শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৬ মে, ২০২৫ আপডেট: ০০:২০, সোমবার, ২৬ মে, ২০২৫

আইএমএফের চোখ-চশমায় গভর্নর

কলার ধরে ডলার নিয়ন্ত্রণের প্রশ্ন কেন?

মোস্তফা কামাল
প্রিন্ট ভার্সন
কলার ধরে ডলার নিয়ন্ত্রণের প্রশ্ন কেন?

পুলিশ দিয়ে ডলারের দাম নিয়ন্ত্রণ করতে কি কারও দাবি ছিল? বা পরামর্শও দিয়েছিল কেউ? এসব প্রশ্ন না থাকলেও গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর নিজ থেকেই জানিয়েছেন, তিনি পুলিশ দিয়ে ডলারের দাম নিয়ন্ত্রণ করবেন না। তাহলে কীভাবে করবেন? পিঠে হাত বুলিয়ে? চোখের ইশারা দিয়ে? বা ঠোঁটে শিস বাজিয়ে? তা নয়, সিদ্ধান্ত হয়েছে, চাহিদা ও সরবরাহের ভিত্তিতে বাজারে ডলারের দাম ঠিক হবে। ডলার কেনাবেচার দর কী হবে, তা ব্যাংক ও গ্রাহকের ওপর ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। অর্থনীতির ভাষায় এটি ‘বাজারভিত্তিক’ ব্যবস্থা।

এ ব্যবস্থায় বাংলাদেশ ব্যাংক কেবল সকাল-বিকাল প্রতিটা ব্যাংক থেকে ডলারের দামের আপডেট নেবে। নেপথ্যের খবর হচ্ছে, আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল-আইএমএফের ঋণের শর্তপূরণের অংশ হিসেবে মার্কিন ডলারের দাম নির্ধারণের ক্ষেত্রে পরিবর্তন এনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এ ছাড়া সংস্কারের বিষয়ে বাংলাদেশের যে সদিচ্ছা আছে, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে সেই বার্তা দিতে ডলারের দাম ‘বাজারভিত্তিক’ করা হয়েছে-এমন যুক্তি দিয়েছেন গভর্নরের ডেপুটি মো. হাবিবুর রহমান। আর গভর্নর আহসান এইচ মনসুর আরও উচ্চকিত।

মানি চেঞ্জাররা আলামত বুঝে এগোচ্ছেন। তাদের কাজ ক্যাশ ডলারের সঙ্গে। তারা অভিজ্ঞতার আলোকে বুঝে নিয়েছে, দাম একটু বাড়লে অসুবিধা নেই, বেশি বাড়লে তখন হস্তক্ষেপ করবে, পদক্ষেপ নেবে সরকার। এর আগ পর্যন্ত কী করবে? সেই জবাব নেই। জরুরি জনগুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে হালকা কথার জের সইতে হয় গোটা সেক্টরকে। অর্থ সেক্টরে হালকা কথার জের ও তেজ কত ভয়ানক হয়, তা তো সেদিনের ঘটনা। একজন অর্থমন্ত্রী বলেছিলেন, ঘুষকে ঘুষ না বলে স্পিড মানি মনে করতে। আরেকজন সরকারি কর্মকর্তাদের বলেছিলেন, ঘুষ সহনীয় মাত্রায় খেতে। তবে এত কিছু বলা হলেও ঘুষের মাত্রা বা রেট ঠিক করে দেওয়া হয়নি। সরল বিশ্বাসে দুর্নীতি করলে একে দুর্নীতি বলা যাবে না- এমন সবকও শোনানো হয়েছিল গেল আমলে।

এরও আগে, আরেক অর্থমন্ত্রী বলে বসেছিলেন, ‘শেয়ারবাজার বুঝি না, কারণ ওইটা একটা জুয়াবাজি’। গুরুত্বপূর্ণ আসনে বসে এ ধরনের কলপাড় বা পুকুরের ঘাটলার আলাপের কী পরিণতি হয় তা গোটা দেশকে সইতে হয়েছে। জের আজও টানতে হচ্ছে। কেন এই কঠিন সময়েও আবার সেই মানের হালকা কথা চিবানো? ১০টি ব্যাংক দেউলিয়া হওয়ার দশায় পড়েছে, মন্তব্য করে কী ক্যাচাল লেগেছিল হাড়ে হাড়ে মালুম করার কথা। এ কিসিমের বক্তব্যে আতঙ্কিত হয়ে ব্যাংক থেকে টাকা তুলে নিতে হুমড়ি খেয়ে পড়েন গ্রাহকরা। এতে সংকট আরও তীব্র হয়। এখনো সেই ক্ষত ও রেশ টানছে দুর্বল ব্যাংকগুলো। ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করে ঘাড়-মেরুদণ্ড আরও বেঁকে যাচ্ছে ডজনখানেক ব্যাংকের। ডলার নিয়েও এখন হালকা কথার চর্চা। আইএমএফের সাবেক কর্মকর্তা ঘটনার পরিক্রমায় বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর। অভিজ্ঞতা ও কমিটমেন্টের আলোকে তিনি কিছু বিষয় আইএমএফের চোখ-চশমা দিয়ে দেখবেন, তা স্বাভাবিক। তাই বলে হালকা বা বেফাঁস মন্তব্যও করতে হবে?

আইএমএফের হুকুম-আহকাম তামিল করার একটি সাধনা এ সরকারের রয়েছে। যদিও অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদ গর্বের সঙ্গে দাবি করেছেন, আইএমএফ বাংলাদেশের ওপর জোর করে কোনো শর্ত চাপিয়ে দিতে পারেনি। আইএমএফের সঙ্গে লেনদেন সুখকর নয় মন্তব্য করে বাক্যের দ্বিতীয়াংশে তিনি বলেছেন, তাদের (আইএমএফের) চাপিয়ে দেওয়া কিছু নেওয়া হয়নি। বাস্তবটা ভিন্ন। বিশেষ করে ডলার প্রশ্নে। আইএমএফ পুলিশ বা ফৌজ দিয়ে কিছু করে না। কলার ধরে শর্ত পূরণ করায়। কার্যকর করিয়ে ছাড়ে।

দেশে ডলারের বিনিময় হার নিয়ে একের পর এক ‘এক্সপেরিমেন্ট’ বেশির চেয়েও বেশি হয়ে গেছে। গিনিপিগের অবস্থা। তা মুদ্রাবাজারকে করছে কেবলই অস্থির। কিন্তু সরকারের এ নীতি পদক্ষেপে তুষ্ট আইএমএফ। পিঠ চাপড়িয়ে বলছে, এসব পদক্ষেপের ফলে দেশের অর্থনীতিতে টেকসই প্রবৃদ্ধি হবে। আইএমএফ সরকারকে ব্যয় নিয়ন্ত্রণের শর্তও দিয়েছে। ফলে সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীতে খরচ কমবে। বিদ্যুৎ খাতে ব্যয় কমানো আইএমএফের আরেক শর্ত। এটি বাস্তবায়ন করতে হলে বিদ্যুতের দাম বাড়াতে হবে। তখন সব খাতের পণ্য ও সেবার দামও বাড়বে। আর যথা নিয়মে তা মূল্যস্ফীতিকে তো উসকে দেবেই।

আমদানি নিয়ন্ত্রণের দগদগে ক্ষত এখনো বয়ে বেড়াচ্ছে বেসরকারি খাত। বিনিয়োগ নেই, নিয়োগ নেই। লাখের মতো নিয়োগ বরবাদ হয়ে গেছে একের পর এক কারখানার চাকা বন্ধ হয়ে যাওয়ায়। এখন ডলারের বাজার নিয়ে নানা পরীক্ষা-নিরীক্ষার সমান্তরালে রিজার্ভ থেকে ধারাবাহিকভাবে ডলার বিক্রি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আইএমএফের ঋণ পেতে সন্তুষ্টির জন্য বাজারভিত্তিক ডলারের দাম আরও কত ভোগাবে, সেই অপেক্ষা যেন নিয়তি। তা পুরোপুরি বাজারের ওপর ছেড়ে দিলে এ অবস্থা হয় না। বাংলাদেশ ব্যাংক কি দিব্যি বাজারে ডলারের টান পড়লে রিজার্ভ থেকে বিক্রি করে। ঘাটতি হলে বাজার থেকে ডলার  কেনে। আবার বলে পুলিশ দিয়ে ডলারের কলার ধরবে না। অবস্থাটাই এমন করে দেওয়া হয়েছে, কলার ধরতে হয় না, কান ধরে টেনে মাথাই নিয়ে গেছে। ব্যাংকগুলোকে দিয়ে বলানো হচ্ছে, বাজারে পর্যাপ্ত ডলার রয়েছে, বড় কোনো পেমেন্টেও সমস্যা হবে না। শুনতে মধুর। কলার না ধরে পুলিশের মৃদু লাঠিচার্জ যেমন মিষ্টি।

অর্থনীতির টানাপোড়েনে বর্তমানে ডলারের চাহিদা কম, তাই বাজারে চাপ নেই। কিন্তু চাহিদা বাড়লে কী হবে? বিদেশি ঋণ আসার পর হরেদরে ঠিক হয়ে যাবে? সরবরাহ সীমিত হওয়ায় চাহিদাদৃষ্টে ডলারের দাম হাঁকছেন বিক্রেতারা। রিজার্ভ  কাঙ্ক্ষিত মাত্রায় না বাড়লে, আমদানি চাহিদা আবার বাড়লে কী অবস্থা হবে, তারা ভালো করেই জানেন। গভর্নর আহসান এইচ মনসুর আশা-দুরাশার ক্যামেস্ট্রিতে আছেন। বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষে পুরোপুরি অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার সম্ভব নয়। তবে ভবিষ্যতের নির্বাচিত সরকারের কাছে একটি আংশিকভাবে পুনর্গঠিত অর্থনীতি দিয়ে যেতে পারবেন। এর ভরসা হবে প্রবাসী আয়, রপ্তানি ও বৈদেশিক অর্থায়ন। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ এখন ২৭ বিলিয়ন ডলার। এটি শিগগিরই ৩০ বিলিয়ন ডলারের দিকে যাবে। তখন ডলারের দাম নিয়ন্ত্রণ করতে পুলিশ নয়, আনসারও মোতায়েন করতে হবে না।

প্রবাসী আয়ের ওপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রস্তাবিত ৫ শতাংশ ট্যাক্স কার্যকরের ধাক্কা দেশের অর্থনীতিতে পড়বে বলে একটি শঙ্কা ঘুরছে। রেমিট্যান্সে করারোপ হলে বৈধপথে প্রবাসী আয়ে টান পড়া, প্রবাসীদের হুন্ডিতে ভাঁজ খাওয়া স্বাভাবিক। তা ডলারের দামে টোকা দেবে। বিনিয়োগ-রপ্তানি, কর্মসংস্থান নয়; রিজার্ভ বাড়ানোকে বেশি দরকারি বা মুখ্য ভাবছে সরকার। সেখানে বড় ভরসা প্রবাসীরা। সামনে কোরবানি। এ সময়ে প্রচুর রেমিট্যান্স আসবে। তা রিজার্ভের অঙ্ককে আরও মোটাতাজা করবে। কাতারে বড় একটি গ্যাসফিল্ড আবিষ্কার হয়েছে। তারা বাজারে সাপ্লাই বাড়ালে গ্যাসের দাম কমে যাবে। ফলে জ্বালানি আমদানির জন্য ডলারের চাহিদাও কমবে। তার ওপর আইএমএফ, এডিবি, ওয়ার্ল্ড ব্যাংক ফান্ড দিচ্ছে। হিসাবের এমন সরলীকরণ বাস্তবে কতটা ফলবে, সেই অপেক্ষায় থাকাই স্বাভাবিক।

 

লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট

ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন।

এই বিভাগের আরও খবর
এসএসসির ফলাফল
এসএসসির ফলাফল
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
সর্বশেষ খবর
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬
ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল
জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ
স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ

২৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও
বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন চাই:  নুর
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন চাই:  নুর

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়ায় কেন্দ্রসচিবসহ ছয়জনকে অব্যাহতি
কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়ায় কেন্দ্রসচিবসহ ছয়জনকে অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার কন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
শেখ হাসিনার কন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজে গিয়ে এখন পর্যন্ত ৪৫ বাংলাদেশির মৃত্যু
হজে গিয়ে এখন পর্যন্ত ৪৫ বাংলাদেশির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জোকোভিচের স্বপ্নভঙ্গ, উইম্বলডনের ফাইনালে সিনার-আলকারাস
জোকোভিচের স্বপ্নভঙ্গ, উইম্বলডনের ফাইনালে সিনার-আলকারাস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুনামগঞ্জ সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
সুনামগঞ্জ সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ত্রাণ ও দুর্যোগ বিষয়ক কেন্দ্রীয় মনিটরিং সেল গঠন
বিএনপির ত্রাণ ও দুর্যোগ বিষয়ক কেন্দ্রীয় মনিটরিং সেল গঠন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নড়াইলে এক ব্যক্তিকে কুপিয়ে ও পায়ের রগ কেটে হত্যা
নড়াইলে এক ব্যক্তিকে কুপিয়ে ও পায়ের রগ কেটে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩৭ নম্বর সেঞ্চুরিতে রুটের যত রেকর্ড
৩৭ নম্বর সেঞ্চুরিতে রুটের যত রেকর্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেঘলা থাকবে ঢাকার আকাশ
মেঘলা থাকবে ঢাকার আকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘৪০০ রানের বিশ্ব রেকর্ড ভাঙার চেষ্টা করা উচিত ছিল’
‘৪০০ রানের বিশ্ব রেকর্ড ভাঙার চেষ্টা করা উচিত ছিল’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র সফরে যাচ্ছেন ফিলিপাইনের প্রেসিডেন্ট মার্কোস
যুক্তরাষ্ট্র সফরে যাচ্ছেন ফিলিপাইনের প্রেসিডেন্ট মার্কোস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প
টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইনস্টাগ্রাম পোস্টের লাইক সংখ্যা লুকাবেন যেভাবে
ইনস্টাগ্রাম পোস্টের লাইক সংখ্যা লুকাবেন যেভাবে

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাজায় ক্ষুধা সংকট ভয়াবহ পর্যায়ে পৌঁছেছে : ডব্লিউএফপি
গাজায় ক্ষুধা সংকট ভয়াবহ পর্যায়ে পৌঁছেছে : ডব্লিউএফপি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাস দমনে সরকারকে সহযোগিতায় সর্বদা প্রস্তুত বিএনপি : মাহদী আমিন
সন্ত্রাস দমনে সরকারকে সহযোগিতায় সর্বদা প্রস্তুত বিএনপি : মাহদী আমিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে পরিত্যক্ত বাগান থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
চাঁদপুরে পরিত্যক্ত বাগান থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ জুলাই)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩১ দফার লিফলেট বিতরণ বিএনপি নেতা ফয়সাল আলিমের
৩১ দফার লিফলেট বিতরণ বিএনপি নেতা ফয়সাল আলিমের

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বাধিক পঠিত
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার কন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
শেখ হাসিনার কন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার
৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু
এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা
বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

চিলড্রেন অব হ্যাভেন
চিলড্রেন অব হ্যাভেন

শোবিজ