শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৬ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০০:১০, বুধবার, ১৬ জুলাই, ২০২৫

প্রথম পর্ব

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

সব অপরাধের ‘কাজি’ রূপগঞ্জের গাজী
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

গোলাম দস্তগীর গাজী। নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জের ত্রাস, ভয়ংকর অপরাধী। এমন কোনো অপরাধ নেই, যা গত ১৫ বছরে তিনি করেননি। একজন ব্যবসায়ীর পরিচয়ে তিনি আসলে এক ভয়ংকর লুটেরা। একদিকে তাঁর নিরীহ চেহারা, অসুস্থতার ভান সারাক্ষণ, তিনি সব সময় রোগশোকে আক্রান্ত বলে সহানুভূতি আদায়ের চেষ্টা করতেন, অন্যদিকে ‘ভালোমানুষের’ মুখোশের আড়ালে তিনি এক ভূমিদস্যু, সন্ত্রাসী এবং মাদক কারবারি ও বহুরূপী প্রেমিক। রূপগঞ্জে এমন কোনো অপরাধ নেই যার সঙ্গে জড়িত নন গাজী। ঢাকার অদূরে নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জকে বানিয়েছেন যেন অপরাধের অভয়ারণ্য। সেখানে রীতিমতো পারিবারিক রাজতন্ত্র কায়েম করেছিলেন। আর সেই রাজতন্ত্রে অধীশ্বর হয়ে উঠেছিলেন গোলাম দস্তগীর গাজী। আওয়ামী লীগের ১৫ বছরের দুঃশাসনে রূপগঞ্জের মানুষের জীবন হয়েছিল আরও দুর্বিষহ। কারণ গোলাম দস্তগীর গাজী। ভূমি দখল, সন্ত্রাস, মাদক কারবার, মানুষ হত্যা-গুম, লুট, সংখ্যালঘুদের ওপর নিপীড়ন সব অপরাধেরই তিনি যেন ‘কাজি’। তবে মজার ব্যাপার হলো, গোলাম দস্তগীর গাজীর এ রূপগঞ্জের রাজত্ব এককভাবে নয়, তিনি রূপগঞ্জকে যেন তাঁর পারিবারিক প্রতিষ্ঠান বানিয়ে ফেলেছিলেন; যে পারিবারিক প্রতিষ্ঠানে তিনি তাঁর স্ত্রী, ছেলে, তাঁর প্রেমিকা, এমনকি তাঁর এপিএস পর্যন্ত লুটপাটের প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হয়েছিলেন-কে কত বেশি লুটপাট করেছেন গত ১৫ বছরে, তা হিসাব করে বের করা কষ্টসাধ্য বটে।

গত ১৫ বছর আওয়ামী স্বৈরশাসনে রূপগঞ্জে গাজীর কথার বাইরে কোনো কিছুই হতো না। গাজী হয়েছিলেন একক অধীশ্বর। তাঁর ইচ্ছা-অনিচ্ছার বাইরে কোনো কিছুই করার ছিল না। তিনি যা বলতেন তা যদি না করা হতো তাহলে নেমে আসত অত্যাচারের খড়্গ। কারও কোনো টুঁশব্দ করার অধিকার ছিল না। এই গাজীর রাজত্বে সেখানকার আওয়ামী লীগও ‘গাজী লীগে’ পরিণত হয়েছিল। সেই আওয়ামী লীগের সব নেতৃত্ব-পদপদবি দখল করেছিলেন গাজী পরিবারের সদস্যরা। ফলে রূপগঞ্জে কায়েম হয়েছিল গাজী পরিবারের রাজতন্ত্র। রূপগঞ্জে একটি কথা প্রচলিত ছিল-যে কোনো অপরাধই হোক না কেন, সেটার সঙ্গে গাজী জড়িত আছেন।

আওয়ামী লীগের পতনের পর এখন গাজীর অবৈধ অর্থের অনুসন্ধান চালাচ্ছে দুদক। গোলাম দস্তগীর গাজীর বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার ও দুর্নীতির মাধ্যমে হাজার হাজার কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন এবং বিদেশে পাচারের অভিযোগ অনুসন্ধানে মাঠে নেমেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

আওয়ামী সরকার থাকাকালে ক্ষমতার অপব্যবহার ও দুর্নীতির মাধ্যমে গোলাম দস্তগীর গাজী নামে-বেনামে হাজার হাজার কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ গড়েছেন। অর্জিত এ সম্পদ তিনি হুন্ডি এবং আন্ডার ইনভয়েস ও ওভার ইনভয়েসের মাধ্যমে বিদেশে পাচার করেছেন।

অভিযোগে বলা হয়, অঢেল সম্পদের মালিক বনে যাওয়া গোলাম দস্তগীর গাজী যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, সিঙ্গাপুর ও দুবাইয়ে অর্থ পাচার করেছেন।

হুন্ডি ছাড়াও আমদানি ও রপ্তানির আড়ালে তিনি ওই অর্থ পাচার করেন। পাচার করা অর্থে বিলাসবহুল বাড়ি, গাড়ি ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানও গড়েছেন। মালয়েশিয়ায় ‘মাই সেকেন্ড হোম’ প্রকল্পের আওতায় তিনি সেখানে অর্থ পাচার করেছেন। সিঙ্গাপুর ও দুবাইয়ে তাঁর বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে।

প্রাথমিক অনুসন্ধানে দেখা গেছে, ১৫ বছরে গোলাম দস্তগীর গাজীর সম্পদ ও ঋণ দুটিই হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তি মিলিয়ে বর্তমানে তিনি প্রায় ১ হাজার ৪৪৬ কোটি টাকার মালিক। এ সম্পদের বিপরীতে তাঁর ব্যাংক ঋণ ৯৩৫ কোটি টাকা। সব মিলিয়ে দেনা ১ হাজার ২২ কোটি টাকা।

অন্যদিকে ১৫ বছরে গোলাম দস্তগীরের স্ত্রী রূপগঞ্জের তারাব পৌরসভার সাবেক মেয়র হাসিনা গাজীর অস্থাবর সম্পদ ২ কোটি ১৯ লাখ থেকে বেড়ে ৬ কোটি ৯০ লাখ টাকা হয়েছে। ৩ কোটি ৮৭ লাখ টাকার স্থাবর সম্পত্তি বেড়ে হয়েছে ৪ কোটি ৬২ লাখ। হাসিনা গাজীর কাছে থাকা স্বর্ণালংকারের দাম দেখানো হয়েছে ২৪ হাজার টাকা। ১৫ বছরে পাটমন্ত্রীর সম্পদ বেড়েছে ২৫ গুণ। সম্পদের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে ১৫ বছরে ব্যাংক ঋণ বেড়েছে ২১ গুণ।

১৫ বছর আগে গোলাম দস্তগীরের নগদ ৯৪ লাখ ১২ হাজার টাকা, ১৬ লাখ ৭ হাজার টাকা ব্যাংক জমা, সাড়ে ৪ কোটি টাকার কোম্পানি শেয়ার, ৩৯ লাখ ৮০ হাজার টাকার যানবাহনসহ মোট ৪৫ কোটি ৯৭ লাখ ৬০ হাজার টাকার অস্থাবর সম্পদ ছিল। স্থাবর সম্পদ ছিল ১১ কোটি ৯ লাখ ৬০ হাজার টাকার। স্থাবর-অস্থাবর মিলিয়ে মোট ৫৭ কোটি ৭ লাখ ২০ হাজার টাকার সম্পদ ছিল। ১৫ বছর পর নগদ ৯ কোটি ৬২ লাখ টাকা, ৬১ লাখ ৪৩ হাজার কোটি টাকা ব্যাংকে জমা, ২২ কোটি ৫ লাখ টাকার শেয়ার, ১ কোটি ৯৩ লাখ টাকার যানবাহনসহ অস্থাবর সম্পদের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৩৩৮ কোটি ৮৬ লাখ ৩৯ হাজার কোটি টাকা।

অকৃষি জমি ও ভবন বাবদ স্থাবর সম্পদ আছে ১০৭ কোটি ৩১ লাখ টাকার। বর্তমানে স্থাবর-অস্থাবর মিলিয়ে মোট ১ হাজার ৪৪৬ কোটি টাকার সম্পদ আছে গোলাম দস্তগীরের, ২০০৮ সালের তুলনায় যা ২৫ গুণ বেশি। সম্পদের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে ঋণও বেড়েছে। ২০০৮ সালে তাঁর ব্যাংক ঋণ ছিল ৪৩ কোটি ৩৫ লাখ ৮৯ হাজার টাকা। বর্তমানে তাঁর ব্যাংক ঋণ ৯৩৫ কোটি ৩২ লাখ টাকা। এ হিসাবে সাবেক পাটমন্ত্রীর ঋণ বেড়েছে ২১ গুণ। আগস্টের পর থেকে ঋণের কিস্তি পরিশোধ না করায় গাজী এখন ঋণখেলাপি। অনুসন্ধানে দেখা গেছে, এসব সম্পদ বিবরণীর বাইরে রয়েছে গাজীর বিপুল অবৈধ সম্পদ।

অস্ত্রবাজ, সন্ত্রাসীদের লালনপালন থেকে শুরু করে এলাকায় মাদক কারবার, সন্ত্রাস, খুন-গুম, জবরদখল সবকিছুতে আছে তাঁর নাম। এসব অবৈধ কর্মকা ই ছিল বিগত ১৫ বছর গাজীর কালো টাকার প্রধান উৎস। আর এসব অপরাধের নিয়ন্ত্রণ নিরঙ্কুশ রাখার জন্য গাজী গড়ে তুলেছিলেন বিশেষ বাহিনী।

গাজীর অন্যায়ের প্রতিবাদ করার দুঃসাহস দেখালে দেওয়া হতো মামলা, করা হতো হামলা আর শারীরিক নির্যাতন। জমি দখল ও সন্ত্রাসী বাহিনী লেলিয়ে খুন-গুমের মতো স্পর্শকাতর অভিযোগ উঠেছে তাঁর বিরুদ্ধে।

১৫ বছর যত সরকারি স্থাপনা রাষ্ট্রীয় খরচে গড়ে তোলা হয়েছে তার প্রায় সবই হয়েছে গাজীর নামে। সাধারণ মানুষের আবাদি জমিতে গাজী স্টেডিয়ামের সাইনবোর্ড বসিয়ে বালু ভরাট করে বিভিন্ন কোম্পানির কাছে বিক্রির অভিযোগ আছে তাঁর বিরুদ্ধে। কোথাও আবাদি জমি ও বসতভিটা দখল করে গাজী গ্রুপের বিভিন্ন কারখানা নির্মাণ করা হয়েছে। করেছেন আবাসন প্রকল্পও। তাঁর অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে এলাকা ছাড়তে হয়েছে অনেক সংখ্যালঘু পরিবারকেও।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, রূপগঞ্জের কেয়ারিয়া, পর্শি, বাড়িয়াছনি, কুমারপাড়ায় কয়েক শ হিন্দু পরিবারের বসবাস। সেখানকার ৮০ শতাংশ হিন্দুর জমি জিপার্ক (গাজী পার্ক) নামে সীমানাপ্রাচীর দিয়ে ঘেরাও করে বালু ভরাট করেছেন তিনি। জিপার্কের এ জায়গা জরবদখলের দায়িত্বে ছিলেন বাঘবেড় সিটি মার্কেট এলাকার ভূমিদস্যু ইমন হাসান খোকন। জানা গেছে, খোকন মন্ত্রী গাজীর পালিত ভূমিদস্যুদের একজন।

রূপগঞ্জের খাদুন এলাকায় গড়ে তোলা হয়েছে গাজী টায়ার ফ্যাক্টরি। এ ফ্যাক্টরির প্রায় ৮০ শতাংশ জমিই জোরপূর্বক দখল করা হয়েছে। আয়েত আলী ভুঁইয়ার ছেলে হাজি আমজাদ আলী ভুঁইয়ার ১৯ বিঘা ৮ শতাংশ, হাজি আবদুল হাইয়ের ৪ বিঘা, মোবারক হোসেনের দেড় বিঘা, আবদুল বারী ভুঁইয়ার ২ বিঘা, নূর মোহাম্মদের ১ বিঘা, ইসমাইল খাঁর ৪ বিঘা, সিরাজ খাঁর ৪-৫ বিঘা, শাহ আলমের প্রায় ৭০ শতাংশ, জুলহাস ভুঁইয়ার ৭১ শতাংশ ও আপেল মাহমুদের আড়াই বিঘা জমি জোরপূর্বক দখল করে খাদুনে গাজী টায়ার ফ্যাক্টরি তৈরি করা হয়।

পাশা গ্রুপের ম্যানেজার আবুল কালাম আজাদ অভিযোগ করেন, এ ফ্যাক্টরির স্টাফ কোয়ার্টার বানানো হয়েছে পাশা গ্রুপের ১৩৯ শতাংশ জমি ওপর। পাশা গ্রুপের পাঁচ তলা ভবনসহ জমি দখলের অভিযোগে গাজীর বিরুদ্ধে মামলাও করে পাশা গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানের জমি রক্ষা করতে গিয়ে নির্মম হামলার শিকার হন খোরশেদ আলম।

আওয়ামী লীগের পদ এবং মন্ত্রিত্বের প্রভাব খাটিয়ে উপজেলার বিরাব, কাঞ্চন, ভালুকাব, টেংরারটেক, পোনাব, আমলাব, কেশরাব, আধুরিয়া, পূর্বগ্রামসহ বিভিন্ন এলাকার প্রায় দেড় হাজার বিঘা হিন্দু-মুসলিমের মালিকানা ও খাসজমি দখলে নিয়েছেন গোলাম দস্তগীর গাজী ও তাঁর পরিবার।

শুধু জমি দখলই নয়, মাদক কারবার এ এলাকায় বড় সমস্যা। তাতেও ছিল গাজীর নিয়ন্ত্রণ। ধর্ষণ এবং খুনের পেছনেও রয়েছে এ বাহিনী। বৈধ-অবৈধ অস্ত্র আর মাদকের ডিপোয় পরিণত হয়েছে রূপগঞ্জ। আর এসব নিয়ন্ত্রণ করেন মন্ত্রিপুত্র পাপ্পা ও মন্ত্রীর এপিএস দাদা এমদাদ। গাজীর স্ত্রীও ক্ষমতার দাপটে রূপগঞ্জে যা খুশি করেছেন। এ ছাড়া গাজীর কথিত প্রেমিকা নীলাও গাজীর দাপটে রূপগঞ্জে বিস্তার করেছিলেন অপরাধীদের সাম্রাজ্য।

৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর এখন গাজীর বিরুদ্ধে মুখ খুলতে শুরু করেছে এলাকাবাসী। তারা বলছে, গোলাম দস্তগীর গাজীর দীর্ঘ সময়ে ভূমিদস্যুতা, মাদক কারবারসহ খুন-গুমের কারণে রূপগঞ্জ এখন অপরাধের স্বর্গরাজ্য হিসেবে পরিচিত।

দলীয় পদপদবি বাগিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রেও কম যায়নি গাজী পরিবার। প্রভাব খাটিয়ে একই পরিবারের বাবা মন্ত্রী ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি, ছেলে সিনিয়র সহসভাপতি, মা উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও পৌরসভার মেয়র পদ দখল করেছিলেন। গাজী, তাঁর পুত্র, স্ত্রী এবং বান্ধবীর মধ্যে রূপগঞ্জে সন্ত্রাস, মাদক কারবার এবং ভূমি দখলের প্রতিযোগিতা ছিল সবার জানা। আর এসব অপরাধ নির্বিঘ্নে করতে গড়ে তুলেছিলেন ‘গাজীবাহিনী’।

৫ আগস্টের পর গোলাম দস্তগীর গাজী গ্রেপ্তার হলেও তাঁর সন্ত্রাসী বাহিনীর অনেকেই এখনো এলাকায়। এরা এখনো গাজী পরিবারের অপরাধ সাম্রাজ চালাচ্ছেন।

 

এই বিভাগের আরও খবর
পাচারের উদ্দেশ্যে বন্দি আট নারী-শিশু টেকনাফে উদ্ধার
পাচারের উদ্দেশ্যে বন্দি আট নারী-শিশু টেকনাফে উদ্ধার
জুলাই বিপ্লবের আসামি বানিয়ে মামলাবাণিজ্য
জুলাই বিপ্লবের আসামি বানিয়ে মামলাবাণিজ্য
মানব পাচারে অপরিবর্তিত বাংলাদেশ
মানব পাচারে অপরিবর্তিত বাংলাদেশ
কয়েদিরাও ভোট দিতে পারবেন পোস্টাল ব্যালটে
কয়েদিরাও ভোট দিতে পারবেন পোস্টাল ব্যালটে
নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ব্যাখ্যা তামিমের
নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ব্যাখ্যা তামিমের
রাষ্ট্রপতির চিঠি পররাষ্ট্র উপদেষ্টাকে
রাষ্ট্রপতির চিঠি পররাষ্ট্র উপদেষ্টাকে
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সাক্ষাৎ দুই রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সাক্ষাৎ দুই রাষ্ট্রদূতের
মিয়ানমারের ভিতরেই রোহিঙ্গা সংকটের সমাধান
মিয়ানমারের ভিতরেই রোহিঙ্গা সংকটের সমাধান
আজ দেশে ফিরছেন প্রধান উপদেষ্টা
আজ দেশে ফিরছেন প্রধান উপদেষ্টা
জামায়াতকে অনেকে ছায়া সরকার বলছে
জামায়াতকে অনেকে ছায়া সরকার বলছে
যত বাধাই আসুক, ফেব্রুয়ারিতে ভোট
যত বাধাই আসুক, ফেব্রুয়ারিতে ভোট
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার হচ্ছে না
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার হচ্ছে না
সর্বশেষ খবর
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যারা ইমামদের মাইনাসের চেষ্টা করেছে, আল্লাহ তাদের মাইনাস করেছেন’
‘যারা ইমামদের মাইনাসের চেষ্টা করেছে, আল্লাহ তাদের মাইনাস করেছেন’

৩৬ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বন্দুকসহ গ্রেফতার ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বন্দুকসহ গ্রেফতার ১

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রুবিয়া-নিগারের ব্যাটে জয় ছোঁয়া দূরত্বে বাংলাদেশ
রুবিয়া-নিগারের ব্যাটে জয় ছোঁয়া দূরত্বে বাংলাদেশ

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গবেষণালব্ধ বই যুগের আলোকবর্তিকা : ধর্ম উপদেষ্টা
গবেষণালব্ধ বই যুগের আলোকবর্তিকা : ধর্ম উপদেষ্টা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

বোনের অপকর্ম দেখে ফেলায় ভাই খুন
বোনের অপকর্ম দেখে ফেলায় ভাই খুন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আফগানদের বিপক্ষে টস হেরে ফিল্ডিংয়ে টাইগাররা
আফগানদের বিপক্ষে টস হেরে ফিল্ডিংয়ে টাইগাররা

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা আটকে যেভাবে আন্তর্জাতিক সমুদ্র আইন লঙ্ঘন করল ইসরায়েল
গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা আটকে যেভাবে আন্তর্জাতিক সমুদ্র আইন লঙ্ঘন করল ইসরায়েল

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাইয়ের সঙ্গে ঝগড়ার পর আত্মহত্যা
ভাইয়ের সঙ্গে ঝগড়ার পর আত্মহত্যা

৩১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সোনারগাঁয়ে ধর্ষণ মামলার বাদীর ওপর হামলা, শিশু-নারীসহ আহত ৩
সোনারগাঁয়ে ধর্ষণ মামলার বাদীর ওপর হামলা, শিশু-নারীসহ আহত ৩

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

দশমীতে সিঁদুর খেলায় মাতলেন অভিনেত্রী শুভশ্রী, কোয়েল, কাজল, ঋতুপর্ণা
দশমীতে সিঁদুর খেলায় মাতলেন অভিনেত্রী শুভশ্রী, কোয়েল, কাজল, ঋতুপর্ণা

৪৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ধর্ষণ মামলার পলাতক আসামি গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলার পলাতক আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লামায় পানিতে ডুবে পর্যটক নিখোঁজ
লামায় পানিতে ডুবে পর্যটক নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশকে উন্নতির শিখরে নিতে সরকারের সঙ্গে একযোগে কাজ করতে হবে : শিমুল বিশ্বাস
দেশকে উন্নতির শিখরে নিতে সরকারের সঙ্গে একযোগে কাজ করতে হবে : শিমুল বিশ্বাস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হিলি সীমান্তে পূজার আনন্দে ভিড় জমালেন হাজারো দর্শনার্থী
হিলি সীমান্তে পূজার আনন্দে ভিড় জমালেন হাজারো দর্শনার্থী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরের গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নেওয়ার আশঙ্কা নেই
বঙ্গোপসাগরের গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নেওয়ার আশঙ্কা নেই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভক্তের চোখের জলে দেবী দূর্গার বিদায়
ভক্তের চোখের জলে দেবী দূর্গার বিদায়

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দিনাজপুরে বিজয়া দশমী: সিঁদুর খেলায় রঙিন বিদায়ের উৎসব
দিনাজপুরে বিজয়া দশমী: সিঁদুর খেলায় রঙিন বিদায়ের উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে যুবক নিহত
মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ৯৮৩
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ৯৮৩

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শহীদ জিয়া সকল ধর্মের মানুষের সহাবস্থানের শিক্ষা দিয়েছেন : এম এ মালিক
শহীদ জিয়া সকল ধর্মের মানুষের সহাবস্থানের শিক্ষা দিয়েছেন : এম এ মালিক

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নিম্নচাপে উত্তাল বঙ্গোপসাগর, ইলিশশূন্য শতাধিক ট্রলার ফিরল শরণখোলায়
নিম্নচাপে উত্তাল বঙ্গোপসাগর, ইলিশশূন্য শতাধিক ট্রলার ফিরল শরণখোলায়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় স্কুল শিক্ষক নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় স্কুল শিক্ষক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইগ্রেসদের ঘূর্ণিতে ১২৯ রানে গুটিয়ে গেল পাকিস্তান
টাইগ্রেসদের ঘূর্ণিতে ১২৯ রানে গুটিয়ে গেল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাছ ধরতে গিয়ে নিখোঁজের ৩ দিন পর জেলের মরদেহ উদ্ধার
মাছ ধরতে গিয়ে নিখোঁজের ৩ দিন পর জেলের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপিকে তবলা-হাঁসসহ ৫০ প্রতীকের অপশন দিল ইসি
এনসিপিকে তবলা-হাঁসসহ ৫০ প্রতীকের অপশন দিল ইসি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রেনের ধাক্কায় মা-মেয়ের মৃত্যু
ট্রেনের ধাক্কায় মা-মেয়ের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৮ অঞ্চলে ঝোড়ো হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির আভাস
১৮ অঞ্চলে ঝোড়ো হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কড়া নিরাপত্তায় বুড়িগঙ্গায় চলছে প্রতিমা বিসর্জন
কড়া নিরাপত্তায় বুড়িগঙ্গায় চলছে প্রতিমা বিসর্জন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খাল থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
খাল থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মার্কিন সেনাদের যুদ্ধ প্রস্তুতির নির্দেশ, যা বললো রাশিয়া
মার্কিন সেনাদের যুদ্ধ প্রস্তুতির নির্দেশ, যা বললো রাশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘূর্ণিঝড় নিয়ে বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
ঘূর্ণিঝড় নিয়ে বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেউলিয়াত্ব ঠেকাতে ২ হাজার কোটি
দেউলিয়াত্ব ঠেকাতে ২ হাজার কোটি

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রফি বিতর্কে ভারতকে ধুয়ে দিলেন এবি ডি ভিলিয়ার্স
ট্রফি বিতর্কে ভারতকে ধুয়ে দিলেন এবি ডি ভিলিয়ার্স

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় বিশ্বজুড়ে নিন্দার ঝড়
গাজা ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় বিশ্বজুড়ে নিন্দার ঝড়

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপিকে তবলা-হাঁসসহ ৫০ প্রতীকের অপশন দিল ইসি
এনসিপিকে তবলা-হাঁসসহ ৫০ প্রতীকের অপশন দিল ইসি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইএলটি–টোয়েন্টিতে দল পেলেন সাকিব-তাসকিন
আইএলটি–টোয়েন্টিতে দল পেলেন সাকিব-তাসকিন

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৬ ঘণ্টা পর জট কেটেছে মেঘনা টোলপ্লাজার, মদনপুরে ১২ কি.মি তীব্র যানজট
১৬ ঘণ্টা পর জট কেটেছে মেঘনা টোলপ্লাজার, মদনপুরে ১২ কি.মি তীব্র যানজট

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজাগামী ফ্লোটিলা থেকে গ্রেটা থুনবার্গসহ কয়েকজন অধিকারকর্মী আটক
গাজাগামী ফ্লোটিলা থেকে গ্রেটা থুনবার্গসহ কয়েকজন অধিকারকর্মী আটক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ মাসে ১ কোটি মানুষের কর্মসংস্থানের সিদ্ধান্ত নিয়েছি : আমীর খসরু
১৮ মাসে ১ কোটি মানুষের কর্মসংস্থানের সিদ্ধান্ত নিয়েছি : আমীর খসরু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই বিপ্লবের আসামি বানিয়ে মামলাবাণিজ্য
জুলাই বিপ্লবের আসামি বানিয়ে মামলাবাণিজ্য

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্লোটিলা থেকে আটক ২২৩ জনকে ইউরোপে পাঠাবে ইসরায়েল, জাহাজগুলোর ভাগ্যে কী আছে?
ফ্লোটিলা থেকে আটক ২২৩ জনকে ইউরোপে পাঠাবে ইসরায়েল, জাহাজগুলোর ভাগ্যে কী আছে?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি বাতিল করলেন কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট
ইসরায়েলের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি বাতিল করলেন কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেটা থুনবার্গদের জাহাজে ইসরায়েলি সেনা, যা জানা গেল
গ্রেটা থুনবার্গদের জাহাজে ইসরায়েলি সেনা, যা জানা গেল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস, সাত জেলায় বন্যার শঙ্কা
ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস, সাত জেলায় বন্যার শঙ্কা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজামুখী এখন মাত্র চারটি নৌযান, বাকিগুলো আটক : ফ্লোটিলা ট্র্যাকার
গাজামুখী এখন মাত্র চারটি নৌযান, বাকিগুলো আটক : ফ্লোটিলা ট্র্যাকার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুমুদ ফ্লোটিলা আটকানোর প্রতিবাদে ইতালিতে সাধারণ ধর্মঘটের ডাক
সুমুদ ফ্লোটিলা আটকানোর প্রতিবাদে ইতালিতে সাধারণ ধর্মঘটের ডাক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মরক্কোতে তরুণদের সঙ্গে নিরাপত্তা বাহিনীর ব্যাপক সংঘর্ষ
মরক্কোতে তরুণদের সঙ্গে নিরাপত্তা বাহিনীর ব্যাপক সংঘর্ষ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো বিলিয়নিয়ার ক্লাবে শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো বিলিয়নিয়ার ক্লাবে শাহরুখ খান

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যশোরে বজ্রপাতে বিএনপি নেতাসহ নিহত ২
যশোরে বজ্রপাতে বিএনপি নেতাসহ নিহত ২

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিন কেন সোশ্যাল মিডিয়ায় নেই, জানাল ক্রেমলিন
পুতিন কেন সোশ্যাল মিডিয়ায় নেই, জানাল ক্রেমলিন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ অক্টোবর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি হস্তক্ষেপের নিন্দা মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর
গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি হস্তক্ষেপের নিন্দা মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাগামী ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি বাধা, যুক্তরাজ্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া
গাজাগামী ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি বাধা, যুক্তরাজ্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোকানের ওপর উল্টে পড়লো নিয়ন্ত্রণহীন বাস, তিনজন নিহত
দোকানের ওপর উল্টে পড়লো নিয়ন্ত্রণহীন বাস, তিনজন নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ শুরু টাইগার-আফগান লড়াই, শক্তিতে কারা এগিয়ে?
আজ শুরু টাইগার-আফগান লড়াই, শক্তিতে কারা এগিয়ে?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে কুমিরের আক্রমণে জেলের মৃত্যু, ৭ ঘণ্টা পর লাশ উদ্ধার
সুন্দরবনে কুমিরের আক্রমণে জেলের মৃত্যু, ৭ ঘণ্টা পর লাশ উদ্ধার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাত লাখ ফেডারেল কর্মীকে ছাঁটাইয়ের শঙ্কা, শাটডাউন এড়ানোর উপায় দেখছে না যুক্তরাষ্ট্র
সাত লাখ ফেডারেল কর্মীকে ছাঁটাইয়ের শঙ্কা, শাটডাউন এড়ানোর উপায় দেখছে না যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা সবাই বাংলাদেশি, সংখ্যালঘু বলতে কিছু নেই’
‘আমরা সবাই বাংলাদেশি, সংখ্যালঘু বলতে কিছু নেই’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
অবহেলিত মিষ্টি আলুর কেজি ২০০ টাকা
অবহেলিত মিষ্টি আলুর কেজি ২০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

আশার পর হতাশা
আশার পর হতাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজিবি-বিএসএফের মানবিকতায় বাবা মেয়ের শেষ দেখা
বিজিবি-বিএসএফের মানবিকতায় বাবা মেয়ের শেষ দেখা

পেছনের পৃষ্ঠা

খুচরা বাজারে দাপট সুপারশপের
খুচরা বাজারে দাপট সুপারশপের

পেছনের পৃষ্ঠা

‘এলডিপির ঘাঁটি’তে বিএনপি থেকে মনোনয়ন প্রার্থী পাঁচ
‘এলডিপির ঘাঁটি’তে বিএনপি থেকে মনোনয়ন প্রার্থী পাঁচ

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নিগারদের মিশন শুরু আজ
নিগারদের মিশন শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

ইসির সামনে অনেক চ্যালেঞ্জ
ইসির সামনে অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

অনুসন্ধানে গিয়ে ৬০৮ কোটি টাকা মানি লন্ডারিংয়ের তথ্য
অনুসন্ধানে গিয়ে ৬০৮ কোটি টাকা মানি লন্ডারিংয়ের তথ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

উৎসবমুখর কক্সবাজার সৈকত
উৎসবমুখর কক্সবাজার সৈকত

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

গ্রিন নয়, সবাই রেড সিগন্যালে আছেন
গ্রিন নয়, সবাই রেড সিগন্যালে আছেন

নগর জীবন

রাষ্ট্রপতির চিঠি পররাষ্ট্র উপদেষ্টাকে
রাষ্ট্রপতির চিঠি পররাষ্ট্র উপদেষ্টাকে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাপলা চত্বরের হত্যাযজ্ঞ ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা হয়েছিল
শাপলা চত্বরের হত্যাযজ্ঞ ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা হয়েছিল

নগর জীবন

মিয়ানমারের ভিতরেই রোহিঙ্গা সংকটের সমাধান
মিয়ানমারের ভিতরেই রোহিঙ্গা সংকটের সমাধান

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই বিপ্লবের আসামি বানিয়ে মামলাবাণিজ্য
জুলাই বিপ্লবের আসামি বানিয়ে মামলাবাণিজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবীদের সর্বশেষ সুযোগ ও দুর্গাপূজার সম্প্রীতি
বিপ্লবীদের সর্বশেষ সুযোগ ও দুর্গাপূজার সম্প্রীতি

সম্পাদকীয়

ছুটিতে ঢাকা ছাড়ছে মানুষ, মহাসড়কে ভোগান্তি
ছুটিতে ঢাকা ছাড়ছে মানুষ, মহাসড়কে ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

মানব পাচারে অপরিবর্তিত বাংলাদেশ
মানব পাচারে অপরিবর্তিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা রাষ্ট্রদ্রোহী নই, ভারতবিরোধী
আমরা রাষ্ট্রদ্রোহী নই, ভারতবিরোধী

নগর জীবন

১৮ মাসের মধ্যে ১ কোটি কর্মসংস্থান
১৮ মাসের মধ্যে ১ কোটি কর্মসংস্থান

নগর জীবন

বেশি দিন অনির্বাচিত সরকার থাকলে শাসন ব্যবস্থা ভেঙে পড়ে
বেশি দিন অনির্বাচিত সরকার থাকলে শাসন ব্যবস্থা ভেঙে পড়ে

খবর

আজ দেশে ফিরছেন প্রধান উপদেষ্টা
আজ দেশে ফিরছেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাগরে নৌকা থেকে পড়ে জেলে নিখোঁজ
সাগরে নৌকা থেকে পড়ে জেলে নিখোঁজ

দেশগ্রাম

কুমিরের আক্রমণে জেলের মৃত্যু
কুমিরের আক্রমণে জেলের মৃত্যু

দেশগ্রাম

জামায়াতকে অনেকে ছায়া সরকার বলছে
জামায়াতকে অনেকে ছায়া সরকার বলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা সুন্দর সৌহার্দপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত হচ্ছে
দুর্গাপূজা সুন্দর সৌহার্দপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত হচ্ছে

নগর জীবন

বিচারের আগে আওয়ামী লীগের রাজনীতি করার অধিকার নেই
বিচারের আগে আওয়ামী লীগের রাজনীতি করার অধিকার নেই

নগর জীবন

রিটায়ার্ড অ্যাসোসিয়েশনের পাঁচ দফা
রিটায়ার্ড অ্যাসোসিয়েশনের পাঁচ দফা

নগর জীবন

নিহত শিশুদের পরিবারকে সম্মাননা দেওয়া হবে
নিহত শিশুদের পরিবারকে সম্মাননা দেওয়া হবে

নগর জীবন