শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

জুলাইয়ের বাংলাদেশ ও নতুন নেতৃত্ব কাঠামো

ড. আতিক মুজাহিদ
প্রিন্ট ভার্সন
জুলাইয়ের বাংলাদেশ ও নতুন নেতৃত্ব কাঠামো

বাংলাদেশ রাষ্ট্রের ইতিহাস যেমন গৌরবময় অতীতের, তেমনি বেদনাদায়কও। ব্রিটিশদের হাত থেকে সাতচল্লিশে মুক্তি, একাত্তরে পাকিস্তান থেকে স্বাধীনতা, অতঃপর চব্বিশে ভারতীয় আধিপত্যবাদ থেকে মুক্তি। মাঝে প্রায় আট দশক পার হলেও দেশ এখনো রাজনৈতিক সহিংসতা, দুর্নীতি, নেতৃত্বসংকট, আস্থার ঘাটতি এবং অর্থনৈতিক বৈষম্যের দুষ্টচক্রে বন্দি। সাম্প্রতিক সময়ের ১৫ বছরের ফ্যাসিবাদী শাসন, জুলাই গণ অভ্যুত্থানের জনবিস্ফোরণ এবং নতুন রাষ্ট্রব্যবস্থা গড়ার জন-আকাক্সক্ষা আবারও আমাদের স্মরণ করিয়ে দিয়েছে একটি দেশের টেকসই উন্নয়ন কেবল অবকাঠামো বা প্রবৃদ্ধির ওপর দাঁড়ায় না, দাঁড়ায় নৈতিক ও দায়বদ্ধ নেতৃত্বের ভিত্তির ওপর। কারণ নেতৃত্বই মূলত জাতির স্বপ্ন বাস্তবায়নের কারিগর। এই প্রেক্ষাপটে মালয়েশিয়ান রিফরমিস্ট প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের রাষ্ট্র মেরামত প্রকল্পের একটি প্রধান পলিসি হলো মালয়েশিয়ান মাদানি। যা মূলত গণতান্ত্রিক ও অন্তর্ভুক্তিমূলক মালয়েশিয়া গড়ার রূপকল্প। বাংলাদেশের অন্যতম একটি সমস্যা হলো নেতৃত্ব কিংবা রাষ্ট্র নিয়ে সুনির্দিষ্ট কোনো মডেল না থাকা। এ প্রেক্ষাপটে বাংলদেশি MADANI নেতৃত্ব কাঠামো আমাদের জন্য এক সম্ভাবনাময় দিকনির্দেশনা হতে পারে।

নৈতিক নেতৃত্ব : বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতি দীর্ঘদিন ধরে ক্ষমতার লোভ, অসততা, পরিবারতন্ত্র ও ব্যক্তিকেন্দ্রিক নেতৃত্বে আক্রান্ত। এখানে বাংলাদেশকে একটি আত্মমর্যাদাশীল রাষ্ট্রে পরিণত করার লক্ষ্যে খেদমতের রাজনীতি তথা ‘সেবামূলক নেতৃত্ব’ বা ‘নৈতিক নেতৃত্ব’-এর ধারণা প্রায় হারিয়ে গেছে। ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলন চলাকালে যাঁরা বঙ্গ মুলুকে রাজনীতি করতেন তাঁদের মধ্যে এই প্রবণতা দেখতে পাওয়া যেত। শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক, নওয়াব সলিমুল্লাহ, আবুল মনসুর আহমদ ও শহীদ হোসেন সোহরাওয়ার্দীর কথা তো সবারই জানা। তাঁদের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের মূলে ছিল জনগণের ভাগ্যোন্নয়ন। এ ছাড়া হাজী শরীয়তুল্লাহর ফরায়েজি আন্দোলন, তিতুমীরের বাঁশেরকেল্লা ও নূরুল দিনের কৃষক বিদ্রোহ  ছিল বঞ্চিত ও শোষিত কৃষক শ্রেণিকে নিয়ে উচ্চবর্ণীয় হিন্দু জমিদার ও নীলকরদের বিরুদ্ধে আপনার পায়ে দাঁড়ানোর অভূতপূর্ব প্রচেষ্টা। তাই দেশ ও দেশের মানুষকে এগিয়ে নিতে হলে নেতৃত্বের মূল লক্ষ্য হতে হবে ‘সেবা’, ‘ক্ষমতা ভোগ’ কিংবা ‘ব্যক্তিগত স্বার্থসিদ্ধি’ নয়, যেমনটা দেখেছি আমরা গত ৫৪ বছরে। আর গত ১৫ বছরে তো এক শেখ পরিবারের কাছে পাচার হয়ে জমা হয়েছে লক্ষ কোটি টাকা। মাদানি কাঠামো আমাদের শেখায় নেতৃত্ব হলো জনগণের পক্ষ থেকে আমানত। তাই নেতৃত্বের মূল লক্ষ্যই হওয়া উচিত জনসেবা। একই সঙ্গে একজন নেতাকে হতে হবে স্বচ্ছ, নীতিমান, মানবিক। বাংলাদেশে আমরা প্রায়ই দেখি, নেতা জনগণের কণ্ঠস্বর না হয়ে শুধু নিজ দল বা গোষ্ঠীর স্বার্থেই কাজ করে, গত ১৫ বছরে যা সব মাত্রা ছাড়িয়ে গিয়েছিল। জুলাই-পরবর্তী বাংলাদেশ ২.০-তে যদি নৈতিক ও সেবামূলক নেতৃত্ব জোরদার করা যায়, তবে জুলাইয়ে জনগণ যেমন করে রাজনৈতিক হয়ে উঠেছিল তেমন করে আবারও সামগ্রিক রাজনীতিতে আস্থা ফিরিয়ে আনবে।

আমানতদারিতা : বাংলাদেশের রাজনীতিতে আরও একটি বড় সংকট হলো স্বচ্ছতা, বিশ্বস্ততা ও দায়বদ্ধতার, সর্বোপরি আমানতদারিতার অভাব। সরকারি সিদ্ধান্ত হোক কিংবা অর্থনৈতিক প্রকল্প, অনেক সময়ই এতে জবাবদিহি দেখা যায় না। অথচ দেশের সিংহভাগ মানুষের বিশ্বাসের ইসলামি দর্শনে আমানত বা অর্পিত দায়িত্বকে বিশ্বস্তভাবে পালন করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যেমন আল্লাহ বলেন ‘নিশ্চয় আল্লাহ তোমাদের আদেশ দিচ্ছেন আমানতসমূূহ তার হকদারদের কাছে পৌঁছে দিতে।’ (সুরা নিসা ৪:৫৮)

একই সঙ্গে আধুনিক গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ নির্ণয়ের অন্যতম উপকরণ হলো ‘Accountability’। এর মানে শুধু সংসদীয় জবাবদিহি নয়; এটি দ্বারা সামগ্রিক নৈতিক ও সামাজিক দায়বদ্ধতাকে বোঝানো হয়। একজন মন্ত্রী, জনপ্রতিনিধি বা আমলা যখন জনগণের টাকায় কাজ করেন, তখন প্রতিটি সিদ্ধান্তের জন্য জনগণের কাছে উত্তর দেওয়ার মানসিকতা তৈরি করতে হবে। সব ধরনের দুর্নীতি, গোষ্ঠীতন্ত্র ও স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নিয়ে আইন, নিয়মতান্ত্রিকতা এবং মেধাতন্ত্রের ওপর নির্ভরতা হলো প্রকৃত অ্যাকাউন্ট্যাবিলিটি বা আমানত রক্ষা।

বৈচিত্র্য এবং গণতন্ত্র : বাংলাদেশর সিংহভাগ মানুষ মুসলমান ও বাঙালি হলেও একটি বহুবর্ণের সমাজ। ভাষা, সংস্কৃতি, ধর্মীয় বিশ্বাস ও অঞ্চলভিত্তিক বৈচিত্র্য এখানে বাস্তবতা। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে এই বৈচিত্র্যকে শক্তি হিসেবে কাজে লাগানোর বদলে প্রায়ই রাজনৈতিক বিভাজনের অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। বিশেষ করে আওয়ামী লীগ গত ১৫ বছর ও ’৭১-পরবর্তী সময়ে একে কাজে লাগিয়ে রাষ্ট্রের বিভিন্ন জনগোষ্ঠীকে মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছে। এ ছাড়া ভোটারবিহীন নির্বাচনসহ সব ধরনের গণতান্ত্রিক আচরণকে জাদুঘরে পাঠানোর মধ্য দিয়ে দেশে ফ্যাসিবাদী শাসন কায়েম করেছিল হাসিনা সরকার।

MADANI কাঠামোতে গণতন্ত্র ও বৈচিত্র্য আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয় গণতন্ত্র মানে যেমন সুষ্ঠু নির্বাচন একইভাবে অন্তর্ভুক্তি। এখানে সংখ্যালঘু, পাহাড়ি, বিহারি নারী, তরুণ, শ্রমজীবী, কৃষক সব মানুষ সবাই সমান মর্যাদায় অংশগ্রহণ করবে, যেমন করে তারা নেমে এসেছিল জুলাইয়ের রাজপথে। সর্বোপরি গণতান্ত্রিক সংস্কৃতি যতই অন্তর্ভুক্তিমূলক হবে, রাষ্ট্র ততই দৃঢ হবে। নেলসন ম্যান্ডেলা গণতন্ত্র ও বৈচিত্র্য নিয়ে বলেছিলেন : অন্তর্ভুক্তি ও সহনশীলতা শুধু রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত নয়, এগুলো নৈতিক কর্তব্য। বাংলাদেশের সমাজে সংখ্যায় স্বল্প মনে হলেও আদতে বিশাল জাতিগত ও ধর্মীয় বৈচিত্র্য রয়েছে। এই বৈচিত্র্যকে ঐক্য ও শক্তিতে রূপান্তর করতে না পারলে গণতন্ত্র অতীতের মতোই সর্বদা দুর্বল থাকবে।

ন্যায়বিচার : যে কোনো সভ্যতা, রাষ্ট্র ও সমাজের উন্নতি-অবনতি আর উত্থানপতন নির্ভর করে ন্যায়বিচারের ওপর। বাংলাদেশের সাম্প্রতিককালে খুন, গুম, অজস্র রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ড, দুর্নীতির বিচারহীনতাই তৈরি করেছিল ফ্যাসিবাদী বিচারকাঠামো। আর এই সংস্কৃতি সমাজকে এতটা অবিশ্বাসে ভরিয়ে তুলেছে যে জুলাই অভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়েও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার জন্য বিশ্বাস ও আস্থা ফিরিয়ে আনতে হিমশিম খাচ্ছে সরকার। অথচ এ ক্ষেত্রে অনুসরণীয় হতে পারত সবার বিশ্বাস ও শ্রদ্ধার ইসলামি দর্শন। যার মূল ভিত্তিই হলো আদল বা ন্যায়বিচার। আল্লাহ কোরআনে বলেন, ‘হে মুমিনগণ! তোমরা আল্লাহর উদ্দেশে ন্যায়বিচারে দৃঢ়ভাবে প্রতিষ্ঠিত থাকো, যদিও তা তোমাদের নিজেদের, পিতা-মাতা বা আত্মীয়স্বজনের বিরুদ্ধে হয়।’ (সুরা নিসা ৪:১৩৫)। ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা মানে শুধু আদালতে সুবিচার নয়, বরং সমাজ ও রাষ্ট্রে সুযোগসুবিধার সমবণ্টন। সেখানে শাহবাগ গঠন করে সাজানো ক্যাঙারু কোর্ট বসানো হবে না বরং একজন ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগার বা তাদের সহযোগী জাতীয় পার্টি কিংবা ১৪ দলের নেতা-কর্মীদের সুবিচার নিশ্চিত হবে ঠিক তেমনি একজন সাধারণ মানুষ কিংবা বিএনপি-জামায়াত-এনসিপির সমর্থক যে কোনো কোনো তরুণ চাকরি পাবে কেবলই তার যোগ্যতার ভিত্তিতে। যে কোনো গরিব কৃষক পাবে সিন্ডিকেটবিহীন ন্যায্যমূল্যে ফসল বিক্রির সুযোগ, কোনো নারী পাবে তার ওপর সহিংসতার দ্রুত বিচার। মূলত তখনই রাষ্ট্রে প্রকৃত ন্যায় প্রতিষ্ঠিত হবে।

সামষ্টিক অর্থনীতি : বাংলাদেশের অর্থনীতি মোটাদাগে বৈদেশিক ঋণ, রেমিট্যান্স ও তৈরি পোশাকশিল্পের ওপর নির্ভরশীল। গত ১৫ বছরসহ অধিকাংশ সময় নানাভাবে এই আয়ের মোটা অংশই সরকার ও সরকার-সমর্থক একটি ব্যবসায়ী অংশের কাছে জমা হয়েছে। তার এই বিশাল পরিমাণ অর্থের অধিকাংশই পাচার হয়েছে বিভিন্ন দেশে। তাই এই প্রবৃদ্ধি সব সময়ই জনগণের জীবনে কোনো প্রভাব পড়েনি। ধনীগরিবের আয় বৈষম্য ক্রমেই আরও বেড়েছে। ছোট ছোট উদ্যোক্তাদের অসংখ্য উদ্যোগ মুখ থুবড়ে পড়েছে পুঁজির সংকটে। যেখানে শুধু দলীয় পরিচয় ব্যবহার করে ব্যাংক দখল থেকে শুরু করে সরকারি অর্থনীতি ভর্তুকির হাজার হাজার কোটি টাকা লুটে নিয়েছে ফ্যাসিবাদী লীগ সমর্থক ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তারা। এ ক্ষেত্রে MADANI কাঠামোর সামষ্টিক অর্থনীতি ধারণা আমাদের শেখায় অর্থনীতি মানে কেবল রাষ্ট্রীয় প্রবৃদ্ধি নয়, এর মানে হলো নাগরিকের ব্যক্তি পর্যায়ের প্রবৃদ্ধি। শুধু গোপালগঞ্জ বা বগুড়া নয় বরং ক্ষুদ্র কৃষক, শ্রমিক, তরুণ উদ্যোক্তা, নারী উদ্যোক্তা তাদের সবার জন্য বাজারে বড় বড় ব্যবসায়ীর সামনে সমান সুযোগ নিশ্চিত করাই এই নয়া অর্থনীতির আসল লক্ষ্য। এটি নিশ্চিত করতে পারলে রাষ্ট্র ও পুঁজি কেবল গুটিকয়েক ব্যবসায়ী, রাজনৈতিক এলিটের হাতে ঘুরবে না, বরং আপামর জনতা তথা নাগরিকদের মাঝে পুঁজি ও রাষ্ট্রের বিকাশ ঘটবে।

উদ্ভাবন এবং জাগতিক উৎকর্ষ সাধন : একবিংশ শতাব্দীতে বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্ম বিশ্বে আইটি, স্টার্টআপ ও উদ্ভাবনী উদ্যোগে বিশাল সম্ভাবনার প্রতীক। বিশ্বের বড় বড় সব টেক কোম্পানিতে বাংলাদেশি তরুণরা সরাসরি কাজ করছে। এ ছাড়া দেশ থেকে ওয়ার্ক ফ্রম হোম, ফ্রি ল্যান্সিং আর অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে লাখ লাখ যুবকের কর্মসংস্থান হয়েছে। যা দেশে নতুন ইন্ডাস্ট্রি তৈরির সম্ভাবনা তৈরি করেছে। এ ক্ষেত্রেই নতুন নেতৃত্ব ও রাষ্ট্রব্যবস্থার জন্য প্রয়োজন Innovation। এই ‘Innovation’ মানে কেবল প্রযুক্তিগত আবিষ্কার নয়; এর মধ্যে রয়েছে নতুন সামাজিক চিন্তা, রাজনৈতিক সংস্কৃতির নবায়ন, অর্থনৈতিক মডেলের পরিবর্তন এবং শিক্ষায় নতুন পদ্ধতির প্রয়োগ। যখন একটি জাতি সাহস করে পুরোনো ব্যর্থতায় ঘেরা শাসন, সংস্কৃতি ও শিক্ষা পদ্ধতি ছেড়ে নতুন পদ্ধতি গ্রহণ করে, তখনই প্রকৃত উদ্ভাবন ঘটে। অন্যদিকে Ihsan মানে উৎকর্ষ ও মানবিকতার সঙ্গে সেই উদ্ভাবনকে বাস্তবায়ন। কেবল প্রযুক্তিগত অগ্রগতি যথেষ্ট নয়, যদি তা ন্যায়বিচার ও মানবিক কল্যাণে না লাগে। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা রোবটিক্স ব্যবহার করা যেতে পারে কৃষকের উৎপাদন বাড়াতে, কিন্তু যদি তা কেবল বড় বড় ব্যবসায়ীর স্বার্থে সীমাবদ্ধ থাকে তবে সেটি সমাজে বৈষম্য বাড়াবে, যেমনটা বাড়িয়েছে গত ৫৪ বছর। রসুল (সা.) বলেন ‘আল্লাহ এটাই ভালোবাসেন, যখন তোমাদের কেউ কোনো কাজ করে, সে যেন তা উৎকর্ষ ও ইহসানসহ (সুন্দরভাবে) সম্পন্ন করে।’ (সহিহ বুখারি)।  একই সঙ্গে একটি রাষ্ট্রের নেতৃত্ব যদি শিক্ষা ও গবেষণায় ইহসানের সঙ্গে বিনিয়োগ করে এবং যথাযথভাবে পদ্ধতিগতভাবে বৈশ্বিক ও সাংস্কৃতিক মানদণ্ড ঠিক রাখতে পারে তবে তরুণরা বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় এগিয়ে যাবে। আর প্রযুক্তি ও নিজস্ব সংস্কৃতির এই মিলনই বাংলাদেশকে সত্যিকার অর্থে আধুনিক রাষ্ট্রে পরিণত করতে পারে।

লেখক : যুগ্ম আহ্বায়ক, জাতীয় নাগরিক পার্টি ও নির্বাহী পরিচালক, সেন্টার ফর গভর্ন্যান্স অ্যান্ড সিভিলাইজেশনাল স্টাডিজ (সিজিসিএস)

এই বিভাগের আরও খবর
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান
শিল্পে স্থবিরতা
শিল্পে স্থবিরতা
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
বিছনাকান্দির দুঃখ
বিছনাকান্দির দুঃখ
গণপরিবহনে নৈরাজ্য
গণপরিবহনে নৈরাজ্য
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড স্মৃতি ও শিক্ষা
ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড স্মৃতি ও শিক্ষা
এনজিও-সহায়ক নীতিমালা দরকার
এনজিও-সহায়ক নীতিমালা দরকার
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
সর্বশেষ খবর
ঐকমত্য কমিশনের শেষ বৈঠক অনুষ্ঠিত, সুপারিশ পেশ মঙ্গলবার
ঐকমত্য কমিশনের শেষ বৈঠক অনুষ্ঠিত, সুপারিশ পেশ মঙ্গলবার

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

উড়ন্ত সূচনার পর হঠাৎ ছন্দপতন, বিপাকে টাইগাররা
উড়ন্ত সূচনার পর হঠাৎ ছন্দপতন, বিপাকে টাইগাররা

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদপুরে গ্রামীণ নারী দিবস পালিত
ফরিদপুরে গ্রামীণ নারী দিবস পালিত

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
ঝিনাইদহে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পদ্মার চরে খড় কাটাকে কেন্দ্র করে গোলাগুলি, একজন নিহত
পদ্মার চরে খড় কাটাকে কেন্দ্র করে গোলাগুলি, একজন নিহত

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর যাবজ্জীবন
স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর যাবজ্জীবন

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ার সব খালের সীমানা চিহ্নিত করার দাবি
কলাপাড়ার সব খালের সীমানা চিহ্নিত করার দাবি

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অরুণাচল সীমান্তে চীনের ৩৬ এয়ারক্রাফ্ট শেল্টার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচল সীমান্তে চীনের ৩৬ এয়ারক্রাফ্ট শেল্টার, চিন্তায় ভারত

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্ধুত্ব নয়, অনির্বাণের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে ছিলেন সোহিনী
বন্ধুত্ব নয়, অনির্বাণের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে ছিলেন সোহিনী

৫৩ মিনিট আগে | শোবিজ

জ্যামাইকা-কিউবার দিকে ধেয়ে যাচ্ছে হারিকেন মেলিসা
জ্যামাইকা-কিউবার দিকে ধেয়ে যাচ্ছে হারিকেন মেলিসা

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলিয়নিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে নতুন সরকার গঠনের দায়িত্ব দিলেন চেক প্রেসিডেন্ট
বিলিয়নিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে নতুন সরকার গঠনের দায়িত্ব দিলেন চেক প্রেসিডেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের কাছে বড় ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ
থাইল্যান্ডের কাছে বড় ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা
নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইগারদের ১৬৬ রানের চ্যালেঞ্জ ওয়েস্ট ইন্ডিজের
টাইগারদের ১৬৬ রানের চ্যালেঞ্জ ওয়েস্ট ইন্ডিজের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় জোর করে শান্তি প্রতিষ্ঠা করা যাবে না: জর্ডানের রাজা
গাজায় জোর করে শান্তি প্রতিষ্ঠা করা যাবে না: জর্ডানের রাজা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়ায় আগুনে পুড়লো ১৩ দোকান
কুষ্টিয়ায় আগুনে পুড়লো ১৩ দোকান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়েটে ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা
চুয়েটে ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শহীদ জিয়ার আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে যুব সমাজকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে : ডা. জাহিদ
শহীদ জিয়ার আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে যুব সমাজকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে : ডা. জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প
২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় গণতন্ত্র শক্তিশালীকরণ বিষয়ক সভা
নেত্রকোনায় গণতন্ত্র শক্তিশালীকরণ বিষয়ক সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ত্রাণ বিতরণ
বরিশালে ত্রাণ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, ভারতের একাধিক রাজ্যে সতর্কবার্তা
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, ভারতের একাধিক রাজ্যে সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে পুনরায় বাণিজ্য আলোচনায় প্রস্তুত কানাডার প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের সঙ্গে পুনরায় বাণিজ্য আলোচনায় প্রস্তুত কানাডার প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য অধিদপ্তরের ৮ ক্যাটাগরির চলমান নিয়োগ কার্যক্রম বাতিল
তথ্য অধিদপ্তরের ৮ ক্যাটাগরির চলমান নিয়োগ কার্যক্রম বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯২ বছর বয়সে অষ্টমবারের মতো ক্যামেরুনের প্রেসিডেন্ট হলেন পল
৯২ বছর বয়সে অষ্টমবারের মতো ক্যামেরুনের প্রেসিডেন্ট হলেন পল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা ‘গ্লোডেন আওয়ারকে’ অবহেলা করি
আমরা ‘গ্লোডেন আওয়ারকে’ অবহেলা করি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআর দুই ভাগ করেও কোনো উন্নতি হবে না: আমির খসরু
এনবিআর দুই ভাগ করেও কোনো উন্নতি হবে না: আমির খসরু

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে কমিটি ঘোষণার তিন দিনের মাথায় গণঅধিকারের ৫৯ নেতার পদত্যাগ
গোপালগঞ্জে কমিটি ঘোষণার তিন দিনের মাথায় গণঅধিকারের ৫৯ নেতার পদত্যাগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
গাইবান্ধায় যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
স্বর্ণের দাম আরও কমল
স্বর্ণের দাম আরও কমল

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর
ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?
সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর
টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?
গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে
গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!
নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার
ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন
মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন
ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস
জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি
আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়মিত কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
নিয়মিত কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!
টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ
জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!
আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়
হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিবি পরিচয়ে প্রেমের সম্পর্ক, কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর মোবাইল-স্বর্ণালঙ্কার লুট
ডিবি পরিচয়ে প্রেমের সম্পর্ক, কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর মোবাইল-স্বর্ণালঙ্কার লুট

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু
মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব
বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট
মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাখ লাখ টাকা নিয়ে ‘উড়ে গেল’ উড়াও বাংলাদেশ!
লাখ লাখ টাকা নিয়ে ‘উড়ে গেল’ উড়াও বাংলাদেশ!

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০
ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি
মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের আগে চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেট খেলতে চান টাইগার অধিনায়ক
বিশ্বকাপের আগে চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেট খেলতে চান টাইগার অধিনায়ক

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঠে ঝাঁপিয়ে ক্যাচ, তারপরই আইসিইউতে শ্রেয়াস আইয়ার
মাঠে ঝাঁপিয়ে ক্যাচ, তারপরই আইসিইউতে শ্রেয়াস আইয়ার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে
এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি
প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা

সম্পাদকীয়

ওষুধ কাজ করছে না শরীরে
ওষুধ কাজ করছে না শরীরে

পেছনের পৃষ্ঠা

তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু
তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাধু বেশে শয়তান
সাধু বেশে শয়তান

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত

নগর জীবন

দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই
দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই

নগর জীবন

‘সনদ বাস্তবায়নের সুনির্দিষ্ট ফোরাম জাতীয় সংসদ’
‘সনদ বাস্তবায়নের সুনির্দিষ্ট ফোরাম জাতীয় সংসদ’

নগর জীবন

সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ
সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ

নগর জীবন

ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা
ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে স্থবিরতা
শিল্পে স্থবিরতা

সম্পাদকীয়

হাতি প্রতীকে নিবন্ধন পেল বাংলাদেশ রিপাবলিকান পার্টি
হাতি প্রতীকে নিবন্ধন পেল বাংলাদেশ রিপাবলিকান পার্টি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে
দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!
অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!

মাঠে ময়দানে

তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি
তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি

নগর জীবন

হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম
হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম

শোবিজ

দুই সন্দেহভাজন গ্রেপ্তার
দুই সন্দেহভাজন গ্রেপ্তার

শনিবারের সকাল

সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত
সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত

নগর জীবন

রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা
রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা

নগর জীবন

১৫ সেনা কর্মকর্তা এখনো চাকরিতে বহাল : প্রসিকিউশন
১৫ সেনা কর্মকর্তা এখনো চাকরিতে বহাল : প্রসিকিউশন

প্রথম পৃষ্ঠা

৩৬ বছরেও হয়নি পূর্ণাঙ্গ ডেন্টাল কলেজ
৩৬ বছরেও হয়নি পূর্ণাঙ্গ ডেন্টাল কলেজ

নগর জীবন

মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা
মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা

নগর জীবন

প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন

সম্পাদকীয়

পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি
পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি

নগর জীবন

গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান

সম্পাদকীয়

সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে
সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে

নগর জীবন

নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ
নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম