শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৭ অক্টোবর, ২০২৫

চিকিৎসা ক্ষেত্রে দেশের মানুষের ভোগান্তি!

ড. মুহাম্মদ ইসমাইল হোসেন
প্রিন্ট ভার্সন
চিকিৎসা ক্ষেত্রে দেশের মানুষের ভোগান্তি!

প্রায় ৪০ বছর আগে দৈনিক ইত্তেফাকে ‘বিড়ম্বিত চিকিৎসা প্রার্থী এবং চিকিৎসক সমাজ’ শিরোনামে একটি লেখায় চিকিৎসকদের উদ্দেশে আমি প্রশ্ন তুলে বলেছিলাম, ‘যে শপথ গ্রহণের মাধ্যমে তারা চিকিৎসা পেশায় এসেছেন, কর্মক্ষেত্রে সেই শপথ তারা পালন করছেন কিনা?’ আর সেই লেখাটি প্রকাশিত হওয়ার পর অনেকেই প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে কেউ কেউ আমাকে সাধুবাদ জানালেও পাশাপাশি দু-একজন আমার প্রতি সাবধান বাণীও উচ্চারণ করেছিলেন। যাদের একজন ছিলেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক ডা. আহসানউল্লাহ। ডা. আহসানউল্লাহ আমার প্রিয়ভাজন এবং তিনি আমাকে বলেছিলেন, ‘ভাই ডাক্তারদের আপনি চেনেন না বা তাদের সংগঠনের ক্ষমতাও আপনি জানেন না, ডাক্তারদের বিষয়ে আপনি যেসব কথা লিখেছেন, তাতে আপনার বিরুদ্ধে তাদের কেউবা সংগঠনের পক্ষ থেকে মামলা ঠুকে দেওয়া হতে পারে!’ সে সময় বয়স কম থাকায় ভয়ভীতিও কম ছিল, সুতরাং আমার সুহৃদ ডাক্তারের সেই কথাটি মোটেও আমাকে বিচলিত করতে পারেনি। বরং তারও বছর বিশেক পর অমর একুশের বইমেলায় আমার লেখা প্রবন্ধগুলো সংকলিত করে ‘জ্বলছে মানুষ চলছে দেশ’ নামক গ্রন্থটিতে প্রকাশক কর্তৃক ইত্তেফাকে প্রকাশিত সেই লেখাটি স্থান দেওয়ার বিষয়টিতেও আমি সম্মতি প্রদান করেছিলাম। তারপর আরও ২০ বছর পার হয়ে বর্তমান বয়সে এসে মামলা-মোকদ্দমার কথা শুনলে আমার মনটা আর আগের মতো শক্ত থাকে না; কোনো অনিয়ম বা অন্যায়-অনাচারের বিরুদ্ধে কথা বলতে গেলে বা কোনো কিছু লিখতে গেলে মনটাকে যেন আগের মতো বলিষ্ঠ স্থানে নিয়ে যেতে পারি না। আবার এসব ক্ষেত্রে আমাদের দেশের বিচারব্যবস্থার যে অবস্থা সেদিকে তাকালেও অপরাধীদের বিরুদ্ধে কিছু বলতে যাওয়া বোকামিই মনে হয়। কারণ চারদিকে অপরাধীদেরই যেন জয়জয়কার! কিন্তু এত কিছু সত্ত্বেও সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রে অন্যায়, অবিচার, অপরাধের ঘটনাগুলো দেখেশুনে সেসব বিষয়ে আমরা সবাই যে একদম চুপচাপ থাকতে পারব না সে কথাটিও আবার সত্যি! এ অবস্থায় চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমাদের দেশে অবহেলা, অব্যবস্থাপনা, অন্যায়ের যে চিত্র ফুটে উঠেছে, দেশের মানুষের ভোগান্তির যেসব রকমফের ঘটে চলেছে এবং কোনো সরকারই যে এসবের প্রতিকার করে উঠতে পারছে না সেসবের বিরুদ্ধেও আমাদের কারও না কারও কথা বলা দরকার বলেই মনে করি। কারণ চিকিৎসাসেবার নামে চোখের সামনে ঘটে যাওয়া অন্যায়, অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড, একশ্রেণির হাসপাতাল ব্যবসায়ী এবং ডাক্তারদের অনৈতিক এবং বেআইনি কার্যক্রম দেখেশুনে নিজেকে আড়াল করে মুখে কুলুপ এঁটে থাকাটাও একধরনের অপরাধ বলেই বিবেচিত হওয়া উচিত। সুতরাং আর কথা না বাড়িয়ে তেমন সব দু-একটি ঘটনা জেনে নিয়ে সেসব বিষয়েই কিছু বলা যাক।

আমাদের দেশের সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালের কেচ্ছাকাহিনি বলতে গেলে অনেক কিছুই উল্লেখ করতে হয়, পত্রিকার স্বল্পপরিসরে যা সম্ভব নয়। কারণ সরকারি হাসপাতালের ওষুধ চুরি থেকে শুরু করে টিকিট কাউন্টারে দালালের দৌরাত্ম্য, নির্ধারিত সময়ে ডাক্তারের অনুপস্থিতি, ডাক্তার হিসেবে সরকারি চাকরি করার পাশাপাশি ব্যক্তিগত ক্লিনিক পরিচালনা, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ওষুধ ক্রয় সিন্ডিকেট ইত্যাদি ঘটনায় অনেক চিকিৎসক আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িত এবং এসব ঘটনা সবাই জানেন বিধায় সেসব কথা আর নাই বা উল্লেখ করলাম! অতঃপর রাজধানী ঢাকা শহরের বড় বড় নামিদামি কিছু হাসপাতালে চিকিৎসার নামে যা চলছে, যেভাবে মানুষের গলা কাটা হচ্ছে, রোগীদের ওপর অন্যায়, অত্যাচার চালানো হচ্ছে, ঠকানো হচ্ছে তেমন একটি ঘটনার কথা উল্লেখ করেই লেখাটির উপসংহার টানতে চাই।

স্থান রাজধানীর নামকরা একটি বেসরকারি হাসপাতাল। ভিভিআইপি রোগীর পদচারণে যে হাসপাতালটি কিছুদিনের মধ্যেই মিডিয়ায় ব্যাপক প্রচার-প্রচারণা লাভ করেছে। ফলে হাসপাতালটির ব্যবসায়ে ব্যাপক প্রসার ঘটায় দিনরাত সেখানে রোগী গিজগিজ করে! আর সেই হাসপাতালেরই অভ্যন্তরে সাধারণ রোগীদের ক্ষেত্রে কী ঘটনা ঘটে বা কী ঘটানো হয়, এখানে তারই একটি বাস্তব চিত্র তুলে ধরতে চাই।

হাসপাতালটির গ্যাস্ট্রো-এন্ট্রো বিভাগে কয়েকজন ডাক্তার থাকলেও তাদের মধ্যে একজনের অবস্থা রমরমা। সেখানে গেলেই ফ্রন্ট ডেস্কে থাকা লোকজন তাকে দিয়ে পরীক্ষানিরীক্ষা করানোর জন্যই তৎপরতা দেখান। সে অবস্থায় গত ১৫ সেপ্টেম্বর একজন রোগীর এন্ডোস্কোপি এবং ক্লোনস্কোপির তারিখ দিয়ে পূর্বদিন সন্ধ্যার খাবার গ্রহণের পর আর কিছু না খেয়ে খালি পেটে হাসপাতাল ফার্মেসি থেকে Mannitol স্যালাইন কিনে সকাল ১০টায় আসতে বলা হয়। রোগীটি সেসব পালন করে স্যালাইনসহ সংশ্লিষ্ট কাউন্টারে উপস্থিত হন। পরীক্ষানিরীক্ষার ফি বাবদ মোটা অঙ্কের টাকা পরিশোধের পর তাকে ভিতরে নিয়ে পাঁচ-ছয় দফায় স্যালাইন খাইয়ে চার ঘণ্টা ধরে পেট পরিষ্কার করিয়ে পেটে অবশিষ্ট কোনো পার্টিকেল না থাকার প্রমাণ দেখে বেলা ৩টার পর ডিউটি নার্স তাকে প্রসিডিউর রুমে নিয়ে জানান যে পনেরো-বিশ মিনিট পরই ডাক্তার এসে প্রসিডিউর শুরু করে দেবেন। অতঃপর প্রসিডিউর রুমের দরজায় নার্সসহ অন্য টেকনিশিয়ানরা উৎসুকভাবে ডাক্তারের অপেক্ষায় থাকাবস্থায় ত্রিশ মিনিট পার হয়ে গেলেও ডাক্তার না আসায় জানা গেল  তিনি একটি মিটিংয়ে। অল্প কিছুক্ষণের মধ্যেই চলে আসবেন।  এ ঘটনার এক ঘণ্টা পরও ডাক্তার না আসায় রোগী নিজেই প্রশ্ন করায় তারা জানান, মিটিং শেষে তিনি চেম্বারে ফিরে আবার রোগী দেখা শুরু করেছেন। দুজন রোগী দেখে এখনই চলে আসবেন। সে অবস্থায় ভুক্তভোগী নার্সদের জানান তিনি একজন উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস ইত্যাদি রোগে রোগাক্রান্ত বৃদ্ধ মানুষ, ১৮ ঘণ্টা তিনি অভুক্ত। তার শরীরে কাঁপুনি শুরু হয়েছে! এ কথা শোনার পর উপস্থিত নার্সরা রোগীর হাতে করে রাখা ক্যানুলার মাধ্যমে তাকে স্যালাইন প্রয়োগ করেন। আরও অনেকক্ষণ পার হলেও ডাক্তার না আসায় দরজায় অপেক্ষারত নার্সরা জানান, রোগী দেখা শেষ হয়েছে। এখন তিনি রুম লক করে ভিতরে অবস্থান করে টেলিফোনে কথা বলছেন, স্যারের পরিবার স্পেনে আছে। এত সব ঘটনার আরও অনেকক্ষণ পর এবারে তারা বলাবলি করলেন যে নামাজ পড়ে তিনি প্রসিডিউর রুমে আসবেন। অতঃপর আরও ত্রিশ-পঁয়ত্রিশ মিনিট পর বিকাল ৫টার দিকে তিনি এসে রোগীকে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে তাকে ধমকে বললেন, ‘যান বিছানায় যান, আপনি আমার রিদম্ নষ্ট করে দিয়েছেন!’ অর্থাৎ রোগীর শরীরের কাঁপুনি, স্যালাইন প্রদান ইত্যাদি ঘটনা তার জন্য নার্স-কর্মচারীরদের অপেক্ষার ঘটনাটি জানতে পেরে ক্ষিপ্ত হয়ে তিনি রোগীর সঙ্গে দুর্ব্যবহার করেন! সে অবস্থায় ভুক্তভোগী এমন একজন ক্রোধান্বিত ডাক্তার দ্বারা এন্ডোস্কোপি, ক্লোনস্কোপির মতো স্পর্শকাতর প্রসিডিউর করাতে না চেয়ে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনাটির প্রতিবাদস্বরূপ বাড়ি ফিরে যেতে চাইলেও অবশেষে বিছানায় শুয়ে পড়ার সঙ্গে সঙ্গেই তাকে অচেতন করার দেড়-দুই ঘণ্টা পর সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার দিকে তিনি চেতনা ফিরে পেলে একজন জুনিয়র ডাক্তার এসে তার হাতে রিপোর্ট ধরিয়ে দিয়ে বলেন তার পেটে নতুন করে (ফ্রেশ) ক্ষত (হেমারেজ) সৃষ্টি হয়ে সেখান থেকে রক্তক্ষরণ হওয়ায় সেই রক্ত বন্ধ করতে ব্যবস্থা গ্রহণ, ইনজেকশন প্রদান ইত্যাদি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হয়েছে বিধায় অতিরিক্ত আরও টাকা জমা করার জন্য মোটা অঙ্কের একটি বিলও ধরিয়ে দেন। রোগী তার এটেনডেন্টের মাধ্যমে ক্রেডিট কার্ডে সে অর্থও পরিশোধ করার পর তার পাকস্থলীতে নতুন ক্ষত এবং হেমারেজের বিষয়টি নিয়ে ডাক্তারের সঙ্গে কথা বলতে চাইলে বলা হয়, আজকে তার সঙ্গে কথা বলা সম্ভব নয়। যে রিপোর্টগুলো করাতে বলা হয়েছে সেগুলো করিয়ে পরশু দিন আসুন। তার পরদিন ডাক্তার বিদেশ চলে যাবেন। সে অবস্থায় ভুক্তভোগী তার হাতে প্রদত্ত সেদিনের পরীক্ষার রিপোর্ট দেখে বলেন আর কী পরীক্ষা করাবেন, আমার লিভারের টেস্ট করাতে আমি এখানে আসিনি। এসেছিলাম এন্ডোস্কোপি, ক্লোনস্কোপি টেস্ট করাতে। কিন্তু আপনারা কি একটা মেশিনে আমার লিভারও পরীক্ষা করেছেন। যার প্রয়োজন ছিল না। তারপর আবারও লিভারের জন্য রক্ত পরীক্ষাসহ পেটের আলটাসনোগ্রাম এবং অন্য আরও বিশ-বাইশ পদের পরীক্ষা কেন করাতে হবে? প্রত্যুত্তরে রোগীকে জানানো হয়, চিকিৎসক একজন লিভার বিশেষজ্ঞও বটে এবং তাকে হাসপাতালের যেসব কক্ষে টেস্টগুলো করাতে হবে সেসব বিভাগের রুম নম্বর উল্লেখ করে টেস্টগুলো করিয়ে ১৭ তারিখে আসতে বলা হয়! উল্লেখ্য যেসব টেস্টের কথা বলা হয় তার বেশ কয়েকটি টেস্ট আগে করানো ছিল এবং নথিতে তা দেওয়া হয়েছিল বিধায় ভুক্তভোগী দুর্বল শরীরে সেদিন টেস্ট না করিয়ে বাড়ি ফিরে যান এবং এক দিন পর নির্ধারিত সময়ে হাসপাতালে উপস্থিত হলে পুনরায় ডাক্তার দেখানোর ফি বাবদ অর্থ জমা করিয়ে বসতে বলা হয় এবং আশ্চর্যজনক ঘটনা হলো সেদিনও নির্ধারিত সময়ের দুই ঘণ্টা পর তাকে ডাকা হয়! অতঃপর ডাক্তারের সামনে বসে যেসব রিপোর্ট নথিতে ছিল তাকে সেসব দেখানো হলে, তিনি বলেন ওসব তিনি আগেই দেখেছেন। এক মাসের পুরাতন রিপোর্ট, নতুন করে আবার করাতে হবে। সে অবস্থায় নতুন করে আরও ২০-২২টি রিপোর্ট করানোর প্রয়োজনীয়তার বিষয়ে প্রশ্ন করায় চিকিৎসক তার সহকারীর উদ্দেশে বিরক্তির সুরে বলে ওঠেন, ‘এই ওনার রিপোর্টের তালিকা কিছুটা কমিয়ে দাও!’ এ অবস্থায় পরশু দিনের এন্ডোস্কোপি রিপোর্টে নতুন হেমারেজে ফ্রেশ ব্লাড যাওয়ার বিষয়টি তোলা হলে চিকিৎসক বলেন, এসব ম্যানেজমেন্টের জন্য আপনাকে এখানে ভর্তি হতে হবে। যা আমি লিখে দিচ্ছি! জবাবে রোগী কিছু বলতে চাইলে এবার তিনি কিছুটা উত্তেজিত হয়ে বলেন, ‘আপনার সাথে তো এত কথা বলা যাবে না। আপনি তো কিছু বোঝেন না!’ অবশেষে রোগী আর কোনো কিছু না বলে বের হয়ে তার সহকারীর উদ্দেশে বলেন, ‘আপনি তো শুনলেন, রোগীর সঙ্গে ডাক্তার সাহেবের এমন খারাপ আচরণের কারণ কি?’ তখন তিনি জানান যে উনি কাল বিদেশ চলে যাবেন তো!

লেখাটি আর দীর্ঘায়িত না করে উপসংহারে বলতে চাই, যে ঘটনাটি এখানে তুলে ধরা হলো তার সম্পূর্ণ প্রমাণ আমার হাতে আছে। ইচ্ছা করলে বর্তমান সরকারের স্বাস্থ্য উপদেষ্টা থেকে শুরু করে, স্বাস্থ্য বিভাগের ডিজি মহোদয় লোক পাঠিয়ে আমার কাছ থেকে সেসব প্রমাণপত্র নিয়ে যেতে পারেন এবং এসব অন্যায়, অনিয়মের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারেন। কিন্তু দেশের স্বাস্থ্য খাত যাদের হাতে ন্যস্ত সেসব কর্তা ব্যক্তি এদিকে যাবেন বলে মনে হয় না! কারণ তারা যদি তেমন মনমানসিকতা বা শক্তিসামর্থ্য নিয়ে স্বাস্থ্য বিভাগ পরিচালনা করতেন, তাহলে তো চিকিৎসা ক্ষেত্রে দেশের মানুষকে এত সব অসহনীয় ভোগান্তি সহ্য করতে হতো না। এ ক্ষেত্রে এত অনিয়ম, অনাচার, দুর্নীতি দানা বেঁধে উঠতে পারত না!

তারপরও দেশের স্বাস্থ্য বিভাগের কিছু অনিয়ম, অন্যায়, দুর্নীতির কথা এবং তথ্য দেশের মানুষের সামনে তুলে ধরার প্রয়োজনীয়তা এবং এ ক্ষেত্রে নিজের দায়বদ্ধতা পালনের দৃষ্টিকোণ থেকে কথাগুলো না বলেও থাকতে পারলাম না! কারণ আমার দৃঢ় বিশ্বাস একদিন না একদিন এদেশ থেকে স্বাস্থ্য খাতের এসব অন্যায়, অনিয়ম, দুর্নীতি বন্ধ হবেই। দেশের অন্যান্য ক্ষেত্রের অনিয়ম-দুর্নীতির বিরুদ্ধে জেন-জির বন্ধুরা রুখে দাঁড়িয়ে সেসব লুটেরা চক্রের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলায় লুটেরা চক্র যেভাবে দেশের মানুষের কাছে গণশত্রু হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে, একইভাবে স্বাস্থ্য খাতে ভালো মানুষের মুখোশধারী অর্থলিপ্সু অমানুষদেরও এ দেশের মানুষ একদিন কাঠগড়ায় দাঁড় করাবে!  আর সেদিনটির জন্য আমরা না আরও কিছুদিন অপেক্ষা করব, একটি সুন্দর এবং পরিচ্ছন্ন স্বাস্থ্য খাত আমরা দেখে যেতে না পারলেও আগামী প্রজন্ম যেন সে সুযোগ পায়, সেজন্য না হয় আমরা এ বয়সেও শরীরের বাকি শক্তিটুকু দিয়েই যুদ্ধ করে যাব!

 

লেখক : কলামিস্ট, বীর মুক্তিযোদ্ধা

এই বিভাগের আরও খবর
আয়াতুল কুরসি
আয়াতুল কুরসি
বাণিজ্যে স্থবিরতা
বাণিজ্যে স্থবিরতা
ডেঙ্গুর থাবা
ডেঙ্গুর থাবা
‘নাই’ হয়ে যাচ্ছে দিঘিগুলো
‘নাই’ হয়ে যাচ্ছে দিঘিগুলো
ব্যবহারের রকমসকম
ব্যবহারের রকমসকম
রসুলের প্রতি ভালোবাসা আমাদের ইমানি দায়িত্ব
রসুলের প্রতি ভালোবাসা আমাদের ইমানি দায়িত্ব
বেগমপাড়া
বেগমপাড়া
বেপরোয়া চাঁদাবাজি
বেপরোয়া চাঁদাবাজি
স্মরণ : প্রিন্সিপাল আবদুল হামিদ
স্মরণ : প্রিন্সিপাল আবদুল হামিদ
জ্বলন্ত চিতায় ক্ষমতার দম্ভের সমাপ্তি
জ্বলন্ত চিতায় ক্ষমতার দম্ভের সমাপ্তি
গণহত্যাকারীদের বিচার হতে হবে
গণহত্যাকারীদের বিচার হতে হবে
নড়বড়ে রেলপথ
নড়বড়ে রেলপথ
সর্বশেষ খবর
রুশ ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোনে পশ্চিমা যন্ত্রাংশ পাওয়া গেছে
রুশ ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোনে পশ্চিমা যন্ত্রাংশ পাওয়া গেছে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলে নাসার রোভার তুলল রহস্যময় ছবি, ধূমকেতু না ভিনগ্রহী যান?
মঙ্গলে নাসার রোভার তুলল রহস্যময় ছবি, ধূমকেতু না ভিনগ্রহী যান?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সিরিয়ায় প্রথম সংসদ নির্বাচনের ফল প্রকাশ
সিরিয়ায় প্রথম সংসদ নির্বাচনের ফল প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্ঘটনার কবলে দক্ষিণী অভিনেতা বিজয়
দুর্ঘটনার কবলে দক্ষিণী অভিনেতা বিজয়

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এইচআরএসএসের প্রতিবেদন : এক মাসেই ধর্ষণের শিকার ৫৫ নারী-শিশু
এইচআরএসএসের প্রতিবেদন : এক মাসেই ধর্ষণের শিকার ৫৫ নারী-শিশু

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় দর্শকদের হতাশ করল ‘দ্য স্ম্যাশিং পাম্পকিনস’
ভারতীয় দর্শকদের হতাশ করল ‘দ্য স্ম্যাশিং পাম্পকিনস’

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৫ বছরের শিশুটিকে নির্মমভাবে হত্যা করল মাদকাসক্ত বাবা
৫ বছরের শিশুটিকে নির্মমভাবে হত্যা করল মাদকাসক্ত বাবা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বছরের প্রথম সুপারমুন
বছরের প্রথম সুপারমুন

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার ওপেনারের সেঞ্চুরির রেকর্ড
দক্ষিণ আফ্রিকার ওপেনারের সেঞ্চুরির রেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তালিকা হচ্ছে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তার
তালিকা হচ্ছে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে আমরা ঐক্যবদ্ধ  : আমির খসরু
ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে আমরা ঐক্যবদ্ধ  : আমির খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সকালে ঢাকায় নেমেই বিকেলে অনুশীলনে হামজা
সকালে ঢাকায় নেমেই বিকেলে অনুশীলনে হামজা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবারণা পূর্ণিমায় ফানুসে রঙিন হলো কুয়াকাটার আকাশ
প্রবারণা পূর্ণিমায় ফানুসে রঙিন হলো কুয়াকাটার আকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাউজানে অপহৃত ব্যবসায়ী উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৪
রাউজানে অপহৃত ব্যবসায়ী উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৪

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কর ব্যবস্থার উন্নয়নে ৯ সদস্যের জাতীয় টাস্কফোর্স কমিটি গঠন
কর ব্যবস্থার উন্নয়নে ৯ সদস্যের জাতীয় টাস্কফোর্স কমিটি গঠন

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অধ্যক্ষ, প্রধান শিক্ষক ও সুপার পদে নিয়োগ কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশ
অধ্যক্ষ, প্রধান শিক্ষক ও সুপার পদে নিয়োগ কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে মহিলা দলের উঠান বৈঠক
সোনারগাঁয়ে মহিলা দলের উঠান বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআইইউবি পরিদর্শনে কানাডিয়ান হাইকমিশনের প্রতিনিধি দল
এআইইউবি পরিদর্শনে কানাডিয়ান হাইকমিশনের প্রতিনিধি দল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাইমন হলিডেজের শ্রীলঙ্কা ভ্রমণ প্যাকেজে প্রাইম ব্যাংকের গ্রাহকদের জন্য বিশেষ ছাড়
সাইমন হলিডেজের শ্রীলঙ্কা ভ্রমণ প্যাকেজে প্রাইম ব্যাংকের গ্রাহকদের জন্য বিশেষ ছাড়

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

দেশের ক্রিকেট উন্নয়নের প্রেমে পড়ে গেছি: নবনির্বাচিত সভাপতি
দেশের ক্রিকেট উন্নয়নের প্রেমে পড়ে গেছি: নবনির্বাচিত সভাপতি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিস্টার নুডলস বাজারে নিয়ে এলো রামেন
মিস্টার নুডলস বাজারে নিয়ে এলো রামেন

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বরগুনায় আওয়ামী লীগের ৩ নেতা গ্রেফতার
বরগুনায় আওয়ামী লীগের ৩ নেতা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের বিক্ষোভে উত্তাল মাদাগাস্কার, প্রেসিডেন্টের পদত্যাগ দাবি
ফের বিক্ষোভে উত্তাল মাদাগাস্কার, প্রেসিডেন্টের পদত্যাগ দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা খাতে জিডিপির ৫ শতাংশ বরাদ্দের দাবি
শিক্ষা খাতে জিডিপির ৫ শতাংশ বরাদ্দের দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি পরিকল্পনা কি বাস্তব, নাকি প্রতিশ্রুতির ফাঁদ?
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি পরিকল্পনা কি বাস্তব, নাকি প্রতিশ্রুতির ফাঁদ?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বরিশালে একসঙ্গে পাঁচ সন্তানের জন্ম
বরিশালে একসঙ্গে পাঁচ সন্তানের জন্ম

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বরিশালে টাইফয়েড টিকাদানের ২৫ শতাংশ রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন
বরিশালে টাইফয়েড টিকাদানের ২৫ শতাংশ রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে সুপারি পাড়তে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বাগেরহাটে সুপারি পাড়তে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ মঙ্গলবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ মঙ্গলবার

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কে পাচ্ছেন বিএনপির মনোনয়ন, বাছাই কৌশল জানালেন তারেক রহমান
কে পাচ্ছেন বিএনপির মনোনয়ন, বাছাই কৌশল জানালেন তারেক রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্নের হুঁশিয়ারি পুতিনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্নের হুঁশিয়ারি পুতিনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১-২ বছর ধরে এভাবেই খেলছি: সাইফ হাসান
১-২ বছর ধরে এভাবেই খেলছি: সাইফ হাসান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্রুতই দেশে ফিরে আসব, নির্বাচনে অংশ নেব : বিবিসি বাংলাকে তারেক রহমান
দ্রুতই দেশে ফিরে আসব, নির্বাচনে অংশ নেব : বিবিসি বাংলাকে তারেক রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশের চেয়ে অনেক পিছিয়ে ছিলাম: রশিদ
ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশের চেয়ে অনেক পিছিয়ে ছিলাম: রশিদ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরও দুটি জাতীয় দিবস চালু করছে সরকার
আরও দুটি জাতীয় দিবস চালু করছে সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেফ এক্সিট খুঁজতে উপদেষ্টাদের কষ্ট করতে হবে না : রুমিন ফারহানা
সেফ এক্সিট খুঁজতে উপদেষ্টাদের কষ্ট করতে হবে না : রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

চিকিৎসায় নোবেল পেলেন ৩ বিজ্ঞানী
চিকিৎসায় নোবেল পেলেন ৩ বিজ্ঞানী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদলে যোগ দিলেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ৫ শতাধিক শিক্ষার্থী
ছাত্রদলে যোগ দিলেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ৫ শতাধিক শিক্ষার্থী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক পদে বিজয়ী হলেন যারা
বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক পদে বিজয়ী হলেন যারা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘উপদেষ্টাদের অনেকেই সেফ এক্সিটের কথা ভাবছেন’
‘উপদেষ্টাদের অনেকেই সেফ এক্সিটের কথা ভাবছেন’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতে ১৫ স্ত্রী নিয়ে আফ্রিকান রাজা, ভিডিও ভাইরাল
আমিরাতে ১৫ স্ত্রী নিয়ে আফ্রিকান রাজা, ভিডিও ভাইরাল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাপ্রধানের বক্তব্য বিকৃতি ও অপপ্রচারের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিবৃতি
সেনাপ্রধানের বক্তব্য বিকৃতি ও অপপ্রচারের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিবৃতি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্র সমর্পণে সম্মত হওয়ার খবর ‘ভিত্তিহীন’ : হামাস
অস্ত্র সমর্পণে সম্মত হওয়ার খবর ‘ভিত্তিহীন’ : হামাস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আটক ফরাসি সংসদ সদস্যরা অনশনে
ইসরায়েলে আটক ফরাসি সংসদ সদস্যরা অনশনে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনো ব্যক্তি নয়, মাস্টারমাইন্ড গণতন্ত্রকামী জনগণ : তারেক রহমান
কোনো ব্যক্তি নয়, মাস্টারমাইন্ড গণতন্ত্রকামী জনগণ : তারেক রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন উদ্যোগ, এক ভিসায় ভ্রমণ করা যাবে উপসাগরীয় ছয় দেশ
নতুন উদ্যোগ, এক ভিসায় ভ্রমণ করা যাবে উপসাগরীয় ছয় দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ঘণ্টা পর লিফট থেকে বের করা হলো নীলাঞ্জনা নীলাকে
এক ঘণ্টা পর লিফট থেকে বের করা হলো নীলাঞ্জনা নীলাকে

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমেরিকা পৌঁছালো পাকিস্তানি বিরল খনিজের প্রথম চালান
আমেরিকা পৌঁছালো পাকিস্তানি বিরল খনিজের প্রথম চালান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দামে রেকর্ড, ভরি ছাড়াল দুই লাখ টাকা
স্বর্ণের দামে রেকর্ড, ভরি ছাড়াল দুই লাখ টাকা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রথমবারের মতো মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায় আমিরাত সুন্দরী
প্রথমবারের মতো মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায় আমিরাত সুন্দরী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানে আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন তদন্তের সিদ্ধান্ত নেবে ইউএনএইচআরসি
আফগানিস্তানে আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন তদন্তের সিদ্ধান্ত নেবে ইউএনএইচআরসি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম লাইফ সাপোর্টে
শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম লাইফ সাপোর্টে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাউদকান্দি উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান সুমন গ্রেফতার
দাউদকান্দি উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান সুমন গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে ইলিশ রপ্তানি কমে মাত্র ১৪৫ টন: নেপথ্যে যে কারণ
ভারতে ইলিশ রপ্তানি কমে মাত্র ১৪৫ টন: নেপথ্যে যে কারণ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের কথাও শুনছে না ইসরায়েল, দুই দিনে গাজায় নিহত শতাধিক
ট্রাম্পের কথাও শুনছে না ইসরায়েল, দুই দিনে গাজায় নিহত শতাধিক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহরুখ-আরিয়ানের মধ্যে একটি বড় মিল ও অমিল রয়েছে: করণ জোহর
শাহরুখ-আরিয়ানের মধ্যে একটি বড় মিল ও অমিল রয়েছে: করণ জোহর

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেষ সাক্ষীকে আজ জেরা করবেন শেখ হাসিনার আইনজীবী
শেষ সাক্ষীকে আজ জেরা করবেন শেখ হাসিনার আইনজীবী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়ির গহীন জঙ্গলে ইউপিডিএফের গোপন আস্তানার সন্ধান
খাগড়াছড়ির গহীন জঙ্গলে ইউপিডিএফের গোপন আস্তানার সন্ধান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচনের দিন হবে গণভোট
নির্বাচনের দিন হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের আঁতুড়ঘরে আত্মবিশ্বাসী বিএনপি, মনোনয়ন চান পাঁচ নেতা
জামায়াতের আঁতুড়ঘরে আত্মবিশ্বাসী বিএনপি, মনোনয়ন চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

ছাত্রদলে যোগ দিলেন বৈষম্যবিরোধী পাঁচ শতাধিক শিক্ষার্থী
ছাত্রদলে যোগ দিলেন বৈষম্যবিরোধী পাঁচ শতাধিক শিক্ষার্থী

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্রিকেটের উন্নয়নে কাজ করতে চান ইশতিয়াক
ক্রিকেটের উন্নয়নে কাজ করতে চান ইশতিয়াক

মাঠে ময়দানে

কর ফাঁকি রোধে নতুন উদ্যোগ
কর ফাঁকি রোধে নতুন উদ্যোগ

শিল্প বাণিজ্য

মোবাইল ব্যাংকিংয়ে এগিয়ে নারী
মোবাইল ব্যাংকিংয়ে এগিয়ে নারী

শিল্প বাণিজ্য

গাজায় টানা বোমা বর্ষণ
গাজায় টানা বোমা বর্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

লাখো মানুষ পানিবন্দি
লাখো মানুষ পানিবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

পানামা পেপারস থেকে বেগমপাড়া
পানামা পেপারস থেকে বেগমপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক তিন গভর্নর ও ভারতীয়সহ ১৯ জনের তথ্য চেয়েছে দুদক
সাবেক তিন গভর্নর ও ভারতীয়সহ ১৯ জনের তথ্য চেয়েছে দুদক

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটের সিদ্ধান্ত নিইনি
নির্বাচনি জোটের সিদ্ধান্ত নিইনি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে কসোভোর রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে কসোভোর রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিশ্চয়তার মেঘ কেটে গেছে
অনিশ্চয়তার মেঘ কেটে গেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্মী নিয়োগে বাংলাদেশ-সৌদি আরব চুক্তি
কর্মী নিয়োগে বাংলাদেশ-সৌদি আরব চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুম-খুন-অপরাধে দায়মুক্তি নিয়ে কিছু বলেননি সেনাপ্রধান
গুম-খুন-অপরাধে দায়মুক্তি নিয়ে কিছু বলেননি সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

২ লাখ ছাড়াল সোনার ভরি
২ লাখ ছাড়াল সোনার ভরি

প্রথম পৃষ্ঠা

শাপলাই চায় এনসিপি, আজ ফের ইসিকে চিঠি
শাপলাই চায় এনসিপি, আজ ফের ইসিকে চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিরক্ষা শিল্পে আগ্রহ তুরস্কের
প্রতিরক্ষা শিল্পে আগ্রহ তুরস্কের

প্রথম পৃষ্ঠা

পবিত্র কোরআন অবমাননার ঘটনায় বিচার দাবি
পবিত্র কোরআন অবমাননার ঘটনায় বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির সাবেক মহাসচিবের স্বজনকে জিম্মি!
বিএনপির সাবেক মহাসচিবের স্বজনকে জিম্মি!

পেছনের পৃষ্ঠা

রং চটা জিন্সের প্যান্ট পরা...
রং চটা জিন্সের প্যান্ট পরা...

শোবিজ

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত নেই বাম দলের কেউ
মাঠে বিএনপি জামায়াত নেই বাম দলের কেউ

নগর জীবন

ঢাকাই ছবির জনপ্রিয় যত জুটি
ঢাকাই ছবির জনপ্রিয় যত জুটি

শোবিজ

এবার দুর্ধর্ষ খলনায়ক তৌকীর
এবার দুর্ধর্ষ খলনায়ক তৌকীর

শোবিজ

চলছে জেরা এগোচ্ছে বিচার
চলছে জেরা এগোচ্ছে বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ামের আগুন ঘিরে রহস্য নেপথ্য শনাক্তে পিবিআই
বিয়ামের আগুন ঘিরে রহস্য নেপথ্য শনাক্তে পিবিআই

পেছনের পৃষ্ঠা

তালিকা হচ্ছে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তার
তালিকা হচ্ছে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসায় নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী
চিকিৎসায় নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী

প্রথম পৃষ্ঠা