শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৭ অক্টোবর, ২০২৫

চিকিৎসা ক্ষেত্রে দেশের মানুষের ভোগান্তি!

ড. মুহাম্মদ ইসমাইল হোসেন
প্রিন্ট ভার্সন
চিকিৎসা ক্ষেত্রে দেশের মানুষের ভোগান্তি!

প্রায় ৪০ বছর আগে দৈনিক ইত্তেফাকে ‘বিড়ম্বিত চিকিৎসা প্রার্থী এবং চিকিৎসক সমাজ’ শিরোনামে একটি লেখায় চিকিৎসকদের উদ্দেশে আমি প্রশ্ন তুলে বলেছিলাম, ‘যে শপথ গ্রহণের মাধ্যমে তারা চিকিৎসা পেশায় এসেছেন, কর্মক্ষেত্রে সেই শপথ তারা পালন করছেন কিনা?’ আর সেই লেখাটি প্রকাশিত হওয়ার পর অনেকেই প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে কেউ কেউ আমাকে সাধুবাদ জানালেও পাশাপাশি দু-একজন আমার প্রতি সাবধান বাণীও উচ্চারণ করেছিলেন। যাদের একজন ছিলেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক ডা. আহসানউল্লাহ। ডা. আহসানউল্লাহ আমার প্রিয়ভাজন এবং তিনি আমাকে বলেছিলেন, ‘ভাই ডাক্তারদের আপনি চেনেন না বা তাদের সংগঠনের ক্ষমতাও আপনি জানেন না, ডাক্তারদের বিষয়ে আপনি যেসব কথা লিখেছেন, তাতে আপনার বিরুদ্ধে তাদের কেউবা সংগঠনের পক্ষ থেকে মামলা ঠুকে দেওয়া হতে পারে!’ সে সময় বয়স কম থাকায় ভয়ভীতিও কম ছিল, সুতরাং আমার সুহৃদ ডাক্তারের সেই কথাটি মোটেও আমাকে বিচলিত করতে পারেনি। বরং তারও বছর বিশেক পর অমর একুশের বইমেলায় আমার লেখা প্রবন্ধগুলো সংকলিত করে ‘জ্বলছে মানুষ চলছে দেশ’ নামক গ্রন্থটিতে প্রকাশক কর্তৃক ইত্তেফাকে প্রকাশিত সেই লেখাটি স্থান দেওয়ার বিষয়টিতেও আমি সম্মতি প্রদান করেছিলাম। তারপর আরও ২০ বছর পার হয়ে বর্তমান বয়সে এসে মামলা-মোকদ্দমার কথা শুনলে আমার মনটা আর আগের মতো শক্ত থাকে না; কোনো অনিয়ম বা অন্যায়-অনাচারের বিরুদ্ধে কথা বলতে গেলে বা কোনো কিছু লিখতে গেলে মনটাকে যেন আগের মতো বলিষ্ঠ স্থানে নিয়ে যেতে পারি না। আবার এসব ক্ষেত্রে আমাদের দেশের বিচারব্যবস্থার যে অবস্থা সেদিকে তাকালেও অপরাধীদের বিরুদ্ধে কিছু বলতে যাওয়া বোকামিই মনে হয়। কারণ চারদিকে অপরাধীদেরই যেন জয়জয়কার! কিন্তু এত কিছু সত্ত্বেও সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রে অন্যায়, অবিচার, অপরাধের ঘটনাগুলো দেখেশুনে সেসব বিষয়ে আমরা সবাই যে একদম চুপচাপ থাকতে পারব না সে কথাটিও আবার সত্যি! এ অবস্থায় চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমাদের দেশে অবহেলা, অব্যবস্থাপনা, অন্যায়ের যে চিত্র ফুটে উঠেছে, দেশের মানুষের ভোগান্তির যেসব রকমফের ঘটে চলেছে এবং কোনো সরকারই যে এসবের প্রতিকার করে উঠতে পারছে না সেসবের বিরুদ্ধেও আমাদের কারও না কারও কথা বলা দরকার বলেই মনে করি। কারণ চিকিৎসাসেবার নামে চোখের সামনে ঘটে যাওয়া অন্যায়, অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড, একশ্রেণির হাসপাতাল ব্যবসায়ী এবং ডাক্তারদের অনৈতিক এবং বেআইনি কার্যক্রম দেখেশুনে নিজেকে আড়াল করে মুখে কুলুপ এঁটে থাকাটাও একধরনের অপরাধ বলেই বিবেচিত হওয়া উচিত। সুতরাং আর কথা না বাড়িয়ে তেমন সব দু-একটি ঘটনা জেনে নিয়ে সেসব বিষয়েই কিছু বলা যাক।

আমাদের দেশের সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালের কেচ্ছাকাহিনি বলতে গেলে অনেক কিছুই উল্লেখ করতে হয়, পত্রিকার স্বল্পপরিসরে যা সম্ভব নয়। কারণ সরকারি হাসপাতালের ওষুধ চুরি থেকে শুরু করে টিকিট কাউন্টারে দালালের দৌরাত্ম্য, নির্ধারিত সময়ে ডাক্তারের অনুপস্থিতি, ডাক্তার হিসেবে সরকারি চাকরি করার পাশাপাশি ব্যক্তিগত ক্লিনিক পরিচালনা, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ওষুধ ক্রয় সিন্ডিকেট ইত্যাদি ঘটনায় অনেক চিকিৎসক আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িত এবং এসব ঘটনা সবাই জানেন বিধায় সেসব কথা আর নাই বা উল্লেখ করলাম! অতঃপর রাজধানী ঢাকা শহরের বড় বড় নামিদামি কিছু হাসপাতালে চিকিৎসার নামে যা চলছে, যেভাবে মানুষের গলা কাটা হচ্ছে, রোগীদের ওপর অন্যায়, অত্যাচার চালানো হচ্ছে, ঠকানো হচ্ছে তেমন একটি ঘটনার কথা উল্লেখ করেই লেখাটির উপসংহার টানতে চাই।

স্থান রাজধানীর নামকরা একটি বেসরকারি হাসপাতাল। ভিভিআইপি রোগীর পদচারণে যে হাসপাতালটি কিছুদিনের মধ্যেই মিডিয়ায় ব্যাপক প্রচার-প্রচারণা লাভ করেছে। ফলে হাসপাতালটির ব্যবসায়ে ব্যাপক প্রসার ঘটায় দিনরাত সেখানে রোগী গিজগিজ করে! আর সেই হাসপাতালেরই অভ্যন্তরে সাধারণ রোগীদের ক্ষেত্রে কী ঘটনা ঘটে বা কী ঘটানো হয়, এখানে তারই একটি বাস্তব চিত্র তুলে ধরতে চাই।

হাসপাতালটির গ্যাস্ট্রো-এন্ট্রো বিভাগে কয়েকজন ডাক্তার থাকলেও তাদের মধ্যে একজনের অবস্থা রমরমা। সেখানে গেলেই ফ্রন্ট ডেস্কে থাকা লোকজন তাকে দিয়ে পরীক্ষানিরীক্ষা করানোর জন্যই তৎপরতা দেখান। সে অবস্থায় গত ১৫ সেপ্টেম্বর একজন রোগীর এন্ডোস্কোপি এবং ক্লোনস্কোপির তারিখ দিয়ে পূর্বদিন সন্ধ্যার খাবার গ্রহণের পর আর কিছু না খেয়ে খালি পেটে হাসপাতাল ফার্মেসি থেকে Mannitol স্যালাইন কিনে সকাল ১০টায় আসতে বলা হয়। রোগীটি সেসব পালন করে স্যালাইনসহ সংশ্লিষ্ট কাউন্টারে উপস্থিত হন। পরীক্ষানিরীক্ষার ফি বাবদ মোটা অঙ্কের টাকা পরিশোধের পর তাকে ভিতরে নিয়ে পাঁচ-ছয় দফায় স্যালাইন খাইয়ে চার ঘণ্টা ধরে পেট পরিষ্কার করিয়ে পেটে অবশিষ্ট কোনো পার্টিকেল না থাকার প্রমাণ দেখে বেলা ৩টার পর ডিউটি নার্স তাকে প্রসিডিউর রুমে নিয়ে জানান যে পনেরো-বিশ মিনিট পরই ডাক্তার এসে প্রসিডিউর শুরু করে দেবেন। অতঃপর প্রসিডিউর রুমের দরজায় নার্সসহ অন্য টেকনিশিয়ানরা উৎসুকভাবে ডাক্তারের অপেক্ষায় থাকাবস্থায় ত্রিশ মিনিট পার হয়ে গেলেও ডাক্তার না আসায় জানা গেল  তিনি একটি মিটিংয়ে। অল্প কিছুক্ষণের মধ্যেই চলে আসবেন।  এ ঘটনার এক ঘণ্টা পরও ডাক্তার না আসায় রোগী নিজেই প্রশ্ন করায় তারা জানান, মিটিং শেষে তিনি চেম্বারে ফিরে আবার রোগী দেখা শুরু করেছেন। দুজন রোগী দেখে এখনই চলে আসবেন। সে অবস্থায় ভুক্তভোগী নার্সদের জানান তিনি একজন উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস ইত্যাদি রোগে রোগাক্রান্ত বৃদ্ধ মানুষ, ১৮ ঘণ্টা তিনি অভুক্ত। তার শরীরে কাঁপুনি শুরু হয়েছে! এ কথা শোনার পর উপস্থিত নার্সরা রোগীর হাতে করে রাখা ক্যানুলার মাধ্যমে তাকে স্যালাইন প্রয়োগ করেন। আরও অনেকক্ষণ পার হলেও ডাক্তার না আসায় দরজায় অপেক্ষারত নার্সরা জানান, রোগী দেখা শেষ হয়েছে। এখন তিনি রুম লক করে ভিতরে অবস্থান করে টেলিফোনে কথা বলছেন, স্যারের পরিবার স্পেনে আছে। এত সব ঘটনার আরও অনেকক্ষণ পর এবারে তারা বলাবলি করলেন যে নামাজ পড়ে তিনি প্রসিডিউর রুমে আসবেন। অতঃপর আরও ত্রিশ-পঁয়ত্রিশ মিনিট পর বিকাল ৫টার দিকে তিনি এসে রোগীকে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে তাকে ধমকে বললেন, ‘যান বিছানায় যান, আপনি আমার রিদম্ নষ্ট করে দিয়েছেন!’ অর্থাৎ রোগীর শরীরের কাঁপুনি, স্যালাইন প্রদান ইত্যাদি ঘটনা তার জন্য নার্স-কর্মচারীরদের অপেক্ষার ঘটনাটি জানতে পেরে ক্ষিপ্ত হয়ে তিনি রোগীর সঙ্গে দুর্ব্যবহার করেন! সে অবস্থায় ভুক্তভোগী এমন একজন ক্রোধান্বিত ডাক্তার দ্বারা এন্ডোস্কোপি, ক্লোনস্কোপির মতো স্পর্শকাতর প্রসিডিউর করাতে না চেয়ে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনাটির প্রতিবাদস্বরূপ বাড়ি ফিরে যেতে চাইলেও অবশেষে বিছানায় শুয়ে পড়ার সঙ্গে সঙ্গেই তাকে অচেতন করার দেড়-দুই ঘণ্টা পর সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার দিকে তিনি চেতনা ফিরে পেলে একজন জুনিয়র ডাক্তার এসে তার হাতে রিপোর্ট ধরিয়ে দিয়ে বলেন তার পেটে নতুন করে (ফ্রেশ) ক্ষত (হেমারেজ) সৃষ্টি হয়ে সেখান থেকে রক্তক্ষরণ হওয়ায় সেই রক্ত বন্ধ করতে ব্যবস্থা গ্রহণ, ইনজেকশন প্রদান ইত্যাদি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হয়েছে বিধায় অতিরিক্ত আরও টাকা জমা করার জন্য মোটা অঙ্কের একটি বিলও ধরিয়ে দেন। রোগী তার এটেনডেন্টের মাধ্যমে ক্রেডিট কার্ডে সে অর্থও পরিশোধ করার পর তার পাকস্থলীতে নতুন ক্ষত এবং হেমারেজের বিষয়টি নিয়ে ডাক্তারের সঙ্গে কথা বলতে চাইলে বলা হয়, আজকে তার সঙ্গে কথা বলা সম্ভব নয়। যে রিপোর্টগুলো করাতে বলা হয়েছে সেগুলো করিয়ে পরশু দিন আসুন। তার পরদিন ডাক্তার বিদেশ চলে যাবেন। সে অবস্থায় ভুক্তভোগী তার হাতে প্রদত্ত সেদিনের পরীক্ষার রিপোর্ট দেখে বলেন আর কী পরীক্ষা করাবেন, আমার লিভারের টেস্ট করাতে আমি এখানে আসিনি। এসেছিলাম এন্ডোস্কোপি, ক্লোনস্কোপি টেস্ট করাতে। কিন্তু আপনারা কি একটা মেশিনে আমার লিভারও পরীক্ষা করেছেন। যার প্রয়োজন ছিল না। তারপর আবারও লিভারের জন্য রক্ত পরীক্ষাসহ পেটের আলটাসনোগ্রাম এবং অন্য আরও বিশ-বাইশ পদের পরীক্ষা কেন করাতে হবে? প্রত্যুত্তরে রোগীকে জানানো হয়, চিকিৎসক একজন লিভার বিশেষজ্ঞও বটে এবং তাকে হাসপাতালের যেসব কক্ষে টেস্টগুলো করাতে হবে সেসব বিভাগের রুম নম্বর উল্লেখ করে টেস্টগুলো করিয়ে ১৭ তারিখে আসতে বলা হয়! উল্লেখ্য যেসব টেস্টের কথা বলা হয় তার বেশ কয়েকটি টেস্ট আগে করানো ছিল এবং নথিতে তা দেওয়া হয়েছিল বিধায় ভুক্তভোগী দুর্বল শরীরে সেদিন টেস্ট না করিয়ে বাড়ি ফিরে যান এবং এক দিন পর নির্ধারিত সময়ে হাসপাতালে উপস্থিত হলে পুনরায় ডাক্তার দেখানোর ফি বাবদ অর্থ জমা করিয়ে বসতে বলা হয় এবং আশ্চর্যজনক ঘটনা হলো সেদিনও নির্ধারিত সময়ের দুই ঘণ্টা পর তাকে ডাকা হয়! অতঃপর ডাক্তারের সামনে বসে যেসব রিপোর্ট নথিতে ছিল তাকে সেসব দেখানো হলে, তিনি বলেন ওসব তিনি আগেই দেখেছেন। এক মাসের পুরাতন রিপোর্ট, নতুন করে আবার করাতে হবে। সে অবস্থায় নতুন করে আরও ২০-২২টি রিপোর্ট করানোর প্রয়োজনীয়তার বিষয়ে প্রশ্ন করায় চিকিৎসক তার সহকারীর উদ্দেশে বিরক্তির সুরে বলে ওঠেন, ‘এই ওনার রিপোর্টের তালিকা কিছুটা কমিয়ে দাও!’ এ অবস্থায় পরশু দিনের এন্ডোস্কোপি রিপোর্টে নতুন হেমারেজে ফ্রেশ ব্লাড যাওয়ার বিষয়টি তোলা হলে চিকিৎসক বলেন, এসব ম্যানেজমেন্টের জন্য আপনাকে এখানে ভর্তি হতে হবে। যা আমি লিখে দিচ্ছি! জবাবে রোগী কিছু বলতে চাইলে এবার তিনি কিছুটা উত্তেজিত হয়ে বলেন, ‘আপনার সাথে তো এত কথা বলা যাবে না। আপনি তো কিছু বোঝেন না!’ অবশেষে রোগী আর কোনো কিছু না বলে বের হয়ে তার সহকারীর উদ্দেশে বলেন, ‘আপনি তো শুনলেন, রোগীর সঙ্গে ডাক্তার সাহেবের এমন খারাপ আচরণের কারণ কি?’ তখন তিনি জানান যে উনি কাল বিদেশ চলে যাবেন তো!

লেখাটি আর দীর্ঘায়িত না করে উপসংহারে বলতে চাই, যে ঘটনাটি এখানে তুলে ধরা হলো তার সম্পূর্ণ প্রমাণ আমার হাতে আছে। ইচ্ছা করলে বর্তমান সরকারের স্বাস্থ্য উপদেষ্টা থেকে শুরু করে, স্বাস্থ্য বিভাগের ডিজি মহোদয় লোক পাঠিয়ে আমার কাছ থেকে সেসব প্রমাণপত্র নিয়ে যেতে পারেন এবং এসব অন্যায়, অনিয়মের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারেন। কিন্তু দেশের স্বাস্থ্য খাত যাদের হাতে ন্যস্ত সেসব কর্তা ব্যক্তি এদিকে যাবেন বলে মনে হয় না! কারণ তারা যদি তেমন মনমানসিকতা বা শক্তিসামর্থ্য নিয়ে স্বাস্থ্য বিভাগ পরিচালনা করতেন, তাহলে তো চিকিৎসা ক্ষেত্রে দেশের মানুষকে এত সব অসহনীয় ভোগান্তি সহ্য করতে হতো না। এ ক্ষেত্রে এত অনিয়ম, অনাচার, দুর্নীতি দানা বেঁধে উঠতে পারত না!

তারপরও দেশের স্বাস্থ্য বিভাগের কিছু অনিয়ম, অন্যায়, দুর্নীতির কথা এবং তথ্য দেশের মানুষের সামনে তুলে ধরার প্রয়োজনীয়তা এবং এ ক্ষেত্রে নিজের দায়বদ্ধতা পালনের দৃষ্টিকোণ থেকে কথাগুলো না বলেও থাকতে পারলাম না! কারণ আমার দৃঢ় বিশ্বাস একদিন না একদিন এদেশ থেকে স্বাস্থ্য খাতের এসব অন্যায়, অনিয়ম, দুর্নীতি বন্ধ হবেই। দেশের অন্যান্য ক্ষেত্রের অনিয়ম-দুর্নীতির বিরুদ্ধে জেন-জির বন্ধুরা রুখে দাঁড়িয়ে সেসব লুটেরা চক্রের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলায় লুটেরা চক্র যেভাবে দেশের মানুষের কাছে গণশত্রু হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে, একইভাবে স্বাস্থ্য খাতে ভালো মানুষের মুখোশধারী অর্থলিপ্সু অমানুষদেরও এ দেশের মানুষ একদিন কাঠগড়ায় দাঁড় করাবে!  আর সেদিনটির জন্য আমরা না আরও কিছুদিন অপেক্ষা করব, একটি সুন্দর এবং পরিচ্ছন্ন স্বাস্থ্য খাত আমরা দেখে যেতে না পারলেও আগামী প্রজন্ম যেন সে সুযোগ পায়, সেজন্য না হয় আমরা এ বয়সেও শরীরের বাকি শক্তিটুকু দিয়েই যুদ্ধ করে যাব!

 

লেখক : কলামিস্ট, বীর মুক্তিযোদ্ধা

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৫৫ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া
ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া

১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া
ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার
সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা

৪৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট
কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা
কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে
খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ
আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা