শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

অবারিত হোক ইতিহাসের পথ

ফাইজুস সালেহীন
প্রিন্ট ভার্সন
অবারিত হোক ইতিহাসের পথ

‘হে অতীত, তুমি ভুবনে ভুবনে

কাজ করে যাও গোপনে গোপনে,

মুখর দিনের চপলতা- মাঝে

স্থির হয়ে তুমি রও।

হে অতীত, তুমি গোপনে হৃদয়ে

কথা কও, কথা কও।’

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

লোকে অতীত যতটা না ভুলে যায়, তার চেয়ে বেশি  ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হয়। ক্ষমতাকেন্দ্রিক রাজনীতি কখনো কখনো অতীতকে প্রতিপক্ষ বানিয়ে নেয়। ইতিহাসের  সঙ্গে ক্ষমতার দ্বন্দ্বটা মনে হয় চিরকালীন। ইতিহাস তার আপন গতিতে চললে জনসাধারণের ক্ষতি হওয়ার কোনো কারণ নেই। কিন্তু যারা নিরঙ্কুশ ক্ষমতা চান, তারা অতীতের সঙ্গে একটা যুদ্ধ না বাধিয়েই ছাড়েন না। এতে লাভ একটাই,  বেহুদা কাজে মানুষকে ব্যতিব্যস্ত রাখা যায়। সেই সুযোগে নিজের বা নিজেদের রাজনৈতিক বাগান মনমতো সাজিয়ে নেওয়া সহজ হয়। রামমন্দিরের ধুয়া তুলে বাবরি মসজিদ নিশ্চিহ্ন করে দেওয়া না গেলে ভারতের রাজনীতিতে বিজেপি অতটা শক্তিশালী হয়ে উঠতে পারত না। গুজরাটের কসাইয়ের কলঙ্কতিলক মুছে ফেলাও সহজ হতো না। অতি দুরাচার রাক্ষস হিসেবে সিরাজ উদদৌলাকে চিত্রিত করা না হলে ইংরেজ শাসন জেঁকে বসতে পারত না।

কিন্তু শেষ পর্যন্ত কোনো ইতিহাস মুছে দেওয়া যায় না। ইতিহাস অতীতের কথা বলে। আর অতীত স্থির। অসাধু মুখরতা বা চপল-চটুল কথায় অতীত বিচলিত হয় না। নিজের জায়গা থেকে সরেও যায় না। রবীন্দ্রনাথের ভাষায়, সে কাজ করে ভুবনে গোপনে।

লোকে অতীত যতটা না ভুলে যায়, তার চেয়ে বেশি  ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা সমকালীন বাংলাদেশে ইতিহাস নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা প্রচুর হচ্ছে। বাংলাদেশের খুবই আলোচিত চিন্তাবিদ বদরুদ্দীন উমর কিছুদিন আগে বললেন, বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধের লিখিত ইতিহাসের ৯০ শতাংশই মিথ্যা।  রীতিমতো বিস্ফোরক মন্তব্য। এই কথাটি তিনি বললেন মুক্তিযুদ্ধের ৫৪ বছর পর। এই সময়ের মধ্যে তিনি পত্রপত্রিকায় কলাম লিখেছেন অনেক। প্রবন্ধ অগণিত। কোথাও তিনি কি অনুরূপ দাবি করেছিলেন? এই সময়ের মধ্যে প্রকাশিত হয়েছে মুক্তিযুদ্ধের দলিল। সেই দলিলের কোনো একটি ডকুমেন্ট সম্পর্কে তিনি আপত্তি তুলেছেন বলেও শুনিনি। কিন্তু এখন বলছেন। এর পেছনে বিশেষ কোনো উদ্দেশ্য থাকা বিচিত্র নয়। তাহলেও অনস্বীকার্য  বদরুদ্দীন উমর একজন উঁচুদরের চিন্তানায়ক। তাঁর কোনো মন্তব্য তুড়ি মেরে উড়িয়ে দেওয়া যায় না। শতকরা হিসাবে বণিকের লাভক্ষতির হিসাব কষা গেলেও ইতিহাসের মূল্য বিচার করা যায় না। তত্ত্বগতভাবে অতীতের সত্য ঘটনার বিবরণই ইতিহাস। কিন্তু এই কেতাবি কথা বাস্তবে সব সময় খাটে না। নিত্যই ঘটে চলেছে ইতিহাসের সত্যের সঙ্গে মিথ্যা কিংবা অর্ধসত্যের সংমিশ্রণ। এই ধারা রুখে দেওয়ার শক্তি কারও নেই। তা না থাকলেও সমাজে কিছু মানুষ মজুত থাকে, যারা সত্যের সন্ধান করে। এই শ্রেণির মানুষ শোনার  চেয়ে পড়ে বেশি। যত পড়ে, তার চেয়ে বেশি অধ্যয়ন করে। পাঠ করা আর অধ্যয়ন করা মোটেও এক জিনিস নয়। অধ্যয়নের সঙ্গে চিন্তাফিকিরের সম্পর্ক রয়েছে। যারা অধ্যয়ন করে, তারা সত্যের কাছাকাছি থাকে। কিন্তু নিখাঁদ সত্যটি নাগালের বাইরেই থেকে যায়। এ এক কঠিন সত্য।

পক্ষান্তরে সত্যের ধারেকাছে না গিয়ে উল্টো ইতিহাস তৈরি করার চেষ্টা, সে তো এক ভয়ানক বিষের টোপ। ইতিহাসের সেই বিষটোপ যারা ফেরি করে, তারা ভালো মানুষ নয়। এই খারাপ মানুষগুলো শেষ পর্যন্ত ইতিহাসের কোনো ক্ষতি না করতে পারলেও সমাজের ক্ষতি করতে পারে। সমাজে বুনে দিতে পারে অনৈক্যের বীজ। যে কোনো দেশের জাতীয় ঐক্যের পথে ইতিহাসের মিথ্যা বড় এক বাধা। মিথ্যা হচ্ছে শয়তানের ওয়াসওয়াসা, ভেলকি। কাজেই ইতিহাসচর্চার ক্ষেত্রে সতর্ক ও সংযত আচরণ প্রত্যাশিত সবার কাছ থেকেই।

ইতিহাস নিয়ে ধূম্রজাল তৈরি করা নতুন কোনো প্রবণতা নয়। যুগে যুগে এই কাজ হয়ে আসছে। সিকান্দার আবু জাফরের ‘সিরাজ উদদৌলা’ নাটকে আমরা যে নবাবকে পাই, তিনি মহান এক দেশপ্রেমিক। কিন্তু ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের ‘বাঙ্গালার ইতিহাস’-এ যে সিরাজের দেখা পাওয়া যায়, তিনি অতিশয় দুরাচারী। রাক্ষস স্বভাবের। সিরাজ উদদৌলার  জমানায় যে কোনো নারীর পক্ষে সতীত্ব রক্ষা নাকি কঠিন হয়ে পড়েছিল। বিদ্যাসাগরের ভাষায় ‘এই পুস্তকে অতি দুরাচার নবাব সিরাজ উদদৌলার সিংহাসনারোহণ অবধি চিরস্মরণীয় লর্ড উইলিয়াম বেন্টিকের অধিকার সমাপ্তি পর্যন্ত বৃত্তান্ত বর্ণিত হইয়াছে।’ বিদ্যাসাগরের লেখা এই বইটি অবশ্য তাঁর নিজের রচনা নয়। সাংবাদিক ও লেখক জন ক্লার্ক মার্শম্যানের ‘আউট লাইন অব ইন্ডিয়ান হিস্ট্রি’ গ্রন্থের শেষ নয় অধ্যায়ের ছায়া অবলম্বনে লেখা। তবে এর মধ্যে বিদ্যাসাগরের নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গিরও প্রতিফলন ঘটেছে। সিরাজ উদদৌলা সম্পর্কে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের যে দৃষ্টিভঙ্গির পরিচয় পাওয়া যায় তার অনুরণন রয়েছে ইতিহাসের আরও অনেক বইয়ে। কিন্তু অক্ষয়চন্দ্র মৈত্রের ‘সিরাজুদ্দৌলা’ গ্রন্থে সাক্ষাৎ ঘটে বীর, সাহসী ও দেশপ্রেমিক এক নবাবের। শ্রীনিখিলনাথ রায়ের মুর্শিদাবাদ কাহিনি গ্রন্থেও কোনো দুরাচারী নবাবের দেখা পাওয়া যায় না।

১৯০৫ সালে বঙ্গভঙ্গের তারও দুটি পরস্পরবিরোধী ধারা রয়েছে। একদল বঙ্গভঙ্গকে ব্রিটিশের ডিভাইড অ্যান্ড রোল পলিসির অংশ হিসেবে দেখেছেন। আরেক দল বলছিল যে পূর্ব বাংলাকে কলকাতা তথা পশ্চিম বাংলার হিন্টারল্যান্ড হিসেবে ব্যবহার করা হয়। পুবের সম্পদ শুষে কলকাতায় নিয়ে যাওয়া হয়। তারই পরিপ্রেক্ষিতে বঙ্গভঙ্গ অপরিহার্য হয়ে

 উঠেছিল। আওরঙ্গজেবের শাসন ও তাঁর জীবনবোধ নিয়েও রয়েছে ইতিহাসের দুটো পাঠ। কারও কাছে আওরঙ্গজেব দরবেশ। অন্য পক্ষ আওরঙ্গজেবকে চিত্রিত করেন প্রজা উৎপীড়ক শাসক হিসেবে। সত্য নিহিত রয়েছে এই দুইয়ের মাঝখানে। মাঝখানের সেই সত্যটাকে মান্যতা দিলে মতের অমিল বৈরিতা তৈরি করে না। সহাবস্থান সম্ভবপর হয়ে ওঠে। সহাবস্থান থেকে তৈরি হয় সম্প্রীতির পরিবেশ।

বাংলাদেশের ইতিহাস প্রকাশের ঠিক পথটি খুঁজে পেয়েছে খুব কমই। আমরা সত্য ইতিহাসের চর্চা যতখানি করেছি, মিথ্যার চাষবাস তার চেয়ে কম করিনি। সেক্টর কমান্ডার মেজর (অব.) জলিলকে রাজাকার আখ্যায়িত করতে আওয়ামী লীগের পক্ষভুক্ত লেখকদের জিভে আটকায়নি। যাকেতাকে রাজাকার বলে গালি দেওয়া আওয়ামী লীগের একশ্রেণির নেতা ও বুদ্ধিজীবীর বাতিক হয়ে গিয়েছিল। আওয়ামী লীগের সঙ্গে ভিন্নমত পোষণ করা মানেই রাজাকার। মুক্তিযোদ্ধা কবি আল মাহমুদের লাশটি পর্যন্ত শহীদ মিনারে নিতে দেওয়া হয়নি। তাঁকেও রাজাকার বলে গালি দেওয়া হয়েছে। পঁচাত্তর-পরবর্তীকালে স্বাধীনতার ঘোষক সেক্টর কমান্ডার জিয়াউর রহমানের সব অবদান অস্বীকার করার প্রবণতা দানা বাঁধতে লাগল আওয়ামী লীগের ভিতরে-বাইরে। শেখ হাসিনা দলটির নেতৃত্বে আসার পর শহীদ জিয়াউর রহমানের মুক্তিযোদ্ধা পরিচয় আড়াল করার প্রবল প্রয়াস লক্ষ করা গেছে। জিয়াউর রহমানের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন করার মতো বালখিল্যতাও প্রদশর্ন করেছেন শেখ হাসিনা। প্রেসিডেন্ট জিয়াকে পাকিস্তানের এজেন্ট হিসেবে চিত্রিত করার চেষ্টা করা হয়েছে। পত্রিকায়ও লেখা হয়েছে।

ইতিহাস নিয়ে বিশেষ করে শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগের  এরূপ অবিমৃষ্যকারিতার পরিণতিতে ইতিহাস বিকৃতির বিষচক্র জন্ম নিয়েছে। মুক্তিযোদ্ধারা বিভক্ত হয়েছে, সীমাহীন বিভ্রমের শিকার হয়েছে তরুণসমাজ। সেই সুযোগে বাংলাদেশের মানচিত্র খামচে ধরতে চাইছে আসল শকুনি। বদরুদ্দীন উমর যে বলেছেন লিখিত ইতিহাসের নব্বই ভাগই মিথ্যা,  এক হিসাবে তা খুব অসত্যও নয়। শেখ হাসিনার ১৫ বছরের শাসনামলে শেখ মুজিবুর রহমান, শেখ ফজিলাতুন্নেছা, শেখ রাসেল, শেখ কামাল, জামালকে নিয়ে হাজার হাজার বই লেখা হয়েছে। শেখ হাসিনাকে নিয়ে যে কত বই লেখা হয়েছে, তার কোনো ইয়ত্তা নেই।  ফজিলাতুন্নেছাকে বানানো হয়েছিল বঙ্গমাতা। এসব বইকেও যদি মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বলে গণ্য করা হয়, তাহলে নব্বই কেন, তার চেয়ে বেশি হতে পারে অসত্যের ভলিউম। কিন্তু এগুলো মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস নয়।

২০২৪ সালের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অবিস্মরণীয় মহা অভ্যুত্থানের পর কেন একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধকে টেনে আনা হলো? ১৯৭১ কিংবা মুক্তিযুদ্ধ বা শেখ মুজিবুর রহমান তো এই মহাসংগ্রামের কোনো ইস্যু ছিল না। এই আন্দোলনের লিখিত কোনো ইশতেহার বা মেনিফেস্টোও ছিল না। যেটা ছিল সেটা হলো কোটা সংস্কার বা বিলোপের দাবি। মুক্তিযোদ্ধার বালবাচ্চা ও নাতিপুতিদের সরকারি চাকরিতে কোটা সংরক্ষণ স্পষ্টতই বৈষম্য সৃষ্টি করেছিল। সেই বৈষম্যের বিরুদ্ধে আন্দোলন। শেখ হাসিনা ও তাঁর সরকারের নিষ্ঠুরতা, রক্তলোলুপতার জবাবে কোটা আন্দোলন সরকার পতনের আন্দোলনে রূপান্তরিত হয়। পনেরো বছর ধরে চলা উৎপীড়ন, গুম-খুন, দুর্নীতি দুরাচার সর্বোপরি ভোটের অধিকার কেড়ে নেওয়ার ফলে জনসাধারণের মনে জমে থাকা ক্ষোভের বিস্ফোরণ ঘটে আবু সাঈদ ও মুগ্ধর মতো সহস্র কিশোর-যুবক শাহাদাতবরণ করার পরিপ্রেক্ষিতে। এই ধারায় একাত্তর কোনো প্রতিপক্ষ ছিল না। মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে কোনো প্রশ্ন ছিল না। তাহলে কেন একাত্তরকে টেনে আনা হলো?

আমরা যদি ইতিহাসের কথা বলি, তাহলে অবশ্যই মহান মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস সঠিকভাবে বিবৃত ও চর্চিত হওয়া উচিত। ইতিহাসে যার যতটুকু অবদান, তাকে সেটা দিতে হবে। ইতিহাসে শেখ মুজিবুর রহমানের অবদান অস্বীকার করার সুযোগ নেই। জিয়াউর রহমানের ভূমিকাও গোপন করার অবকাশ নেই। মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী, কমরেড মণি সিংহ, অধ্যাপক মোজাফফর আহমদ, জাতীয় চার নেতা, প্রবাসী সরকারের ভূমিকা নিয়ে দোনামোনা করা যাবে না। সমালোচনা হতে পারে কিন্তু অস্বীকার করা যাবে না। অতঃপর হোক ইতিহাসের পথ।

                লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
একের পর এক আগুন
একের পর এক আগুন
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
জলবায়ু দারিদ্র্য
জলবায়ু দারিদ্র্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
সর্বশেষ খবর
সারকোজির কারাবাস শুরু মঙ্গলবার, বললেন—‘ভয় নেই, মাথা উঁচু করেই যাব’
সারকোজির কারাবাস শুরু মঙ্গলবার, বললেন—‘ভয় নেই, মাথা উঁচু করেই যাব’

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে দলে ফিরলেন উইলিয়ামসন
অবশেষে দলে ফিরলেন উইলিয়ামসন

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুপুরের মধ্যে ৬ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস
দুপুরের মধ্যে ৬ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ অক্টোবর)

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের অভিযোগে পরস্পরকে দোষারোপ ইসরায়েল ও হামাসের
গাজা যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের অভিযোগে পরস্পরকে দোষারোপ ইসরায়েল ও হামাসের

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিবারে ন্যায়বিচার ও সন্তানের অধিকার
পরিবারে ন্যায়বিচার ও সন্তানের অধিকার

৪২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পরও ৯৭ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির পরও ৯৭ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে ইসরায়েল

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনা রোধে ইসলামী অনুশাসন
অগ্নিদুর্ঘটনা রোধে ইসলামী অনুশাসন

৫৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২
হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৭ বার যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙেছে ইসরায়েল
৪৭ বার যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙেছে ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান
মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!
পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিরাতচর্চা
আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিরাতচর্চা

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জমি নিয়ে চাচাতো ভাইদের সংঘর্ষে আহত ৫০ জন
জমি নিয়ে চাচাতো ভাইদের সংঘর্ষে আহত ৫০ জন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিভারপুলের ঘরের মাঠে ইউনাইটেডের দুর্দান্ত জয়
লিভারপুলের ঘরের মাঠে ইউনাইটেডের দুর্দান্ত জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেরোবি বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বক্তৃতা প্রতিযোগিতা
বেরোবি বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বক্তৃতা প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ফকিরাপুলে সৎ ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে অটোরিকশা চালক নিহত
ফকিরাপুলে সৎ ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে অটোরিকশা চালক নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা, হতে পারে নিম্নচাপ
সাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা, হতে পারে নিম্নচাপ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেকৃবি উপাচার্য ও নিপসম অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণাপত্র নকলের অভিযোগ
শেকৃবি উপাচার্য ও নিপসম অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণাপত্র নকলের অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জবি ছাত্রদল নেতা হত্যার বিচার দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সড়ক অবরোধ
জবি ছাত্রদল নেতা হত্যার বিচার দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সড়ক অবরোধ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?
হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড
রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ল্যুভর জাদুঘরে চুরি: কি কি ঘটলো আসলে?
ল্যুভর জাদুঘরে চুরি: কি কি ঘটলো আসলে?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে গলায় ফাঁস দিয়ে নারীর আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে গলায় ফাঁস দিয়ে নারীর আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ
নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক
লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম
রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

৯ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন
জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?
স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?
কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের
আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ
সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন
পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান
কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌
'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ
আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না
আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম
জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে
পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার
আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট
পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের
যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির
অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড
রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি
জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি

সম্পাদকীয়

প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান
প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান

প্রাণের ক্যাম্পাস

সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন
স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

প্রথম পৃষ্ঠা

কে এই বীরা বেদী
কে এই বীরা বেদী

শোবিজ

নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি
নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি

মাঠে ময়দানে

সমনেই আটকে আছে বিচার
সমনেই আটকে আছে বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা
ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা

শোবিজ

গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা
অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি
গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি

মাঠে ময়দানে

নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা
নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব
সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব

প্রাণের ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া
কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ
আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ

শোবিজ

দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার
দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার

প্রাণের ক্যাম্পাস

দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা
দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা

প্রাণের ক্যাম্পাস

বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’
বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’

প্রাণের ক্যাম্পাস

দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা
দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা

প্রাণের ক্যাম্পাস

পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম
পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম

নগর জীবন

প্রাণের ক্যাম্পাসে আপনিও লিখুন
প্রাণের ক্যাম্পাসে আপনিও লিখুন

প্রাণের ক্যাম্পাস

নাইটের সেঞ্চুরিতে শেষ চারে ইংল্যান্ড
নাইটের সেঞ্চুরিতে শেষ চারে ইংল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

শাশ্বত একাদশ চিত্র প্রদর্শনী
শাশ্বত একাদশ চিত্র প্রদর্শনী

প্রাণের ক্যাম্পাস

মিরপুরের কালো উইকেট
মিরপুরের কালো উইকেট

মাঠে ময়দানে

মার্শের ব্যাটে সিরিজে এগিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া
মার্শের ব্যাটে সিরিজে এগিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

আজ শুভ দীপাবলি
আজ শুভ দীপাবলি

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলার নবযাত্রা
সাবিলার নবযাত্রা

শোবিজ