উপদেষ্টা
টেকসই পর্যটনের জন্য প্রকৃতি রক্ষা অপরিহার্য : পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারা গেলেন মার্কিন কৃষ্ণাঙ্গ স্বাধীনতাকামী আসাতা শাকুর
মারা গেলেন মার্কিন কৃষ্ণাঙ্গ স্বাধীনতাকামী আসাতা শাকুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হচ্ছে
ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নন-ক্যাডারে নিয়োগ পাবেন ৮২৮ সিনিয়র স্টাফ নার্স
নন-ক্যাডারে নিয়োগ পাবেন ৮২৮ সিনিয়র স্টাফ নার্স

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক প্রার্থী সঙ্গীতশিল্পী আসিফ
বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক প্রার্থী সঙ্গীতশিল্পী আসিফ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগান ঘাঁটি দখল ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অবস্থান নিল চীনসহ ৪ দেশ
আফগান ঘাঁটি দখল ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অবস্থান নিল চীনসহ ৪ দেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে নদীতে ডুবে ২ শিশুর মৃত্যু
সিলেটে নদীতে ডুবে ২ শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সারাদেশে ২৮৫৭ পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় ৪৩০ প্লাটুন বিজিবি
সারাদেশে ২৮৫৭ পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় ৪৩০ প্লাটুন বিজিবি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজও অস্বাস্থ্যকর ঢাকার বাতাস
আজও অস্বাস্থ্যকর ঢাকার বাতাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে বিস্ফোরণ : আরও একজনের মৃত্যু
টঙ্গীতে বিস্ফোরণ : আরও একজনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মনে হচ্ছে ফাইনাল খেলে উঠলাম: সূর্যকুমার যাদব
মনে হচ্ছে ফাইনাল খেলে উঠলাম: সূর্যকুমার যাদব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তাদের নিয়ে হঠাৎ বিরল বৈঠক তলব যুক্তরাষ্ট্রের
শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তাদের নিয়ে হঠাৎ বিরল বৈঠক তলব যুক্তরাষ্ট্রের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষরে আগ্রহী ভুটান
বাংলাদেশের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষরে আগ্রহী ভুটান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূর্যকুমার ও রউফকে আইসিসির শাস্তি
সূর্যকুমার ও রউফকে আইসিসির শাস্তি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সামরিক হুমকি: জাতিসংঘে ভেনেজুয়েলার পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সতর্কবার্তা
মার্কিন সামরিক হুমকি: জাতিসংঘে ভেনেজুয়েলার পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সতর্কবার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাংলাদেশি বোনকে’ দিল্লিতে বসিয়ে রেখেছেন, মোদিকে ওয়াইসির খোঁচা
‘বাংলাদেশি বোনকে’ দিল্লিতে বসিয়ে রেখেছেন, মোদিকে ওয়াইসির খোঁচা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে ড. ইউনূসের সাক্ষাৎ
ট্রাম্পের সঙ্গে ড. ইউনূসের সাক্ষাৎ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘে নেতানিয়াহুর ভাষণের সময় কূটনীতিকদের ওয়াকআউট
জাতিসংঘে নেতানিয়াহুর ভাষণের সময় কূটনীতিকদের ওয়াকআউট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ব্যালট পেপার ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে, এটা চাপা দেবেন কীভাবে?'
'ব্যালট পেপার ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে, এটা চাপা দেবেন কীভাবে?'

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উন্মুক্তের পরীক্ষায় উন্মুক্ত নকল!
উন্মুক্তের পরীক্ষায় উন্মুক্ত নকল!

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গঠিত হচ্ছে গাজা কর্তৃপক্ষ, প্রধান হবেন টনি ব্লেয়ার?
গঠিত হচ্ছে গাজা কর্তৃপক্ষ, প্রধান হবেন টনি ব্লেয়ার?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গীর সংখ্যা নিয়ে টিআইবির বিবৃতি ভুল তথ্যে তৈরি : প্রেস সচিব
প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গীর সংখ্যা নিয়ে টিআইবির বিবৃতি ভুল তথ্যে তৈরি : প্রেস সচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রকাশ্যে ইসরায়েলের নিন্দা করা নেতারা গোপনে ধন্যবাদ জানান: জাতিসংঘে নেতানিয়াহু
প্রকাশ্যে ইসরায়েলের নিন্দা করা নেতারা গোপনে ধন্যবাদ জানান: জাতিসংঘে নেতানিয়াহু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান ঘাঁটি দখল ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অবস্থান নিল চীনসহ ৪ দেশ
আফগান ঘাঁটি দখল ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অবস্থান নিল চীনসহ ৪ দেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিয়া জান্নাতুলের ক্ষোভ...
পিয়া জান্নাতুলের ক্ষোভ...

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে ঐতিহাসিক ভুল জামায়াতই করে : রুমিন ফারহানা
ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে ঐতিহাসিক ভুল জামায়াতই করে : রুমিন ফারহানা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ বছরের জন্য গাজায় অন্তর্বর্তী প্রশাসনের নেতৃত্ব নেত্বত্ব দেবেন টনি ব্লেয়ার?
পাঁচ বছরের জন্য গাজায় অন্তর্বর্তী প্রশাসনের নেতৃত্ব নেত্বত্ব দেবেন টনি ব্লেয়ার?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক কর্মীদের উৎসাহ বোনাস নিয়ে নতুন নির্দেশনা
ব্যাংক কর্মীদের উৎসাহ বোনাস নিয়ে নতুন নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যেভাবে জেগে উঠল ভারতের একমাত্র সক্রিয় আগ্নেয়গিরি
যেভাবে জেগে উঠল ভারতের একমাত্র সক্রিয় আগ্নেয়গিরি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি বিমান তাড়িয়ে দিয়েছে হুথির আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা!
ইসরায়েলি বিমান তাড়িয়ে দিয়েছে হুথির আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও নতুন পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের ঘোষণা ইরানের
নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও নতুন পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের ঘোষণা ইরানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপের তিন দেশ থেকে ফেরত পাঠানো হলো ২৯ বাংলাদেশিকে
ইউরোপের তিন দেশ থেকে ফেরত পাঠানো হলো ২৯ বাংলাদেশিকে

১৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইসরায়েলকে সাহায্য করা ১১ দেশের ১৫৮ কোম্পানির তালিকা প্রকাশ জাতিসংঘের
ইসরায়েলকে সাহায্য করা ১১ দেশের ১৫৮ কোম্পানির তালিকা প্রকাশ জাতিসংঘের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধে সমঝোতা চূড়ান্ত পর্যায়ে, জানালেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
গাজা যুদ্ধ বন্ধে সমঝোতা চূড়ান্ত পর্যায়ে, জানালেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নিখোঁজ’ বৈষম্যবিরোধী নেতা মামুন পূর্বাচল থেকে উদ্ধার
‘নিখোঁজ’ বৈষম্যবিরোধী নেতা মামুন পূর্বাচল থেকে উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লাদাখে সহিংসতার অভিযোগে সোনম ওয়াংচুককেই গ্রেফতার করল পুলিশ!
লাদাখে সহিংসতার অভিযোগে সোনম ওয়াংচুককেই গ্রেফতার করল পুলিশ!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত আমাদের জবাব কোনোদিন ভুলবে না : শাহবাজ শরিফ
ভারত আমাদের জবাব কোনোদিন ভুলবে না : শাহবাজ শরিফ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তাদের নিয়ে হঠাৎ বিরল বৈঠক তলব যুক্তরাষ্ট্রের
শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তাদের নিয়ে হঠাৎ বিরল বৈঠক তলব যুক্তরাষ্ট্রের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পূর্ব জেরুজালেমকে রাজধানী করে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা জরুরি : প্রধান উপদেষ্টা
পূর্ব জেরুজালেমকে রাজধানী করে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা জরুরি : প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূর্যকুমার ও রউফকে আইসিসির শাস্তি
সূর্যকুমার ও রউফকে আইসিসির শাস্তি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৪ বিলিয়ন ডলারে টিকটক বিক্রি করবেন ট্রাম্প
১৪ বিলিয়ন ডলারে টিকটক বিক্রি করবেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা নির্বাচন নিয়ে চক্রান্ত করবে, তারা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : নবীউল্লাহ নবী
যারা নির্বাচন নিয়ে চক্রান্ত করবে, তারা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : নবীউল্লাহ নবী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতকে হারানোর নীল নকশা তৈরি: পাকিস্তান কোচ
ভারতকে হারানোর নীল নকশা তৈরি: পাকিস্তান কোচ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনে যুক্ত কর্মকর্তারা ভবিষ্যতে দায়িত্ব পাবেন না: ইসি আনোয়ার
প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনে যুক্ত কর্মকর্তারা ভবিষ্যতে দায়িত্ব পাবেন না: ইসি আনোয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কলকাতার বাজারে ‘ফ্লপ শো’ পদ্মার ইলিশ
কলকাতার বাজারে ‘ফ্লপ শো’ পদ্মার ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর বিএনপি
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার চ্যালেঞ্জে এনসিপি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার চ্যালেঞ্জে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকের ঢল
কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকের ঢল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চার মনোনয়নপ্রত্যাশী বিএনপির জামায়াতের এক প্রার্থী
চার মনোনয়নপ্রত্যাশী বিএনপির জামায়াতের এক প্রার্থী

নগর জীবন

মেগা প্রকল্পে মেগা ধস
মেগা প্রকল্পে মেগা ধস

প্রথম পৃষ্ঠা

মৃত প্রাণী সংরক্ষণে ট্যাক্সিডার্মি
মৃত প্রাণী সংরক্ষণে ট্যাক্সিডার্মি

শনিবারের সকাল

জয়ের সম্পদ জব্দে যুক্তরাষ্ট্রে চিঠি পাঠাচ্ছে দুদক
জয়ের সম্পদ জব্দে যুক্তরাষ্ট্রে চিঠি পাঠাচ্ছে দুদক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিড়ম্বনায় বাংলাদেশি পর্যটক
বিড়ম্বনায় বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থীর দৌড়ে প্রবাসীসহ সাত নেতা
বিএনপির প্রার্থীর দৌড়ে প্রবাসীসহ সাত নেতা

নগর জীবন

শ্রদ্ধার বিয়ে পাকা
শ্রদ্ধার বিয়ে পাকা

শোবিজ

সড়কে নিঃস্ব হচ্ছে পরিবার
সড়কে নিঃস্ব হচ্ছে পরিবার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে
বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার রাজধানীর ২৫৯ মণ্ডপে হবে দুর্গাপূজা
এবার রাজধানীর ২৫৯ মণ্ডপে হবে দুর্গাপূজা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে চ্যাম্পিয়ন জামাল
ভারতে চ্যাম্পিয়ন জামাল

মাঠে ময়দানে

ফুলগাজী বিএনপির সদস্য হলেন বেগম খালেদা জিয়া
ফুলগাজী বিএনপির সদস্য হলেন বেগম খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতানিয়াহু মঞ্চে উঠতেই খালি অধিবেশনকক্ষ
নেতানিয়াহু মঞ্চে উঠতেই খালি অধিবেশনকক্ষ

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ বছর পর সুইমিং ফেডারেশনের বার্ষিক সভা
২০ বছর পর সুইমিং ফেডারেশনের বার্ষিক সভা

মাঠে ময়দানে

ভারতের প্রতিপক্ষ আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
ভারতের প্রতিপক্ষ আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আইসিসিবিতে গ্র্যান্ড সুফি নাইট
আইসিসিবিতে গ্র্যান্ড সুফি নাইট

পেছনের পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্রে তারকা শিল্পীর অভাব কেন?
চলচ্চিত্রে তারকা শিল্পীর অভাব কেন?

শোবিজ

কাউন্সিলরশিপ ফিরে পেল ১৫ ক্লাব
কাউন্সিলরশিপ ফিরে পেল ১৫ ক্লাব

মাঠে ময়দানে

দুর্গোৎসবে হিন্দু সম্প্রদায়কে শুভেচ্ছা জামায়াত আমিরের
দুর্গোৎসবে হিন্দু সম্প্রদায়কে শুভেচ্ছা জামায়াত আমিরের

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসুর ব্যালট ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে এটা চাপা দেবেন কীভাবে
ডাকসুর ব্যালট ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে এটা চাপা দেবেন কীভাবে

নগর জীবন

৪১ বছরে এই প্রথম ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল
৪১ বছরে এই প্রথম ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল

মাঠে ময়দানে

গঠিত হচ্ছে গাজা কর্তৃপক্ষ, প্রধান হবেন টনি ব্লেয়ার!
গঠিত হচ্ছে গাজা কর্তৃপক্ষ, প্রধান হবেন টনি ব্লেয়ার!

পূর্ব-পশ্চিম

ছুটির দিনে ক্রেতাদের ভিড়
ছুটির দিনে ক্রেতাদের ভিড়

নগর জীবন

এশিয়া কাপ ক্রিকেটে আমিরাত চারবার খেলেছে
এশিয়া কাপ ক্রিকেটে আমিরাত চারবার খেলেছে

মাঠে ময়দানে

খুনি চাঁদাবাজ মাস্তানদের সঙ্গে লড়াই হবে
খুনি চাঁদাবাজ মাস্তানদের সঙ্গে লড়াই হবে

নগর জীবন