শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:১৮, বুধবার, ৩০ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ১৩:৫৪, বুধবার, ৩০ জুলাই, ২০২৫

কমোডিটি এক্সচেঞ্জ দেবে বিভিন্ন কমোডিটির তথ্যের প্রবাহ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
কমোডিটি এক্সচেঞ্জ দেবে বিভিন্ন কমোডিটির তথ্যের প্রবাহ

আমাদের পুঁজিবাজার গন্তব্যে পৌঁছাতে পারেনি, অনেকেই ব্যাংক থেকে স্বল্প মেয়াদি ঋণ নেওয়ার ফলে মিসম্যাচ তৈরি হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।

তিনি বলেছেন, যার কাছে যত বেশি তথ্য আছে সে-ই তত বেশি ধনী। কমোডিটি এক্সচেঞ্জ আপনাদের দেবে বিভিন্ন তথ্যের কমোডিটির প্রবাহ।

মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) চট্টগ্রামের হোটেল রেডিসন ব্লুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) কর্তৃক আয়োজিত ‘অপারেশনাল ফ্রেমওয়ার্ক অব কমোডিটি ডেরিভেটিভস অ্যান্ড ইটস বিজনেস প্রোসপ্যাক্টস’ শীর্ষক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে আমীর খসরু একথা বলেন।

আয়োজিত কর্মশালায় স্টক ব্রোকার, ডিলার, মার্চেন্ট ব্যাংক, অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি, বাণিজ্যিক ব্যাংক, লিস্টেড কোম্পানি, কমোডিটি ইকোসিস্টেম সংশ্লিষ্ট প্রতিনিধি এবং বিনিয়োগকারীরা অংশ নেন।

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, অনেকদিন পর সিএসইর অনুষ্ঠানে এসে আমি নিজের বাড়ি ফিরে আসার আবেগ বোধ করছি। সিএসই নিয়ে আমার যাত্রা শুরুর সাথীদের অনেককেই আজ দেখতে পাচ্ছি। আমাদের পুঁজিবাজার এর গন্তব্যে পৌঁছাতে পারেনি। অনেকেই ব্যাংক থেকে স্বল্প মেয়াদি ঋণ নেওয়ার ফলে মিসম্যাচ তৈরি হয়েছে। পুঁজিবাজার দীর্ঘ মেয়াদি বিনিয়োগের ক্ষেত্র হলেও এতে আশানুরূপ সাড়া মেলেনি। অথচ যুক্তরাষ্ট্রের জিডিপির চেয়ে সে-দেশের অর্থনীতিতে পুঁজিবাজারের অবদানের দ্বিগুণ।  

তিনি বলেন, বাংলাদেশের ক্যাপিটাল মার্কেট ওভার রেগুলেটেড বিধায় দুর্নীতি হয়। এখানে দরকার স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা। আমাদের মার্কেট ডিস্টর্টেড বলেই প্রোপার অপারেশন হচ্ছে না। তিনি সেই সঙ্গে ক্যাপাসিটি বিল্ডিং নিশ্চিত করতে বলেন। কমোডিটি এক্সচেঞ্জ বাংলাদেশে সফল হবে বলে তিনি দৃঢ়ভাবে নিশ্চয়তা দেন।  

সিএসইর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, যার কাছে যত বেশি তথ্য আছে সে-ই তত বেশি ধনী। কমোডিটি এক্সচেঞ্জ আপনাদের দেবে বিভিন্ন তথ্যের কমোডিটির প্রবাহ। নীতিগতভাবে আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি, দেশের পুঁজিবাজারকে ডিরেগুলেটেড করা হবে। ন্যূনতম রেগুলেটরি ভূমিকা রেখে বাকিটা ডিরেগুলেটেড করা হবে যাতে দুর্নীতি লোপ করে পুঁজিবাজারকে সামগ্রিকভাবে আরও গতিশীল করা যায়।  

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন- সিএসইর চেয়ারম্যান একেএম হাবিবুর রহমান, পরিচালক মেজর (অব.) এমদাদুল ইসলাম, মিস নাজনীন সুলতানা এফসিএ, মোহাম্মদ আকতার পারভেজ, সাবেক সিএসই পরিচালক এবং বি রিচ লিঃ-এর চেয়ারম্যান শামসুল ইসলাম, এফসিএ এবং সিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম সাইফুর রহমান মজুমদার, এফসিএ, এফসিএমএ।  

অনুষ্ঠানের মূল প্রতিপাদ্য উপস্থাপনা করেন- কমোডিটি এক্সচেঞ্জ বিষয়ক দুজন বিদেশি এক্সপার্ট চেল্লা সফটওয়্যার প্রাইভেট লিমিটেডের চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার কাথির কামানাথান আন্নামালাই এবং সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট (বিজনেস ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজিক অ্যাকাউন্ট) সুব্বিয়া রাজা গোপাল।

অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্যে সিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম সাইফুর রহমান মজুমদার বলেন, ২০২৪ সালে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের কাছ থেকে কমোডিটি এক্সচেঞ্জের জন্য নিবন্ধন সনদ লাভ এবং ২০২৫ সালে এ সংক্রান্ত রেগুলেশনের গেজেট প্রকাশ করে। কমোডিটি এক্সচেঞ্জ প্রতিষ্ঠার কাজ প্রায় শেষের পথে। এর জন্য অনিবার্য কারিগরি কাঠামো প্রস্তুত রয়েছে। রেগুলেটরি কাঠামোর আরও কাজ চলমান রয়েছে। তবে তৃতীয় ও শেষ ধাপ ইকোসিস্টেম একেবারেই অনুপস্থিত বিধায় আজকের এই ওয়ার্কশপের আয়োজন আমরা করেছি। দুদিন আগে ঢাকায় তা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

তিনি জানান, প্রতিবেশী অনেক দেশে ২০ বছর আগে থেকে কমোডিটি এক্সচেঞ্জ চালু রয়েছে। এমনকি বাংলাদেশের তুলনায় ৫০ শতাংশ জিডিপির দেশেও এই এক্সচেঞ্জ রয়েছে। ইকুইটি ভিত্তিক পুঁজিবাজারের চলমান দুর্বলতা কাটাতে বিনিয়োগ বৈচিত্র্যের দ্বার উন্মোচনের জন্য কমোডিটি এক্সচেঞ্জ অবশ্যই প্রয়োজন। আমরা আশা করি, বাংলাদেশে প্রথম কমোডিটি এক্সচেঞ্জ প্রতিষ্ঠার প্রাক্কালে আপনাদের নিয়ে আমাদের আগামীর পথচলা সমৃদ্ধ হবে।

আমাদের অর্থনীতিতে আমির খসরুর সাবেক গতিশীল ভূমিকা স্মরণ করেন মেজর (অব.) এমদাদুল ইসলাম বলেন, প্রতিবেশী অনেক দেশের তুলনায় বাংলাদেশের মানুষ অনেক বেশি শক্তিধর ও সম্ভাবনামণ্ডিত। তিনি কমোডিটি এক্সচেঞ্জের ভবিষ্যৎ ইতিবাচক ভূমিকার কথা বলে দেশে রাজনৈতিক সরকারের প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।

মিস নাজনীন সুলতানা বলেন, সিএসইর প্রায় ১২ বছরের দীর্ঘ  প্রচেষ্টার ফলাফল হচ্ছে কমোডিটি মার্কেট স্থাপনের চূড়ান্ত অনুমোদন প্রাপ্তি। আমরা সবাই সম্মিলিতভাবে অংশ নিলে যেমন ইকুইটি মার্কেট আরও ভাইব্রেন্ট হবে ঠিক তেমনি সবার ঐকান্তিক ইচ্ছা এবং স্বতঃস্ফূর্ত সহযোগিতা থাকলে এই নতুন এক্সচেঞ্জ পুঁজিবাজারকে সমৃদ্ধ করবে এবং আমাদের দেশের অর্থনীতিতেও ব্যাপক অবদান রাখতে পারবে।  

অনুষ্ঠানে মোহাম্মদ আক্তার পারভেজ ব্রোকার ও কাস্টমারদেরকে আস্থাশীল থেকে কমোডিটি এক্সচেঞ্জের অপার সম্ভাবনার অংশীদার হওয়ার আহ্বান জানান।  

কর্মশালায় শামসুল ইসলাম বলেন, বর্তমানে হতাশ ব্রোকারদের জন্য কমোডিটি এক্সচেঞ্জ যাতে আয়ের পথ খুলে দেয় সিএসইকে সে-ব্যাপারে নিশ্চয়তা প্রদানের আহ্বান জানান।  

সিএসই চেয়ারম্যান একেএম হাবিবুর রহমান বলেন, সিএসই আগামী ছয় মাসের কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন করেছে। সিএসই আগামীতে বিজনেস মডেল বিষয়ে ব্রোকারদের সাথে আলোচনায় বসবেন বলে জানান তিনি।  

তিনি বলেন, সিএসইর দেশে প্রথম কমোডিটি এক্সচেঞ্জ প্রতিষ্ঠা গর্বের বিষয়। তিনি সংশ্লিষ্ট সকলের সর্বাত্মক সহযোগিতা কামনা করেন। কমোডিটি এক্সচেঞ্জ বাংলাদেশের জন্য সম্পূর্ণ নতুন ধারণা এবং পুঁজিবাজারের জন্য নতুন অ্যাসেট ক্লাস । যদিও বাংলাদেশের পুঁজিবাজার দীর্ঘদিন ধরে ইকুইটি নির্ভর এবং কিছু ব্রোকার, অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি এবং ব্যাংক ইত্যাদি মধ্যস্থতাকারী নিয়ে পরিচালিত হয়ে আসছে, কমোডিটি ডেরিভেটিভস চালুর ফলে  ইকোসিস্টেমে ওয়্যার হাউজ সার্ভিস প্রোভাইডার, কোয়ালিটি অ্যাসেয়ার -এর মতো নতুন নতুন ইন্টারমিডিয়ারি অন্তর্ভুক্ত হবে। এই অন্তর্ভুক্তির মাধ্যমে বাংলাদেশের পুঁজিবাজার সমৃদ্ধ হবে এবং বাংলাদেশের কমোডিটি ইকোসিস্টেমে অবকাঠামোগত উন্নয়ন সাধনের মাধ্যমে উন্নত বাজার-ব্যবস্থা গঠন সহজতর হবে। ফলে সুনিয়ন্ত্রিত ও অন্তর্ভুক্তিমূলক কমোডিটি ডেরিভেটিভস মার্কেট গঠনের মাধ্যমে প্রাইস ডিসকভারি ও হেজিং সুবিধার পাশাপাশি সৃষ্টি হবে নতুন বিনিয়োগ, যা প্রাতিষ্ঠানিক ও সাধারণ বিনিয়োগকারীদের জন্য ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে।  

কর্মশালায় সিএসই-নির্মিত কমোডিটি ডেরিভেটিভস বিষয়ক টিউটোরিয়াল হিসেবে দুটি ভিডিও (অ্যানিমেশন) প্রদর্শিত হয়।

কর্মশালায় উপস্থিত অংশীজন ও আলোচকগণ কমোডিটি ডেরিভেটিভস এক্সচেঞ্জ প্লাটফর্মের সম্ভাব্য ব্যবসায়িক সুযোগ-সুবিধা বিষয়ে বিশদ আলোচনা করেন এবং তারা বৈশ্বিক অভিজ্ঞতা, পরিচালন কাঠামো ও অর্থনৈতিক প্রভাব তুলে ধরেন। তারা ডেরিভেটিভ মার্কেট গঠনে স্বচ্ছতা, কাঠামোবদ্ধতা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেন যা  বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক। অংশগ্রহণকারীরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে ওয়ার্কশপটিতে তাদের মতামত শেয়ার করেন। এছাড়া বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে এই নতুন অ্যাসেট ক্লাসের সাথে, যার মাধ্যমে অর্থনীতিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ নিয়ামক সূচিত হতে যাচ্ছে তারা সক্রিয়ভাবে অংশ নেওয়ার প্রত্যয় এবং শুভ কামনা ব্যক্ত করেন।  

প্যানেল ডিসকাশনে অংশ নেন কাথির কামানাথান আন্নামালাই, সুব্বিয়া রাজা গোপাল, এম সাইফুর রহমান মজুমদার, মেহেদী হাসান, জেনারেল ম্যানেজার মো. মেজবাহ উদ্দিন, মো. মর্তুজা আলম ও মো. মনিরুল হক এবং এজিএম ফয়সাল হুদা।

এই বিভাগের আরও খবর
হ্যাকারদের কবলে ইসলামী ব্যাংকের ফেসবুক পেজ
হ্যাকারদের কবলে ইসলামী ব্যাংকের ফেসবুক পেজ
আস্থার সংকটে পুঁজিবাজারে নিষ্ক্রিয় ৬২ হাজার বিনিয়োগকারী
আস্থার সংকটে পুঁজিবাজারে নিষ্ক্রিয় ৬২ হাজার বিনিয়োগকারী
দেউলিয়াত্ব ঠেকাতে ২ হাজার কোটি
দেউলিয়াত্ব ঠেকাতে ২ হাজার কোটি
ব্যবসায়ীদের দুশ্চিন্তা ব্যবসা-বিনিয়োগে
ব্যবসায়ীদের দুশ্চিন্তা ব্যবসা-বিনিয়োগে
সংকটে বেসামাল পোশাক খাত
সংকটে বেসামাল পোশাক খাত
বন্দরে বর্ধিত মাশুল ১৫ অক্টোবর থেকে কার্যকর
বন্দরে বর্ধিত মাশুল ১৫ অক্টোবর থেকে কার্যকর
পাঁচ ব্যাংকের একীভূত ‘ইউনাইটেড ইসলামী’ ব্যাংকের অফিসের অনুমোদন
পাঁচ ব্যাংকের একীভূত ‘ইউনাইটেড ইসলামী’ ব্যাংকের অফিসের অনুমোদন
তিন দেশ থেকে ২ লাখ ১০ হাজার মেট্রিক টন সার কিনবে সরকার
তিন দেশ থেকে ২ লাখ ১০ হাজার মেট্রিক টন সার কিনবে সরকার
অবসরে এনবিআরের সদস্য কাজী মোস্তাফিজুর
অবসরে এনবিআরের সদস্য কাজী মোস্তাফিজুর
দুর্গাপূজার ছুটিতেও চলবে আমদানি-রফতানি কার্যক্রম
দুর্গাপূজার ছুটিতেও চলবে আমদানি-রফতানি কার্যক্রম
পাচার হওয়া কিছু অর্থ ফেব্রুয়ারির মধ্যে ফিরবে: অর্থ উপদেষ্টা
পাচার হওয়া কিছু অর্থ ফেব্রুয়ারির মধ্যে ফিরবে: অর্থ উপদেষ্টা
২০২৬ অর্থবছরে ৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস এডিবির
২০২৬ অর্থবছরে ৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস এডিবির
সর্বশেষ খবর
১০০ বছরের পুরোনো চিকিৎসা পদ্ধতিতে নতুন আশার আলো
১০০ বছরের পুরোনো চিকিৎসা পদ্ধতিতে নতুন আশার আলো

এই মাত্র | হেলথ কর্নার

জামাইয়ের বিরুদ্ধে চাচা শ্বশুরকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ
জামাইয়ের বিরুদ্ধে চাচা শ্বশুরকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উইকিপিডিয়ার আদলে ‘গ্রকিপিডিয়া’ আনছেন মাস্ক
উইকিপিডিয়ার আদলে ‘গ্রকিপিডিয়া’ আনছেন মাস্ক

১১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চট্টগ্রামে বাসের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
চট্টগ্রামে বাসের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

২০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিভাগের দাবিতে নোয়াখালীতে সড়ক অবরোধ ও বিক্ষোভ
বিভাগের দাবিতে নোয়াখালীতে সড়ক অবরোধ ও বিক্ষোভ

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গ্রামীণ ক্রীড়া উন্নয়নে আমাদের অনেক কাজ বাকি আছে : তাবিথ আওয়াল
গ্রামীণ ক্রীড়া উন্নয়নে আমাদের অনেক কাজ বাকি আছে : তাবিথ আওয়াল

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় নারীর ভাসমান লাশ উদ্ধার
গাইবান্ধায় নারীর ভাসমান লাশ উদ্ধার

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আহমদ রফিকের মরদেহ শনিবার শহীদ মিনারে নেওয়া হবে
আহমদ রফিকের মরদেহ শনিবার শহীদ মিনারে নেওয়া হবে

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

উত্তাপ কমছে না বগুড়া সবজির বাজারে, বিপাকে নিম্ন আয়ের মানুষ
উত্তাপ কমছে না বগুড়া সবজির বাজারে, বিপাকে নিম্ন আয়ের মানুষ

৫০ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সন্ধ্যার মধ্যে ১০ জেলায় ঝড়-বৃষ্টির আভাস
সন্ধ্যার মধ্যে ১০ জেলায় ঝড়-বৃষ্টির আভাস

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

হজযাত্রীর জন্য ৫ অক্টোবরের মধ্যে লিড এজেন্সি নির্ধারণের নির্দেশ
হজযাত্রীর জন্য ৫ অক্টোবরের মধ্যে লিড এজেন্সি নির্ধারণের নির্দেশ

৫৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সুন্দরবনে জিম্মি থাকা ৪ জেলে উদ্ধার, অস্ত্র ও গোলাবারুদ জব্দ
সুন্দরবনে জিম্মি থাকা ৪ জেলে উদ্ধার, অস্ত্র ও গোলাবারুদ জব্দ

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারার মতো আচরণ করছে রহস্যময় গ্রহ
তারার মতো আচরণ করছে রহস্যময় গ্রহ

৫৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

অটোরিকশার ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু

৫৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঝিনাইদহে কাঁচা মরিচের কেজি ৩৫০ টাকা
ঝিনাইদহে কাঁচা মরিচের কেজি ৩৫০ টাকা

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

শীতের আগমনের আগেই মাঠজুড়ে আলু বীজ বপনে ব্যস্ত কৃষকেরা
শীতের আগমনের আগেই মাঠজুড়ে আলু বীজ বপনে ব্যস্ত কৃষকেরা

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

কিশোর গ্যাংয়ের হামলায় যুবক আহত
কিশোর গ্যাংয়ের হামলায় যুবক আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বিজনেস ফোরাম আয়োজিত বিজনেস নেটওয়ার্কিং ডিনার
অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বিজনেস ফোরাম আয়োজিত বিজনেস নেটওয়ার্কিং ডিনার

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ২৬৩
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ২৬৩

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কবে থেকে কমবে বৃষ্টি, যা জানালো আবহাওয়া অফিস
কবে থেকে কমবে বৃষ্টি, যা জানালো আবহাওয়া অফিস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মাদরাসা শিক্ষার্থীর মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মাদরাসা শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে ২৯ জন গ্রেফতার
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে ২৯ জন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঐকমত্য কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জুলাই সনদ বাস্তবায়িত হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল
ঐকমত্য কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জুলাই সনদ বাস্তবায়িত হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাটডাউন সত্ত্বেও ওয়াল স্ট্রিটে নতুন রেকর্ড
শাটডাউন সত্ত্বেও ওয়াল স্ট্রিটে নতুন রেকর্ড

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাচারের উদ্দেশে টেকনাফের পাহাড়ে বন্দী নারী-শিশুসহ ৩৮ জন উদ্ধার
পাচারের উদ্দেশে টেকনাফের পাহাড়ে বন্দী নারী-শিশুসহ ৩৮ জন উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মার এক পাঙ্গাসের দাম ৩৫ হাজার
পদ্মার এক পাঙ্গাসের দাম ৩৫ হাজার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিউনিখ বিমানবন্দরে ড্রোন দেখা যাওয়ায় বিমান চলাচল বন্ধ
মিউনিখ বিমানবন্দরে ড্রোন দেখা যাওয়ায় বিমান চলাচল বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বান্দরবানের লামায় নিখোঁজ পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার
বান্দরবানের লামায় নিখোঁজ পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালীগঞ্জে ট্রাকচাপায় সিএনজির দুই যাত্রী নিহত, আহত তিন
কালীগঞ্জে ট্রাকচাপায় সিএনজির দুই যাত্রী নিহত, আহত তিন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নৌকাডুবিতে দুই শিশু নিখোঁজ, একজনের লাশ উদ্ধার
নৌকাডুবিতে দুই শিশু নিখোঁজ, একজনের লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছিনতাই হওয়া মোবাইল যায় কোথায়
ছিনতাই হওয়া মোবাইল যায় কোথায়

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপিকে তবলা-হাঁসসহ ৫০ প্রতীকের অপশন দিল ইসি
এনসিপিকে তবলা-হাঁসসহ ৫০ প্রতীকের অপশন দিল ইসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই ফারিয়ার পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমান
সেই ফারিয়ার পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ
নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প
মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জয় দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
জয় দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের
পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা
ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের নতুন কমিটি ঘোষণা
তিন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের নতুন কমিটি ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রুশ তেল ক্রয়কারী দেশকে টার্গেট করে কাজের প্রতিশ্রুতি জি-৭ মন্ত্রীদের
রুশ তেল ক্রয়কারী দেশকে টার্গেট করে কাজের প্রতিশ্রুতি জি-৭ মন্ত্রীদের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেনিয়াকে কাঁদিয়ে বিশ্বকাপে ফিরল জিম্বাবুয়ে
কেনিয়াকে কাঁদিয়ে বিশ্বকাপে ফিরল জিম্বাবুয়ে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা কী?
গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা কী?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্ব্যবহারের অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের, এনসিপির দুঃখ প্রকাশ
দুর্ব্যবহারের অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের, এনসিপির দুঃখ প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজামুখী কোনো নৌযান অবরোধ ভাঙতে পারেনি, দাবি ইসরায়েলের
গাজামুখী কোনো নৌযান অবরোধ ভাঙতে পারেনি, দাবি ইসরায়েলের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯ রানে ৬ উইকেট হারানো নিয়ে জাকের বললেন, ‘এমন হতেই পারে’
৯ রানে ৬ উইকেট হারানো নিয়ে জাকের বললেন, ‘এমন হতেই পারে’

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দশমীতে সিঁদুর খেলায় মাতলেন অভিনেত্রী শুভশ্রী, কোয়েল, কাজল, ঋতুপর্ণা
দশমীতে সিঁদুর খেলায় মাতলেন অভিনেত্রী শুভশ্রী, কোয়েল, কাজল, ঋতুপর্ণা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পানি সংকটে রাজধানী সরাচ্ছে ইরান
পানি সংকটে রাজধানী সরাচ্ছে ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোনের অপকর্ম দেখে ফেলায় ভাই খুন
বোনের অপকর্ম দেখে ফেলায় ভাই খুন

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতালি থেকে গাজায় রওনা হয়েছে ১০০ ত্রাণকর্মীর নতুন নৌবহর
ইতালি থেকে গাজায় রওনা হয়েছে ১০০ ত্রাণকর্মীর নতুন নৌবহর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের টিকিটের লড়াইয়ে কঠিন পরীক্ষায় জার্মানি
বিশ্বকাপের টিকিটের লড়াইয়ে কঠিন পরীক্ষায় জার্মানি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিরপুরে যাত্রী নামিয়ে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
মিরপুরে যাত্রী নামিয়ে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘যারা ইমামদের মাইনাসের চেষ্টা করেছে, আল্লাহ তাদের মাইনাস করেছেন’
‘যারা ইমামদের মাইনাসের চেষ্টা করেছে, আল্লাহ তাদের মাইনাস করেছেন’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুবা ডাইভিংয়ে নয়, মৃত্যুসনদে জুবিন গার্গের মৃত্যুর কারণ ভিন্ন
স্কুবা ডাইভিংয়ে নয়, মৃত্যুসনদে জুবিন গার্গের মৃত্যুর কারণ ভিন্ন

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সব ন্যাটো দেশই এখন রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ করছে : পুতিন
সব ন্যাটো দেশই এখন রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ করছে : পুতিন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় বন্দী বাংলাদেশির পরিচয় জানতে হাইকমিশনের বিজ্ঞপ্তি
মালয়েশিয়ায় বন্দী বাংলাদেশির পরিচয় জানতে হাইকমিশনের বিজ্ঞপ্তি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৯তম বিসিএস পরীক্ষা ১০ অক্টোবর, কেন্দ্র শুধু ঢাকায়
৪৯তম বিসিএস পরীক্ষা ১০ অক্টোবর, কেন্দ্র শুধু ঢাকায়

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হ্যাকারদের কবলে ইসলামী ব্যাংকের ফেসবুক পেজ
হ্যাকারদের কবলে ইসলামী ব্যাংকের ফেসবুক পেজ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মসজিদে যেসব কাজ করা নিষেধ
মসজিদে যেসব কাজ করা নিষেধ

১৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি অর্জন করেই নির্বাচন
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি অর্জন করেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ মিনিটেই হবে ক্যানসার শনাক্ত
১০ মিনিটেই হবে ক্যানসার শনাক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা
ফের রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে গেল মানবতার বহর
আটকে গেল মানবতার বহর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা

নগর জীবন

যে রেকর্ড শুধুই নিয়াজ মোরশেদের
যে রেকর্ড শুধুই নিয়াজ মোরশেদের

মাঠে ময়দানে

মরিচের কেজি ৩০০ ছাড়াল
মরিচের কেজি ৩০০ ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসমান জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে ফারহান-কেয়া
ভাসমান জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে ফারহান-কেয়া

শোবিজ

এক পর্দা, দশ প্রজন্ম
এক পর্দা, দশ প্রজন্ম

শোবিজ

মনোনয়ন পেতে বিএনপির ছয় নেতা ময়দানে : অন্য দলে একক
মনোনয়ন পেতে বিএনপির ছয় নেতা ময়দানে : অন্য দলে একক

নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় চিকিৎসা কেন্দ্রে কম অভিজ্ঞ চিকিৎসক
বড় চিকিৎসা কেন্দ্রে কম অভিজ্ঞ চিকিৎসক

নগর জীবন

বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন
বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে আরও দুই মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৬
ডেঙ্গুতে আরও দুই মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৬

নগর জীবন

নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ
নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে বিরল মানসিক রোগ
বাড়ছে বিরল মানসিক রোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢামেক হাসপাতালে হাজতির মৃত্যু
ঢামেক হাসপাতালে হাজতির মৃত্যু

নগর জীবন

সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুনেরাহর গল্প
সুনেরাহর গল্প

শোবিজ

ঝিলিকে বাংলাদেশের ঝলক
ঝিলিকে বাংলাদেশের ঝলক

মাঠে ময়দানে

বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে
বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে

নগর জীবন

রাজনীতি চলেছে কোন পথে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে

সম্পাদকীয়

ট্রেনের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত
ট্রেনের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত

দেশগ্রাম

জলাবদ্ধতা
জলাবদ্ধতা

সম্পাদকীয়

গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা
গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজ-বুমরাহর দুরন্ত বোলিং
সিরাজ-বুমরাহর দুরন্ত বোলিং

মাঠে ময়দানে