শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৯ আগস্ট, ২০২৫

দুধ-গোসলে শুদ্ধতা অর্জন

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
দুধ-গোসলে শুদ্ধতা অর্জন

মুম্বাইয়ের অন্যতম হিট সিনেমা ‘নায়ক’। ২০০১ সালে মুক্তি পাওয়া এ সিনেমাটি অনেকেই দেখে থাকবেন। ছবিটির কাহিনিবিন্যাস, সিকোয়েন্স এবং শক্তিমান অভিনেতা অমরেশপুরি, নায়ক অনিল কাপুর ও পরেশ রাওয়ালের অভিনয়গুণে তা বিপুল দর্শকপ্রিয়তা পেয়েছিল। একটি ছোট্ট ঘটনায় বাস ধর্মঘটকে কেন্দ্র করে লুটপাট, ভাঙচুর ও আগুনের ঘটনা বন্ধে মুখ্যমন্ত্রী বলরাজ চৌহান (অমরেশপুরি) কোনো দিকনির্দেশনা দেন না। টিভি ক্যামেরাম্যান শিবাজি রাও (অনিল কাপুর) পুরো ঘটনা রেকর্ড করে। পুলিশ কমিশনারের সঙ্গে মুখ্যমন্ত্রীর কথোপকথনও ক্যামেরাবন্দি করে সে। দুঃসাহসিক রিপোর্টে সাড়া পড়ে যায়। শিবাজি রাওকে কর্তৃপক্ষ রিপোর্টার হিসেবে পদোন্নতি দেয়। তার প্রথম অ্যাসাইনমেন্ট পড়ে মুখ্যমন্ত্রীর লাইভ সাক্ষাৎকার নেওয়া। রিপোর্টার শিবাজি রাওয়ের প্রশ্নবাণে জর্জরিত মুখ্যমন্ত্রী বিব্রত ও ক্ষুব্ধ হন। কেননা, শিবাজি তার দুর্নীতিসহ সব ব্যর্থতার কথাই তুলে ধরে; যেগুলোর জুতসই কোনো জবাব দিতে পারেন না তিনি। ওই সাক্ষাৎকারেই মুখ্যমন্ত্রী রিপোর্টার শিবাজিকে এক দিনের জন্য মুখ্যমন্ত্রী হয়ে ওই চেয়ার সামলানো কত কঠিন তা দেখতে বলেন। প্রথমে রাজি না হলেও পরে রাজি হয় শিবাজি রাও। লাইভে তা প্রচারিত হওয়ায় মুখ্যমন্ত্রী পড়েন বিপাকে। অবশেষে সাংবিধানিক প্রক্রিয়া অনুসরণ করে শিবাজি রাও মহারাষ্ট্রের এক দিনের মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব পায়। সেই এক দিনেই বিপুল সাফল্য দেখায় শিবাজি রাও। দুর্নীতি বন্ধে নেয় কঠোর পদক্ষেপ, ফলে বেড়ে যায় রাজস্ব আদায়।

এক দিন পার হওয়ার পর ভোরে যখন শিবাজি বাড়ি আসছিল, তখন বলরাজ চৌহানের ভাড়াটে গুন্ডারা তাকে আক্রমণ করে। ওদের সঙ্গে মারপিট করে কর্দমাক্ত শিবাজি যখন ফিরে আসছিল, তখন এক বাজারে গিয়ে হাতমুখ ধোয়ার জন্য পানি চায়। পানি দিয়ে মুখ ধুতেই সবাই দেখে এ তো তাদের এক দিনের মুখ্যমন্ত্রী! বালতি ভরে পানি এনে তাকে গোসল করানোর উদ্যোগ নেয় সবাই। এরই মধ্যে একজন বলে, ‘তিনি যেভাবে এক দিনে আমাদের দেশের জঞ্জাল সাফ করেছেন তাকে সেভাবেই পরিষ্কার করতে হবে।’ এই বলে সে এক বালতি দুধ এনে ঢেলে দেয় শিবাজি রাওয়ের শরীরে। এরপর দুর্নীতির অভিযোগে বলরাজ চৌহানের সরকারের পতন হয়। নতুন নির্বাচনে শিবাজি রাও মুখ্যমন্ত্রী হয়। এটা একটা সিনেমার কাহিনি। রুপালি পর্দায় যেটা সম্ভব দেখিয়েছেন পরিচালক এস শংকর, বাস্তবে তা যে সম্ভব নয় সেটা না বললেও চলে। তবে ছবির মূল বক্তব্য হলো একটি সরকার বা সরকারপ্রধান যদি সিদ্ধান্ত নেন, দেশ ও জনগণের জন্য হিতকর কিছু করবেন, তাহলে সেটা করা সম্ভব। তা করতে গেলে অনেক বাধাবিপত্তি হয়তো আসবে, শত্রুতা বৃদ্ধি পাবে। তবে সেসব তোয়াক্কা না করে নিজের সিদ্ধান্তে অটল থাকলে সাফল্য কম হোক বা বেশি, ধরা দেবেই। আমার আজকের নিবন্ধের উপজীব্য সেসব রাজনৈতিক গুরুগম্ভীর বিষয় নয়। বরং কথা বলতে চাচ্ছি ‘দুধ-গোসল’ নিয়ে। বাজারের লোকগুলো কর্দমাক্ত অনিল কাপুরকে দুধ দিয়ে গোসল করিয়ে পরিষ্কার করতে চেয়েছে। বাস্তবে দুধ দিয়ে গোসল করলে শরীর বা কোনো কিছুই পুরোপুরি পরিষ্কার হয় না। কেননা, দুধের আঠালো ননীর যে স্তর শরীরে লেগে যায়, তা পরিষ্কার করতে সাবান-পানির দরকার হয়। তারপরও আমরা কোনো অশুদ্ধ কাজকে শুদ্ধ করার প্রসঙ্গে দুধ দিয়ে ধুয়ে ফেলার উদাহরণ দিয়ে থাকে। প্রচলিত ধারণা হলো, কোনো কিছু দুধ দিয়ে ধৌত করা হলে তা শুদ্ধতা বা পবিত্রতা অর্জন করে। যেমন হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা তাদের মন্দিরের দেবতামূর্তি কিংবা শিবলিঙ্গকে দুধ দিয়ে পূতপবিত্র করে থাকে। বোধ করি সে ধর্মচর্চা থেকেই দুধ দিয়ে অপবিত্রতা দূর করার ধারণাটি মানবমনে প্রোথিত হয়ে থাকবে।

দুধ দিয়ে গোসলের অনেক ঘটনাই আমাদের দেশে মাঝেমধ্যে ঘটে থাকে। খুলনার একসময়ের সন্ত্রাসের মুকুটহীন সম্রাট এরশাদ শিকদারের কথা কারও নিশ্চয়ই ভুলে যাওয়ার কথা নয়। যিনি চাঁদাবাজি, অপহরণ, খুন, লাম্পট্য ও সন্ত্রাসের জন্য কিংবদন্তি হয়ে আছেন। সামান্য শ্রমিক থেকে রাজনৈতিক আশ্রয়প্রশ্রয়ে এরশাদ শিকদার হয়ে উঠেছিলেন সন্ত্রাসের মহিরুহ। তার বাহিনীর নামই পড়ে গিয়েছিল ‘এরশাদ বাহিনী’। শিল্পনগরী খুলনায় তার বিরুদ্ধে কথা বলার লোক ছিল না। কত মানুষকে হত্যা করে তাদের লাশ ভৈরব নদে সে ডুবিয়ে দিয়েছে তার হিসাব আজও পাওয়া যায়নি। ১৯৯৯ সালের ১১ আগস্ট তিনি গ্রেপ্তার হন। এরশাদ শিকদার গ্রেপ্তার হওয়ার পর পত্রিকায় পড়েছিলাম, প্রতিপক্ষের একজনকে হত্যার পর দুধ দিয়ে গোসল করেছিলেন তিনি। এরশাদ শিকদারের মনের কথা কারও জানার কথা নয়। তবে অনুমান করা যায়, প্রতিদ্বন্দ্বী ব্যক্তিটিকে হত্যা করাকে তিনি ‘পবিত্র কাজ’ মনে করেছিলেন। তাই কাজটি সম্পন্ন করে নিজেকে ‘পবিত্র’ করতে ‘দুধ-গোসল’-এর আয়োজন করেছিলেন। মানুষের রক্ত দিয়ে গোসল করা যার নেশা, সেই সিরিয়াল কিলার এরশাদ যখন দুধের মতো পবিত্র জলীয় পদার্থ সহযোগে গোসল করে আত্মতৃপ্তি লাভের চেষ্টা করেন, তখন সেটাকে বিকৃত আনন্দ না বলে উপায় থাকে না। 

যাই হোক, দুধ দিয়ে গোসলের ঘটনা মাঝেমধ্যে আমরা সংবাদপত্র মারফত জানতে পারি। কয়েক বছর আগে পত্রিকায় পড়েছিলাম, আওয়ামী লীগের দুর্নীতি-সন্ত্রাসে ক্ষুব্ধ হয়ে দলটির একজন তৃণমূল পর্যায়ের কর্মী দুধ দিয়ে গোসল করে দলের সঙ্গে সব সম্পর্ক ছিন্ন করার ঘোষণা দিয়েছিলেন। আবার ‘দুধে ধোয়া তুলসী পাতা’ বলে একটি প্রবচন প্রচলিত আছে আমাদের সমাজে। তুলসীপাতা হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের পূজা-অর্চনায় কাজে লাগে। তাই এটাকে পূতপবিত্র করে সে কাজে লাগানো হয়। কিন্তু তুলসী গাছ দেখলেই কুকুর পা উঁচিয়ে প্রাকৃতিক একটি কর্মসম্পাদন করে। তাই পূজার কাজে লাগানোর আগে দুধ দিয়ে সে পাতাকে ধুয়ে তাকে পবিত্র করে নিতে হয়। এজন্য হিন্দুদের বাড়িতে তুলসী গাছকে একটি উঁচু বেদিতে রাখা হয়; যাতে কুকুর তার নাগাল না পায়। তবে এখন শুধু হিন্দুদের বাড়িতে নয়, অনেক মুসলমানের বাড়িতেও তুলসী গাছ দেখা যায়। এর কারণ তুলসীপাতার ঔষধি গুণ। তুলসীপাতার রস সর্দি-কাশির জন্য অত্যন্ত উপকারী।

যাই হোক তুলসীপাতা নিয়ে তত্ত্বকথার কচকচানি বন্ধ করে দুধের প্রসঙ্গে যাই। সম্প্রতি গাজীপুরের কালিয়াকৈরে দুধ দিয়ে অফিস পবিত্র করার চেষ্টা করেছেন বিএনপির স্থানীয়  নেতা-কর্মীরা। ৮ আগস্ট বাংলাদেশ প্রতিদিনের খবরে বলা হয়েছে, ৫ আগস্ট গণ অভ্যুত্থানের প্রথম বর্ষপূর্তির মিছিলে অংশ নিতে বিএনপির একটি অংশ পতিত আওয়ামী লীগের কিছু কর্মীকে নব্য বিএনপি বানিয়ে দলীয় কার্যালয়ে আসার সুযোগ দিয়েছিল। দলটির নেতা-কর্মীদের পক্ষে এটা মেনে নেওয়া সম্ভব হয়নি। তারা মনে করছেন এতে গণ অভ্যুত্থানকে অপমান করা হয়েছে, দলের ভাবমূর্তি বিনষ্ট করা হয়েছে। তাই এর প্রতিবাদে প্রতীকীভাবে দলকে শুদ্ধ করতে ৬ আগস্ট ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা এক মণ দুধ ঢেলে অফিসটি ধুয়ে দিয়েছেন। ঘটনাটি অভিনব সন্দেহ নেই। তা ছাড়া দুধ দিয়ে ধুয়ে দিলেই অপবিত্র কোনো কিছু পবিত্র হয়ে যায় কি না, তা-ও প্রমাণিত নয়। তারপরও অনেকেই এরকম করেন। দুধের পবিত্রতার প্রচলিত ধারণা থেকেই সম্ভবত এর উৎপত্তি। কালিয়াকৈরের ছাত্রদলকর্মীরা দলীয় অফিসকে শুদ্ধ করার যে চিন্তা করেছেন তা অবশ্যই সমর্থনযোগ্য। তবে দুধ দিয়ে শুধু অফিস ধুলেই তা পবিত্র বা শুদ্ধ হয়ে যাবে, এমনটি ভাবা আসলে ঠিক নয়। একটি দলকে শুদ্ধ করতে প্রয়োজন দলটির নেতা-কর্মীদের আত্মশুদ্ধির অনুশীলন। দল বা এর নেতা-কর্মীদের মনমানসিকতার শুদ্ধতা অর্জন দুধে ধুয়ে নয়, তা করতে হবে দলীয় আদর্শের প্রতি অবিচল আস্থা ও তা অনুসরণের দ্বারা।

এটা অস্বীকার করার জো নেই যে মূল্যবোধের অবক্ষয়ের এই সময়ে দেশের প্রায় সব কটি রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীদের একটি অংশ আদর্শ বিচ্যুতির শিকার। তারা যতটা না আদর্শের চর্চা করে, তার চেয়ে কয়েক গুণ বেশি করে নেতাদের পায়ে তৈলমর্দন ও ধান্দাবাজি। বিশেষ করে ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীরা বিত্তবেসাত অর্জনের জন্য এমন কোনো পন্থা নেই যা অবলম্বন করেন না। এ ক্ষেত্রে নেতারাই তাদের পথপ্রদর্শক। একজন কর্মী যখন দেখেন, তিনি যাকে নেতা মানেন, তিনি অনৈতিক পথে দেদার আয় করছে, তখন সে ওই পথে যেতে অনুপ্রাণিত হয়। সদ্য বিগত সরকারটির অবস্থা দেখে এ সত্যটি সহজেই উপলব্ধি করা যায়। সরকারের শীর্ষ ব্যক্তি ও তার স্বজন-সুহৃদরা যেভাবে রাষ্ট্রীয় সম্পদ লুণ্ঠনে ব্যাপৃত থেকেছে, সেই প্রবণতা সারা দেশের নেতা-কর্মীদের মধ্যেও ভাইরাসের মতো ছড়িয়েছিল। রাজনৈতিক কর্মীদের মধ্যে যখন আদর্শের চর্চা কমে যায়, তখনই এ ধরনের অবস্থার সৃষ্টি হয়।

বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান তাঁর এক নিবন্ধে বলেছেন, ‘প্রশিক্ষিত কর্মীই একটি রাজনৈতিক দলের প্রাণ।’ তাঁর এ উক্তির সঙ্গে দ্বিমত প্রকাশের অবকাশ নেই। তবে প্রশ্ন হলো তিনি কোন প্রশিক্ষণের কথা বলেছেন। এটা বলার অপেক্ষা রাখে না, প্রেসিডেন্ট জিয়া রাজনৈতিক কর্মীদের আদর্শগত প্রশিক্ষণের কথাই বলেছেন। যেজন্য তিনি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন বিএনপির ‘রাজনীতি ও সমাজবিজ্ঞান প্রশিক্ষণ কেন্দ্র’। সেখানে প্রিন্সিপাল হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন এ কে এ ফিরোজ নুন। মন্ত্রী-এমপি থেকে শুরু করে বিভিন্ন স্তরের নেতাদের সে কেন্দ্রে প্রশিক্ষণ দেওয়া হতো। দলের চেয়ারম্যান জিয়াউর রহমান অনেক সেশনে উপস্থিত থেকে পরীক্ষা নিয়েছেন প্রশিক্ষণার্থীদের। সে ব্যবস্থা এখন আর নেই। তবে দলে একজন প্রশিক্ষণবিষয়ক সম্পাদক রয়েছেন। মাঝেমধ্যে কর্মশালা অনুষ্ঠিত হওয়ার খবরও পাওয়া যেত। এখন আর তার বালাই নেই।

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যবসায়ে বিসংবাদ
ব্যবসায়ে বিসংবাদ
মৌলবাদের উত্থান
মৌলবাদের উত্থান
আহলে বাইতের মর্যাদা অপরিসীম
আহলে বাইতের মর্যাদা অপরিসীম
থাকা না থাকার কথকতা
থাকা না থাকার কথকতা
জাদু সাফল্য কেড়ে নেয়
জাদু সাফল্য কেড়ে নেয়
রোহিঙ্গা সমস্যা
রোহিঙ্গা সমস্যা
শিক্ষায় সংকট
শিক্ষায় সংকট
স্বাস্থ্য খাতে পরনির্ভরতা
স্বাস্থ্য খাতে পরনির্ভরতা
ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি
ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি
সরকারের একটি সঠিক সিদ্ধান্ত
সরকারের একটি সঠিক সিদ্ধান্ত
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস
হজরত আলী (রা.)-এর হত্যাকাণ্ড
হজরত আলী (রা.)-এর হত্যাকাণ্ড
সর্বশেষ খবর
বসুন্ধরায় শাটল গাড়ি
বসুন্ধরায় শাটল গাড়ি

এই মাত্র | নগর জীবন

উপকরণ আমদানিতে ধস, উৎপাদন ব্যাহত
উপকরণ আমদানিতে ধস, উৎপাদন ব্যাহত

২৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ বাছাই: আর্জেন্টিনার শেষ দুই ম্যাচের প্রাথমিক স্কোয়াডে আছেন যারা
বিশ্বকাপ বাছাই: আর্জেন্টিনার শেষ দুই ম্যাচের প্রাথমিক স্কোয়াডে আছেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মাহিন সরকার বহিষ্কার
এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মাহিন সরকার বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হবে গলওয়ান উপত্যকা!
পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হবে গলওয়ান উপত্যকা!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনায় ট্রলার ডুবি, জেলেদের প্রচেষ্টায় উদ্ধার ১০ জন
মেঘনায় ট্রলার ডুবি, জেলেদের প্রচেষ্টায় উদ্ধার ১০ জন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মন্ত্রী সচিব এজেন্সি পুলিশ সিন্ডিকেট
মন্ত্রী সচিব এজেন্সি পুলিশ সিন্ডিকেট

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরও ছাড় দেবে বিএনপি
আরও ছাড় দেবে বিএনপি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডায়াবেটিস নিরাময়ে নতুন দিগন্ত
ডায়াবেটিস নিরাময়ে নতুন দিগন্ত

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আমিরাতে খালেদা জিয়ার ৮১ তম জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল
আমিরাতে খালেদা জিয়ার ৮১ তম জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শান্তি আনতে যুদ্ধবিরতি অপরিহার্য নয়: ট্রাম্প
শান্তি আনতে যুদ্ধবিরতি অপরিহার্য নয়: ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সাথে বৈঠক, হোয়াইট হাউসে জেলেনস্কি
ট্রাম্পের সাথে বৈঠক, হোয়াইট হাউসে জেলেনস্কি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাগৈতিহাসিক মহাসাগরের জীবনের রহস্য জানাবে এই তিমির জীবাশ্ম
প্রাগৈতিহাসিক মহাসাগরের জীবনের রহস্য জানাবে এই তিমির জীবাশ্ম

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজাকে অনাহারে রেখে দক্ষিণ সুদানে ত্রাণ পাঠাচ্ছে ইসরায়েল!
গাজাকে অনাহারে রেখে দক্ষিণ সুদানে ত্রাণ পাঠাচ্ছে ইসরায়েল!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসের সবচেয়ে ব্যয়বহুল বিয়ের আয়োজন করছেন রোনালদো-জর্জিনা?
ইতিহাসের সবচেয়ে ব্যয়বহুল বিয়ের আয়োজন করছেন রোনালদো-জর্জিনা?

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় স্কুল চলাকালীন সহকারী শিক্ষককে মারধরের অভিযোগ
গাইবান্ধায় স্কুল চলাকালীন সহকারী শিক্ষককে মারধরের অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ দফা দাবিতে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছে ববি শিক্ষার্থীরা
৩ দফা দাবিতে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছে ববি শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর
চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাসিনার বিরুদ্ধে মামলায় ট্রাইব্যুনালে ১২ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ
হাসিনার বিরুদ্ধে মামলায় ট্রাইব্যুনালে ১২ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক দিন বাড়ল ডাকসু নির্বাচনের মনোনয়ন পত্র বিতরণ ও গ্রহণের সময়
এক দিন বাড়ল ডাকসু নির্বাচনের মনোনয়ন পত্র বিতরণ ও গ্রহণের সময়

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কোনাতের জন্য রিয়ালের কাছে ৩৫ মিলিয়ন ইউরো চায় লিভারপুল
কোনাতের জন্য রিয়ালের কাছে ৩৫ মিলিয়ন ইউরো চায় লিভারপুল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে ওয়াকিটকির বার্তা ফাঁসের ঘটনায় পুলিশ কনস্টেবল গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ওয়াকিটকির বার্তা ফাঁসের ঘটনায় পুলিশ কনস্টেবল গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সূর্যবংশীকে এশিয়া কাপে চান ভারতের সাবেক অধিনায়ক
সূর্যবংশীকে এশিয়া কাপে চান ভারতের সাবেক অধিনায়ক

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাজার বহুমুখী করতে নভেম্বরে আন্তর্জাতিক সোর্সিং মেলা করা হবে
বাজার বহুমুখী করতে নভেম্বরে আন্তর্জাতিক সোর্সিং মেলা করা হবে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মত  হামাস
সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মত  হামাস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৪ সালের শ্রেষ্ঠ বিমানসেনা ও এমওডিসিদের সম্মাননা প্রদান
২০২৪ সালের শ্রেষ্ঠ বিমানসেনা ও এমওডিসিদের সম্মাননা প্রদান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল
ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার
এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুরাইনে ফুটপাতে পড়েছিল দুই লাশ
জুরাইনে ফুটপাতে পড়েছিল দুই লাশ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে ‘বন্ধু নির্বাচন ও না’ বলতে শেখা বিষয়ক আলোচনা সভা
রংপুরে ‘বন্ধু নির্বাচন ও না’ বলতে শেখা বিষয়ক আলোচনা সভা

৬ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ
থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম
সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?

১৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু
সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার
সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত
ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের
এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা
প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত
গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম
স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন
কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার
যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল
কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার
সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব
চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী
প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হরিণের সঙ্গে ধাক্কা, প্রাক্তন বিশ্ব সুন্দরী সেনিয়া অ্যালেক্সান্ড্রোভার মর্মান্তিক মৃত্যু
হরিণের সঙ্গে ধাক্কা, প্রাক্তন বিশ্ব সুন্দরী সেনিয়া অ্যালেক্সান্ড্রোভার মর্মান্তিক মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘যদি আমি না বলতাম, তাহলেও সমস্যা তৈরি হতো’
‘যদি আমি না বলতাম, তাহলেও সমস্যা তৈরি হতো’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও
আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমান ঘনিষ্ঠ এলভিস যাদবের বাড়িতে গুলি, দায় স্বীকার করল ‘ভাউ গ্যাং’
সালমান ঘনিষ্ঠ এলভিস যাদবের বাড়িতে গুলি, দায় স্বীকার করল ‘ভাউ গ্যাং’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডাকসু নির্বাচনে ভিপি পদে লড়বেন উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ভিপি পদে লড়বেন উমামা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লিভ টুগেদারের বিরুদ্ধে আবারও সোচ্চার কঙ্গনা
লিভ টুগেদারের বিরুদ্ধে আবারও সোচ্চার কঙ্গনা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
এক বেডের জন্য ৭০ জনের অপেক্ষা
এক বেডের জন্য ৭০ জনের অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জনপ্রিয় তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু
জনপ্রিয় তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু

শোবিজ

মনোনয়নপত্র নিল বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন
মনোনয়নপত্র নিল বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

মধ্যপ্রাচ্যের ২৫ শতাংশ কয়েদি বাংলাদেশি
মধ্যপ্রাচ্যের ২৫ শতাংশ কয়েদি বাংলাদেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ ব্যাংককে পূর্ণাঙ্গ স্বায়ত্তশাসনের উদ্যোগ
বাংলাদেশ ব্যাংককে পূর্ণাঙ্গ স্বায়ত্তশাসনের উদ্যোগ

শিল্প বাণিজ্য

নিগার বাহিনীর প্রস্তুতি নিয়ে প্রশ্ন
নিগার বাহিনীর প্রস্তুতি নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

বঙ্গোপসাগর অপেক্ষা করছে তার উপহার নিয়ে
বঙ্গোপসাগর অপেক্ষা করছে তার উপহার নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সাত মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক
বিএনপির সাত মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক

নগর জীবন

শুল্ক থেকেও বড় আতঙ্ক এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন
শুল্ক থেকেও বড় আতঙ্ক এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে তিন প্রার্থী মাঠে, তৎপর অন্যরাও
বিএনপি থেকে তিন প্রার্থী মাঠে, তৎপর অন্যরাও

নগর জীবন

নৌকাবাইচে মানুষের ঢল
নৌকাবাইচে মানুষের ঢল

পেছনের পৃষ্ঠা

দর্শক মন ছুঁয়েছে ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক উইশ কার্ড
দর্শক মন ছুঁয়েছে ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক উইশ কার্ড

শোবিজ

১৩১ সহকারী কর কমিশনার বদলি, ৯ কর্মকর্তা বরখাস্ত
১৩১ সহকারী কর কমিশনার বদলি, ৯ কর্মকর্তা বরখাস্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

গুলি করে তিন পুলিশ, জুতা দিয়ে মাড়িয়ে চেহারা বিকৃত
গুলি করে তিন পুলিশ, জুতা দিয়ে মাড়িয়ে চেহারা বিকৃত

প্রথম পৃষ্ঠা

শেবাচিম হাসপাতালে কমপ্লিট শাটডাউনের হুঁশিয়ারি
শেবাচিম হাসপাতালে কমপ্লিট শাটডাউনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌন্দর্য ছড়াচ্ছে সেঞ্চুরি প্ল্যান্ট
সৌন্দর্য ছড়াচ্ছে সেঞ্চুরি প্ল্যান্ট

পেছনের পৃষ্ঠা

থাকা না থাকার কথকতা
থাকা না থাকার কথকতা

সম্পাদকীয়

ঢাকার বাইরে এখনো মব জাস্টিস চলছে
ঢাকার বাইরে এখনো মব জাস্টিস চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী দোসররা নাশকতার চেষ্টায়
আওয়ামী দোসররা নাশকতার চেষ্টায়

প্রথম পৃষ্ঠা

সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মিত্ররা ধোঁয়াশায় ফলাফল নিয়ে
মিত্ররা ধোঁয়াশায় ফলাফল নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরির শাস্তি দেওয়ায় খুন জামায়াত নেতাকে
চুরির শাস্তি দেওয়ায় খুন জামায়াত নেতাকে

দেশগ্রাম

মৌলবাদের উত্থান
মৌলবাদের উত্থান

সম্পাদকীয়

ভারত সফরে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত সফরে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক চেয়ারম্যানসহ ২১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক চেয়ারম্যানসহ ২১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্যদের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ
অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্যদের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

দেশগ্রাম

নির্বাচনি প্রস্তুতি জেনেছে আইআরআই
নির্বাচনি প্রস্তুতি জেনেছে আইআরআই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষ, বোমা নিক্ষেপ পুলিশের গাড়িতে
বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষ, বোমা নিক্ষেপ পুলিশের গাড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ে বিসংবাদ
ব্যবসায়ে বিসংবাদ

সম্পাদকীয়