শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৬ মে, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৫, সোমবার, ২৬ মে, ২০২৫

রাজনীতির অজানা আশঙ্কা

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতির অজানা আশঙ্কা

কিছু কথা খোলামেলা বলা উচিত। কিছু সমস্যা সমাধানের জন্য টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়ার আমজনতার কণ্ঠের আওয়াজ জরুরি। আমাদের পছন্দ-অপছন্দকে চেপে রাখার যে অমানসিক কসরত আমরা গত কয়েক মাস ধরে যেভাবে চালিয়ে আসছি, তা যদি অব্যাহত থাকে তবে যে সর্বনাশের দিকে ধেয়ে চলেছি, তা গাণিতিক হারে বাড়তে থাকবে এবং আমাদের এমন একটি জায়গায় নিয়ে যাবে, যেখান থেকে স্বাভাবিক ধারায় ফিরতে কয়েক যুগ সময় লেগে যাবে।

সাবেক সরকারের পতনের পর বর্তমান সরকারকে আমরা যেভাবে বরণ করে নিয়েছিলাম, এমন নজির গত ১০০ বছরে এশিয়া মহাদেশে ঘটেনি। একটি অরাজনৈতিক গোষ্ঠী যাদের সঙ্গে জনগণের জানাশোনা ও বোঝাপড়া বলতে গেলে ছিল না। এদের অনেককে আমরা চিনতাম, তবে তা ছিল দূর থেকে চাঁদ দেখার মতো। তাঁদের কথা শুনে মনে হতো তাঁদের মতো যোগ্য লোক ধরাধামে নেই। তাঁরা প্রচলিত প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষায় শিক্ষিত, চমৎকার করে কথা বলেন এবং জনসংযোগ, মার্কেটিং, আর্থিক উন্নয়ন এবং সরকারি-বেসরকারি আমলাতন্ত্রে কর্মের অভিজ্ঞতা ছাড়া ইউরোপ-আমেরিকাতে তাঁদের জনসংযোগ নিয়ে আমাদের ধারণা ছিল রূপকথার আলাদিনের চেরাগের মতো। ফলে তাঁরা যখন দেশের শাসনভার গ্রহণ করলেন তখন আমরা শ্রদ্ধা, ভালোবাসা, বিশ্বাস এবং আস্থার এমন এক স্তরে তুলে তাঁদের ভালোবাসতে থাকলাম, যা স্বাধীন বাংলাদেশে কোনো দিন করা হয়নি।

আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের শেষ দিনগুলোতে ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে যারা সম্মুখ সারিতে ছিলেন তাদের কয়েকজনকে নজিরবিহীনভাবে সরকারের মন্ত্রী পদমর্যাদায় বরণ করে নেওয়া হলো। বাকিদের সমন্বয়ক রূপে বরণ করা হলো। পরবর্তী সময়ে শত শত সমন্বয়ক সংঘবদ্ধ হয়ে সারা দেশে ছড়িয়ে পড়লেন। আমরা অপাত্য স্নেহ ও ভালোবাসা নিয়ে সমন্বয়কদের সব কাজ মেনে পছন্দ-অপছন্দনিলাম। তারা রাস্তায় নামলেন ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে, সরকারি-বেসরকারি অফিসে গেলেন দুর্নীতিবাজ আওয়ামী দোসর ধরতে। ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান, দোকানপাট, মসজিদ, মন্দির, বাসাবাড়ি, ফুটপাতের চটপটির দোকান, গরু-ছাগলের খামার থেকে শুরু করে পাড়ামহল্লায় রহিমার মায়ের পানের দোকান, টংঘর কিংবা চিতই পিঠা বিক্রির ফুটপাতের দোকানটিতে ফ্যাসিবাদের দোসর খুঁজতে গিয়ে যা ইচ্ছা তাই করতে আরম্ভ করে দিলেন।

সমন্বয়ক নামের তরুণদের দাপট-দৌরাত্ম্য যেমন বাড়ল তেমনি তাদের সংখ্যা এবং বয়সের সীমারেখা আকাশ স্পর্শ করল। প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রী থেকে শুরু করে ৮০ বছরের গেদুর মা অথবা পচা মিয়ার বাবারা দলবদ্ধ হয়ে দেশের করপোরেট আইকন হিসেবে পরিচিত শিল্পপ্রতিষ্ঠান, টেলিভিশন, সংবাদপত্র, ব্যাংক, বিমা, থানা-পুলিশ, স্কুল, কলেজ, মাদরাসা, সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়লার ভাগাড়, সরকারি অফিস, তৃতীয় লিঙ্গের জনগোষ্ঠীর আবাসস্থল, নাটক-সিনেমা পাড়া থেকে শুরু করে হোটেল-মোটেল, রিসোর্ট, মেস-বস্তি ইত্যাদি জায়গায় চিরুনি অভিযান চালিয়ে এমন ঘটনা ঘটাল, যা বাঙালি কোনো দিন দেখেনি এমনকি কল্পনাও করেনি।

তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর, মসজিদের ইমাম, মুয়াজ্জিন, কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র, শিক্ষক-কর্মচারী, সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি থেকে শুরু করে উপজেলা পর্যায়ের আদালতের পেশকার, সচিবালয়ের সেক্রেটারি থেকে জেলা-উপজেলা প্রশাসনের ডিসি-টিএনও, পুলিশের আইজি থেকে চকিদার, রাস্তায় দায়িত্বরত সেনাসদস্য থেকে শুরু করে জেনারেল পদমর্যাদার সবার মধ্যে বিপ্লব-সংস্কার, মব সন্ত্রাস, জুলুম-অত্যাচার, স্বেচ্ছাচার, অনিয়ম, দুর্নীতি, চাঁদাবাজি, ঘুষ ইত্যাদি একত্র করে মৃত্যুসঞ্জীবনী সালসা বানিয়ে বিনামূল্যে বিতরণ ও বিপণন শুরু করল এবং ক্ষণে ক্ষণে আওয়াজ তুলল- ইনকিলাব জিন্দাবাদ।

গত ৯ মাসে রাষ্ট্র যে কীভাবে চলছে তা রাষ্ট্রবিজ্ঞানীরা বুঝতে পারছেন না। অর্থনীতির চাকা কী ঘুরছে, বন্ধ হয়ে গেছে নাকি উল্টো ঘুরছে তা-ও জনগণ আন্দাজ করতে পারছে না। অসহায় মানুষ মব সন্ত্রাস, মগের মুল্লুক, নির্বাচন, সংস্কার, আওয়ামী লীগের বিচার এবং বেঁচে থাকার সংগ্রামের হামানদিস্তার কবলে পড়ে আলুভর্তা হয়ে যাচ্ছে। অজ পাড়াগাঁয়ে নতুন বন্দোবস্তের চাঁদাবাজি, মাস্তানি, উপজেলা ও জেলা শহরে পুরোনো ও নতুন রাজনৈতিক টাউটদের সীমাহীন অত্যাচার, রাজধানীসহ বিভাগীয় শহরে আন্ডারওয়ার্ল্ডের ডনদের পৈশাচিক হুংকার, চোর-ডাকাত, ছিনতাইকারীদের রাজত্ব, মব সন্ত্রাসী, রাজনৈতিক চাঁদাবাজ ও সন্ত্রাসীদের দৌরাত্ম্য, আন্দোলনকারীদের যথেচ্ছচার, থানা-পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অসহায়ত্বের কারণে জনজীবনে সে বিষক্রিয়া তৈরি হয়েছে তা কোনোকালে সুবে বাংলায় ছিল না- এমনকি বর্গিদের জমানাতেও না। বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের জনগণের ওপর যেভাবে গলাবাজ, গালিবাজ, দুর্নীতিবাজ, কচি খোকাখুকিদের দল, বিদেশি দালাল, ফড়িয়া, ভাঁওতাবাজ, অযোগ্য, অথর্ব, মনুষ্য গুণাবলিবর্জিত লোভী-দুর্বল-বিবেকহীন-হৃদয়হীন প্রাণীদের প্রভুত্ব প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, তা ২০২৫ সালের বাসিন্দা না হলে এবং বাংলাদেশ ছাড়া অন্য কোনো দেশের বাসিন্দা হলে অনুধাবন অসম্ভব ছিল।

উল্লিখিত অবস্থার কারণে আমাদের রাষ্ট্রব্যবস্থা এক ঐতিহাসিক সংকটে পড়েছে। ক্ষমতার কেন্দ্রে একাধিক স্তর তৈরি হয়েছে এবং একটি স্তরের সঙ্গে অন্য স্তরের আন্তঃসংযোগ নেই। অনেক ক্ষেত্রে স্বাভাবিক সম্পর্ক তো দূরের কথা, মুখ দেখাদেখি পর্যন্ত বন্ধ। বঙ্গভবন ও যমুনার মধ্যকার দূরত্ব পৃথিবী এবং চন্দ্রের দূরত্বকে ছাড়িয়ে গেছে। সংবিধান, জাতীয় সংগীত, মুক্তিযুদ্ধের মতো মীমাংসিত এবং পরম শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার বিষয়গুলো নিয়ে এমন বিতর্কের ঝড় তোলা হচ্ছে, যা আমাদের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বকে চ্যালেঞ্জ জানাচ্ছে। মুক্তিযোদ্ধা-রাজাকার-রিসেট বাটন-মাস্টারমাইন্ড নতুন বন্দোবস্ত, সংস্কার, মানবিক করিডর, চট্টগ্রাম বন্দরকে লিজ দেওয়া, ভারত বিরোধিতা, পাকিস্তানের সঙ্গে বন্ধুত্ব, স্টারলিংক স্যাটেলাইট কোম্পানিকে ব্যবসা করার সুযোগ প্রদান, বিদেশি নাগরিকদের রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ও স্পর্শকাতর পদপদবিতে বসানো, অবসরে চলে যাওয়া সাবেক আমলাদের এনে পুলিশ প্রশাসন ও সচিবালয়ের কৌশলগত বড় বড় পদে নিয়োগদানের ফলে পুরো দেশের সার্বিক সিস্টেমে যে জট তৈরি হয়েছে এবং মানুষের মন ও মস্তিষ্কে প্রতিমুহূর্তে যে বিষ উৎপন্ন হয়েছে, তা যদি পদ্মা-মেঘনা-যমুনায় বিসর্জনের সুযোগ থাকত তবে সারা দেশ তীব্র বিষে সয়লাব হয়ে যেত।

দেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোতে অতিবৃদ্ধ এবং অতিবালকের অপূর্ব সম্মিলনের পাশাপাশি যেভাবে কোটা পদ্ধতির দাপট শুরু হয়েছে, তাতে করে দেশের পুরো প্রাকৃতিক ও সামাজিক ভারসাম্য নষ্ট হয়ে গেছে। আত্মীয় কোটা, নারী কোটা, সুন্দরী কোটা, আঞ্চলিক কোটা, প্রিয়তম ও প্রিয়তমা কোটা, এনজিও কোটা, আমেরিকা কোটা, ইউটিউব কোটা, ফেসবুক কোটা, ওয়াজ কোটা, মোশাদ কোটা, র কোটা, পাকিস্তানি কোটা, ভাইয়া কোটা, ম্যাডাম কোটা, আন্ডারওয়ার্ল্ড কোটা, ছাত্র কোটা, জনতা কোটা, বিএনপি কোটা, জামায়াত কোটা, বিকাশ কোটা, নগদ কোটা, গ্রামীণ কোটা, শহুরে কোটা, বস্তি কোটার মতো হাজার হাজার কোটাধারী ইউনিয়ন পরিষদের চকিদার থেকে শুরু করে রাষ্ট্রপতির দপ্তরে যেভাবে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে, তাতে করে দুনিয়ার বালামুসিবতের সঙ্গে সঙ্গে পাইকারি হারে আসমানি বালামুসিবত উল্কার বেগে ধেয়ে আসছে।

উল্লিখিত কারণে মানুষের কাজের ক্ষমতা হ্রাস পাচ্ছে। কাজের পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে এবং কাজের স্থান সংকুচিত হয়ে ভয়াবহ বেকার সমস্যা দেখা দিয়েছে। ঘরে ঘরে ক্ষুধা, দারিদ্র্য ও অশান্তি হানা দিয়েছে। অফিস-আদালত খাঁ খাঁ করছে। কলকারখানার চাকা ধীরে ধীরে বন্ধ হচ্ছে, ব্যাংকগুলো খালি হয়ে যাচ্ছে এবং মানুষের সঞ্চয় মারাত্মকভাবে হ্রাস পাচ্ছে। বাজারে দ্রব্যমূল্যের দাম গগনচুম্বী। টাকার প্রবাহ কমে গিয়েছে এবং ধনী-দরিদ্রের বিভেদ বেড়েই চলেছে। সমাজে বিদ্যুতের গতিতে অর্থনৈতিক বিবর্তন হচ্ছে এবং বড় বড় ধনী রাতারাতি পথের ফকির হয়ে গ্রামীণ ব্যাংকের শাখায় গিয়ে ক্ষুদ্রঋণ নিয়ে দারিদ্র্যের অভিশাপকে জাদুঘরে পাঠিয়ে গিনেস বুকে নতুন রেকর্ড স্থাপনের পাঁয়তারা শুরু করেছে।

মানুষের হাসি বন্ধ হয়ে গেছে। কান্না-দীর্ঘশ্বাস-খিস্তিখেউড় এখন জাতীয় ভাষায় পরিণত হয়ে গেছে। ফলে বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যমে যারা যত অশ্লীল, অশ্রাব্য, অকথ্য ও নগ্ন ভাষায় গালাগাল দিতে পারে, তাদের হতাশার সাগরে নিমজ্জিত অথর্বরা নিজেদের মানসপিতা বানিয়ে মাতালের মতো উল্লাসনৃত্য শুরু করেছে। তাদের তাণ্ডবে কবি কবিতা লিখতে ভুলে গেছে, গায়ক নির্বাক হয়ে ভাবছে কী গাইবেন আর বুদ্ধিজীবীরা তাদের বুদ্ধি বন্ধক রাখার জন্য সিন্ধুকের খোঁজে সিন্ধু নদীর অববাহিকায় হিজরতের চিন্তা করছেন।

রাজনীতি এখন রাজনীতিবিদদের হাতে নেই। আইনের বই থেকে আইন উধাও হয়ে মব সন্ত্রাসের সম্রাটদের পায়ে গড়াগড়ি খাচ্ছে। নীতিনৈতিকতা, ধর্মকর্ম থমকে গেছে। মানুষের জবানের ওপর বজ্রপাত হয়েছে। চিন্তার দরজা বন্ধ। বিবেক অন্ধ এবং চরিত্র প্রকৃতি ও পরিবেশের সঙ্গে তাল মিলিয়ে ওঠানামা করছে। ফলে সবকিছুতেই লডরভডর লেগে গেছে এবং এক অজানা আশঙ্কা অনিশ্চিত পথযাত্রা এবং অদৃশ্যশক্তির নড়াচড়ায় জীবনের গতি, ছন্দ, গীত, সংগীত বন্ধ হতে চলেছে।

 

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
ভিন্নমত থাকবে, কিন্তু অপরের মতকে সম্মান করতে হবে : আমীর খসরু
ভিন্নমত থাকবে, কিন্তু অপরের মতকে সম্মান করতে হবে : আমীর খসরু

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভারতের হয়ে যে রেকর্ড এখন শুধুই বুমরাহর
ভারতের হয়ে যে রেকর্ড এখন শুধুই বুমরাহর

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদ্মার ভাঙনে জাজিরায় দিশেহারা কয়েক হাজার মানুষ
পদ্মার ভাঙনে জাজিরায় দিশেহারা কয়েক হাজার মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৭২ ঘণ্টায় ফেনী জেলার বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হতে পারে
আগামী ৭২ ঘণ্টায় ফেনী জেলার বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে আসলো নতুন সুপারম্যান, সঙ্গে আছে জ্যাকি চ্যানও
দেশে আসলো নতুন সুপারম্যান, সঙ্গে আছে জ্যাকি চ্যানও

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণ দিয়ে প্রতারণা, চক্রের তিন সদস্য গ্রেপ্তার
স্বর্ণ দিয়ে প্রতারণা, চক্রের তিন সদস্য গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নানার বাড়িতে বেড়াতে এসে নদীতে ডুবে ১ শিশু নিখোঁজ
নানার বাড়িতে বেড়াতে এসে নদীতে ডুবে ১ শিশু নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবালেঙ্কাকে হারিয়ে অঘটন, ফাইনালে অ্যানিসিমোভা
সাবালেঙ্কাকে হারিয়ে অঘটন, ফাইনালে অ্যানিসিমোভা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই গণহত্যার বিচার দাবিতে কুমিল্লায় শিবিরের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচার দাবিতে কুমিল্লায় শিবিরের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেয়েকে নিয়ে প্রথমবারের মতো গান গাইলেন ন্যান্সি
মেয়েকে নিয়ে প্রথমবারের মতো গান গাইলেন ন্যান্সি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভোলায় ঘরচাপা পড়ে এক যুবকের মৃত্যু
ভোলায় ঘরচাপা পড়ে এক যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইংলিশ ফুটবলে ফিরছেন হেন্ডারসন
আবারও ইংলিশ ফুটবলে ফিরছেন হেন্ডারসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্য তালিকায় ক্যামেরুন ও মালাবির দু’টি স্থান
ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্য তালিকায় ক্যামেরুন ও মালাবির দু’টি স্থান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে ৪০ হাজার পরিবার পানিবন্দি, ১৮শ’ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ
নোয়াখালীতে ৪০ হাজার পরিবার পানিবন্দি, ১৮শ’ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে অভিনয় প্রশিক্ষণ কর্মশালা শুরু
পঞ্চগড়ে অভিনয় প্রশিক্ষণ কর্মশালা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংবিধানে পরিবেশ অধিকারকে 'মৌলিক অধিকার' করার প্রস্তাব অ্যাটর্নি জেনারেলের
সংবিধানে পরিবেশ অধিকারকে 'মৌলিক অধিকার' করার প্রস্তাব অ্যাটর্নি জেনারেলের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কিশোরগঞ্জে নৌকা ডুবে কলেজছাত্রীর মৃত্যু
কিশোরগঞ্জে নৌকা ডুবে কলেজছাত্রীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেরোবিতে ছাত্রীর আত্মহত্যা, লাশ নিয়ে লাইভ করার চেষ্টায় উত্তেজনা
বেরোবিতে ছাত্রীর আত্মহত্যা, লাশ নিয়ে লাইভ করার চেষ্টায় উত্তেজনা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাদ্রাসাটিতে ১৪ জন শিক্ষক, তবুও চার শিক্ষার্থীর সবাই ফেল!
মাদ্রাসাটিতে ১৪ জন শিক্ষক, তবুও চার শিক্ষার্থীর সবাই ফেল!

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আগামী নির্বাচন দেশকে ঢেলে সাজানোর ঐতিহাসিক সুযোগ: আ.ন.ম শামসুল ইসলাম
আগামী নির্বাচন দেশকে ঢেলে সাজানোর ঐতিহাসিক সুযোগ: আ.ন.ম শামসুল ইসলাম

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১১ জুলাইকে ‘প্রথম প্রতিরোধ দিবস’ ঘোষণা উপদেষ্টা আসিফের
১১ জুলাইকে ‘প্রথম প্রতিরোধ দিবস’ ঘোষণা উপদেষ্টা আসিফের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেত্রকোনায় বিয়ের বাস উল্টে নিহত ১
নেত্রকোনায় বিয়ের বাস উল্টে নিহত ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডুয়েটের সার্বিক উন্নয়নে শিক্ষা উপদেষ্টার সঙ্গে উপাচার্যের বৈঠক অনুষ্ঠিত
ডুয়েটের সার্বিক উন্নয়নে শিক্ষা উপদেষ্টার সঙ্গে উপাচার্যের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
নবীনগরে কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি দেশে দ্রুত গণতান্ত্রিক উত্তরণ চায় : গয়েশ্বর
বিএনপি দেশে দ্রুত গণতান্ত্রিক উত্তরণ চায় : গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৩ পণ্য রপ্তানিতে আগের মতোই মিলবে নগদ প্রণোদনা
৪৩ পণ্য রপ্তানিতে আগের মতোই মিলবে নগদ প্রণোদনা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার
৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু
এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি
৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

দুদকে সাংবাদিক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা!
দুদকে সাংবাদিক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা!

পেছনের পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা