শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৯ আগস্ট, ২০২৫

দুধ-গোসলে শুদ্ধতা অর্জন

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
দুধ-গোসলে শুদ্ধতা অর্জন

মুম্বাইয়ের অন্যতম হিট সিনেমা ‘নায়ক’। ২০০১ সালে মুক্তি পাওয়া এ সিনেমাটি অনেকেই দেখে থাকবেন। ছবিটির কাহিনিবিন্যাস, সিকোয়েন্স এবং শক্তিমান অভিনেতা অমরেশপুরি, নায়ক অনিল কাপুর ও পরেশ রাওয়ালের অভিনয়গুণে তা বিপুল দর্শকপ্রিয়তা পেয়েছিল। একটি ছোট্ট ঘটনায় বাস ধর্মঘটকে কেন্দ্র করে লুটপাট, ভাঙচুর ও আগুনের ঘটনা বন্ধে মুখ্যমন্ত্রী বলরাজ চৌহান (অমরেশপুরি) কোনো দিকনির্দেশনা দেন না। টিভি ক্যামেরাম্যান শিবাজি রাও (অনিল কাপুর) পুরো ঘটনা রেকর্ড করে। পুলিশ কমিশনারের সঙ্গে মুখ্যমন্ত্রীর কথোপকথনও ক্যামেরাবন্দি করে সে। দুঃসাহসিক রিপোর্টে সাড়া পড়ে যায়। শিবাজি রাওকে কর্তৃপক্ষ রিপোর্টার হিসেবে পদোন্নতি দেয়। তার প্রথম অ্যাসাইনমেন্ট পড়ে মুখ্যমন্ত্রীর লাইভ সাক্ষাৎকার নেওয়া। রিপোর্টার শিবাজি রাওয়ের প্রশ্নবাণে জর্জরিত মুখ্যমন্ত্রী বিব্রত ও ক্ষুব্ধ হন। কেননা, শিবাজি তার দুর্নীতিসহ সব ব্যর্থতার কথাই তুলে ধরে; যেগুলোর জুতসই কোনো জবাব দিতে পারেন না তিনি। ওই সাক্ষাৎকারেই মুখ্যমন্ত্রী রিপোর্টার শিবাজিকে এক দিনের জন্য মুখ্যমন্ত্রী হয়ে ওই চেয়ার সামলানো কত কঠিন তা দেখতে বলেন। প্রথমে রাজি না হলেও পরে রাজি হয় শিবাজি রাও। লাইভে তা প্রচারিত হওয়ায় মুখ্যমন্ত্রী পড়েন বিপাকে। অবশেষে সাংবিধানিক প্রক্রিয়া অনুসরণ করে শিবাজি রাও মহারাষ্ট্রের এক দিনের মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব পায়। সেই এক দিনেই বিপুল সাফল্য দেখায় শিবাজি রাও। দুর্নীতি বন্ধে নেয় কঠোর পদক্ষেপ, ফলে বেড়ে যায় রাজস্ব আদায়।

এক দিন পার হওয়ার পর ভোরে যখন শিবাজি বাড়ি আসছিল, তখন বলরাজ চৌহানের ভাড়াটে গুন্ডারা তাকে আক্রমণ করে। ওদের সঙ্গে মারপিট করে কর্দমাক্ত শিবাজি যখন ফিরে আসছিল, তখন এক বাজারে গিয়ে হাতমুখ ধোয়ার জন্য পানি চায়। পানি দিয়ে মুখ ধুতেই সবাই দেখে এ তো তাদের এক দিনের মুখ্যমন্ত্রী! বালতি ভরে পানি এনে তাকে গোসল করানোর উদ্যোগ নেয় সবাই। এরই মধ্যে একজন বলে, ‘তিনি যেভাবে এক দিনে আমাদের দেশের জঞ্জাল সাফ করেছেন তাকে সেভাবেই পরিষ্কার করতে হবে।’ এই বলে সে এক বালতি দুধ এনে ঢেলে দেয় শিবাজি রাওয়ের শরীরে। এরপর দুর্নীতির অভিযোগে বলরাজ চৌহানের সরকারের পতন হয়। নতুন নির্বাচনে শিবাজি রাও মুখ্যমন্ত্রী হয়। এটা একটা সিনেমার কাহিনি। রুপালি পর্দায় যেটা সম্ভব দেখিয়েছেন পরিচালক এস শংকর, বাস্তবে তা যে সম্ভব নয় সেটা না বললেও চলে। তবে ছবির মূল বক্তব্য হলো একটি সরকার বা সরকারপ্রধান যদি সিদ্ধান্ত নেন, দেশ ও জনগণের জন্য হিতকর কিছু করবেন, তাহলে সেটা করা সম্ভব। তা করতে গেলে অনেক বাধাবিপত্তি হয়তো আসবে, শত্রুতা বৃদ্ধি পাবে। তবে সেসব তোয়াক্কা না করে নিজের সিদ্ধান্তে অটল থাকলে সাফল্য কম হোক বা বেশি, ধরা দেবেই। আমার আজকের নিবন্ধের উপজীব্য সেসব রাজনৈতিক গুরুগম্ভীর বিষয় নয়। বরং কথা বলতে চাচ্ছি ‘দুধ-গোসল’ নিয়ে। বাজারের লোকগুলো কর্দমাক্ত অনিল কাপুরকে দুধ দিয়ে গোসল করিয়ে পরিষ্কার করতে চেয়েছে। বাস্তবে দুধ দিয়ে গোসল করলে শরীর বা কোনো কিছুই পুরোপুরি পরিষ্কার হয় না। কেননা, দুধের আঠালো ননীর যে স্তর শরীরে লেগে যায়, তা পরিষ্কার করতে সাবান-পানির দরকার হয়। তারপরও আমরা কোনো অশুদ্ধ কাজকে শুদ্ধ করার প্রসঙ্গে দুধ দিয়ে ধুয়ে ফেলার উদাহরণ দিয়ে থাকে। প্রচলিত ধারণা হলো, কোনো কিছু দুধ দিয়ে ধৌত করা হলে তা শুদ্ধতা বা পবিত্রতা অর্জন করে। যেমন হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা তাদের মন্দিরের দেবতামূর্তি কিংবা শিবলিঙ্গকে দুধ দিয়ে পূতপবিত্র করে থাকে। বোধ করি সে ধর্মচর্চা থেকেই দুধ দিয়ে অপবিত্রতা দূর করার ধারণাটি মানবমনে প্রোথিত হয়ে থাকবে।

দুধ দিয়ে গোসলের অনেক ঘটনাই আমাদের দেশে মাঝেমধ্যে ঘটে থাকে। খুলনার একসময়ের সন্ত্রাসের মুকুটহীন সম্রাট এরশাদ শিকদারের কথা কারও নিশ্চয়ই ভুলে যাওয়ার কথা নয়। যিনি চাঁদাবাজি, অপহরণ, খুন, লাম্পট্য ও সন্ত্রাসের জন্য কিংবদন্তি হয়ে আছেন। সামান্য শ্রমিক থেকে রাজনৈতিক আশ্রয়প্রশ্রয়ে এরশাদ শিকদার হয়ে উঠেছিলেন সন্ত্রাসের মহিরুহ। তার বাহিনীর নামই পড়ে গিয়েছিল ‘এরশাদ বাহিনী’। শিল্পনগরী খুলনায় তার বিরুদ্ধে কথা বলার লোক ছিল না। কত মানুষকে হত্যা করে তাদের লাশ ভৈরব নদে সে ডুবিয়ে দিয়েছে তার হিসাব আজও পাওয়া যায়নি। ১৯৯৯ সালের ১১ আগস্ট তিনি গ্রেপ্তার হন। এরশাদ শিকদার গ্রেপ্তার হওয়ার পর পত্রিকায় পড়েছিলাম, প্রতিপক্ষের একজনকে হত্যার পর দুধ দিয়ে গোসল করেছিলেন তিনি। এরশাদ শিকদারের মনের কথা কারও জানার কথা নয়। তবে অনুমান করা যায়, প্রতিদ্বন্দ্বী ব্যক্তিটিকে হত্যা করাকে তিনি ‘পবিত্র কাজ’ মনে করেছিলেন। তাই কাজটি সম্পন্ন করে নিজেকে ‘পবিত্র’ করতে ‘দুধ-গোসল’-এর আয়োজন করেছিলেন। মানুষের রক্ত দিয়ে গোসল করা যার নেশা, সেই সিরিয়াল কিলার এরশাদ যখন দুধের মতো পবিত্র জলীয় পদার্থ সহযোগে গোসল করে আত্মতৃপ্তি লাভের চেষ্টা করেন, তখন সেটাকে বিকৃত আনন্দ না বলে উপায় থাকে না। 

যাই হোক, দুধ দিয়ে গোসলের ঘটনা মাঝেমধ্যে আমরা সংবাদপত্র মারফত জানতে পারি। কয়েক বছর আগে পত্রিকায় পড়েছিলাম, আওয়ামী লীগের দুর্নীতি-সন্ত্রাসে ক্ষুব্ধ হয়ে দলটির একজন তৃণমূল পর্যায়ের কর্মী দুধ দিয়ে গোসল করে দলের সঙ্গে সব সম্পর্ক ছিন্ন করার ঘোষণা দিয়েছিলেন। আবার ‘দুধে ধোয়া তুলসী পাতা’ বলে একটি প্রবচন প্রচলিত আছে আমাদের সমাজে। তুলসীপাতা হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের পূজা-অর্চনায় কাজে লাগে। তাই এটাকে পূতপবিত্র করে সে কাজে লাগানো হয়। কিন্তু তুলসী গাছ দেখলেই কুকুর পা উঁচিয়ে প্রাকৃতিক একটি কর্মসম্পাদন করে। তাই পূজার কাজে লাগানোর আগে দুধ দিয়ে সে পাতাকে ধুয়ে তাকে পবিত্র করে নিতে হয়। এজন্য হিন্দুদের বাড়িতে তুলসী গাছকে একটি উঁচু বেদিতে রাখা হয়; যাতে কুকুর তার নাগাল না পায়। তবে এখন শুধু হিন্দুদের বাড়িতে নয়, অনেক মুসলমানের বাড়িতেও তুলসী গাছ দেখা যায়। এর কারণ তুলসীপাতার ঔষধি গুণ। তুলসীপাতার রস সর্দি-কাশির জন্য অত্যন্ত উপকারী।

যাই হোক তুলসীপাতা নিয়ে তত্ত্বকথার কচকচানি বন্ধ করে দুধের প্রসঙ্গে যাই। সম্প্রতি গাজীপুরের কালিয়াকৈরে দুধ দিয়ে অফিস পবিত্র করার চেষ্টা করেছেন বিএনপির স্থানীয়  নেতা-কর্মীরা। ৮ আগস্ট বাংলাদেশ প্রতিদিনের খবরে বলা হয়েছে, ৫ আগস্ট গণ অভ্যুত্থানের প্রথম বর্ষপূর্তির মিছিলে অংশ নিতে বিএনপির একটি অংশ পতিত আওয়ামী লীগের কিছু কর্মীকে নব্য বিএনপি বানিয়ে দলীয় কার্যালয়ে আসার সুযোগ দিয়েছিল। দলটির নেতা-কর্মীদের পক্ষে এটা মেনে নেওয়া সম্ভব হয়নি। তারা মনে করছেন এতে গণ অভ্যুত্থানকে অপমান করা হয়েছে, দলের ভাবমূর্তি বিনষ্ট করা হয়েছে। তাই এর প্রতিবাদে প্রতীকীভাবে দলকে শুদ্ধ করতে ৬ আগস্ট ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা এক মণ দুধ ঢেলে অফিসটি ধুয়ে দিয়েছেন। ঘটনাটি অভিনব সন্দেহ নেই। তা ছাড়া দুধ দিয়ে ধুয়ে দিলেই অপবিত্র কোনো কিছু পবিত্র হয়ে যায় কি না, তা-ও প্রমাণিত নয়। তারপরও অনেকেই এরকম করেন। দুধের পবিত্রতার প্রচলিত ধারণা থেকেই সম্ভবত এর উৎপত্তি। কালিয়াকৈরের ছাত্রদলকর্মীরা দলীয় অফিসকে শুদ্ধ করার যে চিন্তা করেছেন তা অবশ্যই সমর্থনযোগ্য। তবে দুধ দিয়ে শুধু অফিস ধুলেই তা পবিত্র বা শুদ্ধ হয়ে যাবে, এমনটি ভাবা আসলে ঠিক নয়। একটি দলকে শুদ্ধ করতে প্রয়োজন দলটির নেতা-কর্মীদের আত্মশুদ্ধির অনুশীলন। দল বা এর নেতা-কর্মীদের মনমানসিকতার শুদ্ধতা অর্জন দুধে ধুয়ে নয়, তা করতে হবে দলীয় আদর্শের প্রতি অবিচল আস্থা ও তা অনুসরণের দ্বারা।

এটা অস্বীকার করার জো নেই যে মূল্যবোধের অবক্ষয়ের এই সময়ে দেশের প্রায় সব কটি রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীদের একটি অংশ আদর্শ বিচ্যুতির শিকার। তারা যতটা না আদর্শের চর্চা করে, তার চেয়ে কয়েক গুণ বেশি করে নেতাদের পায়ে তৈলমর্দন ও ধান্দাবাজি। বিশেষ করে ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীরা বিত্তবেসাত অর্জনের জন্য এমন কোনো পন্থা নেই যা অবলম্বন করেন না। এ ক্ষেত্রে নেতারাই তাদের পথপ্রদর্শক। একজন কর্মী যখন দেখেন, তিনি যাকে নেতা মানেন, তিনি অনৈতিক পথে দেদার আয় করছে, তখন সে ওই পথে যেতে অনুপ্রাণিত হয়। সদ্য বিগত সরকারটির অবস্থা দেখে এ সত্যটি সহজেই উপলব্ধি করা যায়। সরকারের শীর্ষ ব্যক্তি ও তার স্বজন-সুহৃদরা যেভাবে রাষ্ট্রীয় সম্পদ লুণ্ঠনে ব্যাপৃত থেকেছে, সেই প্রবণতা সারা দেশের নেতা-কর্মীদের মধ্যেও ভাইরাসের মতো ছড়িয়েছিল। রাজনৈতিক কর্মীদের মধ্যে যখন আদর্শের চর্চা কমে যায়, তখনই এ ধরনের অবস্থার সৃষ্টি হয়।

বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান তাঁর এক নিবন্ধে বলেছেন, ‘প্রশিক্ষিত কর্মীই একটি রাজনৈতিক দলের প্রাণ।’ তাঁর এ উক্তির সঙ্গে দ্বিমত প্রকাশের অবকাশ নেই। তবে প্রশ্ন হলো তিনি কোন প্রশিক্ষণের কথা বলেছেন। এটা বলার অপেক্ষা রাখে না, প্রেসিডেন্ট জিয়া রাজনৈতিক কর্মীদের আদর্শগত প্রশিক্ষণের কথাই বলেছেন। যেজন্য তিনি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন বিএনপির ‘রাজনীতি ও সমাজবিজ্ঞান প্রশিক্ষণ কেন্দ্র’। সেখানে প্রিন্সিপাল হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন এ কে এ ফিরোজ নুন। মন্ত্রী-এমপি থেকে শুরু করে বিভিন্ন স্তরের নেতাদের সে কেন্দ্রে প্রশিক্ষণ দেওয়া হতো। দলের চেয়ারম্যান জিয়াউর রহমান অনেক সেশনে উপস্থিত থেকে পরীক্ষা নিয়েছেন প্রশিক্ষণার্থীদের। সে ব্যবস্থা এখন আর নেই। তবে দলে একজন প্রশিক্ষণবিষয়ক সম্পাদক রয়েছেন। মাঝেমধ্যে কর্মশালা অনুষ্ঠিত হওয়ার খবরও পাওয়া যেত। এখন আর তার বালাই নেই।

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
ইসরায়েলি দস্যুপনা
ইসরায়েলি দস্যুপনা
‘মাস্টারমাইন্ড জনগণ’
‘মাস্টারমাইন্ড জনগণ’
সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে
সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে
বিবিসি সাক্ষাৎকারে অন্য রকম তারেক রহমান
বিবিসি সাক্ষাৎকারে অন্য রকম তারেক রহমান
হামাস কি ইসরায়েলের মদতে সৃষ্টি!
হামাস কি ইসরায়েলের মদতে সৃষ্টি!
আয়াতুল কুরসি
আয়াতুল কুরসি
বাণিজ্যে স্থবিরতা
বাণিজ্যে স্থবিরতা
ডেঙ্গুর থাবা
ডেঙ্গুর থাবা
‘নাই’ হয়ে যাচ্ছে দিঘিগুলো
‘নাই’ হয়ে যাচ্ছে দিঘিগুলো
চিকিৎসা ক্ষেত্রে দেশের মানুষের ভোগান্তি!
চিকিৎসা ক্ষেত্রে দেশের মানুষের ভোগান্তি!
ব্যবহারের রকমসকম
ব্যবহারের রকমসকম
রসুলের প্রতি ভালোবাসা আমাদের ইমানি দায়িত্ব
রসুলের প্রতি ভালোবাসা আমাদের ইমানি দায়িত্ব
সর্বশেষ খবর
এই দল পারবে, ইনশাআল্লাহ জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ব: হামজা
এই দল পারবে, ইনশাআল্লাহ জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ব: হামজা

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার থেকে গাজায় ২৩০ বার বিমান হামলা, নিহত ১১৮
শনিবার থেকে গাজায় ২৩০ বার বিমান হামলা, নিহত ১১৮

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেমন আয় করছে বরুণ-জাহ্নবীর সিনেমা?
কেমন আয় করছে বরুণ-জাহ্নবীর সিনেমা?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হংকং ম্যাচ খেলতে ঢাকায় শামিত সোম
হংকং ম্যাচ খেলতে ঢাকায় শামিত সোম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাদ্রাসা ক্রিকেট চালু করতে যাচ্ছে বিসিবি
মাদ্রাসা ক্রিকেট চালু করতে যাচ্ছে বিসিবি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে জাল নোটসহ চক্রের দুই তরুণী গ্রেফতার
হবিগঞ্জে জাল নোটসহ চক্রের দুই তরুণী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চোরাই মোবাইল উদ্ধারে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ
চোরাই মোবাইল উদ্ধারে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বুধবার হচ্ছে না জকসু নির্বাচন কমিশন গঠন
বুধবার হচ্ছে না জকসু নির্বাচন কমিশন গঠন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইয়ামালকে ছাড়াই ক্যাম্প শুরু করলো স্পেন
ইয়ামালকে ছাড়াই ক্যাম্প শুরু করলো স্পেন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মব করে ছিনিয়ে নিল অটোরিকশা
মব করে ছিনিয়ে নিল অটোরিকশা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ অক্টোবর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলপির জোড়া গোলে সিরিয়াকে হারালো বাংলাদেশ
আলপির জোড়া গোলে সিরিয়াকে হারালো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জনপ্রশাসনে সচিবের চেয়ারে বসতে চান না কেউ!
জনপ্রশাসনে সচিবের চেয়ারে বসতে চান না কেউ!

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে
সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সোনারগাঁয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে পরিবেশ বিষয়ক কর্মসূচি
সোনারগাঁয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে পরিবেশ বিষয়ক কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের শারীরিক অবস্থার উন্নতি
শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের শারীরিক অবস্থার উন্নতি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতালে নবজাতক ফেলে পালালেন মা
হাসপাতালে নবজাতক ফেলে পালালেন মা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইংল্যান্ডের বিপক্ষে লড়াই করে হারলো টাইগ্রেসরা
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে লড়াই করে হারলো টাইগ্রেসরা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিয়ানমারে বৌদ্ধদের উৎসবে জান্তার বোমা হামলায় নিহত ৪০
মিয়ানমারে বৌদ্ধদের উৎসবে জান্তার বোমা হামলায় নিহত ৪০

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সৌজন্য সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সৌজন্য সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শহীদ আবরার ফাহাদ স্মৃতি স্মরণে পলাশীতে আগ্রাসনবিরোধী আট স্তম্ভ উদ্বোধন
শহীদ আবরার ফাহাদ স্মৃতি স্মরণে পলাশীতে আগ্রাসনবিরোধী আট স্তম্ভ উদ্বোধন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবরার ফাহাদের শাহাদত জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বড়ো প্রেরণা : তথ্য উপদেষ্টা
আবরার ফাহাদের শাহাদত জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বড়ো প্রেরণা : তথ্য উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা দেশকে ভারতের কাছে বিক্রি করে দিয়েছিলেন’
‘শেখ হাসিনা দেশকে ভারতের কাছে বিক্রি করে দিয়েছিলেন’

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভারী বৃষ্টি, দিল্লি বিমানবন্দরে নামতে পারল না ১৫ ফ্লাইট
ভারী বৃষ্টি, দিল্লি বিমানবন্দরে নামতে পারল না ১৫ ফ্লাইট

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘স্বাস্থ্য সহকারীদের আন্দোলন স্থগিত, টিকা কার্যক্রম চলবে’
‘স্বাস্থ্য সহকারীদের আন্দোলন স্থগিত, টিকা কার্যক্রম চলবে’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রয়োজনীয় ওষুধের তালিকায় যুক্ত হচ্ছে মেডিকেল অক্সিজেন
প্রয়োজনীয় ওষুধের তালিকায় যুক্ত হচ্ছে মেডিকেল অক্সিজেন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরে নেমে জীবিত বাড়ি ফেরা হলো না প্রবাসী নাজিমের
বিমানবন্দরে নেমে জীবিত বাড়ি ফেরা হলো না প্রবাসী নাজিমের

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গ্রিসে অভিবাসী বহনকারী নৌকা ডুবে চারজনের প্রাণহানি
গ্রিসে অভিবাসী বহনকারী নৌকা ডুবে চারজনের প্রাণহানি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সাবের হোসেন চৌধুরীর বাসায় তিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক, যা বললেন পিনাকী
সাবের হোসেন চৌধুরীর বাসায় তিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক, যা বললেন পিনাকী

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার আকাশে অপ্রতিরোধ্য সক্ষমতা অর্জনে আরও এক ধাপ এগোল পাকিস্তান
এবার আকাশে অপ্রতিরোধ্য সক্ষমতা অর্জনে আরও এক ধাপ এগোল পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জন্মসনদ থাকুক বা না থাকুক, প্রতিটি শিশুকে টিকা দিতে হবে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
জন্মসনদ থাকুক বা না থাকুক, প্রতিটি শিশুকে টিকা দিতে হবে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির জন্য যেসব প্রধান শর্ত দিল হামাস
যুদ্ধবিরতির জন্য যেসব প্রধান শর্ত দিল হামাস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসফাকের জায়গায় বিসিবি পরিচালক রুবাবা দৌলা
ইসফাকের জায়গায় বিসিবি পরিচালক রুবাবা দৌলা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরে যে বার্তা দিলেন জামায়াত নেতা ডা. তাহের
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরে যে বার্তা দিলেন জামায়াত নেতা ডা. তাহের

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়া থেকে আরও পাঁচটি এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা কিনতে চায় ভারত
রাশিয়া থেকে আরও পাঁচটি এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা কিনতে চায় ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূত : ২ লাখ টাকার কম আমানত ফেরত সবার আগে
পাঁচ ব্যাংক একীভূত : ২ লাখ টাকার কম আমানত ফেরত সবার আগে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থুনবার্গকে ‘ঝামেলাবাজ’ আখ্যা দিয়ে ‘ডাক্তার দেখানোর’ পরামর্শ ট্রাম্পের
থুনবার্গকে ‘ঝামেলাবাজ’ আখ্যা দিয়ে ‘ডাক্তার দেখানোর’ পরামর্শ ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনপ্রশাসনে সচিবের চেয়ারে বসতে চান না কেউ!
জনপ্রশাসনে সচিবের চেয়ারে বসতে চান না কেউ!

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন সচিব হলেন বিচারক লিয়াকত আলী মোল্লা
আইন সচিব হলেন বিচারক লিয়াকত আলী মোল্লা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইগ্রেসদের সামনে আজ ইতিহাস গড়ার হাতছানি
টাইগ্রেসদের সামনে আজ ইতিহাস গড়ার হাতছানি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের কারাগারে আমাদের সাথে অমানবিক আচরণ করা হয়েছে : থুনবার্গ
ইসরায়েলের কারাগারে আমাদের সাথে অমানবিক আচরণ করা হয়েছে : থুনবার্গ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে অভিযুক্ত হলে এমপি হওয়া যাবে না, প্রজ্ঞাপন জারি
ট্রাইব্যুনালে অভিযুক্ত হলে এমপি হওয়া যাবে না, প্রজ্ঞাপন জারি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অতীত থেকে শিক্ষা নিয়ে জবাবদিহিতার রাজনীতি গড়তে চাই : তারেক রহমান
অতীত থেকে শিক্ষা নিয়ে জবাবদিহিতার রাজনীতি গড়তে চাই : তারেক রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রবাসী আয়েও কর বসাতে চায় আইএমএফ
প্রবাসী আয়েও কর বসাতে চায় আইএমএফ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ অক্টোবর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি এককভাবে সরকার গঠন করবে বলে আত্মবিশ্বাসী তারেক রহমান
বিএনপি এককভাবে সরকার গঠন করবে বলে আত্মবিশ্বাসী তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভোক্তাপর্যায়ে কমলো এলপিজির দাম
ভোক্তাপর্যায়ে কমলো এলপিজির দাম

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ক্লিনিক্যালি ডেড তবুও তিনি দেখলেন সবকিছু-কথা বললেন মৃত স্বজনদের সাথেও!
ক্লিনিক্যালি ডেড তবুও তিনি দেখলেন সবকিছু-কথা বললেন মৃত স্বজনদের সাথেও!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে উদয়ন ট্রেন লাইনচ্যুত
সিলেটে উদয়ন ট্রেন লাইনচ্যুত

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও চীনা অস্ত্রের কার্যকারিতা নিয়ে পাকিস্তানের প্রশংসা
আবারও চীনা অস্ত্রের কার্যকারিতা নিয়ে পাকিস্তানের প্রশংসা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পালিয়ে যাওয়ার ১৩ বছর পর মৃত স্বামীর সম্পত্তি দাবি প্রথম স্ত্রীর
পালিয়ে যাওয়ার ১৩ বছর পর মৃত স্বামীর সম্পত্তি দাবি প্রথম স্ত্রীর

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার রূপার দামেও ইতিহাস
এবার রূপার দামেও ইতিহাস

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচন নিয়ে ‘গভীর ষড়যন্ত্র’ চলছে, সতর্ক থাকুন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচন নিয়ে ‘গভীর ষড়যন্ত্র’ চলছে, সতর্ক থাকুন : মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বদলি ও পদায়নে নতুন নির্দেশনা মন্ত্রণালয়ের
বদলি ও পদায়নে নতুন নির্দেশনা মন্ত্রণালয়ের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি বিনিয়োগ বাংলাদেশের মূলধন বাজারে ভূমিকা রাখতে পারে
সৌদি বিনিয়োগ বাংলাদেশের মূলধন বাজারে ভূমিকা রাখতে পারে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী চিৎকারে জানলেন নোবেল জয়, প্রথমে ভেবেছিলেন ভালুক দেখেছেন
স্ত্রী চিৎকারে জানলেন নোবেল জয়, প্রথমে ভেবেছিলেন ভালুক দেখেছেন

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানে গ্রেনেড হামলায় বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর দুই সদস্য নিহত
ইরানে গ্রেনেড হামলায় বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর দুই সদস্য নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পেনের চলচ্চিত্র উৎসবে যাচ্ছে ‘আলী’
স্পেনের চলচ্চিত্র উৎসবে যাচ্ছে ‘আলী’

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
হঠাৎ আলোচনায় সেফ এক্সিট
হঠাৎ আলোচনায় সেফ এক্সিট

প্রথম পৃষ্ঠা

হেলিকপ্টারে এসে প্রার্থিতা ঘোষণা করলেন প্রবাসী
হেলিকপ্টারে এসে প্রার্থিতা ঘোষণা করলেন প্রবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কানাডার সরকারি সংস্থার তালিকায় সন্দেহভাজন বাংলাদেশি কতজন?
কানাডার সরকারি সংস্থার তালিকায় সন্দেহভাজন বাংলাদেশি কতজন?

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা আসার খবরে তোড়জোড় সড়ক মেরামতে
উপদেষ্টা আসার খবরে তোড়জোড় সড়ক মেরামতে

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিষেক হচ্ছে সাইফ হাসানের
অভিষেক হচ্ছে সাইফ হাসানের

মাঠে ময়দানে

ওরা এখনো কারাগারে
ওরা এখনো কারাগারে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু উপদেষ্টার মৃত্যু ছাড়া সেফ এক্সিট নেই
কিছু উপদেষ্টার মৃত্যু ছাড়া সেফ এক্সিট নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

লোম বাছতে কম্বল উজাড় অবস্থা
লোম বাছতে কম্বল উজাড় অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজায় উজ্জীবিত বাংলাদেশ
হামজায় উজ্জীবিত বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলকে ৩০ বিলিয়ন ডলার দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ৩০ বিলিয়ন ডলার দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আগ্রহের কেন্দ্রে বসুন্ধরার প্লট
আগ্রহের কেন্দ্রে বসুন্ধরার প্লট

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুত আবরার হত্যার বিচার দাবি আধিপত্য প্রতিরোধ আন্দোলনের
দ্রুত আবরার হত্যার বিচার দাবি আধিপত্য প্রতিরোধ আন্দোলনের

নগর জীবন

সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে
সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে

সম্পাদকীয়

বিবিসি সাক্ষাৎকারে অন্য রকম তারেক রহমান
বিবিসি সাক্ষাৎকারে অন্য রকম তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

লাইনচ্যুত উপবন এক্সপ্রেস
লাইনচ্যুত উপবন এক্সপ্রেস

নগর জীবন

পঞ্চম দফায়ও বিল পাসে ব্যর্থ সিনেট
পঞ্চম দফায়ও বিল পাসে ব্যর্থ সিনেট

পূর্ব-পশ্চিম

তিনটি শক্তি এ অঞ্চলে আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা করছে
তিনটি শক্তি এ অঞ্চলে আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা করছে

নগর জীবন

কমিউনিটি ব্যাংকের স্বতন্ত্র পরিচালক হলেন মোর্শেদ হাসান খান
কমিউনিটি ব্যাংকের স্বতন্ত্র পরিচালক হলেন মোর্শেদ হাসান খান

নগর জীবন

‘মাস্টারমাইন্ড জনগণ’
‘মাস্টারমাইন্ড জনগণ’

সম্পাদকীয়

ইসরায়েলি দস্যুপনা
ইসরায়েলি দস্যুপনা

সম্পাদকীয়

তানজিন তিপিয়া - রন্ধনশিল্পী
তানজিন তিপিয়া - রন্ধনশিল্পী

রকমারি লাইফ স্টাইল

বেনাপোলে ঘুষের টাকাসহ আটক নারী কর্মকর্তা কারাগারে
বেনাপোলে ঘুষের টাকাসহ আটক নারী কর্মকর্তা কারাগারে

নগর জীবন

সংস্কারের ভিত্তিতেই নির্বাচন হতে হবে
সংস্কারের ভিত্তিতেই নির্বাচন হতে হবে

নগর জীবন

শেখ হাসিনা দেশকে ভারতের কাছে বিক্রি করে দিয়ে ছিলেন
শেখ হাসিনা দেশকে ভারতের কাছে বিক্রি করে দিয়ে ছিলেন

খবর

ইন্দোনেশিয়ায় স্কুল ভবন ধসে নিহত বেড়ে ৬৭
ইন্দোনেশিয়ায় স্কুল ভবন ধসে নিহত বেড়ে ৬৭

পূর্ব-পশ্চিম

নিজেই নিজের বিউটিশিয়ান
নিজেই নিজের বিউটিশিয়ান

রকমারি লাইফ স্টাইল

শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের অবস্থার উন্নতি
শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের অবস্থার উন্নতি

নগর জীবন

হামাস কি ইসরায়েলের মদতে সৃষ্টি!
হামাস কি ইসরায়েলের মদতে সৃষ্টি!

সম্পাদকীয়

আইন ও বিচার বিভাগের সচিব হলেন লিয়াকত আলী মোল্লা
আইন ও বিচার বিভাগের সচিব হলেন লিয়াকত আলী মোল্লা

নগর জীবন