শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৬ মে, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৫, সোমবার, ২৬ মে, ২০২৫

রাজনীতির অজানা আশঙ্কা

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতির অজানা আশঙ্কা

কিছু কথা খোলামেলা বলা উচিত। কিছু সমস্যা সমাধানের জন্য টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়ার আমজনতার কণ্ঠের আওয়াজ জরুরি। আমাদের পছন্দ-অপছন্দকে চেপে রাখার যে অমানসিক কসরত আমরা গত কয়েক মাস ধরে যেভাবে চালিয়ে আসছি, তা যদি অব্যাহত থাকে তবে যে সর্বনাশের দিকে ধেয়ে চলেছি, তা গাণিতিক হারে বাড়তে থাকবে এবং আমাদের এমন একটি জায়গায় নিয়ে যাবে, যেখান থেকে স্বাভাবিক ধারায় ফিরতে কয়েক যুগ সময় লেগে যাবে।

সাবেক সরকারের পতনের পর বর্তমান সরকারকে আমরা যেভাবে বরণ করে নিয়েছিলাম, এমন নজির গত ১০০ বছরে এশিয়া মহাদেশে ঘটেনি। একটি অরাজনৈতিক গোষ্ঠী যাদের সঙ্গে জনগণের জানাশোনা ও বোঝাপড়া বলতে গেলে ছিল না। এদের অনেককে আমরা চিনতাম, তবে তা ছিল দূর থেকে চাঁদ দেখার মতো। তাঁদের কথা শুনে মনে হতো তাঁদের মতো যোগ্য লোক ধরাধামে নেই। তাঁরা প্রচলিত প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষায় শিক্ষিত, চমৎকার করে কথা বলেন এবং জনসংযোগ, মার্কেটিং, আর্থিক উন্নয়ন এবং সরকারি-বেসরকারি আমলাতন্ত্রে কর্মের অভিজ্ঞতা ছাড়া ইউরোপ-আমেরিকাতে তাঁদের জনসংযোগ নিয়ে আমাদের ধারণা ছিল রূপকথার আলাদিনের চেরাগের মতো। ফলে তাঁরা যখন দেশের শাসনভার গ্রহণ করলেন তখন আমরা শ্রদ্ধা, ভালোবাসা, বিশ্বাস এবং আস্থার এমন এক স্তরে তুলে তাঁদের ভালোবাসতে থাকলাম, যা স্বাধীন বাংলাদেশে কোনো দিন করা হয়নি।

আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের শেষ দিনগুলোতে ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে যারা সম্মুখ সারিতে ছিলেন তাদের কয়েকজনকে নজিরবিহীনভাবে সরকারের মন্ত্রী পদমর্যাদায় বরণ করে নেওয়া হলো। বাকিদের সমন্বয়ক রূপে বরণ করা হলো। পরবর্তী সময়ে শত শত সমন্বয়ক সংঘবদ্ধ হয়ে সারা দেশে ছড়িয়ে পড়লেন। আমরা অপাত্য স্নেহ ও ভালোবাসা নিয়ে সমন্বয়কদের সব কাজ মেনে পছন্দ-অপছন্দনিলাম। তারা রাস্তায় নামলেন ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে, সরকারি-বেসরকারি অফিসে গেলেন দুর্নীতিবাজ আওয়ামী দোসর ধরতে। ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান, দোকানপাট, মসজিদ, মন্দির, বাসাবাড়ি, ফুটপাতের চটপটির দোকান, গরু-ছাগলের খামার থেকে শুরু করে পাড়ামহল্লায় রহিমার মায়ের পানের দোকান, টংঘর কিংবা চিতই পিঠা বিক্রির ফুটপাতের দোকানটিতে ফ্যাসিবাদের দোসর খুঁজতে গিয়ে যা ইচ্ছা তাই করতে আরম্ভ করে দিলেন।

সমন্বয়ক নামের তরুণদের দাপট-দৌরাত্ম্য যেমন বাড়ল তেমনি তাদের সংখ্যা এবং বয়সের সীমারেখা আকাশ স্পর্শ করল। প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রী থেকে শুরু করে ৮০ বছরের গেদুর মা অথবা পচা মিয়ার বাবারা দলবদ্ধ হয়ে দেশের করপোরেট আইকন হিসেবে পরিচিত শিল্পপ্রতিষ্ঠান, টেলিভিশন, সংবাদপত্র, ব্যাংক, বিমা, থানা-পুলিশ, স্কুল, কলেজ, মাদরাসা, সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়লার ভাগাড়, সরকারি অফিস, তৃতীয় লিঙ্গের জনগোষ্ঠীর আবাসস্থল, নাটক-সিনেমা পাড়া থেকে শুরু করে হোটেল-মোটেল, রিসোর্ট, মেস-বস্তি ইত্যাদি জায়গায় চিরুনি অভিযান চালিয়ে এমন ঘটনা ঘটাল, যা বাঙালি কোনো দিন দেখেনি এমনকি কল্পনাও করেনি।

তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর, মসজিদের ইমাম, মুয়াজ্জিন, কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র, শিক্ষক-কর্মচারী, সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি থেকে শুরু করে উপজেলা পর্যায়ের আদালতের পেশকার, সচিবালয়ের সেক্রেটারি থেকে জেলা-উপজেলা প্রশাসনের ডিসি-টিএনও, পুলিশের আইজি থেকে চকিদার, রাস্তায় দায়িত্বরত সেনাসদস্য থেকে শুরু করে জেনারেল পদমর্যাদার সবার মধ্যে বিপ্লব-সংস্কার, মব সন্ত্রাস, জুলুম-অত্যাচার, স্বেচ্ছাচার, অনিয়ম, দুর্নীতি, চাঁদাবাজি, ঘুষ ইত্যাদি একত্র করে মৃত্যুসঞ্জীবনী সালসা বানিয়ে বিনামূল্যে বিতরণ ও বিপণন শুরু করল এবং ক্ষণে ক্ষণে আওয়াজ তুলল- ইনকিলাব জিন্দাবাদ।

গত ৯ মাসে রাষ্ট্র যে কীভাবে চলছে তা রাষ্ট্রবিজ্ঞানীরা বুঝতে পারছেন না। অর্থনীতির চাকা কী ঘুরছে, বন্ধ হয়ে গেছে নাকি উল্টো ঘুরছে তা-ও জনগণ আন্দাজ করতে পারছে না। অসহায় মানুষ মব সন্ত্রাস, মগের মুল্লুক, নির্বাচন, সংস্কার, আওয়ামী লীগের বিচার এবং বেঁচে থাকার সংগ্রামের হামানদিস্তার কবলে পড়ে আলুভর্তা হয়ে যাচ্ছে। অজ পাড়াগাঁয়ে নতুন বন্দোবস্তের চাঁদাবাজি, মাস্তানি, উপজেলা ও জেলা শহরে পুরোনো ও নতুন রাজনৈতিক টাউটদের সীমাহীন অত্যাচার, রাজধানীসহ বিভাগীয় শহরে আন্ডারওয়ার্ল্ডের ডনদের পৈশাচিক হুংকার, চোর-ডাকাত, ছিনতাইকারীদের রাজত্ব, মব সন্ত্রাসী, রাজনৈতিক চাঁদাবাজ ও সন্ত্রাসীদের দৌরাত্ম্য, আন্দোলনকারীদের যথেচ্ছচার, থানা-পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অসহায়ত্বের কারণে জনজীবনে সে বিষক্রিয়া তৈরি হয়েছে তা কোনোকালে সুবে বাংলায় ছিল না- এমনকি বর্গিদের জমানাতেও না। বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের জনগণের ওপর যেভাবে গলাবাজ, গালিবাজ, দুর্নীতিবাজ, কচি খোকাখুকিদের দল, বিদেশি দালাল, ফড়িয়া, ভাঁওতাবাজ, অযোগ্য, অথর্ব, মনুষ্য গুণাবলিবর্জিত লোভী-দুর্বল-বিবেকহীন-হৃদয়হীন প্রাণীদের প্রভুত্ব প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, তা ২০২৫ সালের বাসিন্দা না হলে এবং বাংলাদেশ ছাড়া অন্য কোনো দেশের বাসিন্দা হলে অনুধাবন অসম্ভব ছিল।

উল্লিখিত অবস্থার কারণে আমাদের রাষ্ট্রব্যবস্থা এক ঐতিহাসিক সংকটে পড়েছে। ক্ষমতার কেন্দ্রে একাধিক স্তর তৈরি হয়েছে এবং একটি স্তরের সঙ্গে অন্য স্তরের আন্তঃসংযোগ নেই। অনেক ক্ষেত্রে স্বাভাবিক সম্পর্ক তো দূরের কথা, মুখ দেখাদেখি পর্যন্ত বন্ধ। বঙ্গভবন ও যমুনার মধ্যকার দূরত্ব পৃথিবী এবং চন্দ্রের দূরত্বকে ছাড়িয়ে গেছে। সংবিধান, জাতীয় সংগীত, মুক্তিযুদ্ধের মতো মীমাংসিত এবং পরম শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার বিষয়গুলো নিয়ে এমন বিতর্কের ঝড় তোলা হচ্ছে, যা আমাদের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বকে চ্যালেঞ্জ জানাচ্ছে। মুক্তিযোদ্ধা-রাজাকার-রিসেট বাটন-মাস্টারমাইন্ড নতুন বন্দোবস্ত, সংস্কার, মানবিক করিডর, চট্টগ্রাম বন্দরকে লিজ দেওয়া, ভারত বিরোধিতা, পাকিস্তানের সঙ্গে বন্ধুত্ব, স্টারলিংক স্যাটেলাইট কোম্পানিকে ব্যবসা করার সুযোগ প্রদান, বিদেশি নাগরিকদের রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ও স্পর্শকাতর পদপদবিতে বসানো, অবসরে চলে যাওয়া সাবেক আমলাদের এনে পুলিশ প্রশাসন ও সচিবালয়ের কৌশলগত বড় বড় পদে নিয়োগদানের ফলে পুরো দেশের সার্বিক সিস্টেমে যে জট তৈরি হয়েছে এবং মানুষের মন ও মস্তিষ্কে প্রতিমুহূর্তে যে বিষ উৎপন্ন হয়েছে, তা যদি পদ্মা-মেঘনা-যমুনায় বিসর্জনের সুযোগ থাকত তবে সারা দেশ তীব্র বিষে সয়লাব হয়ে যেত।

দেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোতে অতিবৃদ্ধ এবং অতিবালকের অপূর্ব সম্মিলনের পাশাপাশি যেভাবে কোটা পদ্ধতির দাপট শুরু হয়েছে, তাতে করে দেশের পুরো প্রাকৃতিক ও সামাজিক ভারসাম্য নষ্ট হয়ে গেছে। আত্মীয় কোটা, নারী কোটা, সুন্দরী কোটা, আঞ্চলিক কোটা, প্রিয়তম ও প্রিয়তমা কোটা, এনজিও কোটা, আমেরিকা কোটা, ইউটিউব কোটা, ফেসবুক কোটা, ওয়াজ কোটা, মোশাদ কোটা, র কোটা, পাকিস্তানি কোটা, ভাইয়া কোটা, ম্যাডাম কোটা, আন্ডারওয়ার্ল্ড কোটা, ছাত্র কোটা, জনতা কোটা, বিএনপি কোটা, জামায়াত কোটা, বিকাশ কোটা, নগদ কোটা, গ্রামীণ কোটা, শহুরে কোটা, বস্তি কোটার মতো হাজার হাজার কোটাধারী ইউনিয়ন পরিষদের চকিদার থেকে শুরু করে রাষ্ট্রপতির দপ্তরে যেভাবে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে, তাতে করে দুনিয়ার বালামুসিবতের সঙ্গে সঙ্গে পাইকারি হারে আসমানি বালামুসিবত উল্কার বেগে ধেয়ে আসছে।

উল্লিখিত কারণে মানুষের কাজের ক্ষমতা হ্রাস পাচ্ছে। কাজের পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে এবং কাজের স্থান সংকুচিত হয়ে ভয়াবহ বেকার সমস্যা দেখা দিয়েছে। ঘরে ঘরে ক্ষুধা, দারিদ্র্য ও অশান্তি হানা দিয়েছে। অফিস-আদালত খাঁ খাঁ করছে। কলকারখানার চাকা ধীরে ধীরে বন্ধ হচ্ছে, ব্যাংকগুলো খালি হয়ে যাচ্ছে এবং মানুষের সঞ্চয় মারাত্মকভাবে হ্রাস পাচ্ছে। বাজারে দ্রব্যমূল্যের দাম গগনচুম্বী। টাকার প্রবাহ কমে গিয়েছে এবং ধনী-দরিদ্রের বিভেদ বেড়েই চলেছে। সমাজে বিদ্যুতের গতিতে অর্থনৈতিক বিবর্তন হচ্ছে এবং বড় বড় ধনী রাতারাতি পথের ফকির হয়ে গ্রামীণ ব্যাংকের শাখায় গিয়ে ক্ষুদ্রঋণ নিয়ে দারিদ্র্যের অভিশাপকে জাদুঘরে পাঠিয়ে গিনেস বুকে নতুন রেকর্ড স্থাপনের পাঁয়তারা শুরু করেছে।

মানুষের হাসি বন্ধ হয়ে গেছে। কান্না-দীর্ঘশ্বাস-খিস্তিখেউড় এখন জাতীয় ভাষায় পরিণত হয়ে গেছে। ফলে বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যমে যারা যত অশ্লীল, অশ্রাব্য, অকথ্য ও নগ্ন ভাষায় গালাগাল দিতে পারে, তাদের হতাশার সাগরে নিমজ্জিত অথর্বরা নিজেদের মানসপিতা বানিয়ে মাতালের মতো উল্লাসনৃত্য শুরু করেছে। তাদের তাণ্ডবে কবি কবিতা লিখতে ভুলে গেছে, গায়ক নির্বাক হয়ে ভাবছে কী গাইবেন আর বুদ্ধিজীবীরা তাদের বুদ্ধি বন্ধক রাখার জন্য সিন্ধুকের খোঁজে সিন্ধু নদীর অববাহিকায় হিজরতের চিন্তা করছেন।

রাজনীতি এখন রাজনীতিবিদদের হাতে নেই। আইনের বই থেকে আইন উধাও হয়ে মব সন্ত্রাসের সম্রাটদের পায়ে গড়াগড়ি খাচ্ছে। নীতিনৈতিকতা, ধর্মকর্ম থমকে গেছে। মানুষের জবানের ওপর বজ্রপাত হয়েছে। চিন্তার দরজা বন্ধ। বিবেক অন্ধ এবং চরিত্র প্রকৃতি ও পরিবেশের সঙ্গে তাল মিলিয়ে ওঠানামা করছে। ফলে সবকিছুতেই লডরভডর লেগে গেছে এবং এক অজানা আশঙ্কা অনিশ্চিত পথযাত্রা এবং অদৃশ্যশক্তির নড়াচড়ায় জীবনের গতি, ছন্দ, গীত, সংগীত বন্ধ হতে চলেছে।

 

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
নিরপেক্ষ পর্যবেক্ষণ ন্যায় বিচারের প্রথম শর্ত
নিরপেক্ষ পর্যবেক্ষণ ন্যায় বিচারের প্রথম শর্ত
এলডিসি-পরবর্তী উদ্বেগ
এলডিসি-পরবর্তী উদ্বেগ
কেটে যাক কালো মেঘ
কেটে যাক কালো মেঘ
কলার ধরে ডলার নিয়ন্ত্রণের প্রশ্ন কেন?
কলার ধরে ডলার নিয়ন্ত্রণের প্রশ্ন কেন?
বজ্রপাত থেকে রক্ষা পেতে...
বজ্রপাত থেকে রক্ষা পেতে...
অনন্য সুন্দরবন
অনন্য সুন্দরবন
ব্যবসায়ীদের হয়রানি
ব্যবসায়ীদের হয়রানি
হজযাত্রী আল্লাহর প্রতিনিধি
হজযাত্রী আল্লাহর প্রতিনিধি
হুইলচেয়ারের প্রেসিডেন্ট
হুইলচেয়ারের প্রেসিডেন্ট
দলগুলোর সংযত আচরণ প্রয়োজন
দলগুলোর সংযত আচরণ প্রয়োজন
ডেঙ্গুর আগ্রাসন
ডেঙ্গুর আগ্রাসন
সংকটে রেমিট্যান্সযোদ্ধারা
সংকটে রেমিট্যান্সযোদ্ধারা
সর্বশেষ খবর
বন্ধ হচ্ছে অনলাইন জুয়ায় যুক্ত হাজারো মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্ট
বন্ধ হচ্ছে অনলাইন জুয়ায় যুক্ত হাজারো মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্ট

এই মাত্র | জাতীয়

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে গুলি করে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে গুলি করে হত্যা

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

বড় জয় দিয়ে আইপিএল মিশন শেষ করল হায়দরাবাদ
বড় জয় দিয়ে আইপিএল মিশন শেষ করল হায়দরাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মগবাজারে প্রকাশ্যে ছিনতাই: ভিডিও ভাইরাল, কি বলছে ‍পুলিশ?
মগবাজারে প্রকাশ্যে ছিনতাই: ভিডিও ভাইরাল, কি বলছে ‍পুলিশ?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে মাইক্রোসফট ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়নশিপে অংশ নিচ্ছেন বাংলাদেশের ৩ শিক্ষার্থী
যুক্তরাষ্ট্রে মাইক্রোসফট ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়নশিপে অংশ নিচ্ছেন বাংলাদেশের ৩ শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দূরপাল্লার সব বাসে সিসি ক্যামেরা বসানোর নির্দেশ
দূরপাল্লার সব বাসে সিসি ক্যামেরা বসানোর নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিষপান করা’ চোখ হারানো সেই ৪ যুবকের পাশে তারেক রহমান
‘বিষপান করা’ চোখ হারানো সেই ৪ যুবকের পাশে তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিএসএলের তৃতীয় শিরোপা জিতল সাকিব-মিরাজ-রিশাদদের লাহোর
পিএসএলের তৃতীয় শিরোপা জিতল সাকিব-মিরাজ-রিশাদদের লাহোর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হতে হবে
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হতে হবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হারানো ৩৯টি মোবাইল ফিরিয়ে দেয়া হল প্রকৃত মালিকের কাছে
হারানো ৩৯টি মোবাইল ফিরিয়ে দেয়া হল প্রকৃত মালিকের কাছে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুইজারল্যান্ডে রিসোর্টের কাছ থেকে পাঁচ স্কি চালকের মরদেহ উদ্ধার
সুইজারল্যান্ডে রিসোর্টের কাছ থেকে পাঁচ স্কি চালকের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেসরকারি খাতের গলা টিপে ঋণ নিয়ে চলবে দেশ?
বেসরকারি খাতের গলা টিপে ঋণ নিয়ে চলবে দেশ?

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

রাশিয়ার বৃৎহ হামলার পর যা বললেন জেলেনস্কি
রাশিয়ার বৃৎহ হামলার পর যা বললেন জেলেনস্কি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলের নামে ভুয়া আইডি খুলে প্রতারণা, আটক ২
মির্জা ফখরুলের নামে ভুয়া আইডি খুলে প্রতারণা, আটক ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কর্কশ জবাব দেয়ার হুঁশিয়ারি ইরানের
কর্কশ জবাব দেয়ার হুঁশিয়ারি ইরানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাসেনের ৩৭ বলে সেঞ্চুরি, হায়দরাবাদের রেকর্ড রান
ক্লাসেনের ৩৭ বলে সেঞ্চুরি, হায়দরাবাদের রেকর্ড রান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবসর নিচ্ছি না, পরের বার ফিরব তাও বলছি না: ধোনি
অবসর নিচ্ছি না, পরের বার ফিরব তাও বলছি না: ধোনি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে রিশাদের লাহোরকে বড় লক্ষ্য দিলো কোয়েটা
ফাইনালে রিশাদের লাহোরকে বড় লক্ষ্য দিলো কোয়েটা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান সফর থেকে ছিটকে গেলেন মুস্তাফিজ
পাকিস্তান সফর থেকে ছিটকে গেলেন মুস্তাফিজ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নোয়াখালীতে নিজ গ্রামে শহীদ হাসানের জানাজা ও দাফন সম্পন্ন
নোয়াখালীতে নিজ গ্রামে শহীদ হাসানের জানাজা ও দাফন সম্পন্ন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে চোখ হারানো ৪ তরুণের বিষপান
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে চোখ হারানো ৪ তরুণের বিষপান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীপুরের ‌‘মাদক সম্রাট’ সালমান শাহ গ্রেফতার
শ্রীপুরের ‌‘মাদক সম্রাট’ সালমান শাহ গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক-দুই মাসের মধ্যে ৫০ শতাংশ ফ্যাক্টরি বন্ধ হয়ে যাবে: বিটিএমএ সহসভাপতি
এক-দুই মাসের মধ্যে ৫০ শতাংশ ফ্যাক্টরি বন্ধ হয়ে যাবে: বিটিএমএ সহসভাপতি

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সরকারকে সমর্থন দিয়ে যেসব দাবি জানাল দলগুলো
সরকারকে সমর্থন দিয়ে যেসব দাবি জানাল দলগুলো

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যের নাগরিকত্ব পেতে রেকর্ডসংখ্যক মার্কিন নাগরিকের আবেদন
যুক্তরাজ্যের নাগরিকত্ব পেতে রেকর্ডসংখ্যক মার্কিন নাগরিকের আবেদন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানে লবণ মিলকে জরিমানা
চাঁদপুরে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানে লবণ মিলকে জরিমানা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে থানা থেকে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
ফরিদপুরে থানা থেকে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গবেষণায় আমলাতান্ত্রিক নিয়ন্ত্রণ দুঃখজনক : পরিকল্পনা উপদেষ্টা
গবেষণায় আমলাতান্ত্রিক নিয়ন্ত্রণ দুঃখজনক : পরিকল্পনা উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চলাচলের রাস্তায় বেড়া, আটদিন ধরে অবরুদ্ধ একটি পরিবার
চলাচলের রাস্তায় বেড়া, আটদিন ধরে অবরুদ্ধ একটি পরিবার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় অটোরিকশার যাত্রী নিহত
ট্রেনের ধাক্কায় অটোরিকশার যাত্রী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এই বিপাশা সেই বিপাশা, চেনা যায়?
এই বিপাশা সেই বিপাশা, চেনা যায়?

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাতে মাকে হত্যা, সকালে পুলিশের ডাকাডাকিতে খোলেন দরজা
রাতে মাকে হত্যা, সকালে পুলিশের ডাকাডাকিতে খোলেন দরজা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালাহউদ্দিন আহমদকে নিয়ে যা লিখলেন প্রেস সচিব
সালাহউদ্দিন আহমদকে নিয়ে যা লিখলেন প্রেস সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অর্থ মন্ত্রণালয়ের সুপারিশ পাত্তা দিচ্ছে না বাংলাদেশ ব্যাংক
অর্থ মন্ত্রণালয়ের সুপারিশ পাত্তা দিচ্ছে না বাংলাদেশ ব্যাংক

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

হজে মুসল্লিদের স্বস্তির জন্য সৌদির অনন্য উদ্যোগ
হজে মুসল্লিদের স্বস্তির জন্য সৌদির অনন্য উদ্যোগ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ৮ দলের বৈঠক
সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ৮ দলের বৈঠক

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজও সচিবালয়ে কর্মচারীদের বিক্ষোভ
আজও সচিবালয়ে কর্মচারীদের বিক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ছাত্র উপদেষ্টা গণঅভ্যুত্থানের প্রতিনিধি, এনসিপির নয় : হাসনাত
দুই ছাত্র উপদেষ্টা গণঅভ্যুত্থানের প্রতিনিধি, এনসিপির নয় : হাসনাত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আন্দোলনের মধ্যেই সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ জারি
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আন্দোলনের মধ্যেই সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ জারি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ট্রাইব্যুনালে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দেওয়ার নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে ট্রাইব্যুনালে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দেওয়ার নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই পাপিয়ার চার বছরের কারাদণ্ড
সেই পাপিয়ার চার বছরের কারাদণ্ড

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতি বর্গফুটে ৫ টাকা বাড়ল কোরবানির গরুর চামড়ার দাম
প্রতি বর্গফুটে ৫ টাকা বাড়ল কোরবানির গরুর চামড়ার দাম

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

৩০ জুন সুনির্দিষ্ট ডেট, নির্বাচন এর বাইরে যাবে না: প্রেস সচিব
৩০ জুন সুনির্দিষ্ট ডেট, নির্বাচন এর বাইরে যাবে না: প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেটিং অ্যাপেই মৃত্যু ফাঁদ, ‘জম্বি মাদক’ আতঙ্ক ছড়াচ্ছে বিশ্বজুড়ে
ডেটিং অ্যাপেই মৃত্যু ফাঁদ, ‘জম্বি মাদক’ আতঙ্ক ছড়াচ্ছে বিশ্বজুড়ে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জীবন রক্ষাকারী পণ্য ব্যতীত আমদানি-রফতানি বন্ধ ঘোষণা, কর্মবিরতি অব্যাহত
জীবন রক্ষাকারী পণ্য ব্যতীত আমদানি-রফতানি বন্ধ ঘোষণা, কর্মবিরতি অব্যাহত

৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

টাকার অভাবে ছিল না আইনজীবী, সত্য স্বীকারে জামিন
টাকার অভাবে ছিল না আইনজীবী, সত্য স্বীকারে জামিন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়েতে হাজার হাজার নাগরিকের নাগরিকত্ব বাতিল
কুয়েতে হাজার হাজার নাগরিকের নাগরিকত্ব বাতিল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাকলীতে ট্রাকের চাপায় প্রাণ গেল দুই শিক্ষার্থীর, চালক আটক
কাকলীতে ট্রাকের চাপায় প্রাণ গেল দুই শিক্ষার্থীর, চালক আটক

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধনের সময় দুর্ঘটনা: তিন কর্মকর্তা আটক
যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধনের সময় দুর্ঘটনা: তিন কর্মকর্তা আটক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কর্মচারীদের দাবি-দাওয়া পর্যালোচনায় স্থায়ী কমিটি পুনর্গঠন
সরকারি কর্মচারীদের দাবি-দাওয়া পর্যালোচনায় স্থায়ী কমিটি পুনর্গঠন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্নী সাহা ও তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট ৩৫টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
মুন্নী সাহা ও তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট ৩৫টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-সন্তানসহ সাবের হোসেনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-সন্তানসহ সাবের হোসেনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারের পাশে আছি, প্রধান উপদেষ্টার পদত্যাগ চাই না : দুদু
সরকারের পাশে আছি, প্রধান উপদেষ্টার পদত্যাগ চাই না : দুদু

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে ফের করোনার হানা; কেরালা, দিল্লি ও মুম্বাইতে সতর্কতা জারি
ভারতে ফের করোনার হানা; কেরালা, দিল্লি ও মুম্বাইতে সতর্কতা জারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভুল নীতিতে অর্থনীতির খেসারত
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভুল নীতিতে অর্থনীতির খেসারত

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আনচেলোত্তির ব্রাজিল দলে থাকছেন না রদ্রিগো?
আনচেলোত্তির ব্রাজিল দলে থাকছেন না রদ্রিগো?

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক-দুই মাসের মধ্যে ৫০ শতাংশ ফ্যাক্টরি বন্ধ হয়ে যাবে: বিটিএমএ সহসভাপতি
এক-দুই মাসের মধ্যে ৫০ শতাংশ ফ্যাক্টরি বন্ধ হয়ে যাবে: বিটিএমএ সহসভাপতি

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কিছু বিপদ কল্যাণ বয়ে আনে
কিছু বিপদ কল্যাণ বয়ে আনে

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সোমবার থেকে প্রাথমিক শিক্ষকদের পূর্ণদিবস কর্মবিরতি শুরু
সোমবার থেকে প্রাথমিক শিক্ষকদের পূর্ণদিবস কর্মবিরতি শুরু

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ মে)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতির অজানা আশঙ্কা
রাজনীতির অজানা আশঙ্কা

সম্পাদকীয়

পরিষ্কার হলো না কিছুই
পরিষ্কার হলো না কিছুই

প্রথম পৃষ্ঠা

নামলে ২৪ ঘণ্টা থাকতে পারবেন না
নামলে ২৪ ঘণ্টা থাকতে পারবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্ষমতা বাড়াচ্ছে সশস্ত্র কেএনএফ
সক্ষমতা বাড়াচ্ছে সশস্ত্র কেএনএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পুশইন করেই যাচ্ছে ভারত
পুশইন করেই যাচ্ছে ভারত

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাস্টবিন ওয়াশরুমের পাশে রোগী
ডাস্টবিন ওয়াশরুমের পাশে রোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

পঞ্চগড় থেকে উদ্ধার নীলগাইয়ের মৃত্যু
পঞ্চগড় থেকে উদ্ধার নীলগাইয়ের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বুদ্ধিজীবীদের মতো মেরে ফেলা হচ্ছে শিল্পোদ্যোক্তাদেরও
বুদ্ধিজীবীদের মতো মেরে ফেলা হচ্ছে শিল্পোদ্যোক্তাদেরও

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকা লিচুর রঙে রঙিন
পাকা লিচুর রঙে রঙিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে চাহিদার ২০ ভাগ কম গরু
সিলেটে চাহিদার ২০ ভাগ কম গরু

নগর জীবন

ফ্রেঞ্চ ওপেনে এলিনা সভিতলিনা
ফ্রেঞ্চ ওপেনে এলিনা সভিতলিনা

মাঠে ময়দানে

কলার ধরে ডলার নিয়ন্ত্রণের প্রশ্ন কেন?
কলার ধরে ডলার নিয়ন্ত্রণের প্রশ্ন কেন?

সম্পাদকীয়

সুচরিতার শাড়িটি কিনে নিজেই ধুয়ে তাকে পরাই : কাজী হায়াৎ
সুচরিতার শাড়িটি কিনে নিজেই ধুয়ে তাকে পরাই : কাজী হায়াৎ

শোবিজ

মাহতিম সাকিবের ‘তোমার টানে’
মাহতিম সাকিবের ‘তোমার টানে’

শোবিজ

কান উৎসবে বিজয়ের হাসি হাসলেন যারা
কান উৎসবে বিজয়ের হাসি হাসলেন যারা

শোবিজ

বাবার চিকিৎসা করাতে না পেরে মেডিকেল শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
বাবার চিকিৎসা করাতে না পেরে মেডিকেল শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশীয় শিল্পে সুরক্ষা, গুরুত্ব গ্রামীণ কর্মসংস্থানে
দেশীয় শিল্পে সুরক্ষা, গুরুত্ব গ্রামীণ কর্মসংস্থানে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ গোলদাতা গুইলার্মো
প্রথম বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ গোলদাতা গুইলার্মো

মাঠে ময়দানে

তারকারা যখন গল্পকার
তারকারা যখন গল্পকার

শোবিজ

ধর্মের ভিত্তিতে আমরা কাউকে বিবেচনা করি না
ধর্মের ভিত্তিতে আমরা কাউকে বিবেচনা করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

ইয়ং টাইগার্স অনূর্ধ্ব-১৬ ন্যাশনাল ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন ঢাকা মেট্রো
ইয়ং টাইগার্স অনূর্ধ্ব-১৬ ন্যাশনাল ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন ঢাকা মেট্রো

মাঠে ময়দানে

সংবিধানের মতো বিষয়ে হাত দেওয়া অনুচিত
সংবিধানের মতো বিষয়ে হাত দেওয়া অনুচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হতে হবে
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মান কাপ চ্যাম্পিয়ন স্টুটগার্ট
জার্মান কাপ চ্যাম্পিয়ন স্টুটগার্ট

মাঠে ময়দানে

২৪ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ২২৪ কোটি ডলার
২৪ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ২২৪ কোটি ডলার

নগর জীবন

আত্মহত্যার চেষ্টা চোখ হারানো চার যুবকের
আত্মহত্যার চেষ্টা চোখ হারানো চার যুবকের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ প্রধান বিচারপতির
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ প্রধান বিচারপতির

প্রথম পৃষ্ঠা

ধান খেতে রাসেলস ভাইপার, আতঙ্কে পিটিয়ে হত্যা
ধান খেতে রাসেলস ভাইপার, আতঙ্কে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রযুক্তির মাধ্যমে ভূমিসেবা
প্রযুক্তির মাধ্যমে ভূমিসেবা

প্রথম পৃষ্ঠা