শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন, ২০২৫

মীরজাফর যুগে যুগে

ড. ইউসুফ খান
প্রিন্ট ভার্সন
মীরজাফর যুগে যুগে

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধে কে জিতেছে, কে হেরেছে তা বলা দায়। তবে দুই দেশের যুদ্ধবিরতি হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের আগ্রহে। ইরানে ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্র হামলা চালিয়েছিল তাদের পারমাণবিক সামর্থ্যরে ইতি ঘটাতে। সেক্ষেত্রে তারা ব্যর্থ হয়েছে চূড়ান্তভাবে। আগেভাগে পারমাণবিক উপকরণ নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়ার কারণে। ইরানের ধর্মীয় শাসনের ইতি ঘটাতেও তারা ব্যর্থ হয়েছে। যুদ্ধে ইরান প্রতিকূল অবস্থায় পড়েছিল সেদেশের কিছু লোকের বিশ্বাসঘাতকতার কারণে। যারা ইরানের গোপন তথ্য ফাঁস করে দিয়েছিল শত্রুপক্ষের কাছে।

বিশ্বাস শব্দটি ছোট হলেও এর তাৎপর্য অনেক বড়। বিশ্বাস অর্জন করতে সময় লাগে বছরের পর বছর, কিন্তু ভাঙতে সময় লাগে কিছুক্ষণ। একজন ভালো মানুষ বা ভালো বন্ধু হওয়ার প্রথম শর্ত হলো বিশ্বাসী হওয়া। বিশ্বাস যদি ভালোবাসার প্রথম ধাপ হয়, তাহলে বিশ্বাসঘাতকতা হলো সম্পর্কের শেষ ধাপ। তাই তো বিখ্যাত অস্ট্রিয়ান মনোবিজ্ঞানী সিগমুড ফ্রয়েড বলেছেন, ‘সব অপরাধের চেয়ে বড় অপরাধ হলো বিশ্বাসঘাতকতা।’

এ কথা বলার অপেক্ষা রাখে না যে, মানুষ সৃষ্টির সেরা জীব। কিন্তু সেরা জীব হলেও মানুষের মধ্যে অনেক ঘৃণিত অভ্যাস রয়েছে, যার অন্যতম হলো বিশ্বাসঘাতকতা। পৃথিবীর সর্বত্রই এমন কিছু ঘৃণ্য স্বভাব-চরিত্রের মানুষ খুঁজে পাওয়া যায়, যারা অতীতের সব উপকার অস্বীকার করে উপকারীর বুকে ছুরিকাঘাত করতে দ্বিধাবোধ করে না। যুগে যুগে এমন কিছু বেইমান বা বিশ্বাসঘাতকের আবির্ভাব ঘটে যাদের কারণে জাতি বা রাষ্ট্রকে পর্যন্ত চরম মূল্য দিতে হয়। এমনই একজন জঘন্য প্রকৃতির বিশ্বাসঘাতক মানুষ ছিলেন মীরজাফর আলী খান।

১৭৫৭ সালে পলাশীর যুদ্ধে বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজ-উদ-দৌলার করুণ পরাজয়ের কাহিনি আমরা সবাই জানি। এর নেপথ্যে ছিলেন কুচক্রী বিশ্বাসঘাতক প্রধান সেনাপতি মীরজাফর আলী খান। ক্ষমতার মোহ আর সম্পদের লোভ তাকে পেয়ে বসে। রাতের অন্ধকারে ইংরেজ সৈন্যদের সঙ্গে হাত মিলিয়ে নবাব সিরাজ-উদ-দৌলার পরাজয়কে নিশ্চিত করেন তিনি। এই যুদ্ধে সিরাজ-উদ- দৌলা পরাজিত হন এবং ভারতবর্ষে ইংরেজ শাসন প্রতিষ্ঠার পথ সূচিত হয়।

প্রাচীনকাল থেকে ভারত উপমহাদেশ- বিশেষ করে বাংলা অঞ্চল ছিল ধনসম্পদে ভরপুর একটি দেশ। এ অঞ্চলের গ্রামগুলোতে মানুষের জীবনযাপনের জন্য যা কিছু প্রয়োজন সবই তখন পাওয়া যেত। অর্থাৎ প্রতিটি গ্রামই ছিল স্বয়ংসম্পূর্ণ। কৃষকের খেতভরা ফসল, গোলাভরা ধান, পুকুরভরা মাছ থাকত। কুটিরশিল্পেও গ্রাম ছিল সমৃদ্ধ। তাঁতিদের হাতে বোনা কাপড় ইউরোপের কাপড়ের চেয়েও উন্নতমানের ছিল। এর মধ্যে জগদ্বিখ্যাত ছিল মসলিন কাপড়। তা ছাড়া উপমহাদেশের অন্যান্য অঞ্চলেও নানা ধরনের বাণিজ্যিক পণ্য ও মসলার জন্য বিখ্যাত ছিল। এসব পণ্যের আকর্ষণে অনেকেই এ দেশের সঙ্গে বাণিজ্য করতে এসেছে। ইংরেজ বণিকদের ব্যবসায়িক সংস্থা ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানিও এসেছিল ব্যবসাবাণিজ্য করতে। পরবর্তী সময়ে তারা নানামুখী ঘৃণ্য কৌশল অবলম্বন করে ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে স্থানীয় শাসকদের পরাভূত করে এ দেশের রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করে এবং নিজেদের সাম্রাজ্য বিস্তারে মনোযোগী হয়।

এভাবেই ক্রমে বাংলার বুকে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি শাসনের নামে শোষণের শেকড় গেড়ে বসে। ক্ষমতা হাতে পেয়ে তারা

ইচ্ছামতো বাণিজ্য করতে থাকে। শুধু কী তাই? এ দেশ থেকে বিভিন্ন মূল্যবান সম্পদ নির্বিচারে জাহাজ বোঝাই করে তারা পাচার করত। বিভিন্ন দ্রব্য তাদের প্রয়োজনানুসারে উৎপাদন না হলে তারা কৃষকদের উৎপাদনে বাধ্য করত। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই উৎপাদনে বাধ্য করার জন্য কৃষকদের ওপর অমানুষিক নির্যাতন চালানো হতো। অর্থাৎ ইংরেজদের শোষণের অন্যতম শিকার ছিলেন বাংলার সাধারণ জনগণ তথা কৃষক সমাজ।

অত্যাচার সহ্য করতে না পেরে বাংলার সব শ্রেণি-পেশার মানুষ একপর্যায়ে প্রতিবাদ শুরু করে। যে যেভাবে পারে, কোম্পানির শাসনের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো শুরু করে। বিদ্রোহটি দ্রুতই সমস্ত ভারতবর্ষে ছড়িয়ে পড়ে এবং শক্তিশালী রূপ নেয়। ফলশ্রুতিতে কোম্পানি শাসনের পতন হয় বাংলাসহ পুরো ভারতবর্ষে। এরপর ভারতবর্ষে সরাসরি ব্রিটিশ সরকারের শাসন শুরু হয়। শুরু হয় একটি নতুন আমলের। ইংরেজদের ২০০ বছরের শাসনকাল মোট দুই ভাগে বিভক্ত ছিল। প্রথম ভাগে শাসন করে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি। এই শাসনকাল ছিল পলাশীর যুদ্ধের পর থেকে ১৮৫৮ সাল পর্যন্ত। এর পরবর্তী সময় অর্থাৎ ভারত ভাগ হওয়ার আগ পর্যন্ত সরাসরি শাসন করেন ব্রিটিশ রানি এলিজাবেথ।

বিশ্বাসঘাতক মীরজাফরের কারণেই ২০০ বছর পরাধীনতার শৃঙ্খলে আবদ্ধ থাকতে হয় বাঙালি জাতিকে। তবে ইতিহাস তাকে ক্ষমা করেনি। জীবনের শেষ পরিণতিই তা প্রমাণ করে। ইতিহাস এ কথাও বলে, মীরজাফর কখনোই মূল বিশ্বাসঘাতক ছিলেন না। মীরজাফর ছিলেন বিশ্বাসঘাতকদের বানানো একটা হাতের পুতুল; যার নিজের কোনো যোগ্যতা ছিল না। যখনই তার দ্বারা বিশ্বাসঘাতকদের স্বার্থ উদ্ধার হয়েছে, তখনই তাকে ছুড়ে ফেলে দিয়েছে। বেরিয়ে এসেছে প্রকৃত চক্রান্তবাজদের চেহারা।

আসলে মীরজাফরের আবির্ভাব ঘটেছিল অনেক পরে। নবাব সিরাজ-উদ-দৌলাকে যে সরাতে হবে তার প্ল্যান অনেক আগেই করে রেখেছিলেন তিন বিশ্বাসঘাতক জগৎশেঠ, উমিচাঁদ ও রাজবল্লভ মিলে। জগৎশেঠের বাড়িতে এক গোপন মিটিং হয়। সেই মিটিংয়ে মহিলার ছদ্মবেশে পালকিতে করে যোগ দিয়েছিলেন ইংরেজ দূত ওয়াটস। মিটিংয়ে আলোচনা শেষে সিদ্ধান্ত হয় ছলে-বলে-কৌশলে সিরাজকে সিংহাসনচ্যুত করা হবে, তবে কোনোভাবেই মুসলমানদের উত্তেজিত করা যাবে না। মি. ওয়াটস তখন বলেন- সিরাজের সঙ্গে লড়তে গেলে বিরাট অর্থের প্রয়োজন হবে তা আমরা কোথায় পাব! উত্তরে জগৎশেঠ বলেন, টাকা যা লাগে আমি দেব কোনো চিন্তা নেই।

এই মিটিংয়ের পর সিরাজকে সরাতে ঘসেটি বেগমকে বোঝানোর দায়িত্ব ছিল রাজা রাজবল্লভের ওপর। আর মীরজাফরকে বোঝানোর দায়িত্ব ছিল উমিচাঁদের ওপর। উমিচাঁদ মীরজাফরকে লোভ দেখান এবং বলেন, তুমি আমাদের দলে থাকলে তোমাকে পরবর্তীতে সিংহাসনে বসানো হবে। এরপর জগৎশেঠের বাড়িতে দফায় দফায় মিটিং হয়। সেখানে উপস্থিত থাকেন জগৎশেঠ, রাজা রায় দুর্লভ, রাজা রামনারায়ণ, রাজা রাজবল্লভ, রাজা কৃষ্ণচন্দ্র। ওই মিটিংয়ে সিদ্বান্ত হয়, মীরজাফরকে দিয়েই সিরাজকে সরাতে হবে এবং শেষ পর্যন্ত তাই হলো। সিংহাসনের লোভে মীরজাফর যেন উন্মাদ হয়ে গেলেন। তার অধীনের সৈন্যবাহিনী যুদ্ধে অংশগ্রহণ না করাতে বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজ-উদ-দৌলাকে পরাজয় বরণ করতে হলো। অর্থাৎ বাংলার পতনের মূল কারণ ছিল মীরজাফরের বিশ্বাসঘাতকতা।

ওই সময় মীরজাফর এতটাই বিশ্বাসঘাতক হয়ে ওঠেন যে, ক্ষমতার লোভে নবাবকে ধ্বংস করার জন্য, সে সংকল্পবদ্ধ তা কোনোভাবেই সিরাজকে বুঝতে দেননি। উল্টো পবিত্র কোরআন শরিফ ছুঁয়ে শপথ করেন, বাংলার মসনদের প্রতি তার কোনো মোহ নেই। তাই যে কোনো মূল্যেই হোক পলাশীর যুদ্ধে বিজয় ছিনিয়ে আনবেন। আর তিনিই কি না এত বড় বিশ্বাসঘাতকতা করলেন!

আর এজন্যই মীরজাফর নামটি এখন বাংলার মানুষের কাছে একটি ঘৃণিত নাম, যার প্রতিশব্দ হলো বেইমান। এ নামটি গালি হিসেবে ব্যবহৃত হয়। কোনো বাঙালিই তার সন্তানের নাম মীরজাফর রাখে না। এটি একটি ঐতিহাসিক চরিত্র হলেও মীরজাফর শব্দটি বিশ্বাসঘাতকের অস্থিমজ্জায় মিশে গেছে। যতদিন বাংলা ও বাঙালির ইতিহাস থাকবে; ততদিন পর্যন্ত এ নামটি নেতিবাচক অর্থেই ব্যবহৃত হবে।

আমাদের আশপাশে যে মানুষগুলো আছে, তাদের অনেকের মধ্যে মীরজাফরের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান রয়েছে, তার প্রমাণ আমরা দেখতে পাই ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে। এ সময়ে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর সহযোগী হিসেবে যারা কাজ করে তারা এ দেশেরই কিছুসংখ্যক বেইমান-বিশ্বাসঘাতক মানুষ। নিজেদের স্বার্থে দেশের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করে। রাজাকার, আলবদর, আলশামস তো মীরজাফরেরই অন্য একটি রূপ। ইতিহাসের নিকৃষ্টতম চরিত্র মীরজাফর মরে গেলেও বিশ্বাসঘাতকের বেশে এখনো ঘুরে বেড়াচ্ছে তার প্রেতাত্মারা; আমাদের চারপাশে যা ব্যক্তিজীবন থেকে শুরু করে রাষ্ট্রীয় জীবন পর্যন্ত। তাই তো মীরজাফররা যুগে যুগে। তাদের রুখে দিতে আমাদের হতে হবে বদ্ধপরিকর।

একটি গল্প দিয়ে লেখাটি শেষ করছি। একবার বাদশাহ হারুনুর রশীদের কাছে এক লোক একটি চাতক পাখি বিক্রি করার জন্য নিয়ে এলো। তিনি দাম জিজ্ঞেস করলে সে বাজারমূল্যের চেয়েও অনেক বেশি দাম চাইল। বাদশাহ জানতে চাইলেন, পাখিটির এত দাম কেন? অথচ তার একটি পা নেই!

লোকটি বলল, মার্জনা করবেন জাঁহাপনা। দেখতে সাধারণ হলেও এটি আসলে একটি বিশেষ ধরনের পাখি। এর বিশেষত্ব হলো- আমি যখন শিকারে যাই, তখন এই চাতক পাখিটিকেও সঙ্গে করে নিয়ে যাই। আমার পাতানো ফাঁদের সঙ্গে এই পাখিটিকেও বেঁধে রাখি। এই পাখিটি তখন এক অদ্ভুত আওয়াজ করে অন্য পাখিদের মনোযোগ আকর্ষণ করে। তার এই আওয়াজ শুনে ঝাঁকে ঝাঁকে অন্য পাখি এসে জড়ো হয়। তখন আমি একসঙ্গে সব পাখিকে শিকার করি। বলা যায় এই পাখিটিই আমার শিকারের প্রধান ফাঁদ।

বাদশাহ খুব মনোযোগ সহকারে শিকারির সব কথা শুনলেন এবং তার চাহিদা অনুযায়ী চড়া দামেই পাখিটি কিনলেন। তিনি মনে মনে এ কথাও ভাবলেন, এ দুষ্ট পাখিটির বেঁচে থাকার কোনো অধিকার নেই।  যেমনি ভাবা তেমনি কাজ। সঙ্গে সঙ্গে পাখিটাকে জবাই করে ফেললেন। শিকারি অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলেন, জাঁহাপনা! অনেক দামে কেনা পাখিটি এভাবে জবাই করে দিলেন?

তখন বাদশাহ হারুনুর রশীদ তাকে বললেন,

‘যে তার স্বজাতির সঙ্গে অনায়াসে এমন গাদ্দারি করতে পারে, তার এই পরিণতিই হওয়া উচিত!’

লেখক : গবেষক ও প্রাবন্ধিক

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যবসায়ে বিসংবাদ
ব্যবসায়ে বিসংবাদ
মৌলবাদের উত্থান
মৌলবাদের উত্থান
আহলে বাইতের মর্যাদা অপরিসীম
আহলে বাইতের মর্যাদা অপরিসীম
দুধ-গোসলে শুদ্ধতা অর্জন
দুধ-গোসলে শুদ্ধতা অর্জন
থাকা না থাকার কথকতা
থাকা না থাকার কথকতা
জাদু সাফল্য কেড়ে নেয়
জাদু সাফল্য কেড়ে নেয়
রোহিঙ্গা সমস্যা
রোহিঙ্গা সমস্যা
শিক্ষায় সংকট
শিক্ষায় সংকট
স্বাস্থ্য খাতে পরনির্ভরতা
স্বাস্থ্য খাতে পরনির্ভরতা
ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি
ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি
সরকারের একটি সঠিক সিদ্ধান্ত
সরকারের একটি সঠিক সিদ্ধান্ত
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস
সর্বশেষ খবর
বসুন্ধরায় শাটল গাড়ি
বসুন্ধরায় শাটল গাড়ি

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

উপকরণ আমদানিতে ধস, উৎপাদন ব্যাহত
উপকরণ আমদানিতে ধস, উৎপাদন ব্যাহত

৩৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ বাছাই: আর্জেন্টিনার শেষ দুই ম্যাচের প্রাথমিক স্কোয়াডে আছেন যারা
বিশ্বকাপ বাছাই: আর্জেন্টিনার শেষ দুই ম্যাচের প্রাথমিক স্কোয়াডে আছেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মাহিন সরকার বহিষ্কার
এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মাহিন সরকার বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হবে গলওয়ান উপত্যকা!
পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হবে গলওয়ান উপত্যকা!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনায় ট্রলার ডুবি, জেলেদের প্রচেষ্টায় উদ্ধার ১০ জন
মেঘনায় ট্রলার ডুবি, জেলেদের প্রচেষ্টায় উদ্ধার ১০ জন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মন্ত্রী সচিব এজেন্সি পুলিশ সিন্ডিকেট
মন্ত্রী সচিব এজেন্সি পুলিশ সিন্ডিকেট

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরও ছাড় দেবে বিএনপি
আরও ছাড় দেবে বিএনপি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডায়াবেটিস নিরাময়ে নতুন দিগন্ত
ডায়াবেটিস নিরাময়ে নতুন দিগন্ত

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আমিরাতে খালেদা জিয়ার ৮১ তম জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল
আমিরাতে খালেদা জিয়ার ৮১ তম জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শান্তি আনতে যুদ্ধবিরতি অপরিহার্য নয়: ট্রাম্প
শান্তি আনতে যুদ্ধবিরতি অপরিহার্য নয়: ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সাথে বৈঠক, হোয়াইট হাউসে জেলেনস্কি
ট্রাম্পের সাথে বৈঠক, হোয়াইট হাউসে জেলেনস্কি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাগৈতিহাসিক মহাসাগরের জীবনের রহস্য জানাবে এই তিমির জীবাশ্ম
প্রাগৈতিহাসিক মহাসাগরের জীবনের রহস্য জানাবে এই তিমির জীবাশ্ম

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজাকে অনাহারে রেখে দক্ষিণ সুদানে ত্রাণ পাঠাচ্ছে ইসরায়েল!
গাজাকে অনাহারে রেখে দক্ষিণ সুদানে ত্রাণ পাঠাচ্ছে ইসরায়েল!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসের সবচেয়ে ব্যয়বহুল বিয়ের আয়োজন করছেন রোনালদো-জর্জিনা?
ইতিহাসের সবচেয়ে ব্যয়বহুল বিয়ের আয়োজন করছেন রোনালদো-জর্জিনা?

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় স্কুল চলাকালীন সহকারী শিক্ষককে মারধরের অভিযোগ
গাইবান্ধায় স্কুল চলাকালীন সহকারী শিক্ষককে মারধরের অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ দফা দাবিতে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছে ববি শিক্ষার্থীরা
৩ দফা দাবিতে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছে ববি শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর
চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাসিনার বিরুদ্ধে মামলায় ট্রাইব্যুনালে ১২ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ
হাসিনার বিরুদ্ধে মামলায় ট্রাইব্যুনালে ১২ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক দিন বাড়ল ডাকসু নির্বাচনের মনোনয়ন পত্র বিতরণ ও গ্রহণের সময়
এক দিন বাড়ল ডাকসু নির্বাচনের মনোনয়ন পত্র বিতরণ ও গ্রহণের সময়

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কোনাতের জন্য রিয়ালের কাছে ৩৫ মিলিয়ন ইউরো চায় লিভারপুল
কোনাতের জন্য রিয়ালের কাছে ৩৫ মিলিয়ন ইউরো চায় লিভারপুল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে ওয়াকিটকির বার্তা ফাঁসের ঘটনায় পুলিশ কনস্টেবল গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ওয়াকিটকির বার্তা ফাঁসের ঘটনায় পুলিশ কনস্টেবল গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সূর্যবংশীকে এশিয়া কাপে চান ভারতের সাবেক অধিনায়ক
সূর্যবংশীকে এশিয়া কাপে চান ভারতের সাবেক অধিনায়ক

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাজার বহুমুখী করতে নভেম্বরে আন্তর্জাতিক সোর্সিং মেলা করা হবে
বাজার বহুমুখী করতে নভেম্বরে আন্তর্জাতিক সোর্সিং মেলা করা হবে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মত  হামাস
সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মত  হামাস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৪ সালের শ্রেষ্ঠ বিমানসেনা ও এমওডিসিদের সম্মাননা প্রদান
২০২৪ সালের শ্রেষ্ঠ বিমানসেনা ও এমওডিসিদের সম্মাননা প্রদান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল
ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার
এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুরাইনে ফুটপাতে পড়েছিল দুই লাশ
জুরাইনে ফুটপাতে পড়েছিল দুই লাশ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে ‘বন্ধু নির্বাচন ও না’ বলতে শেখা বিষয়ক আলোচনা সভা
রংপুরে ‘বন্ধু নির্বাচন ও না’ বলতে শেখা বিষয়ক আলোচনা সভা

৬ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ
থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম
সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?

১৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু
সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার
সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত
ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের
এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা
প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত
গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম
স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন
কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার
যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল
কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার
সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব
চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী
প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হরিণের সঙ্গে ধাক্কা, প্রাক্তন বিশ্ব সুন্দরী সেনিয়া অ্যালেক্সান্ড্রোভার মর্মান্তিক মৃত্যু
হরিণের সঙ্গে ধাক্কা, প্রাক্তন বিশ্ব সুন্দরী সেনিয়া অ্যালেক্সান্ড্রোভার মর্মান্তিক মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘যদি আমি না বলতাম, তাহলেও সমস্যা তৈরি হতো’
‘যদি আমি না বলতাম, তাহলেও সমস্যা তৈরি হতো’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও
আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে ভিপি পদে লড়বেন উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ভিপি পদে লড়বেন উমামা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লিভ টুগেদারের বিরুদ্ধে আবারও সোচ্চার কঙ্গনা
লিভ টুগেদারের বিরুদ্ধে আবারও সোচ্চার কঙ্গনা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বদলে যাচ্ছে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার নাম
বদলে যাচ্ছে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার নাম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এক বেডের জন্য ৭০ জনের অপেক্ষা
এক বেডের জন্য ৭০ জনের অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জনপ্রিয় তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু
জনপ্রিয় তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু

শোবিজ

মনোনয়নপত্র নিল বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন
মনোনয়নপত্র নিল বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

নিগার বাহিনীর প্রস্তুতি নিয়ে প্রশ্ন
নিগার বাহিনীর প্রস্তুতি নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ব্যাংককে পূর্ণাঙ্গ স্বায়ত্তশাসনের উদ্যোগ
বাংলাদেশ ব্যাংককে পূর্ণাঙ্গ স্বায়ত্তশাসনের উদ্যোগ

শিল্প বাণিজ্য

মধ্যপ্রাচ্যের ২৫ শতাংশ কয়েদি বাংলাদেশি
মধ্যপ্রাচ্যের ২৫ শতাংশ কয়েদি বাংলাদেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বঙ্গোপসাগর অপেক্ষা করছে তার উপহার নিয়ে
বঙ্গোপসাগর অপেক্ষা করছে তার উপহার নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সাত মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক
বিএনপির সাত মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক

নগর জীবন

শুল্ক থেকেও বড় আতঙ্ক এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন
শুল্ক থেকেও বড় আতঙ্ক এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে তিন প্রার্থী মাঠে, তৎপর অন্যরাও
বিএনপি থেকে তিন প্রার্থী মাঠে, তৎপর অন্যরাও

নগর জীবন

নৌকাবাইচে মানুষের ঢল
নৌকাবাইচে মানুষের ঢল

পেছনের পৃষ্ঠা

দর্শক মন ছুঁয়েছে ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক উইশ কার্ড
দর্শক মন ছুঁয়েছে ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক উইশ কার্ড

শোবিজ

গুলি করে তিন পুলিশ, জুতা দিয়ে মাড়িয়ে চেহারা বিকৃত
গুলি করে তিন পুলিশ, জুতা দিয়ে মাড়িয়ে চেহারা বিকৃত

প্রথম পৃষ্ঠা

১৩১ সহকারী কর কমিশনার বদলি, ৯ কর্মকর্তা বরখাস্ত
১৩১ সহকারী কর কমিশনার বদলি, ৯ কর্মকর্তা বরখাস্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌন্দর্য ছড়াচ্ছে সেঞ্চুরি প্ল্যান্ট
সৌন্দর্য ছড়াচ্ছে সেঞ্চুরি প্ল্যান্ট

পেছনের পৃষ্ঠা

শেবাচিম হাসপাতালে কমপ্লিট শাটডাউনের হুঁশিয়ারি
শেবাচিম হাসপাতালে কমপ্লিট শাটডাউনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

থাকা না থাকার কথকতা
থাকা না থাকার কথকতা

সম্পাদকীয়

ঢাকার বাইরে এখনো মব জাস্টিস চলছে
ঢাকার বাইরে এখনো মব জাস্টিস চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী দোসররা নাশকতার চেষ্টায়
আওয়ামী দোসররা নাশকতার চেষ্টায়

প্রথম পৃষ্ঠা

সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মিত্ররা ধোঁয়াশায় ফলাফল নিয়ে
মিত্ররা ধোঁয়াশায় ফলাফল নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরির শাস্তি দেওয়ায় খুন জামায়াত নেতাকে
চুরির শাস্তি দেওয়ায় খুন জামায়াত নেতাকে

দেশগ্রাম

মৌলবাদের উত্থান
মৌলবাদের উত্থান

সম্পাদকীয়

সাবেক চেয়ারম্যানসহ ২১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক চেয়ারম্যানসহ ২১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত সফরে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্যদের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ
অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্যদের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

দেশগ্রাম

নির্বাচনি প্রস্তুতি জেনেছে আইআরআই
নির্বাচনি প্রস্তুতি জেনেছে আইআরআই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষ, বোমা নিক্ষেপ পুলিশের গাড়িতে
বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষ, বোমা নিক্ষেপ পুলিশের গাড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ে বিসংবাদ
ব্যবসায়ে বিসংবাদ

সম্পাদকীয়