শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

নবীজি (সা.)-এর সিরাতে আছে আমাদের মুক্তির দিশা

শায়খ আহমাদুল্লাহ
প্রিন্ট ভার্সন
নবীজি (সা.)-এর সিরাতে আছে আমাদের মুক্তির দিশা

রসুল (সা.) ১২ রবিউল আউয়াল জন্মগ্রহণ করেছেন, এটা ঐতিহাসিকদের অনেকগুলো মতের একটি মত। এর বাইরেও আরও অনেক মত রয়েছে। তবে এ মতটি প্রসিদ্ধি লাভ করার কারণে পৃথিবীজুড়েই রবিউল আউয়াল মাসে নব উদ্যমে নবীজি (সা.)-এর জীবনী চর্চা ও আলোচনা শুরু হয়। যদিও বছরজুড়েই নবীজি (সা.)-এর জীবন নিয়ে আমাদের চর্চা করা দরকার। এর ফলে রসুল (সা.)-এর প্রতি আমাদের ভালোবাসা বৃদ্ধি পাবে। রসুল (সা.) বলেছেন, তোমাদের কেউ ততক্ষণ মুমিন হতে পারবে না, যতক্ষণ না আমি তার কাছে তার পিতা, তার সন্তান ও সমগ্র মানুষের চেয়ে প্রিয় না হব। (বোখারি)।

ভালোবাসা চর্চার বিষয়। চর্চা না করলে ভালোবাসা মরে যায়। চর্চা করলে ভালোবাসা বৃদ্ধি পায়। আমরা নবীজি (সা.)-এর সৌরভময় জীবন নিয়ে যত আলোচনা করব, তাঁর প্রতি আমাদের মুগ্ধতা তত বৃদ্ধি পাবে। আমরা বিমোহিত হব। এর ফলে তাঁর প্রতি আমাদের ভালোবাসাও উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাবে। পৃথিবীর নানা প্রান্তে আমরা প্রায়ই অমুসলিমদের মুসলমান হওয়ার সংবাদ শুনতে পাই। অমুসলিমরা প্রধানত দুটি কারণে ইসলাম গ্রহণ করে। এক. কোরআন চর্চা। দুই. রসুল (সা.)-এর জীবনী চর্চা। কোরআন এমন এক অমোঘ বাণী, যার ভিতর কোনো ত্রুটি নেই। অনেক অমুসলিম ত্রুটি খোঁজার উদ্দেশে কোরআন পড়তে গিয়ে এর ঐশী স্পর্শে মুসলমান হয়েছে। আবার নবীজি (সা.)-এর চরিত্র এমন সৌরভময়, আলোকজ্জ্বল, ঘোর শত্রুও তাঁকে নিয়ে গবেষণা করে মুগ্ধ হয়েছে। এ কারণে শত্রুতার বীজ বপন করতে এসে তাঁর জীবদ্দশায় অনেক মানুষ মুসলমান হয়েছে। আবার এ যুগেও বহু মানুষ তাঁর সিরাতের সান্নিধ্যে এসে মুসলমান হচ্ছে।

নবীজি (সা.)-এর চরিত্র এতটাই মাধুর্যমণ্ডিত এবং পূতপবিত্র ছিল, স্বয়ং আল্লাহ তাঁর উত্তম চরিত্রের সার্টিফিকেট দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, নিশ্চয়ই আপনি (হে মোহাম্মদ) সুমহান চরিত্রের অধিকারী (সুরা আল-কলম)। আম্মাজান আয়েশা (রা.) বলেছেন, তাঁর চরিত্র ছিল কোরআনময় (মুসলিম)। অর্থাৎ নবীজি (সা.)-এর প্রতিটি কথা, কাজ, আচরণ ছিল কোরআনের বাস্তব রূপ। কোরআনে যা আদেশ করা হয়েছে, তিনি তা পালন করতেন এবং যা নিষেধ করা হয়েছে, তিনি তা থেকে বিরত থাকতেন। এ কারণে কোরআনের অনুসরণ করতে হলে আমাদের রসুলের অনুসরণ করতে হবে। রসুলের (সা.) অনুসরণের মাঝেই সুপ্ত আছে কোরআনের অনুসরণ। মহান আল্লাহ নবীজি (সা.)-এর ব্যাপারে বলেছেন, ‘আর আমি আপনার জন্য আপনার জিকিরকে (স্মরণ) উচ্চ করে দিয়েছি।’ (সুরা ইনশিরাহ)। এ আয়াত নবীজি (সা.)-এর জন্য কতটা ধ্রুব সত্য, তা আমরা চারপাশে তাকালেই বুঝতে পারব। নামাজের জন্য প্রতিদিন পাঁচবার আজান দেওয়া হয়। আজানে মুয়াজ্জিন উচ্চকণ্ঠে ঘোষণা দেন : আশহাদু আন্না মুহাম্মাদার রসুলুল্লাহ। অর্থাৎ আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে মোহাম্মদ (সা.) আল্লাহর রসুল। ভৌগোলিক তারতম্যের কারণে সারা পৃথিবীজুড়ে প্রায় সারাক্ষণই কোথাও না কোথাও আজান হতে থাকে। আর সেই আজানে মুয়াজ্জিন নবীজি (সা.)-এর বড়ত্বের ঘোষণা দিতে থাকেন। নবীজি (সা.)-এর রিসালাতের এ ঘোষণা দিনরাত ২৪ ঘণ্টা কখনোই বন্ধ হয় না। আবার পৃথিবীতে যাঁর জীবনী সবচেয়ে বেশি লেখা হয়েছে, তিনি মুহাম্মদ (সা.)। এ মুহূর্তে আপনি যখন লেখাটি পড়ছেন, তখনো হয়তো পৃথিবীর কোনো এক প্রান্তে কোনো এক লেখক হৃদয়ের সবটুকু আবেগ ঢেলে দিয়ে নবীজি (সা.)-এর জীবনী লিখে চলেছেন। পৃথিবীজুড়ে লাখ লাখ পাঠক হয়তো এ মুহূর্তে পড়ে চলেছে নবীজি (সা.)-কে নিয়ে লেখা সুবাসিত কোনো বই। ফলে আল্লাহ যে বলেছেন, তিনি তাঁর রসুল (সা.)-এর স্মরণকে উচ্চকিত করেছেন, তা এসব উদাহরণ থেকে দিবালোকের মতো পরিষ্কার।  পৃথিবীতে বহু তারকা এসেছে, বহু তারকা গত হয়েছে। কিন্তু পৃথিবীবাসী নবীজি (সা.) যেভাবে ভালোবেসেছে, অন্য কোনো তারকাকে তাঁর সিকিভাগও ভালোবাসেনি। ২০০ বছর আগে জন্ম নেওয়া কোনো তারকাকে আজ যদি গালি দেওয়া হয়, তবে তার প্রতিবাদ করার মানুষ পাওয়া যায় না। কিন্তু প্রায় ১ হাজার ৫০০ বছর আগে যে মানুষটি চলে গেলেন, তিনি আজও এতটাই প্রাসঙ্গিক, আলোচিত এবং ভালোবাসায় সিক্ত যে তাঁকে কেউ গালি দিলে সারা পৃথিবী ক্ষোভে ফেটে পড়ে। কোটি কোটি মানুষের হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হয়। এটাই নবীজি (সা.)-এর প্রতি উম্মতের অনাবিল ভালোবাসার নমুনা। মহান আল্লাহ তাঁর রসুলকে আমাদের জন্য অনুপম আদর্শ হিসেবে প্রেরণ করেছেন। তাঁর জীবনের সবকিছুই আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ পাথেয় ও নির্দেশনা। এ কারণে সাহাবিগণ সিরাত চর্চাকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিতেন। আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.), আবদুল্লাহ ইবনে আমর ইবনুল আস (রা.) এবং বারা ইবনে আজিব (রহ.) তাঁদের ছাত্রদের রসুলের জীবনী শিক্ষা দিতের এবং তাঁরা তা সংরক্ষণ করতেন। হোসাইন (রা.)-এর পুত্র আলি বলেন, ‘আমদেরকে কোরআনের সুরা যেমন গুরুত্বের সঙ্গে শিক্ষা দেওয়া হতো, রসুল (সা.)-এর জিহাদ ও অভিযানগুলোর ইতিহাসও সেভাবে শিক্ষা দেওয়া হতো।’

বর্তমানে বিভিন্ন পেশার অসংখ্য সফল মানুষ পাওয়া যাচ্ছে। বৈষয়িক উন্নতির প্রতিযোগিতা চলছে সব জায়গায়। কিন্তু ভালো মানুষ হওয়ার প্রতিযোগিতা কোথাও নেই। এ সংকটময় মুহূর্তে, প্রজন্মকে ভালো মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে রসুল (সা.)-এর সিরাত পাঠ, পর্যালোচনা ও তাঁর আদর্শ অনুসরণের কোনো বিকল্প নেই।

জুমার মিম্বর থেকে গ্রন্থনা : সাব্বির জাদিদ

এই বিভাগের আরও খবর
দারিদ্র্য ভয়ংকর
দারিদ্র্য ভয়ংকর
রাজনৈতিক সংকট
রাজনৈতিক সংকট
অবারিত হোক ইতিহাসের পথ
অবারিত হোক ইতিহাসের পথ
ঋণ প্রবৃদ্ধি
ঋণ প্রবৃদ্ধি
বিচার বিভাগ
বিচার বিভাগ
শিশু হাসপাতালটা কি হবে না?
শিশু হাসপাতালটা কি হবে না?
নবীজির নির্দেশ পালনে প্রিয়পাত্র হওয়া যায়
নবীজির নির্দেশ পালনে প্রিয়পাত্র হওয়া যায়
তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তন কেন প্রয়োজন
তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তন কেন প্রয়োজন
এবার জনগণের খেলার সময়
এবার জনগণের খেলার সময়
পরিচালনা পর্ষদ
পরিচালনা পর্ষদ
সেনাপ্রধানের আশ্বাস
সেনাপ্রধানের আশ্বাস
হে যুবক খোদাকে চেন কি?
হে যুবক খোদাকে চেন কি?
সর্বশেষ খবর
টানা ৩৪ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে ঢাবির সব প্রবেশপথ
টানা ৩৪ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে ঢাবির সব প্রবেশপথ

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে হাতকড়াসহ আসামি ছিনতাই
পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে হাতকড়াসহ আসামি ছিনতাই

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরশ্রীকাতরতা থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
পরশ্রীকাতরতা থেকে ফুটবল মুক্তি পাক

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নুরের ওপর হামলার ঘটনা তদন্তে কমিশন গঠন করে প্রজ্ঞাপন
নুরের ওপর হামলার ঘটনা তদন্তে কমিশন গঠন করে প্রজ্ঞাপন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন নিয়ে কোনো ষড়যন্ত্র বিএনপি মেনে নেবে না : আবদুল কাদির
নির্বাচন নিয়ে কোনো ষড়যন্ত্র বিএনপি মেনে নেবে না : আবদুল কাদির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেপালে ফেসবুকসহ একাধিক সোশ্যাল মিডিয়া বন্ধের ঘোষণা
নেপালে ফেসবুকসহ একাধিক সোশ্যাল মিডিয়া বন্ধের ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গতি নেই বাজেট বাস্তবায়নে
গতি নেই বাজেট বাস্তবায়নে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খুলনার রূপসায় যুবককে গুলি করে হত্যা
খুলনার রূপসায় যুবককে গুলি করে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বামীর মোটরসাইকেল থেকে পড়ে গাড়িচাপায় স্ত্রীর মৃত্যু
স্বামীর মোটরসাইকেল থেকে পড়ে গাড়িচাপায় স্ত্রীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন দাবিতে অনশনে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীরা
তিন দাবিতে অনশনে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নারী নির্মাতাদের চলচ্চিত্রে দুইদিনের উৎসব
নারী নির্মাতাদের চলচ্চিত্রে দুইদিনের উৎসব

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টেকসই তৈরি পোশাক খাত নিয়ে ঢাকায় মতবিনিময় সভা ও প্রদর্শনী
টেকসই তৈরি পোশাক খাত নিয়ে ঢাকায় মতবিনিময় সভা ও প্রদর্শনী

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটজন গ্রেফতার
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটজন গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হজের নিবন্ধন শেষ হবে ১২ অক্টোবর: ধর্ম মন্ত্রণালয়
হজের নিবন্ধন শেষ হবে ১২ অক্টোবর: ধর্ম মন্ত্রণালয়

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিপুল ভোটে জিতে কোয়াবের নতুন সভাপতি মিঠুন
বিপুল ভোটে জিতে কোয়াবের নতুন সভাপতি মিঠুন

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজবাড়ীতে বজ্রপাতে গৃহবধূর মৃত্যু
রাজবাড়ীতে বজ্রপাতে গৃহবধূর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনুপ্রবেশকারী দুই বাংলাদেশি নারীকে ফেরত দিলো বিএসএফ
অনুপ্রবেশকারী দুই বাংলাদেশি নারীকে ফেরত দিলো বিএসএফ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সুপারম্যান’-এর সিক্যুয়েল: মুক্তি ২০২৭ সালে
‘সুপারম্যান’-এর সিক্যুয়েল: মুক্তি ২০২৭ সালে

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুয়াকাটা সৈকতে আবারো ভেসে এলো মৃত ডলফিন
কুয়াকাটা সৈকতে আবারো ভেসে এলো মৃত ডলফিন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে ৩ জনকে অপহরণের অভিযোগ
টেকনাফে ৩ জনকে অপহরণের অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে পৃথক স্থানে দুই শিশুর মৃত্যু
রংপুরে পৃথক স্থানে দুই শিশুর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে যুবককে কুপিয়ে জখম
নড়াইলে যুবককে কুপিয়ে জখম

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে অপহরণের ঘটনায় গ্রেফতার ১
নাটোরে অপহরণের ঘটনায় গ্রেফতার ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু
চট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

আগামী ৭ সেপ্টেম্বর পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ
আগামী ৭ সেপ্টেম্বর পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মারা গেছেন ইতালির খ্যাতনামা ফ্যাশন ডিজাইনার জর্জিও আরমানি
মারা গেছেন ইতালির খ্যাতনামা ফ্যাশন ডিজাইনার জর্জিও আরমানি

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩০০ সংসদীয় আসনের সীমানা চূড়ান্ত করে প্রজ্ঞাপন
৩০০ সংসদীয় আসনের সীমানা চূড়ান্ত করে প্রজ্ঞাপন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পার্টিতে উত্তরাধিকারের রাজনীতি
জাতীয় পার্টিতে উত্তরাধিকারের রাজনীতি

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টঙ্গীতে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‍্যালি
টঙ্গীতে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‍্যালি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কিশোর গ্যাংয়ের ৯ সদস্য গ্রেফতার
কিশোর গ্যাংয়ের ৯ সদস্য গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পরই কিমের ডিএনএ মুছে ফেলেছে কর্মীরা (ভিডিও)
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পরই কিমের ডিএনএ মুছে ফেলেছে কর্মীরা (ভিডিও)

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীর নিয়ে ইসরায়েলকে ‘রেড লাইন’ টেনে দিল আরব আমিরাত
পশ্চিম তীর নিয়ে ইসরায়েলকে ‘রেড লাইন’ টেনে দিল আরব আমিরাত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫০ বছর বেঁচে থাকা নিয়ে পুতিন ও শি জিনপিংয়ের আলোচনা
১৫০ বছর বেঁচে থাকা নিয়ে পুতিন ও শি জিনপিংয়ের আলোচনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে পড়া পরমাণু বোমার চেয়ে ২০০ গুণ শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র দেখাল চীন
জাপানে পড়া পরমাণু বোমার চেয়ে ২০০ গুণ শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র দেখাল চীন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় সব আসামির খালাসের রায় বহাল
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় সব আসামির খালাসের রায় বহাল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেলেনস্কিকে মস্কোয় আমন্ত্রণ পুতিনের
জেলেনস্কিকে মস্কোয় আমন্ত্রণ পুতিনের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হারানো এনআইডি তুলতে আর লাগবে না জিডি
হারানো এনআইডি তুলতে আর লাগবে না জিডি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের ট্রাভেল ডকুমেন্ট নিয়ে সমস্যা থাকলে সমাধান করবো: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
তারেক রহমানের ট্রাভেল ডকুমেন্ট নিয়ে সমস্যা থাকলে সমাধান করবো: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সত্যিই কি সংসার ভাঙছে মোনালি ঠাকুরের
সত্যিই কি সংসার ভাঙছে মোনালি ঠাকুরের

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে প্রথমবার নাগরিক সেবাকেন্দ্রে চালু হলো পাসপোর্ট সেবা
দেশে প্রথমবার নাগরিক সেবাকেন্দ্রে চালু হলো পাসপোর্ট সেবা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার প্রকৃত অপরাধীদের বিচার শেখ হাসিনা চাননি: আসামিপক্ষ
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার প্রকৃত অপরাধীদের বিচার শেখ হাসিনা চাননি: আসামিপক্ষ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জি এম কাদের ও তার স্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা
জি এম কাদের ও তার স্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০০ সংসদীয় আসনের সীমানা চূড়ান্ত করে প্রজ্ঞাপন
৩০০ সংসদীয় আসনের সীমানা চূড়ান্ত করে প্রজ্ঞাপন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয়বার মেয়াদ বাড়িয়ে আইজিপি হওয়ায় অনাগ্রহ ছিল: জেরায় রাজসাক্ষী মামুন
দ্বিতীয়বার মেয়াদ বাড়িয়ে আইজিপি হওয়ায় অনাগ্রহ ছিল: জেরায় রাজসাক্ষী মামুন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাত পোহালেই দেশের মাটিতে মেসির শেষ ম্যাচ
রাত পোহালেই দেশের মাটিতে মেসির শেষ ম্যাচ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও এক হলো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দুই বিভাগ
আবারও এক হলো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দুই বিভাগ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবস্থা সংকটাপন্ন, নিবিড় পরিচর্যায় ফরিদা পারভীন
অবস্থা সংকটাপন্ন, নিবিড় পরিচর্যায় ফরিদা পারভীন

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেনের ভূমি দিয়েই পশ্চিমাদের জব্দকৃত সম্পদ ফিরিয়ে আনা হবে: রাশিয়া
ইউক্রেনের ভূমি দিয়েই পশ্চিমাদের জব্দকৃত সম্পদ ফিরিয়ে আনা হবে: রাশিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে পশ্চিমা সেনা মোতায়েনের ব্যাপারে রাশিয়ার ‘ভেটো’ ক্ষমতা নেই: ন্যাটো প্রধান
ইউক্রেনে পশ্চিমা সেনা মোতায়েনের ব্যাপারে রাশিয়ার ‘ভেটো’ ক্ষমতা নেই: ন্যাটো প্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সেরা ফোন, যে চীনা মোবাইল আমেরিকাও হ্যাক করতে পারে না: মাদুরো
বিশ্বের সেরা ফোন, যে চীনা মোবাইল আমেরিকাও হ্যাক করতে পারে না: মাদুরো

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-জয়ের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড অ্যালার্ট চেয়ে দুদকের চিঠি
হাসিনা-জয়ের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড অ্যালার্ট চেয়ে দুদকের চিঠি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবতাবিরোধী মামলায় চার্জশিটভুক্ত ব্যক্তি নির্বাচন করতে পারবেন না’
‘মানবতাবিরোধী মামলায় চার্জশিটভুক্ত ব্যক্তি নির্বাচন করতে পারবেন না’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হাড় নেই, চাপ দিবেন না’
‘হাড় নেই, চাপ দিবেন না’

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইতিহাসের সর্বোচ্চ এলএনজি রফতানির রেকর্ড যুক্তরাষ্ট্রের
ইতিহাসের সর্বোচ্চ এলএনজি রফতানির রেকর্ড যুক্তরাষ্ট্রের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণের অভিযোগে ভারতীয় অভিনেতা গ্রেফতার
ধর্ষণের অভিযোগে ভারতীয় অভিনেতা গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চীনে বসেই ইউক্রেনকে নতুন হুমকি পুতিনের
চীনে বসেই ইউক্রেনকে নতুন হুমকি পুতিনের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুপুরের মধ্যে দেশের ৭ অঞ্চলে ঝড়ের সম্ভাবনা
দুপুরের মধ্যে দেশের ৭ অঞ্চলে ঝড়ের সম্ভাবনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের সর্বনিম্ন টিকিট মূল্য ১৫ হাজার টাকা
ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের সর্বনিম্ন টিকিট মূল্য ১৫ হাজার টাকা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গঙ্গা চুক্তি নিয়ে দিল্লিতে বৈঠক ৯ সেপ্টেম্বর
গঙ্গা চুক্তি নিয়ে দিল্লিতে বৈঠক ৯ সেপ্টেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাজাখস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ বাছাই পর্বে বাংলাদেশ
কাজাখস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ বাছাই পর্বে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আচরণবিধিতে ব্যাপক পরিবর্তন
আচরণবিধিতে ব্যাপক পরিবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিসিবির নির্বাচনে অধিনায়কের মেলা
বিসিবির নির্বাচনে অধিনায়কের মেলা

মাঠে ময়দানে

হাড় নেই, চাপ দিবেন না
হাড় নেই, চাপ দিবেন না

পেছনের পৃষ্ঠা

পররাষ্ট্র সচিবের সঙ্গে ঘণ্টাব্যাপী বৈঠকে পিটার হাস
পররাষ্ট্র সচিবের সঙ্গে ঘণ্টাব্যাপী বৈঠকে পিটার হাস

প্রথম পৃষ্ঠা

সিঙ্গাপুরের শীর্ষ ধনীর তালিকায় এবার ৪৯তম আজিজ খান
সিঙ্গাপুরের শীর্ষ ধনীর তালিকায় এবার ৪৯তম আজিজ খান

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের ভিসানীতির বিরূপ প্রভাব
ট্রাম্পের ভিসানীতির বিরূপ প্রভাব

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গলা কাটলেও বাংলায় কথা বলব
গলা কাটলেও বাংলায় কথা বলব

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ চূড়ান্ত, কিছুটা বদল
জুলাই সনদ চূড়ান্ত, কিছুটা বদল

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব আসামি খালাসের রায় বহাল
তারেক রহমানসহ সব আসামি খালাসের রায় বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজারে ঝাউগাছে ঝুলছিল সাংবাদিকের লাশ
কক্সবাজারে ঝাউগাছে ঝুলছিল সাংবাদিকের লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বানচাল হলে পরিণতি ভালো হবে না
নির্বাচন বানচাল হলে পরিণতি ভালো হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার জাতিসংঘের
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিজ থেকে লাফিয়ে আত্মহত্যা সাংবাদিক বুলুর
ব্রিজ থেকে লাফিয়ে আত্মহত্যা সাংবাদিক বুলুর

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমান দেশে ফিরতে চাইলে সহায়তা
তারেক রহমান দেশে ফিরতে চাইলে সহায়তা

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদীয় আসন গাজীপুরে বাড়লেও কমেছে বাগেরহাটে
সংসদীয় আসন গাজীপুরে বাড়লেও কমেছে বাগেরহাটে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সাপের কামড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু
চট্টগ্রামে সাপের কামড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু

নগর জীবন

প্রচার তুঙ্গে, সুষ্ঠু ভোট নিয়ে শঙ্কা, হুঁশিয়ারি প্রার্থীদের
প্রচার তুঙ্গে, সুষ্ঠু ভোট নিয়ে শঙ্কা, হুঁশিয়ারি প্রার্থীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় মেয়াদে আগ্রহ ছিল না
দ্বিতীয় মেয়াদে আগ্রহ ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

হার্ভার্ডে অনুদান বন্ধে ট্রাম্পের পদক্ষেপ অবৈধ : আদালত
হার্ভার্ডে অনুদান বন্ধে ট্রাম্পের পদক্ষেপ অবৈধ : আদালত

পূর্ব-পশ্চিম

বাগমারায় পুলিশে চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণা শিক্ষকসহ গ্রেপ্তার ২
বাগমারায় পুলিশে চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণা শিক্ষকসহ গ্রেপ্তার ২

নগর জীবন

রাশিয়ার প্রতি পূর্ণ সমর্থনের প্রতিশ্রুতি কিমের
রাশিয়ার প্রতি পূর্ণ সমর্থনের প্রতিশ্রুতি কিমের

পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-জয়ের বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারির ব্যবস্থা নিন
হাসিনা-জয়ের বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারির ব্যবস্থা নিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের উত্তাল চবি পদত্যাগ দাবি প্রক্টরিয়াল বডির
ফের উত্তাল চবি পদত্যাগ দাবি প্রক্টরিয়াল বডির

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেপ্তার
শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ফ্রান্সের জাদুঘর থেকে চীনামাটির বাসন চুরি
ফ্রান্সের জাদুঘর থেকে চীনামাটির বাসন চুরি

পূর্ব-পশ্চিম

স্কিন কেয়ার ও ওয়েলনেস প্রোগ্রাম
স্কিন কেয়ার ও ওয়েলনেস প্রোগ্রাম

নগর জীবন

অভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশে কমেছে দুর্নীতি
অভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশে কমেছে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী মামলায় অভিযুক্তরা ভোটে অযোগ্য
মানবতাবিরোধী মামলায় অভিযুক্তরা ভোটে অযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মা সেতুতে শুরু হচ্ছে ইলেকট্রনিক টোল আদায়
পদ্মা সেতুতে শুরু হচ্ছে ইলেকট্রনিক টোল আদায়

পেছনের পৃষ্ঠা