শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০১ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ত্রিভুবনের প্রিয় মুহাম্মদ (সা.)

আবু তালহা তারীফ
প্রিন্ট ভার্সন
ত্রিভুবনের প্রিয় মুহাম্মদ (সা.)

সর্বশ্রেষ্ঠ সৃষ্টিত্রিভুবনের প্রিয় মুহাম্মদ মোস্তফা সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এসেছে এই ধরায় নুরের রশ্মি নিয়ে। নুরের আলোয় আলোকিত করে রহমতের নবীর শুভ আগমন। নুরানি হয়ে আগমন করায় পুরো জাহান ধন্য। তাঁরই শুভ আগমনে আকাশ ও বাতাসে ধ্বনিত হলো আহলান ছাহলান, মারহাবান। মা আমেনার কোল আলোকিত করেন রহমাতুল্লিল আলামিন। সারা জাহানের জন্য রহমত প্রিয় মুহাম্মদ (সা.)। পবিত্র কোরআনে আল্লাহতায়ালা বলেন, ‘হে নবী আমি আপনাকে রহমত হিসেবে প্রেরণ করেছি।’ সুরা আম্বিয়া : ১০৭।

ঘুম ভাঙেনি কুরাইশদের, মরুর বুকে সূর্যও জেগে ওঠেনি, ভোরের বাতাস বইছে আমেনার ঘরে। সুবহে সাদিকের সময় রূপের নুরানি চেহারায় আগমন প্রিয় নবীর। নবীজির মা আমেনা বলেন, ‘তার আগমনের পরমুহূর্তে একটা নুর প্রকাশিত হলো। সেই আলোতে পূর্ব ও পশ্চিম প্রান্তের সবকিছু আলোকিত হয়ে যায় এবং এই আলোতে সিরিয়ার শাহি মহল আমি দেখতে পাই।’ (বায়হাকি ও দালায়েলুন নবুয়ত)

সৃষ্টিকুলের সর্বশ্রেষ্ঠ সৃষ্টি, আল্লাহর প্রিয় হাবিব, সর্বশ্রেষ্ঠ ও সর্বশেষ নবীর শুভ পা মোবারক প্রথম পৃথিবীর জমিনে স্পর্শ করায় পুরো জমিন পবিত্র করেছেন স্বয়ং আল্লাহতায়ালা। জমিনে সিজদাহর সঙ্গে সঙ্গেই প্রিয় নবীর অসিলায় কবুল করবেন বান্দাহর মনের বাসনা। নবীজির আগমনের সঙ্গে সঙ্গেই আল্লাহর পবিত্র ঘর কাবা শরিফ মাকামে ইবরাহিমের দিকে ঝুঁকে পড়েছিল। এই দৃশ্য দাদা আবদুল মুত্তালিব দেখতে পেয়েছিলেন। নবীজি খুব সম্মানিত হওয়া খতনা অবস্থায় আগমন করেছেন। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘আমি আমার রবের কাছ থেকে সম্মানিত যে আমি খতনা অবস্থায় ভূমিষ্ঠ হয়েছি। আমার লজ্জাস্থান কেউ দেখেনি।’ (তাবারানি আওসাত)

জাহেলিয়াতের অন্ধকার দূরীভূত করে নুরের আলো নিয়ে অন্যকে ক্ষমা, মেহমানদারি, ত্যাগ, আন্তরিকতা ও সততা দেখিয়ে, সত্যবাদিতা, ন্যায়বিচার ও ওয়াদা পালন করে, ধার্মিকতা, ন্যায়পরায়ণতা ও সংযম হয়ে, নম্রতা, বিনয়, দয়া, সহমর্মিতার মধ্যমে সব ধরনের অপরাধ নির্মূল, কুসংস্কার, গোঁড়ামি, অন্যায়, অবিচার ও দাসত্বের শৃঙ্খল ভেঙে দেওয়ার জন্যই তাঁর আগমনের মূল কারণ। প্রিয় নবীজির শুভ আগমন সম্পর্কে আলোচনার মাধ্যমে সওয়াব অর্জন ও ক্ষমা পাওয়ার সুযোগ রয়েছে। প্রিয় নবীর আগমনে খুশি হলে নবীও খুশি হবেন। কঠিন বিপদেও সুপারিশ করবেন। আল্লামা জালালুদ্দিন সূয়ুতী তাঁর গ্রন্থে উল্লেখ করেন, হজরত আবু দারদা (রা.) থেকে বর্ণিত। একদা রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আবু আমের (রা.)-এর বাসায় উপস্থিত হয়ে দেখলেন, তিনি তাঁর সন্তানাদি, আত্মীয়স্বজন, জাতি-গোষ্ঠী, পাড়া-প্রতিবেশীদের রসুলের মিকাদের ঘটনাসমূহ শোনাচ্ছিলেন এবং বলছিলেন, এদিন প্রিয় নবী আগমন করেছেন। রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, নিশ্চয় আল্লাহ রহমতের দরজা তোমাদের জন্য খুলে দিয়েছেন ও সব ফেরেশতা তোমার জন্য ক্ষমা চাচ্ছেন। তিনি আরও বলেন, যে তোমার মতো এরূপ কাজ করবে, সেও নাজাত পাবে। (সবুলুল হুদা ফি মাওলিদিল মুস্তাফা, আত তানবীর ফি মাওলিদিল বাশির ওয়ান নাজির)

প্রিয় নবীর শুভ আগমনে শয়তান ছাড়া সবাই খুশি। প্রিয় নবীর শুভ আগমনে যেভাবে এই ধরণি সেজে আনন্দে মাতোয়ারা হয়েছিল। আশেকে রসুলরাও নবীর আগমনে আনন্দিত হয়ে রেজামন্দি হাসিলের চেষ্টা করেন। আল্লাহতায়ালা পবিত্র কোরআনে বলেন, ‘বলুন, এটা আল্লাহর অনুগ্রহে ও তাঁর দয়ায়; কাজেই এতে তারা যেন আনন্দিত হয়। তারা যা পুঞ্জীভূত করে তার চেয়ে এটা উত্তম।’ (সুরা ইউনুস, আয়াত : ৫৮)

তাফসিরে মাজহারিতে মুসলিম, আবু দাউদ ও নাসায়ির সূত্রে বর্ণিত হয়েছে, রবিয়া বিন কাব আসলামীকে (রা.) একদিন রসুল (সা.) জিজ্ঞেস করলেন, ‘হে রবিয়া! তোমার কোনো ইচ্ছা থাকলে আমাকে বল। আমি দোয়া করব। তুমি যা চাইবে তাই পাবে।’

রবিয়া মনে মনে ভাবলেন, এই তো সুযোগ। পরম কাঙ্ক্ষিত জিনিসটি চেয়ে ফেলি। ‘ওগো নবী আমার! আমি আপনার পাগল। আপনাকে একমুহূর্ত না দেখে থাকতে পারি না। আপনি দোয়া করেন আমি যেন জান্নাতেও আপনার কদমে নিজেকে উৎসর্গ করতে পারি।’

নবীজি বলেলেন, ‘হে রবিয়া ভেবে বল এটাই কি তোমার চাওয়া?’

রবিয়া বলল, ‘জি হুজুর! এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ কোনো চাওয়া হতে পারে না।’

নবীজি মুচকি হেসে বললেন, ‘তাহলে বেশি বেশি সেজদা কর যেন তোমার জন্য আমি সুপারিশ করতে পারি।’ (তাফসিরে মাজহারি, ৩য় খণ্ড, ১৬৬ পৃষ্ঠা।)

 

লেখক : ইসলামিক গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
অশান্ত বিশ্ববিদ্যালয়
অশান্ত বিশ্ববিদ্যালয়
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
মহানবী (সা.)কে অনুসরণে রয়েছে সর্বোত্তম কল্যাণ
মহানবী (সা.)কে অনুসরণে রয়েছে সর্বোত্তম কল্যাণ
কালোহাতগুলোও সাদা হোক
কালোহাতগুলোও সাদা হোক
বিএসসি ও ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের পাল্টাপাল্টি দাবি
বিএসসি ও ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের পাল্টাপাল্টি দাবি
হাত অবশ করার প্রার্থনা
হাত অবশ করার প্রার্থনা
বিএনপি : রাজনীতির হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা
বিএনপি : রাজনীতির হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন
বৈচিত্র্যের মাঝে ঐক্য
বৈচিত্র্যের মাঝে ঐক্য
আওয়ামী লীগের তিন কালের নয় কাহিনি
আওয়ামী লীগের তিন কালের নয় কাহিনি
মাদকের ট্রানজিট রুট
মাদকের ট্রানজিট রুট
বিদেশে পাঠ্যবই মুদ্রণ
বিদেশে পাঠ্যবই মুদ্রণ
সর্বশেষ খবর
মোংলায় ৩১ হাজার শিশু-কিশোর পাবে টাইফয়েড টিকা
মোংলায় ৩১ হাজার শিশু-কিশোর পাবে টাইফয়েড টিকা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

১০ বছরের জন্য গাজার নিয়ন্ত্রণ চায় ট্রাম্প, বানাবেন পর্যটন কেন্দ্র
১০ বছরের জন্য গাজার নিয়ন্ত্রণ চায় ট্রাম্প, বানাবেন পর্যটন কেন্দ্র

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ার স্বাধীনতা দিবসে বাংলাদেশি তরুণদের কোস্টাল কেয়ার ক্যাম্পেইন
মালয়েশিয়ার স্বাধীনতা দিবসে বাংলাদেশি তরুণদের কোস্টাল কেয়ার ক্যাম্পেইন

২৯ মিনিট আগে | পরবাস

চারদিন পর লাশ ফেরত দিল বিএসএফ
চারদিন পর লাশ ফেরত দিল বিএসএফ

৩৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

৬ দাবিতে বাকৃবি শিক্ষার্থীদের রেলপথ অবরোধ
৬ দাবিতে বাকৃবি শিক্ষার্থীদের রেলপথ অবরোধ

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সিগঞ্জে দুই দিনে ৯ জনের মরদেহ উদ্ধার
মুন্সিগঞ্জে দুই দিনে ৯ জনের মরদেহ উদ্ধার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জলবায়ু সংকট মোকাবিলায় বৈশ্বিক ঐক্য ও সহমর্মিতা জরুরি: রিজওয়ানা হাসান
জলবায়ু সংকট মোকাবিলায় বৈশ্বিক ঐক্য ও সহমর্মিতা জরুরি: রিজওয়ানা হাসান

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ অসাংবিধানিক, বিচার বিভাগের জন্য গঠন করতে হবে আলাদা সচিবালয়
সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ অসাংবিধানিক, বিচার বিভাগের জন্য গঠন করতে হবে আলাদা সচিবালয়

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে র‌্যালি
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে র‌্যালি

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে র‌্যালি ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত
বাগেরহাটে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে র‌্যালি ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নুরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
নুরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জনবান্ধব কর্মসূচির জন্য বিএনপিকে ডিএমপির ধন্যবাদ
জনবান্ধব কর্মসূচির জন্য বিএনপিকে ডিএমপির ধন্যবাদ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চবিতে সংঘর্ষের ঘটনায় প্রশাসনের ১০ সিদ্ধান্ত
চবিতে সংঘর্ষের ঘটনায় প্রশাসনের ১০ সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যে অভিযোগ তুলে অভিনয় ছাড়ার ঘোষণা দিলেন পাকিস্তানি অভিনেত্রী
যে অভিযোগ তুলে অভিনয় ছাড়ার ঘোষণা দিলেন পাকিস্তানি অভিনেত্রী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘পিআর পদ্ধতি ভুলে যান, ব্যালট নির্বাচন পদ্ধতির পথে আসেন’
‘পিআর পদ্ধতি ভুলে যান, ব্যালট নির্বাচন পদ্ধতির পথে আসেন’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাগপা সভাপতিকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
জাগপা সভাপতিকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
গোপালগঞ্জে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুড়িচংয়ে স্ত্রীর পরকীয়ার অভিযোগে তরুণের আত্মহত্যা
বুড়িচংয়ে স্ত্রীর পরকীয়ার অভিযোগে তরুণের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইংল্যান্ডের জার্সিতে অভিষেকের দুয়ারে সনি
ইংল্যান্ডের জার্সিতে অভিষেকের দুয়ারে সনি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশেষ ট্রেনে করে সীমান্ত পেরিয়ে চীন গেলেন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম
বিশেষ ট্রেনে করে সীমান্ত পেরিয়ে চীন গেলেন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনি ট্রেন থামানোর ষড়যন্ত্র চলছে: অমিত
নির্বাচনি ট্রেন থামানোর ষড়যন্ত্র চলছে: অমিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে অংশ নেবেন কর্নেল অলি ও রেদোয়ান আহমেদ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে অংশ নেবেন কর্নেল অলি ও রেদোয়ান আহমেদ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজবাড়ীতে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
রাজবাড়ীতে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদাবরে পুলিশের ওপর হামলা, অভিযানে গ্রেফতার ১০২
আদাবরে পুলিশের ওপর হামলা, অভিযানে গ্রেফতার ১০২

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ধানের শীষের প্রার্থীরা বিজয়ী হয়ে আবার রাষ্ট্রক্ষমতায় যাবে: খোকন
ধানের শীষের প্রার্থীরা বিজয়ী হয়ে আবার রাষ্ট্রক্ষমতায় যাবে: খোকন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৪ বছর পর ফের তেল রপ্তানি শুরু করল সিরিয়া
১৪ বছর পর ফের তেল রপ্তানি শুরু করল সিরিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুল মেইলে ক্লিক করলেই ফেসবুক গায়েব
ভুল মেইলে ক্লিক করলেই ফেসবুক গায়েব

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানীতে ত্রিমুখী সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের
রাজধানীতে ত্রিমুখী সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ৯ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ৯ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত পরিবারের মাঝে বিআরটিএ’র চেক বিতরণ
সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত পরিবারের মাঝে বিআরটিএ’র চেক বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
মোদি-শি-পুতিনের বৈঠকের পরই ভারতকে নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন ট্রাম্প
মোদি-শি-পুতিনের বৈঠকের পরই ভারতকে নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিআইডি হেফাজতেও উচ্ছৃঙ্খল তৌহিদ আফ্রিদি, তদন্তে গুরুত্ব পাচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ার তথ্য
সিআইডি হেফাজতেও উচ্ছৃঙ্খল তৌহিদ আফ্রিদি, তদন্তে গুরুত্ব পাচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ার তথ্য

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচন স্থগিত
ডাকসু নির্বাচন স্থগিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্ব সর্বোচ্চ ২ বার
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্ব সর্বোচ্চ ২ বার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে বৈঠকের পর ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন পুতিন
চীনে বৈঠকের পর ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন পুতিন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাইকোর্টের আদেশ চেম্বার আদালতে স্থগিত, ডাকসু নির্বাচনে বাধা নেই
হাইকোর্টের আদেশ চেম্বার আদালতে স্থগিত, ডাকসু নির্বাচনে বাধা নেই

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুদানে ভয়াবহ ভূমিধসে পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন, সহস্রাধিক মানুষের প্রাণহানি
সুদানে ভয়াবহ ভূমিধসে পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন, সহস্রাধিক মানুষের প্রাণহানি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন সফর, মোদির সঙ্গে একই গাড়িতে চড়তে চেয়েছেন পুতিন
চীন সফর, মোদির সঙ্গে একই গাড়িতে চড়তে চেয়েছেন পুতিন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনে ১৫শ’র বেশি ভিসা দিচ্ছে ভারত, প্রতারক থেকে সাবধান থাকার আহবান
দিনে ১৫শ’র বেশি ভিসা দিচ্ছে ভারত, প্রতারক থেকে সাবধান থাকার আহবান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে গুঁড়িয়ে গেছে আফগানিস্তানের বহু গ্রাম
ভূমিকম্পে গুঁড়িয়ে গেছে আফগানিস্তানের বহু গ্রাম

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চায় পরিবার
২০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চায় পরিবার

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গ্রিনল্যান্ড বিক্রির জন্য নয়, ট্রাম্পকে কড়া হুঁশিয়ারি ফ্রান্সের
গ্রিনল্যান্ড বিক্রির জন্য নয়, ট্রাম্পকে কড়া হুঁশিয়ারি ফ্রান্সের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাগপা সভাপতি খন্দকার লুৎফরকে কুপিয়ে জখম
জাগপা সভাপতি খন্দকার লুৎফরকে কুপিয়ে জখম

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রেনে চড়ে চীন যাচ্ছেন কিম জং উন
ট্রেনে চড়ে চীন যাচ্ছেন কিম জং উন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনো ধরনের ব্লেম নিতে রাজি নই : সিইসি
কোনো ধরনের ব্লেম নিতে রাজি নই : সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ মঙ্গলবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ মঙ্গলবার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসানের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসানের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যালি বাতিল, খাল-নালা পরিষ্কার করবে বিএনপি
র‌্যালি বাতিল, খাল-নালা পরিষ্কার করবে বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে বেলজিয়াম, ইসরায়েলের উপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে বেলজিয়াম, ইসরায়েলের উপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৪ বছর পর ফের তেল রপ্তানি শুরু করল সিরিয়া
১৪ বছর পর ফের তেল রপ্তানি শুরু করল সিরিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনো দলের পক্ষে নয়, সুষ্ঠু নির্বাচন চায় যুক্তরাষ্ট্র
কোনো দলের পক্ষে নয়, সুষ্ঠু নির্বাচন চায় যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে নিশানা করে আবারও আক্রমণাত্মক বক্তব্য ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টার
মোদিকে নিশানা করে আবারও আক্রমণাত্মক বক্তব্য ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলায় গ্রেফতার সাবেক সিনিয়র সচিব জিয়াউল
হত্যা মামলায় গ্রেফতার সাবেক সিনিয়র সচিব জিয়াউল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের ইউটার্ন, চীনা শিক্ষার্থী ভিসা ইস্যুতে সমর্থকদের ক্ষোভ
ট্রাম্পের ইউটার্ন, চীনা শিক্ষার্থী ভিসা ইস্যুতে সমর্থকদের ক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ম্যাচ হাতে রেখেই বাংলাদেশের সিরিজ জয়
এক ম্যাচ হাতে রেখেই বাংলাদেশের সিরিজ জয়

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বজ্রসহ ভারী বর্ষণ নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বজ্রসহ ভারী বর্ষণ নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মামলা থেকে অব্যাহতি পাচ্ছেন ৩৫ ব্যক্তি
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মামলা থেকে অব্যাহতি পাচ্ছেন ৩৫ ব্যক্তি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর আদাবরে পুলিশের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের হামলা
রাজধানীর আদাবরে পুলিশের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুম্বাইয়ের রাস্তায় হামলার শিকার বলিউড অভিনেত্রী
মুম্বাইয়ের রাস্তায় হামলার শিকার বলিউড অভিনেত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশেষ ট্রেনে করে সীমান্ত পেরিয়ে চীন গেলেন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম
বিশেষ ট্রেনে করে সীমান্ত পেরিয়ে চীন গেলেন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
দুই বছর সাধনার পর আকাশে উড়ল বিমান
দুই বছর সাধনার পর আকাশে উড়ল বিমান

নগর জীবন

দিনভর নাটকীয়তা
দিনভর নাটকীয়তা

প্রথম পৃষ্ঠা

২২ দলের সভা পাঁচ সিদ্ধান্ত
২২ দলের সভা পাঁচ সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরে-বাইরে সংকটে জাপা
ঘরে-বাইরে সংকটে জাপা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাত উঁচিয়ে পরিচয় দেওয়ার পরও গুলি করে পুলিশ
হাত উঁচিয়ে পরিচয় দেওয়ার পরও গুলি করে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাজার কোটি টাকা
মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির দুর্গে হেভিওয়েট প্রার্থীর ছড়াছড়ি
বিএনপির দুর্গে হেভিওয়েট প্রার্থীর ছড়াছড়ি

নগর জীবন

দেশের ওপর দিয়ে ঝড় বয়ে যাচ্ছে
দেশের ওপর দিয়ে ঝড় বয়ে যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজার নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা বাড়ছে প্রশাসনের
বাজার নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা বাড়ছে প্রশাসনের

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারকে পূর্ণ সহযোগিতা
সরকারকে পূর্ণ সহযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

গুজব-গুঞ্জন নিয়ে বিচলিত হওয়ার কিছু নেই
গুজব-গুঞ্জন নিয়ে বিচলিত হওয়ার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হাফ ডজন রয়েছে জামায়াত-জাপা
বিএনপির প্রার্থী হাফ ডজন রয়েছে জামায়াত-জাপা

নগর জীবন

দেশজুড়ে অস্থিরতা পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র
দেশজুড়ে অস্থিরতা পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ম্যারাডোনার বিপক্ষে খেলেছি
ম্যারাডোনার বিপক্ষে খেলেছি

মাঠে ময়দানে

মজুতদারি ও অনলাইন প্রতারণায় কঠোর শাস্তি
মজুতদারি ও অনলাইন প্রতারণায় কঠোর শাস্তি

শিল্প বাণিজ্য

নিজের হাসপাতালে গলা কাটা লাশ চিকিৎসকের
নিজের হাসপাতালে গলা কাটা লাশ চিকিৎসকের

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের হ্যাটট্রিক সিরিজ
বাংলাদেশের হ্যাটট্রিক সিরিজ

মাঠে ময়দানে

মব সংস্কৃতির অবসান ঘটাতে হবে
মব সংস্কৃতির অবসান ঘটাতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপথ্যে চলছে দেনদরবার
নেপথ্যে চলছে দেনদরবার

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে জামায়াত অনড়
পিআর পদ্ধতিতে জামায়াত অনড়

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাকে নিয়ে অনিশ্চয়তা
হামজাকে নিয়ে অনিশ্চয়তা

মাঠে ময়দানে

মেয়ের জন্মদিন রাঙাতে চান জকোভিচ
মেয়ের জন্মদিন রাঙাতে চান জকোভিচ

মাঠে ময়দানে

কিংসের ছেড়ে দেওয়া রবসন মোহনবাগানে
কিংসের ছেড়ে দেওয়া রবসন মোহনবাগানে

মাঠে ময়দানে

ভয়াবহ ভূমিকম্প আফগানিস্তানে
ভয়াবহ ভূমিকম্প আফগানিস্তানে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি ফিনিক্স পাখির মতো ফিরে এসেছে
বিএনপি ফিনিক্স পাখির মতো ফিরে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

কোনো ব্যক্তি বা দলের পক্ষে নয় যুক্তরাষ্ট্র
কোনো ব্যক্তি বা দলের পক্ষে নয় যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের ৯০ ভাগ মানুষ পিআর বোঝে না
দেশের ৯০ ভাগ মানুষ পিআর বোঝে না

নগর জীবন

থমথমে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় চাপা আতঙ্ক
থমথমে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় চাপা আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয়করণ থেকে বাদ পড়া ২৭ মডেল স্কুল সরকারীকরণ দাবি
জাতীয়করণ থেকে বাদ পড়া ২৭ মডেল স্কুল সরকারীকরণ দাবি

খবর